Tag: JP Nadda

JP Nadda

  • BJP Inquiry Committee: নবান্ন অভিযানের পুলিশি অত্যাচারের তদন্তে বিশেষ কমিটি গঠন বিজেপির

    BJP Inquiry Committee: নবান্ন অভিযানের পুলিশি অত্যাচারের তদন্তে বিশেষ কমিটি গঠন বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবান্ন অভিযানে (Nabanna Chalo campaign) দলের কর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশের আচরণে বেশ কিছুদিন ধরেই সরব গেরুয়া শিবির (BJP)। এবার এ বিষয়ে আরও বড় পদক্ষেপ নিল বিজেপি। বিজেপি হেড কোয়ার্টার থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করে দোষী পুলিশ আধিকারিকদের শাস্তি দাবি করা হয়েছে। পাশাপাশি, এই ঘটনার তদন্তের জন্যে পাঁচ জনের একটি বিশেষ কমিটি (BJP Inquiry Committee) গঠন করা হয়েছে। কমিটি তদন্ত করে দিল্লিতে ফিরে রিপোর্ট জমা দেবে। কমিটিটি গঠন করেছেন দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। ওই কমিটিতে আছেন, বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ ব্রিজলাল, লোকসভার সাংসদ রাজ্যবর্ধন সিং রাঠৌর, অপরাজিতা ষড়ঙ্গী, পাঞ্জাবের বিজেপি নেতা সুনীল জাখর এবং রাজ্যসভার সাংসদ সুনীল ওঁরাও। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তাঁরা বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখে তথ্য সংগ্রহ করবেন। সেই রিপোর্ট তাঁরা তুলে দেবেন নাড্ডার হাতে। বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়া হেড অমিত মালব্য (Amit Malviya) বিষয়টি ট্যুইট করে জানিয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: ‘‘রাজ্যটাকে উত্তর কোরিয়া বানিয়ে দিয়েছেন ‘লেডি কিম’…’’, মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

     

     

    আরও পড়ুন: আহত পুলিশকর্তাকে ফোন করে খোঁজ নিলেন সুকান্ত, বললেন ‘‘উনিও তো মানুষ…’’

    ১৩ সেপ্টেম্বর বিজেপির নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় হাওড়া এবং কলকাতা। হাওড়ার সাঁতরাগাছি, হাওড়া ময়দান থেকে হাওড়া ব্রিজে ব্যারিকেড করে পুলিশ নবান্নমুখী বিজেপির মিছিল আটকালে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। পুলিশের সঙ্গে ধ্বস্তাধস্তিতে আহত হন বিজেপি-কাউন্সিলর-সহ কয়েকজন নেতা-কর্মী। আহত হন পুলিশ কর্মীরাও। পুলিশের কাঁদানে গ্যাস, জল কামান, লাঠিচার্জ, নবান্ন অভিযান যেন এক টান টান সিনেমা। অভিযানের শুরুতেই আটকানো হয় শুভেন্দু অধিকারী, সুকান্ত মজুমদারের নেতৃত্বে হওয়া দুই মিছিল। সকাল থেকে সন্ধ্যে অবধি যেন যুদ্ধক্ষেত্রের রূপ নেয় দুই শহর। বিজেপির পক্ষ থেকে পুলিশের শাস্তির দাবি করা হয়েছে। একইসঙ্গে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় দল। অনুসন্ধান করে রিপোর্ট তলব করা হয়েছে।     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Presdential Elections: রাষ্ট্রপতি পদে সর্বসম্মত প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব নাড্ডা, রাজনাথকে

    Presdential Elections: রাষ্ট্রপতি পদে সর্বসম্মত প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব নাড্ডা, রাজনাথকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presdential polls)। শাসক-বিরোধী দুই শিবিরেই ব্যস্ততা তুঙ্গে।এমতাবস্থায় সর্বসম্মত প্রার্থী বাছাইয়ের ওপর জোর দিচ্ছে বিজেপি। সেই কারণে বিজেপির তরফে এনডিএ, ইউপিএ এবং নির্দলদের সঙ্গে আলোচনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (jp nadda) এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংকে (Rajnath singh)।

    ভারতে রাষ্ট্রপতি পদটি আলঙ্কারিক। রাষ্ট্রপতি পদের নির্বাচনও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো নয়। আমেরিকায় জনগণই ভোট দিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেন। আর ভারতে জনগণের হয়ে ভোট দেন বিধায়ক, সাংসদরা। তাই রাষ্ট্রপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা চাইছেন না পদ্ম নেতৃত্ব। বরং তাঁরা চাইছেন, রাষ্ট্রপতি মনোনীত হোন ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে। সেই জন্যই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে নাড্ডা এবং রাজনাথকে। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং বলেন, দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং খুব শীঘ্রই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই করতে এনডিএ, ইউপিএ এবং নির্দলদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করবেন।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, কার আস্তিনে কোন অস্ত্র?

    ২০১৭ সালে রাষ্ট্রপতি পদে রামনাথ কোবিন্দ বসার আগেও বিজেপির তরফে বিরোধীদের সঙ্গে পরামর্শ করার জন্য গঠন করা হয়েছিল দুজনের কমিটি। সেবার অবশ্য ঐক্যমত্য হয়নি। কোবিন্দকে সমর্থন করেছিল ওয়াইএসআর কংগ্রেস এবং বিজু জনতা দল। ৬৫ শতাংশ ভোট পেয়ে রাইসিনা হিলসে যান কোবিন্দ। এবার বিজেপির তরফে আসরে নামানো হয়েছে বেঙ্কাইয়া ও রাজনাথকে। কোবিন্দের ক্ষেত্রে না হলেও, হয়েছিল আবদুল কালামের ক্ষেত্রে। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি পদ অলঙ্কৃত করেছিলেন তিনি।  

    এবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের নির্ঘণ্ট হতেই কোমর কষে পথে নেমে পড়েছে বিজেপি। তবে বিরোধীরা এখনও ছন্নছাড়া। ১৫ জুন দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবে বিরোধী জোটের বৈঠক করতে বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলকে চিঠি দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বৈঠকেই বিরোধীদের তরফে একজনকে দাঁড় করনোর চেষ্টা হতে পারে রাষ্ট্রপতি পদে।

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিজেপির ঝুলিতে ভোট রয়েছে ৪৮.৯ শতাংশ। আর সম্মিলিত বিরোধী জোটের ঝুলিতে রয়েছে ৫১.১ শতাংশ ভোট। অর্থাৎ বিজেপি এবং বিরোধীদের ভোটের ব্যবধান ২.২ শতাংশের মতো।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ১৮ জুলাই, প্রার্থী কারা? তুমুল জল্পনা

    সূত্রের খবর, গতবারের মতো এবারও বিজেপি প্রার্থীকে সমর্থন জানাতে পারে ওড়িশার বিজেডি এবং অন্ধ্রপ্রদেশের ওয়াইএসআর কংগ্রেস। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বিষয়টি নিয়ে চলতি মাসের প্রথম দিকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের সঙ্গে কথাও বলেছেন। তবে নীতিশের দল কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা জানা যায়নি। স্বভাবতই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে টানটান উত্তেজনা শাসক বিরোধী দুই শিবিরেই।

     

LinkedIn
Share