Tag: Hili land port

Hili land port

  • Smuggling: এ যেন পাচারের স্বর্গরাজ্য! গরু, কয়লার পর এবার মালবোঝাই লরিতে  ১২ কোটির হেরোইন

    Smuggling: এ যেন পাচারের স্বর্গরাজ্য! গরু, কয়লার পর এবার মালবোঝাই লরিতে ১২ কোটির হেরোইন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রফতানির আড়ালে কোটি কোটি টাকার হেরোইন পাচার (Smuggling) হিলি সীমান্তে। বিএসএফের গোপন খবরে দাঁড়িয়ে থাকা মালবোঝাই লরি থেকে উদ্ধার প্রায় ১২ কোটি টাকার হেরোইন। বৃহস্পতিবার দুপুরে এই ঘটনাকে ঘিরে তুমুল উত্তেজনা ছড়ায় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হিলি সীমান্ত এলাকায়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে বেশ কয়েক লক্ষ টাকার ইয়াবা ট্যাবলেটও। যদিও এই ঘটনায় গাড়ির মালিক বা চালক কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি বিএসএফ। গরু ও কয়লা পাচারে সাড়া ফেলে দেওয়া রাজ্যে এও এক নতুন ঘটনা।  

    সক্রিয় সীমান্তের কুখ্যাত পাচারকারীরা (Smuggling)

    ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কেন্দ্রের অন্যতম স্থলবন্দর হিসেবে পরিচিত দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি। যে স্থলবন্দরটি আমদানি ও রফতানির অছিলায় মাদক পাচারের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ। কেন্দ্র ও রাজ্য প্রশাসনের চোখে ধুলো দিয়ে যেখান দিয়ে মাদক পাচার করছে সীমান্তের কুখ্যাত পাচারকারীরা (Smuggling)। নিত্যদিনই সামনে আসছে সেই কুখ্যাত কারবারীদের কর্মকাণ্ড। লরি চালক ও মালিকদের দিকে এক্ষেত্রে বরাবরই রফতানিকারকরা আঙুল তুললেও এর পিছনে যে হিলির বেশ কিছু কুখ্যাত পাচারকারীর রয়েছে, এদিনের ঘটনা তা যেন আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। যদিও এক্ষেত্রে পাচারকারীরা নিজেদের পরিচিত নামকে উহ্য রেখে কখনও লঙ্কা, ছোটকা, লেবু, লবণ এমন সব কোড নাম ব্যবহার করে থাকে। তাদের মদতেই মোটা টাকার বিনিময়ে একাজে যুক্ত হন লরি চালক ও মালিকরা। গত শনিবার বাংলাদেশে খইল বোঝাই ট্রাক থেকে উদ্ধার হয়েছিল বিপল পরিমাণ হেরোইন,যার বাজার মূল্য প্রায় ১২ কোটি টাকা বলে দাবি করেছে বিএসএফ।

    লরির চালকের কেবিনেই ১২ কোটির মাদক

    পুলিশ ও বিএসএফ সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার হিলির বিপ্লবী সঙ্ঘ পুজো মণ্ডপের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ভুষি বোঝাই লরিতে গোপন খবরের ভিত্তিতে অভিযান চালান ৬১ নম্বর বিএসএফ ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যরা। যেখানে পৌঁছে গাড়ির চালকের কেবিনে তল্লাশি চালাতেই মেলে সাফল্য। উদ্ধার হয় ২২ প্যাকেট হেরোইন ও ৫ প্যাকেট ইয়াবা ট্যাবলেট। প্রায় আড়াই কেজি ওজনের ওই হেরোইনের বাজার মূল্য ১২ কোটি টাকা বলে দাবি করেছে বিএসএফ। এদিন এই ঘটনাকে ঘিরে হইচই পরিস্থিতি তৈরি হয় সীমান্ত এলাকায়। যদিও এই ঘটনায় লরির চালক বা মালিক কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি বিএসএফ। ঘটনার পর থেকেই হিলির হাড়িপুকুরের বাসিন্দা তথা লরির মালিক অশোক মণ্ডল পলাতক। যদিও পরবর্তীতে উদ্ধার হওয়া ওই বিপুল পরিমাণ হেরোইন ও ইয়াবা ট্যাবলেটগুলি (Smuggling) পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে বিএসএফ।

    পুলিশ অন্ধকারে

    ঘটনা নিয়ে বিএসএফের তরফে তেমন কিছু বলতে চাওয়া না হলেও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পুলিশ সুপার চিন্ময় মিত্তাল জানিয়েছেন, হিলিতে এধরনের একটি খবর (Smuggling) পেয়েছেন। পুলিশের হাতে বিষয়টি তুলে দেওয়া হলে তাঁরা এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করবেন।।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hili Land Port: ট্রাকে জুলুমবাজি ও টাকা তোলার অভিযোগ, উত্তাল স্থলবন্দর, পরিবহণ দফতর ঘেরাও

    Hili Land Port: ট্রাকে জুলুমবাজি ও টাকা তোলার অভিযোগ, উত্তাল স্থলবন্দর, পরিবহণ দফতর ঘেরাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিলি স্থলবন্দর (Hili Land Port) দিয়ে বাংলাদেশে রফতানির কাজে যুক্ত ট্রাক থেকে অবৈধভাবে টাকা তুলছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার আঞ্চলিক পরিবহণ দফতরের আধিকারিক, এমটাই অভিযোগ ট্রাক মালিকদের। এনিয়ে জেলাশাসকের দ্বারস্থ হন দক্ষিণ দিনাজপুর ট্রাক ওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা। পাশাপাশি জেলাশাসককে তাঁরা একটি লিখিত অভিযোগপত্রও দেন। এমনকী আরটিও এবং এমভিআই ট্রাক মালিকদের উপর জুলুমবাজি না থামালে গাড়ির কাগজপত্র সরকারের কাছে জমা করে তারা ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ওই সংগঠন। এই নিয়ে মঙ্গলবার জেলা পরিবহণ দফতর ঘেরাও করে বিক্ষোভও দেখান ট্রাক মালিকরা।

    কী লেখা হয়েছে ট্রাক মালিকদের অভিযোগপত্রে?

    দক্ষিণ দিনাজপুর ট্রাক ওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের অভিযোগপত্রে লেখা রয়েছে, আমদানি-রফতানি ব্যবসায় (Hili Land Port) স্লট বুকিং সিস্টেম চালু হওয়ার পর থেকেই কিছুটা বেকায়দায় পড়েছেন লরি মালিকরা। বিগত ছয় মাস ধরে তাঁদের ব্যবসা না থাকায় চরম দুরবস্থায় পড়ে অনেকেই ইতিমধ্যে লরি বিক্রি করে ফেলেছেন। সেইসব লরি চালকদের উপর যেন মরার উপর খাঁড়ার ঘা চাপিয়ে দিয়েছে আরটিও এবং এমভিআই। “আরটিও ও এমভিআই অফিসারের অত্যাচার ও তাদের টাকা আদায়ের চাপে জীবন ওষ্ঠাগত। পণ্যবাহী ট্রাক পিছু ৩০০০ এবং স্টোনচিপস-এর ট্রাক পিছু ১২০০ টাকা করে টাকা আদায় করা হচ্ছে। এজেন্টের কাছে অগ্রিম এন্ট্রি না করালে রাস্তায় ট্রাক আটকে জরিমানার ভয় দেখিয়ে নগদে অনেক বেশি পরিমাণ টাকা আদায় করা হয়। এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে ট্রাক মালিকরা প্রতিবাদ স্বরূপ সই সংগ্রহ করে অভিযোগপত্রের সঙ্গে দিয়েছেন।

    কী জানালেন জেলাশাসক?

    সোমবার এই ঘটনা (Hili Land Port) প্রকাশ্যে আসতেই রীতিমতো হইচই পড়েছে গোটা জেলাতে। অভিযোগপত্র পেয়ে সুনির্দিষ্ট দফতরে বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে জানান জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণা। তিনি বলেন, আরটিও-র বিরুদ্ধে এমন একটি লিখিত অভিযোগ তাঁর কাছে জমা পড়েছে। ঘটনার তদন্তের জন্য ইতিমধ্যে বিষয়টি ট্রান্সপোর্ট ডিপার্টমেন্টকে জানানো হয়েছে। তারাই এই বিষয়টি দেখবে এবং যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share