Tag: Jaishankar

Jaishankar

  • S Jaishankar: ‘‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’’, কানাডায় হিন্দু মন্দিরে হামলা প্রসঙ্গে কড়া প্রতিক্রিয়া জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: ‘‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’’, কানাডায় হিন্দু মন্দিরে হামলা প্রসঙ্গে কড়া প্রতিক্রিয়া জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডার ব্রাম্পটনে হিন্দু মন্দিরে হামলার (Attack On Hindu Temple) ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করলেন (S Jaishankar) ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, “সোমবারের ঘটনাটি দেখিয়ে দিচ্ছে যে, কানাডায় চরমপন্থী শক্তির জন্য রাজনৈতিক সুযোগ তৈরি করা হচ্ছে।”

    ভারতের উদ্বেগ (S Jaishankar)

    অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, “কানাডায় হিন্দু মন্দিরে যা ঘটেছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।” তিনি বলেন, “আপনারা আমাদের সরকারি মুখপাত্রের বিবৃতি এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রীর গতকালের উদ্বেগের প্রকাশ নিশ্চয়ই দেখেছেন। এতে বোঝা উচিত যে আমরা এই বিষয়ে কতটা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।”

    কী বললেন জয়শঙ্কর

    জয়শঙ্করের বক্তৃতায় উঠে এসেছে ভারত এবং কানাডার মধ্যে হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যা মামলার নিয়ে কূটনৈতিক বিরোধের প্রসঙ্গও। জয়শঙ্কর বলেন, “কানাডা নির্দিষ্ট প্রমাণ ছাড়াই অভিযোগ করেছে। তাই ভারতের কাছে এই অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়।” ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “আমায় আপনারা তিনটি মন্তব্য করার সুযোগ দিন। এক, কানাডা প্রায়ই কোনও নির্দিষ্ট প্রমাণ ছাড়াই অভিযোগ করে থাকে। দ্বিতীয়ত, যখন আমরা কানাডার দিকে তাকাই, তখন আমাদের কাছে এটা অত্যন্ত অগ্রহণযোগ্য যে তারা আমাদের কূটনীতিকদের ওপর নজরদারি চালাচ্ছে। তৃতীয়ত, মন্দিরে আক্রমণের ঘটনাগুলি এবং তাদের ভিডিওগুলি দেখুন। আজকের দিনে, কানাডায় রাজনৈতিক পরিসরে যে পরিমাণ জায়গা চরমপন্থী শক্তিরা পাচ্ছে, তা ভিডিওগুলি থেকেই স্পষ্ট হয়ে যাবে।” তিনি বলেন, “ভারত স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। তবে স্বাধীনতার অপব্যবহার করা উচিত নয়। ভারত এই বিষয়টি নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে আলোচনাও করেছে।”

    আরও পড়ুন: “কংগ্রেস ও জোটসঙ্গীরা ঝাড়খণ্ডকে গরিব করে রেখেছে”, তোপ মোদির

    প্রসঙ্গত, হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনার নিন্দা করে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “কানাডায় হিন্দু মন্দিরে ইচ্ছাকৃত এই হামলার তীব্র নিন্দা করছি। আমাদের কূটনীতিকদেরও কাপুরুষের মতো ভয় দেখানোর চেষ্টা হয়েছে। এই ধরনের হিংসা ভারতের সঙ্কল্পকে দুর্বল করতে পারবে না।” এই ঘটনার বিরুদ্ধে কানাডা সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নেবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

    বিবৃতি জারি করা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফেও। মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “গতকাল (রবিবার) অন্টারিওর ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে (Attack On Hindu Temple) চরমপন্থী ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলার নিন্দা করছি (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • S Jaishankar: পাকিস্তানে দাঁড়িয়েই সন্ত্রাসবাদকে নিশানা করলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: পাকিস্তানে দাঁড়িয়েই সন্ত্রাসবাদকে নিশানা করলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাণিজ্য আর যোগাযোগের পথে বড় অন্তরায় হল সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ ও বিচ্ছিন্নতাবাদ।” পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (সংক্ষেপে এসসিও)-এর (SCO Summit) মঞ্চে দাঁড়িয়ে এমনই মন্তব্য করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    কী বললেন বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)

    বিদেশমন্ত্রী বলেন, “যদি বিশ্বাসের অভাব থাকে বা সহযোগিতা অপর্যাপ্ত হয়, যদি বন্ধুত্ব যথাযথ না হয় ও ভালো প্রতিবেশী সুলভ আচরণ কোথাও অনুপস্থিত থাকে, তাহলে অবশ্যই আত্ম-বিশ্লেষণের কারণ রয়েছে এবং সমস্যাগুলোর সমাধান দরকার।” এদিন অবশ্য পাকিস্তানের নাম উল্লেখ করেননি জয়শঙ্কর। তবে নিশানা করেন সীমান্তপারের সন্ত্রাসে মদতদাতা পাকিস্তানকে। বলেন (S Jaishankar), “যদি সীমান্তের ওপার থেকে সন্ত্রাসবাদ, চরমপন্থা ও বিচ্ছিন্নতাবাদের মাধ্যমে কার্যকলাপ পরিচালিত হয়, তাহলে তারা বাণিজ্য, জ্বালানি প্রবাহ, সংযোগ এবং জনগণের মধ্যে বিনিময়কে এক সঙ্গে উৎসাহিত করার সম্ভাবনা খুবই কম।”

    গঠনমূলক অবদান ভারতের

    জয়শঙ্কর বলেন, “ইসলামাবাদের অনুষ্ঠিত এসসিও কাউন্সিল অফ হেডস অফ গভর্নমেন্টের বৈঠকে ইতিবাচক ও গঠনমূলক অবদান রেখেছে ভারত। ফলপ্রসূ ৮টি নথিতে স্বাক্ষরও করেছে।” গত বছর এসসিও সম্মেলনে আয়োজক দেশ ছিল ভারত।এবার আয়োজন করেছে পাকিস্তান। আগামী বছর এসসিও সম্মেলন হবে রাশিয়ায়। সেজন্য ভারতের পক্ষ থেকে রাশিয়াকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন জয়শঙ্কর। সম্মেলন হচ্ছে ইসলামাবাদের জিন্না কনভেনশন সেন্টারে। চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের সম্প্রসারণ প্রসঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের মন্তব্যের সমালোচনাও করেন জয়শঙ্কর। বলেন, “সিপিইসি-র একাংশ পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মধ্যে দিয়ে গিয়েছে।”

    আরও পড়ুন: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    উন্নয়নশীল দেশগুলোর (গ্লোবাল সাউথ) সঙ্কট ও অগ্রাধিকারকেও এসসিও-র মঞ্চে তুলে ধরেন বিদেশমন্ত্রী। খাদ্য, জ্বালানি ও সারের নিরাপত্তা নিয়েও সরব হন তিনি। জয়শঙ্কর বলেন, “এসসিওতে সহযোগিতা পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সার্বভৌমত্ব হওয়া উচিত সমতার ভিত্তিতে। আঞ্চলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বকে স্বীকৃতি দিতে হবে। যা অবশ্যই প্রকৃত অংশীদারিত্বের ওপর নির্মিত হতে হবে, এক তরফা (SCO Summit) এজেন্ডায় নয় (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে পৌঁছলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে পৌঁছলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩তম সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন, (সংক্ষেপে এসসিও) সামিটে (SCO Summit) যোগ দিতে ইসলামাবাদে পৌঁছলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। চলতি মাসের ১৫-১৬ তারিখ এই দুদিন ধরে হবে সম্মেলন। সেই সম্মেলনে যোগ দিতেই এদিন ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে পাকিস্তানে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। ৯ বছর পরে এই প্রথম পাকিস্তানের মাটিতে পা রাখলেন কোনও বিদেশমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, ক্যালেন্ডারের হিসেবে জয়শঙ্করের সফর দুদিনের হলেও, আসলে তিনি ইসলামাবাদে (এখানেই হচ্ছে এসসিও সম্মেলন) থাকবেন ২৪ ঘণ্টারও কম সময়।

    হচ্ছে না পার্শ্ববৈঠক (S Jaishankar)

    ভারত আগেই জানিয়ে দিয়েছিল, জয়শঙ্কর ইসলামাবাদে গেলেও, ভারত-পাক পার্শ্ববৈঠকে যোগ দেবেন না। রবিবার পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী ইশাক দার বলেন, “ভারতের বিদেশমন্ত্রকের কাছ থেকে কোনও পার্শ্ববৈঠকের অনুরোধ পাইনি। আমরাও এই মর্মে কোনও আবেদন করিনি। তবে প্রোটোকল মেনে সব দেশের নেতার মতোই স্বাগত জানানো হবে ভারতের বিদেশমন্ত্রীকেও।” বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত সক্রিয়ভাবে এসসিও ফরম্যাটে যুক্ত রয়েছে, যার মধ্যে এসসিও কাঠামোর বিভিন্ন প্রক্রিয়া ও উদ্যোগ অন্তর্ভু্ক্ত রয়েছে।

    কড়া নিরাপত্তা

    এদিকে, পাকিস্তানের এক মন্ত্রী আহসান ইকবালের অভিযোগ, ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে নাকি ইসলামাবাদে এসসিও বানচালের চেষ্টা করছে ভারত। তবে (S Jaishankar) সতীর্থের এই বক্তব্যকে গুরুত্ব দেয়নি শাহবাজ সরকার। তবে সম্মেলন উপলক্ষে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে ইসলামাবাদ ও লাগোয়া রাওয়ালপিণ্ডি এলাকায়। তিন দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে এই এলাকায়। পাঁচটি জেলায় জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা। প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক অতীতে পিটিআইয়ের প্রতিবাদ আন্দোলনের পাশাপাশি ছোটবড় জঙ্গি সন্ত্রাস চলছে পাকিস্তানে। সেই কারণেই ব্যবস্থা করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার। জানা গিয়েছে, সম্মেলনে যোগ দিতে উপস্থিত হবেন প্রায় ৯০০ প্রতিনিধি। তাঁদের নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে ১০ হাজার পুলিশ ও প্যারা মিলিটারি।

    আরও পড়ুন: “ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজন”, বললেন মোদি, ব্যাখ্যা করলেন কারণও

    ২০১৫ সালে ইসলামাবাদে গিয়েছিলেন তৎকালীন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। আফগানিস্তান নিয়ে একটি সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে গিয়েছিলেন তিনি। তার পরের বছর পাকিস্তানে গিয়েছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। তার পর এই সে দেশের মাটিতে পা রাখলেন (SCO Summit) জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • S Jaishankar: সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর, ৯ বছর পরে পাকিস্তানে যাচ্ছেন ভারতের কোনও বিদেশমন্ত্রী

    S Jaishankar: সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর, ৯ বছর পরে পাকিস্তানে যাচ্ছেন ভারতের কোনও বিদেশমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরফ গলছে ভারত-পাক সম্পর্কের! ন’বছর আগে সে দেশে গিয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। আর এবার যাচ্ছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। শুক্রবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, অক্টোবরে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের বৈঠকে যোগ দিতে পাকিস্তানে যাচ্ছেন তিনি।

    কী বলছে বিদেশমন্ত্রক

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “১৫ ও ১৬ অক্টোবর পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে এসসিও-র বৈঠক রয়েছে। সেখানে আমাদের প্রতিনিধিদের নেতৃত্ব দেবেন বিদেশমন্ত্রী।” ওই বৈঠকে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। যদিও তিনি যাচ্ছেন না, যাচ্ছেন জয়শঙ্কর। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, পাকিস্তানে শুধু সম্মেলনেই যোগ দেবে প্রতিনিধি দল। প্রতিবেশী দেশের সরকারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক কোনও বৈঠকে বসার সম্ভাবনাই নেই ভারতের।

    সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর

    আফগানিস্তান নিয়ে একটি সম্মেলনে যোগ দিতে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানে গিয়েছিলেন সুষমা। তার পর ভারতের আর কোনও বিদেশমন্ত্রী পাকিস্তানমুখো হননি। কূটনীতিকদের মতে, এই সম্মেলনে বিদেশমন্ত্রীকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে বড় বার্তা দিল নয়াদিল্লি। এসসিও আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহযোগিতায় বড় ভূমিকা নেয়। সম্মেলনে বিদেশমন্ত্রীকে পাঠিয়ে নয়াদিল্লি বুঝিয়ে দিল, এই সম্মেলনকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয় ভারত।

    ভারত (S Jaishankar) ছাড়াও এসসিও-র সদস্য হল চিন, রাশিয়া, পাকিস্তান, কিরঘিজস্তান, কাজাখস্তান, উজবেকিস্তান এবং তাজিকিস্তান। সংগঠনের জন্ম ২০০১ সালে, সাংহাইতে এক সম্মেলনের মাধ্যমে। এই সম্মেলনে ভারত যোগ দেয়নি। ২০০৫ সালে প্রথমবার ভারত যোগ দেয় এসসিও সম্মেলনে। ২০১৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান একই সঙ্গে এই সংগঠনের স্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে। ২০২৩ সালে সম্মেলনের আয়োজন করে ভারত। সেবার অবশ্য ভার্চুয়াল মাধ্যমে হয়েছিল বৈঠক।

    আরও পড়ুন: বড় সাফল্য নিরাপত্তা বাহিনীর, ছত্তিশগড়ে গুলির লড়াইয়ে খতম ৩০ মাওবাদী

    ভারতের পর এবার সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে পাকিস্তান। সেই সম্মেলনেই যোগ দিতে ইসলামাবাদ যাচ্ছেন জয়শঙ্কর। সীমান্ত সন্ত্রাস ছড়ানোয় গত সপ্তাহেই রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় পাকিস্তানকে একহাত নিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। ওই মঞ্চেই পাকিস্তানকে তুলোধনা করেছিলেন ভারতের তরফে ফার্স্ট সেক্রেটারি ভাবিকা মঙ্গলানন্দন। তিনি বলেছিলেন, “যে দেশ তার জঙ্গি কার্যকলাপের জন্য, মাদকদ্রব্য পাচার এবং আন্তর্জাতিক অপরাধের জন্য বিখ্যাত, সেই দেশই পৃথিবীর সব চেয়ে বড় গণতন্ত্রকে আক্রমণের ঔদ্ধত্য দেখায়।” এহেন আবহেই পাকিস্তানে যাচ্ছেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • S Jaishankar: মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে ঘনাচ্ছে যুদ্ধের মেঘ, উদ্বিগ্ন ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে ঘনাচ্ছে যুদ্ধের মেঘ, উদ্বিগ্ন ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে ক্রমেই ঘনাচ্ছে যুদ্ধের মেঘ। মঙ্গলবারই ইজরায়েলে (Israel Iran War) হামলা চালিয়েছে ইরান। পাল্টা হুমকি দিয়েছে ইজরায়েলও। এহেন আবহে মধ্যপ্রাচ্যের এই দ্বন্দ্ব নিয়ে ভারত যে যারপরনাই উদ্বিগ্ন, তা স্পষ্ট করে দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। ভারত যে এই যুদ্ধে জড়াবে, তাও জানিয়ে দিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী।

    কী বললেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)

    তিনি বলেন, “ভারত আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমে এই যুদ্ধে জড়াবে।” ইজরায়েলের দাবি, ইরান সব মিলিয়ে ১৮১টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। তার আগেই ইরান-ইজরায়েল সম্ভাব্য যুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন জয়শঙ্কর। বলেন, “জটিল পরিস্থিতিতে কমিউনিকেশনের গুরুত্বকে ছোট করে দেখা উচিত নয়।” তিনি বলেন, “যদি কিছু বলার ও আদান-প্রদান করার থাকে, তবে আমি মনে করি সেগুলোই আমাদের কনট্রিবিউশন হতে পারে এবং আমরা তা করি…।” জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “আমরা সংঘাতের বিস্তারের সম্ভাবনা নিয়ে উদ্বিগ্ন। কেবল লেবাননে যা ঘটেছে, তা নয়, বরং হুথিদের সঙ্গে রেড সি পর্যন্ত, এবং ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে যা কিছু ঘটতে পারে, তা-ও।”

    অসামরিক জনগণের ক্ষতি নয়

    তিনি বলেন, “যে কোনও দেশের প্রতিক্রিয়া অবশ্যই হতে হবে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। অসামরিক জনগণের যাতে ক্ষতি না হয়, সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে।” বিদেশমন্ত্রী বলেন, “৭ অক্টোবরকে আমরা সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে বিবেচনা করি। আমরা বুঝতে পারি যে ইজরায়েলকে প্রতিক্রিয়া জানাতে হয়েছিল। তবে আমরা এটাও বিশ্বাস করি যে, যে কোনও দেশের প্রতিক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের কথা বিবেচনা করতে হবে। অসামরিক জনগণের ক্ষতি বা তাদের ওপর এর প্রভাব সম্পর্কে সতর্ক হতে হবে।

    আরও পড়ুন: মমতা জমানায় নারী নির্যাতনের বধ্যভূমি বাংলা! ‘ব্ল্যাক পেপার’ বই প্রকাশ রাজ্য বিজেপির

    প্রসঙ্গত, ইজরায়েলি সেনার দাবি, ইরান ইজরায়েলে অন্তত ১৮১টি মিসাইল ছুড়েছে। তার বেশিরভাগই প্রতিরোধ করা গিয়েছে। তেল আভিভের (ইজরায়েলের রাজধানী) কিছু এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জখমও হয়েছেন বেশ কিছু মানুষ। এর পরেই ইরানকে হুঁশিয়ারি দিয়ে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেন, “বিরাট ভুল করে ফেলেছে (Israel Iran War) ইরান। যথা সময়ে ওরা এর জবাব পেয়ে যাবে (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “ওরা মৌলবাদ দিয়ে জিডিপি মাপে”, এবার পাকিস্তানকে তোপ জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “ওরা মৌলবাদ দিয়ে জিডিপি মাপে”, এবার পাকিস্তানকে তোপ জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ওরা মৌলবাদ দিয়ে জিডিপি মাপে!” বিশ্বমঞ্চে এই ভাষায়ই পাকিস্তানকে (Pakistan) তোপ দাগলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। শনিবার রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভার ৭৯তম অধিবেশনে বক্তব্য রাখছিলেন তিনি। সেখানেই জয়শঙ্কর বলেন, “পাকিস্তান তার কর্মের জন্যই ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে বিশ্বের তালিকায়।”

    পাকিস্তানকে নিশানা করেছিলেন ভাবিকাও (S Jaishankar)

    শুক্রবারই রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি ভাবিকা মঙ্গলনন্দন নিশানা করেছিলেন পাকিস্তানকে। বিশ্বমঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন, “আমরা এমন এক দেশকে নিয়ে কথা বলছি, যে দেশটা সেনা চালায়। সন্ত্রাসের জন্য দেশটা সারা বিশ্বে পরিচিত। এমন দেশ যেখানে ওসামা বিন লাদেন আশ্রয় নিয়েছিল। এমন এক দেশ যার আঙুলের ছাপ বিশ্বের সব জঙ্গি হামলায় রয়েছে।”

    জয়শঙ্করের তোপ 

    এর ঠিক পরের দিনই ফের পাকিস্তানকে নিশানা করলেন জয়শঙ্কর। বলেন, “দুঃখজনকভাবে ওদের খারাপ কাজের ফল অন্যদেরও প্রভাবিত করে। বিশেষ করে প্রতিবেশী দেশগুলোকে। যখন রাজনীতি জনগণের মধ্যে ধর্মান্ধতা জাগিয়ে তোলে, তখন দেশের জিডিপি শুধুমাত্র মৌলবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ও সন্ত্রাসবাদের আকারে এর রফতানির ভিত্তিতেই পরিমাপ করা হয়।” তিনি বলেন, “বহু দেশ পিছিয়ে পড়ে এমন কিছু পরিস্থিতির জন্য, যা তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। কিন্তু আবার নিজেদের ভেবেচিন্তে নেওয়া সিদ্ধান্তের কারণেও পিছিয়ে পড়ে অনেক দেশ। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হল পাকিস্তান।” জয়শঙ্কর বলেন, “পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য অন্য কাউকে দোষ দেওয়া উচিত নয়। বরং এটা তার কর্মের ফল।” তিনি (S Jaishankar) বলেন, “যে দেশ অন্যের জমি দখল করার চেষ্টা করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়া ও পাল্টা জবাব দেওয়া জরুরি।”

    আরও পড়ুন: ফের অশান্ত মণিপুর, জিরিবামে কুকি-মেইতেই সংঘর্ষে চলল গুলি, হতাহতের খবর নেই

    রাষ্ট্রসংঘের এই মঞ্চেই পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ কাশ্মীরের পরিস্থিতিকে প্যালেস্তাইনের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। পাল্টা জবাব দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, “আমি ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করে দিতে চাই। পাকিস্তানের এই সীমান্তের ওপার থেকে সন্ত্রাসবাদ পরিচালনের নীতি কখনওই সফল হবে না। ওরা এর দায়ও এড়াতে পারে না। কর্মের ফল ওদের (Pakistan) ভুগতেই হবে (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • S Jaishankar: মার্কিন মুলুকেই বৈঠকে জয়শঙ্কর-তৌহিদ, হাসিনাকে নিয়ে কী আলোচনা হল?

    S Jaishankar: মার্কিন মুলুকেই বৈঠকে জয়শঙ্কর-তৌহিদ, হাসিনাকে নিয়ে কী আলোচনা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দিনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়ে রাষ্ট্রসংঘের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের (Bangladesh) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পার্শ্ববৈঠক করতে চেয়েছিলেন ইউনূস। সেই বৈঠক হয়নি।

    বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক (S Jaishankar)

    তবে মোদি-ইউনূস বৈঠক না হলেও, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বৈঠক হয়েছে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের (S Jaishankar) সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের। ভারতীয় সময় অনুযায়ী, মঙ্গলবার নিউইয়র্কে ওই বৈঠক হয়েছে। সূত্রের খবর, বৈঠকে জয়শঙ্কর ও তৌহিদ ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে একমত হন। প্রসঙ্গত, হাসিনা-উত্তর জমানায় এই প্রথম দুই দেশের বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হল।

    কী বললেন জয়শঙ্কর

    বৈঠক শেষে সোশ্যাল মিডিয়ায় করা এক পোস্টে জয়শঙ্কর বলেন, “আজ সন্ধেয় নিউইয়র্কে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মহম্মদ তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক হল। আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।” বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফেও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়েছে বৈঠকের একটি ছবি। সেখানে লেখা হয়েছে, “রাষ্ট্রসংঘের ৭৯তম সাধারণ সভার পাশে, ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে দেখা করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মহম্মদ তৌহিদ হোসেন এবং বাংলাদেশ ও ভারতের পারস্পরিক স্বার্থের বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।” তবে শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে কোনও কথা হয়েছে কিনা, সে ব্যাপারে মুখ খোলেনি কোনও পক্ষই।

    আরও পড়ুন: এশিয়ায় তৃতীয় শক্তিশালী দেশ ভারত, বলছে সমীক্ষা

    সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের জেরে ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। ভারতে চলে আসেন তিনি। বাংলাদেশের রশি যায় অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে, যার প্রধান মহম্মদ ইউনূস। ক্ষমতায় বসেই তিনি বুঝত পারেন ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করা ছাড়া বাংলাদেশের কাছে আর কোনও পথ খোলা নেই। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, “ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নত করতেই হবে। কারণ বাংলাদেশের চাহিদা ও ভারতের সঙ্গে দীর্ঘ সম্পর্ক ও আমাদের মধ্যে অনেক কিছু বিষয়ে মিল রয়েছে। আমাদের একটি পারস্পরিক ইতিহাস রয়েছে। তাই ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা ছাড়া বাংলাদেশের (Bangladesh) আর কোনও উপায় নেই (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “পোখরান পরমাণুপরীক্ষা জাতীয় নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করেছে”, স্মৃতিচারণ জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “পোখরান পরমাণুপরীক্ষা জাতীয় নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করেছে”, স্মৃতিচারণ জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পোখরান পরমাণু পরীক্ষা আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করেছে।” কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। শনিবার ১৯৯৮ সালে পোখরান পারমানবিক পরীক্ষার কথা স্মরণ করেন তিনি।

    কী বললেন জয়শঙ্কর? (S Jaishankar)

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি বলেন, “বর্তমান এনডিএ সরকার সেই ভিত্তির ওপর ভিত্তি তৈরি করেছে। দৃঢ়ভাবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই করছে এবং আমাদের সীমান্ত পরিকাঠামো তৈরি করেছে।” তিনি বলেন, “জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে কে, কোথায় দাঁড়িয়ে তা জানতে হবে দেশকে। আমাদের রাজনৈতিক পছন্দগুলি শেষ পর্যন্ত ভারতের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে পছন্দ।”

    পোখরান পরীক্ষা

    ১৯৯৮ সালের ১১ ও ১৩ মে রাজস্থানের পোখরানে (S Jaishankar) ধারাবাহিক পারমাণবিক পরীক্ষা করে ভারত। এই পরীক্ষাগুলি শক্তি সিরিজ নাম খ্যাত। প্রথম দিন ৪৫ কোটি থার্মোনিউক্লিয়ার অস্ত্র, একটি ১৫ কোটি ফিশন ডিভাইস এভং ০.২ কোটি সাব কিলোটন ডিভাইস পরীক্ষা করা হয়। এর ঠিক দু’দিন পরে সাব-কিলোটন রেঞ্জের আরও দু’টি পরীক্ষা হয়। পরে বোর-হোল নমুনার রেডিওকেমিক্যাল গবেষণার মাধ্যমে পরীক্ষার ফল নিশ্চিত করে পরমাণু শক্তি কমিশন।

    আরও পড়ুুন: বাংলায় বিজেপির ক্লিন স্যুইপ, ভোটের ফল নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি?

    ২০০৯ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর পরমাণু শক্তি কমিশনের জারি করা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘১৯৯৮ সালের ২১ মে অনুষ্ঠিত পরমাণু শক্তি কমিশনের বৈঠকে কমিশনকে পরীক্ষার প্রযুক্তিগত বিবরণ সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছিল। ২৬ মার্চ, ১৯৯৯ এবং ওই বছররেই ১৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত কমিশনের সভায় বোর-হোল নমুনার রেডিও রাসায়নিক বিশ্লেষণের ফল পুনঃনিশ্চিত করা হয়।’ পরমাণু শক্তি কমিশনের বিবৃতির উপসংহারে বলা হয়েছে, ‘১১ মে, ১৯৯৮ সালে করা থার্মো নিউক্লিয়ার পরীক্ষার ফল নিয়ে পরমাণু শক্তি কমিশনের সন্দেহ করার কোনও কারণ নেই (S Jaishankar)।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • S Jaishankar: “মুম্বই হামলার পরেও ব্যবস্থা নেয়নি ইউপিএ সরকার”, তোপ জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “মুম্বই হামলার পরেও ব্যবস্থা নেয়নি ইউপিএ সরকার”, তোপ জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই হামলার পরেও তৎকালীন ইউপিএ সরকার কোনও সামরিক পদক্ষেপ করেনি। অন্তত এমনই অভিযোগ বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের (S Jaishankar)। পাকিস্তানকে আক্রমণ করলে মূল্য চোকাতে হতে পারে ভারতকে। তাই পাকিস্তানে আক্রমণ চালায়নি নয়াদিল্লি। মঙ্গলবার এমনই দাবি করলেন জয়শঙ্কর।

    ভারত “গ্লোবাল সাউথে”র স্বর

    ভারতকে তিনি “গ্লোবাল সাউথে”র স্বর বলেও অভিহিত করেন। এই গ্লোবাল সাউথে রয়েছে বিশ্বের ১২৫টি দেশ। জয়শঙ্কর বলেন, “গ্লোবাল সাউথের দেশগুলি ভারতকে বিশ্বাস করে।” এদিন ‘ফরেন পলিসি দ্য ইন্ডিয়া ওয়ে: ফ্রম ডিফিডেন্স টু কনফিডেন্স’ শীর্ষক আলোচনাচক্রে ভাষণ দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “মুম্বই হামলার পরেও আগের ইউপিএ সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা লিখেছিলেন যে আমরা বসেছিলাম, আমরা আলোচনা করেছি। আমরা সমস্ত বিকল্প বিবেচনা করেছি। তারপর আমরা কিছুই না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের পদক্ষেপ না নেওয়ার পিছনে যুক্তি ছিল যে, পাকিস্তানকে আক্রমণ করলে বেশি মূল্য চোকাতে হবে বলে মনে হয়েছে।”

    কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    বিদেশমন্ত্রী বলেন, “এরপর আপনারাই বিচার করুন।” তিনি বলেন, “কিছু দেশের প্রতি ভারতের একটি নৈতিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এই দেশগুলি ঔপনিবেশিক শাসনে ছিল এবং দ্রুত পুনরুদ্ধার বা পুনর্গঠনের কাজ করতে পারেনি, যেমন ভারত করেছে।” বিদেশমন্ত্রী বলেন, “সীমান্তে ভারতের কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে এবং সেগুলিকে রক্ষা করার মূল চাবিকাঠি কেবল জনসমক্ষে ভাষণ দেওয়া নয়, বরং পরিকাঠামো তৈরি করা। সামরিক বাহিনীকে সমর্থন করা ও এমন একটি ব্যবস্থা তৈরি করা যা সীমান্ত হুমকির মুখে পাল্টা প্রতিক্রায়া জানাবে।

    আরও পড়ুুন: “সন্দেহ মিলে গিয়েছে”, কাকুর স্বর-রিপোর্ট জমা দিয়ে বলল ইডি

    বিদেশমন্ত্রী বলেন, “আমরা যখন নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করেছিলাম, আমরা তা করেছিলাম আত্মবিশ্বাসের ভর করেই। আমরা যখন বালাকোটের সীমান্ত অতিক্রম করে আঘাত করি, তখন আমরা একই কাজ করেছি। আগের চেয়ে এখন আমাদের দেশ অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে আমেরিকারও মোকাবিলা করছে।” ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আপনার দেশকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছে বলেও মনে করেন রাজনীতির কারবারিরা। কেবল ব্রহ্মোস নয়, অন্যান্য সরঞ্জামও রফতানি করা হবে (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “আপনার বাড়ির নাম যদি বদলে দিই, বাড়িটা আমার হয়ে যাবে?”, চিনকে তোপ জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “আপনার বাড়ির নাম যদি বদলে দিই, বাড়িটা আমার হয়ে যাবে?”, চিনকে তোপ জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আজ যদি আমি আপনার বাড়ির নাম বদলে দিই, তাহলেই কী বাড়িটা আমার হয়ে যায়?” দক্ষিণ গুজরাট চেম্বার অফ কমার্স আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে প্রশ্নটি ছুড়ে দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। অরুণাচল প্রদেশ ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ। অথচ মাঝে মধ্যেই ভারতের এই অঙ্গরাজ্যটির বিভিন্ন অংশের নাম বদলে দিচ্ছে চিন।

    অরুণাচলের নাম বদলাচ্ছে চিন (S Jaishankar)

    ফি বছর মানচিত্র প্রকাশের আগে অরুণাচলের এক একটি এলাকার নাম বদলে দিচ্ছে চিন। সম্প্রতি ফের অরুণাচলের ৩০টি এলাকার নাম বদলে দিয়েছে বেজিং। চিন যে ৩০টি এলাকার নাম পরিবর্তন করেছে, তার মধ্যে রয়েছে ১২টি পর্বত, চারটি নদী, একটি হ্রদ, একটি পর্বত গিরিপথ, ১১টি আবাসিক এলাকা এবং একটি জমি। চিনা ভাষায় জায়গাগুলির নামও লিখে ফেলেছে ড্রাগনের দেশ। এদিনের অনুষ্ঠানে সেই কারণেই চিনকে নিশানা করেন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    তিনি বলেন, “আজ যদি আমি আপনার বাড়ির নাম বদলে দিই, তাহলেই কী বাড়িটা আমার হয়ে যায়? অরুণাচল প্রদেশ চিরকাল ভারতের ছিল, আছে এবং থাকবে। তাই নাম পরিবর্তনের কোনও প্রভাব পড়বে না। আমাদের বাহিনী মোতায়েন রয়েছে সেখানে (প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায়)।” ১৯১৭ সালে চিন অরুণাচলের ছ’টি জায়গার জন্য ‘প্রমিত’ নামের একটি প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছিল। ২০২১ সালে ১৫টি জায়গার নাম সম্বলিত দ্বিতীয় তালিকা প্রকাশ করে। ২০২৩ সালে আরও একটি তালিকা প্রকাশ করে বেজিং। এতে নাম ছিল ১১টি জায়গার।

    তার পর এবার ফের বদলে ফেলল অরুণাচলের ৩০টি জায়গার নাম। তিনি বলেন, “এটা (অরুণাচলের জায়গার নাম বদল) নতুন কোনও ইস্যু নয়। এটা চিনের দাবির বর্ধিত অংশ। তাদের এই দাবি আগেও হাস্যকর ছিল, এখনও হাস্যকরই রয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: “ভোটারদের তেজপাতা মনে করেন মমতা”, শীতলকুচির সভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    দিন কয়েক আগে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়ালও বলেছিলেন, “অরুণাচল ইস্যুতে আমাদের অবস্থান বরাবর স্পষ্ট। তাই চিন যতবার ইচ্ছা, তার ভিত্তিহীন দাবির পুনরাবৃত্তি করতে পারে। তবে কী জানেন, অরুণচল প্রদেশ ভারতের ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share