Tag: ISRO

ISRO

  • Vikram Sarabhai: ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী, চিনে নিন ‘ভারতীয় বিজ্ঞানের মহাত্মা গান্ধী’কে  

    Vikram Sarabhai: ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী, চিনে নিন ‘ভারতীয় বিজ্ঞানের মহাত্মা গান্ধী’কে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথিতযশা বিজ্ঞানী (Scientist) তথা ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালাম (APJ Abdul Kalam) বলেছিলেন, তিনি ভারতীয় বিজ্ঞানের মহাত্মা গান্ধী (Mahatma Gandhi of Indian Science)। যাঁর সম্পর্কে তিনি একথা বলেছিলেন, তিনি আর কেউ নন, ডাঃ বিক্রম সারাভাই (Vikaram Sarabhai)। ভারতীয় বিজ্ঞানের পথিকৃত। ১২ অগাস্ট হয়ে গেল তাঁর ১০৩ জন্মবার্ষিকী।

    ১৯১৯ সালের ১২ অগাস্ট গুজরাটের (Gujrat) আহমেদাবাদে এক শিল্পপতির বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বিক্রম সারাভাই। গুজরাটের কলেজে স্নাতকস্তরের পড়াশোনা করেন তিনি। পরে চলে যান কেমব্রিজে। ১৯৪০ সালে ওই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতক হন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সারাভাই ভারতে ফিরে আসেন। ভারতীয় পদার্থবিদ স্যার চন্দ্রশেখর ভেঙ্কটেশ রমণের অধীনে আইআইএসসিতে মহাজাগতিক রশ্মি নিয়ে শুরু করেন গবেষণা। ১৯৪৫ সালে ফের চলে যান কেমব্রিজে। সেখানে কসমিক রে ইনভেস্টিগেশন ইন ট্রপিক্যাল শীর্ষক গবেষণাপত্র জমা দেন সারাভাই। এরপর ফের দেশে ফেরেন এই প্রবাদপ্রতীম বিজ্ঞানী। ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশন। তাঁর যখন ২৮ বছর বয়স, তখনই গুজরাটে তিনি গড়ে তোলেন উন্নতমানের ফিজিক্স-ল্যাব। ১৯৬২ সালে আহমেদাবাদে ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠায় গুরুত্ব ভূমিকা নেন সারাভাই।

    আরও পড়ুন : ভাল আছেন রুশদি, এবার হুমকি দেওয়া হল হ্যারি পটারের স্রষ্টাকে

    ছয়ের দশকের গোড়ায় ভারতে শুরু হয় মহাকাশ গবেষণা। ওই সময়ই আমেরিকার স্যাটেলাইট সিনকম-৩ এর সাহায্যে টোকিও অলিম্পিকের লাইভ ট্রান্সমিশন হয়। ইসরোর ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এটি দেখেই সারাভাই ভারতে মহাকাশ গবেষণার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন। রাশিয়া প্রথম কৃত্রিম আর্থ স্যাটেলাইট স্পুটনিক-১ উৎক্ষেপণের পরেই সারাভাই ভারতে মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরো স্থাপনে সক্রিয় ভূমিকা নেন। বস্তুত তিনিই ইসরোর প্রতিষ্ঠাতা। মহাকাশ গবেষণা সম্পর্কে তিনি বলেন, মহাকাশ গবেষণার মাধ্যমে উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নামার কোনও আগ্রহ নেই। দেশের নানা সামাজিক সমস্যার সমাধান করার জন্যই এই গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করা প্রয়োজন। দেশের প্রযুক্তি ব্যবস্থা উন্নত করার জন্যও প্রয়োজন গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন। ১৯৭১ সালের ৩০ ডিসেম্বর মাত্র ৫২ বছর বয়সে প্রয়াত হন এই বিশ্বশ্রুত বিজ্ঞানী।

    আরও পড়ুন :গ্রহাণু, উল্কা এবং ধূমকেতুর মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে জানেন কী?

     

  • Independence Day Wish: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে মহাকাশ থেকে এল স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা! দেখুন সেই ভিডিও

    Independence Day Wish: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে মহাকাশ থেকে এল স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা! দেখুন সেই ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে মহাকাশ (Space) থেকেও এল স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day) আগাম শুভেচ্ছা! এই শুভেচ্ছা এসেছে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন (International Space Station) বা আইএসএসের (ISS) থেকে। শুভেচ্ছা বার্তার সেই ভিডিয়ো নিজেদের ট্যুইটার (Twitter) থেকে পোস্ট করেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (Indian Space Research Organization) বা ‘ইসরো’ (ISRO)। এর পাশাপাশি ‘ইসরো’-র (ISRO) তরফেও ট্যুইট (Tweet) করে ধন্যবাদ জানানো হয়েছে আইএসএস-কে।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: ২০২৩ সালেই মহাকাশে পাড়ি দেবে ইসরোর ‘গগনযান’, ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    ইতালির মহাকাশচারী সামান্থা ক্রিস্টোফোরেত্তি (Italian astronaut Samantha Cristoforetti) ভারতের ৭৬তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে মহাকাশ থেকেই ভারতের জন্য এই শুভেচ্ছাবার্তাটি পাঠিয়েছেন। শুধু তাই নয়, ইসরো কে শুভেচ্ছা জানিয়ে তার আরও উন্নতি এবং সফলতা কামনা করেছেন তিনি। আবার ২০২৩ সালে ভারতের ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের  ‘গগনযান’ (Gaganyaan) মিশন যেন সফল হয় সেই কথাও জানিয়েছেন সামান্থা। ভিডিওতে তিনি আইএসএ, নাসা এবং অন্যান্য সমস্ত আন্তর্জাতিক পার্টনারদের পক্ষ থেকেও ইসরোকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি আরও জানান, তাঁদের লক্ষ্য হল ইসরোর সঙ্গে সুদৃঢ় সম্পর্ক স্থাপন করে একসঙ্গে মহাকাশের বিষয়ে গবেষণা চালিয়ে যাওয়া। এই ভিডিওটি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ভারতীয় রাষ্ট্রদূত তরঞ্জিত সিং সাধুও শেয়ার করেছেন। তিনি এই ভিডিওটি ভারতের মহাকাশ গবেষণার জনক, বিক্রম সারাভাইয়ের জন্মবার্ষিকীতে ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন।

    [tw]


    [/tw]

    এই এক মিনিট তেরো সেকেন্ডের ভিডিওতে সামান্থা পৃথিবীর উপর পর্যবেক্ষণ করার মিশনে ইসরো এবং নাসার একসঙ্গে কাজ করার কথাও বলছেন। আবার মহাকাশ গবেষণার জন্য আন্তর্জাতিক মহাকাশ সংস্থা যে ইসরোর সঙ্গে পার্টনারশিপ বাড়াচ্ছে, সে কথাও জানা গিয়েছে এই ভিডিও-এর মাধ্যমে।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং গত মাসেই জানিয়েছেন, ‘গগনযান’-এর প্রস্তুতি সম্পূর্ণ এবং পরের বছরেই মহাকাশে মানুষ পাঠানো হবে। এই মিশনের আগে দুটো ট্রায়াল করা হবে, যার মধ্যে প্রথম ট্রায়ালে কোনও মানুষ থাকবে না, দ্বিতীয়টায় মহিলা রোবট পাঠানো হবে যার নাম ‘ব্যোমমিত্রা’ (Vyommitra)। এই ট্রায়াল সফল হলেই ফাইনাল মিশনে ভারতীয় মহাকাশচারীরা মহাকাশের উদ্দেশ্যে পাড়ি দেবেন। ২০২৩ সালে ইসরোর এই গগনযান মিশন যদি সফল হয়, তবে আমেরিকা, রাশিয়া, চিনের পর ভারতের নাম যুক্ত হবে।

     

     

  • PSLV-C53: সিঙ্গাপুরের ৩টি উপগ্রহ নিয়ে আজ মহাকাশে পাড়ি ইসরোর পিএসএলভি-সি৫৩-র

    PSLV-C53: সিঙ্গাপুরের ৩টি উপগ্রহ নিয়ে আজ মহাকাশে পাড়ি ইসরোর পিএসএলভি-সি৫৩-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সন্ধ্যায় মহাকাশে ইসরো (ISRO) পাঠাতে চলেছে তিনটি কৃত্রিম উপগ্রহ (Satellite)। তামিলনাড়ুর শ্রীহরিকোটা থেকে উৎক্ষেপণ করা হবে পিএসএলভি-সি৫৩ (PSLV C53) রকেটের। ইসরো-র অত্যাধুনিক শক্তিশালী পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল বা পিএসএলভি (PSLV) রকেটে চাপিয়েই সিঙ্গাপুরের তিনটি কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠানো হবে মহাকাশে। নিউজ স্পেস ইন্ডিয়া লিমিটিডের (NewSpace India Limited) সঙ্গে চুক্তিতে সিঙ্গাপুর এই তিনটি উপগ্রহ মহাকাশে পাঠাচ্ছে। এটি ইসরোর ৫৫তম মিশন যা শ্রীহরিকোটার (Sriharikota) সতীশ ধবন স্পেস সেন্টার (Satish Dhawan Sapce Centre) থেকে আজ সন্ধ্যা ৬টা ২ মিনিটে উৎক্ষেপণ করা হবে।

    আরও পড়ুন: ফরাসি রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি ভারতীয় GSAT-24 উপগ্রহের

    উৎক্ষেপণের বিষয়টি ২৯ জুন ইসরো  ট্যুইটারের মাধ্যমে জানিয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    PSLV C-53 মিশনটি এনএসআইএল-এর দ্বিতীয় বাণিজ্যিক মিশন। এতে সিঙ্গাপুরের তিনটি উপগ্রহকে— DS-EO, NeuSAR, Scoob-1 পৃথিবীর কক্ষপথে পাঠানো হবে। ইসরোর এই রকেটটি ৪৪.৪ মিটার দীর্ঘ ও এর ওজন ২২৮ টন। ৩৬৫ কেজির DS-EO উপগ্রহর সাহায্যে মহাকাশের ছবি আরও স্পষ্টভাবে দেখা যাবে। যে কোনও আবহাওয়াতে দিন ও রাতের ছবি পাঠাতে সাহায্য করবে কোরিয়ার Starec Initiative দ্বারা তৈরি ১৫৫ কেজির Neu-SAR উপগ্রহটি। ২.৮ কেজির Scoob-1 উপগ্রহটি ন্যানয়াং টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (Nanyang Technological University) পড়ুয়ারা তৈরি করেছে। এটি এদের ট্রেনিং-এর একটি অংশ। এই কৃত্রিম উপগ্রহগুলো মহাকাশের ছবি বা পৃথিবার বিভিন্ন জায়গার বিভিন্ন তথ্য পাঠিয়ে বিজ্ঞানীদের সাহায্য করবে। 

    আরও পড়ুন: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্রগ্রহে অভিযান চালাবে ইসরো

    উৎক্ষেপণের পাশাপাশি, PS4 স্টেজকে একটা অরবিটাল প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করে PSLV অরবিটাল এক্লপেরিমেন্টাল মডিউল (POEM) কয়েকটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। এই প্রথমবার PS4 স্টেজ একটা অরবিটাল প্ল্যাটফর্ম হিসেবে পৃথিবীকে পদক্ষিণ করবে। 

  • PSLV-C53: সফলভাবে সিঙ্গাপুরের তিনটি উপগ্রহ কক্ষপথে স্থাপন করল পিএসএলভি-সি৫৩

    PSLV-C53: সফলভাবে সিঙ্গাপুরের তিনটি উপগ্রহ কক্ষপথে স্থাপন করল পিএসএলভি-সি৫৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল ইসরো ( ISRO) সিঙ্গাপুরের তিনটি কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠাতে সফল হয়। এদিন ইসরো-র অত্যাধুনিক শক্তিশালী পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল বা পিএসএলভি (PSLV) রকেটে চাপিয়েই সিঙ্গাপুরের তিনটি কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠানো হয় মহাকাশে। এক সপ্তাহের মধ্যে এটি ইসরোর দ্বিতীয় সফল মিশন। পিএসএলভি-সি৫৩ (PSLV-C53) নিউজ স্পেস ইন্ডিয়া লিমিটিডের (NewSpace India Limited)  দ্বিতীয় বাণিজ্যিক মিশন।

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই মহাকাশে সফলভাবে উৎক্ষেপন করা হয়েছিল দেশীয় জিস্যাট-২৪ (GSAT-24) কৃত্রিম উপগ্রহকে। ২৩ জুন দক্ষিণ আমেরিকার ফ্রেঞ্চ গায়ানায় (French Guyana) অবস্থিত কুরু (Kourou) উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে ফরাসি সংস্থা আরিয়ানস্পেসের (Arianespace) আরিয়ান-৫ (Ariane-5) রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি দেয় জিস্যাট-২৪। ডিটিএইচ চ্যানেলগুলি সরবরাহ করার জন্যে এই কৃত্রিম উপগ্রহটি পাঠানো হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: ফরাসি রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি ভারতীয় GSAT-24 উপগ্রহের

    ৩০ জুন শ্রীহরিকোটার (Sriharikota) সতীশ ধবন স্পেস সেন্টারের থেকে মোট তিনটি উপগ্রহ (Satellite) উৎক্ষেপণ করেছে ইসরো। পিএসএলভি-সি৫৩ রকেটের সাহায্যেই এই তিনটি উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা সম্ভব হয়েছে। জানা গিয়েছে, প্রাথমিক পর্যায়ের অভিযান সফল হয়েছে। তিনটি কৃত্রিম উপগ্রহকেই নির্দিষ্ট কক্ষপথে পৌঁছে দিতে সফল হয়েছে ইসরোর রকেটটি। সিঙ্গাপুরের তিনটি উপগ্রহ— DS-EO, NeuSAR, Scoob-1 পৃথিবীর কক্ষপথে পাঠানো সফল হয়েছে।

    ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ (S Somnath) জানান, ৫৭০ কিলোমিটার উচ্চতায় কক্ষপথে এই তিন উপগ্রহকে স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে ইসরোর রকেটটি। এবং নিউজ স্পেস ইন্ডিয়া লিমিটিডকে অভিনন্দন জানিয়েছেন, তাদের আরেকটি মিশন সফল হওয়ার জন্যে। ইসরো থেকে জানানো হয় যে মিশনটি সফল হয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরের ৩টি উপগ্রহ নিয়ে আজ মহাকাশে পাড়ি ইসরোর পিএসএলভি-সি৫৩-র

    জানা যায়, DS-EO একটি ৩৬৫ কেজির, NeuSAR  একটি ১৫৫ কেজি ওজনের কৃত্রিম উপগ্রহ এবং তিন নম্বর স্যাটেলাইটটি  সিঙ্গাপুরের ন্যানয়াং টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের(Nanyang Technological University (NTU) পড়ুয়াদের দ্বারা তৈরি। এটি ২.৮ কেজির Scoob-1 স্যাটেলাইট।

    আরও জানা গিয়েছে, DS-EO কৃত্রিম উপগ্রহ পৃথিবীর  বিভিন্ন জায়গার রঙিন ছবি শেয়ার করবে। NeuSAR- কৃত্রিম উপগ্রহ  আবার দিনে, রাতে এবং সমস্ত ধরনের আবহাওয়ায় ভাল মানের ছবি শেয়ার করতে পারবে। সিঙ্গাপুরের এই কৃত্রিম উপগ্রহ Scoob-1 স্টুডেন্ট স্যাটেলাইট সিরিজে রয়েছে । ইসরোর পিএসএলভি-সি৫৩ রকেট সিঙ্গাপুরের এই তিনটি কৃত্রিম উপগ্রহকে কক্ষপথে স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে।

  • Venus Orbit: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্রগ্রহে অভিযান চালাবে ইসরো

    Venus Orbit: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্রগ্রহে অভিযান চালাবে ইসরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্র গ্রহে অভিযান (Venus Orbiter Mission) চালাবে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো (ISRO)। শুক্রকে প্রদক্ষিণ করার জন্য একটি মহাকাশযান (Spacecraft) প্রস্তুত করছে ইসরো। সৌরজগতের উষ্ণতম গ্রহের পৃষ্ঠের নীচে কী রয়েছে এবং এটিকে ঘিরে থাকা সালফিউরিক অ্যাসিড মেঘের রহস্য উদঘাটন করবে মহাকাশযান। এছাড়াও পরিকল্পিত পরীক্ষাগুলির মধ্যে রয়েছে শুক্রের পৃষ্ঠে ঘটে চলা প্রক্রিয়াগুলির সন্ধান, সক্রিয় আগ্নেয়গিরির হটস্পট এবং লাভা প্রবাহ সহ অগভীর উপ-পৃষ্ঠের স্তরবিন্যাস, বায়ুমণ্ডলের গঠন এবং গতিশীলতা অধ্যয়ন। এছাড়াও ভেনুসিয়ান আয়োনোস্ফিয়ারের সঙ্গে সৌর বায়ুর মিথস্ক্রিয়াও পর্যবেক্ষণ করা হবে।

    এক বৈঠকে ভাষণ দিতে গিয়ে ইসরো-র চেয়ারম্যান এস সোমনাথ (S Somnath) বলেছেন, “শুক্র মিশনটি নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে, একটি প্রকল্প রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। এর জন্য় তহবিলের বিষয়টিও ঠিক করা হয়েছে।” সোমনাথ উদ্বোধনী ভাষণে বলেন, “শুক্র গ্রহের জন্য একটি মিশন তৈরি করা এবং স্থাপন করা ভারতের পক্ষে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সম্ভব। ভারতের কাছে এখন সেই সামর্থ্য আছে।”

    তিনি জানিয়েছেন, ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে শুক্র গ্রহের জন্য মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করা হতে পারে। ওই সময় পৃথিবী এবং শুক্র এতটাই কাছাকাছি আসবে যে মহাকাশযানটিকে ন্যূনতম পরিমাণ প্রপেলান্ট ব্যবহার করে কক্ষপথে রাখা যেতে পারে। ২০২৪ সালের পর আবার এই ধরনের সুযোগ আসবে ২০৩১ সালে। শুক্রগ্রহে অভিযান নিয়ে আশাবাদী ইসরো। মার্স বা চাঁদে যেরকম সফল অভিযান চালানো হয়েছিল শুক্রের ক্ষত্রেও তেমনই হবে, বলে বিশ্বাস বিজ্ঞানীদের। একসময় পৃথিবীর মতোই ছিল এই গ্রহ। অনেক বিজ্ঞানী একে পৃথিবীর যমজ গ্রহও বলে থাকেন। কিন্তু আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে এখানে প্রাণীরা বাস করতে পারে না এমনটাই মনে করেন বিজ্ঞানীরা। তাই এই গ্রহকে নিয়ে মানুষের এত আকর্ষণ।

  • GSAT-24 Satellite: ফরাসি রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি ভারতীয় GSAT-24 উপগ্রহের

    GSAT-24 Satellite: ফরাসি রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি ভারতীয় GSAT-24 উপগ্রহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশে সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হল দেশীয় জিস্যাট-২৪ (GSAT-24) কৃত্রিম উপগ্রহকে। বৃহস্পতিবার, দক্ষিণ আমেরিকার ফ্রেঞ্চ গায়ানায় (French Guyana) অবস্থিত কুরু (Kourou) উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে ফরাসি সংস্থা আরিয়ানস্পেসের (Arianespace) আরিয়ান-৫ (Ariane-5) রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি দেয় জিস্যাট-২৪।

    ভারত সরকারের মহাকাশ দফতরের অধীনস্থ সংস্থা নিউ স্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেডের (NSIL) জন্য এই উপগ্রহ তৈরি করেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা বা ইসরো (ISRO)। জানা গিয়েছে, এই উপগ্রহের সমগ্র ক্ষমতা বা টাটা প্লে-কে (Tata Play) লিজ দেওয়া হয়েছে। ইসরো-র দাবি, এর ফলে, ভারতের যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রভূত উন্নতি হবে।

    আরও পড়ুন: আইফোন ১৪ ফোনে থাকছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি? পড়ুন বিস্তারিত

    কী এই জিএসএটি (GSAT)?

    GSAT-এর পুরো নাম জিওসিনক্রোনাস স্যাটেলাইট (Geosynchronous Satellite)। GSAT-24 একটি 24-Ku ব্যান্ড কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট বা যোগাযোগ উপগ্রহ যার ওজন ৪ হাজার ১৮০ কেজি। সারা ভারতে ডিটিএইচ (DTH) অ্যাপ্লিকেশনের চাহিদা মেটানোর জন্য এটি উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। এই উপগ্রহটি সাধারণত বিভিন্ন তথ্য, অডিও, ভিডিও ব্রডকাস্টিং-এর জন্য ব্যবহার করা হবে। এই জিওসিনক্রোনাস স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর (Earth) উচ্চ কক্ষপথে (High Orbit) স্থাপন করানো হয়েছে যাতে, উপগ্রহটি পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারে।

    কীভাবে এই স্যাটেলাইটটি কমিউনিকেশনকে প্রভাবিত করবে?

    নিউস্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেড থেকে জানানো হয়েছে যে, GSAT-24  বেশি পরিমাণে ডিটিএইচ চ্যানেলগুলি সরবরাহ করবে ফলে টিভি দেখা অনেক বেশি ভালো হবে। এছাড়াও ডিজিটালে পড়াশোনার ক্ষেত্রেও অনেক সুবিধে হবে, ডিজিটাল সিনেমা, তথ্য ট্রান্সফারের ক্ষেত্রেও অনেক উন্নতি দেখা যাবে। ডিটিএইচ অ্যাপ্লিকেশনের চাহিদা মেটাতে এই স্যাটেলাইটটি সাহায্য করবে।

    আরও পড়ুন: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্রগ্রহে অভিযান চালাবে ইসরো

    NSIL-এর চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর (CMD) রাধাকৃষ্ণন দুরাইরাজ (Radhakrishnan Durairaj) জানান, এই স্যাটেলাইট পাঠানোর ক্ষেত্রে সমস্ত খরচ এনএসআইএল থেকে দেওয়া হয়েছে। স্যাটেলাইট, লঞ্চ, পরিবহন, লঞ্চ ক্যাম্পেইন ইত্যাদির যাবতীয় খরচ NSIL বহন করেছে।

  • R Madhavan: পাঁজি দেখে মঙ্গলে রকেট পাঠায় ইসরো, মন্তব্যে ট্রোলড মাধবন

    R Madhavan: পাঁজি দেখে মঙ্গলে রকেট পাঠায় ইসরো, মন্তব্যে ট্রোলড মাধবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রথের দিনই মুক্তি পেতে চলেছে ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’ (Rocketry : The Nambi Effect) সিনেমা। তার আগেই শিরোনামে ছবির পরিচালক তথা সিনেমার অন্যতম অভিনেতা আর মাধবন (R Madhavan)।  তাঁকে নিয়ে হইচই পড়ে গেছে অনুরাগীদের মধ্যে। ইসরোর (ISRO) বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণের (Nambi Narayana) জীবনকাহিনী নিয়ে তৈরি করা হয়েছে ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’। আর এই সিনেমার মধ্যে দিয়েই পরিচালক হিসাবে ডেবিউ করছেন মাধবন। ছবি মুক্তির আগে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি।  মুভির প্রোমোশনে গিয়ে সাক্ষাৎকারে এমন এক মন্তব্য করেন, যা নিয়ে তাঁকে ট্রোল করা শুরু হয়।  কিন্তু কী এমন বললেন যার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চার শিরোনামে এই অভিনেতা?

    আরও পড়ুন: চরিত্রের প্রয়োজনে ভেঙেছিলেন নিজের চোয়াল! খোলসা করলেন আর মাধবন

    সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে তিনি ইসরো ও মঙ্গল অভিযান নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, “হিন্দু পঞ্জিকা (Panchang) দেখেই মঙ্গলগ্রহে রকেট পাঠিয়েছিল ইসরো।” তাঁর এই মন্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয় বিতর্ক। ধেয়ে আসতে থাকে একের পর এক কটূক্তি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হন মাধবন।

    মাধবনের ভিডিও শেয়ার করে একজন ট্যুইটারে লেখেন, “বিজ্ঞান সকলের বোঝার বিষয় নয়। তা না জানাও কোনও অপরাধ নয়। কিন্তু কীভাবে এই কাজগুলি হয়, সে বিষয়ে জানা না থাকলে মুখ বন্ধ রাখাই উচিত।”

    [tw]


    [/tw]

    একজন বলেছেন “কয়েক মিনিট ধরে এমন ভয়ঙ্কর আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে মাধবন যা বলে গেলেন ইসরোর মঙ্গল অভিযান নিয়ে, তা অত্যন্ত বোকামি বললেও ভুল হবে।”

    [tw]


    [/tw]

    কেউ বললেন,  ‘মাধবনকে ততক্ষণই ভাল লাগে, যতক্ষণ তিনি মুখ না খোলেন।”

    [tw]


    [/tw]

LinkedIn
Share