Tag: hindu girls

hindu girls

  • Islamic Conversion: ফান্ডিং করত লস্কর, হিন্দু মেয়েদের ধর্মান্তকরণ চক্র আগ্রা পুলিশের জালে, উঠে এল কলকাতা যোগ

    Islamic Conversion: ফান্ডিং করত লস্কর, হিন্দু মেয়েদের ধর্মান্তকরণ চক্র আগ্রা পুলিশের জালে, উঠে এল কলকাতা যোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাবালিকা হিন্দু মেয়েদের জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করার কাজ চলছিল একেবারে জঙ্গি সংগঠন আইসিস-এর ধাঁচে (Islamic Conversion)। ফান্ডিং করত লস্কর জঙ্গি সংগঠন। এমনই একটি বড় ধর্মান্তরণ চক্রের মুখোশ খুলে ফেলেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। ‘অপারেশন অস্মিতা’ নামক এই অভিযানে উঠে এসেছে কলকাতার যোগসূত্রও। আগ্রার দুই হিন্দু বোন একসঙ্গে নিঁখোজ হয়ে যায়। পরে তাঁদের উদ্ধার করা হয় কলকাতা থেকে (Islam)। গোটা সিন্ডিকেটটি পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে নাম উঠে এসেছে আগ্রার আবদুর রহমান কুরেশি এবং কলকাতার ওসামা নামে এক ব্যক্তির। জানা গিয়েছে, কুরেশি ‘দ্য সুন্নাহ চ্যানেল’ নামে একটি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে হিন্দু মেয়েদের মগজধোলাই করত। আগ্রা পুলিশ ইতিমধ্যেই আবদুর রহমান কুরেশিকে গ্রেফতার করেছে। সে একটি জুতার দোকানে একজন সামান্য কর্মচারী। স্থানীয়দের মতে, সে খুবই শান্ত স্বভাবের এবং কম কথা বলত। তার পরিবারও জানিয়েছে, সে খুব একটা বাইরে যেত না বা বাইরের লোকদের সঙ্গে বেশি মিশত না।

    নিখোঁজ দুই বোন, কলকাতা থেকে উদ্ধার (Islamic Conversion)

    ২০২৫ সালের মার্চ মাসে আগ্রার সদরবাজার থানায় দুই হিন্দু বোন একসঙ্গে নিখোঁজ হন। কয়েকদিন পরে তাঁদের কলকাতা থেকে উদ্ধার করা হয়। জানা গিয়েছে, বড় বোনটি আগে কাশ্মীরের সায়মা নামে এক মহিলার সংস্পর্শে আসে। সায়মা তাঁর মগজধোলাই করে (Islamic Conversion)। ওই হিন্দু মেয়ে এরপর নিজ ধর্মের প্রতি বিদ্বেষী হয়ে ওঠে। জানা গিয়েছে, ২০২১ সালে তিনি জম্মু-কাশ্মীরে ঘুরতে যান এবং পরে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। পরিবার তাঁকে ফেরত আনলেও ততদিনে তিনি হিজাব পরা শুরু করেন এবং নামাজ পড়তেন। ২০২৫ সালের মার্চে তিনি আবার নিখোঁজ হন এবং এবার তাঁর ১৯ বছর বয়সি ছোট বোনও নিখোঁজ হয়। পরে দুই বোনকেই কলকাতা থেকে উদ্ধার করা হয়। পরিবারের দাবি, তাঁরা আলাদা ঘরে থাকতেন এবং ইচ্ছাকৃতভাবে বড় মেয়েকে ধর্মান্তরিত করার পর ছোট বোনকেও টার্গেট করে জেহাদিরা (Islam)।

    ফান্ডিং করত লস্কর-ই-তৈবা (Islamic Conversion)

    পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে যে, বড় মেয়েটি কাশ্মীর থেকে ফিরে আসার পর নিয়মিত নামাজ পড়ার অনুমতি চাইতেন। পরিবার স্পষ্ট জানিয়েছে, এই জেহাদি সিন্ডিকেটের উদ্দেশ্য ছিল দুই মেয়েকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করে তাঁদের নিকাহ (বিয়ে) দিয়ে জিহাদি উদ্দেশ্য পূরণ। তদন্তকারীদের দাবি, এই চক্রের পেছনে অর্থায়ন করত জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তইবা। আন্তর্জাতিক কিছু চ্যানেলের মাধ্যমে অর্থ এবং প্রচার চালানো হত।

    কীভাবে চলত ধর্মান্তকরণ প্রক্রিয়া?

    আগ্রা পুলিশের দাবি, গোয়ার আয়েশা ওরফে এসবি কৃষ্ণা কানাডাস্থিত সৈয়দ দাউদ আহমেদের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে ভারতে বিতরণ করত। আয়েশার স্বামী শেখর রাই ওরফে হাসান আলি, কলকাতা থেকে সিন্ডিকেটের আইনি উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করত, ধর্মান্তরের জন্য নথিপত্রের ব্যবস্থা করত। আগ্রার আবদুর রেহমান কুরেশি এবং কলকাতার হাসানের মতো ব্যক্তিরা মৌলবাদ পরিচালনা করেছিল। অন্যদিকে, দিল্লির মুস্তাফা ওরফে মনোজ মেয়েদের জন্য নতুন ফোন এবং জাল সিম কার্ড সরবরাহ করত, মিথ্যা পরিচয় দিয়ে। একবার উগ্রপন্থী হয়ে উঠলে, ধরা এড়াতে মেয়েদের গোপনে বাসে করে অন্য রাজ্যে নিয়ে যাওয়া হত।

  • Indore: মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস কাউন্সিলারের বিরুদ্ধে লাভ জেহাদের অভিযোগ, পলাতক নেতার মাথার দাম ১০ হাজার

    Indore: মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস কাউন্সিলারের বিরুদ্ধে লাভ জেহাদের অভিযোগ, পলাতক নেতার মাথার দাম ১০ হাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নানা প্রলোভনে হিন্দু মহিলাদের (Hindu Girls) ফাঁদে ফেলে তাঁদের ‘লাভ জিহাদ’-এর শিকার বানানোর অভিযোগ উঠেছে মধ্যপ্রদেশের এক কংগ্রেস কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে জাতীয় নিরাপত্তা আইনের অধীনে মামলা দায়ের করা হয়েছে ওই কংগ্রেস কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, কংগ্রেস কাউন্সিলরের নাম আনোয়ার কাদরী। ইতিমধ্যেই তিনি পলাতক রয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। তাঁর মাথার দাম মধ্যপ্রদেশ (Indore) প্রশাসন ১০,০০০ টাকা ঘোষণা করেছে। তাঁকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গ্রেফতার করার জন্য প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।

    কী বলছেন মধ্যপ্রদেশের অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ?

    এ নিয়ে মধ্যপ্রদেশের অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ রাজেশ দন্দিয়া সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “মধ্যপ্রদেশের এই ঘটনায় আনোয়ার কাদরী অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার (Indore) অভিযোগে ওয়ান্টেড ঘোষণা করা হয়েছে।” পুলিশ জানিয়েছে, ওই অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেফতারের জন্য ক্রমাগত প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে এবং খুব শীঘ্রই তাঁকে গ্রেফতার করা হবে।

    স্থানীয়ভাবে ‘আনোয়ার ডাকাত’ নামে পরিচিত কাদরি (Hindu Girls)

    প্রসঙ্গত, কংগ্রেস কাউন্সিলর আনোয়ার কাদরী একাধিক অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত — এজন্য তাঁকে ‘আনোয়ার ডাকাত’ নামেও ডাকা হয়। ‘লাভ-জিহাদ’ অভিযানে অর্থায়ন এবং একাধিক অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে তার নাম (Indore) আসার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন আনোয়ার। উল্লেখযোগ্যভাবে, আনোয়ার কাদরী তাঁর দুই ঘনিষ্ঠ সহযোগী সাহিল শেখ এবং আলতাফ খানকে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রদান করেছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, এই অর্থ মূলত ব্যবহৃত হত হিন্দু সম্প্রদায়ের তরুণী ও মহিলাদের নানা প্রলোভনের মাধ্যমে ফাঁদে ফেলার কাজে। সাহিল এবং আলতাফ ওই অর্থের সাহায্যে পরিকল্পিতভাবে মহিলাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা গড়ে তুলতেন এবং পরবর্তীতে তাদের বিয়ে করে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করতেন বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, লাভ জিহাদের মূল উদ্দেশ্য হল, ধর্মীয় পরিচয় গোপন রেখে বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের নারীদের টার্গেট করা। এই কার্যকলাপের পেছনে আনোয়ার কাদরীর প্রত্যক্ষ অর্থায়ন ও মদত ছিল বলেই তদন্তকারীদের ধারণা।

  • Pakistan: হিন্দু ব্যবসায়ীর তিন মেয়েকে অপহরণ করে বিয়ে করল পাক মুসলমান যুবক!

    Pakistan: হিন্দু ব্যবসায়ীর তিন মেয়েকে অপহরণ করে বিয়ে করল পাক মুসলমান যুবক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের প্রকাশ্যে ধর্মান্তরণের ঘটনা। এবং এবারও ঘটনাস্থল সেই পাকিস্তান (Pakistan)। অর্থনীতির হাঁড়ির হাল হওয়া সত্ত্বেও চলছে হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা। জানা গিয়েছে, এক হিন্দু ব্যবসায়ীর তিন মেয়েকে অপহরণ করে একজন মুসলমান। পরে তাঁদের বিয়ে করতে বাধ্য করা হয় অপহরণকারীকে। ওই তিন মহিলাকে দীক্ষিত হতে হয় ইসলাম ধর্মে।

    ইসলাম ধর্মে দীক্ষা

    পাকিস্তান হিন্দু সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের ঢারকি এলাকায় বাস করেন হিন্দু ব্যবসায়ী লীলা রাম। দিন কয়েক আগে তাঁরই তিন মেয়েকে অপহরণ করে এক দুর্বৃত্ত। বিয়ে করতে বাধ্য করা হয় তাকে। পরে ইসলাম ধর্মে দীক্ষা দেওয়া হয় তাঁদের। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে পাকিস্তানের হিন্দু সংগঠন দারাওয়ার লেটহ্যাড। অপহরণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদও জানিয়েছে। ইচ্ছের বিরুদ্ধে তিন হিন্দু মহিলাকে বিয়ে এবং ধর্মান্তরিত করার তীব্র প্রতিবাদও করেছে ওই সংগঠন।

    হিন্দু সংগঠনের প্রতিবাদ

    সংগঠনের (Pakistan) তরফে শিব কাচ্চি বলেন, “ধর্মান্তরিত করেছেন একজনই। তাঁর নাম পির জাভেদ আহমেদ কোয়ারদি। পরে তিন মহিলাকে ওই মুসলমানকে বিয়ে করতে হয়।” সংগঠনের অভিযোগ, তাদের তরফে বারংবার জোর করে ধর্মান্তরনের প্রতিবাদ জানানোর পরেও হিন্দু মেয়েদের ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে। পুলিশ কিংবা স্থানীয় প্রশাসনকে জানানো হলেও, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তারা কোনও পদক্ষেপ করছে না।

    কাচ্চি জানান (Pakistan), লীলা রামের তিন মেয়েকে বিয়ে করেছে একজনই। সে-ই এঁদের অপহরণ করেছিল। সীমা হায়দরের ঘটনার পরে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর মুসলমানদের অত্যাচার আরও বেড়ে গিয়েছে। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের সীমা হায়দর চার সন্তানের জননী। ভারতের শচিন মিনার সঙ্গে থাকবেন বলে ভারতে চলে আসেন। তার পর থেকেই পাকিস্তানে বেড়েছে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর অত্যাচার। পাকিস্তানে সব চেয়ে বড় সংখ্যালঘু হলেন হিন্দুরা। এঁদের সিংহভাগই থাকেন সিন্ধ প্রদেশে। সেখানেই তাঁরা তাঁদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং ভাষা শেয়ার করেন মুসলমান প্রতিবেশীদের সঙ্গে।

    আরও পড়ুুন: ‘পঞ্চায়েতে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে টিকিট বিক্রি করেছেন জেলা সভাপতি’, বিস্ফোরক তৃণমূল বিধায়ক

    সিন্ধ প্রদেশে এই ঘটনা এই প্রথম নয়। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই উমেরকোট শহর থেকে অপহরণ করা হয়েছিল বিবাহিত এক হিন্দু মহিলাকে। তাঁকেও ধর্মান্তরিত হতে চাপ দেওয়া হয়। তিনি তাতে রাজি না হওয়ায় গণধর্ষণ করা হয় তাঁকে। গত (Pakistan) বছরের জুন মাসেও করিনা কুমারি নামে এক তরুণী আদালতে জানিয়েছিলেন, তাঁকে অপহরণ করা হয়, পরে দীক্ষিত করা হয় ইসলাম ধর্মে। গত বছরের মার্চ মাসে সাতরণ ওদ, কবিতা ভিল এবং অনিতা ভিলকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। আটদিনের মধ্যে তাঁদের ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করতে বাধ্য করে তিন মুসলমান যুবক।

     

    শের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share