Tag: Farmers

Farmers

  • Mango:  একসঙ্গে বাজার মাতাবে দুই বঙ্গের আম, ফলনে রেকর্ড গড়বে মালদহ

    Mango: একসঙ্গে বাজার মাতাবে দুই বঙ্গের আম, ফলনে রেকর্ড গড়বে মালদহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রেকর্ড ফলনের আশায় দিন গুনছেন মালদহের আম (Mango) চাষিরা। অন্যবারের তুলনায় অনেক আগেই গাছে মুকুল চলে এসেছে। জেলার আম (Mango) চাষিদের পাশাপাশি উদ্যান পালন দপ্তরের আধিকারিকরাও ভালো ফলনের বিষয়ে সহমত পোষণ করেছেন। উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের আমও একসঙ্গে বাজারে আসবে। আর ভালো ফলন হলেই এবার দামও কম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আম বাঙালির রসনা তৃপ্তির জন্য আমের জোগানে এবার কোনও ঘাটতি হবে না বলে উদ্যান পালন দপ্তরের আধিকারিকরা মনে করছেন।

    গত বারের তুলনায় এবার আমের ফলন কতটা বাড়বে? Mango

    আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার কারণে সময়ের অনেক আগেই মালদহে আম (Mango) বাগান গুলিতে গাছে মুকুল ফুটেছে। আগে মুকুল ফোটাই আম অনেক আগেই পরিপূর্ণ হয়ে পাকতে শুরু করবে বলে আম চাষিরা মনে করছেন। মূলত প্রতিবছর মালদহের আম জৈষ্ঠ মাসের মাঝামাঝি বা শেষের দিক থেকে ব্যাপক হারে পাকতে শুরু করে। সাধারণ নিয়ম মত দক্ষিণবঙ্গের জেলা গুলিতে মুকুল আগে ফোটে। স্বাভাবিকভাবে গাছে আমও পাকে অনেক আগে। আর উত্তরবঙ্গের তুলনায় দক্ষিণবঙ্গের আম (Mango) প্রথমে বাজারে আসে। এই জেলাতেও দক্ষিণবঙ্গের আমই প্রথমদিকে বাজার দখল করে থাকে। কিন্তু, আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার কারণে এই বছর ব্যতিক্রম চিত্র ধরা পড়়েছে এই জেলায়। জেলা উদ্যান পালন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বছর সময়ের প্রায় তিন সপ্তাহ আগেই জেলার বাগান গুলিতে আমের (Mango) মুকুল ফুটে গিয়েছে। এর কারণ এই বছরের আবহাওয়ার হেরফের। শীত পড়লেও অনেক আগে ঠান্ডার আবহাওয়া কেটে গিয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। মার্চে প্রথমদিকে তাপমাত্রার পারদ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। তাই বাগান গুলিতে আমের (Mango) মুকুল আগেই চলে এসেছে। সাধারণত ৩১ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমি জুড়ে আমের উত্পাদন করা হয়। প্রতি বছর ১০০-২০০ হেক্টর জমির পরিমাণে হেরফের হয়। গতবার এই জেলায় ২ লক্ষ ৭৮ হাজার মেট্রিক টন আমের ফলন হয়েছিল। খারাপ আবহাওয়ার কারণে ফলন কিছুটা মার খেয়েছিল। এবার সেই সম্ভাবনা অনেকটাই কম। জেলা উদ্যান পালন দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, এবছর আম গাছের পর্যাপ্ত পরিমাণ মুকুল এসেছে।  সামনে কাল বৈশাখী বা শিলাবৃষ্টি না হলে এবছর ৩ লক্ষ ৮০ হাজার মেট্রিক টন ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সাধারণত, দক্ষিণবঙ্গে আগে ফলন হয়। পরে, উত্তরবঙ্গের আম বাজারে আসে। কিন্তু, এবার আগেই মুকুল চলে আসায় ফলনও দুই বঙ্গে এক সঙ্গে হবে।

    চাষিদের বক্তব্য,আগে মুকুল আসায় মালদহের আমের কোনও ক্ষতি হবে না। এতে আমাদের মতো চাষিদের অনেক সুবিধা হবে। লাভবান হবেন জেলার আম ব্যবসায়ীরা। কারণ, এক সঙ্গে গোটা রাজ্যের আম পাকতে শুরু করলে মালদহের আম সকলে কিনবেন। রেকর্ড ফলনের আশায় দিন গুনছেন জেলার চাষিরা।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Farmers Protest: আপাতত স্থগিত কৃষকদের ‘দিল্লি চলো’ অভিযান, ৫ বছরের জন্য গ্যারান্টি কেন্দ্রের 

    Farmers Protest: আপাতত স্থগিত কৃষকদের ‘দিল্লি চলো’ অভিযান, ৫ বছরের জন্য গ্যারান্টি কেন্দ্রের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত ‘দিল্লি চলো’ অভিযান স্থগিত রাখল কৃষকরা (Farmers Protest)। রবিবার চতুর্থ দফায় কেন্দ্রের সঙ্গে বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, এমএসপি নিয়ে কেন্দ্র একটি প্রস্তাবনা দিয়েছে। সেই প্রস্তাবনা পড়া ও তা নিয়ে নিজেদের মধ্য়ে আলোচনা করার জন্য কিছু সময় চেয়েছে কৃষকরা (MSP Government’s New Plan)। কৃষকদের দাবি পূরণ না হলে আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ফের অভিযান শুরু হবে। তবে কেন্দ্রের দাবি, নয়া পরিকল্পনায় কৃষকদের সবদিক ভাল করে দেখা হয়েছে, যা দেশের উন্নতিতে সাহায্য করবে।

    কেন্দ্রের সঙ্গে বৈঠক

    ২০২০ সালের পর আবার ২০২৪, চার বছর পর ফের আন্দোলনে নেমেছেন কৃষকেরা (Farmers Protest)। পাঞ্জাব-হরিয়ানা সীমান্তে ট্র্যাক্টর নিয়ে বসে রয়েছেন হাজার হাজার কৃষক। রবিবার আন্দোলনকারী কৃষকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গয়াল, কৃষি প্রতিমন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই। কৃষকদের পক্ষে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মানও উপস্থিত ছিলেন এই বৈঠকে। রবিবার রাত ৮টা ১৫ মিনিট থেকে শুরু হয় বৈঠক, চলে রাত ১টা অবধি। কৃষকদের তরফে প্রতিনিধি সারওয়াল সিং পান্ধের জানিয়েছে, আগামী ১৯ ও ২০ তারিখ কৃষকদের ফোরামে কেন্দ্রের এমএসপি নিয়ে প্রস্তাবনার আলোচনা করা হবে। সকলের সম্মতিতেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: উঠল রফতানি নিষেধাজ্ঞা, রমজানের আগেই বাংলাদেশ যাচ্ছে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ

    কেন্দ্রের নয়া পরিকল্পনা

    বৈঠক শেষে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল জানান,  কেন্দ্রের তরফে পাঁচ বছরের জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য দিয়ে ডাল, ভুট্টা ও তুলা ফসল কেনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, ”মুগ, মসুর ও উরদ ডাল উৎপাদনকারী কৃষকদের সঙ্গে ন্যাশনল কোঅপারেটিভ কনজিউমার ফেডারেশন, ন্যাশনাল এগ্রিকালচার কোঅপারেটিভ মার্কেটিং ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ার মতো সরকারি সংস্থাগুলি চুক্তি করবে। পাঁচ বছরের জন্য ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে কৃষকদের (Farmers Protest) কাছ থেকে এই ফসল কেনা হবে।” ফসল কেনার কোনও ঊর্ধ্বসীমা ধার্য করা হয়নি। সমগ্র ফসল কেনা-বেচার জন্য আলাদা একটি পোর্টাল তৈরি করা হবে বলে জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এছাড়াও ভূগর্ভস্থ জলের পরিমাণ বাড়ানো এবং চাষের জমি যাতে উর্বর থাকে, তার উদ্যোগও নেওয়া হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weed Farming: দোষ প্রমাণ হলে কারাবাস! তবুও লাভের আশায় রমরমিয়ে চলছে গাঁজার চাষ

    Weed Farming: দোষ প্রমাণ হলে কারাবাস! তবুও লাভের আশায় রমরমিয়ে চলছে গাঁজার চাষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোষ প্রমাণ হলে যাবজ্জীবন কারাবাস। কিন্তু সব জেনেও লাভের আশায় প্রতিবছর গাঁজার চাষ (Weed Farming) করেন কোচবিহারেরে চাষিরা। মামলা হয় অনেকের নামে, এমন কী পুলিশ গ্রেফতার করেও নিয়ে যায়। তারপরও বেশি পয়সার জন্য এই অবৈধ ভাবে রমরমিয়ে গাঁজার চাষ করতে বাধ্য হন চাষিরা। রীতিমতো দরমার বেড়া দিয়ে ঘিরে রেখে, কিছুটা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয় গাঁজা চাষের জমিকে। নিরুপায় কিন্তু পেট চালানোর জন্য এই ভাবেই কোচবিহারে চলছে অবৈধ গাঁজার চাষ।

    চাষিদের বক্তব্য (Weed Farming)

    কোচবিহারেরে একচাষি (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বলেন, “এক বিঘা জমিতে ধান চাষ করে আয় হয় মাত্র পাঁচ হাজার টাকা, আবার ওই জমিতেই গাঁজা চাষ (Weed Farming) করে আয় হয় সাত লক্ষ টাকা। এরপর এই গাঁজা চলে যায় অন্য রাজ্যে। রাজ্যে চাষের ফসলে সঠিক দাম না পাওয়ার জন্যই এইভাবে লুকিয়ে চাষ করে থাকি আমরা।”

    প্রশাসনের বক্তব্য

    কোচবিহার আবগারি দফতরের জেলা জেলার সুপারিনটেন্ডেন্ট সাঙ্গে ডোমা ভুটিয়া বলেন, “অতিরিক্ত লাভের আশায় অনেক চাষি গাঁজার (Weed Farming) চাষ করেন। কিন্তু এটা পুরোপুরি বেআইনি। তাই পদক্ষেপ বেশ কড়া নিতে হয় আমাদের।” আবার কোচবিহার পুলিশ সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য বলেন, এখনও পর্যন্ত জেলায় তিন হাজার বিঘা গাঁজার চাষ নষ্ট করা হয়েছে।”

    পুলিশ সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এই গাঁজা চাষের পিছনে চাষিদের পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ থাকে না, এর পিছনে একটি বিরাট চক্র কাজ করে। গাছ লাগানো থেকে শুরু করে, গাছ পরিচর্যা ইত্যাদির জন্য আগে থেকে চাষিদের হাতে টাকা দেওয়া হয়। এমনকি গাছ পরিণত হওয়ার আগেই লাভের বেশির ভাগ টাকা চলে যায় ওই পাচারচক্রীদের কাছে। কলকাতা, মুম্বই, দিল্লি থেকে পাইকারীরা গ্রামের চাষিদের টাকা দিয়ে গাঁজা কিনে নেয়। লাভের টাকা তেমন ভাবে চাষিরা পান না। তবে শাস্তির সম্মুখে পড়তে হয় কেবল চাষিদেরই।

    গাঁজা চাষ বছরের দুইবার হয়

    সূত্রে জানা গিয়েছে, গাঁজা চাষ (Weed Farming) বছরে দুইবার হয়। একটি আষঢ়ি অপরটি হেমতি। ভালো মানের চাষ আষাঢ় মাসেই হয়ে থাকে। তবে এখন মণিপুরের এক রকমের দামে বেশি এক প্রকার গাঁজার চাষ হচ্ছে কোচবিহারে। কোচবিহারের তোর্সা, মানসাই, ধরলা, কালজানি নদীর দু’ধারের জমিতে চাষ হয় গাঁজা। তাই রাজ্যের কৃষি বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, “রাজ্য সরকারকে চাষিদের খাদ্যশষ্য চাষের দিকে উৎসাহী করতে হবে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • WB Farmers Suicide: এক বছরে রাজ্যের এক জেলাতেই আত্মঘাতী ১২২ কৃষক! বলছে আরটিআই রিপোর্ট

    WB Farmers Suicide: এক বছরে রাজ্যের এক জেলাতেই আত্মঘাতী ১২২ কৃষক! বলছে আরটিআই রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র (Maharasthra) নয়, খোদ বঙ্গেই (West Bengal) চলছে কৃষকের মৃত্যু  মিছিল। আত্মঘাতী (Suicide) হয়েছেন এই কৃষক (Farmers) ও খেত মজুররা। এই ঘটনা সব চেয়ে বেশি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরে (West Midnapore)। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে আরটিআই (RTI)। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে, কেবল ২০২১ সালেই ওই জেলায় আত্মঘাতী হয়েছেন ১২২ জন কৃষক ও খেত মজুর।

    আরটিআইয়ের এই রিপোর্টের সঙ্গে অবশ্য বিস্তর ফারাক রয়েছে ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর (NCRB) রিপোর্ট ও রাজ্য সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যানের। কেননা, এই দুই ক্ষেত্রে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী দেখা গিয়েছে রাজ্যে কৃষক আত্মঘাতী হওয়ার কোনও ঘটনাই ঘটেনি। অথচ আরটিআইয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, কেবল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায়ই গত বছর আত্মঘাতী হয়েছেন ১২২ জন কৃষক ও খেতমজুর।

    আরও পড়ুন :নবান্ন অভিযানে গিয়ে ‘মিথ্যা’ মামলায় গ্রেফতার, হাইকোর্টের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    রাজ্য সরকারের পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতেই ফি বছর পরিসংখ্যান তৈরি করে প্রকাশ করে ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো। জানা গিয়েছে, বিশ্বনাথ গোস্বামী নামে এক ব্যক্তি তথ্য জানার অধিকার আইনে জানতে চেয়েছিলেন কৃষক মৃত্যুর পরিসংখ্যান। তাঁর প্রশ্নের উত্তরে রাজ্যের জন তথ্য আধিকারিক এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ রাজ্যের ২৩টি থানা থেকে সংগৃহীত তথ্য জমা দিয়েছেন। তা থেকে জানা যাচ্ছে, সব মিলিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন ১২২ জন। এঁদের মধ্যে পশ্চিম মেদিনীপুরের গোয়ালতোড়েই রয়েছেন ১৪ জন। ওই এলাকারই আনন্দপুরে আত্মঘাতী হয়েছেন ১০ জন কৃষক। আরটিআই রিপোর্ট থেকে এও জানা গিয়েছে, গত বছরের পাশাপাশি জেলায় অব্যাহত কৃষকের মৃত্যু মিছিল। ২০২২ সালে এ পর্যন্ত পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সব মিলিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন ৩৪ জন কৃষক ও খেত মজুর। এঁদের মধ্যে রয়েছেন ঘাটালের ১৩ জন, দাঁতনের ৭ জন। এর পাশাপাশি আত্মঘাতী হয়েছেন গোয়ালতোড় ও কেশপুরে ৫ জন করে, পিংলা এবং আনন্দপুরে ২ জন করে কৃষক।

    যদিও তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের দাবি, রাজ্যের কোথাও কোনও কৃষক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। তাহলে কেন দুই রিপোর্টে দু রকম পরিসংখ্যান? রাজনৈতিক মহলের মতে, কৃষক মৃত্যুর বিষয়টি খুবই সংবেদনশীল। তাই সেই রিপোর্ট চেপে যাওয়ার চেষ্টা করেছে রাজ্য সরকার। আরটিআইয়ের ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয়নি বলেই ঝুলি থেকে বেরিয়ে এসেছে বেড়াল।  

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share