Tag: Forbes

Forbes

  • Top 10 Busiest Airports: ২০২৪ সালে বিশ্বের ১০ ব্যস্ততম বিমানবন্দরের তালিকা প্রকাশ করল ফোর্বস

    Top 10 Busiest Airports: ২০২৪ সালে বিশ্বের ১০ ব্যস্ততম বিমানবন্দরের তালিকা প্রকাশ করল ফোর্বস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে বিশ্বের ব্যস্ততম ১০ বিমানবন্দরের (Top 10 Busiest Airports) তালিকা প্রকাশ করল ফোর্বস পত্রিকা। প্রথম স্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন আটলান্টা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। অন্যদিকে প্রথম দশে ভারতের একমাত্র বিমান বন্দর হিসেবে স্থান পেয়েছে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এবার আমরা দেখে নেব ফোর্বসের সেই তালিকা (Airports)। ২০২৪ সালে প্রথম দশে থাকা এই বিমান বন্দরগুলি দিয়ে কত মানুষ যাতায়াত করেছেন।

    বিশ্বের ১০ ব্যস্ততম বিমানবন্দর (Top 10 Busiest Airports)

    ১. হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন আটলান্টা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ১০৮০,০৬৭,৭৬৬ জন।

    ২. দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (সংযুক্ত আরব আমিরশাহি), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৯২,৩০০,০০০ জন।

    ৩. ডালাস ফোর্ট ওয়ার্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৮৭,৮১৭,৮৬৪ জন।

    ৪. টোকিও হানেদা বিমানবন্দর (জাপান), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৮৫,০০০,০০০ জন।

    ৫. হিথ্রো বিমানবন্দর (ব্রিটেন), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৮৩,৮৬০,০০০জন।

    ৬. ডেনভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৮২,৩৫৮,৭৪৪ জন।

    ৭. ও’হেয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৮০,০০০,০০০ জন।

    ৮. ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর (তুর্কি), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৭৯,৯৮৮,২৭২ জন।

    ৯. ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (ভারত), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৭৭,৮২০,৮৩৪ জন।

    ১০, সাংহাই পুডং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (চিন), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৭৬,৭৮৭,০৩৯ জন।

    প্রথম দশে থাকা কোন বিমানবন্দর (Top 10 Busiest Airports) কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল

    ১. হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন আটলান্টা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯২৬

    অবস্থান: জর্জিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

    ২. দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ৩০ সেপ্টেম্বর, ১৯৬০

    অবস্থান: দুবাই

    ৩. ডালাস/ফোর্ট ওয়ার্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ২৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩

    অবস্থান: ডালাস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

    ৪. টোকিও হানেদা বিমানবন্দর (Top 10 Busiest Airports)

    প্রতিষ্ঠিত হয় ১৫ অগাস্ট, ১৯৩১

    অবস্থান: হানেদাকুকো, ওটা সিটি, টোকিও, জাপান

    ৫. হিথ্রো বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ২৫ মার্চ, ১৯৪৬

    অবস্থান: হাউন্সলো, যুক্তরাজ্য

    ৬. ডেনভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ২৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫

    অবস্থান: ডেনভার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

    ৭. ও’হেয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ফেব্রুয়ারী ১৯৪৪

    অবস্থান: ও’হেয়ার, শিকাগো, ইলিনয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

    ৮. ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ২৯ অক্টোবর, ২০১৮

    স্থান: তাইকাদিন, তুর্কি

    ৯. ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৩০ সালে

    অবস্থান: নয়া দিল্লি, ভারত

    ১০. সাংহাই পুডং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ১ অক্টোবর, ১৯৯৯

    অবস্থান: সাংহাই, চিন

  • Top 100 Richest: ফোবর্স র‍্যাঙ্কে ভারতের ১০০ জন ধনীদের মধ্যে নতুন তিন ধনবানের প্রবেশ

    Top 100 Richest: ফোবর্স র‍্যাঙ্কে ভারতের ১০০ জন ধনীদের মধ্যে নতুন তিন ধনবানের প্রবেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফোবর্স ভারত ২০২৩ সালের ১০০ জনের ধনীর (Top 100 Richest) তালিকা প্রকাশ করেছে। উল্লেখ্য, এর মধ্যে তিনজন নতুন ধনবান ব্যক্তির নাম প্রকাশিত হয়েছে। এই তিনটি গ্রুপ হল এশিয়ান পেন্টসের দানি পরিবার, রেনুকা জাগতিয়ানির ল্যান্ডমার্ক গ্রুপ, কেপি রামস্বামী এবং কেপিআর মিল পরিবার। উল্লেখ্য, ফোবর্স ম্যাগাজিনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, অশ্বিন দানির মৃত্যুর সময় মোট সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ৮ বিলিয়ন। মার্চ শেষে আর্থিক বছরের এশিয়ান পেইন্টস ৪.১ বিলিয়ন আয়ের কথা জানিয়েছে। এই আয় পূর্বের আয়ের থেকে ১৯ শতাংশ অধিক বলা হয়েছে। 

    এশিয়ান পেইন্টে্স দানে পরিবার

    মুম্বাইয়ের দানি পরিবার ২০২৩ সালে ৮ বিলিয়ন সম্পত্তির পরিমাণের হিসেবে ধনীদের মধ্যে ২২ তম স্থানে জায়গা করে নিয়েছে। তাঁদের এই সাফল্য অত্যন্ত অভূতপূর্ব। এই দানি পরিবারের সাফল্যের মূল কাণ্ডারি ছিলেন অশ্বিন দানি (Top 100 Richest)। তিনি এই এশিয়ান পেন্টসের মহানির্দেশক ছিলেন। গত মাসের ২৮ সেপ্টেম্বরে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মৃত্যুর সময় পর্যন্ত সংস্থার আয় ব্যাপক পরিমাণে বৃদ্ধি পায়। এশিয়ান পেন্টসের এশিয়ার সবথেকে বড় কোম্পানির মধ্যে অন্যতম। বাড়িতে গিয়ে গ্রাহকদের পরিষেবাও দিয়ে থাকেন এই পেন্টসের সংস্থা।

    রেনুকা জাগতিয়ানি ল্যান্ডমার্ক গ্রুপ

    রেনুকা জাগতিয়ানি হলেন ল্যান্ডমার্ক গ্রুপের চেয়ারম্যান। এই গ্রুপ হল দুবাই কেন্দ্রিক সংস্থা। এই বছর ভারতীয় ধনীদের (Top 100 Richest) মধ্যে বিশেষ জায়গা করে নেয় এই গ্রুপ। তাঁদের এই বছর সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪.৮ বিলিয়ন। ফোবর্স ভারতে তাঁদের র‍্যাঙ্ক দাঁড়িয়েছে ৪৪ তম। এই বছরের মে মাসে কোম্পানির প্রাক্তন চিয়ারম্যান মুকেশ ওয়াধুমাল মিকি জগাতিয়ানীর মৃত্যুর পর কোম্পানির তালিকায় নাম এসেছে। উল্লেখ্য, এই বছর ফোবর্সের ৩৭ তম বার্ষিক বিশ্ব তালিকায় ৫১১ তম স্থান নিয়েছিল এই সংস্থা। এই সংস্থা গত দুই দশক ধরে কর্পোরেট বাজার তৈরিতে বিশেষ সাফল্য রাখতে পেরেছে। প্রয়োজনীয় বাজার তৈরি করতে বিশেষ নেতৃত্ব দিয়েছেন তাঁরা। এই কোম্পানিতে ৫০০০০ হাজার বেশী কর্মচারীরা কাজ করেন। জাগতিয়ান ১৯৯৩ সালে ল্যান্ডমার্ক গ্রুপে যোগদান করেন। বর্তমানের মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকায় ১১ টি দেশের ২০০ টির বেশী বিপণন কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে।

    কেপি রামস্বামী এবং কেপিআর মিল পরিবার

    ২০২৩ সালের জন্য ভারতের ১০০ ধনীর (Top 100 Richest) তালিকায় ১০০ নম্বরে রয়েছে কেপি রামস্বামির পরিবার। টেক্সটাইল এবং চিনি প্রস্তুতকারক হলেন কেপিআর মিল পরিবার। কেপি রামস্বামী পরিবারের সম্পদের পরিমাণ ২.৩ বিলিয়ন। এই সংস্থা মূলত দক্ষিণ ভারতের কোয়েম্বাটোর ভিত্তিক। চিনি এবং ইথানলের সাথে বুননের পোশাক, তুলো এবং পলিয়েস্টার সুতা তৈরি করে থাকে এই সংস্থা। এছাড়াও, এটি ফাসো ব্র্যান্ডের অধীনে পুরুষদের অভ্যন্তরীণ পোশাক তৈরি করে থাকে। এই কাজ ২০১৯ সালে শুরু হয়েছিল। ২০১৩ সালে থেকে চিনি উৎপাদনে বিশেষ বৃদ্ধি লাভ করে। ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এই কোম্পানিটি। বর্তমানে প্রতি বছর ১২৮ মিলিয়ন গার্মেন্টস তৈরি করার কাজ করে থাকে তাঁরা। উল্লেখ্য ফোবর্সের রিপোর্ট অনুসারে তামিলনাড়ুর ইরোডে কেপিয়ার মিলস বার্ষিক ৪২ মিলিয়ন পোশাক উৎপাদন করার ক্ষমতা অর্জন করেছে। এই কোম্পানিতে ৩০০০০ জন মানুষ কর্মী হিসাবে কাজ করেন। যাঁর মধ্যে ৯০ শতাংশ হলেন নারী।   

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ জন মহিলার তালিকায় নির্মলা সীতারমন

    Nirmala Sitharaman: বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ জন মহিলার তালিকায় নির্মলা সীতারমন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারও ফোর্বস ম্যাগাজিনের বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ জন মহিলার তালিকায় স্থান পেলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। এই নিয়ে টানা ৪ বার এই তালিকায় জায়গা করে নিলেন তিনি। ক্ষমতাশালীদের তালিকায় ৩৬ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। 

    এর আগে আরও তিনবার ফোর্বসের এই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)। ২০১৯ সালে নির্মলা সীতারমনের স্থান ছিল ৩৪ নম্বরে। ২০২০ এবং ২০২১ সালে অর্থমন্ত্রী ছিলেন যথাক্রমে ৪১ এবং ৩৭ নম্বর স্থানে। এই ঐতিহ্যশালী পত্রিকার বিশেষ সেগমেন্টে জায়গা করে নেওয়ার জন্যে অর্থমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

     আর কোন ভারতীয় স্থান পেয়েছেন তালিকায়? 

    এই তালিকায় এবছর জায়গা পেয়েছেন একজন বাঙালি কন্যাও। তিনি হলেন ‘স্টিল অথরিটি অব ইন্ডিয়া’র (সেল) চেয়ারপার্সন সোমা মণ্ডল। তিনি রয়েছেন ৬৭তম স্থানে। সোমা মণ্ডলই প্রথম মহিলা যিনি ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে সেলের চেয়ারপার্সনের পদে বসে ইতিহাস গড়েছেন। তাঁর নেতৃত্বে কোম্পানি অর্থনৈতিকভাবে লাভের মুখ দেখেছে। ফোর্বসের তালিকা অনুযায়ী, শুধুমাত্র তাঁর চেয়ারপার্সন পদের প্রথম বছরেই কোম্পানির রাজস্ব প্রায় ৩ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১২০০০ কোটি টাকা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সত্যিই কি শীতকালে দই খেলে অসুখ হয়? কিছু ভুল ধারণা ভাঙলেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা 

    নির্মলা সীতারমন, সোমা মণ্ডল ছাড়া বায়োকনের এগজিকিউটিভ চেয়ারপার্সন কিরণ মজুমদার-শ এবং নাইকার কর্ণধার ফাল্গুনী নায়ারও প্রথম ১০০ -য় জায়গা করে ন‌িয়েছেন। এই বছর কিরণ এবং ফাল্গুনী যথাক্রমে ৭২ ও ৮৯তম স্থানে রয়েছেন। এর আগেও তাঁরা এই তালিকায় জায়গা পেয়েছেন।

    এছাড়াও তালিকায় থাকা অন্য ভারতীয় মহিলারা হলেন এইচসিএলটেক চেয়ারপার্সন রোশনী নাদার মালহোত্রা। তিনি ৫৩তম স্থানে রয়েছেন। সেবির চেয়ারপার্সন মাধবী পুরী বাখ ৫৪তম স্থানে রয়েছেন।  

    তালিকায় ৩৯জন সিইও, ১০জন রাষ্ট্রপ্রধান এবং ১১জন বি‌লিওনেয়ার জায়গা করে নিয়েছেন যাঁদের সম্মিলিত সম্পদের পরিমাণ হল ১১৫০০ কোটি ডলার।

    নাইকার কর্ণধার ফাল্গুনী নায়ার সম্পর্কে ফোর্বস লিখেছে, একজন ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কার হিসেবে তিনি অন্য উদ্যোগপতিদের (Nirmala Sitharaman) স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করেছেন। প্রায় ২ দশক এই ক্ষেত্রে কাজ করার পরে তিনি ২০১২ সালে নিজের কোম্পানি শুরু করেন। সেখানে বিনিয়োগ করেন ২০ লক্ষ ডলার। ২০২১ সালে তাঁর কোম্পানির শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্তির পরেই ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা হন তিনি।  

    একইভাবে শিব নাদারের এইচসিএল টেকনোলজিসকে আলাদা উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন তাঁর কন্যা রোশনী নাদার মালহোত্রা। এমনটাই দাবি পত্রিকার। গত ১ মার্চ সেবির প্রথম মহিলা চেয়ারপার্সন পদে বসেছিলেন মাধবী পুরী বাখ। 

    বায়োকনের কর্ণধার কিরণ মজুমদার-শ এর আগেও ফোর্বসের ক্ষমতাশালী মহিলাদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন (Nirmala Sitharaman)। ১৯৭৮ সালে তিনি এই কোম্পা‌নি চালু করেছিলেন। রাজস্বের নিরিখে বর্তমানে এটি দেশের বৃহত্তম বায়োফার্মাসিকিউটিক্যাল ফার্ম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share