Tag: Governor CV Ananda Bose

Governor CV Ananda Bose

  • CV Ananda Bose: রাজ্য নির্বাচন কমিশনার কে? নবান্নর কাছে তৃতীয় নাম চাইলেন রাজ্যপাল

    CV Ananda Bose: রাজ্য নির্বাচন কমিশনার কে? নবান্নর কাছে তৃতীয় নাম চাইলেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য নির্বাচন কমিশনার পদে সৌরভ দাসের মেয়াদ শেষ হয়েছে রবিবার। তার পর ৪৮-ঘণ্টা কেটে গেলেও সেই জায়গায় কে বসবেন, তা নিয়ে ধোঁয়াশা অব্যাহত মঙ্গলবারেও। রাজ্যের পাঠানো দুটি নামের সুপারিশই খারিজ করে দিয়েছেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। সূত্রের খবর, তৃতীয় নাম চেয়ে পাঠানো হয়েছে রাজভবনের তরফে।

    তৃতীয় নাম চেয়ে পাঠালেন রাজ্যপাল

    সূত্রের খবর, রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের পদে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যসচিব রাজীব সিনহাকে বসানোর পরিকল্পনা করেছিল নবান্ন। এই মর্মে ফাইল পাঠানো হয় রাজভবনে। কিন্তু, রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) প্রশ্ন করেন, কেন একজনের নাম পাঠানো হয়েছে? এর পর তড়িঘড়ি আরও একটি নাম পাঠায় রাজ্য সরকার। গত শুক্রবার রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী এই পদের জন্য উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত মুখ্যসচিব অজিতরঞ্জন বর্ধনের নাম পাঠান রাজভবনে। 

    আরও পড়ুন: রাজ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়ে নবান্নের সঙ্গে সংঘাত, ফাইল ফেরত পাঠালেন রাজ্যপাল

    তার পরও সম্মতি মেলেনি। সূত্রের খবর, দু’জনের মধ্যে একজনকে বেছে নিতে নারাজ রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)। তার ওপর দুটি নাম নিয়েই আপত্তি রয়েছে রাজভবনের। ফলে, রাজভবনের তরফে সোমবার, অর্থাৎ গতকাল তৃতীয় বিকল্প নাম চেয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, রাজ্যপালের এই নির্দেশে মহা ফাঁপড়ে পড়েছে নবান্ন। কারণ, তৃতীয় প্রার্থী হিসেবে কার নাম পাঠানো হবে, তা বাছতেই হিমশিম অবস্থা রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের। 

    পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা

    তার ওপর, রাজভবন সূত্রে খবর, আজ, মঙ্গলবার গোয়া যাওয়ার কথা রাজ্যপালের (CV Ananda Bose)। ২ জুন তাঁর কলকাতায় ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে, তার আগে যে কিছু হচ্ছে না, তা এক প্রকার প্রায় নিশ্চিত এদিকে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের পদ খালি থাকায় আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়েও তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। কারণ, এই কমিশন হল এক সদস্যের কমিশন। তাই নির্বাচন কমিশনারের পদটি শূন্য থাকলে পঞ্চায়েত ভোট করা সম্ভব নয়। তাই পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনক্ষণ কবে ঘোষণা হবে, তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। ফলে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগকে ঘিরে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত আরও বৃদ্ধি পেল বলেই মনে করছে তথ্যাভিজ্ঞ মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • C V Ananda Bose: আজ উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠকে আচার্য্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস! কী নিয়ে আলোচনা?

    C V Ananda Bose: আজ উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠকে আচার্য্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস! কী নিয়ে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ কিছুক্ষণের মধ্যেই রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজভবনে রাজ্যপাল এবং উপাচার্যদের বৈঠকে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও উপস্থিত থাকবেন। রাজ্যের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে নিয়ে বৈঠকে বসার আগ্রহ আগেই প্রকাশ করেছিলেন রাজ্যপাল। উচ্চশিক্ষা দফতরের আইন মেনে উচ্চশিক্ষা দফতরের মাধ্যমে উপাচার্যদের বৈঠকে আমন্ত্রণ জানান রাজ্যপাল। ইতিমধ্যে উচ্চশিক্ষা দফতরের তরফে ই-মেইল করে সব উপাচার্যদের একথা জানানো হয়েছে।

    আইন মেনে বৈঠক

    রাজ্যের প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে উপাচার্য নিয়োগ থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রশাসনিক কাজকর্ম নিয়েও রাজভবনের সঙ্গে বারে বারে সংঘাতে জড়িয়েছে রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা দফতর তথা রাজ্য।তবে এবার উপাচার্যদের বৈঠকে ডাকা নিয়ে আইন মেনে চলায় রাজভবনের তরফে আর কোন বিতর্ক থাকছে না। এক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, “উচ্চশিক্ষা দফতর মারফত ই-মেল এসেছে বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য। অবশ্যই আমরা যাব। নিয়ম মেনেই তো বৈঠক ডাকা হয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: কলেজিয়ামে সরকারি প্রতিনিধি রাখতে চায় কেন্দ্র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি রিজিজুর

    রাজ্যের শিক্ষা দুর্নীতি নিয়ে সরব বিরোধীরা। এমনকী এই নিয়ে সদ্য রাজ্যপালের কাছে নালিশ ঠুকে এসেছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তারপরই সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে নিয়ে বৈঠকে বসার আগ্রহ দেখালেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তিনি গোটা বিষয়টি সরেজমিনে বুঝে নিতে চান। তাও শান্তিপূর্ণ আবহে। সংঘাতের আবহ ত্যাগ করে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাসী তিনি। তাই আইন মেনে উচ্চশিক্ষা দফতরের মাধ্যমে উপাচার্যদের বৈঠকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রাজ্যপাল। রাজভবন সূত্রে খবর বিশ্ববিদ্যালয় গুলি সম্পর্কে রাজ্যপাল পরিচিত হতে চাইবেন এই বৈঠকে। রাজ্যের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী উপাচার্য নেই। সার্চ কমিটির মাধ্যমে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য নিয়োগের জন্য ফের তৎপরতা শুরু করেছে রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা দফতর। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের জন্য ইতিমধ্যে সার্চ কমিটি গঠনও হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যপালের শপথ অনুষ্ঠানে গরহাজির শুভেন্দু-সুকান্তরা, কেন?

    Suvendu Adhikari: রাজ্যপালের শপথ অনুষ্ঠানে গরহাজির শুভেন্দু-সুকান্তরা, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপালের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণপত্র পেয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তবে পছন্দ হয়নি সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট। তাই নয়া রাজ্যপালের (Governor) শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন না শুভেন্দু। ওই অনুষ্ঠানে বসার ব্যবস্থা হয়েছে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের নির্দেশে। সেই কারণেই মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। এদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হননি বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও (Sukanta Majumdar)।  

    নেপথ্য কাহিনি…

    প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় উপরাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেওয়ার পর অস্থায়ী রাজ্যপালের পদে বসেন লা গণেশন। সেবার আমন্ত্রণই জানানো হয়নি শুভেন্দুকে। মঙ্গলবার বিধানসভায় সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, রাজ্য সরকারের তরফে অস্থায়ী রাজ্যপাল লা গণেশনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। দেখা যাক, এবার আমন্ত্রণ পাই কিনা। এরই কিছুক্ষণের মধ্যেই বিরোধী দলনেতার কাছে পৌঁছয় রাজভবনে নয়া রাজ্যপালের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র। এই অনুষ্ঠানেই যাচ্ছেন না শুভেন্দু। কেন যাচ্ছেন না রাজ্যের বিরোধী দলনেতা? এর উত্তর শুভেন্দু দিয়েছেন ট্যুইট বার্তায়। নয়া রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি শুভেন্দু লিখেছেন সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসের নির্দেশে। অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তথ্য সংস্কৃতি দফতর। এই দফতরের কাজকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)) ‘অসাংস্কৃতিক আচরণ’ বলে উল্লেখ করেছেন। কারণ, শুভেন্দুর বসার ব্যবস্থা হয়েছে দুই দলবদলু কৃষ্ণ কল্যাণী এবং বিশ্বজিৎ দাসের পাশে। কৃষ্ণ এবং বিশ্বজিৎ দুজনেই বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে রাজনীতির ঘোলা জলে মাছ ধরতে ভিড়েছেন তৃণমূলে গিয়ে। তাঁদের বিরুদ্ধে দলবিরোধী আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এই দুই দলবদলুর পাশে বসার আসন হওয়ায় ক্ষুব্ধ শুভেন্দু। রাজ্য সরকারের এই আচরণকে ‘অসৌজন্যের রাজনীতি’ বলে অন্য একটি ট্যুইটে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ, ১৯৫৬ ভোটে নন্দীগ্রামে হেরে যাওয়া এখনও দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে বেড়াচ্ছে ‘কম্পার্টমেন্টাল’ মুখ্যমন্ত্রীকে। তাই হিংসা করে তিনি এভাবে সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট করেছেন। শুভেন্দুর মতে, বাংলা অ্যাকাডেমি পুরস্কারের বদলে তাঁকে (মুখ্যমন্ত্রীকে) দেওয়া উচিত প্রতিহিংসাপরায়ণ পুরস্কার। মুখ্যমন্ত্রীকে হতভাগ্য রাজনীতিবিদ বলেও উল্লেখ করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। এর পরেই শুভেন্দু লিখেছেন, আমার পক্ষে এই অনুষ্ঠানে যাওয়া সম্ভব নয়। রাজ্যপাল যদি তাঁকে আলাদা করে সময় দেন, এবং সেটা যদি আজই হয়, তাহলে ভাল হয় বলেও জানান শুভেন্দু। কোন প্রটোকল মেনে বিশ্বজিৎ দাস ও কৃষ্ণকল্যাণীকে রাজভবনে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছে? প্রশ্ন শুভেন্দুর। এদিকে, শুভেন্দুকে দুই দলবদলুর পাশে ঠাঁই দেওয়া হলেও, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সাংসদ হলেও তাঁকে আসন দেওয়া হয়েছে তৃণমূল সাংসদের পিছনে। তাই অনুষ্ঠানে যাননি তিনি।  

     

    আরও পড়ুন: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share