Tag: Indian Navy

Indian Navy

  • Indian Navy: ডুবোজাহাজ থেকে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা করল নৌসেনা

    Indian Navy: ডুবোজাহাজ থেকে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা করল নৌসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আকাশ ও স্থলপথে শত্রুকে শায়েস্তা করতে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র ছিল ভারতের হাতে। এবার ডুবোজাহাজ থেকেও ছোড়া যাবে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র। এদিন ডুবোজাহাজ থেকে ছোড়া পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের (SLBM) সফল পরীক্ষা করল ভারত। বুধবার পরমাণু বিদ্যুৎচালিত ডুবোজাহাজ ‘আইএনএস অরিঘাত’ থেকে এই ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা হয়েছে। এটি কঠিন জ্বালানি দ্বারা চালিত ‘কে-৪’ সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্র বলে জানা গিয়েছে। 

    ‘কে-৪’ মিসাইলের সফল পরীক্ষা

    প্রতিরক্ষামন্ত্র্রক সূত্রে খবর, সাড়ে ৩ হাজার কিমি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম এই আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্রটি। এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লায় বেজিং সহ চিনের গুরুত্বপূর্ণ শহর চলে আসবে। সবচেয়ে বড় কথা, শত্রুর সীমার বাইরে থেকেই এই ক্ষেপণাস্ত্রকে নিক্ষেপ করতে পারবে ভারত। বুধবার সকালে বঙ্গোপসাগরে বিশাখাপত্তনম উপকূল থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা হয়। এই ধরনের পরীক্ষা এই নিয়ে দ্বিতীয়বার করল নৌসেনা। সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, একই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রের আরও কিছু পরীক্ষা চালাবে নৌসেনা। এখনই কোনও সরকারি ঘোষণা না করা হলেও সূত্রের খবর, ‘আইএনএস অরিঘাত’ থেকে কে-৪ মিসাইলের পরীক্ষাটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। কে-৪ মিসাইলের পরীক্ষার জন্য গত কয়েক বছর ধরে শুধুমাত্র সাবমেরিনের পন্টুন ব্যবহার করা হয়েছিল। সূত্রের মতে, পরীক্ষা ফলাফল বিশদভাবে বিশ্লেষণ করা হবে এবং পরবর্তী বিশ্লেষণের পরে উচ্চ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বিস্তারিত জানানো হবে। এই পরীক্ষা সফল হলেই ভারতীয় সেনার মুকুটে যোগ হবে ‘আণবিক ত্রিশক্তি’র পালক। 

    কে-৪ মিসাইলে সজ্জিত ‘আইএনএস অরিঘাত’

    উল্লেখ্য, ভারতের কাছে এই মুহূর্তে পারমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন (SSBN) রয়েছে দুটি। তার একটি হল ‘আইএনএস অরিহন্ত’ এবং অন্যটি ‘আইএনএস অরিঘাত’। দুটি ডুবোজাহাজই পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ করেছে। তবে, ‘আইএনএস অরিহন্ত’ কেবলমাত্র ৭৫০ কিমি পাল্লার ‘কে-১৫’ সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতে পারে। সেই জায়গায় তার উত্তরসূরি ‘আইএনএস অরিঘাত’ ৩,৫০০ কিমি পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়তে সক্ষম। 

    সেনা সূত্রে খবর, আগামী বছরের মধ্যে একই ধরনের আরও একটি ডুবোজাহাজ তৈরি করে ফেলবে ভারতীয় সেনা। যার নাম ‘আইএনএস অরিধমান’। যার ওজন ৭,০০০ টন। ভারতের ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (DRDO) কে-৪ মিসাইলটি তৈরি করেছে যা দেশের নিউক্লিয়ার-পাওয়ারড সাবমেরিনগুলোকে সজ্জিত করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Poorvi Prahar: অরুণাচলে ‘অপারেশন পূর্বী প্রহার’! চিন সীমান্তে ভারতের তিন বাহিনীর মহড়া

    Poorvi Prahar: অরুণাচলে ‘অপারেশন পূর্বী প্রহার’! চিন সীমান্তে ভারতের তিন বাহিনীর মহড়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচলের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলএসি) ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার (স্থল, নৌ এবং বায়ুসেনা) যৌথ যুদ্ধ মহড়া শেষ হল মঙ্গলবার। ‘অপারেশন পূর্বী প্রহার’ নামে গত আট দিন ধরে চলা যুদ্ধাভ্যাসের সমাপ্তি ঘোষণা করেছে সেনা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, সম্ভাব্য যুদ্ধ পরিস্থিতিতে তিন বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই এই প্রস্তুতি।

    কেন এই মহড়া

    ভারতের সামরিক বাহিনীর তিন শাখা অরুণাচল প্রদেশে ‘ইস্টার্ন স্ট্রাইক’ মহড়া চালাচ্ছে। এই যৌথ মহড়ার উদ্দেশ্য হল প্রতিকূল পার্বত্য অঞ্চলে যৌথ অভিযান চালানোর জন্য ভারতীয় বাহিনীর শক্তি বৃদ্ধি করা। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছেন, পূর্ব লাদাখে সীমান্ত সমস্যা নিয়ে চিনের সঙ্গে আলোচনার ইতিবাচক পরিণতির পরে এ বার সিকিম এবং অরুণাচলে ‘নজর’ দিতে চাইছে নয়াদিল্লি। তারই প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসাবে এই ‘পূর্বী প্রহার’ বা ‘ইস্টার্ন স্ট্রাইক’ মহড়া।

    প্রকৃত যুদ্ধ পরিস্থিতির মোকাবিলা 

    সেনা সূত্রের খবর, চিন সীমান্তে এই মহড়ায় যোগ দেয় বায়ুসেনার বিভিন্ন যুদ্ধবিমান ও নজরদারি বিমান, দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ‘অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার’ রুদ্র। আমেরিকা থেকে আনা ১৫৫ মিলিমিটারের এম-৭৭৭ আলট্রালাইট হাউইৎজারের পাশাপাশি সোয়ার্ম ড্রোন, ফার্স্ট পার্সন ভিউ (এফপিভি) ড্রোন, এবং লয়টারিং মিউনিশন (আত্মঘাতী ড্রোন)-সহ অত্যাধুনিক নানা প্রযুক্তির পরীক্ষামূলক ব্যবহার করেছে সেনা। দেশের প্রতিরক্ষা বিভাগে সেনার তিন শাখার জওয়ান ও অফিসারেরা পরিচিত হয়েছেন। প্রকৃত যুদ্ধ পরিস্থিতির কীভাবে মোকাবিলা করতে হয় তা, তরুণ অফিসারদের শেখানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Japan Agreement: ভারত-জাপান বিশেষ প্রতিরক্ষা-চুক্তি, নৌসেনার রণতরীগুলিতে বসবে ‘স্টেলথ’ মাস্তুল

    India Japan Agreement: ভারত-জাপান বিশেষ প্রতিরক্ষা-চুক্তি, নৌসেনার রণতরীগুলিতে বসবে ‘স্টেলথ’ মাস্তুল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও জাপানের মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি (India Japan Agreement) স্বাক্ষরিত হল। সম্প্রতি টোকিওতে স্বাক্ষরিত ওই চুক্তি মোতাবেক এই দুই দেশ যৌথভাবে ‘ইউনিফাইড কমপ্লেক্স রেডিও অ্যান্টেনা’ (UNICORN Mast) মাস্ট বা জাহাজের মাস্তুল তৈরি করবে, যা একটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থা হবে। 

    ইউনিকর্ন মাস্ট

    সামরিক সূত্রে খবর, ভারতীয় নৌবাহিনীর জাহাজেগুলির স্টেলথ বৈশিষ্ট্য বাড়ানোর জন্য এই নতুন প্রজন্মের ইউনিকর্ন মাস্ট (UNICORN Mast) বা মাস্তুল সিস্টেম বসানো হবে। তিনটি জাপানি কোম্পানি মিলিতভাবে এই প্রযুক্তি তৈরি করে। এই অ্যান্টেনাগুলি বর্তমানে জাপান মেরিটাইম সেলফ-ডিফেন্স ফোর্সের মোগামি-শ্রেণির ফ্রিগেটে মোতায়েন করা আছে। প্রচলিত মাস্তুলের পরিবর্তে একাধিক যোগাযোগ সিস্টেমের অ্যান্টেনাকে একত্রিত করে পুরোটা একটা রেডোম-এর মধ্যে ঢেকে দিয়ে রেডার ক্রস-সেকশন (RCS) হ্রাস করে এই নয়া প্রযুক্তি (UNICORN Mast) জাহাজগুলিকে অধিকমাত্রায় স্টেলথ করে তুলবে। একইসঙ্গে অত্যাধুনিক অ্যান্টেনা থাকায় নিজেদের মধ্যে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগও স্থাপন সম্ভব হবে (India Japan Agreement)। এর ফলে একদিকে যেমন শত্রুদের মোকাবিলায় নিজেদের মধ্যে সমন্বয় সাধন সহজ হবে। অন্যদিকে, শত্রুর রেডারে অদৃশ্য থাকতে পারবে। এর ফলে, বিশেষ করে স্পর্শকাতর পরিবেশে নৌবাহিনী তার কার্যকারিতা উন্নত করতে পারবে।

    ভারত-জাপান বন্ধুত্ব 

    প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে প্রথমবার ভারত ও জাপানের মধ্যে এই ধরনের চুক্তি (India Japan Agreement)  স্বাক্ষরিত হল। টোকিওতে ভারতীয় দূতাবাসে ১৫ নভেম্বর এই চুক্তি স্বাক্ষরের সময় উপস্থিত ছিলেন ভারতের টোকিওস্থ রাষ্ট্রদূত সিবি জর্জ এবং জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অধীন অধিগ্রহণ প্রযুক্তি ও লজিস্টিক্স সংস্থার কমিশনার ইশিকাওয়া তাকেশি। এই চুক্তি ২০১৫ সালের ভারত-জাপান প্রতিরক্ষা (India Japan Agreement) সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি স্থানান্তর চুক্তির অন্তর্গত। ভারতীয় নৌবাহিনী সূত্রে খবর, জাপানের সহযোগিতায় এই উন্নত প্রযুক্তি (UNICORN Mast) ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ‘ভারত ইলেকট্রনিকস লিমিটেড’ দ্বারা ভারতের মাটিতে তৈরি হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: শঙ্কায় চিন! আরও দুটি উন্নত পারমাণবিক ঘাতক ডুবোজাহাজ নির্মাণে অনুমোদন কেন্দ্রের

    Indian Navy: শঙ্কায় চিন! আরও দুটি উন্নত পারমাণবিক ঘাতক ডুবোজাহাজ নির্মাণে অনুমোদন কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তান ইস্যুতে কানাডা ও আমেরিকার সঙ্গে কূটনৈতিক যুদ্ধ। চিনের সঙ্গে লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় সীমান্ত সংঘাতে ইতি। এসবের মাঝে ফৌজি প্রস্তুতিতে কোনও খামতি রাখছে না ভারত। সম্প্রতি ভারতীয় নৌবাহিনীর (Indian Navy) জন্য দুটি পারমাণবিক শক্তিচালিত (Nuclear Submarines) ঘাতক সাবমেরিন (SSN) নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক। এই সাবমেরিনগুলো বিশাখাপত্তনমের শিপ বিল্ডিং ইয়ার্ডে তৈরি করা হবে। প্রকল্পটির জন্য ব্যয় হবে প্রায় ৪৫,০০০ কোটি টাকা।

    অপেক্ষার ফল

    এই চুক্তিটি দীর্ঘদিন ধরে আটকে ছিল। ভারতীয় নৌবাহিনী (Indian Navy) এর অনুমোদনের জন্য ক্রমাগত চাপ দিচ্ছিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রককে। ভারত ছয়টি এরকম সাবমেরিন অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করছে, যা বৃহত্তর সাবমেরিন যুদ্ধ-কৌশলের অংশ। এই এসএসএন অ্যাটাক সাবমেরিনগুলোর ভূমিকা, কার্যপদ্ধতি বা বৈশিষ্ট্য পারমাণবিক ব্যালিস্টিক সাবমেরিন (Nuclear Submarines) বা এসএসবিএন-এর থেকে আলাদা। গত ৯ অক্টোবর কেন্দ্রের নিরাপত্তা সংক্রান্ত ক্যাবিনেট কমিটি নৌসেনার এই অ্যাটাক বা ঘাতক ডুবোজাহাজ তৈরির পরিকল্পনায় ছাড়পত্র দিয়েছে। যাতে জল-যোদ্ধার আরও দু’টি পরমাণু শক্তিচালিত ‘হামলাকারী’ ডুবোজাহাজ (অ্যাটাক সাবমেরিন) তৈরির কথা বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সাইবার অপরাধের নতুন ফাঁদ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’! সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    অন্য সাবমেরিনের থেকে কেন আলাদা

    এসএসএন (SSN) এবং এসএসবিএন (SSBN) উভয় সাবমেরিনই পারমাণবিক শক্তিচালিত (Nuclear Submarines)। তবে তাদের ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা এবং বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পরমাণু শক্তির হামলাকারী ডুবোজাহাজ থেকে পরমাণু অস্ত্রবহণে সক্ষম ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা যায় না। কিন্তু আকারে ছোট এই জলযানগুলি মাসের পর মাস জলের নীচে থাকতে পারে। শুধু তাই নয়, নিঃশব্দে শত্রুর যুদ্ধজাহাজ ডোবাতে এগুলি সিদ্ধহস্ত। ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) যুক্তি, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় ‘দাদাগিরি’ চালায় চিনের পিপলস্‌ লিবারেশন আর্মির জলযোদ্ধারা। তা ছাড়া বেজিংয়ের হাতে বেশি সংখ্যায় ডুবোজাহাজ রয়েছে। সেটা মোকাবিলার জন্য এখন থেকে ঘুঁটি সাজাচ্ছেন নৌসেনা অফিসারেরা।

    প্রতিরক্ষায় গুরুত্ব মোদি সরকারের

    ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রতিরক্ষা বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সমর বিশেষজ্ঞদের কথায়, চিনা ডুবোজাহাজগুলিতে ‘ডং ফেং ২১’ এবং ‘ডং ফেং ২৬’-এর মতো দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। যুদ্ধ বাঁধলে তা ভারতের বড়সড় ক্ষতি করতে পারে। ওই সময়ে বেজিংয়ের রণতরী ডোবানোর প্রয়োজন হবে। আর সেই কারণেই নৌসেনায় (Indian Navy) এবার নিউক্লিয়ার ব্যালিস্টিক সাবমেরিনের (Nuclear Submarines) পাশাপাশি নিউক্লিয়ার অ্যাটাক সাবমেরিনের সংখ্যাও বাড়াতে চাইছে নয়াদিল্লি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Navy: ভেঙে পড়া নৌসেনার সি-গার্ডিয়ান ড্রোন প্রতিস্থাপন করবে মার্কিন সংস্থা

    Indian Navy: ভেঙে পড়া নৌসেনার সি-গার্ডিয়ান ড্রোন প্রতিস্থাপন করবে মার্কিন সংস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাদাখ সংঘাতের পর থেকেই সমুদ্র সুরক্ষা কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত (Indian Navy)। চিনকে আরও কড়া বার্তা দিতে সমুদ্রেও রণসজ্জা তৈরি হয়েছে। ভারত মহাসাগরে মোতায়েন করা হয়েছে নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ। চিন এবং পাশাপাশি পাকিস্তান, এই দুই বিরোধী শক্তিকে রুখতে সবরকম প্রস্তুতি চূড়ান্ত করার পরিকল্পনা চলছে দফায় দফায়। গত তিন সপ্তাহ ধরে ভারত মহাসাগর ও বঙ্গোপসাগর চষে ফেলছে দুটি ‘এমকিউ-৯বি সি-গার্ডিয়ান’ (MQ-9B Sea Guardian) ড্রোন। এগুলি আমেরিকার থেকে লিজ নিয়েছিল ভারত। কিন্তু গত বুধবার তার মধ্যে একটি ড্রোন হঠাতই যান্ত্রিক ত্রুটির সম্মুখীন হয় এবং বিকল হয়ে যায়। একটা ড্রোন দিয়ে যেহেতু নজরদারি চালানো সম্ভব নয় তাই শীঘ্রই ওই বিকল ড্রোন প্রতিস্থাপন করতে চলেছে মার্কিন সংস্থা জেনারেল অ্যাটমিকস (General Atomics)। ভারত-মার্কিন (Indian Navy) লিজ চুক্তি অনুযায়ী জেনারেল অ্যাটমিকস ড্রোন পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করছে।

    দ্রুত কেন প্রয়োজন এই ড্রোন

    পূর্ব লাদাখের গলওয়ান উপত্যকায় চিনা সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষের পর আমেরিকার কাছ থেকে দু’টি ‘এমকিউ-৯বি সি-গার্ডিয়ান’ (MQ-9B Sea Guardian) ড্রোন লিজ নিয়েছিল নয়াদিল্লি। ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনা কার্যকলাপের উপর নজর রাখতেই ড্রোনগুলি ব্যবহার করছে ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy)। ভারত মহাসাগরে বরাবরই আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে চিন। পূর্ব লাদাখে সীমান্ত সংঘাতের পর থেকে সমুদ্রেও চোরাগোপ্তা পথে হামলা চালানোর ছক কষছে তারা। তাই সুরক্ষা কয়েকগুণ বাড়ানো হয়েছে। চেন্নাইয়ের ৮০ কিলোমিটার পূর্বে আরাক্কোনাম এয়ারবেস থেকে নামানো হয়েছে দুটি সি-গার্ডিয়ান ড্রোন। সি গার্ডিয়ান হল হাই অল্টিটিউড লং এন্ডুর‍্যান্স – রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্র্যাফট (HALE-RPA), যা সমুদ্রের উপরে ৪০ হাজার ফুট উচ্চতা অবধি উড়তে পারে। টানা ৩৩ ঘণ্টা আকাশে ঘুরে নজরদারি চালাতে পারে। রিমোর্ট কন্ট্রোলে চালনা করা যায় এই ড্রোন। নৌসেনা (Indian Navy) জানাচ্ছে, শীত নেমেছে লাদাখে। তাপমাত্রা পৌঁছেছে হিমাঙ্কের নিচে। তুষারপাত শুরু হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে পাহাড়ি এলাকার বদলে সমুদ্রে হামলা চালানোর চেষ্টা করতে পারে চিন। বিশেষত সমুদ্র উপকূলীয় দ্বীপগুলিতে নজরদারি চালাতে তাই এই ড্রোন প্রয়োজন।

    আরও পড়ুন: “পাকিস্তান আর কংগ্রেসের অ্যাজেন্ডা একই”, কাটরার সভায় সরব মোদি

    ড্রোন প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা

    ভারতীয় নৌবাহিনী (Indian Navy) সূত্রে খবর, বুধবার প্রযুক্তিগত ব্যর্থতার সম্মুখীন হওয়ার পরে চেন্নাইয়ের কাছে বঙ্গোপসাগরে আছড়ে পড়েছিল দুর্ঘটনাগ্রস্ত ড্রোনটি (MQ-9B Sea Guardian)। ভারতীয় নৌবাহিনী জানিয়েছে, চেন্নাইয়ের কাছে আরাককোনামের নৌসেনার বিমানঘাঁটি আইএনএস রাজালি থেকে ড্রোনটি পরিচালনা করা হচ্ছিল। চেন্নাইয়ের উপকূলে ঘটে যাওয়া এই দুর্ঘটনার বিষয়ে ভারতীয় নৌবাহিনী প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংকে জানায়। তারপরই দ্রুত ড্রোনটি প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: শত্রুর ঘুম ছোটাতে দেশে তৈরি হবে মানবহীন ডুবোজাহাজ, বরাদ্দ ২,৫০০ কোটি টাকা

    Indian Navy: শত্রুর ঘুম ছোটাতে দেশে তৈরি হবে মানবহীন ডুবোজাহাজ, বরাদ্দ ২,৫০০ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যত সময় এগোচ্ছে ভারত প্রতিরক্ষা (Defence Ministry) খাতে ততই যেন আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, মেশিন, ড্রোন, ট্যাঙ্ক সহ আরও অনেক কিছুর জন্য এখন আর অন্যান্য দেশের ওপর নির্ভর করে থাকতে হয় না ভারতকে। এখন মেক ইন ইন্ডিয়ার আওতায় জিনিসপত্র তৈরি করে নিজেদের অস্ত্রভান্ডারকে আরও জোরদার করছে ভারত। এবার মানবহীন ডুবোজাহাজ বা ডুবোযান (Unmanned Underwater Vessels) তৈরির জন্য ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র। নৌবাহিনীর (Indian Navy) এই প্রকল্প বাস্তব রূপ পেলে শত্রুপক্ষের বুক কেঁপে যাবে তা বলাই বাহুল্য।

    কী এই মানবহীন ডুবোজাহাজ

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Defence Ministry) সূত্রে খবর, এই মানববিহীন ডুবোযানের মূল উদ্দেশ্য হবে শত্রুদেশের সাবমেরিন বা জাহাজকে ধ্বংস করা। এই ১০০ টনের নয়া ডুবোযানগুলি ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) জন্য জলতলে নজরদারি, মাইন পাতা এবং অস্ত্র ব্যবহারের দক্ষতাকে বাড়িয়ে তুলবে। ২০২৭ সালের মধ্যে ভারতীয় নৌবাহিনীর ভান্ডারে অন্তত ২০০টি বিভিন্ন শ্রেণির যুদ্ধজাহাজ মজুত করার লক্ষ্য নিয়েছে কেন্দ্র। মানবহীন ডুবোযান (Unmanned Underwater Vessels) নির্মাণ তারই অঙ্গ। ড্রোনের ব্যবহার ক্রমবর্ধমান হওয়ায়, প্রতিরক্ষামন্ত্রক সম্প্রতি এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে মানবহীন ডুবোজাহাজ বা ডুবোযান তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়।

    কী কী সুবিধা

    এই ডুবোযানগুলি (Unmanned Underwater Vessels) নৌসেনাকে জলের নীচে বিশেষ সুবিধা প্রদান করবে এবং দেশের জলসীমাকে নিশ্ছিদ্র করতে সাহায্য করবে বলে জানিয়েছেন প্রাক্তন নৌসেনা ভাইস চিফ ভাইস অ্যাডমিরাল এস এন ঘোরমাডে। মাইন পাতা ও মাইন পরিষ্কার করা, নজরদারি, এবং অস্ত্র নিক্ষেপের মতো বিভিন্ন কাজে এই ডুবোযানগুলিকে ব্যবহার করার পরিকল্পনা রয়েছে। ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy) আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রকল্পটির জন্য দরপত্র প্রকাশ করবে। ভারতীয় শিপইয়ার্ডগুলি আত্মনির্ভর ভারতের অধীনে এই প্রকল্পের জন্য বিড করবে, বলেও জানা গিয়েছে। নৌসেনা চায় যে এই মানবহীন ডুবোযানগুলি দীর্ঘ সময় ধরে দূরত্বে জলের তলায় থাকতে সক্ষম হোক, যাতে সন্দেহজনক জাহাজ থেকে শুরু করে শত্রুর বিভিন্ন কাজের ওপর নজর রাখা যায় এবং জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থ রক্ষা করা যায়। ড্রোনের মতোই ওই ডুবো-জলযানের (Unmanned Underwater Vessels) ক্যামেরায় ধরা পড়বে সমুদ্রের জলে ভেসে থাকা বস্তুর ছবিও। এমনকী, সাবমেরিনের গতিবিধিও জানা যেতে পারে। যিনি রিমোটের সাহায্যে জলযানটি পরিচালনা করবেন, চাইলে গুলিও চালাতে পারবেন তিনি (Indian Navy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • INS Arighat: ভয় পাচ্ছে চিন-পাকিস্তান! পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম দ্বিতীয় ডুবোজাহাজ পেল নৌসেনা

    INS Arighat: ভয় পাচ্ছে চিন-পাকিস্তান! পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম দ্বিতীয় ডুবোজাহাজ পেল নৌসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌসেনার নতুন সদস্য ‘আইএনএস অরিঘাত’ (INS Arighat)। বৃহস্পতিবার অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমে নৌসেনার (Indian Navy) নতুন সদস্য হিসাবে যোগ দিল পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম এই ডুবোজাহাজ। সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে বানানো হয়েছে এই ডুবোজাহাজ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, এর ধারণা থেকে নকশা, নির্মাণ এবং একীভূত করা – সবটাই হয়েছে সম্পূর্ণ দেশীয়ভাবে। এটি দেশের দ্বিতীয় পরমাণু শক্তিচালিত ডুবোজাহাজ। এই ডুবোজাহাজ সাধারণ সাবমেরিনের তুলনায় অনেক বেশিক্ষণ জলের নীচে ডুবে থাকতে পারে। ফলে, শত্রুর চোখকে ফাঁকি দিতে এর জুড়ি মেলা ভার।

    ঘুম ছুটবে চিনের

    ভারতের পূর্ব ও পশ্চিমে দুই বিশাল জলসীমা। বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগর। দুই সাগর দক্ষিণে এসে মিশেছে ভারত মহাসাগরে। ফলে দেশের পূর্ব-পশ্চিমের দুই জলসীমাই যাতে সমান সুরক্ষিত থাকে সে জন্য নৌসেনার (Indian Navy) চাহিদা ছিল অন্তত ২টি বিমানবাহী রণতরী। আইএনএস বিক্রমাদিত্যর পর আইএনএস বিক্রান্ত এসে যাওয়ায় সে প্রয়োজন মিটেছে। একইভাবে নৌসেনার দাবি ছিল চিনের বিপদের কথা মাথায় রেখে অন্তত ২টো পরমাণু শক্তিচালিত ডুবোজাহাজ চাই-ই চাই। এতদিন ভারতের হাতে ১টা পরমাণু শক্তিচালিত ডুবোজাহাজ ছিল। ২০১৮ সাল থেকে কাজ করছে আইএনএস অরিহন্ত। এবার তার সঙ্গেই নৌ-সেনায় এসে গিয়েছে আইএনএস অরিঘাত (INS Arighat)। পাকিস্তানের একটা বড় অংশ ও চিনের ইউনান প্রদেশ চলে আসছে এর আওতায়।

    নৌসেনার প্রশংসায় রাজনাথ

    অন্তর্ভুক্তির অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি জানান, দেশের পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং ভারত উপমহদেশীয় অঞ্চলে কৌশলগত ভারসাম্য এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে আইএনএস অরিঘাত। দেশীয় এই সাবমেরিনের অন্তর্ভুক্তির জন্য ভারতীয় নৌবাহিনী এবং ডিআরডিও-র ভূয়সী প্রশংসা করেন রাজনাথ সিং। এ প্রসঙ্গে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর মন্ত্রকে স্মরণ করে রাজনাথ বলেন, “আজকের এই কৃতিত্ব আত্মনির্ভরতার এক জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত। ভারত একটি উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার দিকে এগিয়ে চলেছে। প্রতিরক্ষা সহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমাদের দ্রুত এগোতেই হবে। বিশেষ করে বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এটা অপরিহার্য। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পাশাপাশি, আমাদের একটা শক্তিশালী সামরিক বাহিনী লাগবে। যাতে আমাদের সৈন্যরা ভারতের মাটিতে তৈরি সেরা মানের অস্ত্র এবং প্ল্যাটফর্মগলি পায়, আমাদের সরকার তার জন্য অভিযানে নেমেছে।”

    অত্যাধুনিক সাবমেরিনে নতুনত্ব

    সূত্রের খবর, ‘আইএনএস অরিঘাত’-এ (INS Arighat) ১২টি কে-১৫ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র থাকবে। যে ক্ষেপণাস্ত্রগুলি ১,৫০০ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুকে অনায়াসে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম। পরমাণু শক্তিকে ব্যবহার করে এই জাহাজ সমুদ্রের উপরে ঘণ্টায় ২৮ কিলোমিটার বেগে চলবে। সমুদ্রের নীচে ঘণ্টায় এর গতিবেগ ৪৪ কিলোমিটার। ১১৩ মিটার দৈর্ঘ্যের এই জাহাজ সমুদ্রের ৯৮০ থেকে ১৪০০ ফুট নীচ দিয়ে চলতে পারে। কে-১৫ ক্ষেপণাস্ত্রের পাশাপাশি এই জাহাজে চারটি কে-৪ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে। যেগুলি ৩,৫০০ কিমি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। ক্ষেপনাস্ত্র ছাড়াও ২১ ইঞ্চির চারটি টর্পিডো লঞ্চার টিউব রয়েছে এই ডুবোজাহাজে। নতুন ডুবোজাহাজে দরকারে পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা বাড়ানোও যাবে।

    নৌসেনার পরিকল্পনা

    চিন ও পাকিস্তানকে ঠেকাতে ভারতের নৌসেনার (Indian Navy) পরিকল্পনা এখানেই শেষ নয়। আগামী বছর নৌসেনায় যোগ দেবে আরও একটা পরমাণু শক্তিধর সাবমেরিন। যার নাম ‘আইএনএস অরিদমন’। যাতে থাকবে সাড়ে ৩ হাজার কিলোমিটার পাল্লার পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। আর দেশে চার নম্বর নিউক্লিয়ার সাবমেরিন তৈরির কাজ এখন চলছে। সূত্রের খবর, এই ৪টি ছাড়া আরও ২টি নিউক্লিয়ার অ্যাটাক সাবমেরিন নির্মাণের পরিকল্পনা এখন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা সংক্রান্ত কমিটির ছাড়পত্রের অপেক্ষায়। এটা সহজেই অনুমেয়, সবকটা জাহাজ হাতে চলে এলে বঙ্গোপসাগর, আরব সাগর এবং ভারত মহাসাগরে চিনের চোখ রাঙানোর দিন শেষ হয়ে যাবে। তাই এখন থেকেই কিছুটা ব্যাকফুটে খেলতে শুরু করেছে চিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chinese Mariner Rescue: ঝড় উপেক্ষা করে চিনা নাবিককে উদ্ধার ভারতীয় নৌসেনার, প্রশংসা বেজিংয়ের

    Chinese Mariner Rescue: ঝড় উপেক্ষা করে চিনা নাবিককে উদ্ধার ভারতীয় নৌসেনার, প্রশংসা বেজিংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক চিনা নাবিককে উদ্ধার করল ভারতীয় নৌ-বাহিনী (Indian Navy)। গুরুতর আহত ওই চিনা নাবিকের চিকিৎসা চলছে। মুম্বই মেরিটাইম রেসকিউ কো-অর্ডিনেশন সেন্টার মঙ্গলবার ‘ঝিং শান মেন’ নামে একটি চিনা বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে ওই নাবিককে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার (Chinese Mariner Rescue) করে ভারতীয় নৌসেনা। এই নৌযানের অবস্থান মুম্বই উপকূল থেকে ২০০ (৩৭০ কিলোমিটার) নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল।

    বিষম পরিস্থিতে নাবিককে উদ্ধার (Chinese Mariner Rescue)

    জানা গিয়েছে, নৌ-বাহিনীর মেরিটাইম রেসকিউ কো-অর্ডিনেশন সেন্টার এর কাছে একটি জরুরি বার্তা (এসওএস) আসে। তাতে জানানো হয়, ৫১ বছর বয়সি ওই নাবিক আহত হয়েছেন। তাঁর প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। তাঁকে বাঁচানো প্রয়োজন। এরপর ভারতীয় (Indian Navy) নৌবাহিনীর ‘সি কিং’ হেলিকপ্টারকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। আইএনএস শিখরা থেকে হেলিকপ্টার উড়ে গিয়ে ওই নাবিককে উদ্ধার (Chinese Mariner Rescue) করে।  যদিও উদ্ধারের সময় খুব জোরালো ঝড় বইছিল সমুদ্রের উপর দিয়ে। জানা গিয়েছে, ৪৫ নট (৮৩.৩৪ কিমি/ঘণ্টা) গতি ছিল ওই ঝোড়ো হাওয়ার। এই কঠিন পরিস্থিতিতে ওই নাবিককে এয়ার লিফট করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    আরও পড়ুন: ‘‘ইতিহাস থেকে শেখেনি…’’, কার্গিল বিজয় দিবসে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা মোদির

    নাবিককে উদ্ধারের প্রশংসা করলেন চিনা রাষ্ট্রদূত (Indian Navy)

    নাবিককে (Chinese Mariner Rescue) উদ্ধারের ঘটনায় ভারতীয় নৌবাহিনীর (Indian Navy) প্রশংসা করেছেন ভারতে নিযুক্ত চিনা রাষ্ট্রদূত জু ফেইহং। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “একজন চিনা ক্রু সদস্যকে ভারতীয় নৌ-বাহিনী যেভাবে জরুরি পরিষেবা এবং অন্যান্য সাহায্য করেছে আমরা তার প্রশংসা করি। এখন চিনা নাগরিকের ফলো আপ চিকিৎসা চলছে। চিন ও ভারতে মানুষ প্রথম এবং জীবন প্রথম, এটাই দর্শন।

    ভারত ও চিনের বিদেশমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

    অন্যদিকে, আসিয়ান বৈঠকের ফাঁকে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর চিনা বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন এবং প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা এবং অতীত চুক্তিগুলির প্রতি সম্মান নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। ভারতীয় বিদেশমন্ত্রীর জোর দিয়ে বলেন, “সম্পর্কের স্থিতিশীলতা উভয় দেশের পারস্পরিক স্বার্থ রক্ষা করবে। স্থিতিশীলতায় বিঘ্ন হলে দুই দেশের ক্ষতি হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maldives Islands: চিনের দাদাগিরি রুখতে মলদ্বীপের কাছে সামরিক কার্যকলাপ বাড়াচ্ছে দিল্লি

    Maldives Islands: চিনের দাদাগিরি রুখতে মলদ্বীপের কাছে সামরিক কার্যকলাপ বাড়াচ্ছে দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও চিনের সীমান্ত রয়েছে প্রায় চার হাজার কিলোমিটারেরও বেশি। দুই দেশের সীমান্ত নিয়ে সমস্যা প্রায়ই খবরের শিরোনামে আসে। পৃথিবীর প্রথম দুই জনবহুল দেশের সংঘাত তবে বর্তমানে আর মাত্র চার হাজার কিলোমিটারের সীমানা জুড়েই সীমাবদ্ধ নেই। বর্তমানে তা মহাসাগর ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতেও (Maldives Islands) ছড়িয়ে পড়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক রুটের দখল নিজেদের কাছেই রাখতে চায় বেজিং। চিনের দাদাগিরি রুখতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে দিল্লিও। নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করতে সামরিক কার্যকলাপও (Indian Armed Forces) বৃদ্ধি করেছে ভারত।

    লাক্ষাদ্বীপের মালিকু দ্বীপে নতুন সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলেছে মোদি সরকার 

    লাক্ষাদ্বীপের মালিকু দ্বীপে নতুন সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলেছে মোদি সরকার। সরকারি সূত্রে খবর, মালিকু দ্বীপের এই সামরিক ঘাঁটিগুলিতে (Indian Armed Forces) নতুন দুটি বিমান ঘাঁটি করা হবে আবার অন্যদিকে আগাত্তি দ্বীপের বর্তমানে যে সামরিক ঘাঁটি রয়েছে সেটিকেও ঢেলে সাজানো হবে বলে জানা গিয়েছে। কূটনৈতিকভাবে এই দুটি দ্বীপের অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুটি দ্বীপই আরব সাগরে অবস্থিত এবং বিশ্বের যে প্রধান সামুদ্রিক বাণিজ্যপথ রয়েছে তার অর্ধেক রাস্তাই এই অঞ্চলে অবস্থিত। অর্থাৎ বিশ্বের সামুদ্রিক বাণিজ্য পথে চিনের দাপট রুখতে ভারতের এমন কূটনৈতিক পদক্ষেপ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    বিমান ঘাঁটিগুলি বাণিজ্যিক কাজেও ব্যবহার করা হবে

    ভারত সরকারের তরফ জানানো হয়েছে, এই বিমান ঘাঁটিগুলি বাণিজ্যিক কাজেও ব্যবহার করা হবে। দীর্ঘদিন ধরেই বেজিং উদ্যোগ নিয়েছে মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার দেশগুলির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে অর্থাৎ যে কোনও মূল্যে এই অঞ্চলগুলিতে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করতে চায় চিন। ঠিক এই কারণেই আফ্রিকা মহাদেশের ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে চিনা কোম্পানিগুলির ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি নজরে পড়ে। ওই দেশগুলির সেনাবাহিনীর সঙ্গে চিনের সেনা যৌথ মহড়াও করে। সামরিক চুক্তিও সম্পাদন করছে বেজিং। সামরিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় বেজিং ওই দেশগুলির সঙ্গে।

    ভারতকে রুখতে পাকিস্তানের সঙ্গে চিনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক

    আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা, সাধারণভাবে সারা বিশ্বজুড়ে দুটি দেশের মধ্যে বিবাদ দেখা দিলে তা মেটানোর কাজ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সমেত ইউরোপের দেশগুলি। ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন যুদ্ধেও তা দেখা গিয়েছে, ঠিক একইভাবে এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলির এই জায়গাটি নিতে চাইছে চিন। এক্ষেত্রে ভারতই হয়ে উঠছে তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ। ভারতকে রুখতে পাকিস্তানের সঙ্গে চিনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক সকলেরই জানা। আর্থিক দিক থেকে, সামরিকভাবে পাকিস্তানকে সহযোগিতা করে চলেছে বেজিং। পাক অধিকৃত কাশ্মীরে পরিকাঠামোও নির্মাণ করেছে বেজিং। খুব সহজেই বোঝা যাচ্ছে, এশিয়া মহাদেশে প্রতিপক্ষ হিসেবে চিন ভারতকেই ভাবে।

    চিন ঘনিষ্ঠ মলদ্বীপের (Maldives Islands) ওপরেও কড়া নজর রাখতে চায় ভারত

    গত বছরে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু তাঁদের দেশ থেকে ভারতের সেনা সরানোর কথা বলেন। শুধু তাই নয় নির্বাচনে জেতার আগে এটাই ছিল মুইজ্জুর প্রতিশ্রুতি যে তিনি ক্ষমতায় ফিরলে দেশ থেকে ভারতের সেনা সরানো হবে। কূটনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, এমন সিদ্ধান্ত মুইজ্জুর নয়, এর পিছনে রয়েছে বেজিংয়ের কূটনৈতিক কৌশল। তবে মলদ্বীপের (Maldives Islands) খুব কাছেই ভারতের সামরিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি বেশ চোখে পড়ছে। ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নিজেদের শক্তি আরও বাড়াতে গত মার্চের প্রথম সপ্তাহে নৌ-ঘাঁটি চালু করেছে ভারত। লাক্ষাদ্বীপের মিনিকয় দ্বীপপুঞ্জের এই নৌ-ঘাঁটির (নেভাল স্টেশন) নাম রাখা হয়েছে ‘আইএনএস জটায়ু’। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক মহলের অনুমান চিন ঘনিষ্ঠ মলদ্বীপে কড়া নজর রাখতে চায় ভারত। তাই লাক্ষাদ্বীপে বেড়েই চলেছে ভারতের সামরিক কার্যকলাপ।

    চলতি বছরেই মলদ্বীপে (Maldives Islands) এসেছিল চিনা গুপ্তচর জাহাজ

    চিন-মলদ্বীপ আঁতাঁতের কারণে জলসীমার এই অঞ্চলে নিরন্তর নজরদারি চালানো অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে। চলতি বছরেই মলদ্বীপে এসেছিল চিনা গুপ্তচর জাহাজ। ফলে, সামগ্রিক দিক দিয়ে ভারতের সার্বভৌমত্ব এবং সীমানাকে সুরক্ষিত রাখতে এই সামরিক ঘাঁটিগুলি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, এই ঘাঁটিগুলি থেকে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের যাবতীয় বাণিজ্যিক ও সামরিক গতিবিধির ওপর নজর রাখা সহজ হবে। আর লাক্ষাদ্বীপের অবস্থান মলদ্বীপের (Maldives Islands) ৫০ মাইল ব্যাসার্ধের মধ্যে হওয়ায় ওই রাষ্ট্রের গতিবিধির ওপরও নজর রাখবে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • INS Brahmaputra: ভারতীয় নৌবাহিনীর রণতরী আইএনএস ব্রহ্মপুত্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিখোঁজ ১ নাবিক

    INS Brahmaputra: ভারতীয় নৌবাহিনীর রণতরী আইএনএস ব্রহ্মপুত্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিখোঁজ ১ নাবিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেল ভারতীয় নৌবাহিনীর রণতরী ‘আইএনএস ব্রহ্মপুত্র’ (INS Brahmaputra)। জানা গিয়েছে, রক্ষণাবেক্ষণের সময় আগুন লেগে এই বিপত্তি ঘটে। বিশাল ‘গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট’ যুদ্ধ জাহাজটিতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চালিয়ে সোমবার সকালে অবশেষে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল বাহিনী। আগুন লাগার ঘটনায় উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে। দুর্ঘটনার জেরে নৌসেনার এক নাবিক (Indian Navy) নিখোঁজ বলে জানা গিয়েছে। তাঁর খোঁজে তল্লাশি চলছে।

    কীভাবে ঘটল এই অঘটন? (INS Brahmaputra)

    নৌবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, মুম্বইয়ের ডকইয়ার্ডে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলছিল যুদ্ধ জাহাজটিতে। রবিবার রাতের দিকে কোনও ভাবে আগুন লেগে যায় রণতরীটিতে। সোমবার সকালে আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও দেখা যায় জাহাজটি ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুপুরের দিকে জাহাজটির একদিক হেলতে শুরু করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও হেলে যায়। নৌসেনার তরফে জানানো হয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের পর জাহাজের সকল নাবিক ও কর্মীদের উদ্ধার করা সম্ভব হলেও একজন অধস্তন নাবিকের খোঁজ এখনও মেলেনি। বর্তমানে ডকে নির্দিষ্ট বার্থে হেলানো অবস্থাতেই রয়েছে আইএনএস ব্রহ্মপুত্র। নৌবাহিনীর তরফে বিবৃতিতে বলা হয়, ”দমকলবাহিনী ও যুদ্ধজাহাজের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এর পর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ খতিয়ে দেখা হয়। চলে স্যানিটাইজেশনের কাজ।” প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে শর্ট সার্কিটের কারণেই এই অগ্নিকাণ্ড। তবে পিছনে কোনও নাশকতার ষড়যন্ত্র রয়েছে তা জানতে ইতিমধ্যেই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় নৌসেনার তরফে। 

    আরও পড়ুন: চালু হচ্ছে মুম্বইয়ের প্রথম আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো! কোথা দিয়ে চলবে?

    একাধিক রুদ্ধশ্বাস অভিযানের সাক্ষী আইএনএস ব্রহ্মপুত্র

    ২০২০ সালে ভারতীয় নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হয় রণতরী আইএনএস ব্রহ্মপুত্র (INS Brahmaputra)। এই যুদ্ধ জাহাজ সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে তৈরি ব্রহ্মপুত্র শ্রেণির প্রথম মিসাইল ফ্রিগেট জাহাজ। এই জাহাজে মোতায়েন থাকেন ৪০ আধিকারিক সহ ৩৩০ জনের নাবিকের দল। স্বল্প থেকে মাঝারি দূরত্বে আক্রমণ চালাতে সক্ষম টর্পেডোর পাশাপাশি বিমান ধ্বংসকারী ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত অত্যাধুনিক এই জাহাজ। প্রযুক্তিগত দক্ষতার দিক থেকে শত্রুকে খুঁজে নিকেশ করায় এই জাহাজের জুড়ি মেলা ভার। কলকাতার গার্ডেনরিচে তৈরি হয় ‘আইএনএস ব্রহ্মপুত্র’। ১২৫ মিটার দৈর্ঘ্যের যুদ্ধজাহাজটির ওজন ৫ হাজার ৩০০ টন। গতিবেগ ঘণ্টায় ২৭ নটিক্যাল মাইলের বেশি। এর আগে ইউরোপ, আফ্রিকা উপকূল এবং ভূমধ্যসাগরে একাধিক রুদ্ধশ্বাস অভিযানে নৌবাহিনীর সঙ্গী থেকেছে ব্রহ্মপুত্র (INS Brahmaputra)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share