Tag: Indonesia

Indonesia

  • Ram Madhav: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    Ram Madhav: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) বৈচিত্র (Diversity) আছে। এর তীরে স্বাগত বিশ্বের নিপীড়িতদের। বৃহস্পতিবার একথা বলেন আরএসএস (RSS) নেতা রাম মাধব (Ram Madhav)। এদিন রিলিজিয়ন-২০তে একদল গ্লোবাল রিলিজিয়াস নেতার সঙ্গে কথা বলছিলেন রাম মাধব। তখনই তিনি বলেন এ কথা। অদূর ভবিষ্যতে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হবে বলেও জানিয়ে দেন তিনি। প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হল ইন্দোনেশিয়া।

    এদিন ইন্দোনেশিয়ার বালিতে রিলিজিয়ন-২০তে ভাষণ দিচ্ছিলেন রাম মাধব (Ram Madhav)। বিশ্বের ধর্মীয় নেতাদের সম্মেলন এটি। জি-২০ সম্মেলনের মতোই। এবার এই সম্মেলন হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ায়। দিন কয়েক পরে এখানেই হবে জি-২০ সম্মেলন। আগামী বছর জি-২০ সম্মেলন হবে ভারতে। রাম মাধব বলেন, আগামী বছর আমরা রিলিজিয়ন-২০-র আয়োজক দেশ হতে চাই।

    এদিনের সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে রাম মাধব (Ram Madhav) বলেন, আমাদের ভারতে ১৮০ মিলিয়ন মুসলমান রয়েছেন। খ্রিস্টান রয়েছেন ২৫ মিলিয়ন। বাস্তব চিত্র বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের দেশে মুসলিম জনসংখ্যা ইন্দোনেশিয়ার সমান হয়ে যাবে। আর ২০৫০ সালে আমরা বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হয়ে যাব। সেই সময় আমদের দেশে মুসলিম জনসংখ্যা হবে ৩১০ মিলিয়ন।

    রাম মাধব (Ram Madhav) বলেন, ভারত কেবল বৈচিত্রকে শ্রদ্ধা করে তাই নয়, একে উদযাপনও করে। এদেশেই রাষ্ট্রপতি, উপ রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান বিচারপতির পদ অলঙ্কৃত করেছেন মুসলমান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। ভারত সব ধর্ম ও বৈচিত্রকে শ্রদ্ধা করে। তিনি বলেন, ভারত আধ্যাত্মিকতার মাতৃভূমি। ভারত এমন একটা দেশ, যেখানে বসবাস করেন বিশ্বের সব ধর্মের মানুষ। নিপীড়ন ছাড়াই তাঁরা রয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নির্যাতিতরা ভারতে আসেন, আসতেই থাকেন এবং ভারতে আশ্রয়ও নেন।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভাজনে বিশ্বাস করে না আরএসএস, সাফ জানালেন প্রচার প্রমুখ

    এটি যে কেবল ধর্মীয় সম্মেলন নয়, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন রাম মাধব (Ram Madhav)। বলেন, এটা কেবল মাত্র ধর্ম কেন্দ্রিক একটি সম্মেলন নয়, বরং মানবতাকেন্দ্রিক সম্মেলন। আমাদের সামনে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ, যুদ্ধ, অনৈক্য, ক্ষুধা এবং দারিদ্রের মতো জ্বলন্ত সমস্যা। এই ইস্যুগুলির প্রতি আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক দৃষ্টি আকর্ষণের প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indonesia Visa: এক কোটি টাকা ব্যাংকে থাকলেই ইন্দোনেশিয়ায় দশ বছর থাকার সুযোগ

    Indonesia Visa: এক কোটি টাকা ব্যাংকে থাকলেই ইন্দোনেশিয়ায় দশ বছর থাকার সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাংকে  ১ কোটি টাকা থাকতে হবে। আর তাহলেই ইন্দোনেশিয়ার ‘সেকেন্ড হোম’ ভিসা (Second Home Visa) পেয়ে যেতে পারেন আপনি। তবে এই পরিমাণ টাকা না থাকলে আবেদন করেও কোনও লাভ নেই। থাকলে আবেদন করতেই পারেন।

    ইন্দোনেশিয়া (Indonesia) চাইছে চাকুরীজীবী হোন বা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি অথবা আর্থিক দিক থেকে ক্ষমতাশালী কেউ যাতে সেই দেশকে নিজের দ্বিতীয় আস্তানা ভাবতে পারেন। ইন্দোনেশিয়া তাঁদের ১০ বছরের ভিসা দিতে প্রস্তুত। ৫ থেকে ১০ বছরের ভিসা দিচ্ছে ইন্দোনেশিয়া।    

    আসলে ইন্দোনেশিয়া ধনীদেরই চাইছে। ধনীরা সে দেশে এসে থাকুন এবং অর্থব্যয় করুন এটাই চাইছে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশ ইন্দোনেশিয়া।      

    বিদেশি মুদ্রা দেশের অর্থনীতিকে যাতে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে সেই চেষ্টাতেই রয়েছে। আর আকর্ষনের কেন্দ্র বিন্দু করা হচ্ছে বালিকে। এবার দেশে দীর্ঘদিন থাকার ভিসার ব্যবস্থা করে সেই পথ আরও প্রশস্থ করতে চাইছে তারা।ইন্দোনেশিয়াকে তাঁদের দ্বিতীয় বাড়ি করে তোলার জন্য বিশ্ববাসীকে আহ্বান জানাচ্ছে তারা। তবে শর্ত একটাই পকেটে যথেষ্ট পয়সা থাকতে হবে। যা ইন্দোনেশিয়ার অর্থনীতিকে আখেরে সমৃদ্ধ করবে। 

    কিছুদিন আগে এই ঘোষণা হলেও, এখনও এই প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। বড়দিনের সময় এই প্রক্রিয়া চালু হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ছবির মতো এইরকম একটি দেশে থাকতে পারা অনেকের জন্যেই সুবর্ন সুযোগ। 

    ইদানীং অনেকেই দেশ ছেড়ে বিদেশে ঘুরতে যান। গত দু’বছরের অতিমারি পরিস্থিতি সামলে আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে সব দেশের পর্যটনকেন্দ্র। পরিবারের সঙ্গে ঘোরা তো বটেই, মধুচন্দ্রিমাতেও অনেকের পছন্দ ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপ।

    আরও পড়ুন: ফের ধর্মান্তকরণের অভিযোগ উঠল যোগী রাজ্য উত্তর প্রদেশে

    ইমিগ্রেশন দফতরের কার্যনির্বাহী ডিরেক্টর জেনারেল বলেন, “ইন্দোনেশিয়ার অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সামাল দিতেই বিদেশি নাগরিকদের এই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।” 

    নভেম্বর মাস থেকেই পর্যটক আসতে শুরু করে বালিতে। এ ছাড়া ওই মাসেই বালিতে আয়োজিত হতে চলেছে ‘জি-২০ সামিট’। পাশাপাশি ‘গারুদা ইন্দোনেশিয়া’ বিমান সংস্থাটিও তাদের আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু করবে ওই সময়ে। আশা করাই যায়, ইন্দোনেশিয়ার দুরন্ত এই ভিসার প্রলোভন, অনেকের জন্যেই বড় সুযোগ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Edible Oil:  ২৮ এপ্রিলের পরে দামি হবে রান্নার তেল! কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি ব্যবসায়ীদের

    Edible Oil: ২৮ এপ্রিলের পরে দামি হবে রান্নার তেল! কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি ব্যবসায়ীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবহণের পরে রান্নাঘরেও তেলের ছ্যাঁকা লাগার সম্ভাবনা। শুধু দামবৃদ্ধিই নয়, ভোজ্য তেলের দাম লাগামছাড়া হয়ে যেতে পারে। কারণ, চলতি মাস থেকেই ভারতকে পাম তেল রফতানি বন্ধ করে দিচ্ছে ইন্দোনেশিয়া। দেশের অভ্যন্তরীণ প্রয়োজনের তুলনায় উৎপাদন কম হওয়ায় আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য তেল রফতানিতে নিষেদ্ধাজ্ঞা আরোপ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে তারা। প্রসঙ্গত, ভারতে প্রয়োজনীয় পাম তেলের বড় অংশই ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা হয়। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সরকার যাতে পদক্ষেপ করে সেই দাবিও তুলেছে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলি।

    বণিক সংগঠন সলফেন্ট এক্সট্র্যাকটর্স অ্যাসোসিয়েশনের এগ্‌জিকিউটিভ ডিরেক্টর বিভি মেটা বলেন, ‘‘ইউক্রেনে যুদ্ধ চলায় এমনিতেই সূর্যমুখী তেলের জোগান ধাক্কা খেয়েছে। এখন পাম তেলের জোগান কমে গেলে সার্বিক ভাবে দাম আকাশছোঁয়া হতে পারে। ইন্দোনেশিয়ার সিদ্ধান্ত ভারতের বাজারে বড় প্রভাব ফেলবে।’’ তিনি জানিয়েছেন, ভারতে প্রতি মাসে ১৮ লাখ টন ভোজ্য তেল লাগে। এর মধ্যে ছয় থেকে সাত লাখ টন পাম তেল আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে। মালয়েশিয়া, তাইল্যান্ড এবং পাপুয়া নিউ গিনি থেকে বাকিটা আসে। ফলে ইন্দোনেশিয়া থেকে সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়বে ভারতে। এই পরিস্থিতিতে ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ভারত সরকারের কথা বলা উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন মেটা।

    মার্চের শেষেই আন্তর্জাতিক আর্থিক উপদেষ্টা সংস্থা ক্রিসিলের সমীক্ষায় দাবি করা হয়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ভারতে অশোধিত সূর্যমুখী তেলের আমদানি চলতি অর্থবর্ষে ২৫ শতাংশ কমতে পারে। প্রয়োজনের এই তেলের ৯০ শতাংশই ইউক্রেন এবং রাশিয়া থেকে কেনে ভারত। জোগানের ঘাটতি তার দামকে আরও ঠেলে তুলবে বলে আশঙ্কা করা হয়।

    ভারতে ভোজ্য তেলের মধ্যে সব থেকে বেশি ব্যবহৃত পাম তেলের দাম অবশ্য আগে থেকে অনেকটা বেড়ে গিয়েছিল। এর সঙ্গে সূর্যমুখী তেলের জোগান কমে যাওয়ায় ভোজ্য তেলের মূল্যবৃদ্ধির সমস্যা তৈরি হয়। এখন পাম তেলের অভাব সেই সমস্যা আরও বাড়িয়ে দেবে।

LinkedIn
Share