Tag: gst news

gst news

  • GST Reforms: জিএসটি সংস্কারের ফলে মানুষের হাতে আসবে প্রায় ২ লক্ষ কোটি টাকা, বললেন সীতারামন

    GST Reforms: জিএসটি সংস্কারের ফলে মানুষের হাতে আসবে প্রায় ২ লক্ষ কোটি টাকা, বললেন সীতারামন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২২ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হতে যাওয়া একাধিক জিএসটি সংস্কারের (GST Reforms) ফলে মোট ২ লক্ষ কোটি টাকা মানুষের হাতে পৌঁছবে। এতে ঘরোয়া ভোগব্যয় আরও বেড়ে যাবে।” তামিলনাড়ু ফুডগ্রেইন মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের ৮০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)।

    কী বললেন নির্মলা (GST Reforms)

    পূর্বের চারটি স্তর থেকে পণ্য ও পরিষেবা কর (GST) সহজ করে দুটি স্তরে আনার পরে নির্মলা বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চান যাতে গরিব ও সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষ, মধ্যবিত্ত পরিবার এবং ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি উদ্যোগগুলি (MSME) মূলত এই জিএসটি সংস্কার থেকে উপকৃত হয়।” প্রসঙ্গত, সংশোধিত কর কাঠামোর সঙ্গে নতুন জিএসটি সংস্কার ২২ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হতে চলেছে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “প্রস্তাবিত জিএসটি সংস্কারের মাধ্যমে দেশীয় বাজারে ভোগ বা খরচ বৃদ্ধি পাবে। অর্থমন্ত্রক জনগণের কাছ থেকে যে ২ লাখ কোটি টাকা কর হিসেবে পায়, তা তাদের কাছে থেকে যায় না, বরং তা ফের অর্থনীতিতে ফিরে যায় এবং ডোমেস্টিক কনজাম্পশনে সাহায্য করে।”

    নির্মলার ব্যাখ্যা

    বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে নির্মলা বলেন, “দ্বিস্তরীয় কাঠামোর কারণে কোনও পণ্যের দাম, যা একজন ক্রেতা সাধারণত (GST Reforms) কেনেন, তা কমে যায়। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একই পণ্য, যেমন সাবান বেশি পরিমাণে কেনেন, তাহলে প্রস্তুতকারক উৎপাদন বাড়ায়। উৎপাদন বাড়াতে গেলে, তিনি অনেক মানুষকে কাজে নেন। যখন অনেক মানুষ কাজ পান, তারা আয়কর দেন। আবার এই সময় সরকারও পরোক্ষ কর বাবদ রাজস্ব পায়। এই চক্রটি যখন চলতে থাকে, তখন তা অর্থনীতির জন্য ভালো।” সীতারামনের বক্তব্যের নির্যাস হল, যখন জনসাধারণ বেশি খরচ করেন, তখন চাহিদা বেড়ে যায়। চাহিদা মেটাতে উৎপাদন বাড়ানো হলে কর্মসংস্থান বাড়ে। আর যখন বেশি কর্মসংস্থান হয়, তখন করদাতার ভিত্তি আরও বিস্তৃত হয়। তিনি বলেন, “২০১৭ সালে জিএসটি চালুর আগে যখন কর দানকারী উদ্যোক্তার সংখ্যা ছিল ৬৫ লাখ, তখন তা কমে ১০ লাখে নামেনি। বরং (Nirmala Sitharaman) উদ্যোক্তারা এর সুবিধা বুঝতে পেরেছেন এবং গত ৮ বছরে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১.৫ কোটিতে (GST Reforms)।

  • Nirmala Sitharaman: “অর্থনীতিতে আবার প্রাণ ফিরে আসবে’’, ভবিষ্যতে হতে পারে জিএসটি ৩.০, ইঙ্গিত সীতারামনের

    Nirmala Sitharaman: “অর্থনীতিতে আবার প্রাণ ফিরে আসবে’’, ভবিষ্যতে হতে পারে জিএসটি ৩.০, ইঙ্গিত সীতারামনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যাঁরা এক সময় জিএসটিকে গব্বর সিং ট্যাক্স বলেছিলেন, তাঁরাই আজ আবার সংস্কারের কৃতিত্ব দাবি করছেন।” কংগ্রেস-সহ বিরোধীদের নিশানা করে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেন, “জিএসটির (GST) প্রথম পর্যায় ছিল ঐক্যের জন্য, দ্বিতীয় পর্যায় সরলতার জন্য।” কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানান, এখন তিনি মূলত সবার কাছে সহজে বোধগম্য করার দিকেই নজর দিচ্ছেন। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকারের জিএসটি সংস্কারকে নিয়ে নানা সময় বিজেপিকে নিশানা করেছে কংগ্রেস। তাদের দাবি, এই কর ব্যবস্থায় তাদের দলের কৃতিত্ব রয়েছে।

    সীতারামনের সাফ কথা (Nirmala Sitharaman)

    শুক্রবার সীতারামন বলেন, “আমার কাছে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল জিএসটিকে সহজ করা। সেই সহজতার প্রভাব প্রত্যেক ভোক্তাই অনুভব করবেন। আমি সেই দিকেই কাজ করছি।” রাহুল গান্ধীর দলকে আক্রমণ শানিয়ে তিনি বলেন, “কংগ্রেস এতদিন ক্ষমতায় থেকেও কেন এই সংস্কার কার্যকর করতে পারেনি? প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর আমলে ভারতে আয়করের হার ছিল বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চগুলির মধ্যে একটি।” কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর দাবি, বর্তমান সরকারের কাছে এই সংস্কার একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ, যা দেশব্যাপী একক কর ব্যবস্থার মাধ্যমে রাজস্ব প্রক্রিয়াকে অনায়াস করেছে।

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর ইঙ্গিত

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর ইঙ্গিত, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই জিএসটির তৃতীয় পর্যায়ের কাঠামো নিয়ে আলোচনা শুরু হতে পারে। তবে কেমন হতে পারে সেই তৃতীয় ধাপ, সে বিষয়ে এখনই কিছু খোলসা করেননি নির্মলা। তিনি বলেন, “ব্যবসায়ী ও সংস্থাগুলিকে অবশ্যই কর হ্রাসের সুবিধা ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। ২২ সেপ্টেম্বরের পর আমাদের বড় নজরদারির কাজ শুরু হবে। কম করের সুবিধা যেন সরাসরি মানুষের কাছে পৌঁছয়। সরকারি সংস্থাগুলির ওপরও কড়া নজর রাখা হবে।”

    জিএসটি ৩.০-র ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে নির্মলা (Nirmala Sitharaman) বলেন, “তৃতীয় পর্যায় হবে সরলীকরণকে ধরে রাখা এবং আরও কার্যকর করে তোলা। জিএসটি ১.০-র উদ্দেশ্য ছিল ঐক্যমত হওয়া, জিএসটি ২.০ তে সহজ করা হল, আর জিএসটি ৩-র মূল লক্ষ্য হবে স্থিতিশীলতা, ন্যায়সঙ্গত কর হার এবং ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য সহজ ব্যবস্থা।” তিনি বলেন, “অর্থনীতিতে আবার প্রাণ ফিরে (GST) আসবে। এই সংস্কারের উদ্দেশ্যই হল অর্থনীতিকে রক্ষা ও চাঙা রাখা (Nirmala Sitharaman)।”

  • GST Council: জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে বড় অনুমোদন, লাভবান হবেন কারা?

    GST Council: জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে বড় অনুমোদন, লাভবান হবেন কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:পণ্য ও পরিষেবা কর কাউন্সিল (GST Council) ব্যবসায়ীদের ওপর কমপ্লিয়েন্স সংক্রান্ত চাপ কমাতে কিছু ব্যবস্থা অনুমোদন করেছে। এই অনুমোদিত ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি শিল্প (MSME) ও স্টার্ট-আপগুলির জন্য রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমা ৩০ দিন থেকে কমিয়ে মাত্র তিন দিনে আনা হয়েছে। রফতানিকারীদের (Businesses Sources) জন্য স্বয়ংক্রিয় জিএসটি রিফান্ড ব্যবস্থার প্রস্তাবও অনুমোদিত হয়েছে।

    সরকারের পরিকল্পনা (GST Council)

    বুধবার সকালে শুরু হয়েছে কাউন্সিলের দুদিনের বৈঠক। বৈঠকের অ্যাজেন্ডায় প্রধান আলোচ্য বিষয় হল জিএসটি কর স্ল্যাবের যুক্তিসঙ্গত করা। কাউন্সিল বর্তমানে যে করের স্তরগুলি রয়েছে, তাকে অর্ধেকে নামানোর সুপারিশগুলি খতিয়ে দেখছে। বর্তমানে চারটি স্ল্যাব রয়েছে — ৫, ১২, ১৮ এবং ২৮ শতাংশ। সরকারের পরিকল্পনা হল ২৮ শতাংশ স্ল্যাবের মধ্যে থাকা প্রায় ৯০ শতাংশ পণ্যকে ১৮ শতাংশ স্ল্যাবে নামিয়ে আনা এবং ১২ শতাংশ স্ল্যাবের একটি বড় অংশকে ৫ শতাংশ স্তরে নিয়ে আসা। এর ফলে ডোমেস্টিক কনজাম্পশান বাড়বে এবং প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি পুষিয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, সামগ্রিকভাবে আটটি খাত বস্ত্রশিল্প, সার, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, অটোমোবাইল, হস্তশিল্প, কৃষি, স্বাস্থ্য ও বিমা সব চেয়ে বেশি লাভবান হবে হার পুনর্গঠনের ফলে। কিছু পণ্য বা পরিষেবা, যেমন, জীবন ও স্বাস্থ্যবিমার প্রিমিয়াম, যেগুলির ওপর বর্তমানে ১৮ শতাংশ কর বসে, সেগুলিকে জিএসটি কাঠামো থেকে অব্যাহতি দেওয়ার প্রস্তাবও এসেছে।

    ‘পাপ সামগ্রী’ শ্রেণিতে যুক্ত হবে স্বাস্থ্য সেস

    তবে কিছু বিলাসবহুল সামগ্রী, যেমন তামাক, উচ্চমূল্যের গাড়ি এবং মদ আগের মতোই ‘পাপ সামগ্রী’ শ্রেণিতে পড়বে এবং এবার এর সঙ্গে যুক্ত হবে স্বাস্থ্য সেস (Health Cess) বা সবুজ শক্তি সেস (GST Council)। প্রসঙ্গত, এই হার যুক্তিসঙ্গত করার প্রস্তাবগুলির ভিত্তি হল গত আট বছরে চারটি করস্ল্যাব থেকে সংগৃহীত রাজস্বের মধ্যে বড় ধরনের বৈষম্য। সরকার মনে করছে, এর ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণি উপকৃত হবে। কারণ তাদের জন্য দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় সামগ্রী (যদিও কোন কোন পণ্য এর আওতায় পড়বে, তা এখনও পরিষ্কার নয়) এবং আকাঙ্ক্ষিত পণ্যগুলি সস্তা হবে (Businesses Sources)।

    কর ছাড় নির্মাতাদের দাম কমাতে উৎসাহিত করবে। যদিও উৎপাদকরা সচরাচর পুরো হারে দাম কমায় না, তাই কর হ্রাসের হার ও দামের হ্রাস এক হবে না, তবুও এতে উৎপাদন বাড়বে বলেই আশা (GST Council)।

  • GST: মার্চে বাড়ল জিএসটি আদায়ের পরিমাণ, টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    GST: মার্চে বাড়ল জিএসটি আদায়ের পরিমাণ, টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের মার্চ মাসে জিএসটি (GST) বাবদ আদায়ের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ১.৭৮ লাখ কোটি টাকা। গত বছরের মার্চ মাসের তুলনায় বৃদ্ধির পরিমাণ ১১.৫ শতাংশ। সোমবার অর্থমন্ত্রকের তরফে এ খবর জানানো হয়েছে। 

    জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ (GST)

    সদ্য সমাপ্ত অর্থবর্ষে (২০২৩-২৪) গ্রস জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ২০.১৪ লাখ কোটি টাকা। আগের অর্থবর্ষের (২০২২-২৩) তুলনায় যার পরিমাণ ১১.৭ শতাংশ বেশি।  ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে গড় মাসিক সংগ্রহ ছিল ১.৬৮ লাখ কোটি। আগের অর্থবর্ষে যা ছিল ১.৫ লাখ কোটি টাকা।

    সেই অর্থে কোনও একটি নির্দিষ্ট মাসে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণের নিরিখে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এদিন অর্থমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘২০২৩ সালের মার্চ মাসের তুলনায় ২০২৪ সালের মার্চ জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে ১১.৫ শতাংশ। মাসিক ভিত্তিতে এটি এখনও পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে মোট জিএসটি (GST) সংগ্রহ হয়েছিল ২০.১৪ লাখ কোটি টাকা। এর পরিমাণ তার আগের অর্থবর্ষের তুলনায় ১১.৭ শতাংশ বেশি।’’

    রিফান্ডের ওপর নেট জিএসটি

    জানা গিয়েছে, মার্চ মাসে রিফান্ডের ওপর নেট জিএসটি রাজস্ব এসেছে ১.৬৫ লাখ কোটি টাকা। গত বছর এই সময়ের তুলনায় এটি বৃদ্ধি পেয়েছে ১৮.৪ শতাংশ। উল্লেখ্য যে, এ পর্যন্ত সব চেয়ে বেশি জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে গত বছরের এপ্রিলে। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ ১.৮৭ লাখ কোটি। ২০১৭ সালে নরেন্দ্র মোদির সরকার চালু করে জিএসটি। পুরানো পরোক্ষ কর ব্যবস্থার পরিবর্তে নতুন করে এটা চালু করা হয়। ওই বছরের ১ জুলাই চালু হয় জিএসটি। কেন্দ্রের দাবি, ৬ বছর আগে কার্যকর এই জিএসটি দেশবাসীর ওপর করের বোঝা কমাতে সাহায্য করেছে।

    আরও পড়ুুন: “মনে হল রামলালা আমায় বলছেন, দেশের স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে”, বললেন মোদি

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মার্চ মাসে জিএসটি বাবদ সরাসরি কেন্দ্রের ঘরে এসেছে ৩৪ হাজার ৫৩২ কোটি টাকা। রাজ্যগুলির আয় হয়েছে ৪৩ হাজার ৭৪৬ কোটি টাকা। সমন্বিত জিএসটি বাবদ আয় হয়েছে ৮৭ হাজার ৯৪৭ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, গত ফেব্রুয়ারি মাসে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ১২.৫ শতাংশ বেড়ে হয়েছিল ১.৬৮ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি। অর্থমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, গ্রস গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স বা জিএসটি ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সংগ্রহীত রাজস্বের পরিমাণ ১,৬৮,৩৩৭ কোটি টাকা, যা ২০২৩ সালের একই মাসের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে ১২.৫ শতাংশ (GST)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • GST Collection: নভেম্বরেও বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    GST Collection: নভেম্বরেও বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর নভেম্বর মাসে বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের (GST Collection) পরিমাণ। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রকের তরফে শেয়ার করা হয় ডেটা (Data)। তাতেই দেখা গিয়েছে, জিএসটি (GST) সংগ্রহের পরিমাণ ১ লক্ষ ৪৫ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, গত বছর নভেম্বর মাসে যে পরিমাণ জিএসটি আদায় হয়েছে, এবার তার ১১ শতাংশ বেশি। এটি হল নবম মাস যখন জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ছাড়াল ১.৪০ লক্ষ কোটি টাকার গণ্ডী।

    গ্রস জিএসটি…

    অর্থমন্ত্রকের তরফে শেয়ার করা হয় ডেটা থেকে এও জানা গিয়েছে, চলতি বছরের নভেম্বরে গ্রস জিএসটি রাজস্ব আদায় হয়েছে ১ লক্ষ ৪৫ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে সিজিএসটি রয়েছে ২৫ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। এসজিএসটি রয়েছে ৩২ হাজার ৬৫১ কোটি টাকা, আইজিএসটি রয়েছে ৭৭ হাজার ১০৩ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রকের ওই বিবৃতিতে থেকে জানা গিয়েছে, সরকার সিজিএসটিতে ৩৩ হাজার ৯৯৭ কোটি এবং এসজিএসটিতে ২৮ হাজার ৫৩৮ কোটি টাকা সেটেলড করেছে।

    আরও পড়ুন: বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকেন? দিতে হতে পারে জিএসটি, জেনে নিন নিয়ম

    নভেম্বরে কেন্দ্র ও রাজ্যের রেগুলার সেটেলমেন্ট সিজিএসটির (GST Collection) জন্য ৫৯ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা। এসজিএসটির পরিমাণ ৬১ হাজার ১৮৯ কোটি টাকা। এই মাসেই কেন্দ্র রাজ্যগুলিকে জিএসটি ক্ষতিপূরণ বাবদ দিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকা। চলতি মাসে পণ্য আমদানি বাবদ রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ বেড়েছে ২০ শতাংশ। ডোমেস্টিক ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে এর পরিমাণ ৮ শতাংশ বেশি। জানা গিয়েছে, জিএসটি (GST) কাউন্সিলের ৪৮তম বৈঠকটি হবে ১৭ ডিসেম্বর। বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। 

    আরও পড়ুন: চাল, ডাল, আটা, গম খোলা কিনলে বাড়তি জিএসটি লাগু হবে না! ট্যুইট করে ব্যাখ্যা অর্থমন্ত্রীর 

    প্রসঙ্গত, জুলাই মাসেও ভারতের জিএসটি সংগ্রহের (GST Collection) পরিমাণ ১.৪০ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়িয়েছিল। পণ্য এবং পরিষেবা করের কারণে ভারতের রাজকোষে মোট ১.৪৯ লক্ষ কোটি টাকা এসেছে গতমাসে। এই নিয়ে টানা পঞ্চম মাসে বৃদ্ধি অব্যহত। আগের বছরের জুলাই মাস থেকে এ বছরের জুলাই মাসে ২৮% বৃদ্ধি পেয়েছে জিএসটি সংগ্রহ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে জিএসটি সংগ্রহ ছিল ১১, ৬৩৯৩ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share