Tag: election

election

  • One Nation One Election: চালু হচ্ছে ‘এক দেশ এক ভোট’! রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট কোবিন্দ কমিটির

    One Nation One Election: চালু হচ্ছে ‘এক দেশ এক ভোট’! রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট কোবিন্দ কমিটির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে চালু হয়ে যাচ্ছে এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election)! বৃহস্পতিবারই এ সংক্রান্ত রিপোর্টটি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাতে তুলে দেন মোদি সরকারের গড়া কমিটির প্রধান তথা প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। এদিন রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতির হাতে ওই রিপোর্ট তুলে দেন তিনি। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া প্রাক্তন সাংসদ গুলাম নবি আজাদ।

    এক দেশ, এক নির্বাচন’

    লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গেই সব রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনও সেরে ফেলতে চায় মোদি সরকার। তাদের যুক্তি, এতে নির্বাচনী ব্যয় কমবে। একটি ভোটার তালিকায়ই দুটি নির্বাচন হওয়ায় কাজের চাপ কমবে সরকারি কর্মীদের। বিভিন্ন সময় বিধানসভা নির্বাচন হওয়ায় লাগু হয়ে যায় আদর্শ আচরণ বিধি। তার জেরে উন্নয়ন যায় থমকে। লোকসভার সঙ্গে বিধানসভাগুলিরও নির্বাচন (One Nation One Election) হলে, উন্নয়নের চাকা গড়াবে তরতরিয়ে। মোদি সরকারের এই ভাবনাকে নীতিগতভাবে সমর্থন জানিয়েছে নীতি আয়োগ, আইন কমিশন এবং নির্বাচন কমিশনও। নির্বাচনী খরচ বাঁচাতে ২০১৪ সালে ক্ষমতায় এসেই ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র তত্ত্বের জয়গান করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কী বলছে কেন্দ্র?

    প্রধানমন্ত্রীর ভাবনাকে বাস্তবে রূপদান করতে গত বছর ১ সেপ্টেম্বর প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে কমিটি গড়ে মোদি সরকার। এদিন ১৮ হাজার পাতার সেই রিপোর্টটিই রাষ্ট্রপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, ঐক্যমত্যের ভিত্তিতেই রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করা হয়েছে সুপারিশগুলি। ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র স্বপক্ষে বলতে গিয়ে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুনরাম মেঘওয়াল রাজ্যসভায় বলেছিলেন, “এর ফলে যে বিপুল পরিমাণ অর্থের সাশ্রয় হবে, তা রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের প্রচারে ব্যয় হতে পারে। এই নীতি কার্যকর হলে উন্নয়নমূলক প্রকল্পের গতিও বাড়বে।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন বারাকপুরের “বেতাজ বাদশা” অর্জুন সিং

    জানা গিয়েছে, এদিন যে রিপোর্টটি পেশ করা হয়েছে, তাতে কমিটি সর্বসম্মতভাবে গোটা দেশে এক সঙ্গে সব নির্বাচন করানোর পক্ষে সায় দিয়েছে। প্রথম ধাপে লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে রাজ্যের বিধানসভাগুলির নির্বাচন সেরে ফেলা হবে। পরবর্তী একশো দিনের মধ্যে পুরসভা এবং পঞ্চায়েত স্তরের স্থানীয় নির্বাচনও সেরে ফেলার সুপারিশ করা হয়েছে রিপোর্টে। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, এক সঙ্গে সব নির্বাচন করানো গেলে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায়ও যেমন রদবদল ঘটবে, তেমনি পরিবর্তন ঘটবে শাসনকার্যেও। রাজ্য নির্বাচন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জাতীয় নির্বাচন কমিটিকে দেশের সব নাগরিকের জন্য একটি মাত্র ইলেক্টোরাল রোল ও ভোটার কার্ড তৈরি করতে পারে (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Bangladesh Election: ৭ জানুয়ারি অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে সেনা মোতায়েন বাংলাদেশে

    Bangladesh Election: ৭ জানুয়ারি অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে সেনা মোতায়েন বাংলাদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭ জানুয়ারি, রবিবার সাধারণ নির্বাচন বাংলাদেশে (Bangladesh Election)। নির্বাচনী ময়দানে দেশের শাসক দল শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগ হাজির থাকলেও, খালেদা জিয়ার দল ডাক দিয়েছে ভোট বয়কটের। দেশের অন্য দলগুলি অবশ্য যথারীতি রয়েছে ভোট-ময়দানে। যেহেতু জিয়ার দল বিএনপি ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে না, তাই উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না অশান্তির আশঙ্কা। এহেন প্রেক্ষিতেই অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করাটাই কার্যত চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে সে দেশের নির্বাচন কমিশনের কাছে। সেই কারণে গুচ্ছ পদক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। বুধবার থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে সশস্ত্র বাহিনীও।

    সেনা থাকবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত    

    নির্বাচনোত্তর (Bangladesh Election) অশান্তি এড়াতে বাহিনী মোতায়েন রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। এই বাহিনী কীভাবে কাজ করবে, কী কী দায়িত্ব পালন করবে, তাও জানিয়ে দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। মন্ত্রকের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ফৌজদারি কার্যবিধি ও অন্যান্য বিধান এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের জারি করা বিধান অনুযায়ী পরিচালিত হবে এই সশস্ত্র বাহিনী। দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও মহানগর এলাকার নোডাল পয়েন্ট সহ বিভিন্ন জায়গায় মোতায়েন করা হয়েছে বাহিনীর সদস্যদের। কমিশনের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, স্থানীয় প্রশাসনকে সাহায্য করতেই মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী।

    কী বলছে কমিশন?

    বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সচিব জাহাঙ্গির আলম বলেন, “রিটার্নিং অফিসার ও সহকারি রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে পরামর্শ করে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে সেনা। প্রতিটি আসনের বিভিন্ন নোডাল পয়েন্টে থাকবে তারা। কোনও ধরনের অশান্তির পরিস্থিতির সৃষ্টি হলেই এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে নিয়ে তারা যাবে ঘটনাস্থলে। কাজ করবে ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশ মতো।” তিনি জানান, কোন কেন্দ্রের কোথায়, কতগুলি নোডাল পয়েন্ট থাকবে, তা ঠিক করবে স্থানীয় প্রশাসন। আর সেনা কোথায় মোতায়েন করা হবে, তা ঠিক করবেন রিটার্নিং অফিসার, সহকারি রিটার্নিং অফিসার, পুলিশ সুপার-সহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা।

    আরও পড়ুুন: “জ্যোতিপ্রিয়র জ্যোতি নিভে যাচ্ছে, রাজনীতিতে ফেরার সুযোগ নেই”, কটাক্ষ সুকান্তের

    ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের ৩৮৮টি উপজেলায় ৩৫ হাজারেরও বেশি সশস্ত্র বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছিল। এবার নিয়োগ করা হয়েছে তার চেয়েও বেশি। জানা গিয়েছে, ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় মহানগর এলাকা, এলাকার বাইরে ও পার্বত্য এবং দুর্গম এলাকার সাধারণ ভোটকেন্দ্রে ১৫-১৬ জন ও ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে ১৬-১৭ জন পুলিশ, আনসার ও গ্রাম পুলিশের ফোর্স মোতায়েন থাকবে। প্রয়োজনে এই সংখ্যা বাড়াতে পারবেন রিটার্নিং অফিসাররা (Bangladesh Election)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Venkatesh Prasad: ‘‘সনাতন ধর্মকে সম্মান না জানানোর পরিণতি’’! কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ভেঙ্কটেশ প্রসাদের

    Venkatesh Prasad: ‘‘সনাতন ধর্মকে সম্মান না জানানোর পরিণতি’’! কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ভেঙ্কটেশ প্রসাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের চার রাজ্যের বিধানসভা ভোটের ফলে গেরুয়া ঝড়। তিন রাজ্য রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তীসগড়ে বিজেপি বাজিমাত করেছে। গো-বলয়ের এই রাজ্যগুলিতে এক প্রকার পদ্ম-শিবিরের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে জাতীয় দল কংগ্রেস। এই জয়কে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জয় হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার ভেঙ্কটেশ প্রসাদ। একই সঙ্গে সনাতন ধর্মকে অসম্মান করার ফল ভোগ করছে কংগ্রেস, এমনই অভিমত প্রসাদের (Venkatesh Prasad)। 

    কী বলেছেন প্রাক্তিন ক্রিকেটার?

    প্রাক্তন ক্রিকেটার ভেঙ্কটেশ প্রসাদ (Venkatesh Prasad) রবিবার বিধানসভা নির্বাচনে হতাশাজনক পারফরম্যান্সের পরে কংগ্রেস এবং জোটের অংশীদারদের তীব্র কটাক্ষ করেছেন। তিনি কংগ্রেসের বেশিরভাগ রাজ্যে এই শোচনীয় অবস্থার জন্য দায়ী করেছেন কংগ্রেসের সঙ্গী উদয়নিধি স্ট্যালিনের ‘সনাতন ধর্ম এরিডিকেশন সম্মেলনে’-এ সামিল হওয়ার ঘটনাকে। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে প্রসাদ লিখেছেন, “সনাতন ধর্মকে সম্মান না করলে তার এমন পরিণতি হতে বাধ্য। এই বিপুল ব্যবধানে জয় পাওয়ার জন্য বিজেপিকে অনেক অভিনন্দন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের আশ্চর্যজনক নেতৃত্বর আরেকটি প্রমাণ এবং তৃণমূল স্তরে দলের ক্যাডাররা দুর্দান্ত কাজ করেছে।”

    রবিবার চার রাজ্যের ভোটের ফলে ৩-১ ব্যবধানে জিতেছে বিজেপি। মধ্যপ্রদেশে ক্ষমতা ধরে রাখার পাশাপাশি পদ্ম শিবির সরকার গড়তে চলেছে রাজস্থান ও ছত্তিসগড়েও। টানা ৫ বার মধ্যপ্রদেশে জিতেছে বিজেপি। রাজস্থান, ছত্তিসগড় থেকে কংগ্রেসকে হারিয়ে ফের ক্ষমতা দখল করেছে বিজেপি। মোদি ম্যাজিকে একেবারে ধরাশায়ী কংগ্রেস শিবির। কংগ্রেস জিতেছে শুধুমাত্র তেলঙ্গানায়। চার রাজ্যের ফলের পর দেশে বিজেপির একক শক্তিতে চলা সরকারের সংখ্যা বেড়ে হল ১২।  বিশাল জয়ের জন্য বিজেপিকে অভিনন্দন জানিয়েছে ক্রীড়া মহলও।

    আরও পড়ুন: প্রবল বেগে এগোচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম! রাজ্যে বৃষ্টির পূর্বাভাস, ল্যান্ডফল কখন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একই পরিবারের দুই গৃহবধূ, লড়াইয়ের ময়দানে দুই জা

    Purba Medinipur: প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একই পরিবারের দুই গৃহবধূ, লড়াইয়ের ময়দানে দুই জা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুসম্পর্ক বজায় রেখে ভোটের ময়দানে এবার দুই জা। শুরু করেছেন তাঁরা নির্বাচনী প্রচার। এমনই ছবি ধরা পড়লো মহিষাদল (Purba Medinipur) ব্লকের সতীশ সামন্ত অঞ্চলের ২০ নম্বর বুথে। নির্বাচন নিয়ে দুজনেই দুই দলের থেকে জয় বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী। 

    দুই জা, পরস্পর বিরোধী দলের প্রার্থী (Purba Medinipur)

    গ্রাম পঞ্চায়েত আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন একই পরিবারের দু জা। একজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিজেপির হয়ে, অন্যজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তৃণমূলের হয়ে। মহিষাদলের (Purba Medinipur) সতীশ সামন্ত অঞ্চলের ২০ নম্বর বুথে বিজেপি প্রার্থী শ্রাবন্তী দাস এবং তৃণমূল প্রার্থী পাপিয়া দাস। এঁরা দুজনে একই পরিবারেরে দুই ভাইয়ের স্ত্রী অর্থাৎ দুজনে সম্পর্কে জা। দুজনেই গৃহবধূ, দুজনেই এই প্রথমবার রাজনীতির ময়দানে। যদিও প্রত্যেকে এখন পৃথক ভাবে বসবাস করেন। তবে এই পরিবারের সবাইকার সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রয়েছে বলে জানা গেছে। পরিবারের দুই বউমা হলেন এবারে নির্বাচনে দুই বিরোধী প্রার্থী। ইতিমধ্যে দুই রাজনৈতিক দল তৃণমূল ও বিজেপি উভয়েই প্রচার শুরু করে দিয়েছে।

    বিজেপি প্রার্থীদের বক্তব্য

    দুই জা-এর মধ্যে বিজেপি প্রার্থী শ্রাবন্তী দাস বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের যে যোজনা গুলি রয়েছে, সেগুলিকে নিয়ে মানুষের বাড়িতে বাড়িতে (Purba Medinipur) গিয়ে প্রচার করব। সাধারণ মানুষ তাঁদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে এই তৃণমূলের আমলে, এই কথাও বলেন তিনি। মানুষকে বোঝাবো ভোট দিয়ে বিজেপির হাত শক্ত করলে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্প গুলিকে দ্রুত বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। শ্রাবন্তী দেবী আরও বলেন, আমরা এলাকায় নির্বাচন নিয়ে ভীষণ আশাবাদী।

    তৃণমূল প্রার্থীর বক্তব্য

    অপর দিকে তৃণমূল প্রার্থী পাপিয়া দাস বলেন, পারিবারিক সম্পর্ক ঠিক রেখে আমরা রাজনৈতিক ময়দানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবো। তিনি আরও বলেন, আমরা ধীরে ধীরে নির্বাচনে প্রচার শুরু করেছি। এই অঞ্চলে (Purba Medinipur) তৃণমূলের জয় বিষয়ে ১০০ শতাংশ নিশ্চিত জানিয়েছেন তিনি। রাজনৈতিক বিরোধিতা কখনই পরিবারে প্রভাব পড়বে না বলে জানান পাপিয়া দাস ।  

    এখন দেখার বিষয় কোন জা জনগণের আর্শীবাদ পেয়ে ভোটে জিতে আসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: নির্বাচনে টাকা নিয়ে টিকিট বিক্রির অভিযোগ করলেন তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি

    Murshidabad: নির্বাচনে টাকা নিয়ে টিকিট বিক্রির অভিযোগ করলেন তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেসের পঞ্চায়েত নির্বাচনে টিকিট বিক্রির অভিযোগ করে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন খোদ তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি মিজানুর রহমান। তৃণমূলের বিরুদ্ধে দলেরই নেতার অভিযোগে দলে চরম অস্বস্তি।

    কোথায় ঘটেছে ঘটনা (Murshidabad)

    ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ জেলার জলঙ্গী (Murshidabad) ব্লকের সাদিখাঁদেয়াড় অঞ্চলে। দলীয় কার্যালয়ে বসে অঞ্চল সভাপতির অনুগামীরা প্রার্থী হওয়ার টিকিট না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এমনকি যাঁরা দলের নির্দেশে নমিনেশন জমা করেছিলেন, তাঁদের অনেকেই দলের বি ফর্ম না মেলায় নির্দল হয়ে গেছেন বলে জানা যাচ্ছে। আর তাতেই চাপে পড়ে যায় ব্লক সভাপতির অনুগামীরা। টিকিট না পাওয়া এক বিক্ষুব্ধু তৃণমূল নেতা বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, দলের কর্মীরা যাঁকে প্রার্থী হিসবে নির্বাচন করবেন, দল তাঁকেই প্রার্থী করবে। সুতরাং ব্লকের কর্মীরা যে ব্যাক্তিদের টিকিট দিলেন, তাঁরা কেন প্রার্থী হতে পারল না? সবটা মিলিয়ে তৃণমূলের অন্দরে কোন্দল স্পষ্ট।

    কী বললেন অঞ্চল সভাপতি?  

    সাদিখাঁদেয়াড় অঞ্চল (Murshidabad) তৃণমূল সভাপতি মিজানুর রহমান বলেন, দলের মধ্যে অনেকদিন ধরে আমাদের একটা ক্ষোভ রয়েছে। দলের নির্দেশে আমরা নমিনেশন জমা করেছিলাম। কিন্তু কোনও প্রার্থীই বি ফর্ম দিতে পারলেন না। এইরকম ঘটনার যথার্থ কারণ কী, তাই বুঝতে পারছি না। নমিনেশন প্রত্যাহারের কথা কেন উঠছে বলেও দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, রাজ্যের মন্ত্রী মলয় ঘটক জেলার নেতৃত্বদের নিয়ে একসঙ্গে বসে টিকিট বণ্টন করেন। মন্ত্রী এবং জেলার নেতাদের সামনে যে প্রার্থীদের টিকিট দেওয়া হয়েছে, মনোনয়নের পর সেই মতন কাজ হয়নি। ষড়যন্ত্র করে তালিকা বদল করে বাইরের লোককে পার্টির টিকিট দেওয়া হল কীভাবে, তাই জানতে চেয়েছেন মিজানুর রহমান। অঞ্চল সভাপতি আরও বলেন, টাকার বিনিময়ে বিধায়ক টিকিট বিক্রি করেছেন। এই অবস্থায় দলের ভরাডুবি হলে সেই দায় তাঁরা নেবেন না জানান অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘না আছে লাজ, না আছে লজ্জা’’! কমিশন, রাজ্যকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘না আছে লাজ, না আছে লজ্জা’’! কমিশন, রাজ্যকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাহিনী ইস্যু হোক বা কমিশনের ভূমিকা, সবকিছু নিয়েই আদালত অসন্তুষ্ট, কলকাতা হাইকোর্টের এই রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। সেই প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী বললেন, ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনার নির্লজ্জ। রাজ্য সরকারও তাই। কলকাতা হাইকোর্ট এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত যেভাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও রক্তপাত বন্ধ করতে যেভাবে এগিয়ে এসেছে তা এক কথায় প্রশংসনীয়’।

    শুভেন্দুর দাবি

    নন্দীগ্রামে পঞ্চায়েত ভোটকে (Panchayat Election 2023) সামনে রেখে পদযাত্রায় অংশ নিয়ে রাজ্য সরকার ও রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তৃণমূলকে নিশানা করে শুভেন্দু বলছেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র দাখিলের সময় শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও মনোনয়ন পেশ করছে তৃণমূল। আর এতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা এবং অন্যান্য বিডিও-রা যুক্ত। এদের “না আছে লাজ আর না আছে লজ্জা”। কমিশন ও সরকারের এই ভূমিকায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে তাদেরকে শীঘ্রই সিবিআই তদন্তের আওতায় আনা উচিত বলেও দাবি জানাচ্ছেন তিনি। সামান্য লজ্জা থাকলেও তার চেয়ার থেকে সরে যাওয়া উচিত বলেও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেছেন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনে সিবিআই তদন্তের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য

    সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর আশা

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) কার্যত হুঁশিয়ারির সুরে বলেন, “বিধানসভা ভোটে নন্দীগ্রামের ৫৩ টা বুথে আমাকে প্রচার করতে দেওয়া হয়নি। এবার সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে। খেলা এবার আমি দেখাব।” কলকাতা হাইকোর্টের তরফে পঞ্চায়েত ভোটে নথি বিকৃত করার অভিযোগে সিবিআই তদন্তের নির্দেশকেও স্বাগত জানান শুভেন্দু। তাঁর কথায়,”মনোনয়ন পর্বে পুলিশ প্রশাসনের একাংশকে সাথে নিয়ে ব্যাপক কারচুপি করেছে কমিশন।”  প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের থেকেও বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচন করাতে হবে৷ রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে বুধবার এমনই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট৷ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Election: বিজেপির বিরুদ্ধে ‘রেট কার্ড’ বিজ্ঞাপন, কর্নাটক কংগ্রেসকে নোটিশ নির্বাচন কমিশনের  

    Karnataka Election: বিজেপির বিরুদ্ধে ‘রেট কার্ড’ বিজ্ঞাপন, কর্নাটক কংগ্রেসকে নোটিশ নির্বাচন কমিশনের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সংবাদপত্রে রেট কার্ড তুলে ধরেছে কংগ্রেস (Congress)। সেই বিজ্ঞাপন প্রকাশের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই কর্নাটক (Karnataka Election) প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতিকে নোটিশ পাঠাল নির্বাচন কমিশন। বিজেপির বিরুদ্ধে তোলা দুর্নীতির রেট কার্ডের প্রমাণ চেয়ে কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমারকে শনিবার নোটিশ পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ৭ মে, রবিবার সন্ধের মধ্যেই জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনের তরফে।

    কর্নাটক নির্বাচন (Karnataka Election)…

    কমিশনের তরফে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতিকে দেওয়া নোটিশে বলা হয়েছে, কমিশন লক্ষ্য করেছে যে উল্লিখিত বিজ্ঞাপনে করা অভিযোগ এবং নিন্দা সাধারণ নয়। বিজ্ঞাপনটিতে বিষয়বস্তু বিন্যাসে অত্যন্ত সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করা হয়েছে। সরকারি যন্ত্রের সমস্ত স্তরকে আপোসযোগ্য ও বিক্রয়যোগ্য বলে অভিযুক্ত করেছে। এটি সমগ্র প্রশাসনকে কালিমালিপ্ত করেছে। যার ফলে একটি অবিশ্বাসের আবহ তৈরি হতে পারে এবং সামগ্রিকভাবে শাসন ব্যবস্থার অবমূল্যায়ণ ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।

    কর্নাটক নির্বাচন (Karnataka Election)…

    প্রসঙ্গত, বিজেপির বিরুদ্ধে (Karnataka Election) এক গুচ্ছ অভিযোগ তুলে সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল কংগ্রেস। সেই সব বিজ্ঞাপনের যথাযোগ্য প্রমাণ হিসেবে প্রয়োজনীয় নথিও চেয়েছে নির্বাচন কমিশন। বিজেপির করা অভিযোগের ভিত্তিতেই কংগ্রেসকে এই নোটিশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বিজেপির দাবি, সংবাদপত্রে দুর্নীতির যে অভিযোগ তুলে বিজ্ঞাপন দিয়েছে কংগ্রেস, সেগুলি সবই মিথ্যা। এই দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বিজেপির তরফেও কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেসকে একটি নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! অনুব্রত মেয়ের মুখোমুখি হলেন সেই তিহাড় জেলে

    পদ্ম শিবিরের তরফে ওই নোটিশ দেওয়া হয়েছে কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমার, প্রবীণ কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়া, রাহুল গান্ধী এবং কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস কমিটিকে। বিজেপির তরফে সোমবারের মধ্যে অভিযোগ প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাওয়ার দাবিও জানানো হয়েছে। বিজেপির বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ কংগ্রেস প্রত্যাহার না করলে ফৌজদারি মানহানি মামলা করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিজেপি। কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচন (Karnataka Election) ১০ মে। তাই জোর কদমে প্রচারে নেমেছে কংগ্রেস ও বিজেপি। বিজেপির বিরুদ্ধে দুর্নীতিকেই হাতিয়ার করেছে কংগ্রেস। দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সংবাদপত্রে রেট কার্ড বিজ্ঞাপন দিয়েছে কংগ্রেস। তার বিরুদ্ধেই অভিযোগ তুলেছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election: মে মাসেই কি হতে চলেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন? জল্পনা

    Election: মে মাসেই কি হতে চলেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন? জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সামনেই পঞ্চায়েত ভোট (Election)। তবে, এই নির্বাচন কবে হবে তা নিয়ে শাসক এবং বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের মধ্যে নানা জল্পনা রয়েছে। তবে, সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে এবার মে মাসের মধ্যেই হতে চলেছে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন (Election)! বাংলার নতুন বছরের শুরুতেই বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চলেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন, তেমনটাই সূত্রের খবর। মঙ্গলবার হাইকোর্ট রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওপরেই ভরসা রেখেছে। ভোট পরিচালনা করার জন্য আর কোনও বিধিনিষেধ থাকল না রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওপর।

    পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কী বলেছে আদালত? Election

    পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কমিশন বা নবান্ন কোনও মন্তব্য না করলেও, আদালত সবুজ সঙ্কেত দিয়ে রেখেছে রাজনৈতিক দলগুলিকে। হাইকোর্টের বয়ানে স্পষ্ট বলা রয়েছে, কোনও রাজনৈতিক দল যদি আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Election)  কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করাতে চায়, তবে তা পৃথকভাবে আবেদন করতে পারে। তাই ভোট পরিচালনার পূর্ণ ক্ষমতা পাওয়ার পরেও চলতি রমজান মাসে এখনই কমিশন নির্ঘন্ট নিয়ে মাথা  ঘামাচ্ছে না বলেই খবর। সূত্র বলছে, বাংলার নতুন বছর শুরু হতেই ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার ২৩ দিন থেকে সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে নির্বাচন (Election) সম্পন্ন করতে হবে। এপ্রিলের শেষে বিজ্ঞপ্তি যদি জারি করে কমিশন তাহলে নিয়ম মেনে আগামী মে মাসের মাঝামাঝির মধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচন (Election)  সম্পন্ন করবে কমিশন, এমনটাই সূত্রের খবর।

    গত পঞ্চায়েত ভোটে কত আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থীরা জয়ী হন, জানেন কী? Election

     ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Election)  জেলা পরিষদে ২০৪ টি, পঞ্চায়েত সমিতিতে ৩০৯৮ টি আসনে ও গ্রাম পঞ্চায়েতে ১৬ হাজার ৮৬১ টি আসনে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছিল। গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট আসন সংখ্যা ছিল ৪৮ হাজার ৬৫০। কিন্তু, ৩১ হাজার ৭৮৯ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। পঞ্চায়েত সমিতিতে মোট আসন সংখ্যা ৯২১৭। যদিও ৬১১৯ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। জেলা পরিষদের মোট আসন ৮২৫ টির মধ্যে ৬২১ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। তাই, এবছরের পঞ্চায়েত নির্বাচন (Election)  যাতে সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ হয় তা স্পষ্ট করতে চাইছে কমিশন।

    কী বললেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার? Election

    পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রসঙ্গে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস বলেন, “আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Election)  সব রাজনৈতিক দলই যাতে তাঁদের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারে সে দিকেই কড়া নজর দিচ্ছে কমিশন। বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Election)  মতো একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে সে দিকে শুধু  নজরই নয়, প্রয়োজনে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।” তবে সূত্রের খবর, সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন (Election) করতে কমিশন এক দফাতে করলেও তা করবে শান্তিপূর্ণ ভাবেই। এখন দেখার কমিশনের এই দৃঢ় মনোভাব আসন্ন নির্বাচনে (Election)  কতটা কার্যকরি করতে সক্ষম হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

    পঞ্চায়েত ভোটে ব্যালটের রং কী হচ্ছে জানেন? Election

    ইতিমধ্যেই নির্বাচনের (Election) জন্য তিন রং এর ব্যালট পেপারের ই-টেন্ডারিংও করে ফেলেছে কমিশন, এমনটাই সূত্রের খবর। জানা গিয়েছে, গ্রাম পঞ্চায়েতের জন্য সাদা, পঞ্চায়েত সমিতির জন্য গোলাপি এবং জেলা পরিষদের জন্য হলুদ রং এর ব্যালটের ই টেন্ডারিং ইতি মধ্যে সেরে ফেলেছে কমিশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • AAP: দিল্লি পুরভোটের টিকিট মেলেনি, বিদ্যুতের খুঁটিতে উঠে আত্মহত্যার হুমকি আপ নেতার

    AAP: দিল্লি পুরভোটের টিকিট মেলেনি, বিদ্যুতের খুঁটিতে উঠে আত্মহত্যার হুমকি আপ নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত সকালে এক প্রস্ত নাটক দিল্লির (Delhi) বুকে! পুরভোটের টিকিট না পেয়ে রবিবার হাই টেনশন বিদ্যুতের খুঁটিতে উঠে পড়লেন আম আদমি পার্টির (AAP) এক প্রাক্তন কাউন্সিলর। টিকিট না পেলে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার হুমকিও দিলেন প্রাক্তন ওই আপ কাউন্সিলর। হাই টেনশন বিদ্যুতের খুঁটি থেকে তাঁকে নামাতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় প্রশাসনের লোকজনকে।  

    ক্ষোভের কারণ…

    দিল্লি পুরসভার নির্বাচন হবে ৪ ডিসেম্বর। ইতিমধ্যেই প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে আম আদমি পার্টি (AAP)। ওই প্রার্থী তালিকায় নাম রয়েছে ১৩৪ জনের। এর মধ্যে মহিলা প্রার্থীর সংখ্যা ৭০। দিল্লি পুরসভার প্রবীণ কাউন্সিলর মুকেশ গোয়াল কংগ্রেস ছেড়ে কিছুদিন আগে যোগ দিয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দলে। তাঁকে টিকিট দিয়েছে আপ। আদর্শ নগর ওয়ার্ডে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। কংগ্রেস ছেড়ে আপে ভিড়েছেন জনৈক গুড্ডি দেবী। তাঁকেও প্রার্থী করেছে কেজরিওয়ালের দল। তিনি প্রার্থী হয়েছেন টিমরপুরের মালকানগঞ্জে। ভিন দল থেকে আসা লোকজন টিকিট পেয়ে যাওয়ায় অসন্তোষের আগুন ক্রমেই ধূমায়িত হচ্ছে আপের (AAP) অন্দরে। এই দলের একাংশের অভিযোগ, অন্য দল থেকে এলেই প্রার্থী করা হচ্ছে। শনিবার আপ দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। ওই তালিকায় নাম রয়েছে ১১৭ জনের। প্রথম দফা ও দ্বিতীয় দফা কোনও প্রার্থী তালিকায়ই নাম নেই আপের প্রাক্তন কাউন্সিলর হাসিবউল হাসানের।

    আরও পড়ুন: অমিত শাহের সঙ্গে করমর্দনের ছবি ভাইরাল, বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন ধোনি?

    জানা গিয়েছে, সেই ক্ষোভ থেকেই এদিন প্রাক্তন ওই আপ (AAP) কাউন্সিলর দিল্লির শাস্ত্রী পার্ক মেট্রো স্টেশনের কাছে হাই টেনশন বিদ্যুতের খুঁটিতে উঠে পড়েন। যতক্ষণ না প্রার্থী হওয়ার আশ্বাস পাচ্ছেন, ততক্ষণ নামবেন না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি। দেন আত্মহত্যা করার হুমকিও। ঘটনায় হকচকিয়ে যান পথ চলতি মানুষজন। তাঁরা তাঁকে নীচে নেমে আসতে অনুরোধ করেন। তাতে অবশ্য কান দেননি তিনি। তাঁর অভিযোগ, দল ভুল পথে চলছে। তিনি জানান, আপ (AAP) নেতারা ঠকিয়েছেন তাঁকে। পূর্ব দিল্লির গান্ধীনগর এলাকার কাউন্সিলর ছিলেন তিনি। তাঁর দাবি, দলের তরফে কাগজপত্র জমা দিতে বলা হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু তার পরেও দেওয়া হয়নি টিকিট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Supreme Court: ‘অযৌক্তিক’ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়া বন্ধে উদ্যোগী হল সুপ্রিম কোর্ট 

    Supreme Court: ‘অযৌক্তিক’ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়া বন্ধে উদ্যোগী হল সুপ্রিম কোর্ট 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ভোটের (Election) সময় নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়া বন্ধে উদ্যোগী হল দেশের শীর্ষ আদালত। এ ব্যাপারে কী করা যায় তা কেন্দ্রকে খতিয়ে দেখতেও বলল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। 

    প্রতিবার ভোটের সময় অযৌক্তিক নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি (Irrational Freebies) দেয় বিভিন্ন রাজ্য সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলি। সে পঞ্চায়েত হোক কিংবা পুরসভা, বিধানসভা অথবা লোকসভা সব ক্ষেত্রেই নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়া একটা রেওয়াজ হয়ে দাঁড়িয়েছে এ দেশে। ভোটারদের প্রভাবিত করতেই এটা করা হয় বলে অভিযোগ। এই অযৌক্তিক নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়া বন্ধ হওয়া উচিত বলেই দাবি উঠেছিল দীর্ঘদিন। এটা বন্ধেই এবার কেন্দ্রকে পথ খুঁজতে বলল দেশের শীর্ষ আদালত। প্রাধান বিচারপতি এনভি রামানা বিষয়টিকে সিরিয়াস আখ্যা দিয়েছেন। এ ব্যাপারে অ্যাডিশনাল সলিসিটর জেনারেল কেএম নটরাজের কাছে যথাযথ উত্তর না পেয়ে প্রধান বিচারপতি কেন্দ্রকে অযৌক্তিক নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বন্ধ করা হবে কিনা, সে ব্যাপারে তাদের অবস্থান জানাতে বললেন।

    আরও পড়ুন : কমিশনের তরফে দু পক্ষকেই স্ব স্ব দাবির সমর্থনে ৮ আগস্টের মধ্যে নথিপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশ…

    এদিন শুনানি চলাকালীন কোনও কারণে কোর্টরুমে উপস্থিত ছিলেন বর্ষীয়ান আইনজীবী কপিল সিবাল। প্রধান বিচারপতি তাঁকে বলেন, সিবাল একজন বর্ষীয়ান সাংসদ। এ ব্যাপারে আপনার অভিমত কী? সিবাল জানান, অযৌক্তিক নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি একটা গুরুতর বিষয়। তবে একে নিয়ন্ত্রণ করাও কঠিন। সিবাল বলেন, কেন্দ্র এ ব্যাপারে কোনও নির্দেশিকা জারি করতে পারে না। তিনি বলেন, অর্থ কমিশনই এই ইস্যুটি খুঁটিয়ে দেখার ব্যাপারে উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ বলে, আমরা কেন্দ্রকে নির্দেশ দিচ্ছি এ ব্যাপারে তাদের মতামত জানাতে। আগস্টের ৩ তারিখে মামলাটি ফের উঠবে আদালতে।

    আরও পড়ুন : নিম্ন আদালতের অবস্থান জেনেই রায় ঘোষণা, জ্ঞানবাপী মামলায় সুপ্রিম কোর্ট

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের এপ্রিলের গোড়ায় ভারতীয় নির্বাচন কমিশন সুপ্রিম কোর্টকে ভোটের আগে কিংবা পরে অযৌক্তিক নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির বিষয়টি জানিয়েছিল। এফিডেভিট দিয়ে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছিল, ভোটের আগে কিংবা পরে অযৌক্তিক নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এগুলি রাজ্যের অর্থনৈতিক স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। প্রভাব ফেলে ভোটারদের ওপরও। এগুলি তাঁদের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করে।

     

LinkedIn
Share