Tag: health tips

health tips

  • High Uric Acid: ইউরিক অ্যাসিড কমাতে ডায়েটে রাখুন এই ৫ ধরনের খাবার

    High Uric Acid: ইউরিক অ্যাসিড কমাতে ডায়েটে রাখুন এই ৫ ধরনের খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে (High Uric Acid) যাওয়ার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। চিকিৎসকরা বলছেন, ‘‘শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের  স্বাভাবিক মাত্রা হল ৬.৮ mg/dl’’ এর থেকে যখন মাত্রা বেড়ে যায় তখন নানা রকমের রোগ শরীরে বাসা বাঁধে। রয়েছে ক্যান্সারে ঝুঁকিও। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও দেখা যায়। এছাড়া কিডনির সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

    আজকে আমরা আলোচনা করব এমন পাঁচটি খাবার নিয়ে যা আপনার প্রতিদিনের ডায়েটে রাখা উচিত ইউরিক অ্যাসিডের ভারসাম্য রক্ষায়

    ১) নিয়মিত কলা খেলে কমতে পারে ইউরিক অ্যাসিড (High Uric Acid) 

    প্রথমেই আসে কলা। চিকিৎসকদের মতে, কলা হল এক ধরনের কম পিউরাইন ফুড। এছাড়াও কলাতে ভরপুর পরিমাণে থাকে ভিটামিন সি যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাকে কম করতে সাহায্য করে।

    ২) কম ফ্যাটের দুধ রাখুন ডায়েটে

    এরপরে আসে কম ফ্যাটের দুধ। যা ইউরিক অ্যাসিড কমানোর মোক্ষম ঔষধ, এমনটাই বলছেন চিকিৎসকরা। টক দইও ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাকে ঠিকঠাক রাখে শরীরে।

    ৩) নিয়মিত কফি খান 

    কাজ করতে করতে কফির নেশা তো অনেকেরই আছে। সকালে তরতাজা থাকতেও কফি অনেকেই খান। চিকিৎসকরা বলছেন কফির মধ্যে এক ধরনের এনজাইম থাকে যা ইউরিক অ্যাসিডের (High Uric Acid) উৎপাদনকে শরীরে কম করে দেয়।

    ৪) সাইট্রাস জাতীয় ফল খান

    সাইট্রাস জাতীয় যেকোনও ফল যেমন, আমলা,পাতিলেবু, কমলালেবু এই ফলগুলি ভিটামিন সি এ ভরপুর। চিকিৎসকরা বলছেন, এই জাতীয় ফলগুলো খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে শরীরে।

    ৫) ফাইবার জাতীয় খাবার খান

     ফাইবারে ভরপুর থাকে যেমন ওটস, চেরি, আপেল, স্ট্রবেরি ব্লুবেরী, শসা, বার্লি। এই জাতীয় খাবারগুলি শরীরের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিডের (High Uric Acid) মাত্রাকে স্বাভাবিক রাখে, এমনটাই বলছেন চিকিৎসকরা।

    আরও পড়ুন: ব্রেকফাস্টে এগুলো ভুলেও খাবেন না! নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Breakfast Mistakes: ব্রেকফাস্টে এগুলো ভুলেও খাবেন না! নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা 

    Breakfast Mistakes: ব্রেকফাস্টে এগুলো ভুলেও খাবেন না! নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন ব্রেকফাস্টের (Breakfast Mistakes) পুষ্টিগুণে সারাদিন সক্রিয় থাকার শক্তি মেলে। রাতের ডিনার যেমন স্বল্প পরিমাণে করতে হয় তেমনি ব্রেকফাস্টে ভারী খাবারই খেতে হয়। ব্যস্ততার জীবনে অনেকে একেবারে দুপুরের মধ্যাহ্নভোজ সারেন। বিশেষত হোস্টেল এবং মেসে থাকা ছাত্ররা তো জানেই না ব্রেকফাস্ট (Breakfast Mistakes) কী জিনিস! শরীর সুস্থ রাখার জন্য ব্রেকফাস্ট যেমন অপরিহার্য তেমনি কিছু খাদ্য উপাদান আছে যেগুলিকে ব্রেকফাস্টে রাখতে নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা।

    আরও পড়ুন: হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কাদের বেশি? কীভাবে সুস্থ থাকবেন?

    কোন কোন খাবার ব্রেকফাস্ট (Breakfast Mistakes) এড়িয়ে যাবেন?

    ১) অত্যধিক চিনিযুক্ত খাবার ব্রেকফাস্টে নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা

    চিনির পরিমাণ অনেকটা আছে এমন খাবার খেতে ব্রেকফাস্টে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা। পুষ্টিবিদদের মতে, এই খাবারগুলি ওজন বৃদ্ধির প্রবণতা তৈরি করে এবং বাড়তি ওজন যে কোন রোগকে ডেকে আনে। এছাড়া চিনিযুক্ত অত্যধিক খাবারে খিদেও নষ্ট হয়ে যায়।

    ২) ফ্যাটযুক্ত খাবার বর্জন করুন

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফ্যাটযুক্ত খাবার ব্রেকফাস্টে বর্জন করতে। তার পরিবর্তে প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে রাখতে বলছেন।

    ৩) ব্রেকফাস্টে ভাজাভুজি একেবারেই চলবে না

    চিকিৎসকদের মতে, ব্রেকফাস্টে ভাজাভুজি খেলে উচ্চ রক্তচাপের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে এবং বাড়তে পারে ক্যান্সারে ঝুঁকিও।

    ৪) প্যাকেট করা জুস একেবারেই খাবেন না

    পুষ্টিবিদদের মতে বোতলবন্দী এই জুস শরীরে অত্যধিক ক্ষতি করে। কারণ এই জাতীয় পানীয়গুলোতে মেশানো থাকে কৃত্রিম চিনি যা ডায়াবেটিসের কারণ হতে পারে।

    ৫) ফুলকো লুচিতেও না করছেন পুষ্টিবিদরা

    ফুলকো লুচি, আলুর দম জলখাবারে পেলে তো কথাই নেই! জমে যায় সকালটা। কিন্তু এমন খাবার খেতে বারণ করছেন পুষ্টিবিদরা। কারণ এতে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে পারে।

    ৬) সাম্বার বড়াও চলবে না ব্রেকফাস্টে (Breakfast Mistakes)

    এটি এক ধরনের দক্ষিণ ভারতীয় খাবার। এখন আমাদের রাজ্যেও বহুল প্রচলিত। মুখের স্বাদ বদলাতে অনেকেই মাঝে মধ্যে দোকান থেকে এই খাবার কিনে খান। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই জাতীয় খাবার ডিপ ফ্রাই করা হয়। তাই সহজে হজম হয় না।

    ৭)  ব্রেকফাস্টে (Breakfast Mistakes) কর্নফ্লেক্সও খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা

    পুষ্টিবিদরা বলছেন, কর্নফ্লেক্সকে উপকারী মনে হলেও এতে দ্রুত সুগার বাড়ে। তাই ব্রেকফাস্টে এই খাবার এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ।

    ৮) সাদা পাউরুটিতেও না করছেন পুষ্টিবিদরা

    সকালে বাটার মেশানো পাউরুটি খেতে তো অনেকেই ভালোবাসেন। কিন্তু পুষ্টিবিদরা বলছেন, এতে গুরুতর অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি হয়। তাই এগুলোকে এড়িয়ে যেতে হবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Omega-3: দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও কমায়! কোন কোন খাবারে মেলে ওমেগা-৩?  

    Omega-3: দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও কমায়! কোন কোন খাবারে মেলে ওমেগা-৩?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন ওমেগা-৩ (Omega-3) এর অভাবে শরীরে বাসা বাঁধে নানা রোগ। ঝুঁকি দেখা যায় হার্ট অ্যাটাকের। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চোখের জল শুকিয়ে যাচ্ছে, দৃষ্টিশক্তি কমে যাচ্ছে, হাড়ের জয়েন্টের ব্যথায় কষ্ট পাওয়া এসবই হল ওমেগা-৩ এর ঘাটতির লক্ষণ। চিকিৎসকরা বলছেন, নিয়মিত ভাবে যদি শরীরে ওমেগা-৩ প্রবেশ করানো যায়, তবে ব্রেস্ট ক্যান্সারকেও প্রতিহত করা যায়। যে কোনও শিশু স্বাস্থ্যের জন্য ওমেগা-৩ খুব প্রয়োজনীয়। দৈনন্দিন অনেক খাবারেই ওমেগা-৩ থাকে। এর জন্য বাইরে থেকে সাপ্লিমেন্ট এর কোন প্রয়োজন নেই।

    আরও পড়ুন: হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কাদের বেশি? কীভাবে সুস্থ থাকবেন?

    আজকে আমরা আলোচনা করব কিছু খাবার নিয়ে যেগুলি ওমেগা-৩ তে ভরপুর থাকে

    ১) কড লিভার তেল

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাঙরের যকৃত নিঃসৃত তেল হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখানে ভরপুর পরিমাণে থাকে ওমেগা-৩ (Omega-3)।

    ২) স্যামন মাছ

    পুষ্টিবিদদের মতে, ১০০ গ্রামের একটি স্যামন মাছের পিসে চার গ্রাম ওমেগা-৩ (Omega-3) ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়। বাজারে খোঁজ করলেই মিলতে পারে এই মাছ। এতে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়ামের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

    ৩) সার্ডিন মাছ

    আকারে ছোট এই মাছ ওমেগা-৩ তে ভরপুর। পুষ্টিবিদরা বলছেন, আটলান্টিক সার্ডিন নামের এই ধরনের দেড়শ গ্রাম মাছে, আড়াই গ্রাম ওমেগা-৩ (Omega-3) থাকে।

    ৪) আখরোট

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ওমেগা-৩ (Omega-3) এর একটি ভালো উৎস হল আখরোট। যাঁরা মাছ খান না, তাঁরা আখরোট বেছে নিতেই পারেন। ম্যাঙ্গানিজ, কপারও এতে ভরপুর পরিমাণে থাকে।

    ৫) সামুদ্রিক মাছের ডিম

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সামুদ্রিক মাছ হল ওমেগা-৩ এর ভাণ্ডার। ঠিক তেমনই সামুদ্রিক মাছের ডিমেও প্রচুর ওমেগা-৩ থাকে।

    ৬) সয়াবিন 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সয়াবিন একটি ফাইবারসম্মত খাবার যাতে ওমেগা-৩ অতি প্রয়োজনীয় উপাদানটি পাওয়া যায়। ৮৬ গ্রাম সয়াবিনে দেড় গ্রাম মতো ওমেগা-৩ পাওয়া যায়।

    ৭) ম্যাকেরেল মাছ

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ম্যাকেরেল মাছে ভরপুর পরিমাণে থাকে ওমেগা-৩।

    ৮) চিয়া বীজ

    পুষ্টিবিদদের মতে, চিয়া বীজ হল পুষ্টিতে ভরপুর। এতে ওমেগা-৩ ছাড়াও থাকে সেলেনিয়াম এবং ৮ রকমের প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Health Tips: তারুণ্যকে ধরে রাখতে মেনে চলুন এই ৭টি পরামর্শ

    Health Tips: তারুণ্যকে ধরে রাখতে মেনে চলুন এই ৭টি পরামর্শ

    মাধ্যম নিউজ: ডেস্ক বয়সকে ধরে রাখা (Age Control) যায় না। এটা সম্ভবও নয়। কারণ আমরা সময়কে বেঁধে রাখতে পারি না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছু ক্ষয় হয়ে যায়। কিন্তু আমরা যেটি করতে পারি প্রক্রিয়াটিকে ধীর করতে পারি। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন বর্তমানে দৈনন্দিন ব্যস্ততম জীবনযাত্রার ফলে মানুষ সহজেই বুড়িয়ে যাচ্ছে। ব্যস্ততার জন্য রেস্টুরেন্টের জাঙ্ক ফুড দৈনন্দিন খাদ্যাভাসের অঙ্গ হয়ে উঠেছে। সারাদিনের ক্লান্তির পর বিছানায় যখন শুতে যাওয়া হচ্ছে তখন ঘুম আসছে না। যার ফলে পরের দিনেও শরীরে ক্লান্তি থেকেই যাচ্ছে। দৈনন্দিন যতোই ব্যস্ততা থাকুক শারিরীক পরিশ্রম না থাকায় শরীরে কোলেস্টেরল, সুগার এমনকি ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ বাসা বাঁধছে শরীরে। আর এই সকল খারাপ অভ্যাসের ফলে বয়স দ্রুত বেড়ে যাচ্ছে।

    তবে নিম্নোক্ত এই নির্দেশগুলি (Health Tips) পালন করলে বয়স বাড়লেও তারুন্য ধরে রাখা যাবে-

    ১)পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করা প্রয়োজন-

    আজকালকার জীবনে এত ব্যস্ততার মধ্যে আমরা জলপান (Drinking Water) করতেই ভুলে যাই। আবার অনেকে রয়েছেন যাঁরা জলপান করতেই চান না। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে জলের ঘাটতি হলে দ্রুত দেখা দিতে পারে সমস্যা। সেক্ষেত্রে আপনার উচিত পর্যাপ্ত পরিমাণ জলপান করা। এই শীতেও কিন্তু আপনাকে জলপান করে যেতে হবে। মোটামুটি ২ লিটার জলপান করতেই হবে। এবার এখানে একটা বিষয় বলে রাখি, কার কতটা জলপান করা দরকার তা ঠিক হয় তিনি কী কাজ করেন দেখে। এই যেমন ধরুন, কেউ রোদে দাঁড়িয়ে কাজ করেন আবার কেউ এসিতে। এবার এসিতে থাকা মানুষের জলের চাহিদা বাইরে রোদে কাজ করা মানুষের তুলনায় হবে কম।

    ​২)এক্সারসাইজ

    শরীরকে সুস্থ রাখার কাজে এক্সারসাইজের (Exercise) থেকে ভালো কোনও পথ নেই। তাই আলস্যকে গুলি মারুন। চলে আসুন এক্সারসাইজ করতে। এক্সারসাইজ আপনার শরীরকে এনে দিতে পারে যৌবনের ক্ষমতা। এছাড়া বয়স ধরে রাখতেও এক্সারসাইজের কোনও জুরি নেই। তাই দিনে অন্ততপক্ষে ৩০ মিনিট এক্সারসাইজ হল মাস্ট। এক্ষেত্রে কোন ধরনের এক্সারসাইজ করবেন, তা ঠিক করবেন একজন বিশেষজ্ঞ। নিজের থেকে করতে চাইলে দৌড়াতে পারেন, হাঁটতে পারেন।

    ৩)ঘুম

    ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে প্রথমেই প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম বা বিশ্রামের। পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে। কারণ ঘুম শরীর সুস্থ রাখে। যৌবনকে ধরে রাখতে ও সুস্থ থাকতে রোজ রাতে ১০টা থেকে ১০টা ৩০-এর মধ্যে ঘুমাতে যান।

    ​৪)দুশ্চিন্তা দূর করুন

    দুশ্চিন্তা (Stress) দূর করতেই হবে। কারণ এই দুশ্চিন্তা ডেকে আনতে পারে নানা ধরনের সমস্যা। বিশেষত, আপনাকে বুড়িয়ে দিতে পারে এই দুশ্চিন্তা। সেক্ষেত্রে প্রথমেই আপনি দুশ্চিন্তা দূর করায় জোর দিন। দুশ্চিন্তা দূর করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই প্রাণায়াম বা মাইন্ডফুলনেস করতে হবে।

    ৫)জাঙ্কফুড বা তেলে ভাজা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন

    যৌবনকে ধরে রাখতে জাঙ্কফুড বা তেলে ভাজা জাতীয় খাবার, বাইরের ফাস্টফুড ও বেশি মসলাযুক্ত খাবার খাবেন না। অল্প মসলা ও তেল দিয়ে রান্না করা খাবার খান। এ ছাড়া টাটকা সবজি, টিফিন হিসেবে খান সবজির স্যুপ ও সামুদ্রিক মাছ। 

    ৬)মাছের তেল

    সপ্তাহে ৩-৪ দিন খান মাছের তেল। কারণ মাছের তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা দেহে বয়সের ছাপ রুখতে সাহায্য করে। 

    ৭)ত্বক ও চুলের যত্ন

    বেশি বয়সেও তারুণ্যতা বজায় রাখতে অবশ্যই ত্বক ও চুলের যত্ন নিতে হবে। কারণ কোঁচকানো ত্বক ও পেকে যাওয়া চুল বার্ধক্যের চিহ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Camphor Benefits: বাস্তু দোষ তাড়ায় আবার রোগও নিরাময় করে! জানুন কর্পূরের গুণাগুণ

    Camphor Benefits: বাস্তু দোষ তাড়ায় আবার রোগও নিরাময় করে! জানুন কর্পূরের গুণাগুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্পূরের ব্যবহার ভারতবর্ষে অনেক প্রাচীন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই কর্পূর প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন হয়। এছাড়া রাসায়নিকভাবেও তৈরি করা যায় কর্পূর (Camphor Benefits)। কীটপতঙ্গ দূর করা থেকে পরিবেশকে বিশুদ্ধ রাখা এবং সর্বোপরি ঠাকুর দেবতার আরতির কাজেও কর্পূর (Camphor Benefits) ব্যবহার হয়। তবে সতর্কবাণী হিসেবে চিকিৎসকরা বলে দিচ্ছেন যে এই কর্পূর যেন কোনভাবে মুখে না যায় তাহলে মারাত্মক বিষক্রিয়া হতে পারে। বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কর্পূর ব্যবহার করে জীবনের নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ইতিবাচক শক্তির আগমন ঘটে বাড়িতে। আর্থিক সংকট দূর হয়। কর্পূর দিয়ে আরতি করলে সেই বাড়ির মঙ্গল হয়।

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কর্পূরের ব্যবহার

    ১) পরিবারের কলহ মেটায় কর্পূর

    পরিবারে নিত্য অশান্তি লেগে থাকলে বাড়ির কোনে এক টুকরো কর্পূর রেখে দিন। এর প্রভাবে বাড়ির বাস্তু দোষ দূর হবে।

    ২) বিবাহে বাধা দূর করে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, বিবাহে বাধা এলে তা দূর করার জন্য কর্পূর ব্যবহৃত হয়। ৬টি কর্পূরের টুকরো এবং ৩৬ টি লবঙ্গ একসঙ্গে নিয়ে হলুদ, চাল মিশিয়ে দুর্গাকে এর আহুতি দিতে হয়। এর ফলে শীঘ্র বিবাহ সম্ভব হয়।

    ৩) রোগ মুক্তিতে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, কোনও পরিবারে কেউ অসুস্থ হয়ে থাকলে সন্ধ্যেবেলা কর্পূর জ্বালানো উচিত এর প্রভাবে বাড়ির নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং রোগমুক্তি ঘটে।

    ৪) গ্রহ শান্তির জন্য কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী গ্রহ শান্তির জন্য কর্পূর ব্যবহার শুভ ফল দেয়।

    ৫) আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির কাজে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র মতে প্রদীপে কর্পূর রেখে, সেটা সন্ধ্যেবেলায় যদি জ্বালানো হয় এবং ইষ্টদেবতার আরতি করা হয়, তাহলে ঘরে আর্থিক স্থায়িত্ব দেখা যায়।

    ৬) দাম্পত্য জীবন মধুর হয়

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী জীবন সঙ্গীর সঙ্গে মনোমালিন্য চলতে থাকলে শয়ন কক্ষে কর্পূর রেখে ঘুমানো উচিত এর ফলে দাম্পত্য সম্পর্কে মাধুর্য আসে।

    ৭) কালসর্প দোষ নিবারণ করে কর্পূর

    জ্যোতিষীদের মতে, কালসর্প দোষ কেটে যায় যদি বাড়িতে কর্পূরের একটি টুকরো রেখে দেওয়া হয়।

    ৮) পরিশ্রম করে অর্থ উপার্জন না করতে পারলে কর্পূর গৃহে রাখুন

    বাস্তুশাস্ত্র মতে, লাল গোলাপের সঙ্গে একটি কর্পূর টুকরো জ্বালিয়ে দেবী দুর্গার আরতি করলে ধনলাভ হয়।

    রোগ প্রতিরোধে কর্পূরের ভূমিকা

    ১) মশার কামড় থেকে রক্ষা করে কর্পূর

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে যদি কর্পূর টুকরো রেখে দেন তাহলে মশা উৎপাত করবে না। এতে মশাবাহিত রোগ এড়ানো সম্ভব।

    ২) ব্রণ মেটাতে কর্পূর

    চিকিৎসকদের মতে কয়েক ফোঁটা কর্পূর ব্রণ আক্রান্ত স্থানে লাগালে উপকার মেলে। 

    ৩) চুলঝড়া প্রতিরোধে কর্পূর 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত মাথায় যে তেল ব্যবহার করেন তার সঙ্গে কর্পূর মিশিয়ে দিলে চুল পড়া কমে যাবে।

    ৪) পিঁপড়ে তাড়াতে কর্পূর (Camphor Benefits)

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে এক টুকরো কর্পূর রেখে দিলে পিঁপড়ে ঘর ছেড়ে পালাবে।

    ৫) শিশুর ঠান্ডা লাগলে কর্পূরে নিরাময়

    চিকিৎসকরা বলছেন কর্পূরের সঙ্গে সরষের তেল মিশিয়ে গরম করে তা শিশুর বুকে পিঠে মালিশ করলে ঠান্ডা দ্রুত সেরে যায়

    ৬) ত্বক ভাল রাখে কর্পূর

    চিকিৎসকরা বলছেন, ত্বকের চুলকানির সমস্যায় ভেজা কাপড়ে কর্পূর জড়িয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে তা সেরে যাবে।

    ৭) হজম ও বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে কর্পূর

    গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন কর্পূর অল্প পরিমাণে খেলে হজম ও বিপাক ক্রিয়া উন্নত হয়। তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Garlic Benefits: কোলেস্টেরল কমায়, রক্ত চলাচল বাড়ায়! আর কী কী গুণ রয়েছে রসুনের?

    Garlic Benefits: কোলেস্টেরল কমায়, রক্ত চলাচল বাড়ায়! আর কী কী গুণ রয়েছে রসুনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালি বাড়ির হেঁসেলে আমিষ রান্নার জন্য রসুন থাকবে না, এমনটা হতেই পারে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘প্রাচীনকাল থেকেই স্বাস্থ্যগত বৈশিষ্ট্যের কারণে অনেক রোগের চিকিৎসায় ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই রসুন।’’ রসুনে (Garlic Benefits) থাকে অ্যালিসিন নামক যৌগ। এই কারণে এতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পুষ্টিবিদরা বলছেন, ‘‘প্রতি ১০০ গ্রাম রসুনে তাকে ১৫০ ক্যালোরি, ৩৩ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ৬.৩৬ গ্রাম প্রোটিন।’’ এছাড়াও রসুন হল, ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস পটাশিয়াম এবং সোডিয়ামের ভরপুর উৎস। বিশেষজ্ঞদের মতে, রসুনের বেশি উপকার পেতে শাকসবজি ছাড়াও এটিকে কাঁচা খেতে হবে।

    আজকে আমরা আলোচনা করব রসুন (Garlic Benefits) শরীরে কী কী উপকার করে

    ১) রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে

    বিশেষজ্ঞদের মতে,  খালি পেটে রসুন খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং তা রক্ত সঞ্চালনকেও বাড়ায়।

    ২) রসুন ডায়রিয়া উপশমকারী

    বিশেষজ্ঞদের মতে, আপনার যদি ডায়রিয়ার সমস্যা থাকে তাহলে রসুন (Garlic Benefits) এটিকে নিরাময় করতে পারে।

    ৩) কোলেস্টেরল কমায়

    যাদের উচ্চ কোলেস্টেরল রয়েছে, চিকিৎসকরা তাঁদেরকে রসুন খেতে বলছেন। কারণ এতে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়।

    ৪) লিভারকে শক্তিশালী করে

    বিশেষজ্ঞরা মতে, কাঁচা রসুন (Garlic Benefits) লিভারকে সুস্থ রাখে এবং এটি দীর্ঘ জীবনে সাহায্য করে।

    ৫) শরীরকে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে

    পুষ্টিবিদরা মতে, রসুনে (Garlic Benefits) প্রচুর পরিমাণে সালফার যৌগ থাকে। যার ফলে এটি শরীরের অঙ্গগুলিকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করে। বিষাক্ত পদার্থ শরীর থেকে দূর করে।

    ৬) রসুন শুক্রাণুর ক্ষতি প্রতিরোধ করে

    বিশেষজ্ঞদের মতে, রসুনে (Garlic Benefits) থাকে সেলেনিয়া যা একধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা যৌন অঙ্গে রক্ত প্রবাহকে উন্নত করে। পুরুষদের জন্য এটি বিশেষ উপকারী।

    ৭) সর্দি কাশি জ্বর থেকে মুক্তি দেয় রসুন

    চিকিৎসকদের মতে, রসুন যেকোনও রকমের ফ্লু ভাইরাসকে প্রতিরোধ করে। সকালে দুকোয়া রসুন (Garlic Benefits) বাসিমুখে খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ উপকারী।

    ৮) স্মৃতিশক্তি প্রখর করে রসুন

    পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, রসুন অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর থাকে এবং এটি ডিমনেশিয়া বা অ্যালঝেইমার এর মতো কিছু রোগ প্রতিরোধ করে।

    ৯) পিরিয়ডের সমস্যায় রসুন (Garlic Benefits)

    যেসব মহিলাদের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায় প্রায় তাঁদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা যায়। চিকিৎসকদের মতে, রসুন মহিলাদের শরীরে ইস্ট্রোজেন বাড়ায় যার কারণে হাড় দুর্বল হয় না।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Benefits Of Exercise: প্রতিদিনের শারীরিক অনুশীলন রেহাই দিতে পারে এই ১০টি রোগ থেকে!

    Benefits Of Exercise: প্রতিদিনের শারীরিক অনুশীলন রেহাই দিতে পারে এই ১০টি রোগ থেকে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসকরা বলছেন, ‘‘শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিনকার শারীরিক অনুশীলনের (Benefits Of Exercise) জুড়ি নেই।’’ ডায়াবেটিস হোক অথবা হাইপারটেনশন, দিনের কিছুক্ষণের শারীরিক অনুশীলনই হল এর অব্যর্থস ওষুধ। শুধুই কী তাই! মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও শারীরিক অনুশীলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দৈনন্দিন ব্যস্ততার দৌড়ঝাঁপে স্ট্রেস যে বাড়ছে একথা বলার অপেক্ষা রাখে না। শারীরিক অনুশীলন দিতে পারে এসব থেকে মুক্তি।

    আজকে আমরা আলোচনা করব প্রতিদিনের শারীরিক অনুশীলন কী কী রোগ থেকে মুক্তি এনে দিতে পারে?

    ১) নিয়মিত শারীরিক অনুশীলনে (Benefits Of Exercise) মিলতে পারে হৃদরোগ থেকে মুক্তি

    চিকিৎসকদের মতে, দিনের কয়েক ঘণ্টার শারীরিক অনুশীলন হার্টের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী এবং এতে যে কোনও রকমের হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে। সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা, জগিং এ সমস্ত কিছু করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক থাকে।

    ২) ওজন কমাতেও শারীরিক অনুশীলন (Benefits Of Exercise) জরুরী

    আজকের দিনে একটি গুরুতর সমস্যা হল ওবেসিটি। ডায়েটের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদিনের নিয়মিত শারীরিক অনুশীলনের ফলে এ থেকে মিলতে পারে মুক্তি। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিনের জগিং, সাঁতার কাটা বা সাইকিলিং করলে অনেক ক্যালোরি খরচ হয় এবং মেটাবলিজমের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যার ফলে ওজন কমে।

    ৩) ডায়াবেটিস রোগের অব্যর্থ চিকিৎসা হল শারীরিক অনুশীলন

    ১৪০ কোটির দেশ ভারতবর্ষে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়, প্রতিদিনকার নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন (Benefits Of Exercise) রক্তে সুগারের মাত্রা কমাতে পারে, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৪) অস্টেওপোরেসিস থেকেও মেলে মুক্তি

    অস্টেওপোরেসিস হল এক ধরনের হাড়ের রোগ। এই রোগে ক্রমশ দুর্বল হতে থাকে হাড়। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিনকার নিয়মিত শারীরিক কসরত (Benefits Of Exercise) অস্টেওপোরেসিস থেকে মুক্তি দিতে পারে।

    ৫) মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী হল শারীরিক অনুশীলন

    যেকোনও ধরনের ডিপ্রেশন বা অ্যাংজাইটি থেকে সহজে মুক্তি দিতে পারে প্রতিদিনকার নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন (Benefits Of Exercise), এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৬) নিয়মিত শারীরিক কসরত ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

    বিশেষজ্ঞদের মতে, যেকোনও ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি যেমন, ব্রেস্ট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, এ সমস্ত কিছুই এড়ানো যায় নিয়মিত শারীরিক অনুশীলনের (Benefits Of Exercise) মাধ্যমে।

    ৭) শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকেও মেলে মুক্তি

    প্রতিদিনকার নিয়মিত শারীরিক কসরত ফুসফুসের যেকোনও ধরনের রোগের ঝুঁকি কমায়, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলেও সেটা থেকে মুক্তি এনে দিতে পারে শারীরিক অনুশীলন।

    ৮) অনিদ্রার সমস্যা থাকলে তা সহজেই দূর হয়

    ব্যস্ত জীবনে এখনকার দিনে অনিদ্রা সমস্যা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। সারাদিনের কাজ করার এনার্জি পাওয়ার জন্য রাত্রের একটি ভালো ঘুম সত্যিই জরুরি হয় আমাদের। বিশেষজ্ঞদের মতে, অনিদ্রার সমস্যা দূর করে প্রতিদিনকার শারীরিক কসরত।

    ৯) আর্থারাইটিস থেকেও মেলে মুক্তি

    যেকোনও জয়েন্টের ব্যথা বা আর্থারাইটিস এর সমস্যা থাকলেও শারীরিক অনুশীলনে এ থেকে পাওয়া যায় মুক্তি, এমনটাই মত চিকিৎসকদের।

    ১০) শরীরে বয়সের ছাপ ফেলতে বাধা দেয় শারীরিক অনুশীলন

    শারীরিক অনুশীলন আপনাকে চির-তারুণ্য এনে দিতে পারে, এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রতিদিনকার নিয়মিত এই অভ্যাস আপনার শরীরে বয়সের ছাপ ফেলতে দেয় না।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Health Tips: ব্যস্ততার দৌড়ঝাঁপে শরীর ক্লান্ত! এনার্জি পেতে কী করবেন? কী খাবেন?

    Health Tips: ব্যস্ততার দৌড়ঝাঁপে শরীর ক্লান্ত! এনার্জি পেতে কী করবেন? কী খাবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজকের দিনে ব্যস্ততার দৌড়ঝাঁপে শরীর দ্রুত এনার্জি হারিয়ে ফেলে। বাসে ট্রেনে ঝুলে, অফিস থেকে ফিরে, বাড়ি এসে বোঝা যায় পা যেন আর চলছে না। ক্লান্তির গ্রাসে চলে যায় শরীর। আজকে আমরা আলোচনা করব ক্লান্তি দূর করার কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি এবং খাবার (Health Tips) নিয়ে।   

    ক্লান্তি দূর কীভাবে করবেন?

    ১) ব্রেকফাস্ট এড়ানো যাবেনা

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্রেকফাস্ট না করলে শরীর দ্রুত এনার্জি (Health Tips) হারিয়ে ফেলে। তবে, ব্রেকফাস্টে যেন না থাকে ফাস্টফুড। তার পরিবর্তে খেতে হবে স্বাস্থ্যকর খাবার।

    ২) প্রচুর পরিমাণে জল খান

    প্রচুর জল খান-শরীর সুস্থ রাখতে জলের কোনও বিকল্প নেই। ডিহাইড্রেশন শরীরকে নিস্তেজ করে দেয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাই সারাদিন জল খান, নিজেকে সতেজ রাখুন।

    ৩) ক্লান্তি দূর করার ঘরোয়া টোটকা (Health Tips)

    গরম ঠান্ডা জল মিশিয়ে তাতে পা ভিজিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। গরম জলে মিশিয়ে দিতে পারেন অল্প নুন। এতে শরীরের সমস্ত ক্লান্তি এক নিমেষে দূর হয়ে শরীর চাঙ্গা হয়ে ওঠে, ঘুমও ভালো হয়, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৪) স্বস্তির ঘুম খুব প্রয়োজন (Health Tips)

    চিকিৎসকরা বলছেন, সারাদিন কাজের পর রাতে স্বস্তির ঘুম প্রয়োজন। বেশি রাত জাগলে ঘুমের ব্যাঘাত হয়। ফলে অবধারিত ভাবে ঘাড়ে, গা, হাত-পায়ে ব্যাথা, ক্লান্তির সমস্যা বাড়তে থাকে। 

    ৫) ওজন কমান

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওজন বাড়ার অন্যতম কারণ ক্লান্তি, অবসাদ, স্ট্রেস। এর থেকেই শরীরে বাসা বাঁধে গুরুতর সমস্যা। তাই ঠিকঠাক খাওয়াদাওয়া ও শরীরচর্চা করে ওজন কমাতে বলছেন চিকিৎসকরা।

    ক্লান্তি দূর করতে ঘরে আনুন এই সুপারফুডগুলি

    ১. ডিম খেলেই কমবে ক্লান্তি

    কম পয়সায় পুষ্টিকর খাবার হল ডিম। প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন এ তে ভরপুর থাকে ডিম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সমস্ত উপাদানগুলি একত্রে মিলে ক্লান্তি দূর করে।

    ২. কলাতেই শক্তি 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কলা খেলে দ্রুত ক্লান্তি দূর হয় (Health Tips)। এতে রয়েছে ফাইবার, পটাশিয়াম ও কার্বোহাইড্রেট। এই সমস্ত উপাদানগুলি একত্রে মিলে শরীরকে শক্তি প্রদান করে। ফলে দ্রুত কেটে যায় ক্লান্তি। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কলা খাওয়ার পর চটজলদি শরীর এনার্জি পায়।

    ৩) আমন্ড

    আমন্ড হল এক ধরনের বাদাম। এতে রয়েছে ফ্যাট, ফাইবার ও প্রোটিন। এছাড়া আমন্ডে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন যা শারীরিক ক্লান্তি (Health Tips) দূর করে।

    ৪) তরমুজ

    ক্লান্তি দূর করতে গরমের দিনে তরমুজের বিকল্প নেই। এই ফলে রয়েছে অনেকটা পরিমাণে জল যা তীব্র তাপদাহে ডিহাইড্রেশন বা শরীরে জলের ঘাটতি দূর করে, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৫) পালং শাক

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পালং শাকে রয়েছে ভিটামিন কে, ম্যাগনেশিয়াম এবং  আয়রন। এই উপাদানগুলি ক্লান্তি দূর করে (Health Tips) শরীরকে সচল রাখতে সাহায্য় করে। 

     ৬) বাদাম

    বাদামে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে। শরীরে চটজলদি এনার্জি ফিরিয়ে আনতে বাদামের জুড়ি মেলা ভার। তাই ক্লান্তি বোধ করলে একমুঠো বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Banana in empty stomach: সকালে খালিপেটে কলা খান! জানেন, এতে লাভ হচ্ছে না ক্ষতি?

    Banana in empty stomach: সকালে খালিপেটে কলা খান! জানেন, এতে লাভ হচ্ছে না ক্ষতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুষ্টিবিদরা সবথেকে জোর দেন ব্রেকফাস্টের উপর। সারদিন শরীরকে এনার্জি সাপ্লাই করবে এমন খাবারই রাখতে বলেন তাঁরা ব্রেকফাস্টে। কিন্তু অনেক সময় কিছু সুপারফুডকে ব্রেকফাস্টে এড়িয়ে যেতে বলেন তাঁরা। যেমন কলা। পুষ্টিগুণের দিক থেকে কলা অনেক উপকারী। কলাতে থাকে ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো পুষ্টি। তাছাড়া কলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ভিটামিন বি, ভিটামিন বি৬ রয়েছে। এটি পেশি গঠনে এবং রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা গড়ে তোলার কাজে দারুণ সাহায্য করে।  কিন্তু খালিপেটে কলা (Banana in empty stomach) অনেক বিপদ ডেকে আনতে পারে, এমনটাই মত পুষ্টিবিদদের।

    কেন খালি পেটে কলা (Banana in empty stomach) খাবেন না?

     
    ১) খালি পেটে কলা (Banana in empty stomach) হার্টের ক্ষতি করে

    বিশেষজ্ঞদের মতে, কলার মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে, তাই এটি খালি পেটে খেলে বিপাক ক্রিয়ার উপর প্রভাব পড়তে পারে। হজমের গোলযোগও দেখা দিতে পারে। অনেক সময় হার্টেরও ক্ষতি হয়।

    ২) ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়

    চিকিৎসকরা বলছেন, কলায় পুষ্টির পাশাপাশি শর্করাও রয়েছে। খালি পেটে কলা (Banana in empty stomach) খেলে এটি হঠাৎ করেই রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। এটা ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য মোটেও ভাল বিষয় নয়। 

    ৩) খালি পেটে কলা (Banana in empty stomach) কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ায়

    যদিও কলা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও কমে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন খালি পেটে কলা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা উল্টে বেড়ে যেতে পারে। তাই খালি পেটে কলা না খাওয়াই ভাল।

    ৪) শরীর ক্লান্ত হয়ে যেতে পারে

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কলা খেলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না। কলা খেলে তাৎক্ষণিক শক্তি বৃদ্ধি তো ঘটে কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেটা কমেও যায়। সুতরাং, দীর্ঘক্ষণ কিছু না খেলে শরীর ক্লান্ত হয়ে যেতে পারে।

    ৫) ব্রেকফাস্টে কলা খাবেন, তবে কিছু খাওয়ার পরে

    বিশেষজ্ঞদের মতে, কলা ব্রেকফার্সে খাওয়া যেতে পারে, তবে কিছু খেয়ে। প্রথমেই কলা খেতে নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Belly Fat: ভুঁড়ির সমস্যায় জেরবার! পাতে রাখুন এই ৯ সুপারফুড আর দেখুন তফাত

    Belly Fat: ভুঁড়ির সমস্যায় জেরবার! পাতে রাখুন এই ৯ সুপারফুড আর দেখুন তফাত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুঁড়ি নিয়ে সমস্যার অন্ত নেই। শারীরিক সৌন্দর্য্য তো নষ্ট করেই, পাশাপাশি অতিরিক্ত মেদের কারণে দেখা দেয় নানা স্বাস্থ্য সমস্যা। ভুঁড়ি কমাতে (Belly Fat) চেষ্টার কসুর করেন না প্রায় কেউই। সকালে জিমে যাওয়া, ডায়েট মেনে খাওয়াদাওয়া সব কিছুই চলে। কিন্তু এতেও হতাশ হচ্ছেন অনেকে। কমছে না ভুঁড়ি।

    আজকে আমরা আলোচনা করব ৯টি সুপারফুড নিয়ে যা ভুঁড়ি কমাতে (Belly Fat) উপকারী

    ১) ডিম

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডিম মেদ কমাতে সাহায্য করে। ডিম প্রোটিনে ভরপুর আর এতে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড মেদ কমাতে (Belly Fat) কাজে আসে। ডিমের কুসুমে থাকা কোলাইন মেদ জমার প্রবণতাকেও আটকায়, এমনটাই মত পুষ্টিবিদদের।

    ২) টক দই

    শরীর সুস্থ রাখতে টক দইয়ের জুড়ি মেলা ভার। অন্তত এমনটাই বিশ্বাস বিশেষজ্ঞদের। টক দই মেদ কমাতে উপকারি বলেই মানা হয়। পুষ্টিবিদদের মতে, দইয়ে থাকা ল্যাক্টোবেসিলাস মেদ (Belly Fat) জমার প্রবণতা কম করে। এছাড়া, টক দই হল প্রোবায়োটিক, অর্থাৎ, এটি পেটে ভাল ব্যাক্টেরিয়া তৈরি করে। যা, আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি থেকে শুরু করে পেটের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

    ৩) সাইট্রাস জাতীয় ফল

    কমলালেবু, মুসাম্বি, বাতাবি, পাতিলেবু ইত্যাদিতে ভরপুর ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ এবং উদ্ভিদজাত যৌগ থাকে। পাশাপাশি এগুলি শরীরে জলের অভাব মেটায়। পুষ্টিবিদদের মতে, সাইট্রাস জাতীয় ফল খেলে কমে মেদও (Belly Fat)। 

    ৪) গ্রিন টি

    বিশেষজ্ঞদের মতে, গ্রিন টি-তে রয়েছে বেশ ভালো মাত্রায় ক্যাফেইন ও ফ্লেবেনয়েড ক্যাটেকিনস, যা শরীরে অতিরিক্ত চর্বি ঝরিয়ে (Belly Fat) ফেলতে সাহায্য করে বলেই উঠে এসেছে নানা গবেষণায়।

    ৫) শাক-সবজি

    মরশুমি সবজিও শরীরের জন্য খুব উপকারী। এটি আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে থাকা ফাইবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে ও শরীরকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি প্রদান করে। ভুঁড়িও কমাতেও (Belly Fat) সাহায্য করে।

    ৬) বিনস 

    বিনস বলতে কিন্তু এখানে কিডনি বিনস বা রাজমার কথা বলা হচ্ছে। এই খাবারটি এখন সহজলভ্য। এমনকী উত্তর ভারতে এর প্রচলন অনেকটাই বেশি। সেখানকার বাসিন্দারা বিনসের তরকারি দিয়ে রুটি খান। তবে বাঙালিদের মধ্যে এই খাবারের এতটাও প্রচলন নেই। কিন্তু মেদ (Belly Fat) কমাতে চাইলে অবশ্যই বিনস খেতে হবে, এমনটাই বলছেন পুষ্টিবিদরা।

    ৭) ব্রকোলি 

    পুষ্টিবিদরা বলছেন, ব্রকোলির অনেক গুণ রয়েছে। এতে আছে ভিটামিন সি, ফাইবারের ভাণ্ডার। তাই নিয়মিত খেতেই পারেন ব্রকোলি। এই সবজি খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে। ফলে খিদে পায় না। এই কারণে ওজন ও ভুঁড়ি (Belly Fat) দুইই কমে।

    ৮) ভিনিগার 

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিনিগারের ভিতর থাকে অ্যাসিটিক অ্যাসিড, এই অ্যাসিড ফ্যাট মেটাবলিজম শুরু করে দেয়। ফলে দ্রুত ফ্যাট ঝরতে (Belly Fat) থাকে।

    ৯) ওটস এবং ডালিয়া

    পুষ্টিবিদদের মতে, এই দুই দানাশস্য ফাইবারে ভরপুর। আর এই ফাইবার শরীরের বিভিন্ন উপকার করে। তাই ভুঁড়ি কমাতে (Belly Fat) চাইলে অবশ্যই ওটস এবং ডালিয়া খেতে হবে।

       

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share