Tag: ISI

ISI

  • Dawood Ibrahim: দাউদের জন্মদিনে ভারতের বিরুদ্ধে পরিকল্পনা! টার্গেট হিন্দু নেতারা

    Dawood Ibrahim: দাউদের জন্মদিনে ভারতের বিরুদ্ধে পরিকল্পনা! টার্গেট হিন্দু নেতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি করাচিতে নিজের জন্মদিন পালন করেছেন, পলাতক মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim)। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে খবর, ইসলামাবাদ দাউদের উপস্থিতি অস্বীকার করলেও, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই তাঁকে সুরক্ষা প্রদান করছে। আইএসআই-এর অতিরিক্ত ডিরেক্টর জেনারেল পদমর্যাদা পেয়েছিলেন দাউদ। গত ২৬ ডিসেম্বর, বৃহস্পতিবার, দাউদের ৬৯ তম জন্মদিনে করাচিতে অনেক ব্যবসায়ী, আইএসআই-র কর্মকর্তা, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সদস্য এবং শীর্ষ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে ভারতের বিরুদ্ধে নানা পরিকল্পনা করা হয়েছে, বলে গোয়েন্দা সূত্রে খবর। ভারতের হিন্দু নেতাদের হত্যার চক্রান্তও হতে পারে বলে অনুমান।

    দাউদের জন্মদিন না নয়া পরিকল্পনা

    গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে খবর, দাউদ (Dawood at Karachi) এখনও পাকিস্তানে এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। ভারত সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহে দাউদ ও তাঁর দল ইসলামাবাদকে সম্পূর্ণ সাহায্য করে। এছাড়া, দাউদ এবং আইএসআই-এর মধ্যে একটি অঘোষিত চুক্তি রয়েছে, যেখানে দাউদ তাঁর মাদক পাচারের আয় থেকে ৪০ শতাংশ আইএসআই-কে দেয়। মুম্বই এবং অন্যান্য স্থানে দাউদের কর্মকাণ্ড কিছুটা কমে গিয়েছে, তবে গোয়েন্দা সংস্থাগুলির মতে, এটি একটি চক্রান্তের অংশ। ১৯৯৩ সালের মুম্বই সিরিয়াল বিস্ফোরণের মাস্টারমাইন্ড, সন্ত্রাসী সবার নজর থেকে দূরে থাকার জন্যই এই কৌশল নিয়েছেন। যদিও তাঁর সহযোগীরা এখনও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সক্রিয় এবং তাঁদের প্রভাব যথেষ্ট। তাঁর শুটারদেরও যেকোনো সময় ভারতের বিরুদ্ধে কাজে লাগানো হতে পারে। 

    আরও পড়ুন: ঠিকাদারের আত্মহত্যা, কাঠগড়ায় কর্নাটকের মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ, কী বলছেন মন্ত্রী?

    ভারতের হিন্দু নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

    ২০১৫ সালে ভারতীয় হিন্দু নেতাদের হত্যার জন্য একটি মডিউল তৈরি করেছিলেন দাউদ ও তাঁর দল। পরিকল্পনাটি ছিল গুজরাটে হত্যাকাণ্ড ঘটানো এবং পরে তা ভারতজুড়ে বিস্তৃত করা। যদিও এই মডিউলটি ২০১৭ সালে ফাঁস হয়ে যায়। নতুন পরিকল্পনা অনুসারে তারা আবারও নতুন মডিউল গঠন করতে পারে। দাউদ এখনও আইএসআই-এর সুরক্ষায় পাকিস্তানে রয়েছেন। তাঁর বাসস্থান করাচির রাহিম ফাকি এলাকায়। তাঁর বাসভবন অত্যন্ত সুরক্ষিত। তাঁর পাসপোর্ট পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডি থেকে জারি হয়েছে। দাউদ একেবারেই পাকিস্তানে সীমাবদ্ধ নন, তার পৃষ্ঠপোষকতা কারণে তিনি দুবাই, জেদ্দা, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর এবং ব্যাংককসহ বিভিন্ন দেশে প্রায়শই সফর করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISI: সিআইএর ধাঁচে বাংলাদেশে ইসলামিক রেভল্যুশনারি আর্মি গড়ছে আইএসআই!

    ISI: সিআইএর ধাঁচে বাংলাদেশে ইসলামিক রেভল্যুশনারি আর্মি গড়ছে আইএসআই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন দিন জটিল হয়ে উঠছে বাংলাদেশের (Bangladesh) পরিস্থিতি। কারণ বিভিন্ন পক্ষ এই দেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টায় লিপ্ত। বাংলাদেশকে এই ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা আইএসআইয়ের (ISI) কৌশলের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কারণ এতে তারা শুধু যে একাধিক জঙ্গি ঘাঁটি স্থাপন করতে পারবে তা নয়, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে হওয়া অপমানের প্রতিশোধও নিতে পারবে কড়ায় গন্ডায়।

    রাষ্ট্রের রাশ কবজা করাই লক্ষ্য (ISI)

    সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের জেরে উত্তাল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের প্রধান হন মহম্মদ ইউনূস। আন্তর্জাতিক মহলের একাংশের মতে, এটি একটি সাজানো ছাত্র আন্দোলন। যে আন্দোলনের লক্ষ্যই ছিল হাসিনাকে গদিচ্যুত করে রাষ্ট্রের রাশ কবজা করা। আইএসআইয়ের এই উদ্দশ্যে একশো শতাংশ সফল (ISI)। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, ইউনূস বর্তমানে আইএসআইয়ের হাতের পুতুল। বাংলাদেশে ছাত্রদের এই আন্দোলন নিয়ে সবসময়ই সন্দেহ ছিল। এটি একটি পুরনো কৌশল, যা সিআইএ বহুবার ব্যবহার করেছে। ছাত্রদের দিয়ে সরকার পতনের জন্য এবং পরে কোনও দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য। এখন সিআইএর ইউক্রেন কৌশল বাংলাদেশের জন্য ব্যবহার করেছে আইএসআই। মস্কোপন্থী সরকার পতনের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল এই কৌশলই।

    ইসলামিক রেভল্যুশনারি আর্মি

    ইসলামিক রেভল্যুশনারি আর্মি নামে একটি নতুন জঙ্গি গোষ্ঠী তৈরি হচ্ছে, যা ইউনূস-সমর্থিত অ্যান্টি-ডিসক্রিমিনেশন স্টুডেন্ট মুভমেন্টের (এডিএসএম) নেতারা পরিচালনা করছে। নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর কাছে এটি একটি বড় উদ্বেগের কারণ। কেননা, এই গোষ্ঠী সশস্ত্র আন্দোলনের ডাক দেয়। অ্যান্টি-ডিসক্রিমিনেশন স্টুডেন্ট মুভমেন্ট একটি ইসলামি বিপ্লবী আন্দোলন শুরুর পরিকল্পনা করছে। পৃষ্ঠপোষকতা (Bangladesh) করছেন জর্জ সরোস, বারাক ওবামা, বিল এবং হিলারি ক্লিনটনের মতো মানুষ। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ইউনূস এঁদের অনুসারী। তাঁর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগ রয়েছে ক্লিনটন, ওবামা এবং সরোসের। বাংলাদেশের এই ছাত্র আন্দোলনটি একটি সশস্ত্র সংগ্রামে রূপান্তরিত হওয়া শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারতের পক্ষেও উদ্বেগের। কারণ নয়া এই আন্দোলন পাকিস্তানের আইএসআইয়ের মদতপুষ্ট।

    বাংলাদেশে ঘাঁটি গাড়ার প্রস্তুতি

    ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে ঘাঁটি গাড়ার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে অ্যান্টি-ডিসক্রিমিনেশন স্টুডেন্ট মুভমেন্ট। নয়া সংগঠনে যোগদানের জন্য বহু যুবককে আহ্বানও জানিয়েছে তারা। নয়া এই গোষ্ঠী তৈরি সশস্ত্র আন্দোলনের মাধ্যমে ইসলামি উগ্রপন্থার দিকে এগিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দেয় বই কি! এই গোষ্ঠী গঠিত হলে, অস্থিরতা সৃষ্টি করার কাজে লিপ্ত হতে পারে। যার জেরে এক বিপজ্জনক যুগের সূচনা হতে পারে ভূ-রাজনীতিতে। ইসলামিক বিপ্লবী সেনাবাহিনীর গঠন শেষ হবে এই মাসের শেষের দিকে। এডিএসএমের তরফে আশিকুর রহমান জিম জানান, প্রাথমিক পর্যায়ে তিন দিনের একটি মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষণ কর্মসূচি হবে। পরে, সেনাবাহিনী এবং আধাসামরিক বাহিনীকে দিয়ে এক মাসের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালিত হবে।

    সিআইএর স্ট্র্যাটেজি

    জানা গিয়েছে, নয়া দলটি সিআইএর স্ট্র্যাটেজি থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েছে। একই ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছিল রাশিয়া-সমর্থিত ইউক্রেন সরকারের অস্থিরতা সৃষ্টির জন্য। এখানে বিদ্রোহী ছাত্ররা একটি মিলিশিয়া গঠন করেছিল। পরে তাণ্ডব চালিয়ে রাজ্যের পরিকাঠামো ধ্বংস করেছিল। এটি পুলিশ বাহিনী ধ্বংস করার পাশাপাশি ইউক্রেনের রুশভাষী জনগোষ্ঠীকে বিশেষভাবে টার্গেট করেছিল। বাংলাদেশেও আইএসআই একই কাজ করতে চায়। এবং শেষ পর্যন্ত এটিকে পাকিস্তানের মতো একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। এর মাধ্যমে আইএসআই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিশোধ নিতে চায়। তাছাড়া বাংলাদেশ অস্থিতিশীল হলে তা হবে ভারতের নিরাপত্তার পক্ষে দুঃস্বপ্ন স্বরূপ। এর পাশাপাশি, এই ছাত্র মিলিশিয়া বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের টার্গেট করবে। এরাই অত্যাচার করছে হিন্দুদের ওপর।

    প্রশিক্ষণ দেওয়ার দায়িত্ব

    জানা গিয়েছে, আইএসআই স্পেশাল সার্ভিসেস গ্রুপকে (এসএসজি) এই ছাত্রদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার দায়িত্ব দিয়েছে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে দুবাই এবং কাতারে বৈঠকও করেছে তারা। এই এসএসজি অতীতে হিজবুল-উত-তাহরিরের মতো জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। এই মিলিশিয়া একা কাজ করবে না। আপাতত এর ভূমিকা বাংলাদেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। আর এসএসজি-প্রশিক্ষিত জঙ্গি গোষ্ঠী হিজব-উত-তাহরির ভারতে হামলা চালাবে। এজন্য সম্প্রতি এসএসজি ৩০০ জন জঙ্গিকে প্রশিক্ষণও দিয়েছে (ISI)।

    আরও পড়ুন: মুর্শিদাবাদে ধৃত দুই জঙ্গি মণিরুল-আব্বাস কী কাজ করত? চালচলন নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ

    ইউনূস সরকারের কারণে পাকিস্তানের কাজ সহজ হয়ে গিয়েছে। জঙ্গিদের প্রতিটি দাবিই মেনে নিয়েছে ইউনূস সরকার। বাংলাদেশের জলসীমা উন্মুক্ত করার ফলে পাকিস্তান সমুদ্রপথে অবাধ প্রবেশাধিকার পেয়েছে। ইতিমধ্যেই অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং মাদক পাচারে ব্যবহৃতও হচ্ছে। সমুদ্রপথটি ব্যবহৃত হচ্ছে লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গিদের বাংলাদেশে পাঠানোর কাজে। তার জেরেই অশান্তির স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ (Bangladesh)। যা ক্রমেই মাথাব্যথার (ISI) কারণ হয়ে উঠছে ভারতের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Bangladesh Unrest: ২ বছর ধরে বাংলাদেশে হিন্দু-বিরোধী চক্রান্তের জাল বুনেছে ইসলামি ছাত্র শিবির, আইএসআই!

    Bangladesh Unrest: ২ বছর ধরে বাংলাদেশে হিন্দু-বিরোধী চক্রান্তের জাল বুনেছে ইসলামি ছাত্র শিবির, আইএসআই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের কবল থেকে ভারতের প্রত্যক্ষ মদতে স্বাধীনতা লাভ করেছিল বাংলাদেশ (Bangladesh)। ৫২ বছর পর সেই বাংলাদেশে ভিড়ল পাকিস্তানের জাহাজ। পাকিস্তানের সেই জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছয়। জাহাজে কী ছিল? জানা যায়নি স্পষ্ট করে। কিন্তু এরমধ্যে হাসিনার গণতান্ত্রিক সরকারকে ফেলে দিয়ে লুট হয়েছে গণভবন (Bangladesh Unrest)। আওয়ামি লিগকে বিতাড়িত করে, পেছনের দরজা দিয়ে গদিতে বসেছেন মহম্মদ ইউনূস (Muhammed Yunus)। দেশ এখন সম্পূর্ণ ভাবে জামাত-ই-ইসলামি এবং বিএনপি-র মতো কট্টর মৌলবাদী জেহাদিদের হাতে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর অকথ্য অত্যাচার চলছে (Anti Hindu Conspiracy)। একই ভাবে ভারতের জাতীয় পতাকা এবং সম্মানকে ক্ষুণ্ণ করার দৃষ্টান্ত নজরে এসেছে সামজিক মাধ্যমে। কীভাবে উপকারীর অপকার করতে হয় তার হয়ত উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ইউনূস প্রশাসন। তবে, এটা আচমকা শুরু হয়নি। গত ২ বছর ধরে ধীরে ধীরে বাংলাদেশে হিন্দু-বিরোধী (Anti Hindu Conspiracy) ও ভারত-বিরোধী চক্রান্তের জাল বুনে চলেছে কট্টর মৌলবাদী ইসলামি ছাত্র শিবির (Islami Chhatra Shibir) এবং পাকিস্তানের আইএসআই (Pak ISI)। আসুন জেনে নিই কীভাবে এতকাণ্ড ঘটল।

    ষড়যন্ত্র শুরু হয় ২০২২ সালে

    বাংলাদেশে (Bangladesh Unrest) গভীর ষড়যন্ত্রের প্রথম শুরু হয় ২০২২ সালের একেবারে গোড়ায়। ইসলামিক ছাত্র শিবিরের (Islami Chhatra Shibir) নেতারা তখন ঘনঘন পাকিস্তান সফরে গিয়েছিলেন। পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে লাগাতার বৈঠক হয়। সেখানেই আন্দোলন এবং পরিকল্পনার রোডম্যাপ তৈরি করা হয়। তবে তারা এক দিনের আন্দোলন নয়, দীর্ঘ দিনের আন্দোলনের বিষয় স্থির করেছিল। যার প্রথম ধাপে ছিল বিপুল পরিমাণ মানুষকে ক্ষিপ্ত করে রাস্তায় নামানো (Bangladesh Unrest)। এরপর শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করানো। তারপর দ্বিতীয় ধাপে মহম্মদ ইউনূসকে তত্ত্বাবোধায়ক সরকার গঠনে নেতৃত্ব দেওয়া। কারণ ইউনূস এমন ব্যক্তি যিনি ইসালামি আগ্রাসী মনোভাব নিয়েই কাজ করবেন। আইএসআই স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছিল, বাংলাদেশে ইসলামকে সর্বাত্মক কার্যকর করতে হবে। কোনও সংখ্যালঘু (Anti Hindu Conspiracy) যেন আর না থাকে। অত্যাচার, নিপীড়ন, লুট, ধর্ষণ, খুনের বিরাট টার্গেট স্থির করা হয়। পাকিস্তানের মতো যেন বাংলাদেশ হিন্দু শূন্য হয়, এটাই পরিকল্পনা স্থির হয়েছিল। 

    আইএসআই-এর বিরাট ষড়যন্ত্র! (Anti Hindu Conspiracy)

    কার্যত এই পরিকল্পনার স্পষ্ট বাস্তবায়ন আমরা দেখেছি গত ৫ অগাস্টের পর থেকে। একে একে রংপুর, কুমিল্লা, ঢাকা, রাজশাহী, বরিশাল, চট্টগ্রামে হিন্দু মন্দির এবং বাড়ি-ঘরে কীভাবে হামলা হয়েছে (Bangladesh Unrest)। তবে আইএসআই ছাত্র শিবিরকে আশ্বাস দিয়েছিল, আন্দোলনে শোরগোল ফেলতে আরও বেশি কর্মীর প্রয়োজন হবে। তরুণ মুসলমান যুবকদের ভারত বিরোধী (Anti India Campaign) মগজ ধোলাই করতে সামজিক মাধ্যমে নানা উপকরণ ছড়িয়ে দেওয়া হয়। বিকৃত তথ্য এবং বিভ্রান্ত খবরের জোগান দিয়ে যুব সমাজের মনকে আকর্ষণ করা হয়। প্রথমে সামজিক মাধ্যমে আবহকে উত্তপ্ত করা হয় এবং এরপর মাঠে-ময়দানে, রাস্তায়  ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করে নামানো হয় জনগণকে।

    ছাত্রদের মুখ করতে হবে

    আইএসআই খুব স্পষ্ট ভাবে নির্দেশ দিয়েছিল এই আন্দোলন যেন দেখতে সম্পূর্ণ ভাবে ছাত্র আন্দোলন হয়। ছাত্রদের সামনে রাখলে তবেই আন্দোলন বাস্তবায়ন হবে। উদ্দেশ্য সফল হবে। যে ছাত্র সমাজ কোটা-বিরোধী আন্দোলনে (Bangladesh Unrest) যোগদান করেছিল, তাদের একটা বড় অংশ আসল উদ্দেশ্য সম্পর্কে অন্ধকারে ছিল (Anti Hindu Conspiracy)। বিএনপি এই বিষয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে রাজনৈতিক রং দেয়। বিশ্বের ইতিহাস দেখলে দেখা যাবে ছাত্র আন্দোলনের নামে যে কোনও স্বার্থকে খুব সহজেই আদায় করা যায়। জামাত শিবির, ইসলামিক ছাত্র শিবির (Islami Chhatra Shibir) এবং আইএসআই তাই এই বৃহৎ পরিকল্পনা করেছিল (Islami Chhatra Shibir Pak ISI Nexus)।

    আরও পড়ুনঃ ‘‘লুট করা হচ্ছে হিন্দুদের দোকান-বাড়ি’’, বাংলাদেশ ইস্যুতে সংসদে বিবৃতি জয়শঙ্করের

    প্রাতিষ্ঠানিক পরিকল্পনা (Bangladesh Unrest)

    প্রায় দুই বছর ধরে ইসালামিক ছাত্র শিবির (Islami Chhatra Shibir) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গির নগর বিশ্ববিদ্যালয় সহ একাধিক জায়গায় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে ধীরে ধীরে প্রভাব বিস্তার শুরু করে। জামাতের এই ছাত্র সংগঠনের অনেক সদস্য পাকিস্তানের আইএসআই-এর দ্বারা প্রশিক্ষিত হয়। তবে তারা নিজেরা রাস্তায় না নামলেও পরিকল্পিত ভাবে সাধারণ ছাত্র-জনতাকে রাস্তায় নামতে যুক্তি, কারণ এবং তথ্য প্রদানের কাজ করেছে। ফলে, আজকে বাংলাদেশের যা পরিস্থিতি, তার জন্য আইএসআই ভীষণ ভাবে দায়ী। 

    ভারত বিদ্বেষী প্রচার 

    আইএসআই-এর কাছে হাসিনার সরকারকে টার্গেট করার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ঠিক হয় ভারত বিদ্বেষী (Anti India Campaign) ভাবনার ব্যাপক প্রচার-প্রসার। হাসিনার আমলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ৬.৩ শতাংশ আর্থিক বৃদ্ধি হয়েছিল। ভারতের সঙ্গেও সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত মিত্রতার। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের (Bangladesh Unrest) বাণিজ্য ২০২১ সালে রেকর্ড স্তর ১৪ বিলিয়ন ডালারে পৌঁছে গিয়েছিল। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে ২০২৩ সালে ১১.৩ বিলিয়ন ডলারে পরিণত হয়েছে। অপর দিকে নতুন ইউনূস সরকার জানিয়েছে, দুই দেশের বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না। যদিও বাংলাদেশের থেকে আদানি পাওয়ার সংস্থার ৮০ কোটি ডলার পাওনা রয়েছে। এখন এই পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য হল ভারতের সঙ্গে যাতে বাংলাদেশের সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Protests: বাংলাদেশে হিংসার নেপথ্যে মৌলবাদীরা! মনে করছেন ভারতের প্রাক্তন বিদেশ সচিব

    Bangladesh Protests: বাংলাদেশে হিংসার নেপথ্যে মৌলবাদীরা! মনে করছেন ভারতের প্রাক্তন বিদেশ সচিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনে বাংলাদেশে (Bangladesh Protests) অশান্তি কি মৌলবাদী সংগঠনগুলি ছড়াচ্ছে? এমন প্রশ্নই মাথাচাড়া দিল এবার। এই প্রশ্ন তুললেন প্রাক্তন বিদেশ সচিব হর্ষবর্ধন শৃঙলা। ক্রমশই সেখানকার পরিস্থিতি জটিল হচ্ছে। এর পাশাপাশি পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সও সে দেশে কলকাঠি নাড়তে পারে বলে দাবি করলেন ভারতের প্রাক্তন বিদেশ সচিব তথা বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের প্রাক্তন হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শৃঙলা।

    জামাত-ই-ইসলামির মতো মৌলবাদী সংগঠন (Bangladesh Protests) ঢুকে পড়েছে

    ভারতের প্রাক্তন বিদেশ সচিব বলেন, ‘‘বিভিন্ন রিপোর্ট থেকে জানতে পারছি যে এই বিষয়ে নাক গলাচ্ছে বিভিন্ন মহল। জামাত-ই-ইসলামির মতো মৌলবাদী সংগঠন ঢুকে পড়েছে। বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যুক্ত হয়েছে বিরোধী দল বিএনপি। যা এই বিক্ষোভের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিষয় যুক্ত করেছে।’’ সেইসঙ্গে তিনি যোগ করেন, ‘‘আইএসআই-ও (ISI) এই অস্থিরতার পিছনে যুক্ত থাকতে পারে। মানে এরকম রিপোর্ট শুনতে পাচ্ছি। সেটা ঠিক বা বেঠিক, সেটা তদন্ত চালিয়ে বাংলাদেশ (Bangladesh Protests) সরকারকে খুঁজে বের করতে হবে। তবে হ্যাঁ, এই পরিস্থিতির ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করছেন লোকজন। আর ঘোলাজলে মাছ ধরার চেষ্টা করছেন।’’

    সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনে অগ্নিগর্ভ হয়েছে বাংলাদেশ

    সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনে অগ্নিগর্ভ হয়েছে বাংলাদেশ (Bangladesh Protests)। ঠিক এই আবহে সংবাদ সংস্থা এনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রাক্তন বিদেশ সচিব জানিয়েছেন, সংরক্ষণ নিয়ে পড়ুয়ারা যা দাবি তুলেছেন সেটা নিয়ে শেখ হাসিনা সরকার অত্যন্ত ইতিবাচক পদক্ষেপ করেছে। পড়ুয়াদের দাবি পূরণ করার বার্তাও দিচ্ছে কিন্তু এই আবহে ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমেছে কয়েকটি সংগঠন। তিনি আরও বলেন, ‘‘হাসিনা সরকারের সিদ্ধান্তের ওপরে স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে আদালত। বিষয়টি বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন আছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে জনসক্ষমে এসে বলেছেন যে আমরা তোমাদের সঙ্গে আছি। তোমাদের সঙ্গে সহমত পোষণ করছি আমরা। কিন্তু বিষয়টি আদালতে ঝুলে আছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nishant Agarwal: পাকিস্তানের গুপ্তচর! ব্রহ্মস অ্যারোস্পেসের তরুণ ইঞ্জিনিয়ার নিশান্তের যাবজ্জীবন

    Nishant Agarwal: পাকিস্তানের গুপ্তচর! ব্রহ্মস অ্যারোস্পেসের তরুণ ইঞ্জিনিয়ার নিশান্তের যাবজ্জীবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ভারতের অন্যতম সেরা সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ব্রহ্মসের প্রাক্তন ইঞ্জিনিয়ার (Ex-Brahmos Engineer) নিশান্ত অগরওয়ালকে (Nishant Agarwal) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিল আদালত। অভিযোগ, পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের হয়ে চরবৃত্তি করেছেন তিনি। সোমবার নাগপুরের জেলা আদালত নিশান্ত আগরওয়ালকে এই সাজা দেয়। পাশাপাশি, তাঁকে সরকারি গোপনীয়তা আইনে ১৪ বছরের কারাদণ্ড এবং ৩০০০ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।

    কী অভিযোগ

    ব্রহ্মস অ্যারোস্পেস প্রাইভেট লিমিডেটের মেধাবী কর্মী তথা কৃতি বিজ্ঞানী (Ex-Brahmos Engineer) ছিলেন নিশান্ত (Nishant Agarwal)। নাগপুরের ব্রহ্মস অ্যারোস্পেস প্রাইভেট লিমিডেটের প্রযুক্তি সংক্রান্ত গবেষণার অন্যতম বিজ্ঞানী ছিলেন তিনি। অভিযোগ, সেখানে চার বছর কাজ করার সময় গুপ্তচর বৃত্তিতে জরিয়ে পড়েন নিশান্ত। পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচারের অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। নেহা শর্মা এবং পূজা রঞ্জন নামে দুটি ফেসবুক প্রোফাইলের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন নিশান্ত। তদন্তকারীরা জানতে পারেন, দুটিই ছিল ফেক প্রোফাইল। পিছনে ছিল পাকিস্তানি গোয়েন্দারা। ইসলামাবাদ থেকে আইএসআই এজেন্টরাই ওই প্রোফাইল দুটি চালাত। 

    আরও পড়ুন: এনডিএ জোট এগিয়ে ২৯২ আসনে, দিল্লির মসনদে ফের মোদি?

    কীভাবে টার্গেট নিশান্ত

    পুলিশ সূত্রে খবর, অনলাইনে কার সঙ্গে যোগাযোগ করছেন, সেই বিষয়ে উদাসীন ছিলেন নিশান্ত (Nishant Agarwal)। এর ফলেই তিনি আইএসআই-এর সহজ টার্গেট হন। ২০১৮ সালে উত্তরপ্রদেশ এবং মহারাষ্ট্র পুলিশের সন্ত্রাস দমন শাখা গ্রেফতার করে তাঁকে। নাগপুর দায়রা আদালতে বিচারক এম ভি দেশপাণ্ডে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের দায়ে সোমবার দোষী সাব্যস্ত করে নিশান্ত আগরওয়ালকে। ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (Ex-Brahmos Engineer) সেরা তরুণ বিজ্ঞানীর পুরস্কার জিতেছিলেন নিশান্ত। তিনি এই কাজ করতে পারেন, তা তাঁর সহকর্মীরা ভাবতেই পারছেন না। সোমবার অতিরিক্ত দায়রা বিচারক এমভি দেশপাণ্ডে জানিয়েছেন, ফৌজদারি বিধির ২৩৫ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে নিশান্তকে। এ ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি আইনেও দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে তাঁকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: নৌবাহিনীতে হানিট্র্যাপের মাধ্যমে তথ্যপাচার, পাক এজেন্টের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ এনআইএ-র

    NIA: নৌবাহিনীতে হানিট্র্যাপের মাধ্যমে তথ্যপাচার, পাক এজেন্টের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইয়ে ভারতীয় নৌবাহিনীর আধিকারিকদের হানি ট্র্যাপে ফেলার কাজ করত আমন সালিম শেখ। পাকিস্তানের আইএসআই নিযুক্ত এই গুপ্তচরকে গত বছরের ২০ নভেম্বর গ্রেফতার করে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি। জানা গিয়েছে, তার কাজ ছিল হানি ট্র্যাপের মাধ্যমে ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর বিভিন্ন গোপন তথ্য আদায় করে তা পাকিস্তানের হাতে তুলে দেওয়া। গ্রেফতার হওয়া এই পাকিস্তানি গুপ্তচরের বিরুদ্ধে আদালতে শুক্রবার চার্জশিট পেশ করল এনআইএ (NIA)।

    শেখ আমন সালিমের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় অভিযোগ

    জানা গিয়েছে, ধৃতের বিরুদ্ধে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা করা হয় গত বৃহস্পতিবারই বিশাখাপত্তনমে এনআইয়ের বিশেষ আদালতে। এই চার্জশিটে গ্রেফতার হওয়া শেখ আমন সালিমের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। এর পাশাপাশি তাকে ‘আনলফুল অ্যাক্টিভিটিস প্রিভেনশন অ্যাক্ট’-এর বিভিন্ন ধারাও দেওয়া হয়েছে। এনআইএ-র (NIA) সূত্রে খবর পাওয়া গিয়েছে, পাকিস্তানের গুপ্তচররা যে সিম কার্ড ব্যবহার করত। তা অ্যাকটিভ করার কাজ ছিল সালিমে ওপরেই। অর্থাৎ হানি ট্র্যাপের পাশাপাশি পাকিস্তানের গুপ্তচরদের ফোনের সিমও সাপ্লাই করত সে। তার এই কার্যকলাপ প্রথম সামনে আসে ২০২১ সালেই।, সে সময়ে অর্থাৎ ১২ জানুয়ারি ২০২১ সালে, পাকিস্তানি গুপ্তচরদের এই সিম অ্য়াক্টিভেট কার্যকলাপ ধরা পড়ে যায়। এরপরেই নাম সামনে আসে আমন সালিম শেখের।

    টাকার বিনিময়ে এমন কাজ করত সালিম

    এনআইএ (NIA) সূত্রে আরও তথ্য মিলেছে, টাকার বিনিময়ে এমন কাজ করত সে। পাকিস্তানের আইএসআই তাকে (সালিম) পরিচালনা করত। এর পাশাপাশি পাকিস্তানের আইএসআইয়ের হয়ে কাজ করা আরও কয়েকজন এজেন্টের নাম সামনে এসেছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল মীর বালাজ খান ও অলভিন। প্রসঙ্গত, মীর বালাজ খান একজন পাকিস্তানি নাগরিক। ক্রিপ্টো চ্যানেলের মাধ্যমে পাকিস্তানের আইএসআই তাকে যে কাজ দিত তা সে সম্পন্ন করতো। গত বছরের ৬ নভেম্বর ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি একটি সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা করে দুজন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে। এরা হল মনমোহন সুরেন্দ্র পান্ডা এবং আলভেন। প্রসঙ্গত, মনমোহন সুরেন্দ্র পান্ডাকে আগেই গ্রেফতার করা হয়েছিল পাকিস্তানের গুপ্তচর হওয়ার অপরাধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Masood Azhar: কনভয়ে বিস্ফোরণ, নিহত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার!

    Masood Azhar: কনভয়ে বিস্ফোরণ, নিহত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিস্ফোরণে নিহত পাক জঙ্গিগোষ্ঠী জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মৌলানা মাসুদ আজহার (Masood Azhar)। সোমবার ভোরে পাক পাঞ্জাবের ভাওয়ালপুরের অদূরে পর পর কয়েকটি বিস্ফোরণ হয় তার কনভয়ে। তাতেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে খবর ছড়িয়েছে সমাজমাধ্যমে। ভাইরাল হয়েছে ভিডিও-ও। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। মাসুদের মৃত্যু নিয়ে পাক সরকার কিংবা সেনার তরফে কিছু বলা হয়নি।

    মাসুদ কাহিনি

    নয়ের দশকে কাশ্মীরে অনুপ্রবেশ করে ভারতীয় সেনার হাতে ধরা পড়েছিল মাসুদ। অটল বিহারী বাজপেয়ীর জমানায় কন্দহর বিমান ছিনতাইকাণ্ডে জঙ্গিদের শর্ত মেনে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল তাকে। ২০০১ এর সংসদ হামলা এবং ২০১৬-য় পাঞ্জাবের পাঠানকোটে ভারতীয় বায়ুসেনার ঘাঁটিতে ফিদায়েঁ হানা এবং ২০১৯ সালে পুলওয়ামা হামলার ঘটনায়ও অন্যতম অভিযুক্ত মাসুদ ও তার ভাই রউফ।

    জইশ-ই-মহম্মদ

    উনিশ সালে মাসুদের (Masood Azhar) গায়ে সেঁটে দেওয়া হয় জঙ্গির তকমা। রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের তালিকায় রয়েছে তার সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ। এহেন জইশই পাক সরকারের মদতে দিব্যি কারবার চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। মাদক ব্যবসা, হাওয়ালার কারবার রয়েছে তার। জেহাদের খরচ তুলতে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও স্থানীয় ট্রাস্টের নামে টাকা তোলে মাসুদের সংস্থা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও চালায় তারা। জইশের এই স্কুলগুলিতে জেহাদি হাওয়ার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। শিক্ষা শেষে জেহাদের কাজে লাগানো হয় পাশ-আউটদের।

    আরও পড়ুুন: ‘বয়ঃ-বিধি’ দ্বন্দ্বে বেসামাল তৃণমূল, নেত্রীর রোষেই কি ‘অন্তরালে’ অভিষেক?

    জানা গিয়েছে, এদিন ভোরে ভওয়ালপুরের মসজিদ থেকে ফেরার পথে অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন আততায়ী মাসুদের কনভয় লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ ঘটায়। তাতেই মৃত্যু হয় এই জঙ্গির। ভারতীয় গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ভাওয়ালপুরের ডেরায় পাক সেনার প্রহরায় থাকে মাসুদ। সেখান থেকেই ভারত-পাক সীমান্তে থাকা জঙ্গি শিবিরগুলি তদারকি করে। ভারতে অশান্তি জিইয়ে রাখতে এখনও সক্রিয় সে। অর্থ-সহ অন্যান্য সাহায্য দিয়ে তাকে (Masood Azhar) সাহায্য করে চলেছে আইএসআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fake Passport: পাকিস্তানের আইএসআইয়ের জন্যও তৈরি হত জাল পাসপোর্ট! খতিয়ে দেখছে সিবিআই

    Fake Passport: পাকিস্তানের আইএসআইয়ের জন্যও তৈরি হত জাল পাসপোর্ট! খতিয়ে দেখছে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাল পাসপোর্টকাণ্ডের তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য সিবিআইয়ের হাতে! কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা জেনেছেন, জাল পাসপোর্ট (Fake Passport) তৈরির একটি চক্র রয়েছে। এই চক্রই জাল পাসপোর্ট তৈরির বরাত পায়। পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইও এদের বরাত দেয়।

    পাসপোর্ট যেত আইএসআইয়ের হাতে

    বাংলাদেশের কোনও নাগরিকের নামে তৈরি হওয়া পাসপোর্ট চলে যায় আইএসআইয়ের হাতে। জঙ্গিরা যাতে ভায়া বাংলাদেশ ভারতে ঢুকতে পারে, তাই এমনতর ব্যবস্থা। এদের পাশাপাশি জাল পাসপোর্ট তৈরি করত জেএমবি এবং আকিসের মতো জঙ্গি সংগঠনগুলির স্লিপার সেলের সদস্যরাও। এই চক্রের পান্ডারা গত কয়েক মাসে বেশ সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে জেনেছেন গোয়েন্দারা। সিবিআই জেনেছে, মূলত দুটি রুট দিয়ে ভারতে ঢোকে জাল পাসপোর্টধারী জঙ্গিরা। এক, বাংলাদেশ হয়ে হিলি সীমান্ত টপকে এবং দুই, উত্তরবঙ্গ দিয়ে।

    জাল পাসপোর্ট চক্রের জাল 

    সিবিআইয়ের দাবি, এই জাল পাসপোর্ট চক্রের শিকড় ছড়িয়ে রয়েছে শিলিগুড়ি থেকে কলকাতা পর্যন্ত। গ্যাংটকের পাসপোর্ট অফিসের সিনিয়র সুপারিনটেনডেন্ট অফিসার গৌতম সাহাকে গ্রেফতারের পর এবার তদন্তকারীদের নজরে রয়েছেন কলকাতার রিজিওনাল পাসপোর্ট অফিসের এক কর্তাও। শনিবার দিনভর (Fake Passport) অভিযান চালিয়ে গৌতমের সঙ্গে গ্রেফতার করা হয়েছিল দীপু ছেত্রী নামে এক এজেন্টকে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছিল মিডলম্যান বরুণজিৎ সিং রাঠোরকে। গভীর রাতে গ্রেফতার করা হয় তাকেও। জাল পাসপোর্ট তৈরি করে অনুপ্রবেশ করার মামলায় কলকাতা সহ রাজ্যের নানা প্রান্ত এবং গ্যাংটকের পাসপোর্ট অফিসের ২৫ জন কর্তা, একাধিক কর্মী ও এজেন্টের বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে সিবিআই। কলকাতা, উত্তরবঙ্গ এবং সিকিমের ৫০টি জায়গায় তল্লাশি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: শিশু-কিশোরীদের ধর্ষণ-খুন করে মাংস ভক্ষণ! নিঠারিকাণ্ডে দুই আসামিরই ফাঁসি রদ

    ভুয়ো পাসপোর্ট (Fake Passport) চক্রের জাল অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত বলে জানতে পেরেছে সিবিআই। নেপালের একাধিক বাসিন্দার জন্মের শংসাপত্র সহ বিভিন্ন জাল কাগজপত্র ব্যবহার করে তাঁদের ভারতীয় পাসপোর্ট তৈরি করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। এই জাল পাসপোর্ট তৈরির কাজে দার্জিলিংয়ের এক অফিসার যুক্ত বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি এক এজেন্ট প্রথমে ১৮টি ও পরে আরও ৯টি পাসপোর্ট তৈরির জন্য অফিসারদের ঘুষ দিয়েছিল বলে জানতে পেরেছে সিবিআই। এই ঘুষ নেওয়া আধিকারিকদের নামের তালিকাও তৈরি করছেন গোয়েন্দারা। উদ্ধার হওয়া ফোনের কললিস্ট থেকে গোয়েন্দারা জেনেছেন বিপুল অর্থ লেনদেন হয়েছে। ওই টাকা কোথায় গিয়েছে, তাও জানতে চাইছেন তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Dawood Ibrahim: আইএসআইয়ের শীর্ষ পদে দাউদ, ভারতে বড় নাশকতার ছক পাকিস্তানের?

    Dawood Ibrahim: আইএসআইয়ের শীর্ষ পদে দাউদ, ভারতে বড় নাশকতার ছক পাকিস্তানের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি বিশ্বমানের জঙ্গি। আমেরিকা থেকে শুরু করে রাষ্ট্রসংঘ সর্বত্রই জঙ্গির তালিকায় নাম রয়েছে তাঁর। কুখ্যাত জঙ্গি ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গে কাজ করেছেন। যোগ ছিল আল কায়েদা, তালিবানের সঙ্গেও। তামাম বিশ্বে মাদক পাচার চক্র চালান তিনি। এহেন কুখ্যাত জঙ্গি দাউদ ইব্রাহিমকে (Dawood Ibrahim) পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (ISI) এডিজি পদে বসানো হয়েছে। অন্তত ফ্রি প্রেস জার্নালের খবর তেমনই। দাউদের পদটি সাম্মানিক। জানা গিয়েছে, পাক গুপ্তচর ব্যবস্থায় অবদানের জন্যই এই পদ দেওয়া হয়েছে দাউদকে।

    পাকিস্তানে রয়েছেন দাউদ

    ফ্রি প্রেস জার্নালের রিপোর্টের দাবি, গোপনে আইএসআইয়ের সঙ্গে যোগ ছিল ভারত থেকে পালিয়ে যাওয়া জঙ্গি দাউদের (Dawood Ibrahim0)। তাঁর এই নিয়োগের জেরে প্রকাশ্যে এল দাউদ-আইএসআই সম্পর্ক।মুম্বই পুলিশের এক কনস্টেবলের ছেলে দাউদ। আটের দশকে ভারত থেকে পালিয়ে দুবাই চলে যান তিনি। পরে যান পাকিস্তানে। পাকিস্তানে যাওয়ার আগেই দাউদের বিরুদ্ধে খুন, তোলাবাজি, মাদক পাচার সহ একাধিক অপরাধে জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছিল পুলিশ। বর্তমানে পাকিস্তানের করাচিতে রয়েছে এই মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি। সেখানে নিরাপত্তার ঘেরাটোপে রয়েছেন তিনি।

    মুম্বই বিস্ফোরণের মাথা

    ১৯৯৩ সালের ১২ মার্চ মুম্বইতে ঘটে ধারাবাহিক বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা। পাকিস্তানে বসেই সেই হামলা দাউদ পরিচালনা করেন বলে অভিযোগ। এর পরেই দাউদকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করা হয়। তা সত্ত্বেও দাউদ রয়েছেন পাক সরকারের নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে। গত জুন মাসে কানাডায় খুন হন খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর ও সুখা দুনেকে। এর পরেই প্রকাশ্যে আসে দাউদের সঙ্গে খালিস্তানপন্থীদের যোগাযোগের কথা। ২০০২ সালে তাঁর করাচির বাড়িতে খালিস্তানপন্থী নেতাদের সঙ্গে দাউদ (Dawood Ibrahim) বৈঠক করেছিল বলে দাবি এনআইএ-র।

    দাউদ করাচিতে গা-ঢাকা দিয়ে থাকলেও, মুম্বই, সুরাট, আহমেদাবাদ এবং দিল্লিতে নেটওয়ার্ক রয়েছে তাঁর। সম্প্রতি ডি কোম্পানির নামে সম্পত্তিও কেনা হয়েছে বলে খবর। দাউদ আইএসআইয়ের শীর্ষ পদে বসায় অশনি সঙ্কেত দেখছে ভারত। নিত্য অভাব থেকে পাকিস্তানের বাসিন্দাদের দৃষ্টি ঘোরাতে ভারতের সঙ্গে অশান্তি জিইয়ে রাখে আইএসআই। এই সংস্থারই শীর্ষ পদে দাউদকে বসিয়ে পাকিস্তান ফের কোনও বড়ধরনের নাশকতার চেষ্টা করছে কিনা, উঠছে সেই প্রশ্নও।

    আরও পড়ুুন: লন্ডনেও ভারত-বিরোধী বিক্ষোভ খালিস্তানপন্থীদের, কড়া পদক্ষেপের আশ্বাস সুনকের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: ভারতের ‘নুন’ খেয়ে পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে ধৃত উত্তর প্রদেশের যুবক

    Uttar Pradesh: ভারতের ‘নুন’ খেয়ে পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে ধৃত উত্তর প্রদেশের যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের খেয়ে আক্ষরিক অর্থেই বনের মোষ তাড়াচ্ছিলেন তিনি। ভারতের খেয়ে তথ্য পাচার করছিলেন পাকিস্তানে (Pakistan)। পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের (ISI) চরবৃত্তি করার অভিযোগে উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) এক যুবককে গ্রেফতার করল এটিএস। মহম্মদ রইস নামের ওই যুবকের বিরুদ্ধে অভিযোগ মাত্র ১৫ হাজার টাকার বিনিময়ে ভারতীয় সেনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাকিস্তানে পাচার করেছিলেন ওই যুবক।

    দেশের বুকে ছুরি

    ভারতের ক্ষতি করার চেষ্টা অবশ্য এই প্রথম নয়। কেউ কোনও পাক সুন্দরীর প্রেমের ফাঁদে পা দিয়ে আইএসআইকে তুলে দিয়েছেন প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কোনও তথ্য। কেউ আবার টাকার বিনিময়ে ছুরি মেরেছেন দেশের বুকে। এটিএস সূত্রে খবর, উত্তর প্রদেশের গোন্ডা জেলার (Uttar Pradesh) তারাবগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা কাজের খোঁজে গিয়েছিলেন মুম্বই। সেখানে তাঁর সঙ্গে আলাপ হয় আরমান নামের এক যুবকের। পুলিশি জেরায় রইস জানিয়েছেন, আরমানই তাঁকে প্রলোভিত করেছিলেন চরবৃত্তিতে।

    গুপ্তচরবৃত্তির প্রস্তাব

    উত্তর প্রদেশের ওই যুবক পুলিশকে জানিয়েছেন, তিনি আরমানকে আরব আমিরশাহিতে চাকরি খুঁজে দিতে বলেছিলেন। তখন আরমান তাঁকে আইএসআইয়ের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করার প্রস্তাব দেয়। তার বিনিময়ে মোটা টাকা মিলবে বলে প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিল আরমান। সে এও জানিয়েছিল, তাকে কিছু করতে হবে না। সে নিজেই রইসের নম্বর আইএসআইয়ের এজেন্টদের দিয়ে দেবে। তারাই যোগাযোগ করে নেবে। ২০২২ সালে ভিন দেশের একটি নম্বর থেকে (Uttar Pradesh) ফোন আসে রইসের কাছে। ফোনের অন্য দিকে থাকা মানুষটি জানিয়েছিল, তার নাম হুসেন। সে পাকিস্তানি গুপ্তচর। রইসকে ভারতীয় সামরিক সেনাঘাঁটিগুলি সম্পর্কে তথ্য চালান করার দায়িত্ব দিয়েছিল হুসেন। এজন্য রইসকে ১৫ হাজার টাকাও পাঠানো হয়। তার পরেই কয়েকজন বন্ধুকে কাজে লাগিয়ে রইস তথ্য পাচার করতে শুরু করেন বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুুন: সিবিআইয়ের নজরে ১৪টি পুরসভা! পুর দুর্নীতির আড়ালে কীসের আঁচ?

    উত্তর প্রদেশের বিশেষ ডিজি (আইনশৃঙ্খলা) প্রশান্ত কুমার বলেন, “রইস নামের এক যুবককে এটিএস গ্রেফতার করেছে। তিনি গোন্ডার বাসিন্দা। তাঁকে এটিএস দফতরে তলব করা হয়েছিল। জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনি গুপ্তচরবৃত্তিতে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।”

    পাকিস্তানে তথ্য পাচারের অভিযোগে দিন কয়েক আগেই গ্রেফতার হয়েছিলেন ডিআরডিও বিজ্ঞানী প্রদীপ কুরুলকর। মহারাষ্ট্রের এটিএস গ্রেফতার করেছিল তাঁকে। তিনি অবশ্য টাকা নয়, প্রেমের ফাঁদে পা দিয়ে  তথ্য পাচার করেছিলেন বলে অভিযোগ। আর রইসের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তথ্য পাচার করেছেন টাকার লোভে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share