Tag: JP Nadda

JP Nadda

  • Assembly Elections: ছত্তিসগড়ে বিক্ষিপ্ত মাও হামলা, মিজোরামে নির্বাচন নির্বিঘ্নেই

    Assembly Elections: ছত্তিসগড়ে বিক্ষিপ্ত মাও হামলা, মিজোরামে নির্বাচন নির্বিঘ্নেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হল প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Elections)। মঙ্গলবার ভোট হয়েছে মিজোরাম এবং ছত্তিসগড়ে। ছত্তিশগড়ে নির্বাচন হবে দু’ দফায়। এদিন হল প্রথম দফার নির্বাচন। ছত্তিশগড়ের ২০টি বিধানসভা কেন্দ্রে নির্বাচন হয়েছে এদিন। এসবই মাওবাদী উপদ্রুত এলাকায়। বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৭০.৯ শতাংশ। গত বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে ভোট পড়েছিল ৭৭ শতাংশ। এবার কিছুটা কম। আর উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য মিজোরামে বিকেল ৪টে পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৭৫.৭ শতাংশ। গতবার পড়েছিল ৮১.৫ শতাংশ।

    অশান্তি পাকায় মাওবাদীরা

    প্রতিবারের মতো এবারও ছত্তিসগড়ে ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছিল মাওবাদীরা। তারা যে নির্বাচনে অশান্তি পাকাবে, তার আঁচ মিলেছিল আগেই। শনিবার নির্বাচনী প্রচার সেরে ফেরার পথে নৃশংসভাবে খুন করা হয় এক বিজেপি নেতাকে। সোমবার আইইডি বিস্ফোরণ ঘটানো হয় কাঙ্কেরে। তার জেরে জখম হন দুই ভোটকর্মী সহ মোট তিনজন। নির্বাচনের দিনও যথারীতি অশান্তি পাকায় মাওবাদীরা। এদিনও কাঙ্কেরে বিএসএফের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় ডিআরজির। মাও উপদ্রুত এলাকায় ভোটের ডিউটি করার সময় নিরাপত্তারক্ষীদের ওপর হামলা হয় বলে অভিযোগ। গুলির লড়াই চলে মিনিট দশেক। পিছু হটে মাওবাদীরা। সংঘর্ষে তাদের বেশ কয়েকজন জখম হয়েছে বলে অনুমান বিএসএফের।

    নকশালদের সঙ্গে গুলি বিনিময়

    সুকমায় (Assembly Elections) নকশালদের সঙ্গে গুলি বিনিময় হয় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের। গুলির ঘায়ে কয়েকজন জওয়ান জখম হয়েছে বলে খবর। এদিন সুকমায় বিস্ফোরণে জখম হন কেন্দ্রীয় বাহিনীর এক জওয়ান। কোন্টা এলাকায় নিরাপত্তারক্ষীদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে নকশালরা। পাল্টা গুলি চালায় নিরাপত্তারক্ষীরাও। গুলির লড়াই চলায় মিনিট দশেকের জন্য বন্ধ ছিল ভোটগ্রহণ। এদিন ছত্তিশগড়ে যাঁদের ভাগ্য নির্ধারণ হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বিজেপির কেদার কাশ্যপ, মহেশ গাগদা, বিক্রম উসেন্ডি এবং লতা উসেন্ডি।

    এদিনই নির্বাচন হয়েছে ৪০ আসন বিশিষ্ট মিজোরাম বিধানসভায়ও। সকালে আইজল উত্তর-২ কেন্দ্রে ভোট দিতে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা। ইভিএমে ত্রুটির কারণে তখন ভোট দিতে পারেননি তিনি। তখনই মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, কাজ সেরে ফের যাবেন ভোট দিতে। এদিন বেলা ১টা নাগাদ ভোট দেন তিনি।  

    আরও পড়ুুন: মমতার বিদেশ সফরের খরচ জানতে আরটিআই, জবাব না পেয়ে আদালতের পথে শুভেন্দু!

    দ্বিতীয় দফায় বিধানসভা নির্বাচন হবে ১৭ নভেম্বর। এদিন ভোট হবে ছত্তিশগড়ের বাকি ৭০টি আসনে। রাজস্থান বিধানসভার নির্বাচন হবে ২৫ নভেম্বর, এক দফায়। তেলঙ্গনা বিধানসভার ভোট হবে চলতি মাসেরই ৩০ তারিখে। এদিকে, এদিনই মধ্যপ্রদেশে রোড শো করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (Assembly Elections)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • JP Nadda: “ছত্তিশগড়ে গ্রহণ চলছে, বিজেপিকে ক্ষমতায় আনুন”, রায়পুরের সভায় আবেদন নাড্ডার

    JP Nadda: “ছত্তিশগড়ে গ্রহণ চলছে, বিজেপিকে ক্ষমতায় আনুন”, রায়পুরের সভায় আবেদন নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ছত্তিশগড়ে পাঁচ বছর ধরে গ্রহণ চলছে।” রবিবার রায়পুরের জনসভায় এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। ছত্তিশগড়ের কংগ্রেস সরকার আপাদমস্তক দুর্নীতিতে ডুবে রয়েছে বলেও অভিযোগ বিজেপির এই শীর্ষ নেতার।

    ভূপেশ বাঘেলের দুর্নীতি…

    তিনি বলেন, “ভূপেশ বাঘেলের দুর্নীতি, অদক্ষতা এবং অবিশ্বাস আমরা চোখে দেখেছি। আমি অবিশ্বাস্য বলছি কারণ আপনি কি দেখেছেন একজন মুখ্যমন্ত্রীর সচিব বছরের পর বছর জেলে রয়েছেন? কপালে যদি দুর্নীতি লেখা থাকে, তাহলে তার চেয়ে বড় প্রমাণ আর কী প্রয়োজন হতে পারে!” উপস্থিত জনতার দিকে নাড্ডার প্রশ্ন, “এরকম দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের কি ক্ষমতায় থাকা উচিত?”

    প্রতিশ্রুতিভঙ্গ সরকারের

    ৯০ আসনের ছত্তিশগড় বিধানসভায় ভোট হবে দু’ দফায়। প্রথম দফার ভোট হবে ৭ নভেম্বর। দ্বিতীয় দফায় ভোট হবে ওই মাসেরই ১৭ তারিখে। এদিনের জনসভায় নাড্ডার প্রশ্ন, “এই (কংগ্রেস) সরকার তরুণদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে কি না? মহিলারা কী প্রতি মাসে ৫০০ টাকা করে পাচ্ছেন? মদ কেলেঙ্কারি ঘটেছে কি না? ভূপেশ বাঘেল মদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই নিষেধাজ্ঞা জারি না করে তিনি কেলেঙ্করি করেছেন। সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রেও দুর্নীতি করেছেন তিনি। তিনি গরু এবং গোবরের ক্ষেত্রেও দুর্নীতি করতে ছাড়ছেন না।”

    বিজেপিকে রাজ্যে ক্ষমতায় আনার আবেদন জানিয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি (JP Nadda) বলেন, “গতকাল চন্দ্রগ্রহণ ছিল। ছত্তিশগড়েও গত পাঁচ বছর ধরে গ্রহণ চলছে। এখন সময় এসেছে এই গ্রহণ থেকে মুক্তি পাওয়ার। এরকম একটা দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকারই নেই।”

    আরও পড়ুুন: ‘বালুর সঙ্গে একাধিকবার ফোনে কথা! মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে দুর্নীতি হয়েছে’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    প্রথম দফায় নির্বাচন হবে ২০টি বিধানসভা কেন্দ্রে। এদিনের সভায় ওই কেন্দ্রগুলিতে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি যেতে নির্দেশ দেন দলীয় কর্মীদের। নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, “আপনারা ভোটারদের ভোট দিতে উৎসাহিত করুন। তাঁরা আপনাদের ভোট দিন অথবা না দিন কিন্তু গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করুন। আপনারা তাঁদের ভোট দিতে অনুরোধ করুন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: বাংলায় দলের হালহকিকৎ বুঝতে বৈঠকে বসছেন নাড্ডা, কারা থাকছেন জানেন?

    JP Nadda: বাংলায় দলের হালহকিকৎ বুঝতে বৈঠকে বসছেন নাড্ডা, কারা থাকছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন আসন্ন। এমতাবস্থায় ঘুঁটি সাজাচ্ছেন বিরোধীরা। দেশের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’। রণকৌশল স্থির করতে শুক্রবার মুম্বইয়ে বৈঠকে বসেছেন ‘ইন্ডিয়া’র নেতারা। আরব সাগরের তীরে যখন অস্ত্রে শান দিচ্ছে ‘ইন্ডিয়া’, সেই সময় বাংলা নিয়ে বৈঠকে বসছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। নাড্ডার ডাকা বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা স্মৃতি ইরানি, ধর্মেন্দ্র প্রধানের মতো বিজেপির প্রথম সারির কয়েকজন নেতার।

    পদ্মের চোখ ধাঁধানো ফল 

    যেহেতু বাংলায় তৃণমূলকে কোণঠাসা করার দায়িত্ব ন্যস্ত করা হয়েছিল এঁদের ওপর, তাই তাঁদের সঙ্গেই আলোচনায় বসছেন বিজেপি সভাপতি (JP Nadda)। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বাংলার পর্যবেক্ষকদের কাছ থেকে পশ্চিমবঙ্গের লোকসভা কেন্দ্রগুলির অবস্থা বোঝার চেষ্টা করবেন তিনি। পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে ৪২টি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে প্রথম এ রাজ্যে চোখ ধাঁধানো ফল করে পদ্ম শিবির। নির্বাচনের ফল বিশ্লেষণ করে গেরুয়া নেতৃত্ব জানতে পেরেছিলেন, যে ২৪টি আসনে ধরাশায়ী হতে হয়েছে তাঁদের, সেখানে ব্যবধান ছিল খুব কম।

    ১২৪ আসন নিয়ে পরিকল্পনা 

    বাংলার এই আসনগুলির পাশাপাশি দেশের ১০০টি কেন্দ্রেও অল্প ভোটের ব্যবধানে হেরেছেন পদ্ম প্রার্থীরা। এই আসনগুলিকে কীভাবে পদ্মঝুলিতে নিয়ে আসা যায়, তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে গেরুয়া শিবির। বাংলায় যে ২৪টি আসনে অল্প ভোটের ব্যবধানে হারতে হয়েছে বিজেপি প্রার্থীকে, সেই আসনগুলির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল স্মৃতি, ধর্মেন্দ্র, প্রতিমা ভৌমিক সহ দলের শীর্ষ স্থানীয় কয়েকজন নেতাকে। এই বৈঠকে এঁদের কাছ থেকেই বাংলার আসনগুলির হালহকিকৎ জানতে চাইছেন নাড্ডা (JP Nadda)।

    আরও পড়ুুন: “দেদার ছাপ্পা চললেও, প্রাণভয়ে কিছু করতে পারিনি”! হাইকোর্টে স্বীকারোক্তি প্রিসাইডিং অফিসারের

    এদিকে, ভোটার তালিকা যাতে স্বচ্ছভাবে প্রস্তুত করা হয়, তা নিশ্চিত করতেও বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ দিয়েছেন নাড্ডা। নয়া ভোটারদের নাম তালিকায় উঠছে কিনা, সেদিকেও বিশেষ নজর দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তালিকায় ভুয়ো ভোটারের নাম থাকলে তা বাদ দিতে দলীয় কর্মীদের ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশও দিয়েছেন বিজেপি সভাপতি। শেষ যেবার বঙ্গ সফরে এসেছিলেন নাড্ডা, তখনই তিনি এইসব নির্দেশ দিয়ে গিয়েছেন বলে পদ্ম-শিবির সূত্রে খবর। পুরো প্রক্রিয়া যাতে সুচারুভাবে সম্পন্ন হয়, তাই রাজ্যস্তরে সাত সদস্যের একটি কমিটি তৈরি করেছে বিজেপি। জেলাগুলিতে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠনের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। বিধানসভাগুলিতে তিন সদস্যের কমিটি গঠনের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে বলে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: লক্ষ্য ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নীতি লাগু! কোবিন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎ নাড্ডার

    One Nation One Election: লক্ষ্য ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নীতি লাগু! কোবিন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসেই ডাকা হয়েছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) নীতি কার্যকর করতে গড়া হয়েছে কমিটিও। এই কমিটির মাথায় রয়েছেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। আজ, শুক্রবার তাঁর সঙ্গে দেখা করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এর পরেই দুয়ে দুয়ে চার করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ। চলতি বছরেই রয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। আপাতত এই নির্বাচন পিছিয়ে যেতে পারে। এগিয়ে আসতে পারে লোকসভা নির্বাচন। আর যদি ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নীতি কার্যকর হয়, তবে দেশ ফিরবে ’৬৭ সালের আগের অবস্থায়।

    ‘এক দেশ এক নির্বাচন’

    ১৮ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বসবে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। এই অধিবেশনে ‘অভিন্ন দেওয়ানি বিধি’র পাশাপাশি ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ সংক্রান্ত বিল পাশ করানো হবে বলে জল্পনা। সরকারি একটি সূত্রে খবর, প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বাধীন কমিটির সুপারিশ পেশ করা হতে পারে এই বিশেষ অধিবেশনেই। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, যদি বিশেষ অধিবেশনে ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) বিল পাশ হয়ে যায়, তাহলে ঘর গোছানোর সময় পাবেন না বিরোধীরা। বিভিন্ন রাজ্যে আলাদা আলাদা নির্বাচন হলে যে বিস্তর খরচ হতো, তাও বেঁচে যাবে। এমতাবস্থায় কোবিন্দের সঙ্গে দেখা করলেন নাড্ডা।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তি

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই ‘এক দেশ এক নির্বাচনে’র পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর যুক্তি ছিল, এতে নির্বাচনের বিপুল খরচ কমবে। এক সঙ্গে দুটি নির্বাচন হলে সরকারি কর্মীদের কাজের চাপ কমবে। পৃথক ভোট হলে বারংবার আদর্শ আচরণবিধি লাগুর কারণে যে উন্নয়নমূলক কাজকর্ম থমকে থাকে, তা আর হবে না। মোদি সরকারের এই নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন বিরোধীরা।

    আরও পড়ুুন: ‘ইন্ডিয়া’ নয়, কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফিরছে এনডিএ, জানাল আরও একটি রিপোর্ট

    তাঁদের মতে, এই নীতির সাহায্যে মোদি সরকার ঘুরপথে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ধাঁচের ব্যবস্থা চালু করতে চাইছে দেশে। এটি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ও সংসদীয় গণতান্ত্রিক ভাবনার পরিপন্থী। প্রসঙ্গত, ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত এক সঙ্গেই হতো লোকসভা ও বিধানসভাগুলির নির্বাচন। পরে কয়েকটি রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন চালু হওয়ায় ছেদ পড়ে এই ধারাবাহিকতায়। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর এ বিষয়ে (One Nation One Election) আলোচনা করতে সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছিল মোদি সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Chandrayaan-3: “ইতিহাস গড়ে, ইসরো ভূগোলের আইডিয়া তৈরি করল”! চন্দ্রযানের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত রাষ্ট্রপতি

    Chandrayaan-3: “ইতিহাস গড়ে, ইসরো ভূগোলের আইডিয়া তৈরি করল”! চন্দ্রযানের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতের মুঠোয় চাঁদ-মামা! ঘড়ির কাঁটায় সন্ধ্যা ৬.০৪ বাজতেই ইতিহাস গড়ল ভারত। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ করল ইসরোর তৈরি চন্দ্রযান-৩। ল্যান্ডার বিক্রমের সফল অবতরণের সঙ্গে সঙ্গেই ইসরোর বিজ্ঞানীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। শুভেচ্ছাবার্তায় তিনি বলেন, ‘আজ এমন একটি দিন, যেদিন ইতিহাস তৈরি হল। আজ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ করেছে চন্দ্রযান-৩। ইসরোর বিজ্ঞানীরা শুধুমাত্র ইতিহাস গড়েছেন তাই নয়, সঙ্গে ভূগোলের আইডিয়া তৈরি করেছে। এটা দেশবাসীর কাছে এক গর্বের বিষয়। ইসরো এবং এই মিশনে যুক্ত সকল বিজ্ঞানীকে আমার তরফ থেকে শুভেচ্ছা জানাই’

    আবেগাপ্লুত নেতা-মন্ত্রীরা

    বিশ্ববাসীর সামনে নজির সৃষ্টি করল ভারত। চন্দ্রযান-৩ এর সাফল্যের পর এমনই অভিমত প্রকাশ করলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। তিনি বলেন, ‘এটা একটা গর্বের বিষয় যে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরু জয় করল ভারত। আমি এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে পেরে গর্বিত অনুভব করছি। ইসরোর টিম এবং সকল বিজ্ঞানীকে অসংখ্য শুচেচ্ছা’।

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছনো বিশ্বের প্রথম দেশ ভারত। ঐতিহাসিক এই সাফল্যের পর অভিনন্দন জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ করেছে ল্যান্ডার বিক্রম। ভারতের বিজ্ঞানীদের কঠোর পরিশ্রমের জন্যই এই সাফল্য এসেছে। শুভেচ্ছাবার্তায় জানালেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ চন্দ্রযান ৩-এর। এই সফল অভিযানের জন্য ইসরোর সকল বিজ্ঞানী ও ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানালেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: শাহ-নাড্ডার সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল  জানেন?

    PM Modi: শাহ-নাড্ডার সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল  জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর পর কয়েকদিন মেঘভাঙা বৃষ্টি ও ধসের জেরে বিধ্বস্ত হিমাচল প্রদেশ। প্রাণহানি, বাড়িঘর ভেঙে পড়া, রাস্তাঘাট চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়া এবং ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মার খেয়েছে পর্যটন শিল্পও। পুরো পরিস্থিতিকে ‘রাষ্ট্রীয় বিপর্যয়’ বলে ঘোষণা করেছেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু।

    উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী

    হিমাচল প্রদেশের বিপর্যয়ে উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং। প্রকৃতির রোষে বিধ্বস্ত এই রাজ্যের পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে শনিবার বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ, রবিবার হিমাচল প্রদেশের পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে যাবেন নাড্ডা। এদিনের বৈঠকে শাহের কাছ থেকে প্রধানমন্ত্রী বিশদে জানতে চান হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডের বন্যা পরিস্থিতি সম্পর্কে।

    শাহকে তদারকি করার নির্দেশ

    প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত এই দুই রাজ্যে ত্রাণ বিলি ও উদ্ধারকাজে যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সে ব্যাপারে শাহকে তদারকি করার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এ ব্যাপারে রাজ্য সরকারের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রেখে চলার পরামর্শও তিনি দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। রবিবার হিমাচলের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে প্রধানমন্ত্রীকে রিপোর্ট দেবেন নাড্ডা। এদিনের বৈঠকের দ্বিতীয়ার্ধে প্রধানমন্ত্রী আলোচনা করেন পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে। চলতি বছর শেষ হওয়ার আগেই ভোট হবে মধ্যপ্রদেশ, মিজোরাম, রাজস্থান, ছত্তিশগড় এবং তেলঙ্গনায়। এর মধ্যে দুটি রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে কংগ্রেস। পাঁচ রাজ্যের রশিই যাতে বিজেপির হাতে আসে, তাই চেষ্টার কসুর করছেন না পদ্ম-নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুুন: পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে খেজুরিতে ফের সভা, ঘোষণা করলেন শুভেন্দু

    তাই এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এই পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনী কৌশল কী হবে, তা নিয়েও আলোচনা করেন। রবিবার মধ্যপ্রদেশ যাচ্ছেন শাহ। তার আগে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সঙ্গে এই বৈঠক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। সেই নির্বাচনেও যাতে গত বারের চেয়ে আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফেরা যায়, তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে আলোচনা করেছেন শাহ ও নাড্ডা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • BJP: পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন, বৈঠকে বসতে চলেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় কমিটি

    BJP: পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন, বৈঠকে বসতে চলেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের শেষের দিকে হওয়ার কথা পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। সেই কারণে আজ, বুধবার ডাক দেওয়া হয়েছে বিজেপির (BJP) কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকের। নয়াদিল্লিতে দলের সদর দফতরে হবে বৈঠক। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ সহ কেন্দ্রীয় কমিটির ১৫ জন সদস্য।

    প্রস্তুতি বৈঠক

    বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এ বছরই রয়েছে মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, রাজস্থান, তেলঙ্গনা এবং মিজোরাম বিধানসভার নির্বাচন। এদিনের প্রস্তুতি বৈঠকে মূলত দুর্বল আসনগুলিকে কীভাবে শক্তিশালী করা যায়, তা নিয়েই আলোচনা হবে। নির্বাচনী কৌশল কী হবে, প্রার্থীই বা হবেন কারা, তা নিয়েও এদিন আলোচনা হতে পারে বলে বিজেপি (BJP) সূত্রে খবর। এই পাঁচ রাজ্যের যে আসনগুলিতে বেশি নজর দেওয়া প্রয়োজন, তার একটি তালিকাও তৈরি করা হয়েছে দলের তরফে।

    নির্বাচনী কৌশল

    এদিনের বৈঠকে ওই পাঁচ রাজ্যের বিজেপি নেতারা জানাবেন, কীভাবে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার জনগণের কল্যাণে নানা প্রকল্প চালু করেছে, সেকথা তৃণমূলস্তরে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এদিনের প্রস্তুতি বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতি ভিডি শর্মা, ছত্তিশগড় বিজেপির সভাপতি অরুণ সাও এবং দলের অন্য নেতারা। প্রসঙ্গত, যে পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে, তার মধ্যে একমাত্র মধ্যপ্রদেশেই ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি।

    আরও পড়ুুন: “আমি ভারতীয়, এই দেশ আমারও”, তিরঙ্গা উড়িয়ে বললেন জঙ্গির দাদা বশির

    সূত্রের খরব, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিশগড় বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে এদিনের প্রস্তুতি বৈঠকে। সচরাচর কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে সম্ভাব্য প্রার্থী কারা হতে পারেন, তা নিয়ে আলোচনা (BJP) হয়। এমন বৈঠক হয় নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পরে পরেই। কিন্তু এই পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের দিন এখনও ঘোষণা হয়নি। তার আগেই প্রস্তুতি বৈঠকে বসছে বিজেপি। জানা গিয়েছে, এই পাঁচ রাজ্যে ক্ষমতায় আসতে বিজেপি নেতৃত্ব এখনই প্রার্থীর নাম ঠিক করে ফেলতে চলেছেন। প্রার্থীদের জানিয়েও দেওয়া হবে যে, তাঁরা প্রার্থী হতে চলেছেন। তাঁদের এখন থেকেই প্রচারে নামতে বলা হবে। বিরোধী দলের প্রার্থীদের পরাজিত করতেই এই কৌশল অবলম্বন করা হবে বলে বিজেপি সূত্রে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • JP Nadda: হাওড়ায় কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে জেপি নাড্ডা, কী করলেন?

    JP Nadda: হাওড়ায় কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে জেপি নাড্ডা, কী করলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দিনের পঞ্চায়েত রাজ সম্মেলনে বঙ্গে এসে বিজেপির ‘আমার মাটি আমার দেশ’ কর্মসুচীর অঙ্গ হিসাবে কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের বাড়ি দেউলটি থেকে মাটি সংগ্রহ করলেন বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডা (JP Nadda)। শুক্রবার রাতেই কলকাতায় এসে পৌঁছান বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। বাংলা, বিহার, ঝাড়খণ্ড-সহ পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের জেলা পরিষদ সভাধিপতিদের নিয়ে হাওড়ার দেউলটির একটি হোটেলে এদিন সকালে একটি  কর্মশালার উদ্বোধন করেন নাড্ডা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখান থেকে দুপুরে দেউলটিতে কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মভিটে পরিদর্শনে আসেন জে পি নাড্ডা।

    ভিজিটার্স বুকে কী লিখলেন জে পি নাড্ডা (JP Nadda)?

    দেউলটিতে শরৎচন্দ্রের বাড়ি থেকে মাটি সংগ্রহ করেন জে পি নাড্ডা (JP Nadda)। “আমার মাটি আমার দেশ” কর্মসূচির সূচনা করেন তিনি। সেই মাটি নিয়ে যাওয়া হবে দিল্লির কর্তব্যপথ বাগানে। এদিন দেউলটিতে এসে শরৎচন্দ্রের বাসভবনে, সেখানকার লাইব্রেরি রুমে ঘুরে দেখেন তিনি। সেখানকার ভিজিটার্স বুকে নিজের অভিজ্ঞতার কথা লিখে রাখেন তিনি। তিনি লেখেন ‘আজ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো মহান মানুষের নিবাস স্থানে আসতে পেরে নিজেকে খুবই সৌভাগ্য প্রাপ্ত মনে করছি। এই জায়গা থেকে অনেক প্রেরণা পেলাম।’ তিনি প্রথমে ওই বসতবাড়িতে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আবক্ষ মূর্তিতে মাল্যদান করেন। এরপর তিনি ওই বাসভবন চত্বরে একটি আম গাছ রোপণ করেন। পরে, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রূপনারায়ণ নদীতীরে এই বাড়িতে যে কক্ষতে বসে তাঁর সাহিত্যকর্ম সৃষ্টি করেছিলেন সেই ঘর পরিদর্শন করেন। এরপর জেপি নাড্ডা আরেকটি কক্ষে গিয়ে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ব্যবহৃত জিনিসগুলো পরিদর্শন করেন। পরে, ওই বাড়ির দোতলার ঘরগুলিও তিনি ঘুরে দেখেন। দোতলা বাড়ির বারান্দাতে উঠে উপস্থিত সমর্থক মানুষদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়েন। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির সঙ্গে দলের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সভাপতি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার, অনুপম হাজরা, রাঁচির মেয়র আশা লাকড়া, অমিত মালব্য, বিজেপির হাওড়া গ্রামীণ জেলার সভাপতি অরুণ উদয় পাল চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এদিন সেখানে এক জাতীয় পতাকা বিতরণ অনুষ্ঠানে অংশ নেন নাড্ডা। জে পি নাড্ডার সফর উপলক্ষে দেউলটির সামতাবেড়ে শরৎচন্দ্রের বসতবাড়ি এলাকাকে সকাল থেকেই কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়। দুপুরে জে পি নাড্ডা সেখানে আসেন। ১.৪০ নাগাদ তিনি দেউলটি আসেন। প্রায় আধ ঘন্টা ছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভার্চুয়ালি থাকবেন মোদি-শাহ! আজ পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত রাজ সম্মেলনের উদ্বোধনে নাড্ডা 

    BJP: ভার্চুয়ালি থাকবেন মোদি-শাহ! আজ পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত রাজ সম্মেলনের উদ্বোধনে নাড্ডা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত রাজ সম্মেলনের উদ্বোধন। আজ, শনিবার থেকে দুদিন ব্যাপী এই শিবিরের শুরু। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘শনিবার এই সম্মেলনে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।’’ ভার্চুয়ালি থাকতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। শনিবার সকাল দশটা নাগাদ নিউ টাউনের হোটেল থেকে সড়কপথে কোলাঘাটের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন জে পি নাড্ডা। বিজেপি সূত্রের খবর, দু’দিনের সম্মেলনে শেষ দিন রবিবার ভার্চুয়ালি সমাপ্তি ভাষণও দেবেন মোদি। চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে দলের সাংগঠনিক পরিকাঠামো খতিয়ে দেখতে শুক্রবার রাজ্যে এসেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।

    বিজেপির লক্ষ্য

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতায় শুক্রবার রাতে নেমেছেন জে পি নাড্ডা। শহরের এক পাঁচতারা হোটেলে রাত্রিবাস করেন তিনি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বঙ্গবাসী বিজেপির ঝুলিতে দিয়েছিল অনেকগুলি সাংসদ। একুশের বিধানসভায়ও ভাল ফল করেছিল বিজেপি। ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে ৩৫ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেই লক্ষ্যে পৌঁছনোর রুটম্যাপ ঠিক করতেই নাড্ডার বঙ্গসফর, এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    গ্রামীণ ভোট ব্যাঙ্কে নজর

    বিজেপি পরিচালিত বিভিন্ন জেলা পরিষদ ও স্বশাসিত পরিষদের ১৭০ জন প্রধানরা উপস্থিত থাকবেন দুদিনের বিজেপির এই সম্মেলনে। ২০২৪-এর লক্ষ্যে গ্রামীণ ভোট ব্যাঙ্কে নজর দিতেই এই শিবির বিজেপির। মূলত গোটা দেশের গ্রামাঞ্চলের দলীয় নেতৃত্বরা আসবেন বাংলায়। ২৪-এর ভোটের আগে গ্রামের মানুষকে কাছে টানতেই কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুফল নিয়ে কর্মশালায় আলোচনা হবে বলে বিজেপি সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    ‘গ্রাম যার বাংলা তার’- এই ধারণা থেকেই লোকসভা ভোটের আগে বঙ্গ বিজেপির ব্যবস্থাপনায় হতে চলেছে এই কর্মশালা। গেরুয়া শিবিরের নজর গ্রামীণ ভোট ব্যাঙ্ক। বিহার ঝাড়খণ্ড উড়িষ্যা সহ বিভিন্ন রাজ্যের প্রতিনিধিরা যোগ দেবেন এই সম্মেলনে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হবে বাংলায়, কে কে থাকছেন জানেন?

    BJP: বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হবে বাংলায়, কে কে থাকছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনি ও রবিবার বিজেপির (BJP) দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হওয়ার কথা পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটে। এই কর্মশালায় উপস্থিত থাকার কথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার। সংসদের বাদল অধিবেশন শেষ হচ্ছে ১১ অগাস্ট। সেদিন কিংবা তার পরের দিন বাংলায় ফিরবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সহ দলীয় সাংসদরা। তাঁদের সঙ্গেই বাংলায় আসার কথা নাড্ডারও।

    কর্মশালায় থাকছেন কারা? 

    এই কর্মশালায় ভার্চুয়ালি ভাষণ দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কর্মশালায় উপস্থিত থাকবেন বিএল সন্তোষ সহ একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা। বিজেপির পূর্বাঞ্চলের মধ্যে বাংলা ছাড়াও পড়ে বিহার, ঝাড়খণ্ড, অসম এবং ত্রিপুরা। এই পাঁচ রাজ্যের জেলা পরিষদে পদ্ম চিহ্নে জয়ী হয়েছেন যাঁরা, কোলাঘাটের কর্মশালায় থাকবেন তাঁরা। বাংলা থেকে বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়েছেন ৩১ জন। এঁরা যোগ দেবেন দু দিনের ওই কর্মশালায়। তাছাড়া বিভিন্ন স্বশাসিত প্রশাসনিক সংস্থার ১৩৪ জন সদস্যও যোগ দেবেন ওই কর্মশালায়। জানা গিয়েছে, বাংলার জেলা পরিষদের ৩১ জন সদস্যের সঙ্গে আদালা করে কথা বলতে পারেন বিজেপির (BJP) শীর্ষ নেতৃত্ব।

    আলোচনার বিষয়বস্তু

    বিজেপির একটি সূত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনে বাংলা সহ পূর্বাঞ্চলের পাঁচ রাজ্যে কীভাবে দল আরও বেশি সাংসদ পেতে পারে, তার কৌশল বাতলে দেওয়া হতে পারে কর্মশালায়। রাজ্যগুলিতে দলীয় সংগঠন কীভাবে আরও মজবুত করা যায়, তা নিয়েও হতে পারে আলোচনা। বিজেপির হাওড়া গ্রামীণ সাংগঠনিক জেলার উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রেও একটি জনসভা এবং কর্মী বৈঠক করতে পারে বিজেপি। সদ্য সমাপ্ত ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যে ১০ হাজারের কিছু বেশি আসনে জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। তাই স্বাভাবিকভাবেই উৎসাহিত বিজেপির নেতা-কর্মীরা। কর্মীদের সেই উৎসাহকে কাজে লাগিয়ে এবং সংগঠন মজবুত করে বাংলায় আরও বেশি লোকসভা আসনে জয় পেতে চাইছে গেরুয়া শিবির। সেই কারণেই কর্মশালার আয়োজন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের।  

    আরও পড়ুুন: ১৪৪ ধারা জারির পরই ফের উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, বোমাবাজি

    লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপির (BJP) পাশাপাশি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলিও বাংলায় বেশ কিছু কর্মসূচি পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিসেম্বরে ব্রিগেডে হবে গীতাপাঠ। বিভিন্ন ব্লকে দুর্গাপুজোয়ও অংশ নেবে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রথযাত্রাও করার কথা। রথযাত্রা হবে ১ অক্টোবর থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share