Tag: Fraud

Fraud

  • Fraud: চড়া সুদের টোপ দিয়ে কোটি কোটি টাকার প্রতারণা! চিটফান্ডের খপ্পরে পড়ে প্রতারিত তমলুকবাসী

    Fraud: চড়া সুদের টোপ দিয়ে কোটি কোটি টাকার প্রতারণা! চিটফান্ডের খপ্পরে পড়ে প্রতারিত তমলুকবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারদা, রোজভ্যালি কেলেঙ্কারির পরেও হুঁশ এখনও ফিরল না। আবারও সর্বস্বান্ত হল কয়েকশো আমানতকারী। এর আগে একাধিক চিটফান্ডে টাকা রেখে অতীতে সব খুইয়েছেন প্রচুর সাধারণ মানুষ। এ বার ‘বন্ধন মাল্টি স্টেট কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডে’ কয়েক কোটি টাকা প্রতারণার (Fraud) অভিযোগ উঠল তমলুকে। তমলুকে কয়েক কোটি টাকার বেশি তুলে ঝাঁপ বন্ধ করে উধাও চিটফান্ড সংস্থা। এর জেরে সব খোয়ালেন কয়েকশো আমানতকারী।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Fraud)

    চার বছর আগে কয়েকজন ব্যক্তি মিলে পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকে রামতারকহাট বাজার ব্যবসায়ী সমিতির দোতলায় ঘর ভাড়া নিয়েছিল। মাসিক সাড়ে চার হাজার টাকার বিনিময়ে সেই ভাড়া নেওয়া হয়েছিল। সেখানেই গড়ে তোলা হয়েছিল ‘বন্ধন মাল্টি স্টেট কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডে’ নামে চিটফান্ড অফিস। ১০ বছরের জন্য ১১ শতাংশ সুদের টোপ দিয়ে তমলুক এবং শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকা থেকে টাকা তোলা হয় বলে অভিযোগ। চিটফান্ড অফিস তৈরির নেপথ্যে সিপিএমের কয়েকজন নেতা সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তরক বাজার, কাঁকটিয়া বাজার, মেচেদা, সহ বিভিন্ন হাটে বাজার ব্যবসায়ী সমিতির অফিস ঘর ভাড়া নিয়ে চলছিল এই চিটফান্ড ব্যবসা। স্থানীয় অনেক দোকানদার টাকা রেখে সর্বস্বান্ত হয়েছেন। এছাড়াও তমলুক, শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের কয়েক হাজার মানুষ টাকা রেখেছিলেন। তাঁরাও প্রতারিত হয়েছেন। মাস কয়েক আগে সংস্থার অফিসে ঝাঁপ বন্ধ করে কর্মকর্তারা বেপাত্তা হয়ে যায়। অফিসে এখনও তালা ঝুলছে। এরপর প্রতারিত আমানতকারীদের অনেকেই থানার দ্বারস্থ হয়েছেন। প্রতারণার (Fraud) অভিযোগ তুলে তাঁরা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।

    কী বললেন রামতারকহাট ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক?

    এ বিষয়ে রামতারকহাট ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক বীরেন্দ্রনাথ ধাড়া বলেছেন, এপ্রিল মাস থেকে ভাড়া বকেয়া। আমরা অফিসের দখল নেওয়ার জন্য পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। ওই চিটফান্ড অফিস বন্ধ হওয়ার পর তার ম্যানেজার অসীম খাটুয়ার বাড়িতে হামলা চালান প্রতারিত (Fraud) আমানতকারীরা। আতঙ্কে এলাকাছাড়া হতে হয় ম্যানেজারকে।

    কী বললেন সিপিএম নেতৃত্ব?

    যদিও এই চিটফান্ডের সঙ্গে সিপিএমের নাম জোড়ানোর নিয়ে মেদিনীপুর জেলা সিপিএম জেলা সম্পাদক নিরঞ্জন সিহি বলেছেন, সিপিএমকে কালিমালিপ্ত করার জন্য নাম আনা হচ্ছে। সিপিএমের সঙ্গে চিটফান্ডের কোনও সম্পর্ক নেই, যদি থাকে তাহলে আইনের পরামর্শ কেন এতদিন নেওয়া হয়নি?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttar Dinajpur: রাতারাতি জীবনযাত্রা বদল, প্রতারণার ‘হাব’ চোপড়া! তাজ্জব পুলিশ

    Uttar Dinajpur: রাতারাতি জীবনযাত্রা বদল, প্রতারণার ‘হাব’ চোপড়া! তাজ্জব পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গায়েব করার সিদ্ধহস্ত ছিল জামতারা গ্যাং। রাজ্যজুড়ে নতুন করে শুরু হয়েছে আধার জালিয়াতি করে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা করছে প্রতারকরা। তমলুকে এক ব্যাঞ্চ ম্যানেজারের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা সাফ করেছে প্রতারকরা। একইসঙ্গে বহু মানুষের রাতারাতি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সাফ করে দিচ্ছে প্রতারকরা। এই ঘটনার তদন্তে নেমে উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) চোপড়া, ইসলামপুরের নাম সামনে আসে। চোপড়ার গ্রামে বসেই বড়সড় প্রতারণা চক্র চালাত প্রতারকরা। আগেই এই ঘটনায় তিনজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। পরে, এই জালিয়াতিকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়ার পর চোপড়া থেকে আরও দুজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

    ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে কী পেল পুলিশ? (Uttar Dinajpur)

    ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পেরেছে, কয়েক মাস আগে পর্যন্ত তারা ভিন রাজ্যে শ্রমিকের কাজ করতে গিয়েছিল। ভিন রাজ্য থেকে ফিরেই ‘ওয়ার্ক ফর্ম হোমের’ চাকরি পেয়ে যায়। বাড়িতেই কম্পিউটার সেটআপ, ল্যাপটপ, সঙ্গে ব্রড ব্যান্ড কানেকশন। রাতারাতি জীবনযাত্রায় বদল। প্রতারণার ‘হাব’ উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) চোপড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম মুক্তিচিপা, নারায়ণপুরের অধিকাংশ যুবকদের মধ্যে গত কয়েক মাসে ব্যাপক বদল এসেছিল। তদন্তে উঠে এসেছে এই ব্যাঙ্কিং প্রতারণা চক্র সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য। যা দেখে তাজ্জব পুলিশ কর্তারা। তবে, এই ধরনের জালিয়াতির পাঠ কে দিল তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। এই চক্রের পিছনে আর কারা রয়েছে তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

    পুলিশ কী করছে?

    ভিনরাজ্য থেকে ফিরে এসে বাড়িতে বসে কাজ করে রাতারাতি জীবনযাত্রা বদলে যাওয়ায় মুক্তিচিপা, নারায়ণপুর গ্রামের বাসিন্দারাও কার্যত হতবাক হয়ে গিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে অন্য জেলার পুলিশও যোগাযোগ রাখছে। জেলার গোয়েন্দা বিভাগের কাছে বিস্তারিত রিপোর্ট চাওয়ার পাশাপাশি সতর্ক নজর রাখতে বলা হয়েছে। গ্রামে গ্রামে কারা হাইস্পিড ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন এবং কেন ব্যবহার করছেন, সে সব নিয়ে পুলিশকে আরও বেশি সতর্ক রাখার পরামর্শ দিয়েছেন রাজ্য পুলিশের শীর্ষ কর্তারা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fraud: সাইবার প্রতারণার শিকার এবার খোদ ব্যাঙ্কের ম্যানেজার, কীভাবে?

    Fraud: সাইবার প্রতারণার শিকার এবার খোদ ব্যাঙ্কের ম্যানেজার, কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাইবার অপরাধীদের খপ্পড়ে সাধারণ মানুষের প্রতারিত (Fraud) হওয়ার ঘটনা প্রতিদিনই ঘটে চলেছে। এবার সাইবার অপরাধীদের কবলে খোদ ব্যাঙ্কের রিলেশনশিপ ম্যানেজার। সিম ক্লোন করে প্রায় ২ লক্ষ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ তুললেন ওই ম্যানেজার। তমলুক থানায় অভিযোগও দায়ের করেছেন তিনি। মহারাষ্ট্রের নাগপুরের বাসিন্দা ওই ম্যানেজারের নাম শচীনলক্ষ্মণ রাউত। তমলুকের পাদুমবসান এলাকার একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের তমলুক শাখায় রিলেশনশিপ ম্যানেজার পদে কর্মরত তিনি। প্রায় ৬ বছর ধরে তমলুকেই থাকেন।

    ঠিক কীভাবে প্রতারিত হওয়ার ঘটনা ঘটল? (Fraud)

    জানা গিয়েছে, গত ১৯ সেপ্টেম্বর বিকেল পৌনে সতর্ক ৪টে নাগাদ ব্যাঙ্কে একটি গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন তমলুক শাখার রিলেশনশিপ ম্যানেজার। হঠাৎ মোবাইলে তাঁর ফোন আসে। অপরপ্রান্ত থেকে শচীনলক্ষ্মণকে বলা হয়, খুব তাড়াতাড়ি তাঁর ক্রেডিট কার্ডের লিমিট শেষ হতে চলেছে। এমনকী, ক্রেডিট কার্ডে বার্ষিক চার্জও বলবৎ করা হচ্ছে বলে চমকে দেওয়ার চেষ্টা করে ফোনের ওপারে থাকা ব্যক্তি। যদিও তাতে খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি। শচীন ফোনটি কেটে দেন। তবে, ফোন কাটতেই পরপর দু’টি ওটিপি আসে শচীনের নম্বরে। অভিযোগ, মুহূর্তে শচীনের ক্রেডিট কার্ড থেকে মোট দু’দফায় ১ লক্ষ ৮৯ হাজার ৫০০ টাকা গায়েব হয়ে যায়। প্রতারিত (Fraud) হওয়ার বিষয়টি জানতে পেরে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

    কী বললেন প্রতারিত হওয়া ব্যাঙ্কের রিলেশনশিপ ম্যানেজার?

    রিলেশনশিপ ম্যানেজার শচীন বলেন, এটা অবাক করার বিষয়। আমি শুধু ফোনটা ধরেছি। প্রতারকদের কোনওরকম তথ্য শেয়ার না করলেও অত্যন্ত ধূর্ততার সঙ্গেই ওই আমার মোবাইলের সিম ক্লোন করে এই প্রতারণা (Fraud) করা হয়েছে। এই ঘটনায় শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে তমলুকে।

    পুলিশ প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    বিষয়টি নিয়ে উদ্যোগী হয়েছে পুলিশ প্রশাসন। তমলুকের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সাকিব আহমেদ বলেন, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্তে কোনও তথ্য উঠে আসে, সেদিকেই নজর রয়েছে।

    পশ্চিম মেদিনীপুরে ৫ ভাইয়ের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গায়েব

    ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের পাশাপাশি পশ্চিম মেদিনীপুরে চন্দ্রকোণা ১ ব্লকের আগর গ্রামে একটি চাষি পরিবারের পাঁচ ভাইয়ের অ্যাকাউন্ট থেকে কয়েক দফায় লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারকরা। প্রতারিতদের (Fraud) বক্তব্য, ৬ মাস আগে জমি রেজিস্ট্রি করেছিলাম। কাউকে কোনও তথ্য দিইনি। আচমকা মোবাইলে মেসেজ আসে। সেটি খুলে দেখি অ্যাকাউন্ট টাকা উধাও কেন এরকম ঘটল তা বুঝতে পারছি না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: টাকা ডবল করে দেওয়ার টোপ! প্রায় ১০ লক্ষ টাকা ঢেলে প্রতারিত ওড়িশার এক ব্যক্তি

    Barrackpore: টাকা ডবল করে দেওয়ার টোপ! প্রায় ১০ লক্ষ টাকা ঢেলে প্রতারিত ওড়িশার এক ব্যক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক নিমেষে টাকা ডবলের টোপ দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা করার অভিযোগ উঠল এক চক্রের বিরুদ্ধে। ওড়িশার ভদ্রকের শ্রীকান্ত মিশ্র নামে এক ব্যক্তি প্রায় ১০ লক্ষ টাকা প্রতারিত হয়েছেন। ইতিমধ্যেই তিনি বারাকপুর (Barrackpore) পুলিশ কমিশনারেটের ঘোলা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। তদন্ত নেমে পুলিশ এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। উদ্ধার হয়েছে বেশ কিছু নগদ টাকা।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Barrackpore)

    হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা এবং নদিয়া জেলাজুড়ে একটি প্রতারণাচক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে। অভিনব কৌশলে তারা বিভিন্ন মানুষকে প্রতারণা করছে বলে অভিযোগ। শুধু এই রাজ্যের বাসিন্দারা তাদের কাছে টাকা জমা দিয়ে প্রতারিত হয়েছেন তা নয়, ভিন রাজ্যেও তারা প্রতারণা চক্র চালাচ্ছে। ভিন রাজ্যে তাদের লিঙ্কম্যানও রয়েছে। এরকম এক প্রতারণার চক্রের শিকার হয়েছেন ওড়িশার ভদ্রকের শ্রীকান্তবাবুও। এই প্রতারণাচক্রের খপ্পরে পড়ে তিনি প্রায় সাড়ে ন’লক্ষ টাকা প্রতারিত হয়েছেন। জানা গিয়েছে, শ্রীকান্তবাবু একটি সূত্র থেকে জানতে পারেন কলকাতায় একটি সংস্থার কাছে ডিজিটাল মাধ্যমে যে কোনও অঙ্কের টাকা জমা দিলেই সঙ্গে সঙ্গে নগদে তার দ্বিগুণ টাকা তারা ফেরত দিয়ে দেয়। প্রতারণাচক্রের লিংকম্যানই ভদ্রকের ওই ব্যক্তিকে টোপ দেয় বলে অভিযোগ। টাকা ডবলের আশায় শ্রীকান্তবাবু কলকাতায় আসেন। প্রতারকদের সঙ্গে দেখাও হয়। এরপর কলকাতা থেকে গাড়ি করে তাঁরা কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে ধরে ঘোলার মুড়াগাছায় আসেন। সেখানেই প্রতারকরা নানাভাবে বুঝিয়ে আস্থা অর্জন করে শ্রীকান্তের। এরপরই অনলাইনে তিনি সাড়ে ন’ লক্ষ টাকা প্রতারকদের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করে দেন। প্রতারকদের সঙ্গে একই গাড়িতে ছিলেন শ্রীকান্তবাবু। টাকা ট্রান্সফার হওয়ার পর প্রতারকরা জানায়, গাড়ির ডিকিতে রাখা রয়েছে তাঁর প্রায় ১৮ লক্ষ টাকা। গাড়ি থেকে নেমে শ্রীকান্তবাবু গা়ড়ির ডিকি খুলে সেই ডবল টাকা আনতে চান। ডিকি খুলতে যাওয়ার আগেই প্রতারকরা গাড়ি নিয়ে উধাও হয়ে যায়। তখনই শ্রীকান্তবাবু প্রতারিত হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পারেন। এরপরই তিনি বারাকপুর (Barrackpore) ঘোলা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।

    পুলিশ-প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় তিনজন গ্রেফতার হয়েছে। তাদের মধ্যে দুজন দেবজ্যোতি বিশ্বাস এবং সম্রাট বরাইয়ের বাড়ি কল্যাণী। এই দুজনকে আগেই পুলিশ গ্রেফতার করেছে। পরে, পাপ্পু কুমার যাদবের নাম জানতে পারে। তার বাড়ি বিহারে। সে কল্যাণীতে থাকে। হুগলির মগরা থেকে তাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। কল্যাণীর বাড়ি থেকে সাড়ে আট লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছে পুলিশ। বারাকপুর (Barrackpore) পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, এই প্রতারণা চক্রের সঙ্গে আর কারা রয়েছে তা জানার চেষ্টা চলছে। আর আরও এক লক্ষ টাকা কোথায় রয়েছে তার খোঁজে তল্লাশি চলছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SBI: এসবিআই গ্রাহকদের কাছে অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার ভুয়ো মেসেজ! বাঁচার উপায় কী? 

    SBI: এসবিআই গ্রাহকদের কাছে অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার ভুয়ো মেসেজ! বাঁচার উপায় কী? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএমএসে প্রতারণার শিকার হয়েছেন, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। ভুয়ো ফোন কল বা মেসেজ থেকে সাইবার বিশেষজ্ঞরা সতর্ক থাকতেও বলেন বারংবার। এবার টাকা হাতানোর নতুন চক্র ফেঁদেছে প্রতারকরা। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (SBI) নাম করে ফেক মেসেজ আসছে গ্রাহকদের ফোনে। সেখানে দেওয়া থাকছে লিঙ্ক। যা ক্লিক করলেই তৈরি প্রতারণার ফাঁদ। টাকা উড়ে যাচ্ছে গ্রাহকদের আকাউন্ট থেকে। ভুয়ো ফোন কল রুখতে ইতিমধ্যে পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাই। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া তার গ্রাহকদের সতর্ক করেছে এবং এই রকমের কোনও মেসেজ এলে কী কী করতে হবে, তারও নির্দেশিকা দিয়েছে।

    ভুয়ো মেসেজ মোবাইলে এলে কী করবেন?

    জানানো হয়েছে, এরকম কোনও বার্তা পেলেই আপনি মেইল করবেন report.phishing@sbi.co.in-এ। সরকারের তরফ থেকে ইতিমধ্যে একটি হেল্পলাইন দেওয়া হয়েছে ১৯৩০। এতেও যোগাযোগ করতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের মতে,  ভুয়ো ফোন বা ই মেইল থেকে দূরে থাকতে। কিন্তু মানুষের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে এই প্রতারণার ব্যবসা এখনও রমরমিয়ে চলছে।

    ব্যাঙ্ক কী বলছে?

    এসবিআই এ বিষয়ে জানাচ্ছে, গ্রাহকদের কখনই তাদের ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন অ্যাকাউন্ট নাম্বার, পাসওয়ার্ড মেসেজের মাধ্যমে দেওয়া উচিত নয়। এ ধরনের বার্তা পেলে তাদের যাচাই করতেও বলছে ব্যাঙ্ক। ব্যাঙ্ক আরও বলছে যে ব্যক্তিগত তথ্য তারা কখনও গ্রাহকদের কাছ থেকে চায় না। শুধুমাত্র ভুয়ো মেসেজ নয়, অনেক সময় কেওয়াইসি আপডেটের নামেও প্রতারকরা ফোন করে। এক্ষেত্রে কেওয়াইসি আপডেট না হলে অ্যাকাউন্ট ব্লক করারও ভয় দেখানো হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fraud: চাকরির টোপ দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা! ধৃত কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যুবকসহ পাঁচজন

    Fraud: চাকরির টোপ দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা! ধৃত কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যুবকসহ পাঁচজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম সঞ্জয় দাস। বাড়ি রানাঘাট। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে দ্বিতীয় বর্ষ পর্যন্ত পড়েছিল সে। তারপর আর পড়াশুনা করতে পারেনি। তাতে কী হয়েছে? রীতিমতো গ্যাং তৈরি করে অনলাইনে প্রতারণার (Fraud) ফাঁদ পেতে বসে সে। আর সেই ফাঁদে পা দিলেই চাকরির টোপ দিয়ে মগজধোলাই করে চলত প্রতারণা (Fraud)। এইভাবে তার রোজগার হত লক্ষ লক্ষ টাকা। সব কিছুই ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু, এই প্রতারকদের হাতে প্রতারিত (Fraud) হয়ে এক যুবক মগড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্তে নেমে নদিয়ার রানাঘাট থেকে ৫ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের নাম চন্দন রায়, সৌগত বৈরাগী, অর্ণব বিশ্বাস, সৈকত গঙ্গোপাধ্যায় এবং সঞ্জয় দাস।

    কী ভাবে চলত প্রতারণা (Fraud)?

    প্রতারণার জন্য সঞ্জয় দামি মোবাইল ফোন এবং ল্যাপটপ ব্যবহার করত। বেসরকারি ব্যাঙ্কের ভুয়ো ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেসবুক-সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে কর্মখালির বিজ্ঞাপন দিত সে। সেই জালে পা দিলেই প্রতারণার (Fraud) শিকার হতে হত। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথমে ফর্ম ফিলআপের জন্য অল্প টাকা নেওয়া হত। তারপর ‘রেজিস্ট্রেশন’ করতে হবে বলে আরও কয়েক হাজার টাকা নেওয়া হত। সে সব মিটলে চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়ার নাম করে কয়েক লক্ষ লক্ষ  টাকা হাতিয়ে নেওয়া হত। তাদের কাছ থেকে মোট ৮টি মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, নগদ ৪০ হাজার টাকা এবং বেশ কিছু নথি উদ্ধার হয়েছে। ১৪ এপ্রিল অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে, চুঁচুড়া আদালতে তোলা হলে ছয় দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।

    কী বললেন হুগলি গ্রামীণ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার?

    হুগলি গ্রামীণ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সৌম্যদীপ ভট্টাচার্য বলেন, এর আগেও একবার কলকাতা পুলিশের হাতে ধরা পড়ে এই চক্র। ত্রিবেণীর মনোজিৎ সাউ নামে এক যুবক এবং তাঁর স্ত্রী আর্থিক প্রতারণার (Fraud) শিকার হয়েছেন বলে গত ১ ফেব্রুয়ারি মগরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। বেসরকারি ব্যাঙ্কে চাকরি দেওয়ার নাম করে তাঁদের ঠকিয়ে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারকরা। এরপরই আমরা তদন্ত শুরু করি। এই চক্রের সঙ্গে আর কারা রয়েছে তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে।

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fraud: ‘ব্যাঙ্ক কর্তা’ পরিচয় দিয়ে গায়েব করল ২০ লক্ষ টাকা, ফের সক্রিয় প্রতারণা চক্র

    Fraud: ‘ব্যাঙ্ক কর্তা’ পরিচয় দিয়ে গায়েব করল ২০ লক্ষ টাকা, ফের সক্রিয় প্রতারণা চক্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাঙ্কের কোনও তথ্য ফোনে না- জানানোর জন্য প্রচার করা হলও এক শ্রেণির মানুষ বার বার ভুল করে ফেলছেন। আর সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সাইবার অপরাধীরা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা গায়েব করে দিচ্ছেন। আর অপরাধীদের মূলত টার্গেট  বয়স্কদের। সাইবার অপরাধীদের পাল্লায় পড়ে প্রতারণার (Fraud) শিকার হলেন হুগলির শ্রীরামপুরের ৫৮ বছরের এক মহিলা। প্রতারিত মহিলার নাম মৌসুমী বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি একটি বিমা সংস্থার কর্মী। প্রতারকদের পাল্লায় পড়ে ২০ লক্ষ টাকা খোয়ালেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Fraud)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৌসুমী বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মেয়ে সুনন্দিতা বন্দ্যোপাধ্যায় চক্রবর্তীর নামে বেসরকারি ব্যাঙ্কের শ্রীরামপুর শাখায় যৌথ অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তাতে ফোন নম্বর রয়েছে মৌসুমীর। সুনন্দিতা বলেন, বুধবার বিকেলে মায়ের মোবাইলে পুরুষকণ্ঠে ফোন আসে ওই ব্যাঙ্কের ম্যানেজার পরিচয় দিয়ে। বলা হয়, অ্যাকাউন্ট রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনে কিছু তথ্য দরকার। অভিযোগ, নেট ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে ‘কাস্টমার আইডি’ জানার অনুরোধ পাঠায় প্রতারক। তা যাচাইয়ের জন্য ওটিপি আসে মৌসুমীর মোবাইলে। সাইবার প্রতারকের কথায় বিভ্রান্ত হয়ে তিনি ওটিপি বলে দেন। আরও নানা তথ্য হাতিয়ে নেয় সে। মৌসুমীকে বিভ্রান্ত করে মোট ৪৪ বার তাঁর থেকে ওটিপি জেনে নেয় প্রতারক। দেড় ঘণ্টার মধ্যে ১৬ বারে অ্যাকাউন্ট থেকে মোট ১৯ লক্ষ ৪৭ হাজার ৭৬৯ টাকা তুলে নেওয়া হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরেই ব্যাঙ্কে লেনদেন প্রক্রিয়া বন্ধ করেন সুনন্দিতারা। বৃহস্পতিবার ব্যাঙ্কে লিখিত অভিযোগ করেন। পুলিশেরও দ্বারস্থ হন। হুগলির বিভিন্ন প্রান্তে গত কয়েক মাসে বেশ কয়েক জন প্রবীণ নাগরিক এ ভাবে প্রতারণার (Fraud) শিকার হয়েছেন। তাঁদের প্রশ্ন, ব্যাঙ্কের তথ্য কী ভাবে পেয়ে যাচ্ছে প্রতারকেরা? যদিও ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে কোনও কথা বলতে চায়নি। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: কেওয়াইসি আপডেটের নামে প্রতারণা, ব্যবসায়ীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে চুরি লক্ষাধিক টাকা

    Birbhum: কেওয়াইসি আপডেটের নামে প্রতারণা, ব্যবসায়ীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে চুরি লক্ষাধিক টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেওয়াইসি আপডেটের নামে এক ব্যবসায়ীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে লক্ষাধিক টাকা প্রতারকরা চুরি করে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার একটি অচেনা নম্বর থেকে ফোন আসে আর তারপর এই বিপত্তি ঘটে। ঘটনা ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) সিউড়িতে। এলাকায় এই নিয়ে তীব্র চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যেই থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। 

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (Birbhum)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত শুক্রবার সিউড়ির (Birbhum) ব্যবসায়ী রামকৃষ্ণ সাহার কাছে একটি অচেনা নম্বর থেকে ফোন আসে। বলা হয় কেওয়াইসি জমা করা হয়নি তাই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে আরও বলা হয়, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের পরিষেবা চালু রাখতে গেলে কিছু তথ্য দিতে হবে। এপর যা ঘটে, প্রতারকের ফাঁদে পা দিয়ে দিলেন সোজাসুজি। ফোনের ওপার থেকে যা যা করতে বলা হয় রামকৃষ্ণবাবু ঠিক তাই তাই করেন। ঠিক ১২ টা ২ মিনিট এবং ১২ টা ৫ মিনিটে পরপর দুইবারে মোট ৩০ হাজার এবং ৬৮ হাজার টাকা তুলে নেয় প্রতারকরা।

    অভিযোগ সাইবার থানায়

    এই ভাবে কেওয়াইসি আপডেটের নামে আর্থিক প্রতারণার শিকার হয়ে রামকৃষ্ণবাবু সঙ্গে সঙ্গে ছুটে যান ব্যাঙ্কে। কিন্তু গতকাল স্বামীজির জন্মদিনের জন্য ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকায় আরও সমস্যায় পরে যান তিনি। উপায় না বুঝে সিউড়ি (Birbhum) সাইবার ক্রাইম থানায় গিয়ে অভিযোগ করেন। কীভাবে তাঁর সঙ্গে এই জালিয়াতির ঘটনা ঘটল সবটা লিখিত ভাবে জানিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। ঘটনার কথা শুনে পুলিশ দ্রুত তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে চুরি যাওয়া টাকার সন্ধান এখনও পাননি বলে জানা গিয়েছে।

    সরকার, প্রশাসন এবং ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ বার বার গ্রাহকদের সর্তক করলেও প্রতারকদের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না। গ্রাহকেরা জালিয়াতির শিকার কোনও না কোনও ভাবে হয়েই চলেছে। অ্যাকাউন্ট বন্ধের ভয়কে হাতিয়ার করে কেওয়াইসি আপডেটের নামে প্রতারকদের এই ধরনের জালিয়াতির ঘটনা গ্রাহকদের মধ্যে তীব্র আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরে দানের নামে অর্থ সংগ্রহ করছে লুটেরারা, সতর্ক করল ভিএইচপি

    Ram Mandir: রাম মন্দিরে দানের নামে অর্থ সংগ্রহ করছে লুটেরারা, সতর্ক করল ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর ঠিক একুশ দিন পরে উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। তার সপ্তাহখানেক আগেই শুরু হয়ে যাবে অক্ষত সংগ্রহ অনুষ্ঠান। এমতাবস্থায় রাম মন্দির ট্রাস্টের নামে ভক্তদের কাছ থেকে টাকা-পয়সা লুট করছে লুটেরারা। সম্প্রতি বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে। তার পরেই বিশ্বহিন্দু পরিষদের পক্ষ থেকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে পুণ্যার্থীদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

    কীভাবে চলছে লুটের কারবার

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের মুখপাত্র বিনোদ বনশল এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ছেত্র অযোধ্যা, উত্তরপ্রদেশ নামের একটি জাল সোশ্যাল মিডিয়া পেজ তৈরি করা হয়েছে। পেজটিতে কিউআর কোড রয়েছে। রাম মন্দির নির্মাণের নামে সেখানে ইউজারদের ডোনেশন দিতে বলা হয়েছে। বিষয়টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পাশাপাশি দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশ পুলিশকেও জানানো হয়েছে।’ বিশ্বহিন্দু পরিষদের অযোধ্যার এক (Ram Mandir) সদস্য বলেন, “লুটেরারা বলছে, যত পারেন দান করুন। ডায়েরিতে আপনার নাম এবং নম্বর লিখে রাখা হবে। যখন মন্দির নির্মাণের কাজ শেষ হবে, আপানাদের সকলকে অযোধ্যায় আমন্ত্রণ জানানো হবে। আমি অযোধ্যা থেকেই বলছি। লুটেরারা বলছে, আপনারা জানেন হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে লড়াই চলছে। মুসলমান সম্প্রদায় তাদের মন্দির তৈরি করার অনুমতি দিচ্ছে না। তাই তারা তাদের মন্দির নির্মাণে অর্থ সংগ্রহ করছে।”

    কী বললেন ভিএইচপি মুখপাত্র

    বনশল বলেন, “শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ন্যায় কাউকে অর্থ সংগ্রহের অধিকার দেয়নি। আমি এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে চিঠি লিখেছি। উত্তরপ্রদেশের ডিজিপি ও দিল্লির পুলিশ কমিশনারকেও চিঠি পাঠিয়েছি। মানুষ যেন এই সব প্রতারকদের খপ্পরে না পড়েন সেজন্য কড়া ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। মানুষকেও এ ব্যাপারে সচেতন হবে হবে। এটা আনন্দের উৎসব। আমরা আমন্ত্রণপত্র পাঠাচ্ছি। আমরা কোনও ডোনেশন নিই না (Ram Mandir)।

    আরও পড়ুুন: ভারত-বিরোধী প্রচার, নিষিদ্ধ করা হল ভূস্বর্গে সক্রিয় তেহরিক-ই-হুরিয়তকে

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khardah: খড়দায় বসে বিদেশি নাগরিকদের অ্যাকাউন্ট সাফ! কোটি কোটি টাকার প্রতারণা

    Khardah: খড়দায় বসে বিদেশি নাগরিকদের অ্যাকাউন্ট সাফ! কোটি কোটি টাকার প্রতারণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খড়দায় (Khardah) বসে বিদেশের অ্যাকাউন্ট সাফ করে দিত প্রতারকরা। মূলত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার নাগরিকদের অ্যাকাউন্ট সাফ করার অভিযোগ উঠেছে এই প্রতারকদের বিরুদ্ধে। মূলত, প্রতারণা জগতের মাস্টার মাইন্ড হিসেবে পরিচিত জামতারা গ্যাং। পুলিশকে ঘোল খাইয়ে বহু মানুষের অ্যাকাউন্ট সাফ করার অনেক ঘটনা রয়েছে এই গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে। জামতা়ড়া গ্যাংকে টেক্কা দেওয়ার মতো গ্যাং তৈরি হয়ে গিয়েছিল খড়দায়। পুলিশ টের পর্যন্ত পায়নি। করোনার সময় এই গ্যাং মার্কিন মুলুকে সব থেকে বেশি প্রতারণা করেছিল। গত চার বছর ধরে সক্রিয় ছিল এই প্রতারণা চক্র। সবমিলিয়ে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকার প্রতারণা হয়েছে বলে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট সূত্রে জানা গিয়েছে। ধৃতদের কাছ থেকে কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, ভয়েস চেঞ্জার, অডি গাড়ি বাজেয়াপ্ত হয়েছে। দেরাদুনের পাঁচ তারা একটি হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিটকয়েন এবং হাওলার মাধ্যমে ওই টাকা যেত বলে পুলিশ তদন্তে জানতে পেরেছে।

    কীভাবে প্রতারণা করত? (Khardah)

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতারকরা মূলত ভয়েস চেঞ্জারের মাধ্যমে বিদেশীদের সঙ্গে  কথা বলত। তাঁদের কম্পিউটারের অ্যান্টি ভাইরাসের মেয়াদ ফুরিয়ে গিয়েছে, নতুন করে অ্যান্টি ভাইরাস দেওয়ার জন্য তারা লিংক পাঠাত। সেই লিংকে ক্লিক করলেই অ্যাকাউন্টের ডিটেলস চলে আসত প্রতারকদের কাছে। এরপর খড়দায় (Khardah) বসেই কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিত প্রতারকরা। আমেরিকা এবং কানাডার ৭০-৮০ জন প্রবীণ নাগরিকের প্রতারিত হওয়ার হদিশ মিলেছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে পুলিশ কমিশনারেটের কর্তাদের আশঙ্কা। কোটি কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগে দেরাদুন থেকে ৬ জনকে গ্রেফতার করে বারাকপুর সিটি পুলিশের গোয়েন্দারা।

    কীভাবে হদিশ মিলল প্রতারকদের?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১৮ অক্টোবর একটি অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে খড়দহ থানা এলাকার বলরাম হাসপাতালের কাছে একটি কল সেন্টারে হানা দেয় খড়দা থানার পুলিশ। সৈয়দ শাহাবাজ হাসান নামে এক প্রতারকের বাড়িতে চলত এই কল সেন্টার। সেখানে খড়দা,(Khardah) টিটাগড়ের পাশাপাশি কলকাতার গড়ফার একজনেক হদিশ পাওয়া গিয়েছে। তদন্তে নেমে প্রথমে গ্রেফতার করা হয় ১০ জনকে। এরপর এই কেসের তদন্তভার কমিশনারেটের গোয়েন্দা বিভাগকে দেওয়া হয়। তারপর তদন্তে নেমে ২৫ অক্টোবর গোয়েন্দা বিভাগ আরবাজ হাসান নামে একজনকে সল্টলেকের একটি হোটেল থেকে গ্রেফতার করে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই আন্তর্জাতিক প্রতারণা চক্রের হদিশ পায়। এরপর গত তিনদিন আগে উত্তরাখণ্ডের দেরাদুনের  একটি পাঁচ তারা হোটেল থেকে আরও ৬ জনকে গ্রেফতার করে। পুলিশ জানিয়েছে, সৈয়দ শাহাবাজ হাসান, সোনু জয়সওয়াল, কৃষ্ণ কুমার সিং, অনীশ ঠাকুর, ফরহাদ হাসান ও হর্ষ দিনানি। এই ছয়জনকে শনিবার ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানিয়ে পাঠানো হচ্ছে বারাকপুর আদালতে।

    কী বললেন বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কর্তা?

    বারাকপুরের গোয়েন্দা প্রধান শ্রীহরি পান্ডে এক সাংবাদিক বৈঠক করে বলেন, গত ১৮ই অক্টোবর খড়দার (Khardah) একটি কলসেন্টারে হানা দিয়ে পুলিশ প্রচারণা চক্রের হদিশ পাওয়া গিয়েছিল। একটি অডি গাড়িও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার প্রবীণ ব্যক্তিদের থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। ২০১৯ সাল থেকে এই কল সেন্টার কাজ করে। এই চক্র দীর্ঘ চার বছর ধরে এরা খড়দা থেকে চালাচ্ছিল। এই চক্রের সঙ্গে আর কেউ রয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share