Tag: Jaish Camps in Pakistan

  • India Pakistan War: যুদ্ধের আবহে জম্মু-কাশ্মীরে বড়সড় অনুপ্রবেশ রুখল সেনা, খতম ৭ জইশ জঙ্গি

    India Pakistan War: যুদ্ধের আবহে জম্মু-কাশ্মীরে বড়সড় অনুপ্রবেশ রুখল সেনা, খতম ৭ জইশ জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানি সেনার (India Pakistan War) গোলাবর্ষণের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর (Jammu And Kashmir) সীমান্ত দিয়ে জঙ্গিরা অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে। বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাম্বা সেক্টরে বড়সড় জঙ্গি অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালানো হয়। তবে তা ব্যর্থ করল বিএসএফ। একইসঙ্গে নিকেশ করা হয়েছে সাত জইশ জঙ্গিকে। বিএসএফে তরফ থেকে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত ১১টা নাগাদ সাম্বা জেলার সীমান্ত দিয়ে জঙ্গি অনুপ্রবেশের চেষ্টা হয়েছিল। তবে জওয়ানরা সেই চেষ্টা ব্যর্থ করেছেন।

    পহেলগাঁওয়ের পর থেকেই সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে পাকিস্তান

    প্রসঙ্গত, গত ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলার (India Pakistan War) পর থেকে সীমান্তে লাগাতার সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেই চলেছে পাকিস্তানি সেনা। মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতীয় সেনা পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ‘অপারেশন সিঁদুর’ প্রয়োগ করে। এর পরেই পাকিস্তানি সেনা বিনা প্ররোচনায় গোলাবর্ষণও শুরু করে সীমান্তে। বৃহস্পতিবারও ফের সীমান্ত এলাকাগুলিতে হামলা চালানোর চেষ্টা করে পাকিস্তানি সেনা। ছু়ড়তে থাকে মিসাইল, চলে ড্রোন হামলা। তবে এসব কিছুই প্রতিহত করে ভারতের উন্নত এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম।

    ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর মাধ্যমে শুধু জঙ্গিঘাঁটিতেই আঘাত হানা হয়

    প্রসঙ্গত, ভারত ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে, ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর মাধ্যমে ভারতীয় সেনা শুধু জঙ্গিঘাঁটিতে আঘাত হেনেছে (India Pakistan War)। পাকিস্তান সেনার কোনও পরিকাঠামোয় আঘাত হানা হয়নি। কোনও সাধারণ নাগরিকের ওপর হামলা হয়নি। তারপরও পাকিস্তান সেনা ভারতে হামলা চালানোর চেষ্টা চালায়। ভারতীয় সেনা অবশ্য তার যোগ্য জবাব দেয় বৃহস্পতিবার রাতেই। পাকিস্তানের প্রত্যেকটি হামলার চেষ্টা প্রতিহত করেছে ভারতীয় সেনা। পাল্টা হামলায় বিপর্যস্ত হয়েছে পাক ভূখণ্ডের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ শহর। সেদেশের রাজধানী ইসলামাবাদেও অভিযান চালায় ভারতের বায়ুসেনা। প্রসঙ্গত, সাংবাদিক বৈঠকে  আগেই ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, গত ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে প্রথম হামলা চলেছিল পাকিস্তানের মদতেই। ভারত কোনও হামলা চালায়নি। শুধুমাত্র জবাব দিয়েছে।

  • Bangladesh: পাকিস্তানের করুণ দশা দেখে ভয়ে কাঁটা বাংলাদেশ! হিন্দু নিরাপত্তায় বড় সিদ্ধান্ত ইউনূস সরকারের

    Bangladesh: পাকিস্তানের করুণ দশা দেখে ভয়ে কাঁটা বাংলাদেশ! হিন্দু নিরাপত্তায় বড় সিদ্ধান্ত ইউনূস সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের মারে বেসামাল পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার রাতে বাঙ্কারে গিয়ে লুকোতে হয় পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফকে। ধ্বংস করা হয়েছে একাধিক পাক ড্রোন-মিসাইলকে। পাকিস্তানি এফ-১৬ ও এফ-১৭ যুদ্ধবিমানও নামায় ভারত। পাকিস্তানের এমন করুণ দশা দেখে ভীত বাংলাদেশ (Bangladesh)। ভয়ে কাঁটা ইউনূস প্রশাসন। এই আবহে সে দেশের শীর্ষকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক আলোচনা করলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের মহম্মদ ইউনূস। নির্দেশ দিলেন হিন্দুদের নিরাপত্তা যেন বিঘ্নিত না হয়। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, ভারতের প্রত্যাঘাতে প্রবল চাপে পড়ে গিয়েছে বাংলাদেশ। সেকারণেই তারা হিন্দুদের পক্ষে দাঁড়ানোর কথা বলছেন। পাকিস্তানের (India Pakistan War) অবস্থা দেখে সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা দেওয়া, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিদ্বেষমূলক পোস্ট আটকানোর মতো একাধিক পদক্ষেপের কথা ভাবছে বাংলাদেশ।

    যারা ভারতকে চোখ রাঙাচ্ছিল, তাদেরই সুর এখন অনেকটাই নরম

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের অগাস্ট মাসে বাংলাদেশে (Bangladesh) উগ্র মৌলবাদীরা দখল করে গণভবন। দেশ ছাড়া হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারপর থেকেই গিন্দুদের ওপর ব্যাপক অত্যাচার নেমে আসে সেদেশে। অন্ততপক্ষে ৩ হাজার হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে পদ্মাপাড়ে। হিন্দু সন্ন্যাসীদেরও হয়রানি করা শুরু হয়। বিনা অপরাধে গ্রেফতার করা হয় ইসকনের সন্ন্যায়ী চিন্ময় প্রভুকে।  এই আবহে পাকিস্তানের ওপর (India Pakistan War) একের পর হামলায় আতঙ্কে পড়ে গিয়েছে বাংলাদেশও। কথায় কথায় যারা ভারতকে চোখ রাঙাচ্ছিল, তাদেরই সুর এখন অনেকটাই নরম।

    পুলিশের সদর দফতর থেকে চিঠি গেল সব থানায়

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবারই পুলিশের সদর দফতর থেকে নির্দেশিকা সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ (Bangladesh) পুলিশের জেলা ও থানাগুলিতে। ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন অপারেশন বিভাগের অ্যাডিশনাল ডিআইজি (অপারেশনস) শাহজাদা মহম্মদ আসাদুজ্জামান। সেখানেই সাফ জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে হিন্দুদের জীবন ও সম্পদের ওপর কোনও দুষ্কৃতীরা যেন হামলা, আক্রমণ বা ভাঙচুর করতে না পারে, সেদিকেও নজর দিতে হবে। যদি বর্তমান সময়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটে, সেক্ষেত্রে নিরাপত্তা রক্ষায় পদক্ষেপ করার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে চিঠিতে। একইসঙ্গে নজর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে মোবাইল, ইন্টারনেট, ও সোশ্যাল মিডিয়ায়ও।

  • India Pakistan War: ভারতের মারে বাঙ্কারে লুকিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ, পালাতে গিয়ে আটক সেনাপ্রধান মুনির

    India Pakistan War: ভারতের মারে বাঙ্কারে লুকিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ, পালাতে গিয়ে আটক সেনাপ্রধান মুনির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক হামলায় প্রমাদ গুণছে পাকিস্তান (India Pakistan War)। এ যেন ঠিক দ্বিতীয় গাজা। ভারতীয় সেনার আক্রমণের সামনে টিকতেই পারছে না সন্ত্রাসের মদতদাতা পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার রাতেই ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের সাতটি বড় শহরে হামলা চালিয়েছে ভারত। তালিকায় রয়েছে সেদেশের রাজধানী ইসলামাবাদও। এতেই ভয়ে কম্পিত পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif)। একাধিক সংবাদমাধ্যমের দাবি, ভারতের হামলার জেরে তিনি বাঙ্কারে লুকিয়ে পড়েন বৃহস্পতিবার রাতেই।

    পালাতে গিয়ে আটক সেনা প্রধান আসিফ মুনির (Asim Munir)

    একই অবস্থা পাক (Pakistan) সেনা প্রধান আসিফ মুনিরের। সূত্রের খবর, দেশ ছেড়ে পালাতে যাওয়ার সময়ই পাক সেনা প্রধান আসিম মুনিরকে আটক করে পাক সেনা। এই আবহে অনেকেই মনে করছেন ফের একবার সেনার শাসনে যেতে পারে পাকিস্তান। জানা যাচ্ছে, পাক (India Pakistan War) সেনা প্রধান হতে যাচ্ছেন জেনারেল শাহরির শামসাদ মির্জা। একাধিক সূত্রের দাবি, ABY553 এই নম্বরের একটি বাণিজ্যিক বিমানে করেই লাহোর ছেড়ে পালাতে যান পাক সেনা প্রধান। তখনই তাঁকে আটক করা হয়। সূত্রের খবর, আসিফ মুনিরের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ এনেছে পাক প্রশাসন। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ পাক সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা তদন্ত শুরু করবে বলে জানানো হয়েছে।

    পাক রাজনীতিতেও ভূমিকম্প শুরু

    বৃহস্পতিবার লাহোর, সিয়ালকোট, রাওয়ালপিন্ডি, পেশোয়ারে বিধ্বংসী হামলা চালিয়েছে ভারত (India Pakistan War)। এদিকে ভারতের শক্তিশালী এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা থাকার জন্য বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে রাজস্থান, কাশ্মীর থেকে পঞ্জাবের নানা প্রান্তে ড্রোন, মিসাইল হামলার পাকিস্তানি চেষ্টা রুখে দেয় ভারত। পাকিস্তানের রাজনীতিতেও ভূমিকম্প শুরু করেছে ভারত। ভারতের একের পর এক এমন প্রত্যাঘাতে থরহরি কম্পমান পাক সরকারের। অনেকেই মনে করছেন এই আবহে পতনও হতে পারে শেহবাজ সরকারের। সন্ত্রাসবাদীদের পাঠিয়ে ভারতের সাধারণ নাগরিক হত্যা করে পার পেয়ে যাবে ভেবেছিল পাকিস্তান। কিন্তু ছেড়ে কথা বলল না ভারত। পাকিস্তানের হামলার ভয়ঙ্কর প্রত্যাঘাত (India Pakistan War) করল ভারত। বৃহস্পতিবার, নৌবাহিনীও করাচি বন্দর অভিযান করে। লাগাতার ড্রোন দিয়ে হামলা চালানো হয়।

  • Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরে খতম কান্দাহার বিমান ছিনতাইয়ের মাস্টার মাইন্ড মাসুদের ভাই রউফ

    Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরে খতম কান্দাহার বিমান ছিনতাইয়ের মাস্টার মাইন্ড মাসুদের ভাই রউফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার গভীর রাতে প্রয়োগ করা হয় অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)। একদিন পরেই বৃহস্পতিবার এই অভিযানের অন্যতম বড় খবর সামনে এল। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, জইশ-ই-মহম্মদের কমান্ডার আবদুল রউফ আজহার পাক পাঞ্জাবের বাহাওয়ালপুর জঙ্গি ঘাঁটি নিকেশের সময়ই খতম হয়ে গিয়েছে। প্রসঙ্গত, রউফ আজহার হল জইশ প্রধান মাসুদ আজহারের ছোট ভাই। ১৯৯৯ সালে ভারতীয় বিমান (আইসি ৮১৪) ছিনতাইয়ে সে ছিল মাস্টারমাইন্ড (Abdul Rauf Azhar)। জইশের অপারেশন হেড হিসেবে ছিল তার পরিচয়।

    ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তালিকার প্রথম পাঁচে ছিল রউফ

    একাধিক সন্ত্রাসী কার্যকলাপে তার নাম উঠে আসে। কান্দাহার বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনা ছাড়াও আবদুল রউফ আজহার (Abdul Rauf Azhar) ২০০১ সালের সংসদে হামলায় অভিযুক্ত ছিল। এছাড়া, ২০০৩ সালের নাগরোটা সেনা শিবিরে হামলাতেও সে ছিল অন্যতম মাস্টার মাইন্ড। শুধু তাই নয়, ২০১৯ সালের পুলওয়ামায় জঙ্গি হানার অন্যতম চক্রী ছিল সে। সেই রউফকে এবার খতম করল ভারতীয় সেনা। প্রসঙ্গত, ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তালিকার প্রথম পাঁচে ছিল রউফ।

    ২৬ বছর পরে বদলা ভারতীয় সেনার (Operation Sindoor)

    জানা যাচ্ছে, কয়েক দশক ধরেই ভারতীয় গোয়েন্দা বাহিনী রউফকে খতমের জন্য চেষ্টা চালিয়েছে। অপারেশন সিঁদুরের মাধ্যমে এবারে তা সফল হল। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, আবদুল রউফের মৃত্যু পাক জঙ্গিদের মনোবল একেবারে ভেঙে দেবে (Operation Sindoor)। প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালে ভারতীয় সেনা ও গোয়েন্দাদের হাতে ধৃত জইশ প্রধান মাসুদ আজহারকে মুক্তির দাবিতে আইসি ৮১৪ ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের বিমান ছিনতাই করা হয়। মাসুদকে না ছাড়লে সব যাত্রীকে মেরে ফেলা হবে হুমকি দেওয়া হয়। এরপরেই বাজপেয়ী সরকার নাগরিকদের প্রাণ বাঁচাতে মাসুদ আজহার সহ কয়েকজন জঙ্গিকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এই ছিনতাইয়ের পুরো পরিকল্পনা তৈরি করেছিল আবদুল রউফ। ঘটনার ২৬ বছর যাকে খতম (Operation Sindoor) করল ভারতীয় সেনা।

  • Indian Army: ভারতের ১৫ শহরে হামলার চেষ্টা রুখল সেনা, পাল্টা ধ্বংস করা হল পাকিস্তানের রেডার

    Indian Army: ভারতের ১৫ শহরে হামলার চেষ্টা রুখল সেনা, পাল্টা ধ্বংস করা হল পাকিস্তানের রেডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার গভীররাতে অপারেশন সিঁদুর প্রয়োগ করে ভারতীয় সেনা। এর পরে পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স রেডারকে নিশানা করল ভারতীয় সেনা (Indian Army)। কেন্দ্রের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ভারতের ১৫টি শহরকে নিশানা করছিল পাকিস্তান। বুধবার রাতেই পাক হামলার এমন প্রচেষ্টা রুখে দেয় ভারতের সেনা। এর পরেই পাকিস্তানের রেডার ধ্বংস করতে শুরু করে ভারত। কাজে লাগানো হয় ইন্টিগ্রেটেড কাউন্টার UAS গ্রিড অ্যান্ড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে।

    কোন কোন শহরকে নিশানা করেছিল পাকিস্তান?

    কেন্দ্রের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, অবন্তীপুরা, শ্রীনগর, জম্মু, পাঠানকোট, অমৃতসর, কপূরথালা, জলন্ধর, লুধিয়ানা, আদমপুর, ভাটিন্ডা, চণ্ডীগড়, নাল, ফলোরি, উত্তরলই, ভুজে হামলার চেষ্টা চালায় পাকিস্তান। এই হামলার ক্ষেত্রে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে তারা। কিন্তু এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের সাহায্যে তাদের হামলার চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয় ভারত। ভারতের (Indian Army) বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাকিস্তানের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্রের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা হয়েছে।

    লাহোরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া হয়

    মঙ্গলবার গভীররাতে পাকিস্তান (Pakistan) এবং অধিকৃত কাশ্মীরে সেনা অভিযান চালায় ভারত (Indian Army)। অপারেশন সিঁদুরের আওতায় জঙ্গিঘাঁটিগুলিকে ধ্বংস করে দেয় ভারতীয় সেনা। এর পর বুধবার রাতেই ভারতের ওপর হামলার চেষ্টা চালায় পাকিস্তান। উত্তর এবং পশ্চিম ভারতকে নিশানা করে পাকিস্তান। তবে পাকিস্তানের এমন প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দেয় দেশের সেনা। এর পরই বৃহস্পতিবার সকালে ভারতীয় সেনা (Indian Army) পাকিস্তানের একাধিক জায়গায় রেডার সিস্টেমকে নিশানা করে। আর তাতে লাহোরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই পাকিস্তানের একাধিক জায়গায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। লাহোর ইসলামাবাদ-সহ (Pakistan) একাধিক জায়গা থেকে এমন ঘটনা সামনে আসতে থাকে। আতঙ্কে ঘর-বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন স্থানীয় পাক নাগরিকরা।এরপরেই পাকিস্তানের তরফ থেকে জানানো হয়, ভারতের ১২টি ড্রোন গুলি করে নামিয়েছে তারা।

  • Operation Sindoor: বাজপেয়ী জমানার মিশন কাজে লাগল মোদির আমলে! পাকিস্তানের জঙ্গি শিবির কীভাবে ট্র্যাক করল ভারত?

    Operation Sindoor: বাজপেয়ী জমানার মিশন কাজে লাগল মোদির আমলে! পাকিস্তানের জঙ্গি শিবির কীভাবে ট্র্যাক করল ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)। সফল লক্ষ্যে আঘাত হেনে তছনছ করে দিয়েছে ৯টি জঙ্গি শিবির। এতদিন পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ওই জঙ্গি শিবিরগুলি থেকে ভারতে হামলা চালাত সন্ত্রাসবাদীরা। দশকের পর দশক ধরে এই হামলা চালিয়ে এসেছে তারা। অবশষে মিলেছে জবাব। কিন্তু কীভাবে সঠিক লক্ষ্যে আঘাত হানল ভারতীয় সেনা? এত নিখুঁত অপারেশন কীভাবে ?

    NTRO- র চমৎকার

    পাকিস্তান ও পিওকে-তে নিখুঁত নিশানায় (Operation Sindoor) আঘাত হানার পিছনে কাজ করেছে ন্যাশনাল টেকনিক্যাল রিসার্চ অর্গানাইজেশন বা এনটিআরও (NTRO)। তারাই খুঁজে নিয়েছে কোথায় কোথায় জঙ্গি শিবির আছে। গোয়েন্দা সূত্রে পাওয়া খবরের ওপর নির্ভর করেই তারা স্থান বাছাই করেছে। আর তারপর সেনাবাহিনীকে সেই তথ্য দিয়ে গেছে। একটা নিখুঁত অর্কেস্ট্রা কাজ করেছে এই আক্রমণের পিছনে। পাকিস্তানের মাটি থেকে তুলে আনা গোয়েন্দা বাহিনীর খবর, এনটিআরও-র বিশ্লেষণ, আর অঙ্ক কষে সেনাবাহিনীর মিসাইল হানা। এক তারে বেঁধে এই কাজ করেছে ভারত।

    NTRO কী?

    NTRO আসলে ভারতের টেকনিক্যাল এজেন্সি। ২০০৪ সালে অটল বিহারী বাজপেয়ী যখন প্রধানমন্ত্রী তখন এটি তৈরি হয়। জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ ও প্রধানমন্ত্রীর দফতরের অধীনে এটি কাজ করে। এর প্রাথমিক কাজ হল অত্যাধুনিক প্রযুক্তিগত খবর সংগ্রহ করা। জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। এর মধ্যে আছে সন্ত্রাসবাদ, সাইবার হানা, সীমান্ত সন্ত্রাস ইত্যাদি।

    ভারতের চোখ ও কান NTRO

    সোজা কথায় ভারতের চোখ ও কান বলা হয় এই NTRO-কে। জঙ্গিরা কোথায় অবস্থান করছে, তা খতিয়ে দেখতে এর জুড়ি নেই। এটা একেবারে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি। এই NTRO-র সাহায্যেই সঠিক লক্ষ্যে আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছে ভারতীয় সেনা।

    NTRO-র প্রয়োজন কবে হয়?

    ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান যখন কারগিলে হামলা চালায়, তখনই ভারত বুঝতে পারে এমন একটি সংস্থা তৈরির দরকার আছে। প্রধানমন্ত্রী বাজপেয়ীর নির্দেশে তৎকালীন উপ প্রধানমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবাণীর নেতৃত্বে গ্রুপ অফ মিনিস্টার্স এই বিশেষ উইং তৈরির অনুমোদন দেয়। তবে এর রোডম্যাপ তৈরি করে দিয়েছিলেন এপিজে আবদুল কালাম। তিনি তখন প্রিন্সিপ্যাল সায়েন্টিফিক অ্যাডভাইজার। আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সির আদলে ২০০৪ সালের অক্টোবরে নিরাপত্তা বিষয়ক কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেট কমিটি এটিকে অনুমোদন দেয়।

    NTRO ব্যাকগ্রাউন্ড

    এর আসল নাম ছিল ন্যাশনাল টেকনিক্যাল ফেসিলিটিজ অরগ্যানাইজেশন বা NTFO. আর NTRO প্রতিষ্ঠা করা হয় এজেন্সিগুলিকে টেকনিক্যাল ইনটেলিজ্যান্স দেওয়ার জন্য। তখন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ছিলেন ব্রজেশ মিশ্র। বিজ্ঞান বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন এপিজে আবদুল কালাম। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী ও উপ প্রধানমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবাণী এদের সঙ্গে আলোচনা করেই ভারতীয় গোয়েন্দা বাহিনীকে আন্তর্জাতিক স্তরে উন্নীত করার সংকল্প নেন। এই NTRO স্যাটেলাইট ও ইন্টারনেট মনিটারিংয়ে সক্ষম। এই সরঞ্জাম জোগাড় করতে ৭০০ কোটি টাকা খরচ হয়। এই NTRO অনেক স্যাটেলাইট অপারেট করে। যেমন টেকনোলজি এক্সপেরিমেন্ট স্যাটেলাইট, কার্টোস্যাট সিরিজ, ইজারয়েল থেকে আনা রাডার ইমেজিং স্যাটেলাইট।

    NTRO –র ভূমিকা

    ● মিলিটারি অপারেশনের জন্য এই সংস্থা স্যাটেলাইট ইনটেলিজেন্স সরবরাহ করে।
    ● কীভাবে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস মোকাবিলা করা যায়, তাতে সাহায্য করে।
    ● রিমোট সেন্সিং ইনটেলিজেন্স সংগ্রহ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
    ● নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন তথ্য খতিয়ে দেখে।
    ● কৌশলগত পরিকল্পনার জন্য নির্দিষ্ট ভৌগলিক স্থানের তথ্য সংগ্রহ করে।
    ● যোগাযোগ নিশ্চিত করার জন্য ক্রিপটোলজি প্রযুক্তি দেখভাল করে।
    ● ক্ষেপণাস্ত্র মনিটরের জন্য বায়ুসেনার সঙ্গে যোগাযোগ রাখে।
    ● আইএনএস ধ্রুব-র সঙ্গে সমুদ্রে যোগাযোগ বজায় রাখে।

    সাফল্য এল কীভাবে

    এই NTRO দিনরাত বিশ্লেষণ করে যাচ্ছে নানা তথ্য। তবে সাফল্য এসেছে বিভিন্ন সংস্থা এক সুরে কাজ করায়। রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিক্যাল উইং বা ‘র’ যে খবর পাচ্ছিল, তা নির্দিষ্ট সময় পৌঁছনো হয়েছে (Operation Sindoor) এই সংস্থার কাছে। তা অঙ্ক কষে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। তা তুলে দেওয়া হয়েছে সেনা বাহিনীর হাতে। আর পরিকল্পনা করেই নিখুঁত ছকে করা হয়েছে প্রত্যাঘাত (Operation Sindoor)  সকলের মিলিত প্রয়াসেই এসেছে সাফল্য।

  • Operation Sindoor: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হানায় ধ্বংস জৈশ ও লস্করের জঙ্গি ঘাঁটি, উপগ্রহচিত্রে ধরা পড়ল ছবি

    Operation Sindoor: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হানায় ধ্বংস জৈশ ও লস্করের জঙ্গি ঘাঁটি, উপগ্রহচিত্রে ধরা পড়ল ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার গভীর রাতে পহেলগাঁওয়ে জঙ্গিহানার বদলা হিসেবে পাকিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে প্রত্যাঘাত করেছে ভারত। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি। এবার ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর (Operation Sindoor) পর প্রকাশ্যে এল পাকিস্তানে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংসের আরও অনেক ছবি। এর পাশাপাশি মিলল কৃত্রিম উপগ্রহচিত্রও। জানা গিয়েছে, কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত ওই ছবিগুলি প্রকাশ্যে এনেছে ম্যাক্সার টেকনোলজিস নামের একটি সংস্থা। এই সংস্থার আনা চিত্রে ধরা পড়েছে পাকিস্তানের বহাওয়ালপুর এবং মুরিদকেতে অপারেশন সিঁদুরের পরবর্তী চিত্র।

    উপগ্রহ চিত্রে ধরা পড়ল জৈশ-ই-মহম্মদের সদর দফতর ধ্বংসের ছবি

    প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের (Pakistan) বহাওয়ালপুরের উপকণ্ঠে সেদেশের জাতীয় সড়কের ধারে প্রায় ১৫ একর জমি জুড়ে রয়েছে জৈশ-ই-মহম্মদ (জেইএম)-এর সদর দফতর। এখানেই ছিল মারকাজ শুভান আল্লা কমপ্লেক্স। এর ঠিক পাশেই অবস্থান শুভান আল্লা মসজিদও। জানা যাচ্ছে, ভারতের প্রত্যাঘাতের পর সেই ইমারতগুলি বর্তমানে ধ্বংসস্তূপে (Operation Sindoor) পরিণত হয়েছে। হামলার আগে ও পরের যে উপগ্রহচিত্র সামনে এসেছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে, ভেঙে পড়েছে মসজিদের তিনটি গম্বুজই। একইসঙ্গে ওই উপগ্রহ চিত্রগুলিতে দেখা যাচ্ছে, ইমারতের স্থানে স্থানে বিস্ফোরণের চিহ্ন স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। দেওয়াল এবং মেঝেতে দেখা যাচ্ছে একাধিক গর্ত। কোথাও আবার দেখা যাচ্ছে ছাদের একাংশও ভেঙে পড়েছে।

    বহাওয়ালপুর, মুরিদকে এবং শিয়ালকোট-এই তিন জায়গাকে টার্গেট করা হয়

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার গভীর রাতে পাকিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ন’টি জায়গায় জঙ্গি পরিকাঠামো লক্ষ্য করে প্রিসিশন স্ট্রাইক (Operation Sindoor) করে ভারতীয় সেনা। এই ন’টি জায়গার মধ্যে চারটি জায়গা পাকিস্তানে এবং পাঁচটি জায়গা অবস্থিত পাক অধিকৃত কাশ্মীরে। বহাওয়ালপুর, মুরিদকে এবং শিয়ালকোট, মূলত এই তিনটি এলাকার জঙ্গিঘাঁটিগুলি গুঁড়িয়ে দেয় ভারতীয় সেনা। যে জায়গাগুলিতে বসে ভারতে সন্ত্রাসবাদী হানার ছক কষা হয়েছিল, সেই ঘাঁটিগুলিকে উড়িয়ে দেয় ভারতীয়।

    মারকাজ শুভান আল্লা গড়ে ওঠে ২০১৫ সালে

    প্রসঙ্গত, বহাওয়ালপুর পাকিস্তানের ১০০ কিলোমিটার ভিতরে অবস্থিত, ভারতীয় সীমান্ত থেকে। ১৯৭১ সালের পর প্রথমবার ভারতীয় বিমান বাহিনী এত দূরে আঘাত হানল এবং সেখানে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল জৈশ-ই-মহম্মদের সদর ঘাঁটি মারকাজ শুভান আল্লা। এই সদর দফতরে জঙ্গি সংগঠনটি ২০১৫ সাল থেকে সেখানে কাজ চালাচ্ছিল বলে জানতে পেরেছিলেন ভারতের গোয়েন্দারা। এখানেই এতদিন ধরে চলত বিভিন্ন ধরনের জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ। ভারত বিরোধী কার্যকলাপের প্রধান ঘাঁটি হয়ে উঠেছিল এটি। তবে মঙ্গলবার গভীররাতে তা ধূলিসাৎ করে দিল ভারতীয় বিমান বাহিনী (Operation Sindoor)।

    পুলওয়ামা হামলার ষড়যন্ত্র এখানে বসেই করা হয়

    সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য যা সামনে এসেছে তা হল, ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামাতে যে ভয়ঙ্কর হামলা হয় ভারতীয় সেনার কনভয়ের উপর, সেই ষড়যন্ত্রটিও রচনা করা হয়েছিল বহাওয়ালপুরের এই জৈশ-ই-মহম্মদের এই ঘাঁটিতে বসেই। এমনটাই জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা। এই মারকাজ হচ্ছে জয়েশ প্রধান মৌলানা মাসুদ আজাহারের বাড়ি।

    মারকাজ শুভান আল্লায় চলত জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ

    ভারতের বিমান হানায় তাদের পরিবারের ১৪ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। জানা গিয়েছে, জৈশ নেতা মুফতি আব্দুর রহমান আজগর সমেত মাসুদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও থাকত এখানেই। মাসুদ আজহার নিজে এখানে বসেই চালাত ভারত বিরোধী কার্যকলাপ। ভারত বিরোধী কার্যকলাপ (Pakistan) এবং ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের অন্যতম ঘাঁটি হয়ে উঠছিল মারকাজ শুভান আল্লা। এখানেই চলত জঙ্গিদেরকে অস্ত্র প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ। তাদের শারীরিক অনুশীলন করানো হত এবং মৌলবাদী শিক্ষাও দেওয়া হত এখানে বসেই।

    মুরিদকেতে অবস্থিত লস্কর-ই-তৈবার ঘাঁটি ধ্বংসের উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ্যে

    জৈশের ঘাঁটির পাশাপাশি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয় মুরিদকেতে অবস্থিত লস্কর-ই-তৈবার ঘাঁটিতেও। মুরিদকেতে যে স্যাটেলাইট চিত্র সামনে এসেছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে কীভাবে ধ্বংস হয়ে পড়েছে লস্করের ঘাঁটি। এই ঘাঁটি দুটি উপগ্রহ চিত্র সামনে এসেছে। একটিতে দেখা যাচ্ছে অপারেশন সিঁদুরের আগের ছবি। অপরটিতে দেখা যাচ্ছে অপারেশন সিঁদুরের (Operation Sindoor) পরের ছবি। যা শুধুই ধ্বংসস্তূপ। জানা যায়, এখানেই লস্কর-ই-তৈবার কাজ চলছিল ২০০০ সাল থেকে। হাফিজ সঈদের নেতৃত্বেই এখান থেকে ভারত বিরোধী নানা ষড়যন্ত্র করা হয়। ২০০৮ সালের মুম্বই হামলার অন্যতম সন্ত্রাসী আজমল আমির কাসভ এবং ডেভিড হেডলির প্রশিক্ষণও এখানেই দেওয়া হয়। জানা যায়, ওসামা বিন লাদেন এখানে এক কোটি টাকা দান করেছিল। মসজিদ এবং অতিথি নিবাস নির্মাণের জন্য। ভারতীয় সীমান্ত থেকে ১৮ থেকে ২৫ কিলোমিটার অভ্যন্তরে অবস্থিত ছিল এই লস্কর ঘাঁটি, যা মঙ্গলবার গভীর রাতে ধ্বংস করল ভারতীয় সেনা।

LinkedIn
Share