Tag: health tips

health tips

  • Low-Carb Vegetables: রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে খান এই লো-কার্বযুক্ত সবজি

    Low-Carb Vegetables: রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে খান এই লো-কার্বযুক্ত সবজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী ও জটিল অসুখ। বেশিরভাগ মানুষ অবশ্য এই অসুখকে ঠিক পাত্তা দিতে চান না। যদিও বিষয়টাকে একবারে অবহেলায় রেখে দিলে চলবে না। ডায়াবেটিস হলে মানুষকে সতর্ক হয়ে যেতে হবে। এমনকী কিছু এমন খাবার খেতে হবে যা সুগার কমায়। আপনারও যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে এখনই খাদ্যাভ্যাসের দিকে যত্ন নিন। ৭টি লো-কার্ব যুক্ত সবজির নাম জেনে নিন, 

    রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে লো-কার্ব যুক্ত সবজি

    গাজর

    গাজর নন-স্টার্চি সবজি গ্রুপের অন্তর্গত। তাই যাঁদের সুগার লেভেল হাই, তাঁরা এটি নিরাপদে খেতে পারেন। এই সবজি ফাইবার এবং ভিটামিন এ-তে সমৃদ্ধ। এটি চোখের স্বাস্থ্য উন্নত করার পাশাপাশি শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। কারণ গাজরে কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকে।

    মাশরুম

    কম গ্লাইসেমিক সূচক এবং গ্লাইসেমিক লোড কন্টেন্ট সহ, মাশরুম রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি ভালো। মাশরুম একটি কম-ক্যালোরি, কম কার্বযুক্ত খাবার যা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী।

    ব্রকলি

    এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আরেকটি দুর্দান্ত সবজি। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে। ব্রকলি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায় এবং এতে উল্লেখযোগ্য অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

    বাঁধাকপি

    প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে এতে, যা হার্টের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে।  বাঁধাকপি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি ভাল সবজি। ফাইবারে ভরপুর বাঁধাকপি খাবারের হজমকে ধীর করে দেয় এবং এইভাবে আপনার চিনির মাত্রা বাড়াতে বাধা দেয়।

    ফুলকপি

    বাঁধাকপির মত, ফুলকপিও কম কার্বোহাইড্রেটযুক্ত সবজি যা ডায়াবেটিস রোগীরা নিরাপদে তাদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারে।

    পালং শাক

    পালং শাক ফোলেট, ফাইবার এবং ভিটামিন এ, বি, সি, ই এবং কে এর একটি দুর্দান্ত উৎস। ফলে এটি  এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। এই শাক রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি রোধ করে।

    টোম্যাটো

    গাজরের মত, টোম্যাটোও স্টার্চবিহীন সবজি যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

  • Dry Skin: শীতে রুক্ষ ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন? দেখে নিন, এগুলো করছেন না তো?

    Dry Skin: শীতে রুক্ষ ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন? দেখে নিন, এগুলো করছেন না তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতকাল শুরু হয়েছে। ঠান্ডা বাতাসে এই সময় ত্বক রুক্ষ (Dry Skin) হয়ে যায়। পা ফাটা তো এক বড় সমস্যা। প্রতি ঘরেই রয়েছে। রুক্ষ ত্বককে তেলতেলে বানাতে বাজারে বডি লোশনের অভাব নেই।

    কিন্তু বডি লোশন বা আরও যেকোনও প্রসাধনী ব্যবহার করলেই কি রুক্ষ ত্বকের সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান পাওয়া যায়? রুক্ষ ত্বকের (Dry Skin) জন্য দায়ী থাকে সাধারণত পাঁচ ধরনের অভ্যাস। সেগুলি জেনে নিন—

    ১) জল কম পান করা 

    যদি ঠিক পরিমাণ মতো জল না খেয়ে থাকেন, তাহলে ত্বক রুক্ষ (Dry Skin) হবেই। পরিমাণ মতো জল পান না করলে ডিহাইড্রেশনও হতে পারে। রুক্ষ ত্বকের (Dry Skin) সঙ্গে ডিহাইড্রেশনের যে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। যেকোনও ডাক্তার বলুন অথবা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, তাঁরা পরিমাণ মতো জল খাওয়ার পরামর্শ দেন।

    ২) পরিমাণ মতো মাছ রাখতে হবে খাবার পাতে

    স্বাস্থ্য বিশারদরা নির্দিষ্ট পরিমাণ মাছ খাদ্য তালিকায় রাখতে বলছেন। DHA এবং EPA omega-3 fatty acid, ‘Healthy fat’ মাছে থাকে। যার ফলে দৃষ্টিশক্তি ভাল হয়, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে এবং হার্টের পক্ষেও ভাল। খাবার পাতে তৈলাক্ত মাছ ত্বককে আর্দ্র রাখে।

    আরও পড়ুন: এই পাঁচ খাদ্যাভ্যাসে আপনার ওজন কমবে, শরীর ফিট থাকবে 

    ৩) প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান ত্বককে শুষ্ক (Dry Skin) করে দেয়

    মদ্যপান যদি কারও অভ্যাসে পরিণত হয় তবে তা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং ডিহাইড্রেশনের কারণ বলেও মনে করেন ডাক্তাররা। অতিরিক্ত মদ্যপানে ত্বক রুক্ষ (Dry Skin) হয়ে যায়।

    ৪) ডিম খাওয়ার সময় কুসুম বাদ দেবেন না

    ডিমের কুসুম হল পুষ্টির উৎস, ভিটামিন-ডি থাকে ডিমের কুসুমে। ভিটামিন-ডি আবার ত্বককে উজ্জ্বল এবং আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। তাই ত্বককে আর্দ্র রাখতে  ডিমের কুসুম কখনও এড়িয়ে যাবেন না। 

    ৫) বাজার চলতি হেল্থ সাপ্লিমেন্ট এড়িয়ে চলুন

    দৈহিক ওজন বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যের বিকাশের জন্য অনেকেই বিভিন্ন সাপ্লিমেন্ট নেন। খাবার অথবা পানীয়ের সঙ্গে। এগুলি শরীরকে রুক্ষ (Dry Skin) করে দেয়। অন্তত বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Sleeping Tips: দৈনিক ৫ ঘণ্টা বা তার কম ঘুমোচ্ছেন? নিজের বিপদ ডেকে আনছেন না তো!

    Sleeping Tips: দৈনিক ৫ ঘণ্টা বা তার কম ঘুমোচ্ছেন? নিজের বিপদ ডেকে আনছেন না তো!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স ৫০ বা তার বেশি হলে এখনই সাবধান হয়ে যান। কারণ, এই বয়সটা ঝুকিপূর্ণ। যদি ঘুমের (Sleeping Tips) পরিমাণ । পাঁচ ঘণ্টা বা তার কম ঘুমোন তাহলে ঝুঁকি আরও বেশি। কারণ, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধরনের ব্যক্তিদের হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এমনকী ক্যানসারের মতো রোগের আশঙ্কা অনেক বেশি।     

    ৫০, ৬০ এবং ৭০ বছর বয়সি ৭,৮৬৪ জন ব্রিটিশ সরকারিদের কর্মীদের নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছে। গবেষকরা PLOS মেডিসিন জার্নালে তাদের গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করেছে। ১৮ অক্টোবরের সংখ্যায় গবেষণার এই ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। যাঁদের ওপর পরীক্ষা চালিয়েছেন, গবেষকরা তাদের ২৫ বছরের ঘুমের সময়কাল জেনে নিয়েছেন।  

    বিভিন্ন রোগের সঙ্গে এই ঘুমের সম্পর্ক কমা বা বাড়ার বিষয়টিকে তুলনা করে দেখেছেন। মোট ১৩টি ক্রনিক রোগকে গবেষকরা তাঁদের তালিকায় রেখেছিলেন। তার মধ্যে দুটি বা তার বেশি দীর্ঘস্থায়ী রোগের সঙ্গে ঘুম কমে যাওয়ার সম্পর্ক পাওয়া গিয়েছে। গবেষকরা আরও দেখতে চেয়েছিলেন, ৫০ বছর বয়সে ঘুমের পরিমাণ কীভাবে একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগের স্বাভাবিক গতিপথকে প্রভাবিত করে।

    ‘উদ্বেগজনক’, কেনিয়ায় দুই ভারতীয় খুন নিয়ে প্রতিক্রিয়া ভারতের

    স্বাস্থ্যকর অবস্থা থেকে ক্রনিক রোগ, মাল্টিমরবিডিটি এবং মৃত্যু এই বিভিন্ন পর্যায়ের সঙ্গে ঘুমের কতটা সম্পর্ক আছে, এই গবেষণার মাধ্যমে তা নির্ণয় করা অন্যতম লক্ষ্য ছিল গবেষকদের। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ৫০ বছর বা তার বেশি বয়সিদের মধ্যে যাঁরা পাঁচ ঘণ্টা বা তার কম ঘুমিয়েছিলেন, তাদের ক্রনিক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ২০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে।  

    আর, ২৫ বছরের মধ্যে দুই বা ততোধিক ক্রনিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়েছে। তুলনায় যাঁরা সাত ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুমোন, তাঁদের ক্রনিক রোগের পরিমাণ কম। গবেষণায় ৫০, ৬০ এবং ৭০ বছর বয়সিদের মধ্যে যাঁরা দৈনিক পাঁচ ঘণ্টার কম ঘুমোন, তাঁদের মাল্টিমরবিডিটির ঝুঁকি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বেড়ে যায়। 

    মোট ১৩টি ক্রনিক রোগকে গবেষকরা তাদের তালিকায় রেখেছিলেন। তার মধ্যে দুটি বা তার বেশি দীর্ঘস্থায়ী রোগের সঙ্গে ঘুম কমে যাওয়ার সম্পর্ক পাওয়া গিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dengue: ডেঙ্গিতে কীভাবে শরীরের যত্ন নেবেন?

    Dengue: ডেঙ্গিতে কীভাবে শরীরের যত্ন নেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীপুজোর আগে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি (Dengue)। স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৬৮০ জন। চলতি বছরে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৩৭ হাজার। আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি উত্তর ২৪ পরগনায়। এক সপ্তাহে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৬২৭ জন। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে হুগলি। সেখানে এক সপ্তাহে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭৬। কলকাতায় এক সপ্তাহে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন ৫৯৬ জন। তারপর রয়েছে হাওড়া। সেখানে এক সপ্তাহে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৭২ জন।

    আরও পড়ুন: ২২ অক্টোবর শুরু হচ্ছে রোজগার মেলা, জানুন বিস্তারিত

    ডেঙ্গিতে নিজে বা পরিবারের কেউ আক্রান্ত হলে কীভাবে বাড়িতে থেকেই শরীরের যত্ন নেবেন? 

    প্রবল জ্বর, মাথাব‍্যথা, পেশিতে ব‍্যথা— ডেঙ্গির এই লক্ষণগুলি দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষা করিয়ে নিন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাবেন না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। বরং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে শরীরে ঠান্ডা জল দিয়ে স্পঞ্জ করতে পারেন। 

    ডেঙ্গির কী কী লক্ষণ দেখে সাবধান হবেন? 

    ১) প্রস্রাব কম হওয়া।

    ২) জিভ, ঠোঁট এবং মুখ শুকিয়ে যাওয়া।

    ৩) হৃদ্‌স্পন্দন বেড়ে যাওয়া।

    ৪) হাতের আঙুল এবং গোড়ালি ঠান্ডা হয়ে যাওয়া।

    এই লক্ষণগুলো দেখলে তৎক্ষণাৎ সাবধান হয়ে যান। 

    এই লক্ষণগুলো দেখলে কী করবেন বলে দিয়েছেন চিকিৎসকরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, ‘‘এই ধরনের লক্ষণগুলি দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগীকে স‍্যালাইন দেওয়া যেতে পারে। জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হব। গলাব‍্যথা থাকলে জল হালকা গরম করে নিয়ে খাওয়াই ভাল। উপকার পাবেন। তবে জল খাওয়া কমিয়ে দিলে কোনও মতেই চলবে না।’’

    ডেঙ্গি ছোঁয়াচে না হলেও, রোগীকে যেন মশা না কামড়ায়, সে দিকে লক্ষ রাখতে হবে। আক্রান্তকে কামড়ানো মশা অন‍্য কাউকে কামড়ালে তখন ডেঙ্গি হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই রোগীকে সবসময় মশারীর মধ্যে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। রোগীকে সারা ক্ষণ বিশ্রামে থাকতে হবে। ভারী কোনও কাজ করা যাবে না। বাইরের খাবার না খাওয়াই ভালো। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

       

  • Health Tips: এই ৫ খাবার খেলে আপনার শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না, জানেন কি?

    Health Tips: এই ৫ খাবার খেলে আপনার শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না, জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুষ্টিকর খাবার কতটা জরুরি তা সকলেই জানেন। স্বাস্থ্যের (Health) উন্নতির জন্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পালং শাক থেকে শুরু করে মাশরুম, ডিম থেকে শুরু করে দুধের মতো প্রোটিন যুক্ত খাবার খাদ্যতালিকায় রাখা হয়। একজন পুষ্টিবিদ (Nutritionist) জানিয়েছেন, কিছু কিছু খাবার একসঙ্গে সংমিশ্রণ করলে ভালো পুষ্টি পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন:ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    কলা ও দই: কলা ও দইয়ের (Curd) সংমিশ্রণ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। কলা এবং দই একসঙ্গে খেলে শরীরে পেশীর দ্রুত বৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য করে। কলাতে (Banana) উপস্থিত ইনুলিন ও দইয়ে উপস্থিত ক্যালসিয়াম শারীরিক সক্ষমতা বাড়ায়। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ও হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপযোগী।


    মাশরুম ও তিলের বীজ: ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ মাশরুম (Mushroom) ও ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ মাশরুম ও তিলের বীজ (Til seed) একসঙ্গে খেলে হাড় শক্ত হয়। ভিটামিন-ডি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য শরীরের জারণ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।

    আরও পড়ুন: অফিসে কাজের চাপে স্ট্রেস অনুভব করছেন? মানসিক ক্লান্তি কাটাতে যা করণীয়

    পালংশাক ও জলপাই তেল: অলিভ অয়েল (Olive Oil) দিয়ে পালং শাক (Spinach) রান্না করলে অলিভ অয়েলে উপস্থিত স্বাস্থ্যকর প্রোটিন ও পালং শাকের মতো ভিটামিন-এ (Vitamin A) সমৃদ্ধ রেসিপিটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

    শাকসবজি ও লেবুর রস: শাকসবজির সবজির (Leafy vegetables) সঙ্গে লেবুর রস (Lemon Juice) মিশিয়ে খেলে লেবুতে (Lemon) উপস্থিত ভিটামিন-সি ও শাকসবজিতে উপস্থিত আয়রন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।


    কাঠবাদাম এবং কমলালেবু: কাঠবাদাম (Chestnut) ও কমলালেবু (Orange) এক সঙ্গে দৈনন্দিন খেলে ভিটামিন-সি (Vitamin C) এবং ভিটামিন-ই (Vitamin E) সমৃদ্ধ খাদ্য সংমিশ্রণটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। এটি শরীরের লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সহায়তা করে ও ক্ষত নিরাময় তাড়াতাড়ি করতে সাহায্য করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Health Tips: এই ৫ খাবার খেলে আপনার শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না, জানেন কি?

    Health Tips: এই ৫ খাবার খেলে আপনার শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না, জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুষ্টিকর খাবার কতটা জরুরি তা সকলেই জানেন। স্বাস্থ্যের (Health) উন্নতির জন্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পালং শাক থেকে শুরু করে মাশরুম, ডিম থেকে শুরু করে দুধের মতো প্রোটিন যুক্ত খাবার খাদ্যতালিকায় রাখা হয়। একজন পুষ্টিবিদ (Nutritionist) জানিয়েছেন, কিছু কিছু খাবার একসঙ্গে সংমিশ্রণ করলে ভালো পুষ্টি পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন:ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    কলা ও দই: কলা ও দইয়ের (Curd) সংমিশ্রণ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। কলা এবং দই একসঙ্গে খেলে শরীরে পেশীর দ্রুত বৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য করে। কলাতে (Banana) উপস্থিত ইনুলিন ও দইয়ে উপস্থিত ক্যালসিয়াম শারীরিক সক্ষমতা বাড়ায়। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ও হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপযোগী।


    মাশরুম ও তিলের বীজ: ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ মাশরুম (Mushroom) ও ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ মাশরুম ও তিলের বীজ (Til seed) একসঙ্গে খেলে হাড় শক্ত হয়। ভিটামিন-ডি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য শরীরের জারণ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।

    আরও পড়ুন: অফিসে কাজের চাপে স্ট্রেস অনুভব করছেন? মানসিক ক্লান্তি কাটাতে যা করণীয়

    পালংশাক ও জলপাই তেল: অলিভ অয়েল (Olive Oil) দিয়ে পালং শাক (Spinach) রান্না করলে অলিভ অয়েলে উপস্থিত স্বাস্থ্যকর প্রোটিন ও পালং শাকের মতো ভিটামিন-এ (Vitamin A) সমৃদ্ধ রেসিপিটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

    শাকসবজি ও লেবুর রস: শাকসবজির সবজির (Leafy vegetables) সঙ্গে লেবুর রস (Lemon Juice) মিশিয়ে খেলে লেবুতে (Lemon) উপস্থিত ভিটামিন-সি ও শাকসবজিতে উপস্থিত আয়রন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।


    কাঠবাদাম এবং কমলালেবু: কাঠবাদাম (Chestnut) ও কমলালেবু (Orange) এক সঙ্গে দৈনন্দিন খেলে ভিটামিন-সি (Vitamin C) এবং ভিটামিন-ই (Vitamin E) সমৃদ্ধ খাদ্য সংমিশ্রণটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। এটি শরীরের লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সহায়তা করে ও ক্ষত নিরাময় তাড়াতাড়ি করতে সাহায্য করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Junk Foods: জাঙ্ক ফুড কীভাবে ডিপ্রেশন, উদ্বেগের কারণ হতে পারে, জানেন?

    Junk Foods: জাঙ্ক ফুড কীভাবে ডিপ্রেশন, উদ্বেগের কারণ হতে পারে, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজকাল জাঙ্ক ফুড খাওয়াার প্রবণতা অনেক বেড়েছে, জাঙ্ক ফুড খেতে সুস্বাদু হলেও এর উপকারিতা কম, ক্ষতিই বেশি। এর একটি কারণ হল আমাদের ব্যস্ত জীবনধারা, যার কারণে আমাদের সময় কম, আমরা এমন খাবারের দিকে চলে যাই যা পাওয়া সহজ, তৈরি করাও সহজ। তাই এই ধরনের খাবারকে ফাস্ট ফুডও বলা হয়। তবে জানেন কী জাঙ্ক ফুড খাওয়া আমাদের শরীরের ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে।

    জাঙ্ক ফুড খুব তৈলাক্ত এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার যা স্বাস্থ্যকে নানাভাবে প্রভাবিত করে। এটি খেলে অনেক শারীরিক সমস্যা দেখা যায়, তাই এটি নির্দিষ্ট পরিমাণে খাওয়াই ঠিক। জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ফলে যেমন স্থূলতা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল বৃদ্ধি ইত্যাদির মত রোগ দেখা যায়, তেমনি জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ফলে বাড়তে পারে স্ট্রেস, ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা, উদ্বেগ ইত্যাদি।

    আরও পড়ুন: ১০০ বছর বা তারও বেশি বাঁচতে চান? আজ থেকেই শুরু করুন এই ৫ টি কাজ

    গবেষকরা জানিয়েছেন, মনের অবস্থা অবশ্যই আমাদের খাদ্যাভ্যাসে প্রভাব ফেলে। আমরা কী খাচ্ছি তা আমাদের ডিপ্রেশনের মাত্রাকে বাড়িতে বা কমিয়ে আনে। কারও ক্ষেত্রে নতুন করে স্ট্রেস দেয়। আমাদের খাবারের অভ্যাসের ফলে শরীর মোটা-রোগা হয়। শরীরে পুষ্টির কমতি দেখা যায়। এইসব কিছুই বিষণ্ণতার সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত।

    কিছু আমেরিকান প্রাপ্তবয়স্কদের নিয়ে একটি গবেষণা করে দেখা গিয়েছে, যারাই অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবার বেশি পরিমাণে খায়, তাদেরই মানসিক অবস্থা ঠিক থাকে না। তাদের স্ট্রেস, বিষণ্ণতা, উদ্বেগ বেড়ে যায়।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, খাবারের অতি-প্রক্রিয়াজাতকরণ তার পুষ্টির মানকে কমিয়ে দেয় এবং ক্যালোরির সংখ্যাও বাড়ায়, কারণ অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবারে অতিরিক্ত চিনি, স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং লবণ থাকে, যেখানে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইটোকেমিক্যাল কম থাকে। ফলে সহজেই ওজন বৃদ্ধি পায় ও এর পাশাপাশি উদ্বেগ, ডিপ্রেশনের শিকার হয় মানুষ।

    আরও পড়ুন: কম ঘুমোলেই বাড়তে পারে ওজন! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

  • Weight Loss Tips: ওজন কমাতে চান? ভুল করেও এই ৫টি কাজ কখনই করবেন না

    Weight Loss Tips: ওজন কমাতে চান? ভুল করেও এই ৫টি কাজ কখনই করবেন না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দর রোগা-পাতলা চর্বিহীন শরীর কে না চায়! কিন্তু বর্তমান যুগের ওজন বেড়ে যাওয়া এক সমস্যায় পরিণত হয়েছে। আবার এখন তো চিকিৎসকরাও সুস্থ থাকার জন্য রোগা হতে বলেন। কিন্তু রোগা হওয়ার চক্করে অনেকেই ভুল পদ্ধতিতে ডায়েট করে থাকেন। অনেকে রোগা হতে এতটাই মরিয়া হয়ে ওঠে যে তারা না খেয়ে, উপোস করে বা খাওয়ার স্কিপ করে স্লিম আর ফিট হতে চায়। আর এখানেই আপনারা করে বসেন সবচেয়ে বড় ভুল। এ ভাবে অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে গিয়ে অনেকেই নিজেদের শরীরের চূড়ান্ত ক্ষতি করে ফেলেন। ফলে অনেক সময় ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করে। আপনার বয়স যদি ৩০ বছরের বেশি হয় সেক্ষেত্রে এই বিষয়ে আরও বেশি সতর্ক থাকা উচিত। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক,  ওজন কমাতে যে ৫টি কাজ কখনোই করবেন না।

    ওজন কমানো শুধুমাত্র লক্ষ্য করা উচিত নয়

    ওজন কমানো মানেই শুধু কিলো কমানো নয়। অনেকে চিকিৎসকদের পরামর্শ না মেনেই ডায়েট চার্ট তৈরি করেন যার ফলে হিতে বিপরীত হয়। এমনকি খাবার না খেয়ে অনেকেই জল খেয়ে থাকেন, সেক্ষেত্রে শরীরে জলের জন্যও বেড়ে যায় শরীরের ফোলা ভাব।

    প্রয়োজন মত ক্যালোরি না খাওয়া

    ওজন কমানো মানে না খেয়ে থাকা নয়। পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেয়ে এরপর শরীরচর্চা করে ক্যালোরি কমানো উচিত। কম ক্যালোরি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন: প্রাণঘাতী রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান? প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন দানা শস্য বা হোল গ্রেন

    ব্যায়াম না করা

    ব্যায়াম সবসময় ওজন কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। পেশীর পাশাপাশি চর্বি কমানোর জন্য প্রতিদিন ব্যায়াম করা ভাল। এটি আপনাকে আপনার বিপাক এবং হজমকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।

    কম ফ্যাটযুক্ত খাবার খাওয়া

    ওজন কমানোর ক্ষেত্রে কম চর্বিযুক্ত খাবার খেলে কখনোই রোগা হওয়া সম্ভব নয়। তারা কখনই আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করবে না, বিশেষ করে যখন আপনার বয়স যদি ৩০-এর ওপরে থাকে। সবধরণের খাবারই খাওয়া উচিত কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণে।

    প্রোটিন জাতীয় খাবার না খাওয়া

    আপনার প্রতিদিনের খাবারে পুষ্টি পাওয়ার জন্য সমস্ত রকম খাবারের ভারসাম্য থাকা উচিত। পর্যাপ্ত প্রোটিন না খাওয়া কখনই ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে না। প্রোটিন ক্ষিদে কমাতে সাহায্য করে, আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ বোধ করে, পেশী ভর রক্ষা করে এবং এমনকি বিপাকীয় হার বাড়ায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Whole Grains: প্রাণঘাতী রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান? প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন দানা শস্য বা হোল গ্রেন

    Whole Grains: প্রাণঘাতী রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান? প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন দানা শস্য বা হোল গ্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু বছর ধরে আমাদের ডায়েটে দানা শস্য বা হোল গ্রেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। গোটা শস্য বা দানা শস্য হচ্ছে অপরিশোধিত শস্য। গোটা শস্যের ৩টি স্তর থাকে ব্র্যান, এন্ডোস্পার্ম এবং জার্ম। ব্র্যান-এ আছে ফাইবার, বি ভিটামিন, খনিজ। এন্ডোস্পার্মে আছে শর্করা, প্রোটিন যা শক্তি দেয়। জার্ম-এ আছে প্রচুর উপাদান যেমন অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ই, বি এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট।

    চিকিৎসকরা বলে থাকেন যে দানা শস্য খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। সাধারণত ওটমিল, পপকর্ন, মিলেট, কিনোয়া, ব্রাউন রাইস, বার্লি, গম, বাজরা এগুলোকে দানা শস্য বলা হয়। দানা শস্যের মাধ্যমে শরীরে পৌঁছায় নানা পুষ্টিগুণ, খনিজ, ফাইবার, ভিটামিন, প্রোটিন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় উদ্ভিজ উপাদান। ফলে শরীরকে ভালো রাখতে পুষ্টিবিদরা ডায়েটে দানা শস্য রাখতে বলে। তবে জেনে নেওয়া যাক দানা শস্যের উপকারিতা।

    সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

    দানা শস্যের গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স কম তাই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা আরও ভালভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে। এছাড়া এই খাবারে ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্রোমিয়াম, ফাইটোকেমিক্যালস, জৈব অ্যাসিড এবং এনজাইম ইত্যাদি খনিজগুলির উপস্থিতি এবং এর উচ্চ ফাইবার রক্তে শর্করার  মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

    আরও পড়ুন: চিনির বিকল্প চিনির থেকেও হতে পারে বেশি ক্ষতিকারক! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে

    দানা শস্য কার্ডিওভাসকুলার এবং করোনারি হৃদরোগের ঝুঁকি ১৬-৩০ শতাংশ কম করে। আবার এতে উপস্থিত  ফাইবার, ভিটামিন কে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, আপনার স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারে। হার্টের নানা সমস্যা দূর করে।

    হরমোনের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে

    দানা শস্যে লিগনান নামক উপাদান থাকে যা ভাল হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সহায়তা করতে পারে। এই শস্যগুলি ভিটামিন বি৬- এর উৎস যা হরমোনগুলি পরিচালনা করতে এবং মহিলাদের ঋতুস্রাবের সময়ের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে।

    দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ কমায়

    অনেক দীর্ঘস্থায়ী রোগের মূলে রয়েছে প্রদাহ। দানা শস্যের খাবারগুলি প্রদাহজনক সাইটোকাইনের সিরাম স্তরকে প্রভাবিত করে বলে জানা গেছে। সুতরাং, প্রতি দিনের খাদ্যতালিকায় দানা শস্য ব্যবহার করলে প্রদাহ কমে যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Health Benefits Of Soybean: মাছ-মাংস-ডিমের চেয়েও বেশি উপকারী সয়াবিন, জানেন কেন?

    Health Benefits Of Soybean: মাছ-মাংস-ডিমের চেয়েও বেশি উপকারী সয়াবিন, জানেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা যখন উদ্ভিজ্জ প্রোটিন সম্পর্কে কথা বলি, তখন অবশ্যই আসে সয়াবিনের (Soybean) নাম। এর কারণ সয়াবিন প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার। ডিম, দুধ এমনকি মাংসে যে প্রোটিন পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশি প্রোটিন সয়াবিনে থাকে। তবে অনেকে জানেন যে, থাইরয়েড, স্তন ক্যান্সার, ডিমেনশিয়া ইত্যাদি রোগে থাইরয়েড খাওয়া যায় না। কিন্তু ডায়েটেসিয়ানদের মতে, এখনও এর প্রমাণ পাওয়া যায়নি। সয়াবিন আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারি। কারণ, সয়াবিন আমাদের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্যান্সার রোধ করে, হাড় শক্ত করে, ঋতুস্রাবের সময় শরীর ভাল রাখে, সেই সঙ্গে আরও অনেক উপকারে লাগে। সয়াবিন এত ধরণের কাজ করতে পারে, তার কারণ, সয়াবিনের মধ্যে সয়া দুধ এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন বজায় থাকে। সয়াবিনের উপকারিতা সম্পর্কে আরও জেনে নিন।

    ওজন কমাতে সাহায্য করে

    খাদ্যতালিকায় সয়াকে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত, কারণ নিয়মিতভাবে সয়া খেলে শরীরের ওজন, ফ্যাট এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়। এছাড়াও সয়াবিন পেশী গঠনের জন্যও ভালো।

    আরও পড়ুন: ডায়াবেটিস আছে? সুস্থ থাকতে বেছে নিন প্রোটিন-জাত খাবার, বলছে গবেষণা

    হার্ট ভালো রাখে

    ডায়েটিসিয়ানদের মতে, সয়া কোলেস্টেরল কমাতে এবং আপনার কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও রক্তচাপ বজায় রাখতে এই সয়াবিনের ফ্যাটি অ্যাসিডগুলির ভূমিকা অনস্বীকার্য।

    হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে

    সয়াবিনের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান রয়েছে। যেমন- ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, কপার, সেলেনিয়াম এবং জিঙ্ক। এই উপাদানগুলি আমাদের শরীর গঠনে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা গ্রহণ করে। এই উপাদানগুলি হাড়ের বৃদ্ধি এবং শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই বেশ অনেকদিন ধরে যারা সয়াবিন খান, তাঁরা হাড়ের সমস্যা থেকে অনেক দূরে থাকেন।

    স্তন ক্যান্সার থেকে রক্ষা করতে পারে

    সয়াবিন বেশ কিছু ধরণের ক্যান্সার বিশেষ করে স্তন ক্যান্সার রোধ করতে সাহায্য করে। কারণ, সয়াবিনের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকারক ফ্রি র‍্যাডিকালগুলিকে দুর্বল করতে সাহায্য করে। এরফলে, আমাদের শরীরে কোনও ক্ষতিকারক কোষ গঠন হতে পারে না। এছাড়াও, সয়াবিনের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্যকর ফাইবার থাকায়, কোলোরেক্টালের সম্ভাবনা এবং কোলোন ক্যান্সারের সম্ভাবনা থাকে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share