Tag: khalistani

khalistani

  • PM Modi: লন্ডনে পা রাখলেন মোদি, বৈঠক করবেন স্টারমারের সঙ্গে, সই হবে ঐতিহাসিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি

    PM Modi: লন্ডনে পা রাখলেন মোদি, বৈঠক করবেন স্টারমারের সঙ্গে, সই হবে ঐতিহাসিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার লন্ডনে পা রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং এখানে তিনি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (Free Trade Deal) সম্পাদন করবেন ব্রিটেনের সঙ্গে, যাকে ঐতিহাসিক আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি খালিস্তানপন্থীদের কথাও উঠে আসবে এই আলোচনায় — এমনটাই মনে করা হচ্ছে, কারণ ব্রিটেনে সম্প্রতি বাড়বাড়ন্ত দেখা গিয়েছে খালিস্তানপন্থীদের। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের গাড়ির উপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে সেখানে। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির এটি চতুর্থ ব্রিটেন সফর বলে জানিয়েছেন ভারতের বিদেশ দফতরের মুখপাত্র বিক্রম মিস্রি।

    খালিস্তানপন্থী ইস্যু নিয়ে আলোচনা

    বিদেশ দফতরের তরফে আরও জানানো হয়েছে যে ব্রিটেন সরকার ইতিমধ্যেই খালিস্তানপন্থী ইস্যু নিয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করেছে এবং তারা জানিয়েছে যে এই ধরনের শক্তিকে তারা ব্রিটেনের মাটি ব্যবহার করতে দেবে না। বিক্রম মিস্রি আরও জানিয়েছেন, যারা ভারত থেকে ঋণ নিয়ে পালিয়ে গিয়েছে, তাদের বিষয়টিও আলোচনা করা হবে ব্রিটেন সরকারের সঙ্গে। নিজের সাংবাদিক সম্মেলনে বিক্রম মিস্রি উল্লেখ করেন, ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক ২০২১ সাল থেকে খুবই উন্নত হয়েছে।

    কী কী বিষয়ে আলোচনা করবেন মোদি (PM Modi)

     ২৩ এবং ২৪ জুলাই ব্রিটেনে থাকার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর এবং একাধিক ইস্যুতে আলোচনা হবে স্টারমারের সঙ্গে। মনে করা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর বিস্তারিত সফরে উঠে আসবে বিভিন্ন অংশীদারিত্বের আলোচনা — যথা: বাণিজ্য, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তন, জনস্বাস্থ্য এবং শিক্ষা। তবে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল দ্বিপাক্ষিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি, যা বেশ কয়েক বছর ধরেই আটকে রয়েছে। এই চুক্তির মূল লক্ষ্য হল ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত ও ব্রিটেনের বাণিজ্য দ্বিগুণ করা অর্থাৎ ১২০ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে পৌঁছে দেওয়া। মঙ্গলবারই এই বাণিজ্য চুক্তিতে সবুজ সংকেত দিয়ে দিয়েছে দেশের মন্ত্রিসভা।

    চুক্তির ফলে কতটা লাভবান হবে ভারত?

    এই মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (Free Trade Deal) ফলে ব্রিটেনে রফতানি করা ভারতের কিছু পণ্য, যেমন চামড়া, পোশাক, জুতো, গয়না, সামুদ্রিক মাছ ও খেলনার উপর থেকে শুল্ক অনেকটাই কমে যাবে। এরফলে সেসব পণ্যের দাম ব্রিটেনে সস্তা হবে। অন্যদিকে, ভারতেও ব্রিটিশ পণ্য—যেমন স্কচ, হুইস্কি, জাগুয়ার-ল্যান্ডরোভার গাড়ি, চকলেট, কসমেটিকস ও মেডিক্যাল সরঞ্জাম কম দামে আমদানি করা যাবে। এছাড়া, ভারতীয় পেশাদাররা ব্রিটেনে গিয়ে কাজ করলে, সামাজিক সুরক্ষা খাতে দুই দেশকে আলাদা করে টাকা দিতে হবে না। বেতনের প্রায় ২০ শতাংশ টাকা বাঁচবে। ৬০ হাজারের বেশি তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী উপকৃত হবেন। উভয় দেশের অর্থনীতিতে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান বাড়াতে এই চুক্তিকে বিরাট পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। মোদির (PM Modi)  এই সফরে সঙ্গী হচ্ছেন দেশের বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে দুই দেশের বাণিজ্যমন্ত্রীরা এই চুক্তিতে সাক্ষর করবেন। এরপর চুক্তি কার্যকর হতে গেলে ব্রিটিশ সংসদের অনুমোদন লাগবে।

    নজর মোদির মলদ্বীপ সফরেও

    অন্যদিকে, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের সঙ্গে দেখা করার পরে প্রধানমন্ত্রী মোদি উড়ে যাবেন মলদ্বীপের উদ্দেশে। মলদ্বীপ (Maldives) সফরও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সফর করবেন ২৫ এবং ২৬ জুলাই, মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ মইজুর (Mohamed Muizzu) আমন্ত্রণে। এই সফরে ভারত ও মলদ্বীপের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতা, সামুদ্রিক নিরাপত্তা, উন্নয়ন প্রকল্প এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভবিষ্যৎ রূপরেখা নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের কূটনৈতিক প্রভাব বজায় রাখার ক্ষেত্রে মলদ্বীপ সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

  • Khalistani Extremists: কানাডা এখন ভারত-বিরোধী উপাদানের নিরাপদ আশ্রয়, অবশেষে কবুল সেদেশের গোয়েন্দা সংস্থার

    Khalistani Extremists: কানাডা এখন ভারত-বিরোধী উপাদানের নিরাপদ আশ্রয়, অবশেষে কবুল সেদেশের গোয়েন্দা সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ ভারতের দাবিকেই মান্যতা দিল কানাডার (Canada) নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থা। নয়াদিল্লি দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করে আসছিল, কানাডা এখন ভারতবিরোধী উপাদানের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়ে পরিণত হয়েছে। কানাডার শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা কানাডিয়ান সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস (CSIS) প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেছে যে ভারতকে লক্ষ্য করে হিংসাত্মক কার্যকলাপের প্রচার, তহবিল সংগ্রহ এবং পরিকল্পনার জন্য কানাডার মাটি ব্যবহার করছে খালিস্তানপন্থী চরমপন্থীরা (Khalistani Extremists)। রিপোর্টে স্পষ্ট বলা হয়েছে, “খালিস্তানপন্থী চরমপন্থীরা এখনও কানাডাকে একটি ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করছে হিংসার প্রচার, অর্থ সংগ্রহ এবং পরিকল্পনার জন্য, যার প্রধান লক্ষ্য হল ভারত।”

    নয়াদিল্লির অভিযোগ (Khalistani Extremists)

    সিএসআইএসের ২০২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনেই এই তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। কানাডার এই প্রতিবেদন ভারতের দীর্ঘদিনের অভিযোগকে সমর্থন করে। নয়াদিল্লির অভিযোগ, কানাডা থেকে পরিচালিত খালিস্তানপন্থী গোষ্ঠীগুলির উপস্থিতি ও কার্যকলাপ ভারতবিরোধী। রিপোর্টে জানা গিয়েছে, “১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে কানাডায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিংসাত্মক উগ্রপন্থীদের (PMVE) হুমকি প্রধানত কানাডা-ভিত্তিক খালিস্তানি উগ্রপন্থীদের (CBKEs) মাধ্যমেই দেখা যাচ্ছে, যারা ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলের মধ্যে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র ‘খালিস্তান’ গঠনের লক্ষ্যে হিংসাত্মক উপায় অবলম্বন ও সমর্থন করে চলেছে।”

    সিএসআইএসের প্রতিবেদন

    সিএসআইএসের প্রতিবেদনে কানাডাভিত্তিক খালিস্তানপন্থী চরমপন্থীদের একটি ছোট গোষ্ঠীর কথা বলা হয়েছে, যারা এখনও তাদের লক্ষ্য পূরণে হিংসার পথ অবলম্বন করে চলেছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, “একটি ছোট গোষ্ঠীর মানুষকে খালিস্তানপন্থী চরমপন্থী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ তারা এখনও কানাডাকে ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করছে ভারতের বিরুদ্ধে হিংসাত্মক প্রচার এবং অর্থসংগ্রহের জন্য। বিশেষভাবে, কানাডা থেকে উদ্ভূত প্রকৃত ও কল্পিত খালিস্তানপন্থী চরমপন্থীরা ভারতে বিদেশি হস্তক্ষেপ কার্যকলাপকে কানাডা থেকে পরিচালিত করে চলেছে।” রিপোর্টে এও বলা হয়েছে, হিংসায় বিশ্বাসী এই গোষ্ঠীগুলি কানাডাকে নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করে ভারতে হামলার পরিকল্পনা ও প্রচার করে চলেছে।

    কানাডার গোয়েন্দা সংস্থার ‘স্বীকারোক্তি’

    বস্তুত, কানাডার গোয়েন্দা সংস্থার এই ‘স্বীকারোক্তি’ এমন একটা সময়ে এসেছে, যখন নয়াদিল্লি ও অটোয়ার মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা চরমে, বিশেষ করে ২০২৩ সালে ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি (Canada) হরদীপ সিং নিজ্জরের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে (Khalistani Extremists)। কানাডা প্রশাসন এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ভারত সরকারের হস্তক্ষেপকে দায়ী করেছে। যদিও নয়াদিল্লি তা অস্বীকার করে সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কানাডার দাবি অযৌক্তিক। কানাডার বিরুদ্ধে ভারত-বিরোধী গোষ্ঠীগুলিকে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগও তুলেছে নয়াদিল্লি। সিএসআইএসের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ভারত সরকার খালিস্তানপন্থীদের আন্দোলন দমন করতে বিদেশে হস্তক্ষেপমূলক কার্যকলাপ চালাচ্ছে, যার মধ্যে রয়েছে উত্তর আমেরিকায় কিছু ব্যক্তিকে টার্গেট করাও।

    কানাডা সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি

    সম্প্রতি দু’দিনের জন্য কানাডা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উদ্দেশ্য, জি৭ সম্মেলনে যোগ দেওয়া। এবার এই সম্মেলনের আয়োজন করেছিল কানাডা। সে দেশের প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি স্বয়ং আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। সেই সম্মেলনেই যোগ দিতে কানাডায় গিয়েছিলেন মোদি। সেখানে দুই দেশের দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হয়। এই বৈঠকের সময়ই ফাঁস হয়ে যায় কানাডিয়ান গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট। যার জেরে অস্বস্তিতে পড়েন কার্নি। মুখের হাসি চওড়া হয় মোদির (Khalistani Extremists)। জানা গিয়েছে, দুই প্রধানমন্ত্রীই নয়া হাইকমিশনার নিয়োগ ও বাণিজ্য আলোচনা ফের শুরুর মাধ্যমে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে রাজি হন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এর ফলে ভারত-কানাডা তলানিতে ঠেকে যাওয়া সম্পর্ক ফের মজবুত হতে পারে।

    ভারতের প্রাসঙ্গিকতা 

    শিখ অধিকারকর্মী ও কিছু কানাডীয় সাংসদের সমালোচনার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে কার্নি বলেন, “ভারতের বৈশ্বিক অর্থনৈতিক গুরুত্ব ও গঠনমূলক সংলাপের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যায় না (Canada)।” সিএসআইএসের প্রতিবেদনে এও জানানো হয়েছে, চরমপন্থী খালিস্তানপন্থীরা কানাডার জাতীয় নিরাপত্তার ওপর বড় ধরনের হুমকি সৃষ্টি করছে। যদিও ২০২৪ সালে কানাডার মাটিতে কোনও খালিস্তানপন্থী চরমপন্থী হামলার ঘটনা ঘটেনি, তবুও বিদেশে এসব গোষ্ঠীর হিংসাত্মক কার্যকলাপে যুক্ত থাকা কানাডিয়ান নিরাপত্তা সংস্থাগুলির জন্য একটি উদ্বেগের বিষয় হয়ে রয়ে গিয়েছে (Khalistani Extremists)।

    খালিস্তানপন্থী চরমপন্থী সংগঠন

    প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে কানাডার মাটিতে ঘাঁটি গেড়ে রয়েছে প্রায় ৫টি খালিস্তানপন্থী চরমপন্থী সংগঠন। কানাডার মাটি থেকেই তারা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত বিরোধী নানা কার্যকলাপ। কানাডায় একাধিক মন্দিরে ভারত বিরোধী স্লোগানও লিখেছিল খালিস্তানপন্থীরা। সে দেশে বসবাসকারী হিন্দুদের ভারতে ফিরে যেতেও বলেছিল খালিস্তানপন্থীরা। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো জমানায় এদের নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি (Canada)।

    এখন দেখার, কার্নি এদের মুখে লাগাম পরাতে পারেন কি না (Khalistani Extremists)!

  • Khalistani: আরএসএস-কে নিষিদ্ধ করার দাবি করেছিলেন, খালিস্তানপন্থী নেতার শোচনীয় পরাজয় কানাডায়

    Khalistani: আরএসএস-কে নিষিদ্ধ করার দাবি করেছিলেন, খালিস্তানপন্থী নেতার শোচনীয় পরাজয় কানাডায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় খালিস্তানপন্থী (Khalistani) ভারত বিরোধী নেতা জগমিত সিং শোচনীয়ভাবে পরাস্ত হলেন সেদেশের সাধারণ নির্বাচনে। তিনি ছিলেন নিউ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা। মঙ্গলবারই তাঁর দল জাতীয় পার্টির তকমা খুইয়েছে এই পরাজয়ে। সম্প্রতি সামনে এসেছে কানাডার ৪৫তম জাতীয় নির্বাচনের ফলাফল এবং এখানেই দেখা যাচ্ছে এই ভারত বিরোধী নেতা শুধুমাত্র নিজের সংসদ ক্ষেত্রে হেরেছেন এমনটাই নয়, তিনি দ্বিতীয় স্থানেও উঠতে আসতে পারেননি। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন। শুধু তাই নয়, তাঁর নিজের দায়িত্বে থাকা ১২টি আসনেও শোচনীয়ভাবে পরাস্ত হয়েছে নিউ ডেমোক্র্যাটিক পার্টি। প্রসঙ্গত, জগমিত সিংয়ের সংসদ ক্ষেত্র হল ব্রিটিশ কলাম্বিয়া। সেখানেই তিনি তৃতীয় স্থান পেয়েছেন (Canada)।

    ২০১৩ ও ২০১৮ সালের ভিসা দেয়নি ভারত সরকার

    জগমিত সিংয়ের নেতৃত্বে এমন শোচনীয় পরাজয়ের পরেই জল্পনা শুরু হয় যে তাঁকে সরানো হবে। শেষমেষ সেটাই হল। কানাডার (Khalistani) সাম্প্রতিক ইতিহাসে এমন রাজনৈতিক ঘটনা বিরল বলেই মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল। কানাডার খালিস্থানপন্থীদের হয়ে সর্বদাই সওয়াল করেন এই ভারত বিরোধী নেতা। একই সঙ্গে কানাডাতে খালিস্থানি উগ্রপন্থীদের নানা রকম সহায়তা করারও অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা দরকার, ২০১৩ সালে জগমিত সিংকে ভারতের ভিসা দিতে অস্বীকার করে দিল্লি। ২০১৮ সালেও তাঁকে ভারত বিরোধী কার্যকলাপ এবং খালিস্তানপন্থীদের সমর্থন করার জন্য ফের একবার ভিসা দিতে অস্বীকার করে দিল্লি।

    আরএসএস-কে নিষিদ্ধ করার দাবি তোলেন এই নেতা

    এরপর ২০২৩ সালে জুন মাসে খালিস্তানপন্থী নেতা নিজ্জর খুন হন কানাডাতে (Khalistani)। তখনই কানাডা সরকারের সুরে সুর মিলিয়ে জগমিত সিং বলেন যে ভারতীয় এজেন্টরাই খুন করেছে। শুধু তাই নয় সে সময় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘকে নিষিদ্ধ করার দাবিও তোলেন এই খালিস্তানপন্থী নেতা। এই ঘটনার মাত্র দু বছরের মাথাতেই তাঁর দলের শোচনীয় পরাস্ত হল তাঁর দল। ২০২৪ সালের ৫ জুলাই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসে। সেখানেই দেখা যায় যে ২০২৩ সালে খুন হওয়া নিজ্জর (Khalistani) নিউ ডেমোক্র্যাটিক পার্টি তৈরি করতে ব্যাপক আর্থিক ফান্ডিং করেছিল জগমিতকে।

  • S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থন করা উচিত নয়।” যাত্রিবাহী বিমান ‘কনিষ্কে’র ওপর হামলার ৩৯তম বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দিনটিকে ইতিহাসে জঘন্যতম দিন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    কনিষ্কে বিস্ফোরণ (S Jaishankar)

    ১৯৮৫ সালের ২৩ জুন লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে অবতরণের মিনিট পঁয়তাল্লিশ আগে বিস্ফোরণ ঘটে কনিষ্কে। বিমানে থাকা ৩২৯ জনেরই মৃত্যু হয়। এঁদের সিংহভাগই ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান। অভিযোগ, এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রিবাহী ওই বিমানে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা। ‘অপারেশন ব্লুস্টারে’র প্রতিবাদেই তারা এই হামলা চালিয়েছিল (S Jaishankar)। রবিবার এই ঘটনাকেই জয়শঙ্কর সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিন বলে উল্লেখ করেন।

    জঘন্যতম দিন

    কানাডার মাটিতে ধীরে ধীরে ঘাঁটি গাড়ছে খালিস্তানপন্থীরা। তা নিয়ে নানা সময় প্রতিবাদও জানিয়েছে ভারত। তার পরেও খালিস্তানপন্থীদের আনাগোনা বন্ধ হয়নি কানাডায়। সম্প্রতি কানাডার সংসদে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের স্মৃতিতে নীরবতা পালন করা হয়। তারও প্রতিবাদ করেছে ভারত। এহেন আবহে জয়শঙ্করের মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, “কেন সন্ত্রাসবাদ সহ্য করা যায় না, এই বিস্ফোরণের ঘটনাই (কনিষ্কে বিস্ফোরণ) তা মনে করিয়ে দেয়।” তিনি লিখেছেন, “ইতিহাসে সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিনের ৩৯তম বর্ষপূর্তি আজ। এআই ১৮২ কনিষ্কর ৩২৯ জন মৃতের প্রতিই শ্রদ্ধা জানাই। ১৯৮৫ সালে এঁদের হত্যা করা হয়েছিল। মননে আমি সর্বদাই তাঁদের পরিবারের পাশে রয়েছি।”

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

    প্রসঙ্গত, গত বছরের জুন মাসে কানাডায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হয় জঙ্গি নিজ্জর। তার পরে পরেই সে দেশের প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাবি করেছিলেন খুনের নেপথ্যে রয়েছে ভারতের হাত। অভিযোগ অস্বীকার করে ভারত। ট্রুডোর দাবির স্বপক্ষে প্রমাণও চায় নয়াদিল্লি। এখনও সে প্রমাণ দিতে পারেনি কানাডা সরকার। নিজ্জর খুনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কানাডার সংসদে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সংসদে সংখ্যালঘু ট্রুডো সরকার চলছে খালিস্তানপন্থী কয়েকজন শিখ সাংসদের সমর্থনে। তাই নিজের গদি বাঁচাতে ট্রুডোর সামনে এছাড়া আর অন্য কোনও পথ ছিল না। তবে ঘটনাটিকে মোটেই ভালো চোখে দেখছে না ভারত। সন্ত্রাসবাদে লাগাম না টেনে কানাডা সরকার যেভাবে বিষবৃক্ষের গোড়ায় জল দিচ্ছে, তাতে বিস্মিত ভারতের পাশাপাশি বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশও (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Canada: ভারত মাতা মন্দিরের পর কানাডার ‘খালিস্তান গড়ে’ বসছে ৫৫ ফুট হনুমানজির মূর্তি

    Canada: ভারত মাতা মন্দিরের পর কানাডার ‘খালিস্তান গড়ে’ বসছে ৫৫ ফুট হনুমানজির মূর্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় হরদীপ সিং নিজ্জর খুনের জেরে ঘটেছিল ভারত-কানাডা সম্পর্কের অবনতি। তবে সম্পর্কে সুসময় বোধহয় ফিরছে। খুব শীঘ্রই কানাডায় (Canada) বসতে চলেছে ৫৫ ফুট উঁচু হনুমানজির মূর্তি। আগামী বছরের এপ্রিলে ওই মূর্তি বসবে। রাজস্থানের ভাস্কর নরেশ কুমায়ত তৈরি করছেন মূর্তিটি। খরচ জোগাবে স্থানীয় মন্দির কর্তৃপক্ষ। কানাডার ব্রাম্পটনে রয়েছে হিন্দু সভা মন্দির। ২৩ এপ্রিল হনুমান জয়ন্তী। এদিনই একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদ্বোধন হবে নরেশের হাতে গড়া ওই মূর্তির।

    খালিস্তানপন্থী কার্যকলাপ

    ব্রাম্পটন এলাকাটি গ্রেটার টরন্টো এরিয়ার অন্তর্ভুক্ত। এলাকাটি সম্প্রতি পরিচিতি পেয়েছে খালিস্তানপন্থীদের কার্যকলাপ বেড়ে যাওয়ায়। দীপাবলি পালনকে কেন্দ্র করে দীপান্বিতা অমাবস্যার দিন স্থানীয় হিন্দুদের সঙ্গে খালিস্তানপন্থীদের মধ্যে উত্তেজনাও ছড়িয়েছিল (Canada)। তার আগে ভারত মাতা মন্দির চত্বরে ভারতীয় কূটনীতিক ও গৌরী শঙ্কর মন্দিরের গায়ে ভারত বিরোধী স্লোগান লেখাকে কেন্দ্র করেও উত্তেজনা ছড়িয়েছিল। কানাডার এই হনুমানজির মূর্তিই শুধু নয়, রাজস্থানের নরেশের রয়েছে আরও একাধিক উল্লেখযোগ্য কীর্তি। বিশ্বের ৮০টি দেশে ২০০-র বেশি স্থাপত্যকীর্তি ছড়িয়ে রয়েছে তাঁর।

    নরেশের কীর্তি 

    কানাডারই ‘ভয়েস অফ বেদাস’ মন্দিরে রয়েছে নরেশেরই গড়া ৫০ ফুটের হনুমানজির একটি স্ট্যাচু। সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্টে দিল্লিতে ৭৫ ফুট উঁচু সমুদ্র মন্থনের যে ম্যুরাল রয়েছে, সেটিও নরেশেরই তৈরি। স্বামী বিবেকানন্দ, ডঃ সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ইন্দিরা গান্ধী, মহাত্মা গান্ধী, মার্টিন লুথার কিং এবং নেলসন ম্যান্ডেলার মূর্তিও তৈরি করেছেন রাজস্থানের এই শিল্পী। রাজস্থানের নাথওয়াড়ায় শোভা পাচ্ছে তাঁর তৈরি ৩৬৯ ফুটের শিবের স্ট্যাচু। এই মূর্তির নাম লেখা হয়েছে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে। হিমাচল প্রদেশের সোলানের ১৫৬ ফুটের হনমানজির মূর্তিটিও তৈরি নরেশের হাতে।

    আরও পড়ুুন: সংসদের বাইরে গায়ে আগুন লাগানোর ছক কষেছিল লোকসভাকাণ্ডে ধৃত সাগর!

    লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে ঠাঁই করে নিয়েছে নরেশের এই কীর্তি। শিমলার জাকু মন্দিরে রয়েছে নরেশেরই হাতে গড়া ১০৮ ফুটের হনুমানজির মূর্তি। কেবল স্বদেশ নয়, রাজস্থানের এই শিল্পীর ভাস্কর্য শোভা পাচ্ছে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, পোল্যান্ড, সিসিলিস, মরিশাস, দুবাই, ওমান এবং রাশিয়ায়ও। অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীকুলামে রয়েছে ১৮০ ফুট হনুমানজির মূর্তি। এটিরও (Canada) রূপদান করেছেন নরেশ। প্রসঙ্গত, কানাডায় খুন হন নিজ্জর। অভিযোগের আঙুল ওঠে ভারতের দিকে। তার পরেই অবনতি হয় ভারত-কানাডা সম্পর্কে।

    ভারত-কানাডা তলিয়ে যাওয়া সম্পর্কে সুদিন ফিরছে নরেশের হাত ধরে?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Khalistani Terrorist Pannun: ভারতে আসছেন এফবিআই কর্তা, পান্নুন সম্পর্কে মুখ খুলবে এনআইএ

    Khalistani Terrorist Pannun: ভারতে আসছেন এফবিআই কর্তা, পান্নুন সম্পর্কে মুখ খুলবে এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরুপন্ত সিং পান্নুন (Khalistani Terrorist Pannun) সম্পর্কে এবার এফবিআইয়ের ডিরেক্টরের কাছে মুখ খুলবে ভারতের জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সংক্ষেপে, এনআইএ (NIA)। আগামী সপ্তাহে ভারতে আসতে পারেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের ডিরেক্টর খ্রিস্টোফার রে। তাঁর সামনেই পান্নুনের মুখোশ খুলবেন এনআইএর কর্তারা। ইতিমধ্যেই এনআইএর তরফে এ ব্যাপারে শুরু হয়ে গিয়েছে যাবতীয় প্রস্তুতি।

    পান্নুনকে খুনের চেষ্টার অভিযোগ

    এফবিআইয়ের ডিরেক্টর যে ভারত সফরে আসছেন, বুধবার তা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেট্টি। সূত্রের খবর, আসন্ন ভারত সফরে খ্রিস্টোফার কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআইয়ের পাশাপাশি এনআইএর সঙ্গেও সাক্ষাৎ করতে চলেছেন। সম্প্রতি এফবিআইয়ের তরফে আমেরিকার মাটিতে পান্নুনকে খুনের চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে এক ভারতীয় ও ভারতীয় এক গোয়েন্দা সংস্থার বিরুদ্ধে। আমেরিকার এহেন অভিযোগের আবহেই ভারত সফরে আসছেন এফবিআইয়ের ডিরেক্টর।

    কী বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

    এদিন (Khalistani Terrorist Pannun) নয়াদিল্লিতে আয়োজিত ‘গ্লোবাল টেকনোলজি সামিটে’ অংশ নিয়েছিলেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত গারসেট্টি। তিনি বলেন, “ভারত হল এক নম্বর দেশ যেখানে তিনি (মার্কিন অর্থ সচিব জেনেট ইয়েলেন) পা রেখেছেন আমেরিকা ছাড়া। চলতি বছরই তিনি চারবার এসেছেন। স্টেট সেক্রেটারি অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এদেশে এসেছেন তিনবার। প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন এখানে এসেছেন দুবার।” এর পরেই তিনি বলেন, “এফবিআই ডিরেক্টর আসছেন আগামী সপ্তাহে।” জানা গিয়েছে, ল’ এনফোর্সমেন্ট ইস্যুতে ভারত ও আমেরিকার সহযোগিতার সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতেই ভারতে আসছেন এফবিআই কর্তা। প্রসঙ্গত, এফবিআইয়ের ডিরেক্টর আসার ঠিক আগের দিনই ভারতে আসছেন মার্কিন প্রিন্সিপাল ডেপুটি ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজার জোনাথান ফিনার। ভারতের ডেপুটি ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইসার বিক্রম মিস্ত্রির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে কে? গুরুবারে ফের বৈঠকে বিজেপি নেতৃত্ব

    প্রসঙ্গত, গত মাসেই গুজরাটের আমেদাবাদের স্টেডিয়ামে খেলা ছিল বিশ্বকাপ ক্রিকেট ফাইনালের। ময়দানে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত-অস্ট্রেলিয়া। তার আগে বার দুয়েক দিল্লি বিমানবন্দর উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল খালিস্তানপন্থী জঙ্গি পান্নুন। চলতি মাসেও একবার হুমকি দিয়েছিল এই জঙ্গি। ভারত থেকে পালিয়ে গিয়ে আমেরিকায় রয়েছে পান্নুন। সম্প্রতি নিখিল গুপ্ত নামে এক ভারতীয় নাগরিক পান্নুনকে খুনের ষড়যন্ত্র করেছে বলে অভিযোগ তোলে (Khalistani Terrorist Pannun) আমেরিকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistani Separatists: এবার আমেরিকার গুরুদ্বারে খালিস্তানপন্থীদের হাতে হেনস্থার শিকার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত

    Khalistani Separatists: এবার আমেরিকার গুরুদ্বারে খালিস্তানপন্থীদের হাতে হেনস্থার শিকার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কটল্যান্ডের পর এবার মার্কিন মুলুক। ফের খালিস্থানপন্থী জঙ্গিদের (Khalistani Separatists) হাতে হেনস্থার শিকার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। নিউ ইয়র্কের হিকসভিল গুরুদ্বারের ভেতর তরণজিৎ সিং সান্ধুকে হেনস্থা করেছে তারা। বিচ্ছিন্নতাবাদীরা তরণজিতের বিরুদ্ধে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নিজ্জর ও পান্নুনকে হত্যার অভিযোগ এনেছে।

    তরণজিৎকে হেনস্থা

    দিন কয়েক আগে ওই গুরুদ্বারে প্রার্থনা করতে গিয়েছিলেন তরণজিৎ। প্রার্থনা শেষে তারানজিৎকে ঘিরে ধরে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ। তরণজিৎকে ধাক্কাধাক্কিও করা হয়। ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে হেনস্থার এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন বিজেপির মুখপাত্র আরপি সিং খালসা। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে কয়েকজন ব্যক্তি ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে ঘিরে রেখেছে। সেই সময় একজনকে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের উদ্দেশে বলতে শোনা যাচ্ছে, নিজ্জর খুন ও পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রে দায়ী ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। বিজেপি মুখপাত্র জানান, হেনস্থার (Khalistani Separatists) নেতৃত্বে ছিল মার্কিন খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিম্মত সিং। সারের গুরুদ্বারের সভাপতি ও কানাডায় খালিস্তানের সমর্থনে আয়োজিত গণভোটের সমন্বয়কারী হিম্মত।

    নিজ্জর খুনে কাঠগড়ায় ভারত

    ১৯ জুন কানাডায় এক গুরুদ্বারের সামনেই গুলি করে খুন করা হয় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরকে। সে খালিস্তান টাইগার ফোর্সের প্রধান ছিল। খালিস্তানপন্থী আর এক জঙ্গি গুরপন্তবন্ত সিং পান্নুনের ‘শিখস ফর জাস্টিসে’র মতাদর্শ প্রচারের দায়িত্ব ছিল টাইগার ফোর্সের ওপর। পান্নুনকে খুনের ষড়যন্ত্রে জড়িত সন্দেহে ভারতকে কাঠগড়ায় দাঁড় করান মার্কিন গোয়েন্দারা। তার আগে নিজ্জর খুনে কানাডা সরকার অভিযোগের আঙুল তুলেছিল ভারতের দিকে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সংসদে দাঁড়িয়ে ভারতকেই দোষারোপ করেছিলেন। তার পরেই তলানিতে গিয়ে ঠেকে ভারত-কানাডা সম্পর্ক। এবার খোদ বন্ধু দেশে হেনস্থার শিকার হলেন ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। এখন দেখার, এই ঘটনায় কী পদক্ষেপ করে জো বাইডেন প্রশাসন।

    আরও পড়ুুন: ‘শাহি সমাবেশ’কে সফল করাই পাখির চোখ রাজ্য বিজেপির, নেওয়া হচ্ছে একাধিক পদক্ষেপ

    প্রসঙ্গত, অক্টোবর মাসে স্কটল্যান্ডের একটি গুরুদ্বারে প্রবেশ করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হন ব্রিটেনে ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম ডোরাইস্বামী। সেই সময় খালিস্তানপন্থীরা ভারত বিরোধী স্লোগানও দিতে থাকে। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের হেনস্থার শিকার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। ঘটনাস্থল এবার আমেরিকা (Khalistani Separatists)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Khalistani Threat: ‘‘হামাসের ধাঁচে হামলা ভারতে’’! যুদ্ধের আবহে হাওয়া গরমের চেষ্টা খালিস্তানি জঙ্গি পান্নুনের

    Khalistani Threat: ‘‘হামাসের ধাঁচে হামলা ভারতে’’! যুদ্ধের আবহে হাওয়া গরমের চেষ্টা খালিস্তানি জঙ্গি পান্নুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বাতাসে গোলা-বারুদের গন্ধ। যুদ্ধ চলেছ পৃথিবীর দুই পকেটে। একটি প্রাচ্যে – ইজরায়েল-হামাসের, অন্যটি পাশ্চাত্যে – রাশিয়া-ইউক্রেনে। যুদ্ধের এই আবহে চোখ রাঙাচ্ছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা (Khalistani Threat)। ভারত থেকে পলাতক মোস্ট ওয়ান্টেড এই বিচ্ছিন্নতাবাদীরা বিদেশি শক্তির সমর্থন জোগাড় করে হুমকি দিচ্ছে ভারতকে।

    পান্নুনের হুমকি মোদিকে

    হামাস যেভাবে হামলা চালিয়েছে ইজরায়েলে, তেমনিভাবে ভারতের ওপর হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছে খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদী গুরপতওয়ান্ত সিং পান্নুন। ‘শিখ ফর জাস্টিস’ নামে নিষিদ্ধ এক সংগঠনের নেতা পান্নুন। এক্স হ্যান্ডেলে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও বার্তায় পান্নুনকে দেখা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ভারতকে হুমকি দিতে। যে সময় সে হুমকি দিচ্ছে ভারতকে, সেই সময় স্ক্রিনে ইজরায়েলে হামাসের হামলার ভিডিও চলছিল।

    কী বলছে পান্নুন?

    পান্নুনকে (Khalistani Threat) বলতে শোনা যায়, “প্যালেস্তাইনের মতো পঞ্জাবের বাসিন্দারাও প্রত্যুত্তর দেবে। ভারতের এটা মনে রাখা দরকার, হিংসা কেবলই হিংসার জন্ম দেয়। বহু পঞ্জাবী কর্মসূত্রে প্যালেস্তাইনে রয়েছেন। তাঁরা এবার উত্তর দেবেন। ভারত যদি পঞ্জাবকে দখল করে রাখে, তাহলে প্রত্যাঘাত আসবেই। এজন্য দায়ী থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।” ভিডিওর শেষের দিকে খালিস্তানপন্থী এই বিচ্ছিন্নতাবাদীকে বলতে শোনা যায়, “শিখ ফর জাস্টিস ব্যালটে বিশ্বাস করে। নির্বাচনে বিশ্বাস করে। পঞ্জাবের মুক্তির দিন আসতে চলেছে। এবার ভারতকে বেছে নিতে হবে কোনটা চায় তারা – ব্যালট বা বুলেট।”

    বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগেও একবার হুমকি দিয়েছিল পান্নুন। ৫ অক্টোবর শুরু হয়েছে বিশ্বকাপ ক্রিকেট। তার আগে দিল্লির বহু জায়গায় খালিস্তানপন্থী স্লোগান এবং ছবি দেওয়া পোস্টার দেখা গিয়েছে। এই ঘটনার নেপথ্যে পান্নুনের সংগঠনের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ। এছাড়া বহু ভারতবাসীর কাছে ব্রিটেনের একটি নম্বর থেকে ফোন আসছে। তাতে শোনানো হচ্ছে রেকর্ড করা বার্তা। এই বার্তা পাঠানোর অভিযোগও উঠেছে পান্নুনের সংগঠনের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুুন: আবুধাবিতে প্রথম হিন্দু মন্দিরের উদ্বোধন করবেন মোদি, কবে জানেন?

    ২০ জুন কানাডার কলম্বিয়া প্রদেশে (Khalistani Threat) প্রকাশ্যে খুন হন খালিস্তানপন্থী নেতা হরদীপ সিং নিজ্জর। ওই ঘটনায় ভারতের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী। অভিযোগ অস্বীকার করে ভারত। তার পর থেকেই বিশ্বজুড়ে বাড়বাড়ন্ত দেখা গিয়েছে খালিস্তানপন্থীদের। জনসমর্থন জোগাড় করতে ভারত-বিরোধী স্লোগান দিচ্ছে তারা। হামলা চালাচ্ছে মন্দিরে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Amritpal Singh: ভারত ছেড়ে পালানোর চেষ্টা! বিমানবন্দরেই আটক অমৃতপালের স্ত্রী কিরণদীপ

    Amritpal Singh: ভারত ছেড়ে পালানোর চেষ্টা! বিমানবন্দরেই আটক অমৃতপালের স্ত্রী কিরণদীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমৃতসর বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের বিমান ধরার পথে আটকানো হল খলিস্তানপন্থী (Pro Khalistan) নেতা অমৃতপাল সিংয়ের (Amritpal Singh) স্ত্রী কিরণদীপ কৌরকে (Kirandeep Kaur)। বৃহস্পতিবার তাঁকে আটক করল পাঞ্জাব পুলিশ (Punjab Police)। এদিন দুপুর দেড়টায় তিনি এয়ার ইন্ডিয়া এআই ১৬৯ ফ্লাইটে চড়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ইমিগ্রেশন বিভাগের কর্তারা কিরণদীপকে বিমানবন্দরে প্রবেশ করতে বাধা দেয়। পুলিশ সূত্রের খবর, বিমানবন্দরের মধ্যেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্তকারীরা। 

    আটক কিরণদীপ

    পুলিশ সূত্রে খবর, পলাতক খালিস্তানপন্থী স্বঘোষিত ধর্মগুরু অমৃতপাল সিং (Amritpal Singh)-এর স্ত্রী কিরণদীপ এদিন লন্ডনের বিমান ধরে ভারত ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। অমৃতসর বিমানবন্দরে শুল্ক দফতরের অফিসারদের প্রথমে চোখ পড়ে কিরণদীপের উপর। অমৃতপাল পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে বেড়ালেও কিরণদীপকে নজরে রাখা হয়েছিল। কিরণদীপ পাঞ্জাবে জন্মেছিলেন। তবে, ছোটবেলাতেই পরিবারের সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান। সেই থেকে তিনি ইংল্যান্ডেই থাকতেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁকে বিবাহ করেছেন অমৃতপাল। বিয়ের পর কিরণদীপ পাঞ্জাবে এসে অমৃতপালের পৈতৃক গ্রামে বসবাস শুরু করেন। কিরণদীপের পরিবার আদতে জলন্ধরের বাসিন্দা।

    আরও পড়ুন: হিন্দু নেতাদের খুন করতে প্রশিক্ষণ শিবির চালাচ্ছিল পিএফআই?

    অধরা অমৃতপাল

    পাঞ্জাব পুলিশের সন্দেহ, ওয়ারিস পাঞ্জাব দি-এর জন্য বিদেশ থেকে অর্থ সংগ্রহ করছেন কিরণদীপ। গত ১৮ মার্চ, অমৃতপাল এবং তাঁর প্রতিষ্ঠিত দল ‘ওয়ারিশ পঞ্জাব দি’র সদস্যদের বিরুদ্ধে ধরপাকড় শুরু করেছিল পাঞ্জাব পুলিশ। তার কয়েকদিন আগেই, অমৃতপাল এবং তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা সশস্ত্র অবস্থায় পাঞ্জাবের এক থানায় হামলা চালিয়েছিল। অমৃতপাল (Amritpal Singh) ও তাঁর সঙ্গীদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করা, হত্যার চেষ্টা, পুলিশের উপর হামলা এবং সরকারি কর্মীদের কর্তব্য পালনে বাধাদান-সহ ভারতীয় দণ্ডবিধির বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা করা হয়েছে। তবে, অভিযান শুরুর পর থেকে একমাস পেরিয়ে গেলেও অমৃতপালকে এখনও ধরা যায়নি। পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে বারবার পালিয়েছে সে। পুলিশ তাঁর বেশকিছু অনুগামী এবং সমর্থকদের আটক করেছে ইতিমধ্যে। ঘটনার রেশ ছড়িয়েছে বিদেশের মাটিতেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amritpal Singh: আন্দোলনের টাকা জোগাড় করতে  সেক্স চ্যাটের ফাঁদ পেতেছিলেন অমৃতপাল?

    Amritpal Singh: আন্দোলনের টাকা জোগাড় করতে  সেক্স চ্যাটের ফাঁদ পেতেছিলেন অমৃতপাল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুণের শেষ নেই পলাতক খালিস্তানপন্থী (Khalistani) নেতা অমৃতপাল সিংহের (Amritpal Singh)! আন্দোলনের টাকা জোগাড় করতে সেক্স চ্যাটের ফাঁদ পেতেছিলেন পঞ্জাব (Punjab) ওয়ারিস দে সুপ্রিমো। অন্তত পুলিশের দাবি তেমনই। ইতিমধ্যেই স্বঘোষিত ওই শিখ ধর্মগুরুর কিছু ফোন চ্যাটিং ও ভয়েস নোটের সন্ধান পেয়েছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, সেক্স চ্যাট করতে একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতেন অমৃতপাল।

    অমৃতপাল সিংহের (Amritpal Singh) গুণপনা…

    তদন্তকারীদের কথায়, বিবাহিত কিংবা অবিবাহিত মহিলাদের সঙ্গে প্রেমের অভিনয়ে সিদ্ধহস্ত ছিলেন খালিস্তানপন্থী ওই নেতা। নতুন কোনও মহিলার সঙ্গে আলাপ হলেই, যৌন উত্তেজক কথাবার্তা শুরু করে দিতেন তিনি (Amritpal Singh)। পঞ্জাব পুলিশের এক আধিকারিক জানান, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অমৃতপালের পাতা ফাঁদে পা দিতেন মহিলারা। সেক্স চ্যাট শুরু হলেই সেগুলি রেকর্ড করা হত। পরে সেগুলি দেখিয়েই ব্ল্যাকমেইলিংয়ের মাধ্যমে টাকা আদায় করতেন তিনি। বেশি টাকা পেতে অনেক সময় অশ্লীল ভিডিও বা সুপার ইম্পোজ করা ভিডিও-ও ব্যবহার করতেন অমৃতপাল।

    পঞ্জাব পুলিশের এক শীর্ষ কর্তা বলেন, ইন্সটাগ্রামে আমরা যে ধরনের চ্যাটিং পেয়েছি, তা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো। একজন মহিলাকে অমৃতপাল লিখেছে, আমাদের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক তাহলে পাকা হল? মধুচন্দ্রিমায় আমরা দুবাইতে যাব। জানা গিয়েছে, অমৃতপালের বিভিন্ন ডেরা থেকে উদ্ধার হওয়া একাধিক মোবাইল ফোনে এরকম প্রায় ১২টি ভয়েস নোটের হদিশ মিলেছে। ফোনের ইনবক্সেও মিলেছে সেক্স চ্যাটের হদিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, সেক্স চ্যাটের ক্ষেত্রে অমৃতপাল যেমন টার্গেট করতেন বিবাহিত মহিলাদের, তেমনি অবিবাহিত মহিলারাও ছিলেন তাঁর নজরে। অতিরিক্ত টাকা পেতেই এসব করা হত বলে অনুমান পুলিশ কর্তাদের।

    আরও পড়ুুন: আর সাংসদ নন রাহুল গান্ধী! লোকসভার সদস্যপদ খারিজ করলেন স্পিকার ওম বিড়লা

    পঞ্জাব পুলিশের ইনসপেক্টর জেনারেল (হেডকোয়ার্টারস) সুখচাঁইন সিংহ গিল বলেন, তাজিন্দির সিংহ গিলকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং তাঁর মোবাইলে আসা বিভিন্ন মেসেজ থেকে জানা গিয়েছে অনেক কিছুই। এটাও জানা গিয়েছে, অমৃতপালরা (Amritpal Singh) দেশ-বিরোধী কাজকর্মে লিপ্ত ছিল। প্রসঙ্গত, তাজিন্দর হলেন অমৃতপালের ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষী। পুলিশের ওই কর্তা বলেন, কিছু ভিডিও উদ্ধার হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, জুল্লুপুর খেরা এলাকায় অমৃতপালরা গুলি চালনা অনুশীলন করছে। অমৃতপালের ডেরা থেকে উদ্ধার হওয়া কিছু ফুটেজ ও ছবি থেকে এটাও জানা গিয়েছে, তারা আনন্দপুর খালসা ফৌজের হলোগ্রামও তৈরি করেছে। অস্ত্রশস্ত্র লোডিং-আনলোডিংয়ের ভিডিও-ও পাওয়া গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share