Tag: JP Nadda

JP Nadda

  • Saline Controversy: স্যালাইনকাণ্ডে হস্তক্ষেপ দাবি করে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী নাড্ডাকে চিঠি বিজেপি সাংসদের

    Saline Controversy: স্যালাইনকাণ্ডে হস্তক্ষেপ দাবি করে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী নাড্ডাকে চিঠি বিজেপি সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুরে স্যালাইনকাণ্ডে (Saline Controversy) তোলপাড় গোটা রাজ্য। রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। এই আবহের মধ্যে এবার স্যালাইনকাণ্ডে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডার হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিলেন পুরুলিয়ার বিজেপি সাংসদ (BJP MP) জ্যোতির্ময় সিং মাহাত।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Saline Controversy)

    মূলত, সন্তান প্রসবের পরই, মৃত্যুর কোলে (Saline Controversy) ঢলে পড়েছেন এক প্রসূতি। তিনজন গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে। তার মধ্যে দু’জন ভেন্টিলেশনে। পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালের তৈরি রিঙ্গার্স ল্যাকটেট স্যালাইন ব্যবহারের ফলেই এই পরিণতি বলে অভিযোগ। এই প্রেক্ষাপটে আবার রোগীর পরিবারের থেকে মুচলেকা লিখিয়ে নেওয়া নিয়ে নতুন বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কিন্তু, এতগুলো মানুষকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলল কারা? কারা এই ঘটনার জন্য দায়ী? এই প্রশ্ন যখন উঠছে, গাফিলতির কথা মেনে নিয়েছেন মুখ্যসচিবও। তাঁর মুখে শোনা গেছে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনি চিকিৎসকদের প্রসঙ্গ। বুধবার মুখ্যসচিব বলেছিলেন, প্রাথমিকভাবে দেখা যাচ্ছে, গুরুতর গাফিলতি রয়েছে ইউনিটের, যাঁরা তখন ডিউটিতে ছিলেন। তা সত্ত্বেও, আমরা আরও বিশদ তদন্ত করার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। প্রাথমিকভাবে যেটা হয়, সবসময় একজন সিনিয়র ডাক্তারের উপস্থিতিতেই এটা করা হয়। কিন্তু, ওখানে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা ট্রেনি চিকিৎসক, ওরাই এটা সামলেছেন। সেজন্য আমরা মনে করি, এটা গাইডলাইন অনুযায়ী হয়নি।

    আরও পড়ুন: নিজের বাড়িতেই ছুরি দিয়ে কোপানো হল অভিনেতা সইফ আলি খানকে, ভর্তি হাসপাতালে

    চিঠিতে কী দাবি জানালেন বিজেপি সাংসদ?

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডাকে (Saline Controversy) চিঠি দিয়ে বিজেপি সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাত জানিয়েছেন, ‘‘বর্তমান সরকারের আমলে বেহাল বাংলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার গাফিলতির ছবি প্রকাশ্যে চলে এসেছে। তদন্ত কমিটি গঠন ও স্যালাইনের স্টক সরানোর ছাড়া রাজ্য কোনও উপযুক্ত পদক্ষেপ করেনি। সরকারি হাসপাতালের ওপর থেকে মানুষের আস্থা উঠে যাচ্ছে। প্রকৃত তদন্ত না করে আরজি করকাণ্ডে আন্দোলনে সামিল হওয়া জুনিয়র ডাক্তারদের দায়ী করা হচ্ছে। সরকারি হাসপাতালে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন এই সব জুনিয়র ডাক্তাররা। জাল ওষুধ চক্রের হাব হয়ে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গ। বেআইনি ওষুধ চক্রের রমরমা নিয়ে সিবিআই তদন্ত হওয়া উচিত।”

    সরব শুভেন্দুও

    বুধবার শুভেন্দু অধিকারী সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, ‘‘মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ, মনে হচ্ছে, আপনি এবং স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম চাইছেন, মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের (Saline Controversy) ঘটনার পুরো দায় স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিষয়ক বিভাগের দিকে ঠেলে দিতে। আপনাদের পরিকল্পনা হল, জুনিয়র এবং ট্রেনি চিকিৎসকদের কাঠগড়ায় তোলা। সাংবাদিক বৈঠকে ‘গাফিলতি’ শব্দটা একাধিকবার বলা, তার ইঙ্গিত দিচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saline Case: ‘মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সকলে যায় সিঙ্গাপুর-আমেরিকা’, স্যালাইনকাণ্ডে মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Saline Case: ‘মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সকলে যায় সিঙ্গাপুর-আমেরিকা’, স্যালাইনকাণ্ডে মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্যালাইনকাণ্ডে (Saline Case) তোলপাড় রাজ্য। প্রসূতি মামনি রুইদাসের মৃত্যুর খবরে রাজ্যজুড়ে শোরগোল পড়ে যায়। সাধারণ রোগীর পরিবার-পরিজনদের মধ্যে জমেছে ব্যাপক ক্ষোভ। বেহাল স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিরুদ্ধে নিজেদের ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন অনেক রোগীর পরিবারই। এনিয়ে রাস্তায় নেমেছে বিজেপিও। বুধবার জন্ম নিয়ে শুক্রবারই মাতৃহারা হয়ে পড়ে সদ্যোজাত। জানা গিয়েছে, আরও চারজন প্রসূতি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন মেদিনীপুরে। তাঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। রবিবার রাতে, তাঁদের কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছে বলে খবর।

    এই আবহে মমতা সরকারকে কাঠগড়ায় তুললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। একের পর এক বিস্ফোরক অভিযোগ তিনি এনেছেন রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির তো কেউ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান না, এমন কটাক্ষও করেন শুভেন্দু। এপ্রসঙ্গে তাঁর নিশানায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। একইসঙ্গে জাল ওষুধ কারবারীদের টাকার মোটা অংশ কালীঘাটে পৌঁছে যায় বলেও মন্তব্য করেন বিরোধী দলনেতা। এই কাণ্ডে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল অফেন্সের এফআইআর হওয়া উচিত বলে দাবি করেন বিরোধী দলনেতা।

    স্যালাইনকাণ্ডে (Saline Case)  ইডি তদন্ত চেয়েছেন বিরোধী দলনেতা  

    স্যালাইনকাণ্ডে বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কেউ সরকারি হাসপাতালে যায় না, বেসরকারি হাসপাতালে যায়। (চিকিৎসা করাতে) সিঙ্গাপুরে যায়, আমেরিকায় যায়। এক কোটি টাকা ডিপোজিট রাখতে হয় এমন জায়গায় যায় চিকিৎসা করতে। আমেরিকার রাষ্ট্রপতির ওখানে চিকিৎসা হয়। আমাদের সাধারণ মানুষকে মারছে।’’ একইসঙ্গে তিনি স্যালাইনকাণ্ড নিয়ে ইডির তদন্তের দাবিও তুলেছেন। অতীতে একাধিকবার নিজের চিকিৎসা করাতে বিদেশে যেতে দেখা গিয়েছে তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এদিন শুভেন্দু তাঁকেই তোপ দাগলেন বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা হয়েছে, দাবি শুভেন্দু অধিকারীর

    রাজ্যের স্যালাইনকাণ্ড নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে বলেও দাবি করেন শুভেন্দু। একইসঙ্গে রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমকে কাস্টডিতে নিয়ে তদন্তের দাবি তুলেছেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমি ট্যুইট (বর্তমানে এক্স মাধ্যম) করার পরে নির্দেশিকা (Saline Case) দিয়েছে। ১৩ জনের কমিটি যেটা গিয়েছিল তারা রিপোর্ট দিয়েছে সন্ধ্যার পরে। অনেক কিছু হবে। ইডি যাতে এই তদন্তটা নেয়, সেটা আমরা দাবি করেছি। আমি নাড্ডাজিকে বলেছি, ডাইরেক্টরেট অফ ড্রাগ কন্ট্রোল (DCGI) আছে। তারা এসে ব্যবস্থা নিক। নারায়ণস্বরূপ নিগমকে কাস্টডিতে নিতে হবে। ব্ল্যাকলিস্টেড কোম্পানিকে দিয়ে টেন্ডার করিয়েছে।’’ প্রসঙ্গত, গত শনিবারই নিজের এক্স হ্যান্ডলে প্রসূতি মৃত্যু নিয়ে সরব হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    কালীঘাটের সঙ্গে টাকার লেনদেনের অভিযোগ বিরোধী দলনেতার  

    কালীঘাটের সঙ্গে টাকার লেনদেন (Saline Case) হয়েছে বলেও তিনি দাবি করেন। বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, ‘‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালের ডিরেক্টর হলেন বহরমপুরের মুকুল ঘোষ।  এই মুকুল ঘোষের সঙ্গে সরাসরি কালীঘাটের যোগ রয়েছে। টাকার বিনিময়ে জাল ওষুধ সাপ্লাই করে।’’

    কয়েকশো ভুয়ো ওষুধ কোম্পানি আছে বলে অভিযোগ শুভেন্দুর

    নিজের এক্স হ্যান্ডলের পোস্টে শুভেন্দু লেখেন, ‘‘আমার কাছে নির্দিষ্ট সূত্রে খবর আছে যে, পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড নামক কোম্পানিটির ডিরেক্টরদের নামে কয়েকশো ভুয়ো কোম্পানি রয়েছে। তাদের ফার্মের ওপর এত গুরুতর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কীভাবে তারা পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকার পরিচালিত স্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্রগুলিতে (Saline Case)  নিম্নমানের ওষুধ সরবরাহ করার অনুমতি পায়?’’

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের উচিত বলে মনে করেন বিরোধী দলনেতা 

    শুভেন্দু অধিকারীর মতে, এই ঘটনায় যাঁরা যুক্ত, তাঁদের সঙ্গে বড় মাথার যোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ‘‘আমার তো মনে হয় স্বাস্থ্যসচিব ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল অফেন্সের এফআইআর হওয়া উচিত। কারণ, ২০২২ সালে যে কোম্পানির মেয়াদ শেষ, নারায়ণ স্বরূপ নিগম কী করে ৬ মাসের এক্সটেনশন দিয়েছেন এই কোম্পানিকে? এক্সচেঞ্জ অফ মানি। সিঙ্গল অ্যাজেন্ডা টু আর্ন মানি, টু কালেক্ট মানি। অনলি থিং ইজ মানি। টিএমসি মিনস মানি মানি মানি। আমি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডাজিকে অনুরোধ করেছি যাতে ড্রাগ কন্ট্রোলার কমিশনার এই বিষয়ে অ্যাকশন নেন। আমি মনে করি, ইডির এই কেসটা নিয়ে নেওয়া উচিত।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • HMPV Outbreak: ‘‘এইচএমপিভি নতুন কোনও ভাইরাস নয়’’, দেশবাসীকে আশ্বস্ত করে ভিডিও বার্তা নাড্ডার

    HMPV Outbreak: ‘‘এইচএমপিভি নতুন কোনও ভাইরাস নয়’’, দেশবাসীকে আশ্বস্ত করে ভিডিও বার্তা নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি নতুন কোনও ভাইরাস (HMPV Outbreak) নয়। দেশবাসীর উদ্বেগ দূর করতে এক ভিডিও বার্তায় সোমবার এ কথা জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা।

    ভিডিও বার্তায় কী বললেন নাড্ডা?

    নিজের ভিডিও বার্তায় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘এখনই চিন্তার পরিস্থিতি হয়নি।’’ জনসাধারণের উদ্দেশে নিজের বার্তায় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা স্পষ্ট করেছেন যে এইচএমপিভি (HMPV Outbreak) নতুন কোনও ভাইরাস নয়। এটি ২০০১ সালে প্রথম শনাক্ত করা হয়েছিল এবং এটি বহু বছর ধরে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। এইচএমপিভি বাতাসের মাধ্যমে, শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।’’ নাড্ডা মনে করিয়ে দিয়েছেন, শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যদি হঠাৎ করে খুব বেড়ে যায়, তাহলেও সামাল দেওয়ার জন্য তৈরি আছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক।

    পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে ভারত, জানালেন নাড্ডা (JP Nadda) 

    তিনি আরও বলেছেন, ‘‘এটি সব বয়সের ব্যক্তিদের প্রভাবিত করতে পারে। শীত ও বসন্তের প্রথম দিকে ভাইরাসটি (HMPV Outbreak) বেশি ছড়ায়।’’ নিজের বিবৃতিতে নাড্ডা বলেন, ‘‘সাম্প্রতিক রিপোর্টগুলিতে, চিনে এইচএমপিভির ক্ষেত্রে, স্বাস্থ্য মন্ত্রক, আইসিএমআর এবং ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোলের তরফে চিনের পাশাপাশি প্রতিবেশী দেশগুলির পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে।’’ তিনি জানান, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাও ভারতের সঙ্গে কথা বলছে। তারাও তাদের রিপোর্ট দিল্লিকে দেবে। প্রসঙ্গত, চিনও সেখানে ছড়িয়ে পড়া সংক্রমণকে একটি ‘শীতকালীন সংক্রমণ’ হিসাবে ব্যাখ্যা করেছে। নাড্ডা আরও জানান, চিনের পরিস্থিতির ওপর অবিরাম নজর রাখছে কেন্দ্র। নজর রাখা হচ্ছে অন্য প্রতিবেশী দেশগুলিতেও। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)-ও সংক্রমণের পরিস্থিতি নিয়ে পদক্ষেপ করেছে। হু শীঘ্রই ওই ভাইরাসের বিষয়ে তাদের তথ্য ভারতকে পাঠাবে বলেও আশ্বস্ত করেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NDA Leaders Meet: কংগ্রেসের মিথ্যা প্রচার ঠেকাতে নাড্ডার বাড়িতে বৈঠক এনডিএ’র

    NDA Leaders Meet: কংগ্রেসের মিথ্যা প্রচার ঠেকাতে নাড্ডার বাড়িতে বৈঠক এনডিএ’র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনে, বুধবার বিজেপি সভাপতি ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডার (NDA Leaders Meet) বাড়িতে বিশেষ বৈঠকে বসে এনডিএ’র শীর্ষ নেতৃত্ব। ছিলেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব ও জোটের মুখ্যমন্ত্রীরা। বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডার (JP Nadda) বাসভবনে প্রায় এক ঘণ্টার বৈঠকে (NDA meeting) উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জেপি নাড্ডা, তেলেগু দেশম পার্টির প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডু, আপনা দল নেত্রী অনুপ্রিয়া প্যাটেল, জেডিএস নেতা এইচডি কুমারস্বামী, টিডিপি নেতা রামমোহন নাইডু এবং জেডিইউর রাজীবরঞ্জ সিং। এনডিএর এই বৈঠক কংগ্রেসকে আম্বেদকর ইস্যুতে চাপে ফেলতে একটি সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    কংগ্রেসের বিরুদ্ধে কৌশল

    সূত্রের খবর, বৈঠকে (NDA Leaders Meet) আম্বেদকর ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়। অমিত শাহ অভিযোগ করেন যে তাঁর বক্তব্যের একটি অংশ কংগ্রেসের তরফে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আউট অফ কনটেক্সট তুলে ধরা হয়েছে এবং তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে এনডিএ শরিকদের কংগ্রেসের ভূমিকা তুলে ধরতে বলা হয়েছে। অমিত শাহ শরিকদের অনুরোধ করেন, সংবিধান রচনায় কংগ্রেসের অবদান এবং আম্বেদকরের ইস্যুতে তাদের দাবির যথার্থতা নিয়ে সরব হতে। এছাড়া, শরিকদেরকে এই বিষয়ে জনসংযোগ বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বৈঠক প্রসঙ্গে  চন্দ্রবাবু নাইডু বলেন, “আম্বেদকর ইস্যুতে এনডিএর অবস্থান স্পষ্ট। শরিকদের সঙ্গে এই বিষয়ে কৌশল নির্ধারণ করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: জাল পরিচয় পত্র তৈরির সঙ্গে যুক্ত পাঁচ বাংলাদেশি নাগরিক সহ ১১ জন গ্রেফতার

    শরিকদের মধ্যে সমন্বয়

    বৈঠকে (NDA Leaders Meet) সিদ্ধান্ত হয়, শরিকদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার করতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এক্ষেত্রে, একজন পূর্ণমন্ত্রী এবং একজন রাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়মিতভাবে শরিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন। এনডিএর পক্ষ থেকে প্রতিটি ইস্যুতে শরিকদের জানানো হবে এবং তাদের মতামত গ্রহণ করা হবে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে শরিকদের মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। দিল্লি এবং বিহারের আসন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গও বৈঠকে উত্থাপিত হয়। নির্বাচনে এনডিএ শরিকদের কৌশল কী হবে এবং কীভাবে ভোটারদের আকৃষ্ট করা যাবে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠক নিয়ে অনুপ্রিয়া প্যাটেল বলেন, “আমাদের মধ্যে সমন্বয় আরও জোরদার করতে মন্ত্রীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে। আমরা সব সময় এনডিএর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ।” এইচডি কুমারস্বামীর কথায় , “আসন্ন নির্বাচনের আগে এমন বৈঠক খুবই প্রয়োজন ছিল। আমরা সবাই মিলে এনডিএর অবস্থান আরও মজবুত করতে কাজ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের তাড়াব’’, ভোটপ্রচারে ঝাড়খণ্ডে তোপ জেপি নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের তাড়াব’’, ভোটপ্রচারে ঝাড়খণ্ডে তোপ জেপি নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের তাড়াব’’, ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand Poll) ভোটের প্রচারে গিয়ে এভাবেই তোপ দাগলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। ঝাড়খণ্ডের নির্বাচনী প্রচারসভায় বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, ‘‘প্রত্যেক বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে বের করা হবে রাজ্য থেকে।’’ এর পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, ‘‘যে সমস্ত বাংলাদেশি আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করেছেন, তাঁদের সন্তানদের কখনও উপজাতিদের অধিকার দেবে না বিজেপি।’’

    ঝাড়খণ্ড সরকারকে প্রতারক বলেন নাড্ডা (JP Nadda)

    প্রসঙ্গত, ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand Poll) অন্যতম নির্বাচনী ইস্যু হল বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ। সেখানকার হেমন্ত সোরেন সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে অবৈধ বাংলাদেশিদের তোষণ করছে তাঁর সরকার। শুধু তাই নয়, এভাবেই আদিবাসীদের জনসংখ্যা কমছে। বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা সেখানে জমি দখল করছে এবং আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসতি করছে বলেও অভিযোগ। ঝাড়খণ্ডের পালামৌ জেলাতে নিজের বক্তব্যে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) এই ঘটনার জন্য কাঠগড়ায় তোলেন ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা ও কংগ্রেস জোটকে। তিনি বলেন, ‘‘ ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে কড়া অবস্থান নেওয়া হবে।’’ একইসঙ্গে তিনি জানান, ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা-কংগ্রেস জোট নিজেদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতেও ব্যর্থ হয়েছে। তারা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সরকারি চাকরি দেওয়ার, মহিলাদের আর্থিক ক্ষমতা বৃদ্ধির, এর কোনওটাই হয়নি। এই সরকার একটা প্রতারক সরকার, এরা মিথ্যাবাদী ও চোরেদের সমর্থনে চলছে বলেও তোপ দাগেন জেপি নাড্ডা (JP Nadda)।

    সম্প্রতি তোপ দাগেন অমিত শাহও

    উল্লেখ্য, দিন কয়েক আগেই ঝাড়খণ্ডে এসে একইভাবে তোপ দেগেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং তিনি ঝাড়খণ্ডের রাজ্য সরকারকে দেশের মধ্যে সবথেকে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার বলেছিলেন। ঝাড়খণ্ডের জনগণের কাছে শাহ আহ্বান জানিয়েছিলেন, এই সরকারকে ছুড়ে ফেলার জন্য। নিজের বক্তব্যে অমিত শাহ বলেছিলেন, ‘‘কংগ্রেস এবং ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার সরকার সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত পুরো দেশের মধ্যে। এদের পরিবর্তনের প্রয়োজন আছে। যদি আপনারা দুর্নীতিকে রোধ করতে চান, তাহলে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা ও কংগ্রেস সরকারকে উপড়ে ফেলতে হবে। যারা আপনাদের টাকা চুরি করেছে।’’ প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডের ৮১টি বিধানসভার আসন রয়েছে। দুই দফায় ভোট হবে সে রাজ্যে। আগামী ১৩ নভেম্বর ও ২০ নভেম্বর ভোট রয়েছে ঝাড়খণ্ডে। গণনা হবে ২৩ নভেম্বর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস তৈরি করল বিজেপি (BJP), সদস্যতা অভিযানে অভাবনীয় সাড়া গোটা দেশজুড়ে। এখনও পর্যন্ত বিশ্বের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সদস্য সংখ্যা পৌঁছেছে ১০ কোটির ঘরে। জানা গিয়েছে, যাঁরা সদস্য হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৬১ শতাংশ জনেরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। একথা জানিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। প্রসঙ্গত, সোমবার দলের নেতাদের নিয়ে দিল্লির সদর দফতরে বৈঠক করেন সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তারপরেই সাংবাদিক সম্মেলনে সম্বিত পাত্র জানান যে ওই বৈঠকেই বিজেপি সভাপতি বলেছেন, ৬১ শতাংশ সদস্যরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। ১০ কোটির ঘরে পৌঁছানো মাত্রই, বিজেপি (BJP) জানায়, তাদের পরের মাইলফলক ১১ কোটি। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এরপরে নভেম্বর মাসের ১ থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত মোট সদস্যদের নিয়ে স্ক্রুটিনি করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    জানুয়ারি মাসেই জেলা-রাজ্য-কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাচন (BJP)

    বিজেপি (BJP) সদস্যতা অভিযানে, সক্রিয় সদস্য হওয়ার মাপকাঠিও রয়েছে। যে সমস্ত কর্মীরা ৫০ জনকে সদস্য করাতে পারবেন, তাঁদেরকে ১০০ টাকা জমা দিয়ে সক্রিয় সদস্যতার কার্ড নিতে হবে। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান শেষ হওয়ার পরেই আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচন হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি সে সময় নির্বাচন হবে বিভিন্ন মণ্ডল, জেলা ও রাজ্য কমিটিও।

    সদস্য করাচ্ছেন মোদি মিত্র-রাও

    বিজেপির (BJP) মহিলা শাখাও অভিনব কর্মসূচি শুরু করেছে গত ৭ অক্টোবর থেকে। যার নাম দেওয়া হয়েছে, অডিও ব্রিজ প্রোগ্রাম। এর মাধ্যমে, ২৬ হাজার প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে মহিলা মোর্চা। যাঁরা বিজেপির সদস্যতা অভিযানকে আরও গতি দেবেন। এই প্রভাবশালীদের পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে ‘মোদি মিত্র’। বিজেপির সদস্য হওয়ার জন্য আহ্বানও জানাচ্ছেন মোদি মিত্ররা। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে ২ সেপ্টেম্বর সদস্যতা অভিযান শুরু করে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রাথমিক সদস্য হন বিজেপির। অনলাইনের মাধ্যমে তিনি এই সদস্যতা পান। এরপরে ধাপে ধাপে বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda), কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও দলের সদস্যতা নেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: আরজি কর ইস্যুতে উত্তাল বাংলা, বিজেপিকে আন্দোলনের রূপরেখা করে দিলেন শাহ-নাড্ডা

    BJP: আরজি কর ইস্যুতে উত্তাল বাংলা, বিজেপিকে আন্দোলনের রূপরেখা করে দিলেন শাহ-নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর ইস্যুতে উত্তাল হয়েছে বাংলা। জন-আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে গ্রাম থেকে শহরে। সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রকেই অংশগ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে এই আন্দোলনে। এই আবহে লাগাতার কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি (BJP)। আরজি কর ইস্যুতে নবান্ন অভিযানে ছাত্র সমাজের ওপর পুলিশ লাঠিচার্জ করলে, তার পরের দিনই বনধ ডাকে গেরুয়া শিবির। ব্যাপক সাড়া পড়ে যায় বিজেপির ডাকা বনধে। এই অবস্থায় সংগঠনের পরবর্তী কর্মসূচির রূপরেখা ঠিক করতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে বৈঠক করলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    পুজো মিটলেই ফের বাড়বে আন্দোলনের ঝাঁঝ (BJP) 

    সূত্রের খবর, আরজি কর ইস্যুতে বিজেপির (BJP) আন্দোলনের ঝাঁঝ আরও বাড়তে চলেছে। পুজো মিটলেই আরও বড় কর্মসূচি নিতে চলেছে রাজ্যের গেরুয়া শিবির। কারণ আরজি কর ইস্যুতে মানুষের মধ্যে সরকার বিরোধী ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) ও বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি জেপি নাড্ডার সামনে আরজি করের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের বিস্তারিত রিপোর্ট তুলে ধরেন সুকান্ত মজুমদার ও শুভেন্দু অধিকারী।

    রাজ্যে পুজো উদ্বোধনে অমিত শাহ?

    এর পাশাপাশি চলতি বছরে দুর্গাপুজোয় (BJP) অমিত শাহের কর্মসূচি চূড়ান্ত করতেও একপ্রস্থ আলোচনা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সোমবার রাতের এই বৈঠকে একাধিক রাজ্যের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বসেছিলেন অমিত শাহ। জেপি নাড্ডার বাসভবনেই এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, আরজিকর কাণ্ডে পুরোপুরি ব্যাকফুটে চলে গিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। সন্ত্রাস থেকে দুর্নীতি ইস্যু তো রয়েছেই, তার সঙ্গে নতুন করে মমতা সরকারের গলার কাঁটা হয়েছে আরজি কর। এরপর ২৬ সালে রয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। তাই তার আগে এখন থেকেই সেই ভোটকে পাখির চোখ করতে শুরু করে দিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।
     

  • JP Nadda: ‘‘ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে উঠেছে কংগ্রেস, ফেরাতে চায় ৩৭০ ধারা’’, তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে উঠেছে কংগ্রেস, ফেরাতে চায় ৩৭০ ধারা’’, তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্রের মতো কাজ করছে কংগ্রেস (Congress)। গতকাল বৃহস্পতিবার ঠিক এই ভাষাতেই শতাব্দী-প্রাচীন দলটিকে আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। প্রসঙ্গত, গতকালই জেপি নাড্ডা হাজির ছিলেন ওড়িশায় এবং সেখানেই তিনি কংগ্রেস এবং ন্যাশনাল কনফারেন্সকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানান। তিনি বলেন, ‘‘তারা (কংগ্রেস) আবার ৩৭০ ধারাকে নতুন করে ফিরিয়ে আনার দাবি তুলছে। তার মানে তারা বলতে চাইছে, দেশে দুটি সংবিধান থাকা উচিত।’’

    ৩৭০ ধারা বিলোপের দাবিতে আন্দোলন শুরু ১৯৫২-৫৩ সালে, সফল হয়েছে  ২০১৯ সালে

    প্রসঙ্গত, জেপি নাড্ডা (JP Nadda) তাঁর ভাষণে বলেন, ‘‘কংগ্রেস (Congress) ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে গিয়েছে। তাদের মধ্যে জাতীয়তাবাদের বিন্দুমাত্র অস্তিত্ব নেই। তারা সেই সমস্ত দলের সঙ্গে জোট করছে, যারা জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারাকে ফিরিয়ে আনতে চায়। কিন্তু আপনারা বিজেপির দিকে তাকিয়ে দেখুন। বিজেপিই হল একমাত্র জাতীয়তাবাদী দল। ১৯৫২ সালে নির্বাচনে ভারতীয় জনসঙ্ঘ বলেছিল যে দেশে দুটি সংবিধান থাকা উচিত নয় এবং ঠিক এই কারণে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় নিজের জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করেছিলেন। ৩৭০ ধারা বিলোপের দাবিতে আমরা আন্দোলন শুরু করেছিলাম ১৯৫২-৫৩ সালে,  তা সফল হয়েছে  ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদির সুযোগ্য নেতৃত্বের কারণেই।’’ 

    বিজেপি হল একমাত্র দল যারা গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের কথা বলে

    তিনি (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘শুধুমাত্র ৩৭০ ধারার কারণেই ভারতের অজস্র আইন জম্মু-কাশ্মীরে প্রযোজ্য হত না। সেখানকার তপশিলি জাতি এবং বাল্মিকী সম্প্রদায় সংরক্ষণও পেত না। পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তু মনমোহন সিং দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছেন। পাকিস্তানের করাচি থেকে আসা উদ্বাস্তু লালকৃষ্ণ আডবাণী দেশের উপ-প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছেন। কিন্তু পাকিস্তান থেকে আসা কোনও উদ্বাস্তু জম্মু-কাশ্মীরে এতদিন ভোট পর্যন্ত দিতে পারতেন না। এই প্রথমবার, তাঁরা জীবনে প্রথম ভোটদান করছেন।’’ তিনি (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘দেশে সর্বমোট ৫ হাজারেরও বেশি রাজনৈতিক দল রয়েছে, যার মধ্যে ৫০টি সক্রিয় রাজনৈতিক দল। কিন্তু বিজেপি হল একমাত্র দল যারা গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের কথা বলে এবং আদর্শবাদী দল।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ৫০ হাজার যুবার কর্মসংস্থান, ছাত্রীদের স্কুটি, হরিয়ানায় নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ বিজেপির

    BJP: ৫০ হাজার যুবার কর্মসংস্থান, ছাত্রীদের স্কুটি, হরিয়ানায় নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন হরিয়ানার বিধানসভা ভোটকে মাথায় রেখে বৃহস্পতিবার নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি (BJP)। প্রসঙ্গত, বুধবারই প্রকাশিত হয়েছিল কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তাহার। যাকে এদিন ভাঁওতা বলে তোপ দাগেন বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadda) এবং হরিয়ানা বিজেপির সভাপতি মোহনলাল বাদলি।

    মহিলাদের মাসে ২,১০০ টাকা (BJP)

    সমগ্র অনুষ্ঠানটি হয় হরিয়ানা রাজ্যের রোহতকে। ভারতীয় জনতা পার্টি আশ্বাস দিয়েছে, যুবকদের চাকরির ব্য়বস্থা যেমন করা হবে, তেমনই প্রতি মাসে ‘লাডো লক্ষ্মী যোজনা’র মাধ্যমে মহিলাদের ২,১০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে। রাজ্যে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করতে ভারতীয় জনতা পার্টি ঘোষণা করেছে যে সে রাজ্যে একাধিক শিল্প শহর প্রতিষ্ঠা করা হবে। যেখানে ৫০ হাজারেরও বেশি গ্রামীণ যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থান (BJP) হবে।

    কলেজ ছাত্রীদের বিনামূল্যে স্কুটি

    বিজেপি (BJP) আরও ঘোষণা করেছে যে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ‘চিরায়ু আয়ুষ্মান যোজনা’ আনা হবে, যার মাধ্যমে চিকিৎসা ক্ষেত্রে সরকার ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত সাহায্য করবে হরিয়ানার নাগরিকদের। প্রসঙ্গত, এতদিন পর্যন্ত এই ব্যবস্থার মাধ্যমে হরিয়ানার নাগরিকদের ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হত। এর পাশাপাশি, বিজেপি আরও আশ্বাস দিয়েছে যে, ক্ষমতায় এলে তারা কলেজ ছাত্রীদের বিনামূল্যে স্কুটার বিতরণ করবে ‘আওয়াল বালিকা যোজনা’র মাধ্যমে। গৃহস্থ মহিলাদের এলপিজি সিলিন্ডারে ৫০০ টাকা পর্যন্ত ভর্তুকি দেবে সরকার।

    এটা কোনও ইস্তাহার নয়, এটা আমাদের সংকল্পপত্র

    এদিনের নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে (BJP) জেপি নাড্ডা কংগ্রেসকে তোপ দেগে বলেন, ‘‘কংগ্রেসের ইস্তাহার শুধুমাত্র একটা অনুষ্ঠান এবং জনগণকে প্রতারণা করার অনুষ্ঠান।’’ তিনি আরও উদাহরণ টেনে এনে বলেন, ‘‘দশ বছর আগে ঠিক কী চলত হরিয়ানাতে! সরকারি চাকরি পেতে গেলে যুবকদেরকে ঘুষ দিতে হতো।’’ হরিয়ানায় বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda) আরও জোর দিয়ে বলেন, ‘‘বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহারের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে।’’ তিনি ঘোষণা করেন, ‘‘এটা কোনও ইস্তাহার নয় এটা আমাদের সংকল্পপত্র। এটা মনে রাখতে হবে হরিয়ানা কখনও থামবে না।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘মওত কা সওদাগর কে বলেছিলেন?’’ রাহুল ইস্যুতে খাড়্গেকে চিঠি দিয়ে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘মওত কা সওদাগর কে বলেছিলেন?’’ রাহুল ইস্যুতে খাড়্গেকে চিঠি দিয়ে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, এই মর্মে অভিযোগ তুলে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিল কংগ্রেস। এমনকী দিল্লি পুলিশের কাছেও অভিযোগ জানানো হয়েছিল। এবার কংগ্রেসের সর্ব ভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে পাল্টা চিঠি দিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি কংগ্রেসকে স্মরণ করিয়ে দিলেন তাঁদের করুচিপূর্ণ মন্তব্যের কথা। মনে করানো হল, কীভাবে রাহুল ও কংগ্রেস নেতারা একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কদর্য ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন। ঘটনায় ব্যাপক ভাবে রাজনৈতিক শোরগোল পড়েছে। 

    কী বলেলেন নাড্ডা (JP Nadda)?

    প্রবীণ বিজেপি নেতা জেপি নাড্ডা (JP Nadda) কংগ্রেসকে দেওয়া চিঠিতে লিখেছেন, শতাব্দীপ্রাচীন দলের মনে রাখা উচিত কীভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কংগ্রেস নেতারা কখনও সাপ, কখনও কাঁকড়াবিছে, রাক্ষস, আবার পকেটমারের মতো ভাষায় আক্রমণ করেছেন। প্রবীণ বিজেপি নেতা জেপি নাড্ডা (JP Nadda) কংগ্রেসকে দেওয়া চিঠিতে লিখেছেন, “আমি চিঠি পড়েছি। বাস্তবের সঙ্গে কোনও মিল নেই। রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) মা সোনিয়া গান্ধী মোদিজিকে উদ্দেশ করে ‘মওত কা সওদাগর’ বলেছিলেন না? আপনি এবং আপনার দলই এই ধরনের লজ্জাজনক মন্তব্যকে প্রশ্রয় দিয়েছেন। তখন কি কংগ্রেস রাজনৈতিক সৌজন্য-ভদ্রতা ভুলে গিয়েছিল?” নাড্ডা (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘কেন রাহুল গান্ধীর মতো ব্যর্থ প্রজেক্টরকে বার বার পণ্য হিসাবে ব্যবহার করতে চাইছে কংগ্রেস? অলচপণ্য বাজারে বার বার চালাতে চাইছে। দেশের সবচেয়ে পুরনো দল এখন ‘কপি পেস্টে’ পরিণত হয়েছে। দেশের মধ্যে সংরক্ষণ এবং জাতপাত নিয়ে যেমন রাজনীতি করেন, ঠিক তেমন আবার বিদেশে গিয়ে সংরক্ষণ শেষ করার কথাও বলেন।”

    আরও পড়ুনঃ ২৭ সেপ্টেম্বর আরজি কর মামলার সুপ্রিম-শুনানি, কোন কোন বিষয় উঠতে পারে

    আমেরিকা সফরে গিয়ে দেশে গণতন্ত্র নেই বলেছেন রাহুল

    ইতিমধ্যে জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভার ভোট শুরু হয়েছে। অক্টোবরের প্রথমেই হরিয়ানায় ভোট গ্রহণ। অপরদিকে সামনেই মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডেও নির্বাচন আসন্ন। দেশে রাজনীতির হাওয়া এখন ব্যাপক উত্তাল। এরমধ্যে রাহুলের (Rahul Gandhi) প্রাণ রক্ষার বিষয়ে হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়েছে কংগ্রেস। যদিও, প্রধানমন্ত্রী তাতে কোনও উত্তর দেননি। উল্লেখ্য সম্প্রতি আমেরিকা সফরে গিয়ে দেশের বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেসের নির্বাচিত সাংসদ বলেছেন, ‘‘ভারতে গণতন্ত্র নেই! দেশের পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’’ আর এই কথায় সামজিক মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় শুরু হয়েছে। তার মধ্যেই পত্র দিয়ে রাহুল এবং কংগ্রেসকে ধুয়ে দিলেন নাড্ডা (JP Nadda)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share