Tag: Health Benefits

Health Benefits

  • Raw mangoes: বৈশাখের শুরুতেই চড়া রোদের মোকাবিলা করবে কাঁচা আম! কতখানি উপকারী জানেন?

    Raw mangoes: বৈশাখের শুরুতেই চড়া রোদের মোকাবিলা করবে কাঁচা আম! কতখানি উপকারী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৈশাখের শুরুতেই তাপপ্রবাহের জেরে নাজেহাল বাঙালি! চড়া রোদে দুপুরে বাইরে থাকা যথেষ্ট কঠিন! তাপমাত্রার পারদ চড়ছে। তাই নানান শারীরিক সমস্যাও দেখা দিচ্ছে! হঠাৎ অস্বস্তি, মাথা ঘোরা কিংবা বমি ভাব দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত গরম আর শুষ্ক আবহাওয়ার জেরেই এই ধরনের নানান শারীরিক সমস্যা হচ্ছে। তবে গরমের একাধিক সমস্যার মোকাবিলা করতে পারে কাঁচা আম। বাঙালির রান্নাঘরে আম পোড়া সরবৎ কিংবা কাঁচা (Raw mangoes) আম দিয়ে ডাল খুবই পরিচিত পদ। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শুধুই স্বাদে নয়, বাঙালির এই চিরাচরিত রান্নার পুষ্টিগুণ প্রচুর। একাধিক রোগের মোকাবিলা সহজেই হয়ে যায়। এবার দেখে নেওয়া যাক, কোন রোগের মোকাবিলা করবে কাঁচা আম?

    হজমে সাহায্য করে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাঁচা আম হজমের জন্য বিশেষ উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, কাঁচা আমে (Raw mangoes) থাকে প্রাকৃতিক হজমকারক উপাদান। তাই নিয়মিত ভারী খাবারের পরে শেষ পাতে কাঁচা আমের তৈরি খাবার খেলে সহজেই হজম হয়ে যায়। গরমে শিশু থেকে বয়স্ক অনেকেই হজমের সমস্যায় ভোগেন‌। তাই নিয়মিত কাঁচা আম খেলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।

    হার্টের জন্য বিশেষ উপকারী

    গরমে অনেকের রক্তচাপ ওঠানামা করে। পাশপাশি কোলেস্টেরলের মাত্রাও নানান কারণে বেড়ে যায়। এই দুই কারণে হার্টের উপরে চাপ পড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাঁচা আম (Raw mangoes) হার্টের জন্য বিশেষ উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, কাঁচা আমে রয়েছে ফাইবার এবং ভিটামিন বি। এই দুই উপাদান কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। তাই হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।

    লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ উপকারী

    কাঁচা আম লিভারের জন্য বিশেষ উপকারী। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাঁচা আমে রয়েছে ফাইবার, ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপাদান। এগুলো লিভার সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। আবার লিভারের ফ্যাট জমতেও দেয় না। তাই নিয়মিত কাঁচা আম খেলে লিভার সুস্থ থাকে।

    ওজন নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে

    কাঁচা আমে (Raw mangoes) বিশেষ ক্যালরি নেই। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, পাকা আম অতিরিক্ত খেলে ক্যালরি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফলে স্থূলতার সমস্যার ভুগলে অতিরিক্ত পাকা আম খাওয়া বিপজ্জনক। কিন্তু কাঁচা আমে সে সমস্যা নেই। কাঁচা আম খেলে দেহে অতিরিক্ত ক্যালরি প্রবেশ করে না। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। স্থূলতা রুখতে বিশেষ সাহায্য করে।

    যে কোনও রক্তের অসুখ রুখতে সাহায্য করে!

    রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা, রক্তাল্পতা কিংবা রক্ত সঞ্চালনের মতো যে কোনও সমস্যা সমাধানে কাঁচা আম খুব উপকারী। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাঁচা আমের নানান পুষ্টিগুণের জেরে কোলাজেন সংশ্লেষে বিশেষ সাহায্য করে। তাই রক্তের নানান অসুখের ঝুঁকি কমায় কাঁচা আম।

    চুল, ত্বকের জন‌্য বিশেষ উপকারী

    গরমের শুষ্ক আবহাওয়ায় অনেকেই চুল ও ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাঁচা আম এই সমস্যা সহজেই মোকাবিলা করবে। ত্বক শুকিয়ে যাওয়া এবং ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা কমাতে নিয়মিত কাঁচা আম (Raw mangoes) খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, কাঁচা আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। তাই নিয়মিত কাঁচা আম খেলে ত্বক ও চুলের নানান সমস্যা সহজেই কমবে। শুষ্কতাও কমবে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Child Health: গরমে বাড়ছে হজমের গোলমাল! নিয়মিত কোন খাবার খেলে শিশুদের সমস্যা কমবে?

    Child Health: গরমে বাড়ছে হজমের গোলমাল! নিয়মিত কোন খাবার খেলে শিশুদের সমস্যা কমবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এপ্রিলের শুরু থেকেই বাড়ছে অস্বস্তি! গরম আর শুষ্ক আবহাওয়ার জেরেই সমস্যা বাড়ছে। নানান শারীরিক সমস্যাও বাড়ছে। অনেকেই এই আবহাওয়ায় হজমের সমস্যায় ভুগছেন। বিশেষত শিশুদের (Child Health) খাবারে অনীহা দেখা দিচ্ছে। আবার অনেক সময় সামান্য পরিমাণ খাবার খেলেই বমি হচ্ছে। শিশুদের পাশাপাশি বড়দেরও হজমের গোলমাল দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই অস্বস্তিকর আবহাওয়ায় নিয়মিত কয়েকটি খাবার খেলেই হজমের সমস্যা সহজেই মোকাবিলা করা যাবে। শিশু থেকে বয়স্ক, সকলেরই এই আবহাওয়ায় হজম নিয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই গরম আবহাওয়ায় পেটের সমস্যা এবং হজমের গোলমাল ভোগান্তি বাড়াচ্ছে। তাই তাঁদের পরামর্শ, নিয়মিত পাতে থাকুক কিছু নির্দিষ্ট খাবার। আবার কয়েকটি খাবার এই সময় এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। এবার দেখে নেওয়া যাক, হজমের সমস্যা মেটাতে কোন খাবার বাড়তি সাহায্য করবে?

    আদার রস মেশানো এক গ্লাস জল (Child Health)

    গরমে হজমের গোলমাল কমাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খাওয়ার পরামর্শ বারবার দেন চিকিৎসকদের একাংশ। তবে জলে কয়েক ফোঁটা আদার রস মিশিয়ে খেলে বাড়তি উপকার পাওয়া যাবে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, দিনের যে কোনও সময় এক গ্লাস জলে তিন থেকে চার ফোঁটা আদার রস মিশিয়ে খেলে হজমের সমস্যা কমে। আদা হজম শক্তি বাড়াতে বাড়তি সাহায্য করে। আদায় থাকে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটারি উপাদান। যা হজমের সমস্যা কমাতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই আদার রস মেশানো জল নিয়মিত খেলে হজমের সমস্যা সহজেই সমাধান করা যায়।

    নিয়মিত একটি আপেল

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সকালের জলখাবারের সঙ্গে থাকুক একটি আপেল। শিশু (Child Health) থেকে বয়স্ক, সকলের জন্য এই ফল বাড়তি উপকার দেবে। আপেলের নানান স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে। তবে আপেল হজম শক্তি বাড়াতেও খুব সাহায্য করে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আপেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এই উপাদান হজম শক্তি বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই এই আবহাওয়ায় নিয়মিত একটি আপেল খেলে হজমের সমস্যা কমবে।

    শেষ পাতে টক দই

    দুপুরে তাপমাত্রার পারদ মারাত্মক বেড়ে যায়। দিন কয়েক ধরেই দুপুরে অস্বস্তি আরও বাড়ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অফিসের লাঞ্চ ব্রেক হোক কিংবা বাড়ির মধ্যাহ্ন ভোজ, শেষ পাতে এই সময় টক দই থাকা জরুরি। শিশুদেরও (Child Health) নিয়মিত টক দই খাওয়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, টক দইয়ে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক। তাই টক দই অন্ত্রের জন্য বিশেষ উপকারী। নিয়মিত টক দই খেলে হজম শক্তি বাড়ে। পেটের গোলমালের ঝুঁকিও কমে। তবে তাঁরা জানাচ্ছেন, চিনি বা মিষ্টি মিশিয়ে টক দই খেলে চলবে না। এতে পুষ্টিগুণ কমে যায়।

    শিশুদের হজমের সমস্যা কমাতে বাড়তি কোন দিকে নজর দেওয়া জরুরি?

    শিশুরোগ (Child Health) বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, গরম (Summer) বাড়তেই হজমের সমস্যা ও পেটের গোলমালের জেরে অনেক শিশুর ভোগান্তি বাড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সময়ে বাড়তি খেয়াল রাখা দরকার। শিশুদের সুস্থ রাখতে চটজলদি খাবার একেবারেই দেওয়া যাবে না‌ বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বাজারের চটজলদি খাবারে পুষ্টিগুণ একেবারেই থাকে না। এর ফলে হজমের সমস্যা আরও বাড়ে। বিশেষ করে পিৎজা, বার্গারের মতো প্রসেসড খাবারে অতিরিক্ত পরিমাণে রাসায়নিক দেওয়া থাকে। যা অন্ত্রের জন্য বিশেষ ক্ষতি করে।

    সবুজ‌ সবজি নিয়মিত খেতে হবে

    বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, এই আবহাওয়ায় শিশুদের (Child Health) প্রাণীজ প্রোটিন দেওয়ার ক্ষেত্রে পরিমাণের দিকে নজরদারি জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রাণীজ প্রোটিন হজম করতে সময় লাগে। তাই অতিরিক্ত পরিমাণ মাংস কিংবা ডিম খেলে অনেক সময় সমস্যা হতে পারে। তাঁদের পরামর্শ, হজমের সমস্যা কমাতে প্রাণীজ প্রোটিনের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ সবুজ‌ সবজি নিয়মিত দিতে হবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, পটল, ঝিঙে, উচ্ছের মতো সবজি নিয়মিত খাওয়া জরুরি। এই সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। তাই এই সবজি হজম শক্তি বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Temperature: বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ! হঠাৎ করেই জ্বরের প্রকোপ? সন্তানকে সুস্থ রাখতে কোন খাবার জরুরি?

    Temperature: বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ! হঠাৎ করেই জ্বরের প্রকোপ? সন্তানকে সুস্থ রাখতে কোন খাবার জরুরি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এপ্রিলের শুরুতেই চড়ছে তাপমাত্রার পারদ। রোদের তাপে বাইরে থাকা যথেষ্ট কষ্টকর।‌ আগামী কয়েক দিনের মধ্যে তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলেই জানাচ্ছেন আবহবিদরা। আর এই আবহাওয়ায় (Temperature) শিশুদের জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে, যা অভিভাবকদের একাংশের উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বহু শিশুর শরীরের তাপমাত্রা হঠাৎ করেই বেড়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে শিশুকে সুস্থ রাখতে ঘরোয়া উপাদানেই ভরসা রাখছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কেন শিশুদের মধ্যে জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে (Temperature)?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তাপমাত্রার পারদ বাড়ছে। কিন্তু জলীয় বাষ্প বাড়ছে না। অর্থাৎ, গরম লাগলেও সেরকম ঘাম হচ্ছে না। বরং বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাইরে গরম হাওয়া দিচ্ছে। আর এই আবহাওয়া শরীরকে শুকিয়ে দিচ্ছে। শরীরে জলের ভাব কমে যাচ্ছে। আর এর ফলেই শিশুদের শরীরে নানান রোগ বাসা বাঁধছে। দেখা দিচ্ছে নানান ভাইরাস ঘটিত অসুখ। যার ফলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। আবার শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুদের শরীরের সোয়েট গ্ল্যান্ড অর্থাৎ, যেখান থেকে ঘাম নিঃসরণ হয়, তা প্রাপ্তবয়স্কদের মতো সক্রিয় হয় না। এর ফলে বাইরের তাপমাত্রা বাড়লে শরীর নিজের তাপমাত্রার সঙ্গে সেটা মানিয়ে নিতে পারে না। এর ফলে হঠাৎ করেই তাপমাত্রার পারদ চড়লে, শরীরের তাপমাত্রাও বাড়তে থাকে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকে ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, শিশুর শরীরের তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের কাছাকাছি। কিন্তু সর্দি-কাশি বা অন্য কোনও উপসর্গ নেই। অভিভাবকদের উদ্বেগ বাড়ছে। আবহাওয়ার কারণেই শিশুদের এই ভোগান্তি বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    শিশুর শরীর সুস্থ রাখতে কোন ঘরোয়া উপাদানে ভরসা বিশেষজ্ঞ মহলের?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, চলতি মাসে গরম আরও বাড়বে। তাই প্রথম থেকেই সতর্কতা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই আবহাওয়ায় অতিরিক্ত পরিমাণ জল খাওয়া দরকার। সাধারণত নিয়মিত শিশুদের তিন থেকে চার লিটার জল খাওয়া দরকার। কিন্তু এই শুকনো আবহাওয়ায় জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অন্তত দিনে পাঁচ লিটার জল খাওয়া দরকার। তাতে শরীরে জলের পরিমাণ ঠিক থাকবে। ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকিও কমবে। আবার শরীরের তাপমাত্রাও (Temperature) স্বাভাবিক থাকবে।

    লেবুর রস নিয়মিত খাওয়ান (Temperature)

    শিশুদের জলের পাশপাশি শশা, তরমুজ, লেবু জাতীয় রসালো ফল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই ধরনের ফলে শরীরে জলের পরিমাণ ঠিক থাকবে। পাশপাশি এই ধরনের ফলে শরীরে এনার্জির ঘাটতি সহজেই পূরণ হয়। আবার লেবুর রস নিয়মিত খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। প্রচণ্ড গরমে এতে যে কোনও ভাইরাস ঘটিত অসুখের বিরুদ্ধে মোকাবিলাও সহজ হয়।

    ডাবের জল খাওয়া জরুরি

    এই আবহাওয়ায় সুস্থ থাকতে নিয়মিত ডাবের জল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডাবের জলে থাকে একাধিক খনিজ পদার্থ। তাই এই আবহাওয়ায় ডাবের জল অত্যন্ত উপকারী। এতে শরীরের আদ্রতা বজায় থাকে। আবার পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজের মতো খনিজ উপাদান শরীরের ক্লান্তি দূর করে। তাই শিশুদের (Child Health) নিয়মিত একটি ডাবের জল খাওয়া জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    মৌরি ও মিছরি ভেজানো জল অন্ত্রের জন্য ভালো

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুদের গরমে (Temperature) মৌরি এবং মিছরি মিশিয়ে সারারাত ভিজিয়ে রেখে, সকালে খালি পেটে ওই ভেজানো জল খেলে শরীরে একাধিক উপকার পাওয়া যাবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, মৌরি ও মিছরি ভেজানো জল অন্ত্রের জন্য বিশেষ উপকারী। এই আবহাওয়ায় শিশুদের হজমের সমস্যা হয়। তাই জল খেলে অন্ত্র ভালো থাকে। হজমের গোলমাল কমে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Child Education: বাড়ছে পড়াশোনার চাপ! সন্তানের মনোযোগ আর স্মৃতিশক্তি বাড়াবে‌ ঘরোয়া এই পদ্ধতি!

    Child Education: বাড়ছে পড়াশোনার চাপ! সন্তানের মনোযোগ আর স্মৃতিশক্তি বাড়াবে‌ ঘরোয়া এই পদ্ধতি!

    মাধ্যম ডেস্ক: পড়াশোনার চাপ বাড়ছে! স্কুল স্তর থেকেই এখন পড়াশোনার পাশাপাশি অধিকাংশ পড়ুয়াদের খেলাধুলা আর নানান রকমের প্রশিক্ষণ থাকে। ফলে অনেক সময়েই শিশু (Child Education) ক্লান্ত হয়ে পড়ে। পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ দিতেও সমস্যা‌ হয়। আবার অনেক সময় পড়ার পরেও তারা মনে রাখতে পারে না। এই ধরনের সমস্যা নিয়ে অনেক অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা বাড়ে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঘরোয়া কিছু উপাদান এবং কিছু অভ্যাস এই ধরনের সমস্যা কমাতে পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, স্কুল পড়ুয়াদের প্রথম থেকেই কয়েকটি বিষয়ে গুরুত্ব (Memory) দিলে নানান সমস্যা এড়িয়ে চলা সম্ভব। এখন দেখা যাক, সন্তানের মনোযোগ এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে কোন পদ্ধতির পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল?

    পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করতে হবে (Child Education)

    শিশুরোগ (Child Education) বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অধিকাংশ শিশুদের এখন‌ পর্যাপ্ত ঘুম হয় না। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেক পরিবারেই দেখা যাচ্ছে, কাজের চাপে বা অন্যান্য কারণে বাড়ির বড়রা অনেক দেরিতে ঘুমোতে যান। আর এই অভ্যাস ধীরে ধীরে শিশুরাও রপ্ত করে।‌ ফলে, তারাও অনেক রাতে ঘুমোনোয় অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু অধিকাংশ স্কুল সকাল থেকেই হয়। তাই পড়ুয়াদের অনেকটাই ভোরে ঘুম থেকে উঠতে হয়। যার ফলে তাদের পর্যাপ্ত ঘুম হয় না। দীর্ঘদিন অপর্যাপ্ত ঘুম শরীরের পেশিকে দূর্বল করে দেয়। তাছাড়া ঠিকমতো বিশ্রাম না হলে স্নায়ুর কার্যকারিতাও হ্রাস পায়। এর ফলে শরীরে ক্লান্তি গ্রাস করে। আবার শরীরের একাধিক হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। পাশপাশি পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে। মস্তিষ্কের (Memory) পর্যাপ্ত বিশ্রাম জরুরি। দীর্ঘদিন ঠিকমতো ঘুম না হলে স্মৃতিশক্তি কমতে থাকে। তাই চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, শরীরের পর্যাপ্ত বিশ্রাম জরুরি। তাই ঘুম অত‌্যন্ত প্রয়োজন। স্কুল পড়ুয়াদের অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরি। তাঁদের পরামর্শ, নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমের অভ্যাস অত‌্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সন্তানের ঘুমের সময় যাতে এক রকম থাকে, সেটা নিশ্চিত করতে হবে।

    নিয়মিত যোগাভ্যাস জরুরি

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, মনোযোগ বাড়াতে শরীরের কয়েকটি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকা এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখা সবচেয়ে জরুরি। বিশেষত বয়ঃসন্ধিকালে থাকা ছেলেমেয়েদের এই দুই বিষয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই স্কুল পড়ুয়াদের নিয়মিত যোগাভ্যাস জরুরি। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত যোগাভ্যাস করলে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। এর ফলে অ্যাংজাইটি বা অবসাদের ঝুঁকি কমে। তার ফলে কাজে মনোযোগ বাড়ে‌। আবার রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে‌। তাই সন্তানের (Child Education) মনোযোগ বাড়াতে নিয়মিত আধঘণ্টা থেকে চল্লিশ মিনিট যোগাভ্যাসের পরামর্শ (Memory) দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    আখরোট এবং কাঠবাদাম বাড়াবে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ভালো অভ্যাসের পাশপাশি ভালো খাবার সমান গুরুত্বপূর্ণ। তাঁরা জানাচ্ছেন, স্কুল পড়ুয়াদের অনেকেই নানান রকমের অস্বাস্থ্যকর খাবারে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে। এর প্রভাব পড়ছে দীর্ঘ প্রসারী। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যাস কমিয়ে দিতে পারে পড়ুয়ার নানান সমস্যা। পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত আখরোট এবং কাঠবাদাম খাওয়া জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই দুই খাবারে থাকে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ। ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়ামের, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, আয়রন সহ একাধিক উপাদানে ভরপুর এই দুই খাবার। তাই নিয়মিত আখরোট এবং কাঠবাদাম খেলে প্রচুর উপকার পাওয়া যাবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়ামের মতো উপাদান শিশুদের (Child Education) স্নায়ুর কার্যকারিতা স্বাভাবিক রাখে। আবার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। এই খাবার নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি ভালো থাকে। তাই সন্তানকে নিয়মিত এই দুই খাবার খাওনোর পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Tuberculosis: ভারতীয় ঘরোয়া খাবার নিয়মিত খেলেই কি যক্ষ্মার ঝুঁকি কমতে পারে?

    Tuberculosis: ভারতীয় ঘরোয়া খাবার নিয়মিত খেলেই কি যক্ষ্মার ঝুঁকি কমতে পারে?

    মাধ্যম ডেস্কঃ স্বাস্থ্যকর অভ্যাসই সুস্থ জীবন যাপনের পথ সহজ করবে। ভারতে বাড়ছে যক্ষ্মার দাপট। বিশেষজ্ঞদের একাংশ অবশ্য জানাচ্ছেন, অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের জন্য এই রোগের প্রকোপ বাড়ছে। সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, গোটা বিশ্বের মধ্যে যক্ষ্মার দাপট সবচেয়ে বেশি ভারতে। বিশ্বের মোট যক্ষ্মা আক্রান্তের মধ্যে ২৬ শতাংশ রোগী ভারতের। যা যথেষ্ট উদ্বেগজনক। তবে এই রোগের বাড়বাড়ন্তের অন্যতম কারণ খাদ্য (Indian home cooked food) অসচেতনতা। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    কেন ভারতে যক্ষ্মার দাপট বেশি?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ভারতে যক্ষ্মা একটি অন্যতম বড় স্বাস্থ্য সমস্যা। তার কারণ এই রোগ নিয়ে সাধারণের মধ্যে সচেতনতার অভাব রয়েছে। রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা নিয়েও পর্যাপ্ত সতর্কতা নেই। তার ফলেই সমস্যা বাড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, টিউবারকুলেসিস ব্যাক্টেরিয়া থেকেই যক্ষ্মা রোগ হয়। এই টিবির জীবাণু সব সময় ফুসফুসেই আক্রমণ করে এমন নয়। শরীরের যে কোনও অংশে এই অসুখ বাসা বাঁধতে পারে। ভারতে ফুসফুসের যক্ষ্মার পাশপাশি হাড়ের যক্ষ্মার রোগে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে।
    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাদ্যাভ্যাস (Tuberculosis) এবং জীবন যাপনে অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস এ দেশে যক্ষ্মার দাপট বাড়িয়ে দিচ্ছে। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে অনেকেই তাই এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, যক্ষ্মায় আক্রান্ত হলে চিকিৎসা সম্পূর্ণ শেষ করা জরুরি। কিন্তু অনেক সময়েই রোগী চিকিৎসা মাঝপথে ছেড়ে দেয়। এর ফলে রোগের দাপট আরও বাড়ে। রোগের দাপট কমলেই চিকিৎসা বন্ধ করে দেওয়া এই রোগের সবচেয়ে বড় বিপদ। কিন্তু এই নিয়ে এখনও পর্যাপ্ত সচেতনতা নেই। যার ফলে এই দেশে যক্ষ্মার প্রকোপ বাড়ছে।

    কোন ঘরোয়া খাবারেই যক্ষ্মার ঝুঁকি কমানো সম্ভব?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি ভারতীয় ঘরোয়া খাবার নিয়মিত খেলেই যক্ষ্মার ঝুঁকি কমানো যায়। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সপ্তাহে অন্তত একদিন মেনুতে খিচুড়ি (Indian home cooked food) রাখা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, খিচুড়ি এমন একটি ভারতীয় খাবার, যার পুষ্টিগুণ অপরিসীম। ডাল ও চালের মিশ্রণের পাশপাশি এই খাবারে থাকে সবজি। অর্থাৎ শরীর সহজেই ভিটমিন, প্রোটিন, ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেট পায়। এর ফলে শরীরে এনার্জির জোগান বাড়ে। আবার প্রোটিনের চাহিদাও সহজেই পূরণ হয়।

    সপ্তাহে অন্তত দুদিন পালং শাক খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, পালং শাকে রয়েছে ভিটামিন এবং আয়রন। এর ফলে এই খাবারে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। আবার হিমোগ্লোবিনের মাত্রাও ঠিক থাকে। তাই যক্ষ্মা (Tuberculosis) প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

    হাড়ের টিবির ঝুঁকি কমায় কোন খাবার (Tuberculosis)?

    টক দই এবং ডিম নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই দুই খাবার শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে দেয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডিমে রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং একাধিক ভিটামিন। তাছাড়া ডিম থেকে সহজেই শরীরে প্রোটিনের চাহিদাও পূরণ হয়। আর টক দই প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার। তাই এই খাবার (Indian home cooked food) খেলে একদিকে শরীরে উপকারী ব্যাকটেরিয়া পৌঁছয় এবং হজম শক্তি বাড়ে। টক দই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ একটি খাবার। তাই হাড়ের টিবির ঝুঁকি কমায় এই খাবার।

    রান্নায় রসুনের ব্যবহার টিবির (Tuberculosis) ঝুঁকি কমাবে বলেই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, রসুনে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। এর ফলে রসুন দেওয়া তরকারি খেলে শরীরে যেকোনও খারাপ ব্যাকটেরিয়ার প্রকোপ কমবে।

    যক্ষ্মার ঝুঁকি কমাতে কোন অভ্যাস এড়িয়ে চলতে হবে?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, যক্ষ্মার প্রকোপ কমাতে সচেতনতা সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। যক্ষ্মার (Tuberculosis) ঝুঁকি কমাতে তাই কয়েকটি অভ্যাস রপ্ত করা জরুরি। আর সেই তালিকায় প্রথমেই রয়েছে ধূমপান ত্যাগ। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তামাক শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। তামাক সেবনের ফলে টিবিতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও অনেকটাই বেড়ে যায়। ভারতীয় তরুণ প্রজন্মের মধ্যে তামাক সেবনের অভ্যাস বাড়ছে। যা যথেষ্ট উদ্বেগজনক। যক্ষ্মার (Indian home cooked food) মতো অসুখ রুখতে এই অভ্যাস ত্যাগ করা জরুরি।

    মদ্যপানের অভ্যাস যক্ষ্মার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে

    যে কোনও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ বার্গার, পিৎজা, হটডগের মতো খাবারে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। এই সব খাবারে কোনও পুষ্টিগুণ নেই। কিন্তু দিনের পর দিন‌ এই প্রক্রিয়াজাত খাবার (Indian home cooked food) খাওয়ায় শরীরে নানান বিষাক্ত রাসায়নিক প্রবেশ করছে। এর ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমছে। যক্ষ্মার (Tuberculosis) মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ছে।

    মদ্যপানের অভ্যাস যক্ষ্মার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত মদ্যপান করলে লিভারের রোগ দেখা দেয়। তেমনি বাড়তে পারে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও। মদ্যপানের অভ্যাস ত্যাগ করা জরুরি বলেই পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের একাংশের।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Summer Fruits: গরমকালে খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন জাম, কী কী উপকারিতা জানেন?

    Summer Fruits: গরমকালে খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন জাম, কী কী উপকারিতা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাম মানেই নস্ট্যালজিয়া। ‘জাম’ শব্দটা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ছোটবেলায় গাছ থেকে পেড়ে খাওয়ার স্মৃতি। কালো ফলগুলির টক-মিষ্টি স্বাদ এবং খাওয়ার পরে জিভের বেগুনী রঙ ছেলেবেলার কথা মনে করিয়ে দেয়। জুন-জুলাই মানেই জামের মরশুম। স্বাদে অতুলনীয় এই ফল। শুধু তাই নয়, জাম স্বাস্থ্যের পক্ষেও অত্যন্ত উপকারি। স্বাস্থ্যবিদদের মতে, জাম একটি অন্যতম গ্রীষ্মকালীন ‘সুপার ফ্রুট’। জাম খেলে শরীরে আদ্রতার মাত্রা বৃদ্ধি পায়। জামের ৮৪%-ই জল। শরীরকে ঠান্ডা রাখতে এই ফলের জুরি মেলা ভার। গরমকালে ঘাম হওয়ার কারণে শরীর থেকে প্রচুর জল বেরিয়ে যায়। তাই গরম কালে জাম অত্যন্ত উপকারি। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ফলে হজমে সাহায্য করার সাথে সাথেই বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগ সারাতেও সাহায্য করে। ওজন কমাতেও সাহায্য করে জাম। জামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। ফলে জাম খেলে ত্বকও সুন্দর হয়। আগেকার দিনে হাঁপানি, ত্বকের সমস্যা, মধুমেহ, পেট ব্যাথার মতো সমস্যার ওষুধ তৈরিতে জাম ব্যবহার করা হত।  

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্যান্সার, কেমো প্রতিরোধকারী উপাদানও থাকে জামের মধ্যে। প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় রক্তাল্পতা রোধ করতেও উপকারি জাম। রক্তে লাল রক্ত কনিকা এবং হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে জাম।

    দেখে নেওয়া যাক জামের আরও কিছু উপকারিতা:

    জাম শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে: জামে ৮৪%-ই জল থাকায়, জাম শরীরের আদ্রতার মাত্রাকে বৃদ্ধি করে। ফসফরাস, আয়োডিনের মতো  মিনারেলসও প্রচুর পরিমাণে রয়েছে জামে।  রোজ জাম খেলে শরীরে আদ্রতার মাত্রা বৃদ্ধি পায়। 

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: জামে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, সি এবং প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। 

    ওজন কমানো: জাম খেলে ক্ষিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। লো ক্যালরি ফল হলেও প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে জামের।

    স্বাস্থ্যকর ত্বক: গরমে ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা হয়। জামে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট প্রপার্টি আছে। যা ব্রনের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে জামে। 

     

LinkedIn
Share