Tag: IAF

IAF

  • Operation Sindoor: জারি রয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’, সাফ জানাল ভারতীয় সেনা

    Operation Sindoor: জারি রয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’, সাফ জানাল ভারতীয় সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাক সংঘর্ষবিরতির সঙ্গে যে ‘অপারেশন সিঁদুরে’র (Operation Sindoor) কোনও সম্পর্ক নেই, বায়ুসেনার একটি পোস্টেই স্পষ্ট হয়ে গেল তা। ‘অপারেশন সিঁদুর’ এখনও চলছে। শনিবার বিকেল ৫টা নাগাদ যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে ভারত ও পাকিস্তান। রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে বায়ুসেনা (IAF) জানিয়ে দিল, “অপারেশন সিঁদুর এখনও চলছে।” তবে এনিয়ে দেশবাসীকে কোনও রকম জল্পনা বা ভুয়ো তথ্যে কান না দেওয়ার আর্জিও জানিয়েছে তারা।

    পহেলগাঁওয়ে বেছে বেছে হিন্দু পর্যটকদের হত্যা (Operation Sindoor)

    গত ২২ এপ্রিল দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে বেছে বেছে ২৭ জন হিন্দু পর্যটককে হত্যা করে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। তার পক্ষকাল পরে পাকিস্তানের বেশ কয়েকটি জঙ্গিঘাঁটি ধ্বংস করে ভারতীয় সেনা। সেই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘অপারেশন সিঁদুর’। যুদ্ধ বিরতি চললেও, সেই অভিযান যে জারি রয়েছে, এদিন তা জানিয়ে দিল ভারতীয় বায়ুসেনা। ‘অপারেশন সিঁদুর’ চলার পরে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছিল, ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করা হয়েছে। ভারতের বিদেশমন্ত্রক সাফ জানিয়ে দেয়, ওই অভিযান শুধুই পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গিদের আস্তানা লক্ষ্য করেই চালানো হয়েছিল। তাতে বেশ কিছু জঙ্গি নিহত হয়। সেই জঙ্গিদের শেষকৃত্যে পাক সেনার উপস্থিতির ছবিও তামাম বিশ্বের কাছে তুলে ধরে ভারত।

    অপারেশন সিঁদুর

    এদিন এক্স হ্যান্ডেলে ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে লেখা হয়েছে, “অপারেশন সিঁদুরে নিজের দায়িত্ব সফলভাবে পালন করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা। দেশের স্বার্থে নিখুঁতভাবে পেশাদারিত্বের সঙ্গে সেই কাজ করেছে তারা। সতর্কতা এবং বিচক্ষণতার সঙ্গে সেই অভিযান করা হয়েছে।” ওই পোস্টেই বায়ুসেনা জানিয়েছে, “এই অভিযান চলছে। সময়মতো সেই বিষয়ে তথ্য দেওয়া হবে। জল্পনা এবং ভুয়ো তথ্যে কান না দেওয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ করছে আইএএফ।”

    প্রসঙ্গত, পহেলগাঁওকাণ্ডের (Operation Sindoor) পরে দীর্ঘদিন কেটে গেলেও এখনও ওই হামলায় জড়িত জঙ্গিদের হদিশ পায়নি ভারত। এই আবহেই শনিবার ঘোষণা হয় যুদ্ধবিরতি। তার জেরে দেশবাসীর একাংশের মনে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে, তাহলে কি পহেলগাঁওকাণ্ডের প্রতিশোধ নিতে ভারত যে অপারেশন সিঁদুর শুরু করেছিল, তার কী হবে? ভারতীয় বায়ুসেনার পোস্টে এর উত্তর পেয়ে গেলেন প্রশ্নকর্তারা। সেনা সাফ জানিয়ে (IAF) দিয়েছে, জঙ্গি দমনের জন্য তাদের ‘অপারেশন সিঁদুর’ (Operation Sindoor) চলছে।

  • IAF: রাজপথ হয়ে গেল রানওয়ে, পর পর নামল সুখোই, রাফাল, মিরাজ! যুদ্ধের প্রস্তুতি?

    IAF: রাজপথ হয়ে গেল রানওয়ে, পর পর নামল সুখোই, রাফাল, মিরাজ! যুদ্ধের প্রস্তুতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন যুদ্ধের প্রস্তুতি। শুক্রবার উত্তরপ্রদেশের গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে (Ganga Expressway) মহড়া চালাল ভারতীয় বায়ুসেনা (IAF)। পহেলগাঁও হত্যাকাণ্ড পরবর্তী সংঘাতের আবহে জাতীয় সড়কের উপর তৈরি করা এফ ফালি রানওয়েতেই জরুরি ভিত্তিতে অবতরণ ও উড়ানের মহড়া দিল ভারতীয় বায়ুসেনা। লক্ষ্য, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য যুদ্ধ পরিস্থিতিতে আপৎকালীন ব্যবহার।

    এই এয়ারস্ট্রিপের বিশেষত্ব

    উত্তরপ্রদেশের শাহজাহানপুর জেলায় গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের (Ganga Expressway) ওপর তৈরি হল এমন এক এয়ারস্ট্রিপ, যেখানে শুধু দিনে নয়, রাতেও নামতে পারবে বায়ুসেনার যুদ্ধবিমান। শুক্রবার এই এয়ারস্ট্রিপের উদ্বোধন করল ভারতীয় বায়ুসেনা (IAF)। দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় এটি এক নতুন অধ্যায়। কারণ এই প্রথমবার, কোনও রাস্তার ওপর তৈরি রানওয়েতে দিন-রাত নির্বিঘ্নে নামল যুদ্ধবিমান। এই এয়ারস্ট্রিপটি তৈরি হয়েছে গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের অন্তর্গত জলালাবাদ এলাকায়। মেরঠ থেকে প্রয়াগরাজ পর্যন্ত প্রায় ৫৯৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই এক্সপ্রেসওয়ের ৮৫ শতাংশ কাজ ইতিমধ্যেই শেষ। এর আগে উত্তরপ্রদেশেই আরও তিনটি এক্সপ্রেসওয়েতে এমন সামরিক উদ্দেশ্যে তৈরি রানওয়ে চালু হয়েছে— আগরা-লখনউ, পূর্বাঞ্চল (পুর্বাঞ্চল) এবং বুন্দেলখণ্ড এক্সপ্রেসওয়েতে। তবে এই শাহজাহানপুরের এয়ারস্ট্রিপই প্রথম, যেখানে রাতে যুদ্ধবিমান ওঠানামা করতে পারবে।

    যুদ্ধের সময় কতটা গুরুত্বপূর্ণ

    সাধারণত বিমান ওঠা-নামার জন্য আলাদা এয়ারবেস বা বিমানঘাঁটি দরকার হয়। কিন্তু যুদ্ধ বা জাতীয় বিপর্যয়ের সময়ে যদি কোনও বিমানঘাঁটি ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে, তখন রাস্তার ওপর এই ধরনের বিকল্প রানওয়ে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ভীষণই কার্যকরী হয়ে উঠতে পারে। এই সাময়িক রানওয়েতে বসানো হয়েছে অত্যাধুনিক আলো ও ন্যাভিগেশন সিস্টেম। ‘ক্যাট-২’ যোগ্যতাসম্পন্ন ইন্সট্রুমেন্ট ল্যান্ডিং সিস্টেম (ILS) প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে, যার ফলে ঘন কুয়াশা বা রাতের অন্ধকারেও সঠিক ভাবে বিমান নামানো যাবে। বিশেষভাবে তৈরি কংক্রিট ব্যবহার করা হয়েছে যাতে ভারী ও দ্রুতগতির যুদ্ধবিমানও অনায়াসে অবতরণ করতে পারে।

    মহড়ায় কোন কোন যুদ্ধবিমান

    ভারতীয় বায়ুসেনা (IAF) সূত্রে খবর, এদিন ভারতীয় বায়ুসেনার রাফাল, মিরাজ ২০০০, সুখোই সু-৩০ এমকেআই-সহ একাধিক যুদ্ধবিমান নিয়ে আসা হয় এই মহড়ার জন্য। এছাড়াও ছিল সি-১৩০জে সুপার হারকিউলিস, এএন-৩২ এবং মি-১৭ভি৫ সেনা চপার। দিনে ও রাতে — দুই পর্যায়েই অবতরণ ও উড়ানের মহড়া হয়েছে। যে কোনও পরিস্থিতিতেই যাতে ভারতীয় বায়ুসেনাকে রোখা না যায়, তা পরীক্ষা করে দেখে নিতেই এই সামরিক মহড়া। পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক বিষিয়ে যাওয়ার পর থেকেই একের পর এক মহড়া শুরু করেছে ভারতীয় সেনা। এবার গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২১ সালের ডিসেম্বরে উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন জেলার সঙ্গে রাজধানী লখনউকে সংযোগকারী গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করেছিলেন।

  • Operation Brahma: ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মায়ানমারে অপারেশন ব্রহ্মা চলাকালীন মাঝ আকাশে সাইবার হামলা, মোকাবিলা বায়ুসেনার

    Operation Brahma: ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মায়ানমারে অপারেশন ব্রহ্মা চলাকালীন মাঝ আকাশে সাইবার হামলা, মোকাবিলা বায়ুসেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মায়ানমারে অপারেশন ব্রহ্মা (Operation Brahma) চলাকালীন ‘জিপিএস-স্পুফিং’ সাইবার হামলার (Cyber Attack) শিকার ভারতীয় বায়ুসেনার C-130J এয়ারক্রাফট। স্পুফিংয়ের ফলে বদলে যায় রিয়েল-টাইম কোয়ার্ডিনেটস। বদলের ফলে মাঝ আকাশে উড়ানের সময় বিমানের নেভিগেশন সিস্টেম বিভ্রান্ত হয়। তবে হার মানেনি বায়ুসেনা। প্রতিরক্ষা সূত্রে জানা গিয়েছে বিপদ বুঝতেই সঙ্গে সঙ্গে ইন্টার্নাল নেভিগেশন সিস্টেমে (আইএনএস) সুইচ করে ফেলে এয়ার ফোর্স পাইলটরা। নিরাপদ ভাবে নেভিগেট করতেই পাইলটদের এই পদক্ষেপ সফল হয়।

    কীভাবে ঘটে সাইবার হামলা

    গত ২৮ মার্চ ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে মায়ানমার। রিখটার স্কেলে ৭.৭ মাত্রার সেই ভূমিকম্পের জেরে রীতিমতো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় মায়ানমারের একাধিক শহর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মায়ানমারের পাশে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করেন। তার পরেই ভারতীয় বায়ুসেনার এয়ারফ্রাফ্ট (IAF Aircraft Faces Cyberattack) ত্রাণসামগ্রী নিয়ে যায় মায়ানমারের বিভিন্ন শহরে। সি-১৩০ জে এবং সি-১৭ গ্লোবমাস্টার এয়ারক্রাফ্টের মাধ্যমে নিয়ে যাওয়া হয় ত্রাণ। মোট ৬টি মিলিটারি এয়ারক্রাফ্ট মায়ানমারে পৌঁছয়। জানা গিয়েছে, ২৯ মার্চ সি-১৩০ জে সুপার হারকিউলিস এয়ারক্রাফ্টেই সাইবার হানা হয়েছিল। ওই এয়ারক্রাফ্ট মায়ানমারের আকাশসীমায় ঢোকার পরেই জিপিএস সিগন্যাল নষ্ট করার চেষ্টা করে সাইবার ক্রিমিনালরা। সে সময়ে ইন্টারনাল নেভিগেশন সিস্টেমসের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছিল এবং বাকি এয়ারক্রাফ্টগুলিকেও এ ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছিল।

    জিপিএস-স্পুফিং কাকে বলে?

    এটি এক ধরনের সাইবার হামলা যেখানে আসল স্যাটেলাইট ডেটাকে মুছে দেয় ভুয়ো সিগনাল। একই ধাঁচের স্পুফিংয়ের ঘটনা আগে কয়েকবার ঘটেছে ভারত-পাকিস্তান বর্ডারে। নভেম্বর ২০২৩ থেকে এখনও পর্যন্ত অমৃতসর এবং জম্মুর কাছে প্রায় ৪৬৫ টি স্পুফিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। এবার ঘটল মায়ানমারে। এই বিষয়টি নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকে। বিশেষজ্ঞদের কথায়, ‘জিপিএস স্পুফিংয়ের মাধ্যমে লোকেশনের ব্যাপারে পাইলটদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়। অন্য দেশের আকাশসীমায় ঘটা এই ধরনের ঘটনার তদন্তও যথেষ্ট সমস্যার। জিপিএস স্পুফিংয়ের জেরে ফ্লাইট দুর্ঘটনার মুখে পড়ার আশঙ্কাও তৈরি হয়।’

     

     

     

     

  • Tejas Mk 1A: তেজস-মার্ক ১এ যুদ্ধবিমানের প্রথম এফ৪০৪ ইঞ্জিন ভারতের হাতে তুলে দিল জিই

    Tejas Mk 1A: তেজস-মার্ক ১এ যুদ্ধবিমানের প্রথম এফ৪০৪ ইঞ্জিন ভারতের হাতে তুলে দিল জিই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়াদিল্লি-ওয়াশিংটন সম্পর্কে নয়া মোড় আনল তেজস মার্ক-১এ (Tejas Mk 1A)। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি যুদ্ধবিমানের জন্য আমেরিকা থেকে চলে এল এফ৪০৪ আইএন২০ ইঞ্জিন (F404 IN20 Engines)। ওই ইঞ্জিনের নির্মাতা সংস্থা জেনারেল ইলেকট্রিকস (জিই) অ্যারোস্পেস। প্রথম ইঞ্জিনটি মঙ্গলবার পাঠিয়েছে বলে তেজস নির্মাণকারী রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ‘হ্যাল’ (হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্যাল লিমিটেড) জানিয়েছে।

    চলতি বছরে মোট ১২টি এফ৪০৪ ইঞ্জিন সরবরাহ

    হ্যাল-এর তরফে জানানো হয়েছে, চলতি বছরে মোট ১২টি এফ৪০৪ ইঞ্জিন সরবরাহ করতে পারে জিই। এরপর থেকে প্রতি বছর ২০টি করে ইঞ্জিন সরবরাহ করতে পারে জিই। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে জিই-র সঙ্গে ৯০টি এফ৪০৪ আইএন২০ ইঞ্জিনের (F404 IN20 Engines) জন্যে ৭১৬ মিলিয়ন ডলারের (প্রায় ৬১৫০ কোটি টাকা) চুক্তি করেছিল হ্যাল। প্রাথমিক ভাবে ২০২৩ সালের শেষপর্ব থেকে ইঞ্জিন সরবরাহ করার কথা ছিল। কিন্তু তা হয়নি। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরে শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের আবহে পুরো প্রক্রিয়া ঘিরে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। এমনকি, ভারতকে ইঞ্জিন সরবরাহের ক্ষেত্রে ট্রাম্প সরকার বিধিনিষেধ বলবৎ করতে পারে বলেও আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত এ সংক্রান্ত সমস্ত জটিলতা কেটে গিয়েছে বলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে।

    বায়ুসেনার হাতে শীঘ্রই তেজস

    প্রসঙ্গত, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে বায়ুসেনাকে ১৬টি তেজস মার্ক-১এ যুদ্ধবিমান (Tejas Mk 1A) সরবরাহ করার কথা ছিল হ্যালের। তবে মার্কিন সংস্থা জেনারেল ইলেকট্রিকের জেরে সেই লক্ষ্য পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে হ্যাল। রিপোর্ট অনুযায়ী, তেজস যুদ্ধবিমান ভারতে তৈরি করা হলেও এর ইঞ্জিন সরবরাহ করার কথা জেনারেল ইলেকট্রিকের। তবে তারা সময় মতো ইঞ্জিন (F404 IN20 Engines) সরবরাহ করছে না। আর তাই পূর্বনির্ধারিত সময় মতো বায়ুসেনর হাতে তেজস যুদ্ধবিমান তুলে দিতে ব্যর্থ হয়েছে হ্যাল। আগামী কয়েক বছরে ৩০০-রও বেশি তেজস (Tejas Mk 1A) যুদ্ধবিমান শামিল করার পরিকল্পনা রয়েছে বায়ুসেনার ফাইটার স্কোয়াড্রনগুলিতে। কিন্তু সরবরাহ থমকে যাওয়ায় ক্ষোভপ্রকাশ করেছিলেন ভারতীয় বায়ুসেনার প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল এপি সিং।

  • F-35 Fighter Jet: ভারতকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান দিচ্ছেন ট্রাম্প! শুনেই রাতের ঘুম উড়েছে পাকিস্তানের, শঙ্কিত চিনও

    F-35 Fighter Jet: ভারতকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান দিচ্ছেন ট্রাম্প! শুনেই রাতের ঘুম উড়েছে পাকিস্তানের, শঙ্কিত চিনও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকায় তৈরি পঞ্চম প্রজন্মের স্টেলথ যুদ্ধবিমান ‘এফ-৩৫ লাইটনিং টু’-সহ (F-35 Fighter Jet) অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম ভারতের কাছে এলে উপমহাদেশের সামরিক ভারসাম্য নষ্ট হবে। এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করল পাকিস্তান। পাক বিদেশ মন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘ভারতে পরিকল্পিত ভাবে উন্নত সামরিক প্রযুক্তি হস্তান্তরের বিষয়ে পাকিস্তান গভীর ভাবে উদ্বিগ্ন। এই ধরনের পদক্ষেপ এই অঞ্চলে সামরিক ভারসাম্যহীনতা বাড়াবে এবং কৌশলগত স্থিতিশীলতা নষ্ট করবে।’’ অন্যদিকে, ভারতকে ট্রাম্পের পেশ করা এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের প্রস্তাবের সমালোচনা করেছে চিনও।

    ভারতকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান

    বৃহস্পতিবার রাতে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করেছেন নরেন্দ্র মোদি। বৈঠকের পরে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানই যৌথ বিবৃতি দেন। সেখানে পাকিস্তানের প্রসঙ্গ ওঠার পাশাপাশি ভারতকে পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান (F-35 Fighter Jet) দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন ট্রাম্প। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, পাকিস্তানের মাটি ব্যবহার করে যাতে জঙ্গি কার্যকলাপ না চলে সেই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে পাকিস্তানকে। অর্থাৎ সন্ত্রাস দমনে দায়িত্ব নিতে হবে পাকিস্তানকেই। ভারত এবং আমেরিকার যৌথ বিবৃতিতে চাপে পড়ে যায় পাকিস্তান। পাকিস্তান নিয়ে দুই দেশের যৌথ বিবৃতিকে আগে ‘এক তরফা’ এবং ‘বাস্তবের সঙ্গে মিল নেই’ বলেছিল পাকিস্তান। এবার ভারতকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি নিয়েও মুখ খেলে শাহবাজ শরিফের সরকার।

    উদ্বিগ্ন পাকিস্তান

    পাক বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র এই নিয়ে বলেন, “ভারতকে অত্যাধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জাম দেওয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন পাকিস্তান। এই ধরনের পদক্ষেপ ওই অঞ্চলে সামরিক ভারসাম্য এবং কৌশলগত স্থিতিশীল অবস্থা নষ্ট করবে।” এফ-৩৫ নিয়ে এখনই চাপে পড়তে শুরু করেছে পাকিস্তান। যদিও এফ-৩৫ না রাশিয়ার এসইউ-৫৭ যুদ্ধবিমান— ভারত কোনটা কিনবে, তা এখনও ঠিক হয়নি, কিন্তু এর ফলে ভারত যে পাকিস্তানের থেকে কয়েক কদম এগিয়ে যাবে তা পাকিস্তানের উদ্বিগ্ন হওয়াতেই স্পষ্ট।

    ট্রাম্পের প্রস্তাব

    হোয়াইট হাউসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান (F-35 Fighter Jet) বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প। সেই সঙ্গে আমেরিকায় তৈরি যুদ্ধযান (ইনফ্র্যান্ট্রি কমব্যাট ভেহিকল্‌) ‘স্ট্রাইকার’, ট্যাঙ্কবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ‘জ্যাভেলিন’, জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র হার্পুন-সহ নানা আধুনিক সমরাস্ত্র ও প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ভারতকে দেওয়ার বিষয়েও আলোচনা হয় ওই বৈঠকে। চলতি মাসেই বেঙ্গালুরুর ইয়ালাহাঙ্কা বায়ুসেনা ঘাঁটিতে ‘এরো ইন্ডিয়া ২০২৫’-এ যুদ্ধকৌশল প্রদর্শন করতে আমেরিকা দু’টি এফ-৩৫ পাঠিয়েছিল। তার পরেই ভারতীয় বায়ুসেনার তার অন্তর্ভুক্তি নিয়ে জল্পনা শুরু হয়। এর পর ট্রাম্প নিজেই প্রস্তাব দিয়েছেন মোদিকে।

    কেন ভয় পাচ্ছে পাকিস্তান

    পাকিস্তান বিমানবাহিনীর হাতে আমেরিকায় তৈরি চতুর্থ প্রজন্মের এফ-১৬ যুদ্ধবিমান রয়েছে। আমেরিকার বায়ুসেনার সেরা বিমান এফ-৩৫ তার চেয়ে অনেক বেশি উন্নত বলেই প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা মনে করেন। শাহবাজ শরিফ সরকারের উদ্বেগের সেটাই মূল কারণ বলে মনে করা হচ্ছে। এফ-৩৫এ যুদ্ধবিমানের (F-35 Fighter Jet) এক একটির দাম আট কোটি মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৬৯৩ কোটিরও বেশি)। এফ-৩৫বি- যুদ্ধবিমানের একটির দাম সাড়ে ১১ কোটি মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৯৯৭ কোটি) এবং এফ-৩৫সি ভ্যারিয়ান্টের একটির দাম ১১ কোটি মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৯৫৩ কোটির বেশি)।

    গেম চেঞ্জার এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান

    বিশেষজ্ঞদের মতে, এফ-৩৫ এই ফাইটার জেটই (F-35 Fighter Jet) আগামীতে ভারতের জন্য হতে পারে গেমচেঞ্জার। বিশ্বের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানগুলির অন্যতম এফ-৩৫ ‘স্টেল্‌থ’ প্রযুক্তি সম্পন্ন। ফলে রেডারের নজরদারি এড়িয়ে শত্রুপক্ষের আকাশসীমায় ঢুকে পড়ে হামলা বা নজরদারির কাজ করতে পারে। কার্যত মেঘনাদের মতো আড়ালে থেকেই চোখের নিমেষে ধ্বংস করে দিতে পারে শত্রু ঘাঁটি। শত্রুদের কাছে অদৃশ্য থেকেও ঢুকে যেতে পারে তাঁদের ডেরায়। ঘরে ঢুকে মেরে আসতে এর জুড়ি মেলা ভার। তৈরি করেছে লকহিড মার্টিন। হালকা ও মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে সজ্জিত এই যুদ্ধবিমান। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী এই যুদ্ধবিমানের আবার তিনটি ভাগ রয়েছে। তালিকায় রয়েছে প্রথম শ্রেণির বিমান এফ-৩৫এ। এটির ক্ষমতা যদিও সাধারণ যুদ্ধবিমানের মতোই। রয়েছে দ্বিতীয় শ্রেণির এফ-৩৫বি। উড়তে উড়তে আচমকা পাক খেয়ে সোজা নামার কৌশল দেখলে চোখে ধাঁধা লাগতে পারে যে কারও। আবার চোখে পলকে পাখির মতো কয়েক সেকেন্ডে উড়েও যেতে পারে। অন্যদিকে তৃতীয় শ্রেণির এফ৩৫-সি বিমানগুলি আবার বিমানবাহী রণতরী থেকে ওড়ার ক্ষমতা রাখে।

    শঙ্কিত চিনও

    সম্প্রতি চিন দু’টি পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরি করেছে। বর্তমানে বিশ্বের মাত্র তিনটি দেশের কাছে এটি আছে – আমেরিকা, চিন এবং রাশিয়া। ভারতের হাতে এই অত্যাধুনিক বিমান এলে ভারতও যে এবার এই তিন দেশের সমকক্ষ হয়ে যাবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এ প্রসঙ্গে চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র গুও ​​জিয়াকুন এই পদক্ষেপের তীব্র সমালোচনা করেছেন। গুও বলেছেন যে, এশিয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল জিও-পলিটিক্সের মঞ্চ হওয়া উচিত নয়। এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা কাম্য।

  • Air Defence System: দেশের আকাশসীমাকে নিশ্ছিদ্র করাই লক্ষ্য, একযোগে কাজ করবে স্থল এবং বায়ুসেনা

    Air Defence System: দেশের আকাশসীমাকে নিশ্ছিদ্র করাই লক্ষ্য, একযোগে কাজ করবে স্থল এবং বায়ুসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সশস্ত্র বাহিনীর দুই শাখা, স্থলসেনা এবং বায়ুসেনার সমন্বয় নিবিড় করার চেষ্টা করছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। চিন, পাকিস্তান এবং সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সঙ্গেও মতানৈক্য, তাই সীমান্তে সদা সতর্ক ভারত। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ভারতকে বিপাকে ফেলতে শত্রুসেনার বিমান কিংবা ক্ষেপণাস্ত্র এমনই গুরুত্বপূর্ণ নিশানা বেছে নিতে পারে। আর তা মাথায় রেখেই এ বার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা (Air Defence System) ঢেলে সাজাচ্ছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী। এই পরিকল্পনা মাথায় রেখেই দুই বাহিনীর সমস্ত আকাশ প্রতিরক্ষা ইউনিটগুলিকে আনা হচ্ছে, ‘ইন্টিগ্রেটেড এয়ার কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম’ (আইএসিসিএস) নামে পরিচালন ব্যবস্থার অধীনে। ইতিমধ্যেই সেই একত্রীকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, বলে খবর।

    সেনার পাশে বায়ুসেনা

    ভারতীয় সেনাবাহিনী (Indian Army) বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পদাতিক বাহিনী। শক্তির দিক থেকে বিশ্বে চতুর্থ স্থানে রয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী (Indian Army)। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিবছর হাজার হাজার যুবক দেশের সবাই নিজের জীবন উৎসর্গ করেন। কারণ পেশা হিসেবে তাঁরা বেছে নেন সেনার চাকরিকেই।‌ কর্তব্য নিষ্ঠা, দেশপ্রেম, ত্যাগ এবং শৌর্য। ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) মূলমন্ত্রে দীক্ষিত হন তাঁরা। দুর্গম কাশ্মীরের সিয়াচেন হিমবাহ থেকে অরুণাচলের চিন সীমান্ত। আবার অন্যদিকে, রাজস্থানের থর মরুভূমির বুকেও সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরীর মতো বিরাজমান ভারতীয় সেনা। ‌শুধু যুদ্ধ‌ কিংবা সীমান্ত সুরক্ষায় নয়। বিভিন্ন বিপর্যয় দুর্যোগে আক্রান্ত দেশবাসীর ত্রাতা হয়ে ওঠে ভারতীয় সেনা।‌ এই অবস্থায় আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্রের যুগে সেনাকে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছে দেশের বায়ুসেনা।

    তিন শাখার যৌথ পদক্ষেপ

    সম্প্রতি প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার একত্রীকরণের (থিয়েটারাইজেশন) কথা ঘোষণা করেন। তাঁর মন্ত্রকের একটি সূত্র জানাচ্ছে, নয়া ব্যবস্থায় রুশ এস-৪০০ থেকে ভারতীয় ‘আকাশ’ (ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র) পর্যন্ত সবই চলে আসবে আইএসিসিএস-এর নিয়ন্ত্রণে। ইতিমধ্যেই স্থলসেনার ‘আকাশতীর এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম’-এর (Air Defence System) ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী আকাশতীর-প্রসঙ্গের উল্লেখ করে বলেছেন, ‘‘চলতি বছরের শেষেই একত্রীকরণের কাজ সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশা করছি।’’

    একই থিয়েটার কমান্ড গঠন 

    বর্তমানে ভারতীয় স্থলসেনা, নৌসেনা এবং বায়ুসেনার দেশজুড়ে পৃথক পৃথক কমান্ড রয়েছে। ‘থিয়েটারাইজেশন’ পদ্ধতির চূড়ান্ত লক্ষ্য হল তিন বাহিনীর ভিন্ন ভিন্ন কমান্ডের পরিবর্তে, একই থিয়েটার কমান্ড গঠন করা। আমেরিকা, রাশিয়া, চিনের মতো দেশে ইতিমধ্যেই এই ব্যবস্থা চালু রয়েছে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, এর ফলে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে সমন্বয়ের ক্ষেত্রে সুবিধা হবে সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার। বাড়বে মারণক্ষমতাও। আকাশ প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে এই পদক্ষেপের ফলে ‘জয়েন্ট এয়ার ডিফেন্স সেন্টার’ (জেএডিসি)-র মাধ্যমে আকাশতীর-সহ সশস্ত্র বাহিনীর রাডারকে একীভূত করা হবে।

    আরও পড়ুন: প্রজাতন্ত্র দিবসে ‘ত্রিশক্তি’! প্রথমবার একসঙ্গে কুচকাওয়াজ করবে সেনার তিন বাহু

    আকাশতীর প্রকল্পে ভরসা

    আকাশতীর প্রকল্পের (Air Defence System) অধীনে ভারতীয় সেনা ও বিমান বাহিনী একটি নিয়ন্ত্রণ ও কমান্ড কেন্দ্রে পরিণত হবে। এর ফলে আকাশতীর প্রকল্পের ব্যবস্থা সুষ্ঠুভাবে চলতে পারবে। এ কারণেই এটিকে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর সমন্বিত ভবিষ্যৎ বলে মনে করা হয়। এর বিশেষ বিষয় হল তিনটি বাহিনী একসঙ্গে কাজ করবে এবং একসঙ্গে শত্রুকে আক্রমণ করতে পারবে। এই প্রযুক্তি সম্পর্কে কথা বললে, ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং বিমান বাহিনীর রাডারগুলিকে মাটিতে মোতায়েন করা হবে এবং আকাশতীর প্রকল্পের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রগুলিকে তাদের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। তথ্য অনুযায়ী, বিমান বাহিনী তার ইন্টিগ্রেটেড এয়ার কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম (আইএসিসিএস) ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রকল্প আকাশতীরের সঙ্গে সংযুক্ত করবে এবং সীমান্ত পর্যবেক্ষণ করা সহজ হবে। এটি আকাশ থেকে ভূমিতে এবং স্থল থেকে আকাশে আক্রমণ করতে সক্ষম হবে। তখন বিমান বাহিনীর ফাইটার জেট শত্রুর দিকে দ্রুত আক্রমণ করবে এবং শত্রুকে আকাশেই ধ্বংস করবে।

    এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম চলমান প্রচেষ্টা

    ভারতীয় বায়ুসেনা ও সেনাবাহিনী তাদের বিমান প্রতিরক্ষা একীভূত করার প্রক্রিয়া (Air Defence System) শুরু করেছিল ২০১৮ সালের জুন মাস থেকে। ২০২০ সালে, তৎকালীন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (সিডিএস) প্রয়াত জেনারেল বিপিন রাওয়াত বিমান প্রতিরক্ষা একত্রীকরণকে “লো হ্যাঙ্গিং ফল” হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। তখন আলাদা একটি আকাশসীমা প্রতিরক্ষা কমান্ড (Air Defence Command) গঠনের কথা উঠেছিল, তবে এখনও পর্যন্ত কিছু চূড়ান্ত হয়নি, কারণ থিয়েটার কমান্ড কনসেপ্ট এখনও কাজের মধ্যে রয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের আশা, ২০২৫ সালেই এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Air Force: আরও শক্তিশালী বায়ুসেনা, ১২টি সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত, বরাত হ্যালকে

    Indian Air Force: আরও শক্তিশালী বায়ুসেনা, ১২টি সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত, বরাত হ্যালকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও ১২টি সুখোই-৩০ এমকেআই (SU-30 MKIs) যুদ্ধবিমান কিনতে চলেছে ভারত। সেজন্য হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের (হ্যাল) সঙ্গে ১৩,৫০০ কোটি টাকার চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, যে চুক্তি হয়েছে, তাতে ভারতীয় বায়ুসেনাকে ১২টি যুদ্ধবিমান দেওয়ার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সরঞ্জামও দেবে হ্যাল। আপাতত ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) হাতে ২৬০টি সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান আছে। এবার যে ১২টি নতুন সুখোই-৩০ কেনা হচ্ছে, সেগুলি দুর্ঘটনায় পড়া যুদ্ধবিমানের শূন্যস্থান পূরণ করবে।

    আরও শক্তিশালী বায়ুসনা

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, ‘‘এই যুদ্ধবিমানগুলি হাতে পেলে ভারতীয় বায়ুসেনার অভিযান চালানোর দক্ষতা আরও বাড়বে। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশের প্রস্তুতি আরও মজবুত হবে।’’ অতীতে লাইসেন্স নিয়ে বিভিন্ন মিগ এবং সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান তৈরি করেছে নাসিকের ‘এয়ারক্রাফট ম্যানফ্যাকচারিং ডিভিশন’। ১৯৬৪ সালে সেটি তৈরি হয়েছিল। আর এবার হ্যালের সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছে, তাতে বিভিন্ন সরঞ্জাম তৈরি করবে ভারতের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্র। ফলে ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর পথে আরও একটা বড় পদক্ষেপ ফেলা হল বলে মনে করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

    আরও পড়ুন: সরাসরি যুদ্ধের ডাক বিএনপি নেতার! বাংলাদেশে আরও তীব্র ভারত-বিদ্বেষের বিষ

    আধুনিক অস্ত্র সজ্জিত

    গত সেপ্টেম্বরেই সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানের ২৩০টি অ্যারো-ইঞ্জিনের জন্য হ্যালের সঙ্গে ২৬,০০০ কোটি টাকার চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। প্রতি বছর ৩০টি এএল-৩১এফপি ইঞ্জিন দেবে হ্যাল। সবমিলিয়ে আট বছরের মধ্যে সবগুলি পেয়ে যাবে বায়ুসেনা। যেগুলি ওড়িশার কোরাপুটে তৈরি করা হবে। প্রযুক্তি সরবরাহ করবে রাশিয়া। হাতেগোনা কয়েকটি সরঞ্জাম আনা হবে বিদেশ থেকে। সেইসঙ্গে ৬৫,০০০ কোটি টাকায় ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানকে আরও আধুনিক করে তোলা হবে। সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানে দেশীয় উত্তর অ্যাক্টিভ ইলেকট্রনিক্যালি স্ক্যানড অ্যারে (AESA) রেডার, ওয়েপন কন্ট্রোল সিস্টেম, নয়া অস্ত্রশস্ত্র যোগ করা হবে বলে সূত্রের খবর। এই নতুন আপগ্রেড করা সুখোই-৩০ বিমানগুলিতে মোতায়েন করা হবে বিমান থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ‘ব্রহ্মোস-এ’ সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল, যা ৪০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার পরিসরে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। আর তার ফলে সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে বলে সংশ্লিষ্ট মহলের মত। যা ভারতীয় বায়ুসেনার ক্ষমতা আরও বাড়াবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Vice Admiral Arti Sarin: নারী শক্তির বিকাশ, সশস্ত্র বাহিনীর মেডিক্যাল সার্ভিসের প্রথম মহিলা ডিজি পেল দেশ

    Vice Admiral Arti Sarin: নারী শক্তির বিকাশ, সশস্ত্র বাহিনীর মেডিক্যাল সার্ভিসের প্রথম মহিলা ডিজি পেল দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের নারী শক্তির বিকাশ। সশস্ত্র বাহিনীর শীর্ষপদগুলির মধ্যে একটিতে আবারও বসলেন এক মহিলা। সশস্ত্র বাহিনী মেডিক্যাল সার্ভিসের ডিজি হলেন ভাইস অ্যাডমিরাল আরতি সারিন (Vice Admiral Arti Sarin)। ভাইস অ্যাডমিরাল সারিন, বর্তমানে ভারতের নৌসেনা, বায়ুসেনা এবং স্থলসেনা তিন বিভাগেরই মেডিক্যাল সার্ভিসের ডিজি হিসেবে কাজ করছেন। এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিরল সম্মান লাভ করলেন।

    নারী শক্তির প্রতীক

    আরতি নৌবাহিনীর প্রথম তিন-চারজন ভাইস অ্যাডমিরালদের (Vice Admiral Arti Sarin) একজন। ডিজি, এএফএমএস, সশস্ত্র বাহিনীর সবচেয়ে সিনিয়র মেডিক্যাল অফিসার হিসাবে কাজ করছেন। তিনি জেনারেল অনিল চৌহান, চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের কাছে সেনাবাহিনীর চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ে কথা বলবেন। সারিন দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে সেনাবাহিনীতে কাজ করছেন। ১৯৮৫ সালে একজন সেনা অফিসার হিসেবে নিজের কাজ শুরু করেন আরতি। এরপর তিনি ভারতীয় বায়ুসেনায় এয়ার মর্শাল হিসেবে কাজ করেন। 

    আরতি একজন ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ। সম্প্রতি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর থেকে তিনি বিশেষ সেনা সম্মান লাভ করেন। দেশে নারী শক্তির প্রতীক হলেন আরতি (Vice Admiral Arti Sarin)। সশস্ত্র বাহিনীতে একজন মহিলা থ্রি-স্টার অফিসার এখনও খুব বিরল। সেখানে আরতির এই সম্মান বা নয়া দায়িত্ব, পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এক নিদর্শন।

    আরও পড়ুন: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য”, ডাক্তারদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বললেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Air Force: ভারতীয় বিমান বাহিনীর ৯২তম বার্ষিকী উদযাপন, সাত হাজার কিমি কার র‍্যালির আয়োজন!

    Indian Air Force: ভারতীয় বিমান বাহিনীর ৯২তম বার্ষিকী উদযাপন, সাত হাজার কিমি কার র‍্যালির আয়োজন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত হাজার কিমি দীর্ঘ কার র‍্যালির আয়োজন করছে ভারতীয় বিমান বাহিনী (Indian Air Force)। র‍্যালি শুরু হবে লাদাখের থোইসে। এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ এয়ারফোর্স স্টেশনগুলির একটি (Anniversary)। র‍্যালি গিয়ে শেষ হবে অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ে।

    কার র‍্যালি (Indian Air Force)

    ভারতীয় বিমান বাহিনীর ৯২তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে এই র‍্যালি হবে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে এ খবর জানানো হয়েছে। থোইসে থেকে ‘বায়ু বীর বিজেতা’ র‍্যালির আনুষ্ঠানিক সূচনা হবে। তার আগে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং ১লা অক্টোবর এখানে জাতীয় যুদ্ধ স্মৃতিসৌধ থেকে র‍্যালিকে বিদায় জানাবেন। প্রসঙ্গত, ভারতীয় বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৩২ সালের ৮ অক্টোবর।

    কী বলছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, উত্তরাখণ্ড যুদ্ধ স্মারকের প্রাক্তন যোদ্ধাদের সমন্বয়ে বায়ুসেনা আয়োজিত র‍্যালির উদ্দেশ্য হল জনগণের মধ্যে বায়ুসেনার গৌরবময় ইতিহাস সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। বিভিন্ন যুদ্ধ ও উদ্ধার অভিযানে বায়ুসেনার যোদ্ধাদের সাহসিকতার কথা তুলে ধরা। যুবসমাজকে দেশসেবায় উৎসাহিত করাও এই র‍্যালির উদ্দেশ্য (Indian Air Force)। থোইসে র‍্যালিটি শুরু হবে ৮ অক্টোবর। ২৯ অক্টোবর সেটি গিয়ে পৌঁছবে তাওয়াংয়ে। র‍্যালিতে অংশ নিচ্ছেন ৫২ জন বায়ু সেনা। এঁদের মধ্যে কয়েকজন মহিলাও রয়েছেন। র‍্যালির বিভিন্ন পর্বে অংশ নেবেন প্রাক্তন বায়ুসেনা প্রধানরাও।

    আরও পড়ুন: “বিশ্বকে আর সন্ত্রস্ত্র করতে পারবে না”, নাসরাল্লাহকে খতম করে দাবি ইজরায়েলের

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, বায়ুসেনারা তাঁদের যাত্রাপথে ১৬টি জায়গায় থামবেন। যোগাযোগ করবেন বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যায়ের পড়ুয়াদের সঙ্গে। বিবৃতিদের জানানো হয়েছে, আইএএফের অ্যাডভেঞ্চার সেল (Anniversary) নেতৃত্ব দিচ্ছে র‍্যালিটির। সমন্বয় সাধনও করছে তারাই (Indian Air Force)।

    আরও পড়ুন: “সনাতন ধর্মকে মুছতে” চাওয়া ছেলেকেই উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসালেন এমকে স্ট্যালিন!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dassault: ভারতে মিরাজ-রাফাল রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্র খুলতে চায় ফরাসি সংস্থা দাসোল

    Dassault: ভারতে মিরাজ-রাফাল রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্র খুলতে চায় ফরাসি সংস্থা দাসোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার পর ভারতকে উন্নত অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহকারী দেশগুলির মধ্যে অন্যতম হল ফ্রান্স। দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারি রয়েছে। সম্প্রতি ভারতকে হাতিয়ার বিক্রির পাশাপাশি ১০০ শতাংশ প্রযুক্তি হস্তান্তরের প্রস্তাব দিয়েছে ইমানুয়েল মাক্রঁর (Emmanuel Macron) দেশ। এবার ফ্রান্সের দাসোল অ্যাভিয়েশন (Dassault) ঘোষণা করল যে তারা উত্তরপ্রদেশের নয়ডায় একটি যুদ্ধবিমান রক্ষণাবেক্ষণ, মেরামত কেন্দ্র স্থাপন করতে যাচ্ছে। এই কেন্দ্রতে ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) ব্যবহৃত ফরাসি যুদ্ধবিমানের রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। 

    ফ্রান্সের সহায়তা

    ভারতীয় বায়ুসেনা প্রায় ৫০টি মিরাজ-২০০০ একক ইঞ্জিন মাল্টি-রোল যুদ্ধবিমান এবং ৩৬টি রাফাল বিমান ব্যবহার করে। দাসোলের (Dassault) প্রস্তাবিত নতুন কেন্দ্র থেকে দুই ধরনের বিমানেরই কাজ করা যাবে। সূত্রের খবর, চলতি বছরেই নয়াদিল্লির সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি সেরে ফেলতে চাইছে ফরাসি প্রশাসন। যা ভারতের সামরিক ক্ষেত্রে বিপ্লব এনে দেবে। ভারতীয় নৌবাহিনী দাসোলের (Dassault) সঙ্গে আরেকটি ২৬টি রাফাল-মেরিন যুদ্ধবিমান কেনার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করতে যাচ্ছে। এই বিমানগুলি আইএনএস বিক্রান্তের ডেক থেকে পরিচালিত হবে। এই বিমানগুলিরও রক্ষণাবেক্ষণ নতুন কেন্দ্র থেকে হবে। ইতিমধ্যেই, ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) জন্য পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরির সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন মাক্রঁ। সম্পূর্ণ প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে ভারতকে ১১০ কিলোনিউটন ক্ষমতাসম্পন্ন জেট ইঞ্জিন দিতে রাজি হয়েছে ফ্রান্স। এছাড়া, নতুন প্রযুক্তি সম্বলিত চারটি অত্যাধুনিক পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন এবং মানববিহীন ডুবোযান (আনম্যানড্ আন্ডারওয়াটার ভেহিক্যল) দিতেও রাজি প্যারিস।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপুুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিকে জোরালো সমর্থন ফ্রান্সের

    নয়া কেন্দ্র স্থাপন

    দাসোলের (Dassault) আধিকারিকরা জানান, ফরাসি সংস্থাটি ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Air Force) এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রকের সঙ্গে কথা বলে নতুন ভারতীয় কোম্পানি, দাসোল অ্যাভিয়েশন মেইনটেনেন্স রিপেয়ার অ্যান্ড ওভারহোল ইন্ডিয়া (ডিএমআরওআই) প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছে। ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারদের জেট ইঞ্জিন নির্মাণের কলাকৌশল শেখানোর কথাও বলেছে এই ফরাসি সংস্থা। উল্লেখ্য, ৩০ সেপ্টেম্বর ফরাসি প্রেসিডেন্ট মাক্রঁর কূটনৈতিক উপদেষ্টা ইমানুয়েল বানের সঙ্গে ভারত-ফ্রান্স কৌশলগত সম্পর্ক নিয়ে বৈঠক করার কথা জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের। এর জন্য প্যারিস যাচ্ছেন তিনি। ১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে ওই বৈঠক।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share