Tag: International Space Station

International Space Station

  • Shubhanshu Shukla: ‘‘সঙ্গে নিয়ে যাওয়া গাজরের হালুয়া সঙ্গীদের খাইয়েছেন?’’ শুভাংশুকে প্রশ্ন মোদির

    Shubhanshu Shukla: ‘‘সঙ্গে নিয়ে যাওয়া গাজরের হালুয়া সঙ্গীদের খাইয়েছেন?’’ শুভাংশুকে প্রশ্ন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ্য করে নভোচর শুভাংশু শুক্লা (Shubhanshu Shukla) বললেন, “মানচিত্রে ভারতকে যেমন দেখি, মহাকাশ থেকে তা আরও অনেক বড় ও অসাধারণ মনে হয়।” শনিবার সন্ধ্যায় এক আবেগঘন ভিডিও আলাপচারিতায় শুভাংশু এই মন্তব্য করেন। গত ২৬ জুন বিকেল ৪টা নাগাদ শুভাংশু শুক্লা প্রথম ভারতীয় হিসেবে আইএসএস-এ পৌঁছে ইতিহাস গড়েছেন। ভবিষ্যতে ইসরোর গগনযান প্রকল্পে অংশ নেওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে তাঁর।

    আপনি সঙ্গে যে গাজরের হালুয়া নিয়ে গিয়েছেন, তা আপনার সঙ্গীদের খাইয়েছেন?

    এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) কখনও ‘শুভাংশু’, কখনও ‘শুভ’ আবার কখনও স্নেহভরে ‘শুক্স’ বলে সম্বোধন করেন তাঁকে। দু’জনের মধ্যে প্রায় ১৮ মিনিটের কথোপকথন চলে, যার ভিডিও পরে প্রধানমন্ত্রী নিজেই সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেন। মোদি শুভাংশুর (Shubhanshu Shukla) কাছে তাঁর স্বাস্থ্যের খোঁজ নেন এবং জিজ্ঞেস করেন, আপনি সঙ্গে যে গাজরের হালুয়া নিয়ে গিয়েছেন, তা আপনার সঙ্গীদের খাইয়েছেন? উত্তরে শুভাংশু জানান, তিনি গাজরের হালুয়া, মুগডালের হালুয়া ও আমরস সঙ্গে নিয়ে গিয়েছেন এবং আইএসএস-এর সহকর্মীদের সঙ্গেও ভাগ করে খাইয়েছেন। তাঁর কথায়, “এই খাবারগুলো আমাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী ও সমৃদ্ধ রন্ধনশিল্পের প্রতিচ্ছবি। সবাই খুব উপভোগ করেছে।”

    ১৬টি সূর্যোদয় ও ১৬টি সূর্যাস্ত দেখি

    কথোপকথনের সময় প্রধানমন্ত্রী জানতে চান, সেই মুহূর্তে পৃথিবীর কোন অংশের উপর দিয়ে তাঁরা যাচ্ছেন। শুভাংশু (Shubhanshu Shukla) বলেন, “এই মুহূর্তে সঠিকভাবে বলতে পারছি না, তবে কিছুক্ষণ আগেই আমরা হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের উপর দিয়ে গিয়েছি। প্রতিদিন আমরা পৃথিবীকে ১৬ বার প্রদক্ষিণ করি, যার মানে প্রতিদিন ১৬টি সূর্যোদয় ও ১৬টি সূর্যাস্ত দেখি। আমরা ঘণ্টায় প্রায় ২৮,০০০ কিমি গতিতে ছুটে চলেছি।”

    মহাকাশ থেকে যখন দেখি, ভারত অনেক বেশি বড়, বেশি সুন্দর

    মোদি এরপর প্রশ্ন করেন, মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে প্রথম দেখে তাঁর মনে কী ভাবনা জেগেছিল। শুভাংশুর (Shubhanshu Shukla) জবাব, “কক্ষপথে পৌঁছে যখন প্রথম পৃথিবীকে দেখলাম, তখন মনে হল পৃথিবী আসলে একটিই। বাইরে থেকে কোনও সীমান্ত বা রেখা চোখে পড়ে না।” ভারত সম্পর্কে বলতে গিয়ে শুভাংশু বলেন, “যখন মানচিত্রে ভারতকে দেখি, মনে হয় অন্য দেশগুলো তুলনায় বড়। কিন্তু সেটি দ্বিমাত্রিক মানচিত্র। বাস্তবে মহাকাশ থেকে যখন দেখি, ভারত অনেক বেশি বড়, বেশি সুন্দর—যেমনটা কল্পনাও করা যায় না।”

    আমরা দু’জন কথা বলছি, কিন্তু গোটা দেশের অনুভূতি আমাদের সঙ্গে রয়েছে

    প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) শেষে বলেন, “আজ আপনি আমাদের থেকে দূরে, কিন্তু ১৪০ কোটি ভারতবাসীর হৃদয়ের সবচেয়ে কাছাকাছি রয়েছেন। আপনার এই যাত্রা এক নতুন যুগের সূচনা, একটা ‘শুভারম্ভ’। এই মুহূর্তে আমরা দু’জন কথা বলছি, কিন্তু গোটা দেশের অনুভূতি আমাদের সঙ্গে রয়েছে।” শুভাংশু শুক্লা (Shubhanshu Shukla) জানান, দেশের মানুষের ভালোবাসা ও আশীর্বাদেই তিনি সুস্থ আছেন এবং তাঁর এই যাত্রা শুধুমাত্র তাঁর ব্যক্তিগত সাফল্য নয়—পুরো দেশের জন্য এক গর্বের অধ্যায়।

  • Shubhanshu Shukla: ৪১ বছর পর ফের মহাকাশে যাচ্ছেন এক ভারতীয়, কেন তাৎপর্যপূর্ণ শুভাংশুর এই যাত্রা?

    Shubhanshu Shukla: ৪১ বছর পর ফের মহাকাশে যাচ্ছেন এক ভারতীয়, কেন তাৎপর্যপূর্ণ শুভাংশুর এই যাত্রা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪১ বছর পরে এবার ফের মহাকাশে পাড়ি দিতে চলেছেন এক ভারতীয়। বায়ুসেনার গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্ল (Shubhanshu Shukla)। শুক্রবার ইসরোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভ্রাংশুকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (International Space Station) পাঠাবে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা, নাসা। প্রাইমারি মিশন পাইলট হিসেবে থাকছেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুক্ল। বায়ুসেনার আর এক কর্তা, গ্রুপ ক্যাপ্টেন প্রশান্ত বালকৃষ্ণণ নায়ার থাকবেন ব্যাকআপ মিশন পাইলট হিসেবে।

    শুভাংশু শুক্ল (Shubhanshu Shukla)

    উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনউয়ের বাসিন্দা শুভাংশু। প্রায় ১৮ বছর আগে তিনি যোগ দিয়েছিলেন ভারতীয় বায়ুসেনায়। শুভাংশুর দিদি জানান, কার্গিল যুদ্ধই ছিল তাঁর বাহিনীতে যোগদানের অনুপ্রেরণা। ১৯৯৯ সালে, কার্গিল যুদ্ধের সময় শুক্লর বয়স ছিল ১৪ বছর। সেই সময় ভারতীয় সেনাদের বীরত্ব ও আত্মত্যাগের বীরগাথা পড়তে পড়তেই তিনি ঠিক করে নিয়েছিলেন সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দেবেন।

    অ্যাক্সিওম স্পেস

    প্রায় ৯ মাস আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে কাটানোর পর গত মার্চ মাসে পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নভশ্চর সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর। এবার সেখানেই যাওয়ার কথা শুভাংশুর। গত মে মাসের ২৯ তারিখেই আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাড়ি দেওয়ার কথা ছিল ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশুর। কিন্তু ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যাওয়ার সেই অভিযান স্থগিত হয়ে গিয়েছিল বলে জানিয়েছে অ্যাক্সিওম স্পেস। জানা গিয়েছে, এএক্স-৪ মিশনের এই উৎক্ষেপণ হবে মঙ্গলবার, ১০ জুন। দু’হাজার ঘণ্টারও বেশি উড়ানের অভিজ্ঞতা রয়েছে শুভাংশুর। ২০১৯ সালে ভারতের মহাকাশচারী কর্মসূচির জন্য নির্বাচিত হন তিনি। এজন্য রাশিয়া, ভারত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তিনি। তিনিই হবেন কনিষ্ঠতম মহাকাশচারী।

    রাত পোহালেই রচিত হবে ইতিহাস

    আবহাওয়া অনুকূল (Shubhanshu Shukla) থাকলে ১০ জুন ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার (NASA) থেকে স্পেসএক্সের ফ্যালকন ৯ রকেট উৎক্ষেপণ করা হবে। এই রকেটটি চারজন মহাকাশচারীকে নিয়ে দুসপ্তাহের যাত্রায় আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রের দিকে রওনা দেবে। এই দলেই থাকবেন শুভাংশু। এই অভিযানের নাম রাখা হয়েছে “অ্যাক্সিওম মিশন ৪” (Ax-4)। এটি পরিচালনা করছে হিউস্টন-ভিত্তিক একটি বেসরকারি সংস্থা অ্যাক্সিওম স্পেস, যারা পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে কাজের ক্ষেত্রে দ্রুতই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অর্জন করেছে। শুভাংশু হবেন আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে যাওয়া প্রথম ভারতীয় নভশ্চর (International Space Station)। অ্যাক্সিওম-৪ হল অ্যাক্সিওম স্পেসের চতুর্থ মানববাহী মহাকাশ মিশন, যা নাসা এবং স্পেস এক্সের সঙ্গে যৌথভাবে পরিচালিত হচ্ছে। এটি একটি বেসরকারিভাবে পরিচালিত বাণিজ্যিক মহাকাশযাত্রা, যার উদ্দেশ্য হল মানব শারীরবিদ্যা, পৃথিবী পর্যবেক্ষণ, পদার্থবিদ্যা, এবং মহাকাশ কৃষি-সহ বিভিন্ন বিষয়ে ৬০টিরও বেশি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করা।

    এই মিশনের গুরুত্ব

    এই মিশন নানা (Shubhanshu Shukla) কারণে গুরুত্বপূর্ণ। এটি মহাকাশে সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতার সাফল্য প্রদর্শন করে এবং আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মানুষের উপস্থিতিকে আরও সম্প্রসারিত করে। এই মিশন ভারতের মতো দেশ, পোল্যান্ড ও হাঙ্গেরির মতো যারা বহু দশক ধরে মানব মহাকাশ অভিযানে যোগ দিতে পারেনি, তাদের মহাকাশে নিজেদের অবস্থান পুনরুদ্ধার করার সুযোগ দেয়। শুভাংশু এএক্স-৪ মিশনের পাইলট হিসেবে একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর স্থান মিশন কমান্ডারের পরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদে। তাঁর দায়িত্বের মধ্যে রয়েছে নেভিগেশন, ডকিং এবং জরুরি পরিস্থিতিতে পরিচালনার কৌশল। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে শুভাংশু বলেন, “আমি মহাকাশে যাচ্ছি। শুধু যন্ত্রপাতি ও উপকরণই বহন করছি না, আমি বহন করছি ১০০ কোটি হৃদয়ের আশা ও স্বপ্ন। আমি সকল ভারতীয়ের কাছে আমাদের মিশনের সাফল্যের জন্য প্রার্থনার অনুরোধ জানাই।”

    ভারতের বিনিয়োগ

    ভারত শুক্লার আসন সুরক্ষিত করতে ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এটি কেবল প্রতীকী পদক্ষেপ নয়, বরং একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত, যাতে ইসরোর গগনযান মিশন (যেটি ২০২৫–২০২৭ সালের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা) আন্তর্জাতিক মঞ্চে (International Space Station) পরিচিতি এবং প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির সুবিধা পায়। ইসরোর চেয়ারম্যান ভি নারায়ণ বলেন, “এই মিশন থেকে আমরা যে উপকার পাব, তা অভূতপূর্ব — প্রশিক্ষণ, সুবিধাগুলির সঙ্গে পরিচিতি এবং মহাকাশে যৌথভাবে পরীক্ষানিরীক্ষা পরিচালনার অভিজ্ঞতা — এগুলি সব দিক থেকেই অত্যন্ত মূল্যবান।”

    ভারত পরীক্ষা করবে ৭টি

    জানা গিয়েছে, এএক্স-৪ এর (Shubhanshu Shukla) ৬০টি গবেষণামূলক প্রকল্পের মধ্যে সাতটি পরীক্ষা পরিচালনা করবে ভারত। একটি পরীক্ষায় ছ’টি প্রজাতির ফসলের বীজ মাইক্রোগ্র্যাভিটি পরিবেশে কীভাবে মানিয়ে নিতে পারে, তা পর্যবেক্ষণ করা হবে। এই পরীক্ষার উদ্দেশ্য হল, মহাকাশে কৃষিকাজের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করা, একই সঙ্গে পৃথিবীতে জলবায়ু-সহনশীল ফসলের উন্নয়নে অবদান রাখা। অন্য একটি পরীক্ষায় তিনটি মাইক্রোঅ্যালগির প্রজাতি বিশ্লেষণ করা হবে, যাতে দেখা যায় দীর্ঘমেয়াদি মহাকাশ অভিযানে সেগুলো খাদ্য, জ্বালানি বা জীবন-সহায়ক উপাদান হিসেবে ব্যবহারযোগ্য কি না। গবেষকরা টারডিগ্রেড নামক অতিক্ষুদ্র প্রাণীর সহনশীলতা নিয়েও গবেষণা করবেন। এই প্রাণীগুলি চরম প্রতিকূল পরিবেশেও বেঁচে থাকতে পারে। একটি আলাদা গবেষণায় মাধ্যাকর্ষণহীন পরিবেশে পেশির ক্ষয় নিয়ে কাজ করা হবে এবং দীর্ঘমেয়াদি মহাকাশ অভিযানে মহাকাশচারীদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যাবশ্যক পুনর্বাসন পদ্ধতিগুলি অনুসন্ধান করা হবে (International Space Station)। আর একটি পরীক্ষায় বিশ্লেষণ করা হবে কীভাবে মাইক্রোগ্র্যাভিটিতে স্ক্রিনের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া চোখের গতি, মানসিক চাপ এবং মানসিক সজাগতার ওপর প্রভাব ফেলে (Shubhanshu Shukla)।

  • Sunita Williams: মনে করিয়েছে শিকড়ের টান, মহাকাশ থেকে ভারত ‘অবিশ্বাস্য’, জানালেন সুনীতা

    Sunita Williams: মনে করিয়েছে শিকড়ের টান, মহাকাশ থেকে ভারত ‘অবিশ্বাস্য’, জানালেন সুনীতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে এসেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams)। এবার এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানালেন, মহাকাশ থেকে ভারত (India) এক কথায় ‘অবিশ্বাস্য’।

    মনে করিয়েছে শিকড়ের টান

    মহাকাশ থেকে ভারতের ভূদৃশ্য দেখে মুগ্ধ সুনীতা (Sunita Williams) বলেন, ‘‘অত্যাশ্চর্য, একেবারে অবিশ্বাস্য।’’ বিশেষত হিমালয়ের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর সহযাত্রী বুচ উইলমোর যে ছবি তুলেছেন, তা এক কথায় অসাধারণ বলে জানিয়েছেন এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন মহাকাশচারী। ওই সাক্ষাৎকারে সুনীতা আরও জানিয়েছেন, পশ্চিমে গুজরাট ও মুম্বইয়ের উপকূলের মাছ ধরার নৌবহর থেকে শুরু করে উত্তরের বিশাল হিমালয়। এসবই তাঁকে মনে করিয়ে দিয়েছে নিজের শিকড়ের কথা। দিনের আলোয় ভারতের নানা রঙ, আর রাতের অন্ধকারে শহর থেকে গ্রামে বিস্তৃত আলোর মালা তাঁকে মোহিত করেছে বলে জানিয়েছেন এই মার্কিন মহাকাশচারী।

    ভারতে আসতে আগ্রহী সুনীতা (Sunita Williams)

    ওই সাক্ষাৎকারে সুনীতা উইলিয়ামসকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ভারতের মহাকাশ গবেষণায় তিনি কি সাহায্য করতে আগ্রহী? জবাবে তিনি বলেন, ‘‘অবশ্যই! আমি চাই ভারত আরও এগিয়ে যাক মহাকাশ গবেষণায়। ভারত অসাধারণ দেশ, বড় গণতন্ত্র, যে দেশ এখন মহাকাশ অভিযানে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছে। আমি অবশ্যই এর অংশীদার হতে চাই।’’ প্রসঙ্গত, সুনীতা উইলিয়ামসের বাবা ছিলেন ভারতীয়। সুনীতার বহুদিনের ইচ্ছে নাকি ভারতে আসার। সঙ্গে নিয়ে আসতে চান সহযাত্রী বুচ উইলমোরকেও। সাক্ষাৎকারে মজার ছলে সুনীতা (Sunita Williams) বলেন, ‘‘তোমার (বুচ উইলমোর)  হয়তো একটু আলাদা লাগবে, তবে ঠিক আছে! তোমাকে আগে থেকেই ঝাল-মশলা খাওয়ার অভ্যাস করিয়ে দেব।’’ অন্যদিকে, খুব শীঘ্রই শুরু হচ্ছে নাসার অ্যাক্সিয়ম মিশন। এনিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন সুনীতা। প্রসঙ্গত, এই মিশনে মহাকাশে পাড়ি জমাবেন ভারতীয় বায়ুসেনার পাইলট এবং ইসরোর মহাকাশযাত্রী শুভাংশু শুক্লা। ভারতের একজন প্রতিনিধি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে কাজ করবেন, এতে দারুণ আশাবাদী সুনীতা।

  • Sunita Williams: ‘‘পৃথিবী আপনাদের মিস করছিল’’, সুনীতা ফিরতেই উচ্ছ্বাস প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Sunita Williams: ‘‘পৃথিবী আপনাদের মিস করছিল’’, সুনীতা ফিরতেই উচ্ছ্বাস প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:ঘরের মেয়ে গিয়েছিল মহাকাশ-জয়ে। মহাশূন্যেই আটকে পড়েছিল দীর্ঘ ৯ মাস। অবশেষে স্বস্তির নিশ্বাঃস। পৃথিবীতে ফিরলেন মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর। সঙ্গে আরও ২ নভশ্চর। তাঁদের স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। লিখলেন, “ওয়েলকাম ব্যাক, ক্রু৯! পৃথিবী আপনাদের মিস করছিল।” ভারতের সঙ্গে যে নাসার (NASA) মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামসের (Sunita Williams) নিবিড় যোগ রয়েছে তা সকলের জানা। তাই দীর্ঘ ৯ মাস পর তাঁর সুরক্ষিতভাবে মহাকাশ থেকে ফিরে আসায় উচ্ছ্বসিত প্রত্যেক ভারতবাসীও। চলতি বছরেই ভারতে আসতে পারেন সুনীতা, এমনই খবর দিলেন তাঁর পরিবারের লোকেরা।

    অধ্যবসায়ের আসল অর্থ বোঝালেন সুনীতা

    বুধবার ভোর-রাত সাড়ে তিনটে নাগাদ ফ্লোরিডায় অবতরণ করে স্পেস এক্সের ড্রাগন স্পেসক্রাফ্ট। ৯ মাস পর পৃথিবীর মাটিতে পা রাখেন সুনীতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর। তাঁদের স্বাগত জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams) ও ক্রু৯ মহাকাশচারীরা আরও একবার দেখালেন যে অধ্যবসায়ের আসল অর্থ কী। অজানার সম্মুখীন হয়েও যে একাগ্রতা দেখিয়েছেন, তা লক্ষ লক্ষ মানুষকে অনুপ্রাণিত করবে।” তিনি আরও বলেন, “মহাকাশ গবেষণা হল মানুষের সম্ভাবনার সীমাকে পার করা, স্বপ্ন দেখার সাহস দেখানো এবং সেই স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করা। সুনীতা উইলিয়ামস, একজন আইকন, তিনি নিজের কেরিয়ারকে উদাহরণ হিসাবে তুলে ধরলেন। যাঁরা তাঁদের (সুনীতা ও বুচ) নিরাপদভাবে ফিরিয়ে আনার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, আমরা তাঁদের উপরও গর্বিত। তাঁরা দেখিয়ে দিয়েছেন যে, নির্ভুলতার সঙ্গে প্যাশন এবং প্রযুক্তির সঙ্গে দৃঢ়তা মিলে গেলে কী হয়।”

    সুনীতাকে ভারতে আসার আমন্ত্রণ

    মোদি আরও বলেন, “অন্তঃরীক্ষ ভ্রমণ তাঁদের জন্যই, যাঁরা স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করার সাহস দেখান। সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams) তাঁর কেরিয়ারে সেটাই বারবার প্রমাণ করে দেখিয়েছেন। সুনীতাদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে যারা নিরলস পরিশ্রম করেছেন, তাঁদের সকলের জন্য আমরা খুব গর্বিত। তাঁরা দেখিয়ে দিয়েছেন লক্ষ্যে অবিচল থাকলে কতটা সাফল্য আসতে পারে।” উল্লেখ্য, এর আগে সুনীতাকে ভারতে আসার আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি লিখেছিলেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ১ মার্চের সেই চিঠি গতকাল মঙ্গলবার এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। ১৪০ কোটি ভারতীয় সুনীতার কর্মকাণ্ডের জন্য গর্বিত বলে জানান মোদি। সুনীতার মা বনি পাণ্ডিয়া মেয়ের আসার অধীর অপেক্ষা করছেন বলে জানান মোদি। প্রয়াত বাবার আশীর্বাদও সুনীতার সঙ্গে সর্বদা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। ‘ঘরের মেয়ে’ সম্বোধন করে সুনীতাকে ভারতে আসার আমন্ত্রণ জানান নরেন্দ্র মোদি।

    সুনীতার পৈতৃক বাড়ি গুজরাট

    প্রসঙ্গত, সুনীতার বাবা দীপক পাণ্ডিয়া প্রধানমন্ত্রী মোদিরই রাজ্য অর্থাৎ গুজরাটের বাসিন্দা ছিলেন। ২০২০ সালে তিনি প্রয়াত হন। তাঁদের আলাপেরই একটি ছবি দিয়ে সুনীতা উইলিয়ামসকে ফের একবার পৃথিবীতে স্বাগত জানিয়েছেন মোদি (PM Modi)। প্রসঙ্গত, মাত্র ৮ দিনের মহাকাশে গিয়ে ৯ মাস ধরে আটকে ছিলেন সুনীতা এবং তাঁর সহকর্মী ব্যারি উইলমোর। শেষমেশ নাসা-স্পেস এক্সের রকেট তাঁদের উদ্ধার করে পৃথিবীতে ফিরিয়ে এনেছে। এই প্রথমবার মহাকাশ যাননি সুনীতা বা উইলমোর কেউই। দীর্ঘদিন মহাকাশে থাকা, স্পেসওয়াক করার রেকর্ড রয়েছে তাঁদের। তবে, ৮ দিনের জন্য গিয়ে ৯ মাস আটকে থাকা তাঁদের দুজনের কাছেই প্রথম।

    পৈতৃক গ্রামে আনন্দোচ্ছ্বাস

    সুনীতা (Sunita Williams) পৃথিবীতেই ফিরতেই আনন্দে আত্মহারা সুনীতার পৈতৃক গ্রাম ঝুলাসান। গুজরাটের এই গ্রামের সাধারণ মানুষ পথে নেমে এসেছেন উদযাপন করতে। তাঁদের দেখা গিয়েছে আতশবাজি ফাটিয়ে উৎসবে মেতে উঠতে। সুনীতার ভ্রাতৃবধূ ফাল্গুনী পাণ্ডিয়া বলছেন, ‘‘একদম সঠিক কোনও তারিখ বলতে পারছি না। তবে এটা নিশ্চিত, অতি শিগগিরিই ও ভারতে আসবে। এই বছরের মধ্যেই।’’ আর সুনীতা গ্রামে ফিরলেই হবে সামোসা পার্টি। এত কিছু থাকতে সামোসাই কেন? ‘‘আসলে হৃদয়ে ভারতীয়ত্বের ছোঁয়ায় সুনীতা সামোসার বিরাট ফ্যান। মহাকাশ স্টেশনেও তাঁর খাদ্য তালিকায় ছিল এই সামোস বা সিঙ্গারা। আর তাই তিনি এদেশে এলে পার্টি দেওয়া হবে সামোসারই।’’ বলছেন ফাল্গুনী।

  • Sunita Williams: সুনীতাদের আনতে মহাকাশে পৌঁছল স্পেসএক্সের যান, ফিরছেন বুধবার

    Sunita Williams: সুনীতাদের আনতে মহাকাশে পৌঁছল স্পেসএক্সের যান, ফিরছেন বুধবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীতে ফিরছেন সুনীতারা (Sunita Williams)। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (International Space Station) পৌঁছে গিয়েছে ইলন মাস্কের সংস্থা স্পেসএক্সের মহাকাশযান। সুনীতাদের আনতে ক্রিউ-১০-এর চার মহাকাশচারী সেখানে নেমেছেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকার নভশ্চর সুনীতা উইলিয়াম এবং তাঁর সঙ্গী বুচ উইলমোরের সঙ্গে তাঁদের দেখাও হয়েছে। ইতিমধ্যে সেই মুহূর্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচারিত করা হয়েছে। এত দিন পরে সহকর্মীদের কাছে পেয়ে উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়েন সুনীতারা। তাঁদের উচ্ছ্বাসের বিভিন্ন মুহূর্ত ধরা পড়েছে ক্যামেরায়।

    নাসার তরফে সমাজমাধ্যমে ভিডিও প্রকাশ (Sunita Williams)

    নাসার তরফে সমাজমাধ্যমে ওই ভিডিও প্রকাশও করা হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, মহাকাশযানের দরজা খুলে একে একে বেরিয়ে আসছেন চার মহাকাশচারী। মহাকাশে ভাসতে ভাসতে একে অপরকে জড়িয়ে ধরছেন তাঁরা। কেউ কেউ উচ্ছ্বাসে হাততালিও দিয়ে উঠছেন। সহকর্মীদের সঙ্গে দেখা হওয়ার পরেই সুনীতা (Sunita Williams) জানান, তাঁদের আসতে দেখে তিনি ভীষণ খুশি। এটি ‘একটি অসাধারণ দিন’ বলে উল্লেখ করেন তিনি। নাসা ইতিমধ্যে জানিয়েছে, স্পেসএক্সের ড্র্যাগন মহাকাশযানের দরজা খুলেছে রবিবার ভারতীয় সময় সকাল ১১টা ৫ মিনিটে। এদিন ভারতীয় সময় সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ ওই মহাকাশযানটি মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছয়।

    আগামী বুধবার ভারতীয় সময় দুপুর আড়াইটে নাগাদ ফেরার কথা

    নাসা সূত্রে খবর, আগামী বুধবার ভারতীয় সময় অনুযায়ী দুপুর দেড়টা নাগাদ সুনীতা (Sunita Williams)-সহ চার জনকে নিয়ে আবার পৃথিবীর উদ্দেশে রওনা দেবে স্পেসএক্সের মহাকাশযান। সুনীতাদের সঙ্গে ফিরবেন নাসার নিক হগ এবং রুশ নভশ্চর আলেকজান্ডার গর্বুনভ। গত বছরের অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুন মাসে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন সুনীতা এবং বুচ।মাত্র আট দিন পরেই তাঁদের পৃথিবীতে ফিরে আসার কথা ছিল। কিন্তু যে মহাকাশযানে চড়ে তাঁরা গিয়েছিলেন, সেই বোয়িং স্টারলাইনারে যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ে। ফলে তাতে সুনীতাদের প্রত্যাবর্তন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। এরপরে নাসা সিদ্ধান্ত নেয়, ওই মহাকাশযানে সুনীতারা ফিরবেন না। ফলে মহাকাশে আটকে পড়েন সুনীতা এবং বুচ। তাঁদের আট দিনের মহাকাশ সফর দীর্ঘায়িত হয়ে গেল ন’মাসে।

  • Mahakumbh 2025: মহাকাশ থেকে কতটা উজ্জ্বল রাতের মহাকুম্ভ? আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন পাঠাল ছবি

    Mahakumbh 2025: মহাকাশ থেকে কতটা উজ্জ্বল রাতের মহাকুম্ভ? আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন পাঠাল ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) কারণে কোটি কোটি মানুষের সমাগম চলছে প্রয়াগরাজে। মহাকুম্ভ পরিণত হওয়ার ফলে এই মুহূর্তে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজ আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বের বৃহত্তম ইভেন্টে পরিণত হয়েছে মহাকুম্ভ। মহাকাশ (Mahakumbh 2025) থেকে কেমন লাগছে প্রয়াগরাজকে? সেই ছবিই প্রকাশ করল নাসা (NASA)। দুনিয়াজুড়ে ইতিমধ্যেই সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (International Space Station) থেকে নাসার মহাকাশচারী ডন পেটিট মহাকুম্ভের একটি ছবি শেয়ার করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘‘রাতের আইএসএস থেকে মহাকুম্ভের ছবি। সত্যিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানুষের জমায়েত।’’

     

    বিভিন্ন মত উঠে এসেছে (Mahakumbh 2025)

    এমন ছবি দেখার পর স্বাভাবিকভাবেই চর্চা শুরু হয়েছে সমাজমাধ্যমের পাতায়। নানা মন্তব্য ভেসে এসেছে, এক ব্যবহারকারী লিখছেন, মনে হচ্ছে মহাকাশে বড় কোনও তারার বিস্ফোরণ ঘটেছে। কেউ আবার এত আলো দেখে মুগ্ধ হয়ে এটিকে কোনও গ্যালাক্সির সঙ্গে তুলনা করছেন। প্রসঙ্গত, দিনকয়েক আগেই মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) একাধিক উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ করা হয়েছিল ইসরোর তরফ থেকে। হায়দরাবাদের ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টারও পরপর ছবি নিয়েছে এই মহাকুম্ভ মেলার। সেই ছবিতেই ফুটে উঠেছে মেলার একাধিক তাঁবু, পার্কিং লট এবং অন্য একাধিক প্রস্তুতির ছবি। এবার ছবি এল নাসার আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন (International Space Station) থেকে।

     

    ৪ হাজার হেক্টর জমির ওপর আয়োজন করা হয়েছে মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025)

    প্রসঙ্গত, ১২টা পূর্ণ কুম্ভে হয় একটা মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025)। ১৪৪ বছর পর মহাযোগ। ৪৫ দিনের এই মেলায় ৪০ কোটি বা তার বেশি মানুষের সমাগম হতে পারে বলেই অনুমান করা হয়েছে প্রশাসনেরক তরফ থেকে। এখনও পর্যন্ত হিসেব করে দেখা গিয়েছে, কুম্ভমেলা থেকে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের লাভ হতে পারে অন্তত ২ লক্ষ কোটি টাকা! এই সংখ্যাটা ৪ লক্ষ কোটিও হতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ৪ হাজার হেক্টর জমির ওপর আয়োজন করা হয়েছে মহাকুম্ভ। শুরু হয়েছে ১৩ জানুয়ারি থেকে চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ৪৫ দিনের এই মেলার জন্য উত্তরপ্রদেশ সরকারের বাজেট ৭ হাজার কোটি টাকা।

  • Indian Astronaut: আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাচ্ছেন এক ভারতীয়, ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’-এ বড় ঘোষণা

    Indian Astronaut: আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাচ্ছেন এক ভারতীয়, ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’-এ বড় ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আন্তর্জাতিক মহকাশ স্টেশনে (International Space Station) যাচ্ছেন এক ভারতীয় (Indian Astronaut)। আগামী বছরের এপ্রিলের মধ্যে মহাকাশে পাড়ি দেবেন তিনি। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এবং ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর যৌথ উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানো হবে ওই মহাকাশচারীকে। এ খবর জানালেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ।

    এএক্স-৪ মিশন (Indian Astronaut)

    নাসা এবং ইসরোর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই মহাকাশ অভিযানের নাম এক্সিওম স্পেস এএক্স-৪ মিশন। এই অভিযানে ভারত থেকে পাঠানো হবে দুই নভশ্চরকে। এঁরা হলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা ও প্রশান্ত বালকৃষ্ণণ নায়ার। বর্তমানে নাসায় চলছে এঁদের প্রশিক্ষণ। জানা গিয়েছে, এএক্স-৪ মিশনের জন্য ইসরো বেছে নিয়েছেন শুক্লাকে। আর নায়ার হবেন ব্যাকআপ ক্যান্ডিডেট। নয়াদিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠকে মন্ত্রী বলেন, “একজন ভারতীয় মহাকাশচারী আগামী এপ্রিলের মধ্যে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাবেন।” এবার আজ ২৩ অগাস্ট পালিত হবে ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’। গত বছর এই দিনে চাঁদে ল্যান্ড করেছিলেন বিক্রম ল্যান্ডার। তারই বর্ষপূর্তি উপলক্ষে পালিত হবে ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’। তার আগেই এক ভারতীয় মহাকাশচারীর (Indian Astronaut) আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাওয়ার কথা জানিয়ে দিলেন মন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু গর্ব দিবস’ পালন বিজেপির, কার সম্মানে পালন হয় জানেন?

    জাতীয় মহাকাশ দিবসের থিম

    জাতীয় মহাকাশ দিবসের থিমও জানিয়ে দিয়েছেন মন্ত্রী। এবার থিম হল, ‘টাচিং লাইভস হোয়াইল টাচিং দ্য মুন: ইন্ডিয়াজ স্পেস সাগা।’ এ উপলক্ষে এদিন ইসরোর তরফে চন্দ্রযান-৩ অভিযানের সায়েন্টিফিক ডেটা প্রকাশ করবে ইসরো। গবেষকরা যাতে এই ডেটা ব্যবহার করতে পারেন, তা-ই এই ব্যবস্থা। চন্দ্রযান-৩ সাফল্যের বর্ষপূর্তিতে গত দু’মাসেরও বেশি সময় ধরে হাজারো অনুষ্ঠান হচ্ছে দেশজুড়ে। ভারত মণ্ডপমে ‘জাতীয় মহাকাশ ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ হ্যাকাথন’ ও ‘ইসরো রোবোটিক্স চ্যালেঞ্জ’ জয়ীদের পুরস্কারও দেবেন তিনি। আসন্ন স্পেস মিশনের বিষয়ে বলতে গিয়ে ইসরোর সায়েন্টিফিক সেক্রেটারি সান্ত্বনু ভাটাদেকর বলেন, “ইসরো-নাসার (International Space Station) যৌথ অভিযান এনআইএসএআর আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির পরেই লঞ্চ করা হবে (Indian Astronaut)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jitendra Singh: আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাচ্ছেন গগনযাত্রী, জানালেন জিতেন্দ্র

    Jitendra Singh: আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাচ্ছেন গগনযাত্রী, জানালেন জিতেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার সঙ্গে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যৌথ অভিযানের উদ্যোগ নিচ্ছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। অভিযানে অংশ নেবেন একজন ভারতীয় গগনযাত্রীও (Gaganyatri)। তিনি অবশ্য হবেন কোনও ভারতীয় নভশ্চর। লোকসভায় এ কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দফতরের মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং (Jitendra Singh)।

    ইসরো, নাসার যৌথ উদ্যোগ (Jitendra Singh)

    এই মিশনটি হতে চলেছে ইসরো, নাসা এবং নাসা স্বীকৃত প্রাইভেট সংস্থা তথা অ্যাক্সিওম স্পেসের যৌথ প্রয়াসে। সম্প্রতি মহাকাশ মিশনের অংশ হিসেবে, আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাত্রার জন্য ইসরো অ্যাক্সিওম স্পেসের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। লিখিত জবাবে লোকসভায় মন্ত্রী জানান, নাসার সঙ্গে যৌথ মিশনে নেমেছে ইসরো। এই মিশনেরই অংশ হিসেবে ইসরোর তরফে এক গগনযাত্রীকে পাঠানো হবে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে।

    বেসরকারি উদ্যোগ

    নাসার তরফে জানানো হয়েছে, বেসরকারি উদ্যোগে চতুর্থবারের জন্য আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে মহাকাশচারীদের নিয়ে যেতে অ্যাক্সিওমের সঙ্গে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে নাসা। এই চুক্তি মোতাবেক, চলতি বছরের অগাস্ট মাসের পরে বেসরকারি উদ্যোগে নভশ্চরদের নিয়ে যাওয়া হবে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে। এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে ইসরোও (Jitendra Singh)।

    জানা গিয়েছে, এই মিশনের জন্য ইতিমধ্যেই চার নভশ্চরকে বেছে নিয়েছে ইসরো। ইসরোর পক্ষ থেকে তাঁদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হচ্ছে। তার আগে এঁরা প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন রাশিয়ায়। তবে প্রশিক্ষণের শেষ ধাপ সম্পূর্ণ হবে ভারতেই। প্রশিক্ষণ সম্পর্কে বলতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, “গগনযাত্রীদের তিন ধাপ প্রশিক্ষণ পর্বের মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে দুধাপ। এক ধাপের প্রশিক্ষণ এখনও বাকি।”

    আরও পড়ুন: দেশে বিপুল চাহিদা কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেমের, ৫ বছরে বৃদ্ধি কত হবে জানেন?

    চারজনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হলেও, মহাকাশে যাওয়ার সুযোগ পাবেন তিনজন। তবে মহাকাশে মানুষ পাঠানোর আগে পাঠানো হবে যন্ত্রমানব। তার যাত্রাপথ মসৃণ হলে, তবেই মহাকাশে পাঠানো হবে রক্তমাংসের মানুষ। ইসরোর ওই মিশন হবে তিন দিনের। শুরু হতে পারে ২০২৫ সালে।

    যে যানটিতে করে নভশ্চরদের (Gaganyatri) মহাকাশে পাঠানো হবে, সেই যান সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, “মানব-রেটেড লঞ্চ ভেহিক্যালের কঠিন ও তরল প্রপালশন পর্যায়গুলি ফ্লাইট ইন্টিগ্রেশনের জন্য প্রস্তুত (Jitendra Singh)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sunita Williams: ১০ দিনের বদলে এক মাস মহাকাশে সুনীতা, কেমন আছেন, কী খাচ্ছেন তিনি? জেনে নিন…

    Sunita Williams: ১০ দিনের বদলে এক মাস মহাকাশে সুনীতা, কেমন আছেন, কী খাচ্ছেন তিনি? জেনে নিন…

    মাধ্যম নিউজ দেস্ক: দশ দিনের মহাকাশ সফরে গিয়েছিলেন সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams) এবং তাঁর সহযাত্রী বুচ ইউলমোর। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও তাঁরা মহাকাশেই আটকে রয়েছেন। ভারতীয় বংশোদ্ভুত মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস এখন আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনেই (ISS) আশ্রয় নিয়েছেন। সেখানেই আছেন তাঁর সহযাত্রী বুচ উইলমোর। নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেও তাঁদের ফেরার খবর না থাকায় তৈরি হয়েছে উদ্বেগ।

    কবে ফিরবেন সুনীতা ইউলিয়ামস (Sunita Williams)

    এমতাবস্থায় নাসা জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক স্টেশনে স্পেস স্টেশনে তাঁরা নিরাপদেই আছেন। ১০ জুলাই পৃথিবীবাসীর উদ্দেশে বার্তা পাঠাবেন সুনীতা। শোনা যাবে তাঁর কথা। সুনীতার বার্তা নাসার ওয়েবসাইটেও তুলে ধরা হবে। ১০ দিনের মিশনে গিয়ে ইতিমধ্যেই ১ মাসের বেশি সময় মহাকাশে (ISS) কাটিয়ে ফেলেছেন সুনীতা (Sunita Williams) ও বুচ। এই মুহূর্তে সুনীতা ও বুচ সহ আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে মোট ৯ জন মহাকাশচারী রয়েছেন।

    সুনীতার কাজকর্ম

    নাসা সূত্রে জানা গিয়েছে, দৈনন্দিন গবেষণার কাজকর্ম ছাড়াও সাফাইয়ের কাজেও হাত লাগাতে হচ্ছে সুনীতাদের(Sunita Williams)। তাঁরা সিগনস মহাকাশযানের কাছে আবর্জনা ভর্তি ব্যাগও ফেলে এসেছেন। ইতিমধ্যেই চলতি মাসের শেষেই আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন (ISS) সিগনসকে বিচ্ছিন্ন করে প্রশান্ত মহাসাগরে নিয়ে আসা হবে।

    মহাকাশের মেনু (ISS)

    মহাকাশচারীরা মহাকাশে কী ধরনের খাবার খান, তা নিয়েও নেটিজেনদের মধ্যে জিজ্ঞাসা রয়েছে। নাসা জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (ISS) মেনুতে থাকে শাকসবজি, ফল, মিষ্টি জাতীয় খাবার। এছাড়াও একশোর বেশি ধরনের খাবার থাকে প্রতিটি মহাকাশ মিশনের জন্য। সেই মিশন শুরু হওয়ার আগে থেকেই মহাকাশচারীদের খাবারের তালিকা তৈরি হয়ে যায়। অনেকদিন মহাকাশে থাকার কারণে খাবার নষ্ট হয় না। যাতে কোনওভাবে খাবার নষ্ট না হয়, সেই লক্ষ্যে বিজ্ঞানীদের হালকা সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর খাবার দেওয়া হয়। মহাকাশচারীদের খাবার প্রায়ই ডিহাইড্রেটেড এবং ভ্যাকিউম সিল পাউচে প্যাকেট করা থাকে। খাবারে অনেক সময় স্যান্ডউইচ বা স্যুপ জাতীয় খাবারও দেওয়া হয়।

    আরও পড়ূন: অস্ট্রিয়ায় পৌছলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি, চ্যান্সেলরের সঙ্গে নৈশভোজ, আজ কূটনৈতিক বৈঠক

    কেচাপ বা মশলা মহাকাশের গুরুত্ব আকর্ষণ না থাকার ফলে ভেসে বেড়াতে পারে। সেই কথা মাথায় রেখে এগুলিকে বিশেষ ধরনের প্যাকেটে রাখা হয়। মাংসের স্টু, চিকেন কারি এবং পাস্তা এবং পুডিং জাতীয় সুস্বাদু খাবারও দেওয়া হয় মহাকাশচারীদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sunita Williams: সিট বেল্ট বেঁধেও মহাকাশে যাওয়া হল না! শেষ মুহূর্তে বাতিল সুনীতার মহাকাশযাত্রা

    Sunita Williams: সিট বেল্ট বেঁধেও মহাকাশে যাওয়া হল না! শেষ মুহূর্তে বাতিল সুনীতার মহাকাশযাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার তৃতীয় বারের জন্য মহাকাশে পাড়ি (Sunita Williams third space mission) দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। সেই মত সিট বেল্ট বেঁধে ‘স্পেস ট্যাক্সি’র মধ্যে বসে ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান নভশ্চর সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams)। কিন্তু কিন্তু মহাকাশে ওড়ার আগেই স্থগিত হয়ে গেল সুনীতার যাত্রা। সূত্রের খবর, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই আপাতত স্থগিত করা হয়েছে এই অভিযান। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Sunita Williams)

    ভারতীয় সময় অনুযায়ী ৭ মে মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৪ মিনিটে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে পৃথিবী ছেড়ে ওড়ার কথা ছিল সুনীতা এবং আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশচারী ব্যারি উইলমোরের। অত্যাধুনিক সিএসটি-২০০ বোয়িং স্টারলাইনারের স্পেস ক্যাপসুলে চেপে মহাকাশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল তাদের। কিন্তু উড়ানের লিফ্ট-অফের ঠিক ৯০ মিনিট আগে আগে প্রযুক্তিগত সমস্যা দেখা দেয়, তার জেরেই অভিযান স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। 

    ২৪ ঘণ্টার জন্য অভিযান স্থগিদ 

    এরপর শুরু হয় মেরামতির কাজ। তবে শেষ পর্যন্ত ওই যানের মেরামতি সম্ভব হয়নি। তাই আপাতত ২৪ ঘণ্টার জন্য অভিযান পিছিয়ে দিতে বাধ্য হয় নাসা। তার পরই স্পেস ট্যাক্সি থেকে বেরিয়ে আসেন সুনীতারা (Sunita Williams)। নাসার তরফে জানানো হয়েছে, রকেটের দ্বিতীয় পর্যায়ের একটি ভাল্‌‌ভ খারাপ হয়ে গেছে। সেই সমস্যা মেরামত করার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অভিযান বাতিল করতে হল। মঙ্গলবার রাতে ফের অভিযান শুরু হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। তবে আনুষ্ঠানিক ভাবে নয়া দিন ক্ষণের ঘোষণা হয়নি এখনও।   

    আরও পড়ুন:গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভোট দিলেন, সঙ্গে বার্তাও

    উল্লেখ্য, ব্যবসায়িক দিক থেকে ইলন মাস্কের স্পেস এক্স-কে পাল্লা দিতে নয়া এই স্পেস ক্যাপসুলটিতে করে সুনীতা (Sunita Williams) এবং ব্যারিকে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে (ISS) পাঠানোর পরিকল্পনা ছিল নাসার। দুবছর আগে বোয়িং স্টারলাইনারের স্পেস ক্যাপসুলটির পরীক্ষামূলক উড়ান সম্পন্ন হয়। সেবার যদিও মানুষ পাঠানো হয়নি। তবে এবার তাতে মহাকাশচারীদের চাপিয়ে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে পাঠানোর পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে পরিকল্পনা ভেস্তে গেল।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share