Tag: Heavy Rain

Heavy Rain

  • Heavy Rain: উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে অব্যাহত বন্যার তাণ্ডব, তলিয়ে গিয়েছে বহু রাস্তা, ঘরবাড়ি

    Heavy Rain: উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে অব্যাহত বন্যার তাণ্ডব, তলিয়ে গিয়েছে বহু রাস্তা, ঘরবাড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর ভারতের (North India) বিস্তীর্ণ অঞ্চলে অব্যাহত বন্যার তাণ্ডব। বিভিন্ন রাজ্যে জলের নীচে তলিয়ে গিয়েছে রাস্তা, সতর্কতা জারি হয়েছে বন্যার, কোথাও কোথাও আবার জলের (Heavy Rain) তোড়ে ভেসে গিয়েছে ঘরবাড়ি। জম্মু-কাশ্মীর এবং উত্তরাখণ্ডে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। অনেকেই নিখোঁজ রয়েছেন। গত কয়েক দিনে নাগাড়ে মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে একের পর এক আকস্মিক বন্যা দেখা দিচ্ছে।

    পাঞ্জাবে অন্তত ২৯ জনের মৃত্যু (Heavy Rain)

    একদিকে, পাঞ্জাবে অন্তত ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং হাজার হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। একে রাজ্যের সাম্প্রতিক ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে। একই দৃশ্য লক্ষ্য করা গিয়েছে দিল্লি ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে (এনসিআর)। ওই সব এলাকায় বন্যার জল মানুষের ঘরে ঢুকে গিয়েছে। নিকটবর্তী ব্যারাজ থেকে ক্রমাগত জল ছাড়ায় আরও বিপদের আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন প্রশাসনের লোকজন। ভারতীয় আবহাওয়া দফতর (IMD) জানিয়েছে, অন্তত সাত দিন স্বস্তি মিলবে না প্রবল বর্ষণ থেকে। প্রবল বৃষ্টির জেরে জম্মু-কাশ্মীর, গুরগাঁও, উত্তরপ্রদেশ এবং চণ্ডীগড়-সহ বেশ কিছু অঞ্চলের স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে মঙ্গলবার। গুরগাঁওয়ের বেসরকারি ও কর্পোরেট অফিসগুলিকে এদিন ‘ওয়ার্ক-ফ্রম-হোম’ নীতি অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। সোমবার ভারী বর্ষণের কারণে শহর ও এনসিআরে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়েছিল। দিল্লি-এনসিআরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সড়ক এবং জম্মু-কাশ্মীর ও উত্তরাখণ্ডের জাতীয় সড়কগুলি প্লাবিত হয়েছে। কোথাও কোথাও রাস্তা বা ভেঙে পড়া পাহাড়ি ধ্বংসস্তূপের কারণে বন্ধ রয়েছে জাতীয় সড়ক (Heavy Rain)।

    পাঞ্জাবের ১০টিরও বেশি জেলায় বন্যা

    প্রবল বৃষ্টি ও বাঁধ থেকে জল ছাড়ায় বন্যা হয়েছে পাঞ্জাবের ১০টিরও বেশি জেলায়। অগাস্ট মাসে রাজ্যে ২৫৩.৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে, যা স্বাভাবিকের তুলনায় ৭৪ শতাংশ বেশি এবং গত ২৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান সতর্ক করে বলেন, আগামী দিনে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। গত দু’সপ্তাহে জম্মু-কাশ্মীরে প্রবল বৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যার কারণে ৫০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। পরিস্থিতির কারণে জম্মু-শ্রীনগর হাইওয়ে টানা আট দিন বন্ধ রয়েছে। সোমবার প্রবল বৃষ্টির জেরে রাজৌরি ও সাম্বা জেলায় ভূমি ধসে পড়ে, যার জেরে প্রশাসন ১৯টি পরিবারকে সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়। ডোডা জেলায় বৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যায় ৫০০টিরও বেশি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে (Heavy Rain)।

    উত্তরাখণ্ডে প্রবল বৃষ্টি ও মেঘভাঙা বৃষ্টির কারণে অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যের ৬৯ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। অগাস্ট মাসে একের পর এক মেঘভাঙা বৃষ্টির কারণে পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধস ও আকস্মিক (North India) বন্যা দেখা দেয়। ধ্বংস হয় বহু বাড়িঘর। ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়ে মানুষ ও গৃহপালিত পশু। রাজ্যে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া বিভাগ। ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উত্তর-পশ্চিম ভারতে প্রবল বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে ভারতীয় আবহাওয়া দফতর (Heavy Rain)।

  • Weather Update: বৃষ্টি থেকে সাময়িক স্বস্তি, ফের বর্ষা কবে?

    Weather Update: বৃষ্টি থেকে সাময়িক স্বস্তি, ফের বর্ষা কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা কয়েকদিনের ভিজে আবহাওয়ার পর সাময়িকভাবে বৃষ্টি থেকে (Kolkata) বিরতি পেতে চলেছে কলকাতা। যদিও আগামী সপ্তাহ থেকে ফের বজ্রবিদ্যুৎ ও ঝড়ের পূর্বাভাস রয়েছে। সর্বশেষ আবহাওয়ার পূর্বাভাস (Weather Update) অনুযায়ী, শহরে রবিবার ৩১ আগস্ট এবং সোমবার ১ সেপ্টেম্বর হালকা বৃষ্টি হবে। এতে সাময়িক স্বস্তি পাবেন কলকাতাবাসী। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আগামী দু’দিন আকাশ সাধারণত মেঘলা থাকবে এবং হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বড় কোনও সতর্ক বার্তা নেই। দিনের তাপমাত্রা ৩২ থেকে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৬–২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শহরে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এই ছোট্ট বিরতিটুকু অনেকটাই স্বস্তি দেবে শহরবাসীকে।

    বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি (Weather Update)

    তবে এই স্বস্তি বেশি দিন স্থায়ী হবে না। মঙ্গলবার ২ সেপ্টেম্বর থেকে ফের শুরু হবে বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি। ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। বুধবার ৩ সেপ্টেম্বরও আবহাওয়া থাকবে একই রকম। তবে এই দু’দিনের বৃষ্টি ও ঝড় আগের শান্ত আবহাওয়ার তুলনায় অনেক বেশি প্রভাব ফেলতে পারে বঙ্গ জীবনে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, শহর থাকবে মূলত মেঘাচ্ছন্ন। ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে ৫ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। তবে সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় থেকে সতর্কবার্তাগুলি কিছুটা হ্রাস পাবে। যদিও মাঝেমধ্যেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়ে গিয়েছে। তবে এই মুহূর্তে কলকাতার বাসিন্দারা কিছুক্ষণের জন্য শরতের পরিষ্কার আকাশের মুখ দেখতে পারবেন। যদিও আবারও হাতের কাছে ছাতা রাখতে হবে। কারণ সেপ্টেম্বর মাসে ফের শুরু হবে বজ্রপাত ও ঝড়বৃষ্টি (Weather Update)।

    মঙ্গলে বৃষ্টি

    হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, রবি ও সোমবার বৃষ্টি হবে দুই ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে। মঙ্গলে বৃষ্টি হবে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব বর্ধমান এবং নদিয়ায়। বুধবার বৃষ্টি হবে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায়ই। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি আগামী শুক্রবার পর্যন্ত ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে উত্তরবঙ্গেও। রবি (Kolkata) ও সোমবার বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়িতে। বাকি জেলাগুলিতেও রয়েছে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা (Weather Update)।

  • Weather Update: ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি, সতর্কতা দক্ষিণবঙ্গে, দুর্যোগ চলবে উত্তরেও

    Weather Update: ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি, সতর্কতা দক্ষিণবঙ্গে, দুর্যোগ চলবে উত্তরেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় বজ্রবিদ্যুৎসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া দফতর। একইসঙ্গে বইতে পারে ব্যাপক ঝোড়ো হাওয়া (Weather Update)। অন্যদিকে, বৃহস্পতিবারও উপকূলের দুই জেলা সহ দক্ষিণবঙ্গের পাঁচ জেলাতেও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। এই গোটা সপ্তাহ ধরেই রাজ্য জুড়ে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এই সতর্কতা রয়েছে।

    দক্ষিণবঙ্গের পূর্বাভাস (Weather Update)

    মঙ্গলবার আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়ায়। এর পাশাপাশি এদিন বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎসহ ঝড়ো হাওয়া বইতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। অন্যদিকে, বুধবার দুই ২৪ পরগনা, নদিয়া এবং পূর্ব বর্ধমানে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে। বৃহস্পতিবার বৃষ্টি হতে পারে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বাঁকুড়া এবং মুর্শিদাবাদে। হাওয়া অফিসের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, কলকাতায় আপাতত ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই (Weather Update)। তবে বুধবার এবং বৃহস্পতিবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে শহরে। প্রসঙ্গত, ভারী বৃষ্টির ফলে রাজ্যের নিচু এলাকাগুলিতে জল জমার সম্ভাবনাও রয়েছে। একই সঙ্গে শহরের এলাকাতে যান চলাচলেও সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    উত্তরবঙ্গের পূর্বাভাস (West Bengal)

    অন্যদিকে উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে জানানো হয়েছে যে এই সপ্তাহজুড়ে অতিভারী বৃষ্টি হবে। বেশি বৃষ্টি হওয়ার জেলাগুলি হল দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার। মঙ্গলবার থেকে এই জেলাগুলিতে ভারী বর্ষণ নামবে। অন্যদিকে জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার জেলাতে আগামী সোমবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।

    মৌসুমী অক্ষরেখা (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, মৌসুমী অক্ষরেখা এই মুহূর্তে উত্তরবঙ্গের উপরে অবস্থান করছে। মৌসুমী অক্ষরেখা অমৃতসর, দেরাদুন, শাহজাহানপুর, বাল্মিকীনগর, ছাপরা হয়ে কোচবিহার এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির উপর দিয়ে অরুণাচল প্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত। একইসঙ্গে পশ্চিমী ঝঞ্জা রয়েছে হিমাচল প্রদেশ ও সংলগ্ন জম্মু-কাশ্মীর এলাকায়। এমনটাই জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

  • Weather Update: টানা চারদিন দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের

    Weather Update: টানা চারদিন দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা চারদিন দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) দফতর। ঘূর্ণাবর্তের জেরেই হতে পারে এই বৃষ্টি। শুক্রবার সকাল থেকেই মুখভার কলকাতার। যমজ শহর হওড়ায়ও এদিন সকাল থেকে আকাশ ছিল মেঘে ঢাকা। টিপটিপ করে বৃষ্টিও (Heavy Rain) হয়েছে। আরও কিছুদিন আবহাওয়া থাকবে এমনই। বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হবে কলকাতায়। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতে দেখা দিতে পারে দুর্যোগের ঘনঘটা।

    হাওয়া অফিসের খবর (Weather Update)

    আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, এই মুহূর্তে বিকানের, জয়পুর, আসানসোল এবং কলকাতার ওপর দিয়ে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত মৌসুমি অক্ষরেখা। গাঙ্গেয় বঙ্গের উত্তরভাগে রয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্তও। আরও একটি উচ্চ অক্ষরেখা গিয়েছে গুজরাট থেকে মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড হয়ে গাঙ্গেয় বঙ্গের ওপর দিয়ে। সেটি মিশেছে ঘূর্ণাবর্তের সঙ্গে। রাজ্যে সক্রিয় রয়েছে মৌসুমী বায়ুও। এই ত্র্যহস্পর্শেই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় চলবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণও হতে পারে। আগামী চারদিনের পূর্বাভাস দিয়ে বিশেষ বুলেটিন প্রকাশ করা হয়েছে হাওয়া অফিসের তরফে।

    ভারী বৃষ্টি

    শুক্রবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে দুই ২৪ পরগনা, দুই বর্ধমান, বীরভূম, বাঁকুড়া, হুগলি এবং মুর্শিদাবাদে। বাকি জেলাগুলিতে জারি করা হয়েছে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সতর্কতা। ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। শনিবার বিক্ষিপ্তভাবে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, হুগলি ও নদিয়ায়। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম এবং দুই ২৪ পরগনায়। রবিবার ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও হতে পারে ভারী বর্ষণ।

    ভারী বৃষ্টি হতে পারে সোমবারও। এদিন পুরুলিয়া (Heavy Rain), বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান এবং মুর্শিদাবাদের বেশ কিছু এলাকায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে (Weather Update)। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে চলবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। শুক্রবার উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও, শনি ও রবিবার বৃষ্টির দাপট তুলনামূলকভাবে কম থাকবে। সোমবার থেকে ফের হতে পারে ভারী বর্ষণ। চলবে বুধবার পর্যন্ত। এই পর্বে বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, মালদহ, আলিপুরদুয়ার এবং কালিম্পংয়ে (Weather Update)।

  • Weather Update: দুর্যোগের ঘনঘটার আশঙ্কা বাংলার আকাশে, দুর্যোগ চলবে কতদিন?

    Weather Update: দুর্যোগের ঘনঘটার আশঙ্কা বাংলার আকাশে, দুর্যোগ চলবে কতদিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের দুর্যোগের ঘনঘটার আশঙ্কা বাংলার আকাশে (Weather Update)। বঙ্গোপসাগরের ওপর আবারও তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ অঞ্চল (Heavy Rain)। তার প্রভাবে টানা দুর্যোগের আশঙ্কা দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। কলকাতায়ও বৃষ্টি হতে পারে মুষলধারে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রাজ্যে মৌসুমি বায়ু এখন সক্রিয়। তার প্রভাবে সপ্তাহভর বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে নিম্নচাপ অঞ্চলের কারণে বৃষ্টির দাপট চলবে কিছু দিন।

    গাঙ্গেয় বঙ্গে উচ্চ ঘূর্ণাবর্ত (Weather Update)

    হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলাদেশ এবং সংলগ্ন গাঙ্গেয় বঙ্গে উচ্চ ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে। তার প্রভাবে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের উপকূল সংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরি হতে পারে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। ফলে উপকূল সংলগ্ন সমুদ্রে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। হাওয়ার বেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ৩৫ থেকে ৪৫ কিলোমিটার। ১ জুলাই পর্যন্ত উত্তাল থাকতে পারে সাগর। ওই সময় পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের জন্য জারি করা হয়েছে সতর্কতা।

    ভারী বৃষ্টি

    রবিবার কলকাতায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে। সঙ্গে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়াও। হাওয়ার গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার। সোমবার পর্যন্ত অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া এবং বাঁকুড়ায়। সোমবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি হতে পারে দুই বর্ধমান, বীরভূম, উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া এবং হুগলিতে। মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং পুরুলিয়ায়। দুই ২৪ পরগনায় ফের ভারী বৃষ্টি হতে পারে শুক্র ও শনিবার।

    দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি (Weather Update) ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গেও। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ারে ভারী বৃষ্টি হবে সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত। সতর্কতা জারি করা হয়েছে কালিম্পঙে, বুধবার। সতর্কতা জারি করা হয়েছে কোচবিহারেও, সোমবার ও বুধবার। উত্তরবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও ঝড়বৃষ্টি চলবে সপ্তাহভর (Heavy Rain)। তবে এজন্য আপাতত আলাদা করে কোনও সতর্কতা জারি করা হয়নি (Weather Update)।

  • Weather Update: জোড়া ঘূর্ণাবর্তের জেরে সক্রিয় বর্ষা, বৃষ্টি চলবে কতদিন?

    Weather Update: জোড়া ঘূর্ণাবর্তের জেরে সক্রিয় বর্ষা, বৃষ্টি চলবে কতদিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ বর্ষা সক্রিয় হচ্ছে দক্ষিণবঙ্গে (Weather Update)। অন্তত হাওয়া অফিসের খবর এমনই। চারদিনের মধ্যেই বর্ষা (Rainfall) আসার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি শুরু হলেই এক ধাক্কায় দিনের তাপমাত্রা কমে যেতে পারে ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    জোড়া ঘূর্ণাবর্ত (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, দক্ষিণ বাংলাদেশ ও সলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় তৈরি হয়েছে ঘূর্ণাবর্ত। এই ঘূর্ণাবর্ত থেকে একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা বিস্তৃত রয়েছে দক্ষিণ ওড়িশা পর্যন্ত। পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপাসাগর ও উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে রয়েছে আরও একটি ঘূর্ণাবর্ত। এর প্রভাবেই বঙ্গোপসাগর থেকে ছুটে আসছে প্রচুর জলীয় বাষ্প। তার জেরেই দক্ষিণবঙ্গে তৈরি হয়েছে বৃষ্টির অনুকূল পরিবেশ। বেশিরভাগ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। হাওয়া অফিস বলছে, রবিবার কলকাতা-সহ দক্ষিণের সব জেলায় ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, দুই চব্বিশ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে ঝড় বইতে পারে ৩০-৪০ কিলোমিটার বেগে। বুধবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় বিক্ষিপ্ত ঝড়বৃষ্টির জন্য হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সোমবার থেকে বাড়বে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। দুই চব্বিশ পরগনা এবং দুই মেদিনীপুরে ভারী বৃষ্টি (Weather Update) হতে পারে। ভারী বৃষ্টি হতে পারে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া এবং বাঁকুড়ায়।

    ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস উত্তরেও

    কেবল দক্ষিণবঙ্গ নয়, ঝড়বৃষ্টির দাপট বাড়তে চলেছে উত্তরবঙ্গের পাহাড় এবং সমতলেও। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি এবং উত্তর দিনাজপুরে। আজ, রবিবার প্রবল বৃষ্টি হবে দার্জিলিং ও কালিম্পং-এ। বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস মিলেছে মালদহ এবং দক্ষিণ দিনাজপুরেও। সোম ও মঙ্গলবার উত্তরে কিছুটা বিরতি থাকলেও, বুধবার থেকে ফের সক্রিয় হবে বর্ষা। মালদা এবং দুই দিনাজপুরেও ভারী বৃষ্টি হবে। উত্তরবঙ্গের সব জেলায় বৃষ্টি হতে পারে বৃহস্পতি এবং শুক্রবারও। প্রবল বৃষ্টির কারণে জলস্তর বাড়বে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন নদীর। প্লাবিত হতে পারে নিচু এলাকাগুলি (Rainfall)। ধস নামতে পারে পাহাড়ি এলাকাগুলিতে। মার খেতে পারে কৃষি (Weather Update)।

  • Jammu and Kashmir: বিপর্যস্ত জম্মু-কাশ্মীর! হড়পা বানে মৃত এক শিশু সহ তিন, নজর রাখছে কেন্দ্র

    Jammu and Kashmir: বিপর্যস্ত জম্মু-কাশ্মীর! হড়পা বানে মৃত এক শিশু সহ তিন, নজর রাখছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) ব্যাপক প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিয়েছে। জানা গিয়েছে, সে রাজ্যের রামবান জেলার ধর্মকুন্ড গ্রামে রাতভর বৃষ্টির জেরে হড়পা বান (Heavy Rain) নামে। এর জেরেই প্রাণ হারিয়েছেন ৩ জন। মৃতদের মধ্যে রয়েছে এক শিশুও। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও নিখোঁজ রয়েছেন এক জন। হড়পা বানের জেরে ভেসে গিয়েছে বহু বাড়ি। একইসঙ্গে বিপুল ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়েছে গোটা এলাকা।

    নজর রাখছে কেন্দ্র

    পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে কেন্দ্রও, একথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ‘‘রাতভর প্রবল শিলাবৃষ্টি, একাধিক ভূমিধসের কারণে রামবান অঞ্চলের (Heavy Rain) আশেপাশের এলাকাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জাতীয় সড়ক অবরুদ্ধ হয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত কয়েকটি পরিবারের ৩ জন নিহত হয়েছে। আর্থিক এবং অন্যান্য সকল ধরণের ত্রাণ সরবরাহ করা হচ্ছে। কেউ আতঙ্কিত হবেন না। আমরা সকলে মিলে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ কাটিয়ে উঠব।’’

    বৃষ্টির জেরে বহু জায়গায় ধসও নেমেছে

    একটানা ভারী বৃষ্টির (Jammu and Kashmir) জেরে বহু জায়গায় ধসও নেমেছে। ধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু ঘর-বাড়ি। প্রশাসনের তরফ থেকে শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। ধসপ্রবণ এলাকা থেকে একাধিক পরিবারকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি জাতীয় সড়কে পণ্যবাহী গাড়িগুলির যাতায়াতও আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। ভূমিধসের কারণে শত শত গাড়ি ইতিমধ্যে আটকে পড়েছে রাস্তায়। প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, আবহাওয়ার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত পর্যটকদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।

    পুলিশের বিবৃতি (Jammu and Kashmir)

    অন্যদিকে ভয়ঙ্করভাবে বাড়তে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রভাগা নদীর জলস্তর। এর ফলে নিচু এলাকাগুলি প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, বন্যার কারণে দশটি বাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে এবং ২৫-৩০ টি বাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।ধর্মকুন্ডের পুলিশের তরফ থেকে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে সংবাদমাধ্যমের সামনে। তারা জানিয়েছে, রবিবার সকাল থেকেই বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়ে। এরপরেই দ্রুত উদ্ধারকার্য শুরু হয়। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা থেকে ৯০-১০০ জনকে উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাঁদেরকে বর্তমানে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। পুলিশের তরফ থেকেই জানানো হয়েছে, দুর্যোগের কারণে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে (Jammu and Kashmir)। মৃতদের মধ্যে একটি শিশুও রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। একজন নিখোঁজও রয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। ওই ব্যক্তির সন্ধানে তল্লাশি চলছে।

  • Weather Update: আবহাওয়ার উন্নতি, ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা নেই, পুজোর পাঁচ দিন কেমন কাটবে জানুন

    Weather Update: আবহাওয়ার উন্নতি, ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা নেই, পুজোর পাঁচ দিন কেমন কাটবে জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর (Durga Puja) আগে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের (Weather Update) কারণে আবহাওয়াকে ঘিরে এক সঙ্কটজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজোর আনন্দ মাটি হওয়ার উপক্রম হতে বসেছিল। উত্তর থেকে দক্ষিণ জুড়ে সর্বত্র জারি হয়েছিল বজ্রবৃষ্টি সহ ভারী বর্ষণের হলুদ সতর্কতা। এবার সেই অশনিসংকেত যেন কাটার উপক্রম। আবহাওয়া যেন ক্রমেই উন্নতির পথে। উৎসবের আনন্দঘন রঙ্গিন আকাশ যেন ক্রমেই ফুটে উঠছে। কেটে যাচ্ছে কালো মেঘ। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা নেই বললেই চলে।

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের উপর অন্ধ্র উপকূলের কাছে দানা বেঁধেছিল ঘূর্ণাবর্ত। এখন সেই ঘূর্ণাবর্ত আরও কিছুটা দক্ষিণে সরে গিয়ে তামিলনাড়ু উপকূলের উপরে রয়েছে। বাংলা থেকে দূরত্ব বৃদ্ধির কারণে বৃষ্টির আশঙ্কা অনেকটাই কমে গিয়েছে। আঞ্চলিক অধিকর্তা সোমনাথ দত্ত বলেন, “সোমবার থেকে আবহাওয়ার উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। সোম থেকে শুক্রবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবে আকাশ মেঘলা থাকবে। কোনও‌ কোনও জেলার কিছু জায়গায় বিক্ষিপ্ত ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।” বঙ্গোপসাগরে তৈরি নিম্নচাপ দুর্বল হয়ে পড়েছে এবং ঘূর্ণাবর্তটি আরও দূরে সরে গিয়েছে। আবার মৌসম ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, উপগ্রহের চিত্রে, বঙ্গোপসাগরের উপর যে কালো মেঘের স্তর (Weather Update) ছিল, তা অনেকটাই পাতলা হয়ে গিয়েছে। যা মেঘ ছিল, আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে সরে গিয়েছে।

    কেমন থাকবে দক্ষিণবঙ্গ-উত্তরবঙ্গ

    দক্ষিণবঙ্গে আপাতত বৃষ্টির কোনও তেমন সম্ভাবনা নেই। আকাশ মূলত আংশিক মেঘলা থাকবে। সোমবার কেবল মাত্র সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। একই ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ (Weather Update) সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর জেলায়। মোটের উপর শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে। দার্জিলিং পার্বত্য এলাকায় বৃষ্টি বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা পরিমাণে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার কোচবিহার, মালদা, দক্ষিণ দিনাজপুরে বৃষ্টির সতর্কতা দেওয়া হয়েছে। তবে শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টির পরিমাণ অনেক কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ নিয়োগ-দুর্নীতিতে কাকে, কীভাবে চাকরি দিয়েছেন অনুব্রতঘনিষ্ঠ মলয়? নথি পেল সিবিআই

    কলকাতার আকাশ আংশিক মেঘলা

    শহর কলকাতার আকাশ মূলত মেঘলা থাকবে। বেলা বাড়লে আংশিক মেঘলায় (Weather Update) পরিণত হবে। সোমবার দুপুর থেকেই ১০ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা কমে যাবে। তবে ১১ এবং ১২ অক্টোবর বজ্রবিদ্যুৎ সহ বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। রাতের দিকে তাপমাত্রা সাধারণ তাপমাত্রার থেকে কমে যাবে। অপর দিকে পুজোর (Durga Puja) মধ্যে শহরে বৃষ্টির পরিমাণ কমে যাবে, তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পাবে। তবে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আরও কমে যাবে। সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৬.৪ ডিগ্রি এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০.১ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের তাপমাত্রার পরিমাণ হবে প্রায় ৮৩ থেকে ৯৬ শতাংশ।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nepal Flood: প্রবল বৃষ্টি ও ধসে নেপালে মৃত্যু ১১২, হড়পা বানে বানবাসী একাধিক নদী

    Nepal Flood: প্রবল বৃষ্টি ও ধসে নেপালে মৃত্যু ১১২, হড়পা বানে বানবাসী একাধিক নদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত শুক্রবার থেকে প্রবল বৃষ্টি (Heavy Rain) ও ধসে নেপালে (Nepal Flood) মোট মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১১২ জনের। সেই সঙ্গে এখনও নিখোঁজ প্রায় ৭০ জন, আহত শতাধিক। একাধিক নদীতে আসছে হড়পা বান, জল বিপদ সীমার উপর দিয়ে বইছে। ভয়াবহ বন্যার পরিস্থিতিতে জনজীবন ব্যাহত। উদ্ধারকাজে নেমেছে ওই দেশের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। গত ৫৪ বছরে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হিসেবে ৩২৩ মিলিমিটার রেকর্ড হয়েছে। জারি করা হয়েছে সতর্কতা।

    ২০০টি হড়পা বান এবং ধসের ঘটনা (Nepal Flood)

    নেপালের (Nepal Flood) পুলিশ-প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৭০ জনের বেশি মানুষ নিখোঁজ হয়ে রয়েছেন। তবে অতি বর্ষণের জন্য উদ্ধারকাজে বাধার সৃষ্টি হয়েছে। নদীতে যেভাবে জলস্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাতে মৃতের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। শুক্রবার থেকেই একাধিক জায়গায় অতিরিক্ত বৃষ্টির জন্য ধসের সৃষ্টি হয়েছে। বেশ কিছু এলাকায় কার্যত বৃষ্টির জন্য যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। নেপাল পুলিশের মুখপাত্র ডন বাহাদুর কর্কি সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘রবিবার সকাল পর্যন্ত ৩৪টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত লিলতপুর থেকে ২০ জন, ধাদিংয়ে ১৫ জন, কাঠমাণ্ডুতে ১২ জন, মাকওয়ানপুরে ৭ জন সহ একাধিক জেলায় মৃতদেহগুলি উদ্ধার করা হয়েছে। বিভিন্ন হাসপাতালে আহতদের চিকিৎসা চলছে। অন্তত ২০০টি হড়পা বান এবং ধসের ঘটনা ঘটেছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। অনেকগুলি বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।’’

    আরও পড়ুনঃ সুনীতাদের আনতে রওনা দিল নাসা ও স্পেসক্রাফটের মহাকাশযান, ফেরা ফেব্রুয়ারিতে

    ৭৭টি জেলার মধ্যে ৫৬টি জেলায় সতর্কতা

    স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কাঠমাণ্ডুর (Nepal Flood) অবস্থাও বেশ উদ্বেগজনক। রাজধানীর আশেপাশের প্রায় সব নদী অতিরিক্ত জলে বানভাসি (Heavy Rain) হয়ে আছে। জলের স্রোত রাস্তার উপর দিয়ে বইছে। জলমগ্ন এলাকা থেকে সাধারণ মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন উঁচু জায়গায়। ৭৭টি জেলার মধ্যে ৫৬টি জেলায় সতর্কতা জারি করা হয়েছে। নেপালের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর মোট ৩ হাজার কর্মীরা উদ্ধারকাজে নেমেছেন। নৌকায় করে এলাকায় এলাকায় পরিদর্শন করে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রত্যন্ত এলাকায় হেলিকপ্টারে করে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। আটকে পড়েছেন বহু পর্যটক। দেশের রাজধানী থেকে ইতিমধ্যে বাতিল করা হয়েছে একাধিক বিমান। এখনও পর্যন্ত মোট ১৫০টি বিমান বাতিল হয়েছে। চলতি বছরেই নেপালে বন্যার কবলে পড়ে এখনও পর্যন্ত মোট ২০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ঘূর্ণাবর্তের জেরে আজও বৃষ্টির পূর্বাভাস জেলায় জেলায়, জানাল হাওয়া অফিস

    Weather Update: ঘূর্ণাবর্তের জেরে আজও বৃষ্টির পূর্বাভাস জেলায় জেলায়, জানাল হাওয়া অফিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে চিন্তা বাড়াচ্ছে বৃষ্টি। নিম্নচাপের জেরে বাংলার আকাশে ফের দুর্যোগের মেঘ দেখা গিয়েছে। গতকাল বুধবারের পর আজ বৃহস্পতিবারও সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা (Weather Update)। বৃষ্টি হয়েছে একাধিক জেলায়। হাওয়া অফিসের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, বঙ্গোপসাগরে তৈরি নিম্নচাপ ইতিমধ্যে শক্তি হারিয়েছে তবে এর প্রভাবে দক্ষিণ ছত্তিশগড়ে তৈরি হয়েছে একটি সক্রিয় ঘূর্ণাবর্ত, যার জেরে রাজ্যজুড়ে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গে বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টির (Rain Forecast) সতর্কতা জারি করা হয়েছে পুরুলিয়া, বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান এবং মুর্শিদাবাদে। অন্যদিকে, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান এবং নদিয়ায় অনেকাংশে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে।

    কেমন থাকবে উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া (Weather Update)? 

    অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টির চরম সর্তকতা দিয়েছে হাওয়া অফিস। জানা গিয়েছে, দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুরে ভারী বৃষ্টি হতে পারে বৃহস্পতিবার। অন্যদিকে, একই পূর্বাভাস দক্ষিণ দিনাজপুর ও মালদা জেলার ক্ষেত্রেও। উত্তরবঙ্গে তবে শুধু আজ বৃহস্পতিবারই নয়, শুক্রবারও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির (Weather Update) কথা শুনিয়েছে হাওয়া অফিস। দার্জিলিং, কালিম্পং, কোচবিহার সব জেলাতেই এক চিত্র দেখা যাবে। বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো বাতাস বইবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

    বৃষ্টির জেরে বাড়বে নদীর জলস্তর

    হাওয়া অফিসের তরফে এও জানানো হয়েছে, এই বৃষ্টির (Rain Forecast) জেরে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে নদীর জলস্তর অনেকটাই বাড়তে পারে। কোথাও কোথাও নদীর জলস্তর বিপদ সীমার ওপরেও চলে যেতে পারে। এরফলে নিচু এলাকাগুলিতে বন্যার আশঙ্কা থাকবে। বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাতের আশঙ্কা থাকায় নাগরিকদের নিরাপদ স্থানে থাকার পরামর্শ দিয়েছে হাওয়া অফিস (Weather Update)। হাওয়া অফিস তবে জানিয়েছে, শুক্রবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে দক্ষিণবঙ্গে। বৃহস্পতিবার কলকাতার আকাশ মূলত মেঘলা থাকবে। কয়েক দফায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকতে পারে। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৫ ডিগ্রির আশপাশে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share