Tag: Heart Disease

Heart Disease

  • Bread: রোজ রাতে শিশুকে রুটি খাওয়ান? শরীরে এর কী প্রভাব পড়ে জানেন?

    Bread: রোজ রাতে শিশুকে রুটি খাওয়ান? শরীরে এর কী প্রভাব পড়ে জানেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    এক বেলা সবজি-মাছ-ভাত খেলেও, অনেকেই রাতে নিয়ম করে রুটি (Bread) খাওয়ায় অভ্যস্ত! নিয়মিত রুটি খেলে শরীরে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুর বয়স সাত-আট মাস পেরোলেই অনেকে নিয়মিত রুটি খাওয়ানোতে অভ্যস্ত করেন। ফলে শিশুদের শরীরেও এই খাবারের প্রভাব পড়ে। তাই নিয়মিত রুটি খাওয়ার আগে কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া দরকার বলেই মত বিশেষজ্ঞদের একাংশের। এখন দেখে নেওয়া যাক, নিয়মিত রুটি খেলে কী হয়?

    রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে (Bread) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত রুটি খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাঁরা জানাচ্ছেন, কম বয়স থেকে অধিকাংশ ভারতীয় এখন রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন। বিশেষত উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুক্তভোগীদের সংখ্যা গত কয়েক বছরে শহুরে ভারতীয়দের মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। নিয়মিত রুটি খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার কিংবা স্ট্রোকের মতো বিপদের ঝুঁকিও কমে। তাই নিয়মিত রুটি খেলে উপকার পাওয়া যায়।

    হজম শক্তি বাড়ে

    পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, রুটি (Bread) নিয়মিত খেলে হজম শক্তি বাড়ে। তাঁরা জানাচ্ছেন, রুটিতে থাক্স ফাইবার থাকে। তাই এই উপাদান হজম শক্তি বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে। শিশুদের জন্যও তাই রুটি বিশেষ উপকারী। নিয়মিত রুটি খেলে শরীরে ফাইবারের জোগান ঠিকমতো হয়। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেক সময়েই শিশুরা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগে। নিয়মিত রুটি খেলে, সেই সমস্যা সহজেই মোকাবিলা হয়।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বিশেষ উপকারী (Bread) 

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য রুটি বিশেষ উপকারী বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ভাত খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য যা বিপজ্জনক। সেক্ষেত্রে রুটি তাঁদের জন্য বিশেষ উপকারী বলেই মত বিশেষজ্ঞদের একাংশের। তাঁরা জানাচ্ছেন, রুটিতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকে। তাই রক্তে শর্করার পরিমাণও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    ওজন বাড়ে না

    ভারতীয় শিশুদের মধ্যে (Child) একটা বড় অংশ স্থূলতার সমস্যায় ভুগছে। তাই শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, শিশুদের খাবার দেওয়ার সময় ক্যালোরির দিকটি বিশেষ নজরদারি প্রয়োজন। তাঁরা জানাচ্ছেন, রুটিতে চর্বি জাতীয় উপাদান থাকে না। তাই রুটি খেলে ওজন বাড়ে না। স্থূলতার ঝুঁকিও তৈরি হয় না। তাই শিশুদের নিশ্চিন্তে নিয়মিত রুটি (Bread) দেওয়া যেতে পারে‌।

    কীভাবে রুটি খেলে বাড়তি উপকার পাওয়া যাবে?

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, যে কোনও খাবার কীভাবে খাওয়া হচ্ছে, তার উপরে খাবারের পুষ্টিগুণ অনেকটাই নির্ভর করে। রুটি খাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁরা জানাচ্ছেন, বাজরা কিংবা রাগীর মতো দানাশস্য দিয়ে তৈরি রুটি খেলে বিশেষ উপকার পাওয়া যাবে। এই ধরনের দানাশস্যে ফাইবারের পাশপাশি প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ থাকে। তাই শরীরে বাড়তি উপকার হয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, বাড়িতে তৈরি রুটির উপকার বেশি। তবে আটার রুটি (Bread) খেলেও শরীরে প্রচুর উপকার হয়। কিন্তু ময়দার তৈরি রুটি এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ময়দা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। পাশপাশি তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই রুটির উপরে মাখন কিংবা ঘি ঢেলে দেন। নিয়মিত রুটির সঙ্গে অতিরিক্ত পরিমাণ ঘি কিংবা মাখন খেলে শরীরে উপকার হবে না। বরং হজমের সমস্যা‌ কিংবা কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার মতো বিপদ হতে পারে।
    পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত দুটি রুটির সঙ্গে ডাল কিংবা সবজি খেলে শরীরে ব্যালেন্স ডায়েট হয়। অর্থাৎ ভিটামিন, ফাইবার, প্রোটিন সবকিছুর চাহিদা সহজেই পূরণ হয়। ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Vitamin deficiency: শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে বমি বমি ভাব! কোন ভিটামিনের অভাবে বাড়ছে শারীরিক জটিলতা? 

    Vitamin deficiency: শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে বমি বমি ভাব! কোন ভিটামিনের অভাবে বাড়ছে শারীরিক জটিলতা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    হঠাৎ করেই বুকের মাঝে চিনচিনে ব্যথা। তার সঙ্গে শ্বাসকষ্ট! কিংবা ঘরের ভিতরে কাজ করতে করতে হঠাৎ মাথা ঘুরতে শুরু করল। দিনভর বমি বমি ভাব! এমন নানান শারীরিক সমস্যায় অনেকেই ভোগেন‌। এই ধরনের সমস্যায় স্বাভাবিক জীবন যাপনও ব্যাহত হয়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ভিটামিনের অভাবেই এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। শরীরে ভিটামিন বি ১২ এর ঘাটতি (Vitamin deficiency) দেখা দিলে এই ধরনের নানান উপসর্গ দেখা দিতে পারে। তাই ভিটামিনের অভাবে সমস্যা হচ্ছে কিনা, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। তাহলে জানা দরকার, ভিটামিন বি ১২ এর অভাবে কোন ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়?

    শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীরে ভিটামিন বি ১২ ঘাটতি দেখা দিলে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা হতে পারে। কারণ, ভিটামিন বি ১২ ঘাটতি হলে রক্তে লোহিত কণিকার মাত্রা কমে যায়। এর ফলে রক্তকোষে অক্সিজেনের সরবরাহ ঠিকমতো হয় না। এর জেরেই শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা যায়।

    হৃদস্পন্দন ওঠানামা করে (Vitamin deficiency)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকের হঠাৎ বুক ধড়ফড় করে! শরীরে অস্বস্তি অনুভব হয়। এই ধরনের সমস্যার অন্যতম কারণ হৃদস্পন্দনের অনিয়মিত ওঠানামা। তাঁরা জানাচ্ছেন, ভিটামিন বি ১২ এর অভাবে শরীরে লোহিত কণিকার ঘাটতি হয়। এর ফলে হৃদস্পন্দন অনিয়মিত হয়ে যায়।

    স্নায়ুর সমস্যা দেখা দেয়

    অনেক সময়েই ভিটামিন বি ১২ এর অভাবের জেরে (Vitamin deficiency) হাঁটাচলা এবং পেশির সক্রিয়তা কমে যায়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই ভিটামিনের অভাবে স্নায়ুর সক্রিয়তা কমতে থাকে। এর ফলেই স্বাভাবিক হাঁটাচলায় সমস্যা দেখা যায়। পেশির শক্তিও কমতে থাকে।

    দিনভর বমি ভাব

    ভিটামিন বি ১২ অভাবে বমি ভাব দেখা যায়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীরে ভিটামিন বি ১২ ঘাটতি হলে পাচনতন্ত্রের উপরে তার প্রভাব পড়ে। তার ফলে হজম সংক্রান্ত নানান সমস্যা তৈরি হতে থাকে। এর ফলে বমি ভাব দেখা যায়। তাছাড়া খাবারের প্রতি অনিহা তৈরি হয়। যা শরীরকে আরও দূর্বল করে দেয়।

    মানসিক স্বাস্থ্য বিঘ্নিত হয় (Vitamin deficiency)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ভিটামিন বি ১২ অভাব শরীরের পাশপাশি মনের স্বাস্থ্যের পক্ষেও জোরালো প্রভাব ফেলে। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই ভিটামিনের অভাবে দিনভর ক্লান্তি বোধ থাকে। শরীরে অক্সিজেনের অভাব দেখা দেয়। তাই যে কোনও কাজেই আগ্রহ কমে। মেজাজ খিটখিটে থাকে। সবমিলিয়ে মানসিক স্বাস্থ্য ভেঙে পড়ে‌।

    কীভাবে সহজেই ভিটামিন বি ১২ এর ঘাটতি মেটানো সম্ভব?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত কিছু ঘরোয়া খাবার থেকে শরীর সহজেই ভিটামিন বি ১২ চাহিদা (Vitamin deficiency) পূরণ করতে পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত ডিম বিশেষত ডিমের কুসুম খেলে সহজেই ভিটামিন বি ১২ চাহিদা পূরণ হয়। ডিমের কুসুমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ১২ থাকে। তাই নিয়মিত ডিমের কুসুম খেলে সহজেই ভিটামিন বি ১২ জোগান পাওয়া যাবে।
    দুধ, পনীর এবং দই এই তিনটি খাবার থেকে শরীর সহজেই ভিটামিন বি ১২ চাহিদা পূরণ করতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত দুগ্ধজাত খাবার খেলে ভিটামিন বি ১২ চাহিদা পূরণ হয়‌।
    আপেল এবং বেরি জাতীয় ফলেও থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ১২। তাই নিয়মিত এই জাতীয় ফল খেলেও শরীরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ১২ জোগান বজায় থাকে।
    এছাড়াও মাশরুম এবং মাংস ভিটামিন বি ১২ জোগান বজায় রাখে। সপ্তাহে অন্তত একদিন মাংস কিংবা মাশরুমের পদ খাদ্যতালিকায় রাখলে ভিটামিন বি ১২ জোগান সহজ হয়।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Raw mangoes: বৈশাখের শুরুতেই চড়া রোদের মোকাবিলা করবে কাঁচা আম! কতখানি উপকারী জানেন?

    Raw mangoes: বৈশাখের শুরুতেই চড়া রোদের মোকাবিলা করবে কাঁচা আম! কতখানি উপকারী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৈশাখের শুরুতেই তাপপ্রবাহের জেরে নাজেহাল বাঙালি! চড়া রোদে দুপুরে বাইরে থাকা যথেষ্ট কঠিন! তাপমাত্রার পারদ চড়ছে। তাই নানান শারীরিক সমস্যাও দেখা দিচ্ছে! হঠাৎ অস্বস্তি, মাথা ঘোরা কিংবা বমি ভাব দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত গরম আর শুষ্ক আবহাওয়ার জেরেই এই ধরনের নানান শারীরিক সমস্যা হচ্ছে। তবে গরমের একাধিক সমস্যার মোকাবিলা করতে পারে কাঁচা আম। বাঙালির রান্নাঘরে আম পোড়া সরবৎ কিংবা কাঁচা (Raw mangoes) আম দিয়ে ডাল খুবই পরিচিত পদ। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শুধুই স্বাদে নয়, বাঙালির এই চিরাচরিত রান্নার পুষ্টিগুণ প্রচুর। একাধিক রোগের মোকাবিলা সহজেই হয়ে যায়। এবার দেখে নেওয়া যাক, কোন রোগের মোকাবিলা করবে কাঁচা আম?

    হজমে সাহায্য করে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাঁচা আম হজমের জন্য বিশেষ উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, কাঁচা আমে (Raw mangoes) থাকে প্রাকৃতিক হজমকারক উপাদান। তাই নিয়মিত ভারী খাবারের পরে শেষ পাতে কাঁচা আমের তৈরি খাবার খেলে সহজেই হজম হয়ে যায়। গরমে শিশু থেকে বয়স্ক অনেকেই হজমের সমস্যায় ভোগেন‌। তাই নিয়মিত কাঁচা আম খেলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।

    হার্টের জন্য বিশেষ উপকারী

    গরমে অনেকের রক্তচাপ ওঠানামা করে। পাশপাশি কোলেস্টেরলের মাত্রাও নানান কারণে বেড়ে যায়। এই দুই কারণে হার্টের উপরে চাপ পড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাঁচা আম (Raw mangoes) হার্টের জন্য বিশেষ উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, কাঁচা আমে রয়েছে ফাইবার এবং ভিটামিন বি। এই দুই উপাদান কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। তাই হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।

    লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ উপকারী

    কাঁচা আম লিভারের জন্য বিশেষ উপকারী। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাঁচা আমে রয়েছে ফাইবার, ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপাদান। এগুলো লিভার সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। আবার লিভারের ফ্যাট জমতেও দেয় না। তাই নিয়মিত কাঁচা আম খেলে লিভার সুস্থ থাকে।

    ওজন নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে

    কাঁচা আমে (Raw mangoes) বিশেষ ক্যালরি নেই। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, পাকা আম অতিরিক্ত খেলে ক্যালরি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফলে স্থূলতার সমস্যার ভুগলে অতিরিক্ত পাকা আম খাওয়া বিপজ্জনক। কিন্তু কাঁচা আমে সে সমস্যা নেই। কাঁচা আম খেলে দেহে অতিরিক্ত ক্যালরি প্রবেশ করে না। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। স্থূলতা রুখতে বিশেষ সাহায্য করে।

    যে কোনও রক্তের অসুখ রুখতে সাহায্য করে!

    রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা, রক্তাল্পতা কিংবা রক্ত সঞ্চালনের মতো যে কোনও সমস্যা সমাধানে কাঁচা আম খুব উপকারী। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাঁচা আমের নানান পুষ্টিগুণের জেরে কোলাজেন সংশ্লেষে বিশেষ সাহায্য করে। তাই রক্তের নানান অসুখের ঝুঁকি কমায় কাঁচা আম।

    চুল, ত্বকের জন‌্য বিশেষ উপকারী

    গরমের শুষ্ক আবহাওয়ায় অনেকেই চুল ও ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাঁচা আম এই সমস্যা সহজেই মোকাবিলা করবে। ত্বক শুকিয়ে যাওয়া এবং ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা কমাতে নিয়মিত কাঁচা আম (Raw mangoes) খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, কাঁচা আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। তাই নিয়মিত কাঁচা আম খেলে ত্বক ও চুলের নানান সমস্যা সহজেই কমবে। শুষ্কতাও কমবে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Eggs: নিয়মিত ডিম খেলেই বাড়বে কোলেস্টেরল? হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন গবেষণা কী বলছে?

    Eggs: নিয়মিত ডিম খেলেই বাড়বে কোলেস্টেরল? হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন গবেষণা কী বলছে?

    মাধ্যম ডেস্ক: মধ্য বয়সের পরে হাড়ের ক্ষয় রোগ রুখতে কিংবা শিশুদের পেশি মজবুত করতে ডিমের (Eggs) পুষ্টিগুণ অপরিসীম। কিন্তু ডিম নিয়ে রয়েছে নানান রকমের ধারণা। অনেকেই মনে করেন, ভারতের মতো গরম প্রধান দেশে ডিম নিয়মিত খেলে হজমের গোলমাল হতে পারে। আবার অনেকেই মনে করেন ডিম খেলে দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই বয়স চল্লিশের চৌকাঠ পেরিয়ে গেলে অনেকেই ডিম খেতে চান না। কিন্তু ডিম নিয়ে এমন নানান ধারনা বদলে দিল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন গবেষণা। ডিম নিয়ে গবেষণা করেছিলেন একদল চিকিৎসক-গবেষক। আর সেখানেই নানান নতুন তথ্য পাওয়া গেল।

    ডিম খেলে কি কোলেস্টেরল বাড়ে? (Harvard University) 

    বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভোগেন। দেহে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। এর ফলে হৃদরোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়‌। তাই অনেকেই ডিম এড়িয়ে যেতে চান। সাম্প্রতিক ওই গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ডিমে ২১০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল (Eggs) থাকে। মূলত এই কোলেস্টেরলের উৎস ডিমের কুসুম। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মানুষের শরীরে নিয়মিত ৩০০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল স্বাভাবিক। তাই নিয়মিত ডিম খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা লাফিয়ে বাড়বে এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। তবে, কোলেস্টেরলের পরিমাণ খুব বেড়ে গেলে কুসুম বাদ দিয়ে নিয়মিত একটি ডিম খাওয়া যেতেই পারে‌। তাতে ডিমের পুষ্টিগুণ শরীর পায় আবার কোলেস্টেরলের মাত্রা ওঠানামার ঝুঁকিও সম্পূর্ণ এড়ানো যায়‌।

    গরমে নিয়মিত ডিম খাওয়া যেতে পারে? (Eggs)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডিমে থাকে ভিটামিন বি-১২, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি। এছাড়াও থাকে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, প্রোটিন এবং ফ্যাট। তাই শরীরের একাধিক পুষ্টির চাহিদা ডিম সহজেই পূরণ করে‌। নিয়মিত তাই ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের (Harvard University) একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডিম (Eggs) খেলে হজমের সমস্যা হবে, এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। ডিমে ৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে। যা সহজেই হজম করা যেতে পারে। তাই যে কোনও মরশুমে ডিম খাওয়া যেতে পারে‌।

    নিয়মিত কতগুলো ডিম খাওয়া যেতে পারে?

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডিম অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার (Eggs)। কিন্তু নিয়মিত খেলে একটা ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। বিশেষত মধ্য বয়সিদের নিয়মিত একটার বেশি ডিম খাওয়া উচিত নয় বলেই তাঁরা জানাচ্ছেন। তাঁরা বলছেন, ডিমে যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন, ফ্যাট এবং প্রোটিন রয়েছে। কোলেস্টেরলের অন্যতম উৎস ডিম। তাই নিয়মিত একটি ডিম খেলে দেহের ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিনের চাহিদা মিটবে। কিন্তু বেশি পরিমাণে ডিম নিয়মিত খেলে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। ওজন বেড়ে যাওয়া, রক্তচাপ ওঠানামা করা কিংবা কোলেস্টেরলের সমস্যাও হতে পারে। তবে শিশুরা দিনে দুটি ডিম খেতেই পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের প্রোটিনের চাহিদা বেশি থাকে। তাছাড়া তারা অনেক বেশি দৌড়াদৌড়ি করে। ফলে শরীরে বাড়তি এনার্জির প্রয়োজন হয়। তাই শিশুদের দুটি ডিম নিয়মিত দেওয়া যেতে পারে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Cauliflower: শীতের বাজারে দেদার মিলছে ফুলকপি, নিয়মিত এই সবজি খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়ে?

    Cauliflower: শীতের বাজারে দেদার মিলছে ফুলকপি, নিয়মিত এই সবজি খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়ে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীত বসেছে জাঁকিয়ে! আর এই মরশুমের সবচেয়ে জনপ্রিয় সবজি ফুলকপি (Cauliflower)। বিয়েবাড়ির নিরামিষ মেনুতে হোক, কিংবা বাড়ির খাবারের তালিকায়, এই সবজির হরেক পদের রান্না চলছে। দিন কয়েক ধরে বাজারে ফুলকপি দেদার মিলছে। সহজলভ্য এই ফুলকপি এখন নেট দুনিয়ারও রসিকতার বস্তু! তবে নিয়মিত ফুলকপি খেলে শরীরে গভীর প্রভাব পড়ে, এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। এখন দেখে নেওয়া যাক, কতখানি উপকারী এই ফুলকপি?

    হাড়ের জন্য বিশেষ উপকারী

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হাড়ের সমস্যা বাড়ছে। বিশেষত মহিলাদের মধ্যে হাড়ের ক্ষয় রোগের প্রকোপ মারাত্মকভাবে বাড়ছে। তাই হাড়ের যত্ন নেওয়া জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, হাড় সুস্থ ও মজবুত রাখতে খাবারের উপরে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া দরকার। আর যে সব খাবার হাড় মজবুত রাখে, তার মধ্যে অন্যতম হল ফুলকপি (Vegetable)। হাড়ের ক্ষয় রুখতে এবং হাড়কে মজবুত করতে ফুলকপি খুব সাহায্য করে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ফুলকপিতে থাকে‌ ভিটামিন কে। তাই এই এই সবজি হাড়ের জন্য বিশেষ উপকারী।

    স্থূলতার বিরুদ্ধে লড়ে (Cauliflower)

    জীবনযাপন সম্পর্কিত রোগে এখন অধিকাংশ তরুণ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা ভুগছেন। আর স্থূলতা সেই তালিকায় অন্যতম। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হৃদরোগ থেকে ডায়াবেটিস কিংবা বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যার কারণ লুকিয়ে থাকে অতিরিক্ত ওজনে। ফুলকপি ওজন কমাতে বিশেষ সাহায্য করে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ফুলকপিতে ক্যালরি খুবই কম থাকে। ফলে ফুলকপি খেলে দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ফুলকপি (Cauliflower) সাহায্য করে। তাঁরা জানাচ্ছেন, ফুলকপিতে থাকে গ্লুকোরোফেনিন। এই উপাদান হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে। হৃদরোগের ঝুঁকিও কমায়।

    কোলেস্টেরলের ঝুঁকি কমায়

    ফুলকপিতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকে। এই দুই উপাদান শরীরে কোলেস্টেরলের ঝুঁকিও কমায়। শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

    পাচনতন্ত্রের জন্য উপকারী (Cauliflower)

    শীতে অনেকেই হজমের সমস্যায় ভোগেন। আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দেখা দেয়। ফুলকপি এই দুই সমস্যা মোকাবিলায় বিশেষ সাহায্য করে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ফুলকপি নিয়মিত খেলে পাচনতন্ত্র ভালো থাকে। ফুলকপিতে (Vegetable) থাকে ফাইবার। তাই এই উপাদান পাচনতন্ত্রের জন্য বিশেষ উপকারী। 

    তবে চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত ফুলকপি খেলে দেহে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড থাকলে ফুলকপি নিয়মিত না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Viruses: শীতে বাতাসে সক্রিয় একাধিক ভাইরাস, কীভাবে সন্তানের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবেন?

    Viruses: শীতে বাতাসে সক্রিয় একাধিক ভাইরাস, কীভাবে সন্তানের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    আবহাওয়ার পারদ কমছে! শীতের দাপট রাজ্য জুড়ে। তবে তার মধ্যেই বাতাসে সক্রিয় একাধিক ভাইরাস (Viruses)! তাই সর্দি-কাশি-জ্বরের মতো রোগের দাপট বাড়ছে। ভোগান্তি বাড়ছে শিশু এবং প্রবীণদের। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম থাকলেই ভাইরাসের কবলে পড়ার ঝুঁকি বাড়ে‌। তাই যে কোনও ভাইরাসঘটিত অসুখকে মোকাবিলা করতে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানোর দিকেই নজর দিতে বলছেন বিশেষজ্ঞ মহল। কোন অভ্যাস ভাইরাসের বিরুদ্ধে টক্কর দেওয়ার শক্তি বাড়াবে? চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিষয়ে নজর দিলেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। খাবারের পাশপাশি কয়েকটি সুঅভ্যাস বজায় রাখলে শরীর সুস্থ থাকবে।

    প্রতিদিন যোগাভ্যাস (Viruses)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, পরিবারের শিশু থেকে প্রবীণ সদস্য, প্রত্যেকের নিয়মিত যোগাভ্যাস করা উচিত। তাঁরা জানাচ্ছেন, যোগাভ্যাস রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে এবং শরীর সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। নিয়মিত যোগাভ্যাস করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এর ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতাও স্বাভাবিক থাকে। এছাড়া, মস্তিষ্কের ক্ষমতাও বাড়ে। এতে স্নায়ু সক্রিয় থাকে। তাছাড়া, যোগাভ্যাস নিয়মিত করলে ফুসফুসের কার্যকারিতা ভালো হয়। এর ফলে যে কোনও সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। শরীরের একাধিক হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। তাই শরীর ও মন সক্রিয় থাকে। এর ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Child’s immunity) বাড়ে।

    জল খাওয়া জরুরি

    রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে জল খুবই প্রয়োজনীয়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরের প্রত্যেক কোষে প্রতিরোধ শক্তি সহজেই পৌঁছে দিতে সাহায্য করে জল। তাই শরীরে পর্যাপ্ত জল থাকলে, যে কোনও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ হয়। তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত জল খাওয়া জরুরি। শরীর যাতে ডিহাইড্রেট না‌ হয়, সেদিকে নজর রাখতে হবে।

    পর্যাপ্ত ঘুম খুবই জরুরি

    শরীর সুস্থ রাখতে, রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে এবং ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে ঘুম খুবই জরুরি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, যে কোনও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীরের পর্যাপ্ত বিশ্রাম দরকার। নিয়মিত ঠিকমতো ঘুম না হলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। তখন যে কোনও রোগে আক্রান্ত (Viruses) হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঘুমের সময় শরীরের একাধিক অংশ সক্রিয় হয়ে ওঠে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ কোষগুলো আরও সক্রিয় ও কার্যকরী হয়ে ওঠার ক্ষমতা গড়ে তোলে। তাই ঠিকমতো ঘুম না হলে অসুস্থ হয়ে পড়ার ঝুঁকি বাড়ে। নিয়মিত আট ঘণ্টা ঘুম জরুরি।

    সন্তানের মেনুতে কোন খাবার রাখলে বাড়বে প্রতিরোধ শক্তি? (Viruses)

    এই আবহাওয়ায় শিশুদের সুস্থ রাখতে খাবারে বিশেষ নজরদারি জরুরি বলেই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তুলতে খাবারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তাঁদের পরামর্শ, শিশুদের খাবারে অতিরিক্ত পরিমাণ শর্করার ব্যবহার কমানো উচিত। তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ শিশুই মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে পছন্দ করে। তাই তাদের খাবারেও অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি দেওয়া হয়। কিন্তু এই বাড়তি শর্করা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। এতে স্থূলতায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ে। 
    নিয়মিত মেনুতে পালং শাক, বাঁধাকপি, গাজরের মতো সবজি থাকা জরুরি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীরে ভিটামিনের জোগান ঠিকমতো রাখতে হবে। তাই সবজি নিয়মিত খেতে হবে। তাহলে শরীর সহজেই ভিটামিন পাবে। 
    প্রোটিন রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Viruses) বাড়াতে বাড়তি সাহায্য করে। তাই শিশুদের ফি-দিনের খাবারের তালিকায় ডিম, মাছ, চিকেন, পনীর জাতীয় খাবার রাখতে হবে। তবে পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, মনে রাখতে হবে এই ধরনের প্রোটিন জাতীয় খাবার রান্নায় অতিরিক্ত তেল এবং মশলা ব্যবহার চলবে না। তাহলে এর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যাবে। 
    আপেল, কমলালেবু, কিউই জাতীয় ফল নিয়মিত খাওয়া জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, এই ধরনের ফলে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এই দুই উপাদান রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত এই ধরনের ফল খেলে শরীর সুস্থ (Child’s immunity) থাকে‌।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Diwali Festival: আলোর উৎসবে দেদার শব্দবাজি! কোন কোন রোগের প্রকোপ বাড়িয়ে দিতে পারে?

    Diwali Festival: আলোর উৎসবে দেদার শব্দবাজি! কোন কোন রোগের প্রকোপ বাড়িয়ে দিতে পারে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দেশ জুড়ে শুরু হবে আলোর উৎসব (Diwali Festiva)। দীপাবলির উৎসবে মাতবেন সকলেই। তবে বাঙালির এই আনন্দ আলোর উৎসবেই আটকে থাকে না।‌ তার সঙ্গে জুড়ে যায় দেদার বাজি! আতসবাজি হোক কিংবা শব্দবাজি, কলকাতা থেকে রাজ্যের সর্বত্র দীপাবলির উৎসবে বাজির দাপট থাকেই। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাজি নিয়ে সচেতনতার অভাব রয়েছে। পরিবেশবিদদের একাংশের অভিযোগ, প্রশাসনের সক্রিয়তাও সর্বত্র নেই। তাই প্রত্যেক বছর বাড়ে বাজির দাপট। তবে পরিবেশের এই দূষণ মারাত্মকভাবে স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বাজি নিয়ে সচেতনতা তৈরি না হলে বড় বিপদ হবেই। দেখে নেওয়া যাক, বাজির দাপট কোন রোগের প্রকোপ বাড়ায়?

    ফুসফুসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা (Diwali Festiva)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেশ জুড়ে বাড়ছে ক্রনিক পালমোনারি ডিজিজ। এছাড়াও হাঁপানি, শ্বাসকষ্টের মতো একাধিক ফুসফুসের সমস্যায় জেরবার অনেকেই। শিশুদের মধ্যেও বাড়ছে ফুসফুসের রোগ। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ফুসফুসের অসুখের অন্যতম কারণ বায়ুদূষণ। আর বাজি এই দূষণের মাত্রা কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, আতসবাজি পোড়ানোর পরেই আকাশ সাদা ধোঁয়ায় ভরে যায়। আর এই ধোঁয়া বাতাসে কার্বন মনো-অক্সাইডের পরিমাণ কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। এর জেরে বায়ুদূষণ হয়। ফলে ফুসফুসের অসুখ বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতের আগে অনেকেই ফুসফুসের সংক্রমণে আক্রান্ত হন। এই সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ যথেচ্ছভাবে আতসবাজি পোড়ানো।

    শ্রবণ যন্ত্রের চিরস্থায়ী ক্ষতি হতে পারে

    প্রত্যেক বছরেই দীপাবলির রাতে (Diwali Festiva) বাড়ে বাজির দাপট। কলকাতা থেকে জেলা, সর্বত্র শব্দের প্রকট আওয়াজ চলে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শব্দের এই দাপটের জেরে প্রত্যেক বছরেই শ্রবণ সমস্যা বাড়ছে।‌ বিশেষত শিশুদের শ্রবণশক্তি চিরস্থায়ী ক্ষতির মুখেও পড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, হঠাৎ বিকট তীব্র আওয়াজের জেরে মস্তিষ্কে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। কানের ভিতরেও তার ফলে রক্তক্ষরণ হতে পারে। আর তার জেরেই চিরস্থায়ী ভাবে শ্রবণশক্তি হারিয়ে ফেলার ঝুঁকি তৈরি হয়।

    বাড়তে পারে চোখের সমস্যা (Diwali Festiva)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাজি চোখের জন্যও ক্ষতিকারক। দৃষ্টিশক্তি হ্রাস এবং শুষ্ক চোখের সমস্যা বাড়ছে‌। জীবনযাপনের ধরনের জন্য শিশুরাও চোখের নানান সমস্যায় ভুগছে। আতসবাজি পোড়ানোর সময়ে একটা অদ্ভুত আলো দেখা যায়। এই আলো চোখের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। এর ফলে কনজাংটিভাইটিসের মতো রোগের দাপট বাড়তে পারে। শুষ্ক চোখ অর্থাৎ চোখ লাল হয়ে যাওয়া, লাগাতার জল পড়া এবং একনাগাড়ে দেখায় সমস্যা তৈরি হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, আতসবাজিতে থাকে নানান ক্ষতিকারক রাসায়নিক। আগুনে পোড়ার সময়ে সেই রাসায়নিক বের হয়। তার জেরেই চোখে মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে।

    ত্বকের সংক্রমণ বাড়াতে পারে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাজির জেরে অনেকেই ত্বকের সমস্যায় ভুগতে পারে। অনেক সময়েই বাজির রাসায়নিক থেকে ত্বকে নানান অ্যালার্জি দেখা দেয়। ফলে বাজি পোড়ানোর আগে সে সম্পর্কেও সতর্কতা জরুরি।

    মাইগ্রেনের রোগীদের বাড়তি বিপদ!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শব্দবাজির হঠাৎ তীব্র আওয়াজ মানুষের শরীরে স্নায়ুর কাজে বাধা তৈরি করে। তাই মস্তিষ্কে এর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে। বিশেষত যাঁরা মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য এই তীব্র আওয়াজ মারাত্মক প্রভাব ফেলে। মাথার যন্ত্রণা, বমি ভাব বাড়িয়ে দেয়। আবার বাজির দাপট মানসিক স্বাস্থ্যের উপরেও প্রভাব ফেলে। লাগাতার আওয়াজের জেরে মানসিক অবসাদের মতো সমস্যা তৈরি হয়। যাঁরা নানান মানসিক রোগে ভুগছেন, তাঁদের জন্য এমন পরিবেশ আরও সঙ্কট তৈরি করতে পারে।

    সুস্থ থাকতে কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল? (Diwali Festiva)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাজি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক। তাই মানুষের শরীর এবং মনেও এর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে। তাই পরামর্শ, দীপাবলি আলোর উৎসব (Festival of lights) হলেই তা মানুষ এবং পরিবেশ সকলের জন্য ইতিবাচক হবে। বাজির ক্ষতিকারক দিক নিয়ে আরও লাগাতার সচেতনতা জরুরি। প্রশাসনের তরফে সক্রিয়তাও প্রয়োজন। তাঁরা জানাচ্ছেন, পরিবেশবান্ধব বাজি হিসেবে যেগুলি বাজারে পাওয়া যায়, তার গুণমান আরও ভালোভাবে পরীক্ষা করা জরুরি। তাছাড়া, নজরদারিও বাড়ানো প্রয়োজন। বাজির দাপট কমাতে না পারলে নানান রোগের দাপটও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Heart Disease: ২০ থেকে ২৫ বছর বয়সি ছেলেমেয়েদের মধ্যেও বাড়ছে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা!

    Heart Disease: ২০ থেকে ২৫ বছর বয়সি ছেলেমেয়েদের মধ্যেও বাড়ছে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বিশ্ব জুড়ে বাড়ছে হৃদরোগের ঝুঁকি! বাদ নেই ভারত। ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতি বছর সময়ের আগেই ভারতীয়দের মৃত্যুর অন্যতম বড় কারণ হৃদরোগ। বিশেষত ভারতীয় পুরুষদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে। হার্ট অ্যাটাকে (Heart Disease) আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যাও বাড়ছে। তরুণ প্রজন্মের হৃদরোগ বেড়ে যাওয়া যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই মনে করছে চিকিৎসক মহল। তাই এ বছর ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে উপলক্ষে চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, সতর্কতাই পারবে হৃদরোগের বড়‌ ঝুঁকি রুখতে। তাঁরা জানাচ্ছেন, সময় মতো হৃদযন্ত্রের খেয়াল রাখতে পারলে, হার্ট অ্যাটাকের মতো রোগের মোকাবিলা সহজ হয়। কিন্তু অধিকাংশ সময়েই অসচেতনতার জেরে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে।

    তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে কেন বাড়তি উদ্বেগ? (Heart Disease)

    সম্প্রতি এক সর্বভারতীয় সমীক্ষার রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, ভারতে ৫৫ বছর বয়সের আগেই ৫০ শতাংশ ভারতীয় হৃদরোগে আক্রান্ত হন। বিশেষত করোনা পরবর্তীকালে এই সমস্যা কয়েকগুণ বেড়েছে। তিরিশ থেকে চল্লিশ বছর বয়সি ভারতীয়দের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভারতীয় পুরুষদের মধ্যে এই রোগের প্রকোপ বেড়েছে। এই পরিসংখ্যান যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই মনে করছে চিকিৎসকদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, ২০ থেকে ২৫ বছর বয়সি ছেলেমেয়েদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বাড়ছে। দেড় দশক আগেও‌ এই ধরনের শারীরিক সমস্যা ৫০ বছর বয়স পার করেই দেখা দিত। তার সঙ্গে কম বয়সিদের মধ্যে ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরলের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। সব মিলিয়ে তরুণ প্রজন্মের স্বাস্থ্য সমস্যা দেশের জন্য যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই মত বিশেষজ্ঞ মহলের।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা?

    ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে উপলক্ষে দেশ জুড়ে নানান কর্মসূচি নিয়েছেন চিকিৎসকেরা। মানুষকে হৃদরোগ (Heart Disease) সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করতে নানান কর্মশালার আয়োজন করেছেন তাঁরা। জীবন যাপন স্বাস্থ্যকর থাকলে হার্ট অ্যাটাক মোকাবিলা সহজ, এই সব কর্মশালায় সে সম্পর্কেও সাধারণ মানুষকে সজাগ করা হচ্ছে। তবে, বংশানুক্রমিক হৃদরোগের ইতিহাস থাকলে, নিজের উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা থাকলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষাও জরুরি। যাতে হৃদযন্ত্রের কোনও সমস্যা হলে প্রথম পর্বেই রোগ চিহ্নিত হয়। তাহলে বড় বিপদ আটকানো সহজ হবে।

    তরুণ প্রজন্মকে কোন ‘তিন মন্ত্রে’ হৃদযন্ত্রের যত্ন শেখাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল? 

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক কসরত এবং ঘুম-এই তিনটি দিকে তরুণ প্রজন্ম নজর দিলেই হৃদরোগের (Heart Disease) ঝুঁকি কয়েকগুণ কমবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, বছর কুড়ির চৌকাঠে পৌঁছনোর আগেই স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনকে অভ্যাস করতে হবে। তাঁদের পরামর্শ, প্রথম থেকে ঘুমের জন্য পর্যাপ্ত সময় নির্ধারণ করতেই হবে। দিনে অন্তত আট ঘণ্টা ঘুমানো জরুরি। স্কুল জীবনে রাতে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়া এবং ভোরে ওঠার অভ্যাস থাকলেও পরবর্তীতে অনেকেই সেই অভ্যাস ধরে রাখতে পারেন না। ফলে গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকা এবং অনেক দেরিতে ঘুম থেকে ওঠা, প্রাতঃরাশ না করার মতো একাধিক অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু নিয়মিত ভোরে ঘুম থেকে ওঠা, সকালে অন্তত আধ ঘণ্টা হাঁটা কিংবা অন্য কোনও শারীরিক কসরত করার অভ্যাস শরীরকে সুস্থ রাখার অন্যতম হাতিয়ার (High blood pressure)। তাঁরা জানাচ্ছেন, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা, ডায়াবেটিস আটকানোর সহজ পথ শরীরে পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং যোগাভ্যাস। এর পাশপাশি খাবারেও নজরদারি জরুরি। বিশেষত তেলজাতীয় খাবার যে কোনও রকম ভাজা কিংবা অতিরিক্ত রাসায়নিক দিয়ে তাজা রাখা মাংস খাওয়া একেবারেই চলবে না। প্রাণীজ প্রোটিনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সব্জি এবং ফল নিয়মিত খেতে হবে। খাওয়ার পরিমাণেও সতর্কতা জরুরি। রক্তের শর্করা, দেহের ওজন এবং কোলেস্টেরল-এই তিনের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই তরুণ প্রজন্ম হৃদরোগকে সহজেই মোকাবিলা করবে বলেই মনে করছে চিকিৎসকদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন সুস্থ জীবনের একমাত্র পথ!

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Morning Walk: মর্নিং ওয়াকেই রয়েছে ম্যাজিক! সকালে নিয়মিত হাঁটলে গায়েব হবে কোন কোন রোগ?

    Morning Walk: মর্নিং ওয়াকেই রয়েছে ম্যাজিক! সকালে নিয়মিত হাঁটলে গায়েব হবে কোন কোন রোগ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা। আর তার পরেই অন্তত তিরিশ মিনিট বাড়ির সামনের পার্কে হাঁটা (Morning Walk)। ব্যাস! তাতেই রয়েছে ম্যাজিক! সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি রয়েছে এই অভ্যাসেই। এমনটাই জানাচ্ছে চিকিৎসকদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, সুস্থ জীবন যাপনের জন্য কম বয়স থেকেই এই অভ্যাস রপ্ত করা জরুরি। সকালে হাঁটার এই অভ্যাস একাধিক রোগের মোকাবিলা করে। শরীর সুস্থ রাখে। পাশপাশি মানসিক স্বাস্থ্যও ভালো রাখে। আসুন, এক নজরে দেখে নিই, কোন কোন রোগের মোকাবিলা করতে পারে মর্নিং ওয়াক?

    হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, মর্নিং ওয়াক হৃদযন্ত্র সুস্থ ও কার্যকর রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। তারা জানাচ্ছে, সকালে নিয়মিত হাঁটলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতা ঠিক মতো হয়। শরীরে রক্তসঞ্চালন ঠিকমতো হলেই হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। তাই নিয়মিত মর্নিং ওয়াক হার্ট অ্যাটাকের মতো ঝুঁকিও (Disease) কমাতে সাহায্য করে।

    কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ (Morning Walk)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, নিয়মিত সকালে হাঁটলে কমবে কোলেস্টেরলের ঝুঁকি। নিয়মিত মর্নিং ওয়াক করলে এলডিএল নামক ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। আবার এইচডিএলের মতো ভালো কোলেস্টেরল তৈরি হয়। ফলে একাধিক শারীরিক সমস্যার ঝুঁকি কমে। কোলেস্টেরলের পাশপাশি রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতেও সাহায্য করে। নিয়মিত মর্নিং ওয়াক করলে রক্ত সঞ্চালন ভালোভাবে হয়। তাই উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা তৈরির ঝুঁকি কমে।

    স্থূলতা মোকাবিলায় সাহায্য করে

    নিয়মিত সকালে হাঁটলে (Morning Walk) স্থূলতাকে সহজেই কাবু করা সম্ভব। এমনটাই জানাচ্ছে চিকিৎসকদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, সকালে হাঁটলে ক্যালরি সহজেই ঝরে যায়। মেদ কমানোর সহজ উপায় মর্নিং ওয়াক। তাই স্থূলতার সমস্যা থেকে নিস্তার মেলা সহজ হয়।

    পেশি ও হাড়ের সমস্যা কমায়

    পেশি ও হাড়ের সমস্যা কমানোর জন্য শারীরিক কসরত খুব গুরুত্বপূর্ণ। মর্নিং ওয়াক শারীরিক কসরতের একটি অত্যন্ত ভালো উপায়। শরীরের বিভিন্ন পেশির কার্যক্ষমতা বাড়ায়, আবার দেহের জয়েন্টগুলোকেও সচল রাখে। তাই পেশি ও হাড়ের ব্যথা কমাতে নিয়মিত মর্নিং ওয়াক বিশেষ উপকারী।

    মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে (Morning Walk)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, শরীরের পাশপাশি মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও মর্নিং ওয়াক বিশেষ উপকারী। মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, মানসিক চাপ, অবসাদের মতো একাধিক মানসিক সমস্যা বাড়ছে। নিয়মিত মর্নিং ওয়াক করলে এই ধরনের সমস্যা কমবে। তারা জানাচ্ছে, মর্নিং ওয়াক করলে স্ট্রেস হরমোন নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও একাধিক হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। এর জেরেই মানসিক চাপ কিংবা অবসাদের মতো সমস্যার মোকাবিলা করা সহজ হয়।

    মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখে, অ্যালজাইমারের ঝুঁকি কমায়

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, অ্যালজাইমারের মতো রোগের প্রকোপ বাড়ছে‌। স্মৃতিশক্তি জনিত সমস্যায় অনেকেই ভুগছেন। নিয়মিত মর্নিং ওয়াক করলে এই ধরনের রোগের ঝুঁকি কমবে।মর্নিং ওয়াক করলে একদিকে হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকছে, আরেকদিকে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হচ্ছে। স্নায়ু সক্রিয় থাকছে। এর ফলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই স্মৃতিশক্তিও ভালো থাকছে।

    কীভাবে মর্নিং ওয়াক করলে বাড়তি উপকার পাওয়া যাবে?

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, মর্নিং ওয়াকের সময় কয়েকটি দিকে বিশেষ খেয়াল রাখা জরুরি। তবেই বাড়তি উপকার পাওয়া সম্ভব। 
    মর্নিং ওয়াকের শুরুতেই খুব দ্রুত হাঁটা কিংবা দৌড়ে হাঁটার মতো অভ্যাস না করারই পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তারা জানাচ্ছে, এতে খুব কম সময়েই হাঁফিয়ে উঠতে পারেন।‌ ফলে তিরিশ মিনিট হাঁটা সম্ভব হবে না। পায়ের জুতো খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, মর্নিং ওয়াক করার জন্য আরামদায়ক জুতো পরতে হবে। পেশিতে যাতে টান‌ না ধরে, সেদিকে খেয়াল রেখে জুতো নির্বাচন জরুরি। মর্নিং ওয়াক শুরুর আগে হালকা ওয়ার্ম আপ করা দরকার। যাতে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। ঘুম ভাব সম্পূর্ণ কেটে যায়। তবে মর্নিং ওয়াক শুরুর আগে পর্যাপ্ত জল খাওয়া জরুরি। কারণ মর্নিং ওয়াক করলে অনেকের অতিরিক্ত ঘাম হয়। এর ফলে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি (Disease) তৈরি হয়। তাই জল খাওয়া নিয়ে সচেতনতা জরুরি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Childhood Obesity: অতিরিক্ত খাবার নাকি পুষ্টিকর খাবারের অভাব, শিশুদের সমস্যা বাড়াচ্ছে কোনটা?

    Childhood Obesity: অতিরিক্ত খাবার নাকি পুষ্টিকর খাবারের অভাব, শিশুদের সমস্যা বাড়াচ্ছে কোনটা?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই এই সমস্যা এখন বেশ উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে। কিন্তু ভারতীয় শিশুদের অসুস্থতার অন্যতম বড় কারণ হল জীবন যাপন সংক্রান্ত রোগ। সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ভারতীয় শিশুদের সব চেয়ে বড় সমস্যা হল স্থূলতা (Childhood Obesity)। ভারতের প্রায় ৪০ লক্ষ শিশু এই সমস্যায় ভুগছে। যা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন ‘হু’। তারা জানাচ্ছে, ওজন নিয়ে সচেতনতা তৈরি না হলে পরবর্তী জীবনে ভয়ানক পরিস্থিতি তৈরি হবে। তাই শিশুস্বাস্থ্য নিয়ে সার্বিক সচেতনতা কর্মসূচি জরুরি।

    কেন উদ্বিগ্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা? (Childhood Obesity)

    তাদের তরফে জানানো হয়েছে, ভারতীয় শিশুদের বড় অংশ স্থূলতার সমস্যায় ভুগছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, ছয় থেকে সাত বছর বয়স থেকেই এই সমস্যা শুরু হয়ে যায়। আর তার জেরেই দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ ভারতীয় ডায়াবেটিস, রক্তচাপের মতো নানান রোগে খুব কম বয়স থেকেই আক্রান্ত হচ্ছে (Excess Food)। এমনকী বয়স তিরিশের চৌকাঠে‌ পৌঁছানোর আগেই ভারতীয়দের হৃদরোগের সমস্যা বাড়ছে। এর পাশপাশি বাড়ছে ক্লান্তি। কমছে কর্মদক্ষতা। অনিয়ন্ত্রিত ওজনের জেরে অধিকাংশ ভারতীয় শিশুর এনার্জির ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। ফলে স্বাভাবিক জীবন যাপন ব্যাহত হচ্ছে। তাই শিশুদের ওজনে অতিরিক্ত বৃদ্ধি বা স্থূলতার সমস্যা যথেষ্ট উদ্বেগের কারণ বলেই মনে করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

    কেন ভারতীয় শিশুদের স্থুলতার সমস্যা বাড়ছে?

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, ভারতীয় শিশুদের স্থূলতার (Childhood Obesity) সমস্যার অন্যতম কারণ, অপুষ্টিকর খাবার অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস। এর জেরে একদিকে শরীরে পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিচ্ছে, আরেকদিকে অনিয়ন্ত্রিত ভাবে শরীরে ফ্যাট প্রবেশ করছে। ওজন বাড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, পুষ্টিকর খাবারের ধারণা এখনও অধিকাংশ অভিভাবকের কাছেই অস্পষ্ট। তাই ‘ভালো খাবার’ হিসেবে যা শিশুকে দেওয়া হয়, অধিকাংশ সময়েই তার জেরে শিশুর শরীরে বিপদ বাড়ছে।
    তাঁরা আরও জানাচ্ছেন, শিশুর জন্মের পরের প্রথম ছ’মাস শুধুমাত্র মায়ের স্তন্যপান করানো নিয়ে এখনও নানান অসচেতনতা রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক একযোগে প্রচার করার পরেও, বহু পরিবারে নানান ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। শিশুর জন্মের পরের প্রথম ছ’মাস শুধুমাত্র মায়ের দুধ পর্যাপ্ত, এই ধারণা এখনও সর্বত্র নেই। তাই অনেক সময়েই শিশুকে নানান বাজারচলতি প্যাকেটজাত দুধ ও খাবারে অভ্যস্ত করা হয়। কিন্তু এই সমস্ত খাবারে থাকে অতিরিক্ত পরিমাণ শর্করা। যা শরীরের ওজন মারাত্মক বাড়িয়ে‌ তোলে। 
    পাশপাশি, অধিকাংশ পরিবারেই শিশুরা খুব কম বয়স থেকেই চটজলদি খাবারে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে। পিৎজা, ফ্রেঞ্চফ্রাই, বার্গারের মতো খাবার অধিকাংশ শিশু নিয়মিত খায়। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকা থেকে বাদ পড়ে রুটি, পালং শাক, বিট, গাজর, মোচা, কুমড়োর মতো খাবার। কিন্তু এই ধরনের খাবারে রয়েছে পর্যাপ্ত পুষ্টিগুণ। এতে শরীরের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ হয়। আবার ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। অতিরিক্ত ফ্যাট না থাকায়, শিশু সুস্থ থাকে। কিন্তু খাবার নিয়ে এই সচেতনতার অভাব বাড়ছে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাই ভারতে বাড়ছে স্থূলতার সমস্যা।

    কী পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল? (Childhood Obesity)

    বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, প্রথম থেকেই শিশুকে অতিরিক্ত খাওয়ানোর মানসিকতায় বদল জরুরি। অধিকাংশ অভিভাবকদের সমস্যার জেরেই শিশুদের ভোগান্তি বাড়ে। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুর ওজন ও বৃদ্ধি ঠিক থাকার পরেও অধিকাংশ অভিভাবকদের অভিযোগ থাকে শিশু ঠিকমতো‌ খায় না। অভিভাবকদের কর্মশালা জরুরি। খিদে পেলে শিশু জানাবে এবং সে খাবে, এটাই সুস্থ শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া, এই সম্পর্কে এখনো অধিকাংশ অভিভাবক ওয়াকিবহাল নয়। এর জেরে প্রথম থেকেই তাঁরা শিশুদের অতিরিক্ত পরিমাণ খাবার (Excess Food) খাওয়ায় অভ্যস্থ করে তোলেন। আর কী খাওয়ানো হচ্ছে, সেদিকেও নজরদারি জরুরি। সবজি, ফল, দানাশস্য, নানান ধরনের বাদামের পাশপাশি নিয়মিত বাড়িতে‌ তৈরি মাছ, মাংস, ডিম পরিমিত পরিমাণে শিশুর খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। তবে তেল কিংবা বাটার ব্যবহারের ক্ষেত্রেও পরিমাণে নজরদারি জরুরি। স্থূলতার সমস্যা এড়াতে হলে যে কোনও প্যাকেটজাত খাবার একেবারেই দেওয়া চলবে না।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share