Tag: Heavy Rain

Heavy Rain

  • Weather Update: জোড়া ঘূর্ণাবর্ত, মহালয়ার আগেই ভাসবে বাংলা! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: জোড়া ঘূর্ণাবর্ত, মহালয়ার আগেই ভাসবে বাংলা! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে ফের বৃষ্টি বাংলায়। হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, সোমবারই বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরি হতে চলেছে। তা থেকে পরবর্তী সময়ে নিম্নচাপও দানা বাঁধতে পারে। মঙ্গলবার থেকে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain) সম্ভাবনা রয়েছে। 

    কোথায় নিম্নচাপ

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং দক্ষিণ মায়ানমার উপকূল সংলগ্ন এলাকায় দু’টি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে। মৌসুমি অক্ষরেখা বিস্তৃত দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলার উপর দিয়ে। তা ছাড়াও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল থেকে দক্ষিণ মায়ানমার উপকূল পর্যন্ত আরও একটি অক্ষরেখা রয়েছে। এর প্রভাবে ঘূর্ণাবর্তগুলি থেকে সোমবারই একটি নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরি হতে পারে বঙ্গোপসাগরে। অন্যদিকে, আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, সোমবার থেকেই দেশ থেকে মৌসুমী বায়ু একটু একটু করে সরে যাবে।  ২৩ সেপ্টেম্বর, সোমবার রাজস্থানের বেশ কিছু অংশ থেকে বর্ষা বিদায় নিতে পারে। ধীরে ধীরে উত্তর-পশ্চিম ভারতের রাজ্যগুলি থেকে বর্ষা বিদায় নেবে।

    কোথায় কত বৃষ্টিপাত

    আলিপুর হাওয়া অফিসের (Weather Update) পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমানে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। মঙ্গলবার সতর্কতা রয়েছে দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার জন্য। তবে বুধবার থেকে দক্ষিণের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধ এবং বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টি (Heavy Rain) হতে পারে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া এবং পূর্ব বর্ধমানে। বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে সর্বত্র।

    আরও পড়ুন: প্রজ্ঞা-তানিয়াদের দাপট! দাবা অলিম্পিয়াডে প্রথম বার জোড়া সোনা ভারতের

    উত্তরবঙ্গে বৃষ্টিপাত

    সোমবার দার্জিলিং থেকে মালদা সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) রয়েছে। মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি (Heavy Rain), সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো বাতাস বইবে। বুধবার উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। সঙ্গে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ি এই তিন জেলায়। বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এই চার জেলায় ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে। বাকি জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎসহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ! ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ! ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণাবর্ত (Weather Update) ইতিমধ্যে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। সোমবারেই পুরীর উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলবে। তাই যাঁরা বেড়াতে যাবেন ভেবেছেন, তাঁদের জন্য প্রবল বৃষ্টিপাতের সর্তকতা জারি করা হয়েছে। এদিকে শহর কলকাতায় সোমবারে সকাল থেকে বৃষ্টি নেমেছে। দক্ষিণবঙ্গের উপকূলের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে বলে জানা গিয়েছে। কলকাতায় সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ (Weather Update) ক্রমশ বাড়ছে। রাজস্থান থেকে ছত্তিশগড় পর্যন্ত একটি ঘূর্ণাবর্ত বিস্তৃত হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে বাঁকুড়া, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। একই ভাবে বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আবার উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, দুই দিনাজপুরে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। অপর দিকে সমুদ্র উপকূলে মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

    পুরী উপকূলে এই নিম্নচাপ

    মৌসম ভবন জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে তৈরি ঘূর্ণাবর্ত (Weather Update) ধীরে ধীরে উত্তর এবং উত্তর-পশ্চিম দিকে ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে। প্রথমে গতিবেগ ৮ কিমি বেগে ঘণ্টায় থাকলেও শেষ ছয় ঘণ্টায় শক্তি অনেকটাই বাড়িয়েছে। আবার আইএমডি তরফ থেকে জানা গিয়েছে, পুরী উপকূলে এই নিম্নচাপ রয়েছে ৫০ কিমি দূরে। ওড়িশার পারাদ্বীপ থেকে ৯০ কিমি দক্ষিণ এবং দক্ষিণ পূর্ব, গোপালপুর থেকে ১৪০ কিমি পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে, চাঁদবালি থেকে ১৭০ কিমি দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্বে, অন্ধ্রপ্রদেশের কলিঙ্গপতনম থেকে ২৪০ কিলোমিটার পূর্ব ও উত্তর পূর্ব এবং পশ্চিমবঙ্গের দিঘা উপকূল থেকে ২৯০ কিমি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত নিম্নচাপ। ওড়িশা এবং ছত্তিশগড়ে বৃষ্টির ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ অভয়ার গবেষণাপত্র ‘জোর করে’ দেওয়া হয় অন্যজনকে! এটাই কি বিবাদের কারণ?

    ৫৫ থেকে ৬৫ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া

    ইতিমধ্যে,পুরীর জন্য লাল সর্তকতা (Weather Update) জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। ২৪ ঘণ্টা ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ৫৫ থেকে ৬৫ কিমি বেগে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। তবে কোথাও কোথাও ৭৫ কিমি বেগেও বইতে পারে হাওয়া। জগৎসিংহপুর, খুরদা, কটক এবং ঢেঙ্কানলেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে না বলে জানিয়েছে। ৭ থেকে ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হতে পারে গড়ে। ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রতিকূল থাকবে। ফলে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে নামতে বারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে পর্যটকদের সমুদ্রের জলে না নামার কথা বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jaisalmer Fort: প্রবল বৃষ্টিতে ধসে পড়ল রাজস্থানের বিখ্যাত ‘সোনার কেল্লা’-র দেওয়ালের একাংশ

    Jaisalmer Fort: প্রবল বৃষ্টিতে ধসে পড়ল রাজস্থানের বিখ্যাত ‘সোনার কেল্লা’-র দেওয়ালের একাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়সলমেরে প্রবল বৃষ্টিতে (Heavy Rains) দ্বাদশ শতকের বিখ্যাত ‘সোনার কেল্লা’র (Jaisalmer Fort) দেওয়াল ধসে পড়েছে। একে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়ে ছিল। তবে সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে পুরানো দেওয়ালগুলি দুর্বল হয়ে পড়েছিল। আর অতিভারী বর্ষণে তা ভেঙে পড়েছে।

    দেওয়ালের পাথর ধসে রাস্তায় স্তূপ (Jaisalmer Fort)

    জানা গিয়েছে, গত সপ্তাহ থেকেই ভারী বৃষ্টিপাতের (Heavy Rains) কারণে শহরের একাধিক এলাকা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃষ্টির ফলে পাহাড়ি অঞ্চলে দেখা দিয়েছে ধস-জনিত সমস্যা। এই কারণেই দূর্গের প্রাচীরের একাংশে ফাটল দেখা দেয় এবং তা ধসে পড়ে। মঙ্গলবার সকালে, প্রায় ১১টার দিকে এই কেল্লার শিব রোডের দেওয়ালটি ভেঙে পড়ে। দুর্গের দেওয়ালের পাথর ধসে রাস্তায় স্তূপ হয়ে রয়েছে। কিন্তু এই দেওয়ালে ধসজনিত ভাঙন প্রথম নয়। আগেও আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI) থেকে বেশ কয়েকবার মেরামত করা হয়েছিল। এই বর্ষায় প্রাচীরের একাংশ ভেঙে পড়েছে, যা দুর্গের বাসিন্দাদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। 

    রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব এএসআই-এর

    জয়সলমের পুরসভার কমিশনার লাজপাল সিং বলেন, “খবর পেয়ে পুলিশ একটি দল নিয়ে দুর্গে (Jaisalmer Fort) পৌঁছেছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তার দু’পাশে আটকে দিয়েছে। অন্যদিকে, আরও বড় দুর্ঘটনা এড়াতে একটি দলকে ঘটনাস্থলে মোতায়েন করেছে পুরসভা। এই দুর্গের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব এএসআই-এর উপর ছিল। তাদেরকে ধসের বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। এই দুর্গটি অনেক পুরনো, সেইসঙ্গে জনবসতিপূর্ণ। প্রবল বৃষ্টির সময় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে গোটা এলাকা।”

    বিশেষ দল পরিদর্শন করবে

    এএসআই রাজস্থান বিভাগের একজন আধিকারিক বলেন, “উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার একটি উচ্চপর্যায়ের দল পরিদর্শন করবে। আমরা দুর্গের (Jaisalmer Fort) ক্ষয়ক্ষতি মেরামত এবং যত্নের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত ব্যবস্থা দ্রুত গ্রহণ করব।”

    স্থানীয় বিশেষজ্ঞের বক্তব্য

    স্থানীয় দুর্গ (Jaisalmer Fort) বিশেষজ্ঞ চন্দন ভাটি বলেন, “এএসআই-কে সোনার কেল্লায় এই ধরনের ক্ষতি সম্পর্কে আগেও অভিযোগ জানানো হয়েছিল, কিন্তু তারা উপেক্ষা করেছে। গত কয়েক দিনে এই দুর্গে বেশ কিছু ছোটখাট ক্ষতের চিহ্ন দেখা গিয়েছে। আমরা বহুবার এএসআই-কে অনুরোধ করেছি। এমনকী, কেল্লার ঐতিহ্য রক্ষায় একাধিক স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলাম। কিন্তু কর্তৃপক্ষ উদাসীন ছিল। আবারও বলছি দুর্গের দেওয়ালগুলি খুব খারাপ অবস্থায় রয়েছে, যা অবিলম্বে সংস্কার করা দরকার, নয় তো আরও বড় বিপদ ঘটবে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘‘বাঁচান, আশ্রয় দিন…’’! ভারত-সীমান্তে ভিড় বাংলাদেশি শরণার্থীদের, রুখল বিএসএফ

    ১১৫৬ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয়েছিল দুর্গ

    রাজস্থানের এই দুর্গ (Jaisalmer Fort) বিশ্বের খুব কম জীবন্ত দুর্গগুলির মধ্যে অন্যতম একটি। এটি রাজস্থানের দ্বিতীয় প্রাচীনতম দুর্গ। দুর্গটি ১৫০০ ফুট (৪৬০ মিটার) দীর্ঘ এবং ৭৫০ ফুট (২৩০ মিটার) চওড়া এবং এটি একটি পাহাড়ের উপর নির্মিত, যা পার্শ্ববর্তী গ্রামাঞ্চলের তুলনায় ২৫০ ফুট (৭৬ মিটার) উচ্চতায় অবস্থিত। দুর্গে রয়েছে একটি ১৫ ফুট (৪.৬ মিটার) দৈর্ঘ্যের প্রাচীর, যা দুর্গের বাইরের বলয়কে ধরে রেখেছে। আনুমানিক ১১৫৬ খ্রিস্টাব্দে রাজা রাওয়াল জয়সওয়াল নির্মাণ করেন এই দুর্গ। এরপর তাঁর নামানুসারে এটির নামকরণ করা হয়েছে। মুসলমান পাঠান, মুঘল ও ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াই করার গৌরব গাথা এই দুর্গ বহন করছে। দুর্গের বিশাল দেওয়ালগুলি হলুদ বেলেপাথরের তৈরি। দিনের বেলায় এই দেওয়াল সিংহের রঙের মতো ছোপ ছোপ দেখায়। সূর্য অস্ত যাওয়ার সাথে সাথে মধু-সোনা হয়ে যায় এবং তা হলুদ মরুভূমিতে মিশে যায়। এটি সোনার কেল্লা, সোনার দুর্গ বা স্বর্ণ দুর্গ নামেও পরিচিত। রাজস্থানের অন্য পাঁচটি দুর্গের মতো জয়সলমেরের এই দূর্গটি পার্বত্য দুর্গেরই অংশ।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather update: জমা জলে প্লাবিত কলকাতা বিমানবন্দর! আগামী ১২ ঘণ্টায় আরও ভারী বৃষ্টির ইঙ্গিত

    Weather update: জমা জলে প্লাবিত কলকাতা বিমানবন্দর! আগামী ১২ ঘণ্টায় আরও ভারী বৃষ্টির ইঙ্গিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা বিমানবন্দর (Kolkata airport) বৃষ্টির জলে প্লাবিত (Weather update) হয়ে গিয়েছে। রানওয়ে এবং ট্যাক্সিওয়ে উভয়ই প্লাবিত হয়ে রয়েছে। জলাবদ্ধ ট্যাক্সিওয়েতে বিমানগুলিকে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। তবে বিমান চালাচলে ব্যাঘাতের তেমন খবরাখবর এখনও পর্যন্ত আসেনি। বিমানবন্দরের অন্দরে একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, “রানওয়ে এবং ট্যাক্সিওয়ে উভয়ই জলমগ্ন এবং সেখানেই ইন্ডিগো, এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানগুলি (Kolkata airport) লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।” অপর দিকে হাওড়া, সল্টলেক এবং বারাকপুর সহ কলকাতা এবং এর আশেপাশের অঞ্চলগুলি অবিরাম বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। বৃষ্টির জমা জলে ঘরবন্দি হয়ে পড়েছেন অনেক মানুষ।

    দক্ষিণবঙ্গে আরও ১২ ঘণ্টা ভারী বৃষ্টির ইঙ্গিত (Weather update)

    এই বৃষ্টিপাত নিম্নচাপের (Weather update) জন্য সৃষ্টি হয়েছে। ক্রমেই তা আরও গভীরে পরিণত হয়েছে। তবে আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, এই নিম্নচাপটি বর্তমানে বিহার এবং উত্তর প্রদেশের দিকে ক্রমশ সরে যাচ্ছে। আবহাওয়া অফিস অনুসারে জানা গিয়েছে, এই পরিস্থিতিতে সারা দিন ধরে চলতে পারে বৃষ্টি। হাওড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান, হুগলি, নদীয়া এবং উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা সহ দক্ষিণের জেলাগুলিতে আগামী ১২ ঘন্টার মধ্যে আরও বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতার বেশ কয়েকটি অংশ থেকে জলমগ্ন পরিস্থিতির খবর পাওয়া গিয়েছে। মধ্য ও দক্ষিণ কলকাতার কিছু অংশে ভারী বর্ষণের ফলে হাঁটু পর্যন্ত জল জমে গিয়েছে। শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত শহরের কয়েকটি এলাকায় ৭ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়েছিল। তবে এই ভারী বৃষ্টি সত্ত্বেও, শুক্রবার কলকাতায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার থেকে ২.৪ ডিগ্রি কম। একই ভাবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক মাত্রা থেকে ০.৬ ডিগ্রির সামান্য কম।

    আরও পড়ুন: বন্দে ভারত-লোকাল ট্রেন! বিভ্রান্তি ছড়ানোয় ব্যবস্থা নিতে চলেছে রেল

    একাধিক জায়গায় জারি লাল সতর্কতা

    ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) আবহাওয়া (Weather update) পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে বেশ কয়েকটি এলাকায় সতর্কতা জারি করেছে। কলকাতা সহ গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে ১১ সেন্টিমিটার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির জন্য ‘হলুদ’ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পুরুলিয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদা, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলাগুলির জন্য ‘কমলা’ সতর্কতা এবং ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সংকেত দেওয়া হয়েছে। আলিপুরদুয়ার জেলায় ‘লাল’ সতর্কতা দেওয়া হয়েছে। ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ, দক্ষিণবঙ্গে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ, দক্ষিণবঙ্গে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিম্নচাপের জেরে দক্ষিণবঙ্গে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update)। ১৯ জুলাই, শুক্রবার নিম্নচাপ তৈরি হবে বঙ্গোপসাগরে। উত্তর-পশ্চিম ও পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপটি মূলত (Heavy Rain) অবস্থান করবে উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ ও দক্ষিণ ওড়িশা সংলগ্ন উপকূলে। তার জেরে রবি ও সোমবার বাড়বে নিম্নচাপের প্রভাবে বৃষ্টির পরিমাণ। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, দক্ষিণবঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টায় প্রায় সর্বত্রই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update)

    বৃষ্টি হতে পারে পশ্চিম মেদিনীপুর, হাওড়া এবং কলকাতায়ও। শনিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলায়ই ভারী বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা সোমনাথ দত্ত। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, আগামিকাল পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ভারী বৃষ্টি হবে। বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও। শনিবার দুই মেদিনীপুর, দুই চব্বিশ পরগনা, হাওড়া, হুগলি এবং কলকাতায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ভারী বৃষ্টি হতে পারে উত্তরবঙ্গের কালিম্পং ও জলপাইগুড়ি জেলায়ও।

    কোন কোন জেলায় বৃষ্টি?

    ২১ জুলাই, রবিবার দক্ষিণবঙ্গের উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতেও রয়েছে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলায়ই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে হাওয়া অফিসের তরফে (Weather Update)। দক্ষিণ ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও পশ্চিম বর্ধমান জেলায় ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। এদিন ভারী বৃষ্টি হবে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং ও আলিপুরদুয়ারেও। আজ, বৃহস্পতিবার থেকেই বৃষ্টির দাপট কমবে উত্তরবঙ্গে। তবে ১৯ জুলাই পর্যন্ত উত্তরের সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবার থেকে আবারও বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে উত্তরবঙ্গে। রবিবার রয়েছে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। 

    আরও পড়ুন: প্যারিস অলিম্পিক্সের সুরক্ষায় ভারতের সারমেয়কুল, কেন জানেন?

    বুধবার কলকাতা ও শহরতলির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে ০.৬ ডিগ্রি বেশি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে ১.৫ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আপেক্ষিক আদ্রতার সর্বোচ্চ (Heavy Rain) পরিমাণ ছিল ৯২ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৬৯ শতাংশ। গত চব্বিশ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ২৪.২ মিলিমিটার (Weather Update)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: উত্তরবঙ্গে প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা! দক্ষিণে কেমন থাকবে আবহাওয়া? জানাল আবহাওয়া দফতর

    Weather Update: উত্তরবঙ্গে প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা! দক্ষিণে কেমন থাকবে আবহাওয়া? জানাল আবহাওয়া দফতর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সপ্তাহের মাঝে দুর্যোগের আশঙ্কা। ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) উত্তরবঙ্গে। মৌসুমী অক্ষরেখা বাংলা থেকে সরে গেলেও আপাতত বৃষ্টি পরিস্থিতি উন্নত হওয়ার কোনও আশা নেই উত্তরবঙ্গে। তবে উত্তরবঙ্গের থেকে দক্ষিণবঙ্গের ছবি খানিকটা আলাদা। দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে আবহাওয়া সংক্রান্ত কোনও সতর্কতা আপাতত জারি করা হয়নি। শুধু বিক্ষিপ্ত ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা-সহ বিভিন্ন জেলায়।

    উত্তরবঙ্গে জারি লাল সতর্কতা (Weather Update) 

    হাওয়া অফিস জানিয়েছে, মঙ্গলবার উত্তরের পাঁচ জেলাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়াও দার্জিলিং, কালিম্পং এবং উত্তর দিনাজপুরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত ও দমকা ঝোড়ো হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। এর মধ্যে কেবল আলিপুরদুয়ারেই জারি হয়েছে লাল সতর্কতা। ওই জেলায় ২০ সেন্টিমিটারের বেশি বৃষ্টি হতে পারে বুধবার। 
    অন্যদিকে উত্তর দিনাজপুরের কিছু জায়গায় বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে। তবে দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদহের জন্য আপাতত কোনও সতর্কতা জারি করা হয়নি। ওই দুই জেলায় বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে, এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। 

    আবহাওয়া দফতরের সতর্কতা (West Bengal weather) 

    উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টির ফলে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে ব্যাপকভাবে। হাওয়া অফিস ইতিমধ্যেই ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কার কথা জানিয়ে সতর্ক করেছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বৃষ্টির পরিমান বাড়লে পার্বত্য এলাকায় ধস নামতে পারে। একইসঙ্গে, নদীর জলস্তর বেড়ে নিচু এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি সড়ক যোগাযোগও বিচ্ছিন্ন হতে পারে।

    আরও পড়ুন: রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে সুকান্ত-শুভেন্দুর মিছিলে পড়ল ডিম, অভিযুক্ত তৃণমূল

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার পূর্বাভাস  

    দক্ষিণবঙ্গে রবিবার থেকে বৃষ্টি হ্রাস পাওয়া শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার ও বুধবার বৃষ্টির সম্ভাবনা কম দক্ষিণবঙ্গে। বিক্ষিপ্তভাবে দু-এক পশলা বৃষ্টি (Weather Update) কয়েক জেলায় হতে পারে। তবে, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের সম্ভাবনা জোরালো হলে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে পারে। এমনটা হলে বৃহস্পতিবার থেকে ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে, পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের। 
    অন্যদিকে কলকাতায় মঙ্গলবার আংশিক মেঘলা আকাশ (Weather Update)। মঙ্গলবার ও বুধবার বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকলেও আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি ভোগাবে। তবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত নেই। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে বৃহস্পতিবার থেকে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Landslides in North Bengal: ফুঁসছে তিস্তা! ধসে যাচ্ছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক!

    Landslides in North Bengal: ফুঁসছে তিস্তা! ধসে যাচ্ছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্ভোগ পিছু ছাড়ছে না উত্তরবঙ্গে। শনিবার রাত থেকে একটানা বৃষ্টি চলছে ধুপগুড়ি-সহ ডুয়ার্সে। বৃষ্টি ও ঝড়ো হওয়ায় বিভিন্ন রাস্তায় উপরে পড়েছে গাছ। এদিকে একটানা বৃষ্টির জেরে জলস্তর বেড়েছে সমস্ত নদীতে। তিস্তায় জারি হয়েছে হলুদ সতর্কতা। আর এর ফলে বিপর্যয়ের মুখে শিলিগুড়ি থেকে কালিম্পং এবং সিকিম যাওয়ার ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। ধসের (Landslides in North Bengal) কারণে ওই রাস্তা দিয়ে যান চলাচল আপাতত বন্ধ করে দিয়েছে প্রশাসন। সংশ্লিষ্ট জাতীয় সড়কটি তিস্তা নদীর পার ধরে গিয়েছে। ওই অংশটি ক্রমশ বসে যাচ্ছে বলে খবর।

    ধসের মুখে সিকিমের ‘লাইফলাইন’ (Landslides in North Bengal) 

    এনএইচ১০ সিকিমের ‘লাইফলাইন’ হিসেবে পরিচিত। শিলিগুড়ি থেকে কালিম্পং এবং সিকিমের মধ্যে সংযোগরক্ষাকারী এই সড়ক ধসের (National highway 10 affected) কারনে বন্ধ হয়ে যাওয়ার বিপাকে পড়েন বহু মানুষ। প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের গেইলখোলার কাছে সেলফিধরায় ধস নেমেছে। নতুন করে কালিঝোরা এবং হনুমান ঝোরায় ধস নেমে পুরো রাস্তাটাই বসে গিয়েছে। ফলে বিকল্প রাস্তা হিসাবে সেবকের করোনেশন সেতু হয়ে ওদলাবাড়ি, ডামডিম, গরুবাথান, লাভা, লোলেগাঁও হয়ে কালিম্পং যাতায়াত করছে যানবাহন। সিকিম যাওয়ার জন্যও আপাতত ওই রাস্তার উপর নির্ভর করতে হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: হোয়াটসঅ্যাপের নতুন সংযোজন মেটা এআই! জানেন এর কাজ কী?

    বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে তিস্তা

    জানা গিয়েছে, মাঝে কয়েক দিন বিরতির পর গত মঙ্গলবার রাত থেকে ফের পাহাড়ে শুরু হয়েছে ভারী বৃষ্টি। গত ২৪ ঘণ্টায় জলপাইগুড়িতে বৃষ্টি হয়েছে ১৩৬ মিলিমিটার। অন্যদিকে রবিবার সকালেই গজল ডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে প্রায় ২৬০০ কিউমেকের বেশি জল ছাড়া হয়েছে।  বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে তিস্তার জল। দফায় দফায় প্রবল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত সিকিম ও কালিম্পং। একাধিক এলাকায় ধস (Landslides in North Bengal) নেমেছে। তবে প্রশাসন সূত্রে খবর, পাহাড়ে অতি বৃষ্টির ফলে ধসকবলিত যে সব এলাকা রয়েছে, সেখানকার রাস্তা ঠিকঠাক করার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Rain: জলের তলায় রাজধানী! বৃষ্টির জমা জলে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা

    Delhi Rain: জলের তলায় রাজধানী! বৃষ্টির জমা জলে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেও তাপপ্রবাহে পুড়ে যাচ্ছিল দিল্লি (Delhi rain)। আর শুক্রবার রেকর্ডভাঙা বৃষ্টিতে কার্যত জলের তলায় চলে গেল গোটা শহর। প্রবল বৃষ্টিতে থমকে গিয়েছে রাজধানীর জীবনযাত্রা। বৃষ্টি বিপর্যস্ত রাজধানীতে গত বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের। তাঁদের মধ্যে ছজনের মৃত্যু হয়েছে বৃষ্টির জমা জলে ডুবে। মৃতদের মধ্যে চার শিশুও রয়েছে। এছাড়াও সুপ্রিম কোর্ট চত্বর সহ দিল্লির একাধিক মেট্রো স্টেশনে জল জমেছে। আন্ডাপাসে জলে ডুবেছে গিয়েছে একাধিক গাড়ি। গত দুদিনে ছজনের মধ্যে দুজনের প্রাণ কেড়েছে আন্ডারপাসের নীচের জমা জল। এ ছাড়া রাস্তায় খেলতে খেলতে জলে পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। 

    বৃষ্টির জমা জলে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা (Delhi rain)

    দিল্লির ওখলার আন্ডারপাসে শনিবার সকালে জমা জলে (Heavy Rain in Delhi) ডুবে মৃত্যু হয়েছে ৬০ বছরের এক প্রৌঢ়ের। প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান, স্কুটার চালাচ্ছিলেন ওই প্রৌঢ়। আন্ডারপাসের কাছ দিয়ে যাওয়ার সময়ে তিনি জলে ডুবে যান স্কুটার নিয়েই। তারপর আর বেরিয়ে আসতে পারেননি। যদিও খবর পেয়েই পুলিশ পৌঁছে দিগ্বিজয় কুমার চৌধুরি নামের ওই প্রৌঢ়কে জলের মধ্যে থেকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় উদ্ধার করে। এরপর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। 
    অন্যদিকে, শনিবার দুপুরে দিল্লির সিরসপুর আন্ডারপাসের নীচে মেট্রো স্টেশনের কাছে জমা জলে (Delhi rain) পড়ে মৃত্যু হয় দুজন বালকের। পুলিশ সূত্রে খবর, আন্ডারপাসের নীচে আড়াই থেকে তিন ফুট উচ্চতার জল জমে ছিল। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়েছিল পুলিশ। বেশ কিছু ক্ষণ তল্লাশি চালানোর পর জল থেকে দুজনের দেহ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান, ওই দুই বালক আন্ডারপাসের কাছেই স্নান করছিল। সে সময়ে জমা জলে পড়ে যায় তারা। 
    শনিবার আরও এক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে দিল্লির শালিমার বাগ এলাকায়।  সেখানকার একটি আন্ডারপাসের নীচে জমা জলে ডুবে মৃত্যু হয়েছে যুবকের। তাঁর বয়স ২৭ থেকে ২৮ বছর বলে জানিয়েছে পুলিশ। আজাদপুর মান্ডি এলাকায় আংশিক সময়ের শ্রমিক হিসাবে কাজ করতেন তিনি।
    এছাড়া দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবারও উত্তর-পূর্ব দিল্লির নিউ উসমানপুর এলাকায় জমা জলে ডুবে মৃত্যু হয় দুই বালকের। তাদের এক জনের বয়স ৮ বছর এবং অন্য জনের বয়স ১০ বছর। বৃষ্টির জলে (Delhi rain) ভর্তি একটি পাঁচ ফুট গভীর গর্তের পাশে খেলা করছিল তারা। অসাবধানতায় সেখানেই পড়ে যায়। পুলিশ দুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসকেরা তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘এই জয় ৩-৪ বছরের পরিশ্রমের ফল’’! টি-২০ থেকে অবসর ঘোষণা রোহিতেরও

    ব্যাহত যান চলাচল (Heavy Rain in Delhi) 

    দিল্লিতে শুক্রবার যা বৃষ্টি (Delhi rain) হয়েছে, তা ৮৮ বছরের নজির ভেঙে দিয়েছে। জুন মাসের স্বাভাবিক বৃষ্টির চেয়ে তিন থেকে চার গুণ বেশি বৃষ্টি হয়েছে এক দিনেই। ফলে রাজধানীর রাস্তা জলমগ্ন হয়ে পড়ে। যান চলাচলও ব্যাহত হয়েছে। একাধিক জায়গায় গাড়ির ছাঁদ পর্যন্ত জল চলে গিয়েছে, ভেসে বেড়াচ্ছে বাইক। ভিড়ের মধ্যে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে রয়েছে অ্যাম্বুলেন্স। অন্যদিকে টানা বৃষ্টির (Heavy Rain in Delhi) কারণে ভেঙে পড়েছে দিল্লি বিমানবন্দরের (Delhi Airport) টার্মিনাল ১-এর ছাঁদ, ব্যাহত মেট্রো চলাচলও। সবমিলিয়ে মরসুমের প্রথম বৃষ্টিতেই জলের তলায় দিল্লির একাংশ।  
    উল্লেখ্য, আগামী দিন বৃষ্টি (Delhi rain) আরও বাড়বে। চার দিন ধরে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে মৌসম ভবন। সঙ্গে জারি করেছে সতর্কতাও। রাজধানীর বহু এলাকা এখনও জলমগ্ন। ফলে আরও ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain in Delhi) পূর্বাভাসে ত্রস্ত দিল্লিবাসী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Heavy Rain in Delhi: রেকর্ড বৃষ্টিতে ভাসল দিল্লি! আন্ডারপাসে আটকে বাস, স্তব্ধ জনজীবন

    Heavy Rain in Delhi: রেকর্ড বৃষ্টিতে ভাসল দিল্লি! আন্ডারপাসে আটকে বাস, স্তব্ধ জনজীবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাসছে দিল্লি। ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain in Delhi) জেরে থমকে গিয়েছে রাজধানী। বৃহস্পতিবার থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এদিন রাত সাড়ে ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টায় দিল্লিতে ২২৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে , বলে জানিয়েছে মৌসম ভবন। এর ফলে কার্যত জলের নীচে ডুবে গিয়েছে দিল্লির অধিকাংশ এলাকা। ২৪ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে টানা বৃষ্টি হচ্ছে দিল্লিতে। 

    রেকর্ড বৃষ্টি

    ১৯৩৬ সালের পর এই প্রথম দিল্লিতে (Heavy Rain in Delhi) টানা ২৪ ঘণ্টায় এত পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়েছে। ১৯৩৬ সালে পরিমাণ ছিল ২৩৫.৫ মিলিমিটার। সাধারণত জুন মাসে দিল্লিতে গড়ে ৮০.৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। এবার সেই রেকর্ড ছাপিয়ে গিয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত থেকেই ভারী বৃষ্টি হচ্ছে দিল্লিতে। শুক্রবার সকালে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়ে। জলমগ্ন দিল্লিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।

    আন্ডারপাসে আটকে বাস

    বৃহস্পতিবার অফিস ফেরত যাত্রীরা প্রায় পথেই আটকে গিয়েছেন। দিল্লির  কাইজজারগঞ্জে কোদিয়া সেতুর আন্ডারপাসে আটকে যায় একটি যাত্রীবোঝাই বাস। প্রায় ৮ ফুট সমান জলে যাত্রীদের নিয়ে আটকে পড়ে বাসটি। আন্ডারপাসের মাঝ বরাবর বাসটি জলের মধ্যে আটকে পড়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। প্রায় দু’ঘণ্টা ধরে বাসটি আটকে ছিল। আন্ডারপাসের নীচে বাস আটকে পড়ার খবর পুলিশের কাছে পৌঁছয়। তার পরই সেখানে পুলিশ এবং উদ্ধারকারী দল আসে। পুলিশ সূত্রে খবর, আটকে পড়া যাত্রীদের বাস থেকে এক এক করে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকাজের জন্য দড়ি এবং লাইফ জ্যাকেট ব্যবহার করা হয়েছিল।  পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক ভাবে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ালেও সকলকেই নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে।

    জলমগ্ন বহু রাস্তা

    প্রশাসনের তরফে খবর,  দিল্লি-মেরাঠ হাইওয়ে, নারাইনা-মোতি বাগ রোড, ধৌলা কুঁয়া উড়ালপুল, বীর বান্দা বৈরাগী মার্গ, আজাদ মার্কেট আন্ডারপাস, তিলক সেতু, অরবিন্দ মার্গ, অনুব্রত মার্গ, আইটিও এবং এমস যাওয়ার বহু রাস্তা মথুরা রোড, মুলচাঁদ, মিন্টো রোড, মেহরৌলি, বদরপুর রোড, মান্ডাওয়ালি, ভিখাজি কামা প্লেস, মধু বিহার, তিন মূর্তি মার্গ, প্রগতি ময়দান, মুনিরকা, ধৌলা কুঁয়া, মোতি বাগ, আইটিও এবং নয়ডার বহু রাস্তা প্লাবিত। নীচু এলাকাগুলিতে বাড়ির মধ্যে জল ঢুকে গিয়েছে।

    বিপর্যস্ত বিমানবন্দর

    ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ দিল্লিতে (Heavy Rain in Delhi) তুমুল বৃষ্টির জেরে ভেঙে পড়ে দিল্লি বিমানবন্দরের টার্মিনাল ১-এর একাংশ। পার্কিংয়ে দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ি এবং ট্যাক্সি চাপা পড়ে যায় ভেঙে পড়া অংশের নীচে। ঘটনায় এক জনের মৃত্যু হয়েছে এবং পাঁচজন গুরুতর আহত হয়েছে। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আপাতত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে টার্মিনাল ১-এর পরিষেবা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: তিস্তা পাড়ে বন্যার শঙ্কা, গঙ্গা পাড় শুকনো! দক্ষিণবঙ্গে আর কবে ঢুকবে বর্ষা? 

    Weather Update: তিস্তা পাড়ে বন্যার শঙ্কা, গঙ্গা পাড় শুকনো! দক্ষিণবঙ্গে আর কবে ঢুকবে বর্ষা? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গ যখন ভাসছে, তখন জ্বলে খাক দক্ষিণবঙ্গ। টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত সিকিম। উত্তরের পাহাড় ও ডুয়ার্স অঞ্চলেও বৃষ্টি চলছে অনবরত (Heavy Rain in North Bengal)। নদী ছাপিয়ে ভাসতে পারে সমতল। ঘুম উড়েছে তিস্তাপাড়ের। আর ঠিক সেই সময়েই জ্বলছে দক্ষিণবঙ্গ। ঘর্মাক্ত রাত কাটছে দিনের পর দিন। বৃষ্টির আশায় দিন গুনছেন মানুষ। তবু তার দেখা নেই। শুক্রবার সকাল থেকেও ভ্যাপসা গরমে সেদ্ধ হচ্ছে শহরবাসী। পশ্চিমের জেলায় চলছে তাপপ্রবাহ। তবে, শুক্রবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় টানা বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস (Weather Update)। এদিন বিকেলের পর বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ঘণ্টায় ৩০-৪০ কিলোমিটার গতিবেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। 

    শহরে বৃষ্টি কবে

    আবহাওয়া দফতর (Weather Update) সূত্রে জানা গেছে, কলকাতায় এখনই বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে আগামী ১৬ এবং ১৭ তারিখ কলকাতায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।  বৃহস্পতিবার রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে প্রায় ৩ ডিগ্রি বেড়ে ৩০.১ ডিগ্রি হয়। দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে সামান্য বেড়ে ৩৫ ডিগ্রি হতে পারে। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ সকালে ৬৬ শতাংশ। বেলা বাড়লে ৪৭ শতাংশ। বিকেলের দিকে তা ৯০ শতাংশ ছাড়িয়ে যেতে পারে।

    তাপপ্রবাহের শঙ্কা

    পশ্চিমের ৩ জেলায় আজ, শুক্রবারও তাপপ্রবাহের সতর্কতা (Weather Update) জারি রয়েছে। শনিবার বিকেল পর্যন্ত তীব্র তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি এবং তাপপ্রবাহের সতর্কতা পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাতে। মৃদু তাপপ্রবাহ বা তার অনুরূপ অর্থাৎ ফিল লাইক পরিস্থিতি থাকবে ঝাড়গ্রাম ও বাঁকুড়া জেলাতে। চূড়ান্ত অস্বস্তিকর ঘর্মাক্ত আবহাওয়া থাকবে হুগলি, পূর্ব বর্ধমান বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদ জেলাতে। বাকি জেলাতেও গরম ও অস্বস্তিকর আবহাওয়া থাকবে। ১৫ তারিখের পর আপাতত রাজ্যে কোথাও তাপপ্রবাহ নেই। কয়েকটি জেলায় শুরু হবে বৃষ্টি। এখনই দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা না প্রবেশ করলেও দুটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা সক্রিয় হয়েছে। তাঁর প্রভাবেই দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিস। ১৪ জুন থেকে টানা দু-তিনদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    আগামী সপ্তাহে বর্ষা মঙ্গল

    গত ৩১ মে থেকে উত্তরবঙ্গে একই জায়গায় আটকে রয়েছে মৌসুমী বায়ু। উত্তরবঙ্গে বর্ষার বৃষ্টি শুরু হলেও দক্ষিণবঙ্গে বরুণদেবের কৃপা এখনও পড়েনি। দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা আসার অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হলে তবেই দক্ষিণে বর্ষা প্রবেশের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হবে বলে জানিয়ে দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, আগামী ২০ জুন মৌসুমী অক্ষরেখা কিছুটা হলেও দক্ষিণবঙ্গের দিকে সরতে পারে। 

    আরও পড়ুন: বৃষ্টি-ধসে বিপর্যস্ত সিকিম, বিপর্যস্ত লাচুং-লাচেন, আটকে ১৫০০ পর্যটক, বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ

    উত্তরে বন্যার সম্ভাবনা

    উপরের পাঁচ জেলা দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain in North Bengal) সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ-সিকিমে আরও বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। আরও ৩-৪ দিন ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিস (Weather Update)। কালিম্পঙ, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার- শুক্রবার উত্তরের তিন জেলায় লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আবহবিদদের শঙ্কা, সিকিম-ভুটানের বৃষ্টিতে ডুবতে পারে উত্তরের সমতল।  বৃহস্পতিবার রাত থেকে উত্তরবঙ্গের একাধিক জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। ধূপগুড়ি শহর-সহ গোটা ডুয়ার্স জুড়ে শুরু হয়েছে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি। যে কারণে ডুয়ার্সের বিভিন্ন নদীতে  জল বাড়তে শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share