Tag: JK

JK

  • Jammu Kashmir: বানচাল অনুপ্রবেশের চেষ্টা, কাশ্মীরে খতম ৩ পাক জঙ্গি, উদ্ধার সমরাস্ত্রও

    Jammu Kashmir: বানচাল অনুপ্রবেশের চেষ্টা, কাশ্মীরে খতম ৩ পাক জঙ্গি, উদ্ধার সমরাস্ত্রও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অনুপ্রবেশের (Infiltration) চেষ্টা বন্ধ করল ভারতীয় সেনা (Indian Army)। বৃহস্পতিবার জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) বারমুলা জেলার উরি সেক্টরে অনুপ্রেবেশের চেষ্টা করে পাকিস্তান (Pakistan) মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। বাধা দেয় সীমান্তে প্রহরারত জওয়ানরা। দু পক্ষে শুরু হয় গুলির লড়াই। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তিন অনুপ্রবেশকারীর। উদ্ধার হয়েছে সমরাস্ত্রও।

    শ্রীনগরে থাকা ভারতীয় সেনার জনসংযোগ আধিকারিক কর্নেল এমরন মুসাভি জানান, উত্তর কাশ্মীরের বারামুল্লা জেলার উরি সেক্টরের কামালকোটের মাদিয়ান নানক পোস্ট দিয়ে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেছিল পাকিস্তানের তিন জঙ্গি। গোয়েন্দা সূত্রে খবর পেয়ে আগে থেকেই তৈরি ছিলেন জওয়ানরা। জনসংযোগ আধিকারিক বলেন, অনুপ্রবেশের খবর পেয়ে ২৪ অগাস্ট বিকাল থেকেই তৈরি ছিলেন জওয়ানরা। সীমান্তরেখার বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। বৈদ্যুতিন নজরদারিও চালানো হচ্ছিল। ২৫ অগাস্ট সকাল ৭টা নাগাদ তিন জঙ্গির অনুপ্রবেশের চেষ্টা নজরে আসে।

    তিনি বলেন, ২৫ অগাস্ট সকাল পৌনে ৯টা নাগাদ নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় প্রান্তে জঙ্গিদের রোখে ভারতীয় সেনা। সেখানে দু’ পক্ষের মধ্যে প্রবল গুলির লড়াই হয়। তখনই মৃত্যু হয় তিন পাক জঙ্গির। জানা গিয়েছে, মৃত জঙ্গিদের কাছ থেকে ২টি একে রাইফেল, একটি চিনা এম-১৬ রাইফেল এবং বেশ কিছু যুদ্ধাস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। মুসাভি বলেন, ভারতীয় সেনার সফল অপারেশনের জেরে তিন জঙ্গির মৃত্যু নয়, জঙ্গি অনুপ্রবেশের নেপথ্যে পাকিস্তানের মদতের দিকটিও উন্মোচিত হয়েছে। এই ঘটনায় সামনে এসেছে জম্মু-কাশ্মীরের শান্তি নষ্ট করতে পাকিস্তানের মদতের বিষয়টিও।

    আরও পড়ুন : ফের জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা, শহিদ তিন জওয়ান, নিকেশ দুই জঙ্গি

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকালেও পাক মদতপুষ্ট দুই জঙ্গির দেহ উদ্ধার হয় সীমান্তে। এই জঙ্গিরাও ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছিল। সময় মতো ঘটনাটি প্রহরারত জওয়ানদের নজরে পড়ে যাওয়ায় ব্যর্থ হয় অনুপ্রবেশের চেষ্টা। উদ্ধার হয় দুই জঙ্গির দেহ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Article 370:  ৩৭০ ধারা রদের তিন বছর পূর্তি, ভূস্বর্গ জুড়ে উন্নয়নের জোয়ার   

    Article 370:  ৩৭০ ধারা রদের তিন বছর পূর্তি, ভূস্বর্গ জুড়ে উন্নয়নের জোয়ার   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫ অগাস্ট জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) রদ হয়েছিল ৩৭০ ধারা (Article 370)। হল তারই তিন বছর পূর্তি।  তার পর থেকে ক্রমেই উন্নতি হচ্ছে ভূস্বর্গের। একদিকে উপত্যকায় যেমন কমেছে পাথর ছোড়া, জঙ্গিপনা (Terrorist Act) সহ নানা অশান্তিমূলক কাজকর্ম, তেমনি হচ্ছে উন্নয়ন (Development)। রাজনৈতিক মহলের একাংশের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং উপত্যকার লেফটেনেন্ট গভর্নর মনোজ সিনহার (Monaj Sinha) নিরন্তর প্রচেষ্টায় নয়া রূপে সাজছে ভূস্বর্গ।

    ২০১৯ সালের ৫ তারিখে জম্মু-কাশ্মীর থেকে রদ হয় ৩৭০ ধারা। তার পরেই গেল গেল রব ওঠে বিরোধী শিবিরে। তাঁদের আশঙ্কা, ফের রক্তস্নাত হবে উপত্যকা। বাড়বে জঙ্গি হানার ঘটনাও। যদিও গত তিন বছরে জম্মু-কাশ্মীরে এমন কিছুই ঘটেনি, যা নিয়ে হইচই করতে পারেন বিরোধীরা। তবে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ইদানিং ঘটছে কাশ্মীরের কিছু জায়গায়। এখনও একেবারে বন্ধ হয়নি পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের কার্যকলাপ। সেই কারণেই ঘটছে এসব ঘটনা। গত কয়েক মাসে টার্গেট কিলিংয়ের ঘটনাও ঘটেছে। তার পরেও পুলিশ প্রশাসনের তৎপরতায় শান্তি নেমে এসেছে ভূস্বর্গে। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবেই দেখা যাচ্ছে, জম্মু-কাশ্মীরে ২০১৯এর আগের তুলনায় ঢের কমেছে অনুপ্রবেশের ঘটনা। বিধানসভার মর্যাদা ফেরাতে হবে নির্বাচন। শেষ হয়েছে ডিলিমিটেশনের কাজও। সেই কাজ শেষের পরে শুরু হয়েছে ভোটার লিস্টে নাম তোলার কাজও। শুরু হয়েছে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডও। এককথায়, ভূস্বর্গের সর্বত্র স্পষ্ট সুশাসনের ছাপ।

    আরও পড়ুন : ৩৭০ ধারা বাতিলের পর উপত্যকা ছাড়েননি কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত, জানাল সরকার

    গত ৭০ বছর ধরে কার্যত বঞ্চনার শিকার হয়েছিল উপত্যকা। এখন অবশ্য সে ছবি বদলে গিয়েছে বেবাক। কেন্দ্রীয় সরকারের সমস্ত সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন উপত্যকার বাসিন্দারা। আয়ুষ্মান ভারত প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা এসইএইচএটি স্কিমের সুযোগও পাচ্ছেন তাঁরা। কেন্দ্রীয় সরকারের এই প্রকল্পে ফি বছর ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্যবিমার সুবিধা পাচ্ছেন কাশ্মীরবাসী।

    কেবল সরকারি সুযোগ সুবিধার ক্ষেত্রেই নয়, উন্নয়নের ছবি নজরে পড়ছে অন্যত্রও। ইতিমধ্যেই ১২০০ স্টার্টআপ রেজিস্টার্ড করে ফেলেছে। এর মধ্যে ফান্ডিং করে ফেলেছে ২০০। উপত্যকায় পরিকাঠামোগত উন্নয়নও হয়েছে। এক লক্ষ কোটি টাকার নয়া প্রোজেক্টও অনুমোদিত হয়েছে। ২০১৯ সালের আগে ফি বছর আট থেকে ন হাজার প্রজেক্ট কমপ্লিট হত। এখন এই সংখ্যাটা বেড়ে হয়েছে ৫১ হাজারের ওপর। যা প্রমাণ করে সরকারি কাজে গতি এসেছে, এসেছে স্বচ্ছতাও। উন্নয়নের গতি নজরে পড়ে অন্যত্রও। আগে যেখানে প্রতিদিন ছ কিলোমিটার করে রাস্তা তৈরি হত, এখন সেখানে তৈরি হয় ২০ কিলোমিটার। ব্যবসা করার জন্য দুশোরও বেশি প্রশাসনিক সংস্কার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

    প্রধানমন্ত্রী মোদি ও লেফটেন্যান্ট গভর্নরের নিরন্তর চেষ্টায় উপত্যকায় যে আক্ষরিক অর্থেই সোনা ফলেছে, তার উদাহরণ রয়েছে আরও। ইতিমধ্যেই ৫৬ হাজার কোটি লগ্নি প্রস্তাব পেয়েছে শিল্প দফতর। শিলান্যাস হয়েছে ৩৮ হাজার ৮০ কোটি টাকার প্রকল্পের। চলতি বছরের এপ্রিল মাসের মধ্যেই হয়েছে এই শিলান্যাস। ভূস্বর্গের বাস্তুতন্ত্রের কথাও মাথায় রেখেছে প্রশাসন। সেই কারণে উপত্যকায় ব্যাপক দূষণ ছড়ায় এমন শিল্পে উৎসাহ দিচ্ছে না সরকার। এর মধ্যে রয়েছে সিমেন্ট কারখানা, ইটভাটা, স্টোন ক্র্যাশার এবং আয়রণ ও স্টিল প্ল্যান্ট।

    ৩৭০ ধারা রদের পরে এভাবেই ছন্দে ফিরছে ভূস্বর্গ!

     

  • Jammu & Kashmir: ৩৭০ ধারা বাতিলের পর উপত্যকা ছাড়েননি কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত, জানাল সরকার 

    Jammu & Kashmir: ৩৭০ ধারা বাতিলের পর উপত্যকা ছাড়েননি কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত, জানাল সরকার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের পর থেকে এপর্যন্ত কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত (Kashmiri Pandit)  জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) ছেড়ে যাননি। বুধবার সংসদে এ কথা জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই (Nityanand Rai)।

    সংসদে নিত্যানন্দ বলেন, ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট থেকে ২০২২-এর ৯ জুলাই পর্যন্ত জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় (Terror Attack) প্রাণ হারিয়েছেন ১১৮ জন নাগরিক এবং ১২৮ জন নিরাপত্তারক্ষী। যেসব সাধারণ নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে পাঁচজন কাশ্মীরি পণ্ডিত। আর ১৬ জন হিন্দু ও শিখ সম্প্রদায়ের। মন্ত্রী জানান, এই সময়কালে প্রাণ হারাননি কোনও তীর্থযাত্রী।

    আরও পড়ুন : গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট কাশ্মীর থেকে রদ হয় ৩৭০ ধারা। এই প্রেক্ষিতেই সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ডের পর এই সময় ঠিক কতজন কাশ্মীরি পণ্ডিত উপত্যকা ছেড়েছেন। জবাবে নিত্যানন্দ রাই বলেন, প্রধানমন্ত্রী উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে জম্মু-কাশ্মীরের বিভিন্ন দফতরে চাকরি পেয়েছেন ৫ হাজার ৫০২ জন কাশ্মীরি পণ্ডিত। এই সময়ে কোনও কাশ্মীরি পণ্ডিত উপত্যকা ছাড়েননি।

    কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বিলুপ্তির পাশাপাশি গোটা উপত্যকাকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলেও ভাগ করে কেন্দ্র। উপত্যকায় দ্রুত উন্নয়নের লক্ষ্যেই এটা করা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) উয়ন্নন যজ্ঞে গোটা দেশের মতো শামিল হয় ভূস্বর্গও। জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণ করাও ছিল কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাগ করার অন্যতম উদ্দেশ্য।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে বিতাড়িত হতে দেব না, আশ্বাস রাজনাথের

    সম্প্রতি ফের শুরু হয়েছিল জঙ্গিদের বাড়বাড়ন্ত। ৩১ মে জম্মু-কাশ্মীরের কুলগামে রজনী বালা নামে এক মহিলা শিক্ষককে গুলি করে খুন করে জঙ্গিরা। জম্মুর সাম্বা জেলার বাসিন্দা ছিলেন তিনি। স্কুল চলাকালীন স্কুলে ঢুকে তাঁকে গুলি করে খুন করে জঙ্গিরা। এর পরেই কাশ্মীরি পণ্ডিতদের সরকারি কর্মচারী সংগঠন সরকারকে সাফ জানিয়ে দেয়, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের নিরাপদ স্থানে বদলি করা না হলে উপত্যকা ছেড়ে চলে যাবে তারা।

    রজনীর পরে বদগাম জেলার চাদুরা তহশিলদারের কার্যালয়ে ঢুকে গুলি করে খুন করে রাহুল ভাট নামে এক কাশ্মীরি পণ্ডিতকেও। তার পরে পরেই সরকার ফের এক প্রস্ত কঠোর হতেই আপাতত বন্ধ টার্গেট কিলিং (Hindus Targeted in Kashmir)। কাশ্মীর হয়ে উঠেছে আক্ষরিক অর্থেই ভূস্বর্গ।

    জম্মু-কাশ্মীরে ভোট (Jammu-Kashmir Elections) করাতেও যে সরকার আগ্রহী, এদিন তাও জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন কমিশন গঠন করেছে সরকার। তারা রিপোর্টও জমা দিয়েছে। চলছে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ। তবে জম্মু-কাশ্মীরে ঠিক কবে বিধানসভা ভোট হবে, তা ঠিক করবে নির্বাচন কমিশন।

     

  • G20 Summit:  কাশ্মীরে জি-২০, পাকিস্তানের পরে এবার আপত্তি চিনেরও

    G20 Summit:  কাশ্মীরে জি-২০, পাকিস্তানের পরে এবার আপত্তি চিনেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে (Kashmir) জি-২০ (G-20)  বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) সরকার। তাতে আগেই বাধ সেধেছিল পাকিস্তান (Pakistan)। এবার শেহবাজ শরিফের দেশের দোসর হল শি জিন পিংয়ের চিনও (China)। কাশ্মীরে জি-২০ বৈঠকে আপত্তি জানিয়েছে ড্রাগনের দেশ। কূটনৈতিক সূত্রের খবর, চিনা সরকার বিষয়টি নিয়ে ভারতের ওপর যথেষ্ট চাপ সৃষ্টি করলেও, ওই সম্মেলন কাশ্মীরেই করার বিষয়ে অনড় নয়াদিল্লি।

    আগামী বছর জি-২০র অন্তর্গত রাষ্ট্রগুলির শীর্ষ সম্মেলন হবে ভারতে। মোদি সরকারের সিদ্ধান্ত বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ এই আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর শীর্ষ সম্মেলন হবে ভূস্বর্গে। তাতেই পাকিস্তানের পর এবার বাদ সাধল চিন। চিনা বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়াং বলেন, কাশ্মীর নিয়ে চিনের দৃষ্টিভঙ্গি ধারাবাহিকভাবে একই রয়েছে। এবং তা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে বারবার। এটা ভারত ও পাকিস্তানের পুরানো সমস্যা। রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রস্তাব ও দ্বিপাক্ষিক চুক্তিগুলির সাপেক্ষে এর সমাধান হওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট দু পক্ষেরই উচিত এক তরফা কোনও সিদ্ধান্ত নিয়ে বিষয়টিকে অযথা জটিল না করে তোলা। আমাদের উচিত আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্যের অবসান ঘটানো। একত্রে শান্তি ও সুস্থিতি বহাল রাখা।

    আরও পড়ুন : মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ নরওয়ে, ডেনমার্ক, কেন জানুন

    কাশ্মীরে জি-২০ সম্মেলনে কি তা হলে অংশ নেবে না চিন?  সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের উত্তের চিনা বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, আমরা বৈঠকে অংশ নেব কি নেব না, তা ভেবে দেখা হবে। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট সমস্ত রাষ্ট্রের কাছে আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে মন দিতে। বিষয়গুলি নিয়ে রাজনীতি না করতে। তাহলে আন্তর্জাতিক অর্থনীতিকে চাঙা করা যাবে। চলতি বছরের মার্চেই কাশ্মীরে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছিল ৩৬টি দেশের প্রতিনিধি। এবার সেখানেই জি-২০ বৈঠকের আয়োজন করতে চলেছে ভারত। মোদি সরকারের আমলে কাশ্মীরে যে প্রভূত উন্নয়ন হয়েছে, বিশ্বের দরবারে সেই বার্তা দিতেই কাশ্মীরে বৈঠকের আয়োজন বলে ধারণা কূটনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে বিতাড়িত হতে দেব না, আশ্বাস রাজনাথের

    তবে বিষয়টি এত সহজে মেনে নেবে না পাকিস্তান। চিনকে পাশে পাওয়ার পর এখন সৌদি আরব এবং তুরস্ককেও পাশে পাওয়ার চেষ্টা করছে শেহবাজের দেশ। তবে তাতে ইসলামাবাদ আদৌ সফল হবে কিনা, হলেও কতটা, তা বলবে সময়।

     

  • Rajnath Singh: জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে বিতাড়িত হতে দেব না, আশ্বাস রাজনাথের

    Rajnath Singh: জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে বিতাড়িত হতে দেব না, আশ্বাস রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) থেকে কাউকে জোর করে তাড়ানো হলে আমরা তা মেনে নেব না। জম্মুর (Jammu) একটি অনুষ্ঠান যোগ দিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের এই হুঁশিয়ারি দিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)।

    দু দিনের সফরে জম্মু-কাশ্মীরে গিয়েছেন রাজনাথ। এদিন যোগ দিয়েছিলেন হরি সিং নিবাস প্যালেসে মহারাজা গুলাব সিংয়ের রাজপদে অভিষিক্ত হওয়ার দুশো বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে। সেখানেই বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পাশাপাশি নাম না করে হুঁশিয়ারি দেন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানকেও।

    আরও পড়ুন : জম্মু ও কাশ্মীরের কুপওয়ারায় সেনা এনকাউন্টারে খতম দুই লস্কর জঙ্গি

    নয়ের দশক থেকে বারবার রক্তাক্ত হয়েছে ভূস্বর্গ। বেছে বেছে ভিটেমাটি ছাড়া করা হয়েছে কাশ্মীরি হিন্দু পণ্ডিতদের। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পরেই কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিকে প্রতিহত করতে মাঠে নামেন তিনি। জম্মু-কাশ্মীর থেকে তুলে নেওয়া হয় ৩৭০ ধারা। ভেঙে দেওয়া হয় বিধানসভা। সম্প্রতি জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচন করতে উদ্যোগী হয়েছে মোদি সরকার। শেষ হয়েছে ডিলিমিটেশনের কাজ। দ্রুত শুরু হয়ে যাবে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজও।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন নিয়ে পাকিস্তানের ‘প্রহসনমূলক’ প্রস্তাব খারিজ ভারতের

    শান্তির ভূস্বর্গে সম্প্রতি শুরু হয়েছে টার্গেট কিংলিং। বেছে বেছে একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের লোকজনকে খুন করা হচ্ছে নৃশংসভাবে। এদিন সেই প্রসঙ্গ টেনে রাজনাথ বলেন, জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে জোর করে তাড়ানো হলে তা মেনে নেব না। তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীর অভিবাসনের কষ্ট পেয়েছে। কোনও পরিস্থিতিতেই আর তা হতে দেব না। আর কোনও সম্প্রদায়কে জম্মু-কাশ্মীরের কোনও অংশ থেকে তাড়ানো হলে, তা মেনে নেব না।

    তিনি বলেন, সম্প্রতি উপত্যকায় ঘৃণা ছড়ানোর চেষ্টা চলছে। ভাদরবা এলাকায় যা ঘটে গিয়েছে, তা জম্মু-কাশ্মীরের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির পরিপন্থী। প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, সত্তর বছর ধরে যন্ত্রণাবিদ্ধ হয়েছে কাশ্মীর। রোগমুক্তি ঘটেছে। এখন যে জম্মু-কাশ্মীর দেখছেন, তা নতুন। আত্মনির্ভর। নবকলেবরের এই জম্মু-কাশ্মীর কেবল ভারত নয়, গোটা এশিয়া মহাদেশেই একটি ঈর্ষনীয় মডেল।

    এদিন নাম না করে পাকিস্তানকেও নিশানা করেছেন রাজনাথ। বলেন, আমাদের এক প্রতিবেশী দেশ জম্মু-কাশ্মীরে ঘৃণার বীজ বপন করে চলেছে। ১৯৪৭-৪৮ সালের কাবাইলি হামলা থেকে সম্প্রতি শুরু হওয়া টার্গেট কিলিংয়ের ষড়যন্ত্র করে চলেছে তারা।

     

  • Jammu & Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে ভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত নাড্ডার

    Jammu & Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে ভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা ভোট (assembly election) শীঘ্রই! রাজস্থানের জয়পুরে বিজেপির কর্মকর্তাদের বৈঠকে এমনই ইঙ্গিত দিলেন বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। ভূস্বর্গে শান্তি ফিরছে বলেও জানান তিনি। নাড্ডা বলেন, নাশকতা থেকে জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) এখন উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের জন্য বিপুল জনাদেশ নিয়ে দিল্লির তখতে ফিরে আসে বিজেপি। এর পরেই জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি ফেরানোর উদ্যোগ নেয় নরেন্দ্র মোদির (Modi) সরকার। কাশ্মীর থেকে রদ করা হয় ৩৭০ ধারা (Article 370)। উপত্যকায় শান্তি ফেরাতে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখকে (Ladakh) পরিণত করা হয় কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে। শুরু হয় উন্নয়নযজ্ঞ। যার জেরে ক্রমেই শান্তি ফিরছে ভূস্বর্গে।

    জম্মু-কাশ্মীরে নরেন্দ্র মোদির সরকার যে বিধানসভা নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর, বিভিন্ন সময় তা জানিয়ে দিয়েছেন মোদি এবং অমিত শাহ। সেই মতো উপত্যকায় শান্তি ফিরতেই শুরু হয় ডিলিমিটেশনের (Delimitation) কাজ। ডিলিমিটেশন কমিশন কাশ্মীরে ৪৭টি ও জম্মুতে ৪৩টি বিধানসভা কেন্দ্রের সুপারিশ করে। সুপারিশ করা হয় পাঁচটি লোকসভা কেন্দ্রেরও। পাকিস্তান অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের উদ্বাস্তুদের প্রতিনিধিত্বের পাশাপাশি বিধানসভায় দুই কাশ্মীরি অভিবাসীকেও মনোনীত করার সুপারিশও করে ওই কমিশন। কমিশনের রিপোর্ট জমা পড়তেই বোঝা গিয়েছিল, খুব বেশি দূরে নেই জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচন।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন নিয়ে পাকিস্তানের ‘প্রহসনমূলক’ প্রস্তাব খারিজ ভারতের

    এদিন নাড্ডাও জানান, ডিলিমিটেশন প্রক্রিয়া পুরোপুরি শেষ হলেই ভোট হবে ভূস্বর্গে। জম্মু-কাশ্মীরে যে শান্তি ফিরছে, এদিন তা মনে করিয়ে দেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। বলেন, জেলা উন্নয়ন পরিষদ নির্বাচনের পরে পঞ্চায়েত ও পুরসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার পরে জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি ফিরে এসেছে। ইদানিং উপত্যকায় আর পাথর ছোড়ার ঘটনা ঘটছে না। নাড্ডা বলেন, জম্মু-কাশ্মীর জুড়ে পর্যটন এবং ব্যবসার উন্নতি হচ্ছে। কাশ্মীরে বিক্ষিপ্ত যেসব হিংসার ঘটনা ঘটছে, তা পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের হতাশার ফল। তাঁর মতে, এরা চায় না উপত্যকায় শান্তি ফিরে আসুক। নাড্ডার আশ্বাস, জঙ্গিদের এই বিক্ষিপ্ত হত্যাকাণ্ডও দীর্ঘস্থায়ী হবে না। জঙ্গিবাদের প্রতি উপত্যকাবাসীর সমর্থন শেষ হয়ে গিয়েছে বলেও মনে করেন বিজেপির জাতীয় সভাপতি। তিনি বলেন, কাশ্মীরের মানুষ এখন আর জঙ্গিবাদ সমর্থন করেন না। সহিংসতায় তাঁরা বিরক্ত। তাঁরা চান, শান্তি ফিরে আসুক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ উপত্যকায় উন্নয়নযজ্ঞ শুরু করেছেন বলেও জানান তিনি। বলেন, জঙ্গিবাদ থেকে জম্মু ও কাশ্মীর এখন উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভিন্ন নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন : গদি রাখতে গেলে শেহবাজকে জিইয়ে রাখতেই হবে কাশ্মীর ইস্যু

    জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপির ভিত যে পোক্ত হচ্ছে, এদিন তাঁর ভাষণে তা জানিয়ে দেন বিজেপির জম্মু-কাশ্মীর সভাপতি রবিন্দর রায়না। তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীরে ভিত্তি হারিয়েছে কংগ্রেস। ন্যাশনাল কনফারেন্স ও পিডিপির সমর্থনের ভিত্তিও হয়েছে সঙ্কুচিত।

     

  • Pulwama Encounter: পুলওয়ামায় এনকাউন্টারে খতম পরিযায়ী শ্রমিকদের ওপর হামলায় জড়িত ২ আল-বদর জঙ্গি

    Pulwama Encounter: পুলওয়ামায় এনকাউন্টারে খতম পরিযায়ী শ্রমিকদের ওপর হামলায় জড়িত ২ আল-বদর জঙ্গি

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামায় খতম ২ আল-বদর জঙ্গি। বুধবার বিকেল থেকে মিত্রিগ্রাম এলাকায় জঙ্গি এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে এনকাউন্টার শুরু হয়৷ তাতেই ২ জঙ্গি খতম হয়েছে। এই কথা টুইট করে জানিয়েছে কাশ্মীর পুলিশ। 

    পুলিশ সূত্রে খবর, বুধবার বিকেলে নির্দিষ্ট সূত্র মারফৎ দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার মিতরিগাম এলাকায় কয়েকজন জঙ্গি আত্মগোপন করে রয়েছে। সময় নষ্ট না করে, দ্রুত তল্লাশি অভিযানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গভীর রাতে জঙ্গিদের ঘাঁটিতে হানা দেয় পুলিশ, আধাসেনা ও সেনাকে নিয়ে গঠিত একটি বিশেষ যৌথবাহিনী। নিরাপত্তারক্ষীদের উপস্থিতি টের পেতেই এলোপাথারি গুলি চালাতে শুরু করে সন্ত্রাসবাদীরা। পাল্টা জবাব দেয় বাহিনী। প্রায় রাতভর চলা এনকাউন্টার শেষে দুই জঙ্গি নিহত হয়। আহত হয়েছেন এক জওয়ানও। 

    [tw]


    [/tw]

    কাশ্মীর পুলিশের আইজিপি বিজয় কুমার জানিয়েছেন, নিহত জঙ্গিরা পাক মদতপুষ্ট জেহাদি সংগঠন আল বদরের সদস্য। তাদের নাম–আইজাজ হাফিজ ও শাহিদ আয়ুব। চলতি বছরের মার্চ-এপ্রিল মাসে উপত্যকায় একাধিক সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ এবং হামলায় জড়িত ছিল এই ২ জঙ্গি। ঘটনাস্থলে থেকে দু’টি একে-৪৭ রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে। 

     

     

     

  • Jammu & Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে জামাত অনুমোদিত স্কুল বন্ধ করল সরকার, কেন জানেন?

    Jammu & Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে জামাত অনুমোদিত স্কুল বন্ধ করল সরকার, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিপনায় রাশ টানতে ফের পদক্ষেপ করল জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) সরকার। ভূস্বর্গে জামাত-ই-ইসলামির (Jamat-e-Islami) সঙ্গে সম্পর্কিত ফালাহ-ই-আম (Falah-e-Aam) ট্রাস্ট দ্বারা পরিচালিত সব স্কুলে পঠনপাঠন বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে জম্মু-কাশ্মীর সরকার। জম্মু-কাশ্মীরের স্কুল শিক্ষা বিভাগের মুখ্য সচিব বি কে সিং বলেন, ফালাহ-ই-আম ট্রাস্ট দ্বারা পরিচালিত জম্মু-কাশ্মীরের স্কুলগুলিতে সমস্ত শিক্ষাক্রম অবিলম্বে বন্ধ হয়ে যাবে। স্থানীয় জামাত-ই-ইসলামি সংগঠনকে ইতিমধ্যেই নিষিদ্ধ করেছে জম্মু-কাশ্মীর সরকার।

    আরও পড়ুন : জম্মু ও কাশ্মীরের কুপওয়ারায় সেনা এনকাউন্টারে খতম দুই লস্কর জঙ্গি

    মঙ্গলবার সরকারের তরফে জারি করা নির্দেশে বলা হয়েছে, এই নিষিদ্ধ প্রতিষ্ঠানে পাঠরত সব শিক্ষার্থীকে চলতি শিক্ষাবর্ষের জন্য কাছাকাছি সরকারি কোনও স্কুলে ভর্তি হতে হবে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত প্রায় ১২টি স্কুল ফালাহ-ই-আম ট্রাস্ট দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এসব ছাড়াও আরও ডজনখানেক প্রাথমিক ও মধ্যমস্তরের স্কুল রয়েছে যা এই আদেশের আওতায় আসবে। জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে প্রায় ১১,০০০ ছাত্রছাত্রী ওই স্কুলগুলিতে পড়ে। তাদের কাছাকাছি কোনও সরকারি স্কুলে ভর্তি হতে বলা হয়েছে।

    চলতি বছরের মার্চ মাসের শুরুতে কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু-কাশ্মীরের জামাত-ই-ইসলামি সংগঠনের ওপর পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল এবং এই সংগঠনের সঙ্গে জড়িত অনেকের সম্পত্তি সিল করে দিয়েছিল। নিরাপত্তা বাহিনী দক্ষিণ কাশ্মীরের অনেক জায়গায় অভিযান চালিয়ে অভিযান চালিয়ে দু ডজনের বেশি সদস্যকে গ্রেফতার করেছে।

    আরও পড়ুন : কাশ্মীরি পণ্ডিতদের অন্যত্র সরানোর দাবি খারিজ জম্মু-কাশ্মীর সরকারের

    প্রশাসনের তরফে জারি করা ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ওই স্কুলগুলিতে নতুন করে ছাত্রছাত্রী ভর্তিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এবং এই স্কুলগুলিকে নতুন করে আর রেজিস্ট্রেশন করা হবে না।

    প্রসঙ্গত, ১৯৭২ সালে জামাত-ই-ইসলামি ফালাহ-ই-আম ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করে। জম্মু-কাশ্মীরে ৩০০ স্কুল স্থাপন করে এই ট্রাস্ট। এই স্কুলগুলি কাশ্মীরে ভীষণ জনপ্রিয়। ট্রাস্টের সংবিধান অনুযায়ী, শিক্ষা ও মানব কল্যাণ এই ট্রাস্টের অন্যতম লক্ষ্য।

    ইদানিং ফের রক্তাক্ত হচ্ছে উপত্যকা। বাড়ছে জঙ্গিপনা। অভিযোগ, এই জঙ্গিপনায় মদত দিচ্ছে এই জাতীয় ট্রাস্ট। তাই এই ট্রাস্টগুলির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করছে জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন।

     

LinkedIn
Share