Tag: jagannath dham

  • Puri Gajapati: দিঘার মন্দিরের নাম ‘জগন্নাথ ধাম’ নিয়ে এবার আপত্তি জানালেন পুরীর গজপতি রাজা দিব্যসিংহ দেব

    Puri Gajapati: দিঘার মন্দিরের নাম ‘জগন্নাথ ধাম’ নিয়ে এবার আপত্তি জানালেন পুরীর গজপতি রাজা দিব্যসিংহ দেব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিঘার মন্দিরের নাম ‘জগন্নাথ ধাম’ (Jagannath Dham) রাখা নিয়ে এবার আপত্তি জানালেন পুরীর গজপতি রাজা (Puri Gajapati) দিব্যসিংহ দেব। সোমবারই তিনি জানিয়ে দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরকে কোনওভাবেই ‘জগন্নাথ ধাম’ বলা যায় না। এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার, পুরীর শ্রী জগন্নাথ মন্দির পরিচালন কমিটির চেয়ারম্যান হলেন দিব্যসিংহ দেব। নিজের বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘‘পুরীর দ্বাদশ শতাব্দীর মন্দিরটিকেই একমাত্র শাস্ত্র অনুসারে ‘জগন্নাথ ধাম’ বলা যেতে পারে।’’

    ‘পুরুষোত্তম-ক্ষেত্র’, ‘শ্রীক্ষেত্র’ এবং ‘নীলাচল ধাম’ এর মতো নামগুলি কেবল পুরীকেই বোঝায়

    ভগবান জগন্নাথদেবের প্রথম সেবক হিসেবে পরিচিত হলেন গজপতি (Puri Gajapati)। তিনি জানিয়েছেন, দিঘার শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের নাম জগন্নাথ ধাম বা জগন্নাথ ধাম সাংস্কৃতিক কেন্দ্র করার বিষয়টি তিনি সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে জানতে পেরেছেন। এরপরেই তিনি মুক্তিমুণ্ডুপ পুন্ডিতা সভার মতামত চান এই বিষয়ে। গজপতির নিজের ভাষায়, ‘‘মুক্তিমুন্ডুপা পুণ্ডিতা সভা বলেছে যে শ্রী জগন্নাথের মূল স্থানটি ‘পুরুষোত্তম-ক্ষেত্র’ এবং ‘জগন্নাথ ধাম’, ‘পুরুষোত্তম-ক্ষেত্র’, ‘শ্রীক্ষেত্র’ এবং ‘নীলাচল ধাম’ এর মতো নামগুলি কেবল পুরীকেই (Jagannath Dham) বোঝায় এবং অন্য কোনও জায়গার উল্লেখ করতে ব্যবহার করা যাবে না যেখানে ‘চতুর্ধা দারু বিগ্রহ’ পবিত্র করা হয়েছে।’’

    বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থের উল্লেখ করেন গজপতি রাজা মহারাজা দিব্যসিংহ দেব

    তিনি আরও বলেন, ‘‘আমি এখানে যোগ করতে চাই যে শ্রী জগন্নাথ মহাপ্রভুর মহিমা অত্যন্ত খাঁটি এবং বিস্তৃতভাবে ব্যাখ্যা করেছেন মহর্ষি বেদ ব্যাস স্কন্দ পুরাণের ‘বৈষ্ণব খণ্ড’-এ অন্তর্ভুক্ত ‘শ্রীপুরুষোত্তম-ক্ষেত্র মাহাত্ম্যম’-এ। এই শাস্ত্রটি সরল পাঠ করলে কোনও সন্দেহ থাকবে না যে এটি কেবলমাত্র পুরীকেই ‘শ্রী জগন্নাথ ধাম’ বলা যেতে পারে এবং অন্য কোনও স্থান বা মন্দির নয়, কারণ এটি পুরী (Puri Gajapati) যা সর্বোচ্চ ভগবান শ্রী পুরুষোত্তম-জগন্নাথের চিরন্তন পবিত্র বাসস্থান।’’

    মহাঋষি জৈমিনির প্রসঙ্গ টেনে আনেন দিব্যসিংহ দেব

    দিব্যসিংহ দেবের আরও সংযোজন, ‘‘শ্রী পুরুষোত্তম-ক্ষেত্র মাহাত্ম্যমে, মহাঋষি জৈমিনি পুরুষোত্তম-ক্ষেত্র পুরীর মহিমা বর্ণনা করেছেন।’’ জৈমিনির ব্যাখ্যা হুবহু তুলে ধরেন দিব্য়সিংহ এবং বলেন,‘‘যদিও ভগবান জগন্নাথ সর্বব্যাপী এবং সকলের উৎস। তিনি অন্যান্য পবিত্র স্থানেও রয়েছেন। তবুও এই পবিত্র স্থানটি (পুরী) শ্রেষ্ঠ। কারণ এটি এই পরম সত্তার দেহ হয়ে উঠেছে। তিনি স্বয়ং একটি রূপ ধারণ করে সেখানে উপস্থিত আছেন এবং প্রকৃতপক্ষে সেই স্থানকে তাঁর নিজের নামে পরিচিত করেছেন।’’

    পুরুষোত্তমক্ষেত্র পুরী শ্রী পুরুষোত্তম-জগন্নাথের চিরন্তন পবিত্র বাসস্থান

    গজপতির মতে, ‘‘ব্রহ্ম-পুরাণ, নীলাদ্রি মহোদয় এবং অন্যান্য পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলিতে যা নিশ্চিতভাবে প্রতিষ্ঠিত করে যে শ্রী পুরুষোত্তমক্ষেত্র পুরী শ্রী পুরুষোত্তম-জগন্নাথের চিরন্তন পবিত্র বাসস্থান।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘চতুর্ধা বিগ্রহ (জগন্নাথ, বলভদ্র, সুভদ্রা এবং সুদর্শন) শুধুমাত্র কাঠের মূর্তিতেই পূজিত হওয়া উচিত, ধাতু বা পাথরে নয়।’’ ধর্মীয় শাস্ত্রের ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেছন, ‘‘শুধুমাত্র শ্রীমন্দিরে প্রস্তুত ভোগই মহাপ্রসাদ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।’’

    প্রাচীন আধ্যাত্মিক নেতারা পুরীকেই শ্রী জগন্নাথধাম হিসাবে স্বীকার করেছিলেন

    গজপতি দিব্যসিংহ দেব (Puri Gajapati) আরও বলেন, ‘‘পদ্মপুরাণে যেমন বলা হয়েছে, এটি ভগবানের পবিত্র শাশ্বত বাসস্থান যাকে ধাম বলা হয় এবং অন্য কোনও স্থান বা মন্দির নয়। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সনাতন বৈদিক ধর্মের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা-আচার্য যেমন ভগবতপদ আদি শঙ্করাচার্য, শ্রী রামানুজাচার্য, শ্রী নিম্বার্কাচার্য, শ্রী মাধবাচার্য, শ্রী রামানন্দাচার্য, শ্রী চৈতন্য এবং শ্রী বল্লভাচার্য পুরীকে শ্রী জগন্নাথধাম হিসাবে স্বীকার করেছিলেন।’’

    মমতা সরকারের কাছে নাম বদলের অনুরোধ

    শাস্ত্র ধরে এমন ব্যাখার পরে তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে গজপতি (Puri Gajapati) বলেন, ‘‘উপরোক্ত বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে আমি দিঘা জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষকে দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের নাম জগন্নাথ ধাম (Jagannath Dham) বা জগন্নাথ ধাম সাংস্কৃতিক কেন্দ্র করা থেকে বিরত থাকার জন্য আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি।’’ দিব্যসিংহ দেব বলেন, ‘‘বিশ্বজুড়ে শ্রী জগন্নাথের মন্দিরগুলির শ্রী জগন্নাথ ধাম পুরীর মূল-পীঠ শ্রীমন্দিরের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ এবং প্রাচীন ঐতিহ্যের ঘোষণার বিষয়ে ভগবান জগন্নাথের গৌরবময় ঐতিহ্যকে সম্মান জানানো ও সমর্থন করা উচিত। মহাপ্রভু শ্রী জগন্নাথের কালজয়ী ঐতিহ্য ও ঐতিহ্যের প্রতি অসম্মান বিশ্বের অগণিত ভক্তদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করবে।’’

  • Puri: জগন্নাথ ধাম একটাই! দিঘার মন্দিরের নাম বিতর্কে এবার আইনি পদক্ষেপের দাবি পুরীর ধর্মীয় সংগঠনের

    Puri: জগন্নাথ ধাম একটাই! দিঘার মন্দিরের নাম বিতর্কে এবার আইনি পদক্ষেপের দাবি পুরীর ধর্মীয় সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর থেকেই এই মন্দিরকে ঘিরে শুরু হয়েছে একাধিক বিতর্ক। মন্দিরের নামকরণকে ঘিরে চলছে প্রবল বিতর্ক। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী দিঘার এই মন্দিরের নাম রেখেছেন ‘জগন্নাথ ধাম’। এরপরেই ওড়িশার একাধিক আধ্যাত্মিক-ধর্মীয় সংগঠন তথা রাজনৈতিক নেতারা এমনটার বিরোধিতা শুরু করেছেন। পুরীর (Puri) শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের সঙ্গে যুক্ত একটি সংস্থা হল ছাতিশা নিযোগ। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দেখভালের ক্ষেত্রে এই সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তারাই এবার দিঘার মন্দিরের এমন নামকরণের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করার দাবি তুলল।

    শনিবার অনুষ্ঠিত হয় বৈঠক, জগন্নাথ ধাম নামকরণের বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাশ

    তারাই দিঘার মন্দিরের এই নাম বিতর্কে কড়া সমালোচনা করেছে মমতা সরকারের। শুধু তাই নয় গত শনিবারই সংস্থার একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে দিঘার মন্দিরের এমন নামকরণের জন্য এর বিরুদ্ধে প্রস্তাবও পাশ করানো হয়। ওড়িশা সরকারের কাছে এই সংস্থা আবেদন জানিয়েছে নাম বিতর্কের এই ইস্যুতে যেন তারা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে কথা বলে। একই সঙ্গে ওই সংস্থা শ্রী জগন্নাথ টেম্পেল এডমিনিস্ট্রেশনের প্রধান প্রশাসকরে সঙ্গে আলোচনাও সেরেছে (Jagannath Dham)। মমতা সরকারের এমন নামকরণের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ শুরু করারও দাবি রেখেছে তারা। কারণ হিসেবে তারা জানিয়েছে যে পুরীর (Puri) জগন্নাথ ধামের পবিত্রতা এবং মর্যাদা- এই দুটোই বজায় রাখতে যে কোনও মূল্যে।

    পুরীর (Puri) নিমকাঠ কীভাবে গেল দিঘায়? উঠছে প্রশ্ন

    ওই ধর্মীয় সংগঠনের নেতারা সংবাদমাধ্যমের সামনে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, দিঘার মন্দিরের নাম জগন্নাথ ধাম (Jagannath Dham) রাখা একেবারেই নিন্দনীয় এবং তা বিভ্রান্তিকর। তাঁরা আরও বলছেন, পুরীর (Puri) একটি ঐতিহাসিক এবং আধ্যাত্মিক ঐতিহ্য রয়েছে। পুরীর মন্দিরের নাম জগন্নাথ ধাম, এটা শতাব্দী ধরেই চলে আসছে। হিন্দুদের বিশ্বাস-আস্থা-প্রতীক-আবেগ জড়িয়ে রয়েছে পুরীর মন্দিরের সঙ্গে। একইসঙ্গে ওই ধর্মীয় সংস্থা প্রশ্ন তুলেছে, পুরীর মন্দিরের দারু অর্থাৎ দৈবিক নিমকাঠ কীভাবে গেল দিঘায়। প্রসঙ্গত, পুরীর মন্দিরের নব কলেবর অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে কাজে লাগে দৈবিক নিমকাঠ। জানা যাচ্ছে, ২০১৫ সালে নবকলেবর অনুষ্ঠানেরই বাড়তি নিমকাঠ আসে দিঘায়। কীভাবে পুরীর মন্দিরের এই কাঠ এল দিঘায়, সে নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    তদন্তের নির্দেশ ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দনের

    ছাতিশা নিযোগের একজন সদস্য বলেন, এই পবিত্র দারু বা কাঠ শুধুমাত্র একটি কাঠ নয়। এর মধ্যে আমাদের ধর্ম এবং আধ্যাত্মিক তাৎপর্য মিশে রয়েছে। এই কাঠকে সর্বদা আমরা মর্যাদা দিয়ে চলি। ওই ধর্মীয় সংগঠনের অভিযোগ এভাবে পুরীর (Puri) মন্দির থেকে নবকলেবরের কাঠ নিয়ে প্রটোকলকে ভেঙেছে মমতা সরকার এবং এভাবে বিভ্রান্ত তৈরি হচ্ছে। জানা যাচ্ছে, এই ঘটনাতে ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন তিনি পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের প্রধান কর্ণধারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন যে কিভাবে ওই কাঠ দিঘায় গেল!

    বিরোধিতায় শিল্পী সুদর্শন পট্টনায়েক

    অন্যদিকে, বিখ্যাত বালুশিল্পী সুদর্শন পট্টনায়ক জগন্নাথ ধাম- এই নামকরণের বিরোধিতা করেছেন। তিনি জানিয়েছেন যে এভাবে জগন্নাথ ধাম নামকরণ করে পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ ভক্তের অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া হয়েছে। তাঁর মতে সারা পৃথিবীতে একটিই জগন্নাথ ধাম রয়েছে এবং সেটা পুরীতে। এই আবহে পুরীর (Puri) বিজেপি সাংসদ সম্বিত পাত্রের মন্তব্য সামনে এসেছে। তিনিও দিঘার মন্দিরকে জগন্নাথ ধাম বলায় প্রবল আপত্তি তুলেছেন। নিজের বিবৃতিতে সম্বিত পাত্র জানিয়েছেন, পুরীর সাংসদ হিসেবে আমি অপেক্ষা করছি তদন্তের রিপোর্টের। বিজেপি সূত্রের দাবি, পুরীর মন্দিরে জগন্নাথের নবকলেবরের উদ্বৃত্ত কাঠ এনে যে দিঘার বিগ্রহ তৈরি হয়েছে, তা রাজেশ দয়িতাপতি নিজেই বলেছেন। তাই ওই বিষয় নিয়ে তদন্তের আর কোনও প্রয়োজন নেই। ওই দয়িতাপতি-সহ পুরীর মন্দিরের আর কারা এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, সেটাই তদন্ত করে দেখবে মন্দির প্রশাসন। যাঁরা জড়িত, তাঁদের উপযুক্ত শাস্তিও হবে বলে ওড়িশা সরকার সূত্রের খবর।

    চিঠিতে কী লিখলেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী?

    এই ইস্যুতে ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন মন্দিরের প্রধান প্রশাসক অরবিন্দ পাধিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন চিঠিতে লিখেছেন, ‘‘গত কয়েকদিন ধরে, সমস্ত সংবাদমাধ্যমে ভগবান জগন্নাথের মন্দির এবং জগন্নাথের সংস্কৃতি সম্পর্কে পরস্পরবিরোধী তথ্য প্রচারিত হচ্ছে। দিঘায় ভগবান জগন্নাথের মন্দির থাকা, মন্দিরের নাম পরিবর্তন করে জগন্নাথ ধাম রাখা, এখানকার সেবকদের মন্দির নির্মাণে যোগদান এবং কাঠ দিয়ে মূর্তি তৈরি ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য। এই ধরণের বিষয় জগন্নাথপ্রেমী ভক্ত সম্প্রদায় এবং ওড়িশার সাড়ে চার কোটি মানুষের মনে দ্বন্দ্ব তৈরি করেছে।’’ পুরীর মন্দির কর্তৃপক্ষ যদি তদন্ত শুরু করেন এবং পদক্ষেপ করেন, তা হলে পুরীর ওই দয়িতাপতি সমস‍্যায় পড়তে পারেন বলেই মনে করছে বিজেপি।

    কী বলছেন ওড়িশার উপ-মুখ্যমন্ত্রী?

    অন্যদিকে, দিঘা জগন্নাথ মন্দির ইস্যুতে রাজ্যের উপ-মুখ্যমন্ত্রী কনক বর্ধন সিং দেও বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর মতো আমার অত জ্ঞান নেই। আমার সীমিত জ্ঞান থেকে আমি জানি যে, দেশে চারটি ধাম রয়েছে। চারটি ধামের প্রতিটিতে একজন শঙ্করাচার্য আছেন। কেউই জগন্নাথ মন্দির নির্মাণের বিরুদ্ধে নয়। কিন্তু একে জগন্নাথধাম বলা কতটা যুক্তিসঙ্গত? জগন্নাথধাম একটিই। সেটা হল পুরী। দ্বিতীয় জগন্নাথধাম কোথায় হতে পারে? আমি সেবা সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করব না। মুখ্যমন্ত্রী এই বিষয়ে অবগত আছেন। রাজ্য সরকার যেটা ঠিক সেই মতোই পদক্ষেপ করবে। এর জন্য অপেক্ষা করুন।’’

LinkedIn
Share