Tag: Ladakh

Ladakh

  • India China Relation: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারত-চিন সেনা প্রত্যাহারের ছবি ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    India China Relation: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারত-চিন সেনা প্রত্যাহারের ছবি ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে ভারত এবং চিন (India China Relation)। সূত্রের দাবি, এর মধ্যে রয়েছে লাদাখের (Ladakh) ডেপসাং ও ডেমচক অঞ্চলও। শুক্রবার তোলা স্যাটেলাইট চিত্রগুলো এর প্রমাণ দিয়েছে। স্যাটেলাইট চিত্রগুলোতে একাধিক স্থানে কাঠামোগুলোর হ্রাস দেখা গিয়েছে, যা ভারত-চিন দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের শেষের সংকেত হতে পারে। শীতের আগে দুই দেশের এই পদক্ষেপ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। 

    স্যাটেলাইট চিত্র প্রমাণ

    প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, ২০২০ সালের এপ্রিল মাসের আগে সেনা যেখানে ছিল সেখানেই সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দুই দেশের সেনাকে। মার্কিন ভিত্তিক ম্যাক্সার টেকনোলজিসের স্যাটেলাইট চিত্রে গত কয়েক দিনে বিভিন্ন কাঠামো এবং আশ্রয়স্থল ভাঙার চিত্র দেখা গিয়েছে। অঞ্চলটিতে এখনও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক চিনা কাঠামো রয়ে গেছে, যা সংঘাতকালীন সময়ে তাদের উপস্থিতির মাত্রা নির্দেশ করে। তবে, ভারতের আশা কথা রাখবে চিন। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই সরানোর প্রক্রিয়া শেষ হবে। আগের ছবিতে যে জায়গায় কাঠামোগুলি ধরা পড়েছিল এখন সে জায়গায় নেই।

    আরও পড়ুন: রাস্তায় যুবতীকে চুম্বন ‘মদ্যপ’ মহিলা পুলিশকর্মীর! ভাইরাল ভিডিও, আক্রমণ বিজেপির

    সীমান্তে শান্তি কাম্য

    চিনের (India China Relation) সঙ্গে প্রায় সাড়ে তিন হাজার কিলোমিটার সীমান্ত ভাগ করে নিয়েছে ভারত। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার বেশ কিছু জায়গায় ভারতের জমি দখল করে রেখেছিল চিনা বাহিনী। আর এবার সেই জটই কাটতে চলেছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ভারত এবং চিনের মধ্যস্থতাকারীরা লাগাতার আলোচনা করেছেন। তার পরে বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে একমত হয়েছে দুই দেশ। সেনা সরানো নিয়ে সহমত হওয়ার পরে দুই দেশের সম্পর্কের বরফ আরও গলে ব্রিকস সম্মেলনে। গালওয়ান সংঘর্ষের পরে প্রথমবার বৈঠকে বসেন নরেন্দ্র মোদি এবং শি জিনপিং। ২০১৯ সালের পর এই প্রথমবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসলেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। সেখানে মোদি সাফ জানিয়ে দেন, সীমান্তে শান্তি ফেরানোই অগ্রাধিকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ladakh: লক্ষ্য উন্নত পরিষেবা প্রদান! লাদাখে পাঁচটি নতুন জেলা তৈরি করল মোদি সরকার

    Ladakh: লক্ষ্য উন্নত পরিষেবা প্রদান! লাদাখে পাঁচটি নতুন জেলা তৈরি করল মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল লাদাখে (Ladakh) তৈরি করা হল পাঁচটি নতুন জেলা। সোমবার, জন্মষ্টামীর দিন নতুন জেলাগুলির নাম ঘোষণা করেছে মোদি সরকার। এই নিয়ে সমাজ মাধ্যমে পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। প্রধানমন্ত্রী মোদি লাদাখের মানুষকে অভিনন্দন জানিয়েছেন নিজের ট্যুইট বার্তায়। প্রসঙ্গত, অমিত শাহের মন্ত্রকই লাদাখের প্রশাসন পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে। উন্নত পরিষেবা প্রদানের উদ্দেশেই এমন সিদ্ধান্ত বলে নিজের পোস্টে জানিয়েছেন শাহ।

    লাদাখের (Ladakh) নতুন ৫ জেলার নাম

    ২০১৯ সালেই ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করা হয় লাদাখকে। লাদাখের প্রশাসনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, এত দিন লাদাখে দু’টি জেলা ছিল একটি লেহ এবং অপরটি কার্গিল। এ বার নতুন করে পাঁচটি জেলায় ভাগ করা হল লাদাখকে (Ladakh)। নতুন পাঁচটি জেলা হল- জানস্কার, দ্রাস, শাম, নুবরা এবং চাংথাং। অমিত শাহ জানিয়েছেন, এই পদক্ষেপ করার ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষের কাছে সরকারি পরিষেবা আরও সহজে ও দ্রুত পৌঁছে দেওয়া যাবে।

    অমিত শাহের পোস্ট লাদাখ নিয়ে (Ladakh)

    সমাজমাধ্যমে পোস্টে শাহ লিখেছেন, ‘‘উন্নত এবং সমৃদ্ধ লাদাখ গড়ার যে লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অনুসরণ করছেন, তার প্রেক্ষিতেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক লাদাখকে পাঁচটি জেলায় ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জানস্কার, দ্রাস, শাম, নুবরা এবং চাংথাং নামের পাঁচটি জেলা লাদাখের (Ladakh) মানুষের কাছে সরকারি পরিষেবা আরও ভালো ভাবে এবং আরও দ্রুত পৌঁছে দেবে। লাদাখের মানুষের জন্য অসংখ্য সুযোগ তৈরি করতে বদ্ধ পরিকর মোদি সরকার।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ladakh: হড়পা বানে ভেসে গেল সেনার ট্যাঙ্ক, আধিকারিক-সহ মৃত ৫

    Ladakh: হড়পা বানে ভেসে গেল সেনার ট্যাঙ্ক, আধিকারিক-সহ মৃত ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাহাড়ি নদী পার হতে গিয়েই বিপত্তি। হড়পা বানে ভেসে গেলে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্ক। ঘটনায় পাঁচ জওয়ানের মৃত্যু। এঁদের মধ্যে একজন জুনিয়র কমিশনড অফিসার, বাকি চারজন জওয়ান। শুক্রবার সন্ধেয় ঘটনাটি ঘটে লাদাখের কাছে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার নিকটবর্তী দৌলত বেগ ওল্ডি এলাকায়। মৃত জওয়ানদের দেহ উদ্ধার হয়েছে বলে শনিবার জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের কর্তারা।

    হড়পা বানে বিপত্তি (Ladakh)

    জানা গিয়েছে, এদিন টি-৭২ ট্যাঙ্কে চড়ে নদী পার হচ্ছিলেন ওই জওয়ানরা (Ladakh)। রাতের অন্ধকারে কীভাবে পাহাড়ি নদী পার হতে হয়, চলছিল তারই অনুশীলন। হঠাৎই নদীতে চলে আসে হড়পা বান। জলের তোড়ে ভেসে যায় ট্যাঙ্কটি। দ্রুত শুরু হয় উদ্ধারকাজ। একে একে উদ্ধার হয় পাঁচজনেরই দেহ। জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনাটি ঘটে লাদাখ থেকে ১৪৮ কিলোমিটার দূরে মন্দির মোড় এলাকায়।

    হড়পা বানে আগেও ভেসেছেন জওয়ান

    গত বছর জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চ জেলায় হড়পা বানে ভেসে গিয়ে মৃত্যু হয়েছিল ভারতীয় সেনাবাহিনীর দুই জওয়ানের। কাকতালীয়ভাবে সেই দিনটিও ছিল শনিবার। সেনা সূত্রে খবর, সেদিন সুরানকোট এলাকার দগরা নালা পার হওয়ার চেষ্টা করছিলেন নায়েব সুবেদার কুলদীপ সিং এবং সিপাই তেলু রাম। সেই সময়ই চলে আসে হড়পা বান। জলের তোড়ে ভেসে যান দুই জওয়ানই। পরে দেহ উদ্ধার হয়েছিল তাঁদের।

    আর পড়ুন: সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট ‘পক্ষপাতদুষ্ট’, জানাল নয়াদিল্লি

    কৌশলগতভাবে লাদাখের গুরুত্ব ভারত এবং চিন দুই দেশের কাছেই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বছরভর এখানকার তাপমাত্রার পারদ নীচের দিকে থাকলেও, শত্রুর চোখে চোখ রেখে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন ভারতীয় সেনা বাহিনীর জওয়ানরা। এজন্য তাঁদের পার হতে হয় কঠোর অনুশীলন-পর্ব। এই অনুশীলন-পর্বের মধ্যেই রয়েছে রাতের অন্ধকারের বুক চিরে কীভাবে চালাতে হয় ট্যাঙ্ক, কীভাবেই বা পার হতে হয় পাহাড়ি নদী। সমস্তরকমের প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও শত্রুর মোকাবিলা কীভাবে করতে, তাও শেখানো হয় জওয়ানদের। এদিন গভীর রাতে সেরকমই এক প্রশিক্ষণ-পর্ব চলাকালীন ঘটে দুর্ঘটনা। যে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে পাঁচ জওয়ানের (Ladakh)।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ladakh: লাদাখ যাওয়ার সব-ঋতুতে ব্যবহারযোগ্য তৃতীয় গিরিপথ নির্মাণ করছে কেন্দ্র

    Ladakh: লাদাখ যাওয়ার সব-ঋতুতে ব্যবহারযোগ্য তৃতীয় গিরিপথ নির্মাণ করছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার লাদাখ পৌঁছনো হবে আরও সহজ। লাদাখে (Ladakh) পৌঁছনোর জন্য নয়া গিরিপথ খনন করতে চলছে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন (বিআরও)। এই গিরিপথটি নিম্মু-পদুম-দারচা (NPD) রুটের সঙ্গে সংযুক্ত হবে। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি থেকে শিনকু লা পাসের (Shinku-La Pass Ladakh) নীচে একটি টানেল নির্মাণ শুরু করবে বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন (BRO)। এই গিরিপথ নির্মাণ হলে লাদাখ যাওয়ার জন্য সব ঋতুতে ব্যবহৃত তৃতীয় সড়ক হবে এটি। এর ফলে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জেরদার হবে। একই সঙ্গে লাদাখের পর্যটন ব্যবসাও উন্নত হবে।

    চিনকে টেক্কা

    নিম্মু-পদ্মম-দরচা (Ladakh) রাস্তাটির কৌশলগত দিক থেকেও গুরুত্ব রয়েছে। নয়া এই রাস্তা খুলে গেলে লাদাখের আবহাওয়ার খবরও দ্রুত মিলবে। এই রাস্তা প্রতিরক্ষা প্রস্তুতিকে শক্তিশালী করবে এবং ওই উপত্যকায় অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকাও নেবে। এই টানেল তৈরি হলে সহজ হয়ে যাবে অনেক কিছুই। শিনকু লা পাসের (Shinku-La Pass Ladakh) নীচে এই গিরিপথ তৈরি হলে মানালি থেকে লেহ্ যাওয়ার সময় পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা কমে যাবে। ৪.১ কিলোমিটার দীর্ঘ এই গিরিপথটি ১৬ হাজার ৬১৫ ফুট উচ্চতায় শিনকু লা পাসের নীচে ১৫ হাজার ৮০০ ফুট উঁচুতে খনন করা হবে। এই গিরিপথ নির্মাণ হলে এটি হবে বিশ্বের সর্বোচ্চ টানেল হয়ে উঠবে। এটি ১৫ হাজার ৫৯০ ফুট উঁচুতে চিনের মিলা টানেলকেও ছাড়িয়ে যাবে।

    আরও পড়ুন: কপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি, সেদেশের বিদেশমন্ত্রীও

    সহজ হবে যোগাযোগ

    লাদাখে (Ladakh) যাওয়ার অন্য দুটি রুট হল শ্রীনগর-দ্রাস-কারগিল এনএইচ-১ডি হাইওয়ে, যা ১১,৫৭৫ ফুট উঁচু জোজি-লা পাসের উপর দিয়ে যায় এবং মানালি-সারচু-লেহ হাইওয়ে। ভারী তুষারপাত এবং তুষারপাতের কারণে এই দুটি রুট সাধারণত প্রতি শীতে প্রায় ছয় মাস অবরুদ্ধ থাকে। নতুন এই সুড়ঙ্গপথ সারা বছরই খোলা রাখার মতো রে তৈরি করা হচ্ছে। হিমালয়ের বুক চিড়ে এই সুড়ঙ্গ পথটি জুড়বে লাদাখের (Ladakh) কার্গিল এবং মানালিকে (Shinku-La Pass Ladakh)। এই সুড়ঙ্গটি তৈরি করতে ভারতকে বহু প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হবে। এই সুড়ঙ্গের পরিকল্পিত দৈর্ঘ্য ৪.১ কিলোমিটার। পাহাড় ফাটিয়ে ওই উচ্চতায় গিরিপথ তৈরি করতে কোটি কোটি টাকা খরচ হবে। এত উঁচুতে পাহাড় কাটা মুখের কথা নয়। এর জন্য টলাতে হবে সাড়ে চার কোটি বছরের পুরনো পাথরকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “সিয়াচেন ভারতের বীরত্ব ও সাহসের রাজধানী”, বললেন রাজনাথ সিং

    Rajnath Singh: “সিয়াচেন ভারতের বীরত্ব ও সাহসের রাজধানী”, বললেন রাজনাথ সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সিয়াচেন (Siachen) ভারতের বীরত্ব ও সাহসের রাজধানী”, বলে মন্তব্য করলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেন পরিদর্শনে গিয়ে এমনই বললেন, প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Defence Ministar)। সোমবার সকালেই দিল্লি থেকে সিয়াচেনের উদ্দেশ্যে রওনা দেন তিনি। সিয়াচেনে পৌঁছে তিনি বেস ক্যাম্পে (Siachen base camp) বীর সৈনিকদের স্মৃতিসৌধে পুস্তস্তবক অর্পণ করে সাহসী বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

    কী বললেন রাজনাথ?

    রাজনাথ সিং পৌঁছতেই জওয়ানরা ‘ভারত মাতা কি জয়’ প্রতিধ্বনিতে সিয়াচেন মুখরিত করে তোলেন। এরপর সেখানকার বীর যোদ্ধাদের সঙ্গে সময় কাটান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। সিয়াচেন হিমবাহের কুমার পোস্টে মোতায়েন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করে মিষ্টিমুখও করেন তিনি। এরপর রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) বলেন, “বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেন হিমবাহে আপনারা যেভাবে দেশকে রক্ষা করেছেন, তার জন্য আমি আপনাদের অভিনন্দন জানাই। সিয়াচেন কোনও সাধারণ জায়গা নয়। এটি দেশের সার্বভৌমত্ব ও অধ্যাবসার প্রতীক। আমাদের জাতীয় সংকল্পের প্রতিনিধিত্ব করে সিয়াচেন। আমাদের রাজধানী দিল্লি, মুম্বই আমাদের অর্থনৈতিক রাজধানী, আমাদের প্রযুক্তির রাজধানী বেঙ্গালুরু, কিন্তু সিয়াচেন বীরত্ব ও সাহসের রাজধানী।”

    আরও পড়ুনঃহাইকোর্টের রায়ে বিপাকে নির্বাচন কমিশন, ভোটের ডিউটি করবেন কারা?

    ৪০ বছর পূর্ণ ‘অপারেশন মেঘদূত’

    জানা গেছে, এই অঞ্চলের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পান্ডের সাথে এদিন সাক্ষাত করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। প্রসঙ্গত, ১৯৮৪ সালের ১৩ এপ্রিল ভারতীয় সেনাবাহিনীরা পাকিস্তানকে পরাজিত করে সিয়াচেনকে রক্ষা করে ‘অপারেশন মেঘদূত’ মিশনের মাধ্যমে। ১৩ এপ্রিল, ২০২৪ সালে ‘অপারেশন মেঘদূত’ ৪০ বছর পূর্ণ করেছে। সেই স্মৃতির উদযাপনেই প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সিয়াচেন পরিদর্শন। উল্লেখ্য, প্রায় ২০ হাজার ফুট উচ্চতায় কারাকোরাম পর্বতমালায় অবস্থিত। সিয়াচেন হিমবাহ বিশ্বের সর্বোচ্চ সামরিক অঞ্চল হিসাবে পরিচিত, যেখানে সৈন্যদের তুষারপাত (snowfall) এবং প্রবল ঝড়ের সাথে প্রতিনিয়ত লড়াই করে দেশকে রক্ষা করতে টিকে থাকতে হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ladakh: সব মরশুমেই যাতায়াত সহজ! চিনকে ঠেকাতে লাদাখে নতুন রাস্তা নির্মাণ করছে কেন্দ্র

    Ladakh: সব মরশুমেই যাতায়াত সহজ! চিনকে ঠেকাতে লাদাখে নতুন রাস্তা নির্মাণ করছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাদাখে (Ladakh) চিনা আগ্রাসন রুখতে সদা সক্রিয় কেন্দ্র। তাই প্রতিদিনই এই অঞ্চলের উন্নতি ও সুরক্ষার জন্য নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। এবার লাদাখের (Ladakh) নিম্মু-পদম-দারচা সড়ক (Nimmu- Padam -Darcha Road) নির্মাণ করতে চলেছে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন (BRO)। এই রাস্তা সহজে মানালি থেকে লেহকে যুক্ত করবে। এই রাস্তা যে কোনও মরশুমে খোলা রাখা যাবে। এই রাস্তা সেনা চলাচলে সহায়তা করবে। ওই অঞ্চলের পর্যটনকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাবে, বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের।

    কোথা থেকে কোথায় যাবে নয়া রাস্তা

    নতুন রাস্তাটি মানালি-লেহ এবং শ্রীনগর-লেহ ছাড়াও লাদাখের (Ladakh) অন্তর্বর্তী অঞ্চলের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন (বিআরও) সম্প্রতি এই নতুন রাস্তা নির্মাণের কথা জানিয়েছে। নিম্মু-পদম-দারচা সড়কটি ২৯৮ কিলোমিটার বিস্তৃত। রাস্তাটি কার্গিল-লেহ হাইওয়েতে দারচা এবং নিম্মুর মাধ্যমে মানালি থেকে লেহকে সংযুক্ত করবে। এই রাস্তাটি কেবল শিনকুন লা (১৬,৫৫৮ ফুট) পাস অতিক্রম করবে। এই রাস্তার উপর টানেল তৈরির কাজ শুরু করতে চলেছে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন। শীতেও এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা যাবে।

    এই সড়ক নির্মাণের সুবিধা

    এই রাস্তাটি লাদাখের (Ladakh) দুর্গম কয়েকটি অঞ্চলকে সংযুক্ত করবে। আগে এই দুর্গম অঞ্চলগুলিতে সেনার পক্ষে যাওয়া সম্ভব হতো না। সড়কটি তৈরি হলে সেই সমস্যা অনেকটাই মিটবে। ভারত-চিন সীমান্তের কাছাকাছি এই অঞ্চলে নতুন রাস্তাটি সেনাবাহিনীর কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ২০২০ সালে লাদাখে চিনা আগ্রাসনের পর, নজরদারিতে জোর দেয় প্রতিরক্ষামন্ত্রক। নজরদারি ঠিক মতো না চলানোর দরুণ হামলার আগাম খবর পাওয়া যায়নি বলে মনে করেন সেনা আধিকারিকদের একাংশ। এরপর নজরদারি চালানোর জন্য অধিক সংখ্যক সেনা মোতায়েনের পাশাপাশি সড়ক নির্মাণে জোর দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: ২৬/১১ জঙ্গিদমনের নায়ক মুম্বই এটিএস প্রধান সদানন্দ দাতে এবার এনআইএ-র মাথায়

    তবে শুধু সেনা যাতায়াতের জন্য নয়, পর্যটনের দিকে নজর রেখেই তৈরি করা হয়েছে এই রাস্তা। রাস্তাটি তৈরির ফলে পর্যটনে ঢল নামবে বলে মনে করছে কেন্দ্র। সেই সঙ্গে আর্থ সামাজিক উন্নয়নেও রাস্তাটি আগামী দিনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলেও মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • LAC Situation: ‘‘আমাদের এলাকা এটা’’, চিনা সেনাদের যোগ্য জবাব দিলেন লাদাখের মেষপালকরা

    LAC Situation: ‘‘আমাদের এলাকা এটা’’, চিনা সেনাদের যোগ্য জবাব দিলেন লাদাখের মেষপালকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার ভারতীয় ভূখণ্ডে অস্ত্র নিয়ে চিনা সেনাদের ঘুরে বেড়ানোর ভিডিও ভাইরাল হল৷ লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে ভেড়া চরাতে গিয়েছিলেন এক দল রাখাল। ভেড়া চরাতে গিয়ে চিনের সেনার সামনে পড়েন তাঁরা। চিনের সেনারা তাঁদের সেই জায়গা থেকে চলে যেতে নির্দেশ দেয়। কিন্তু এই রাখাল দল ভয় না পেয়ে জানিয়ে দেয়, এটা তাঁদের দেশ ভারতের জায়গা। এখান থেকে তাঁরা সরবে না। এই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। লাদাখের ওই রাখালদের সাহসিকতায় মুগ্ধ নেটিজেনরা।

    কী ঘটেছিল

    সম্প্রতি একটি ভিডও-য় দেখা যায়, লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন চুসুল এলাকায় চিনা সেনাদের সঙ্গে মেষপালকদের চরম কথাকাটাকাটি হচ্ছে। গত ২ জানুয়ারির ঘটনা। লাদাখ অটোনমাস হিল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিলের বিরোধী দলনেতা তথা কাউন্সিলর শেরিং নামগিয়াল একটি ৬.৫০ মিনিটের ভিডিও শেয়ার করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে একটা কমব্যাট গাড়িতে চেপে ৬-৮জন চিনা সেনা এসেছে। সেখানে তারা বার বার সাইরেন বাজিয়ে ভেড়া, ছাগলদের ভয় পাইয়ে দিচ্ছে। তবে চিনা সেনার এই ধমকিতে গুটিয়ে যায়নি মেষপালকরা। তাঁরা সাহসিকতার সঙ্গে বলেন, “আমাদের এলাকা এটা। এখান থেকে যাব না।” এমনকী কয়েকটা পাথরও তারা ছুঁড়ে দেন। মেষপালকরা জানিয়ে দেন, এটা ভারতের এলাকা। এখান থেকে যাব না। উত্তপ্ত কথাবার্তার পরে চিনের সেনারা এলাকা ছেড়ে চলে যায়।

    চিনের ঘৃণ্য আচরণ

    লাদাখ অঞ্চলে চিন এ ধরনের তৎপরতা আগেও চালিয়েছে। পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলএসি) চিনা সেনাদের ঘৃণ্য কার্যকলাপ প্রকাশ্যে এসেছে বারবার। গত কয়েক বছর ধরেই লাদাখের পরিস্থিতি দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়েছে। পূর্ব লাদাখে চিন সীমান্তে ভারতীয় এবং চিনা সেনার হাতাহাতির ঘটনাও ঘটেছিল। তার পর থেকেই ওই এলাকায় সেনার নজরদারি কয়েক দিন বেড়েছে। এই পরিস্থিতির জেরে ওই উপত্যকা এলাকায় পশুদের চরাতে নিয়ে যাওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতি এখন শান্ত থাকায় সেখানে গিয়েছিলেন ওই রাখালরা। এ বিষয়ে আর্মি চিফ জেনারেল মনোজ পাণ্ডে সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে বলেছেন, “এক বছরের বেশি সময় ধরে ওই এলাকায় কোনও সমস্যা দেখা যায়নি। সেনা স্তরে আমাদের কতাবার্তা অনেকটাই সফল হয়েছে। কূটনৈতিক এই আলোচনা বজায় থাকবে আগামী দিনে। পরিস্থিতি স্টেবল থাকলেও এলাকা সেনসিটিভ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ঘন কুয়াশায় দেরিতে চলছে শতাধিক বিমান-ট্রেন, শীতে কাঁপছে উত্তর ভারত

    Weather Update: ঘন কুয়াশায় দেরিতে চলছে শতাধিক বিমান-ট্রেন, শীতে কাঁপছে উত্তর ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে ঘন কুয়াশার কারণে চলাচলে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে রেল-বিমান পরিষেবায়। মোট ১৫০টি বিমান খারাপ আবহাওয়ার (Weather Update) কারণে বিলম্বিত হয়েছে। বেশ কিছু বিমানের গতিপথও বদল করা হয়েছে। একই ভাবে বহু দূরপাল্লার ট্রেন দেরিতে চলছে। অনেক ট্রেন একটি জায়গায় ঠায় দাঁড়িয়ে। এদিকে, উত্তর ভারতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে পশ্চিম হিমালয়ের জম্মু ও কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ এবং লাদাখে তুষারপাত এবং হালাকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রবল শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত জনজীবন।

    ব্যাহত বিমান পরিষেবা (Weather Update)

    ঘন কুয়াশার কারণে এখনও পর্যন্ত ১৬৮টি উড়ানের নির্ধারিত গতিপথের বদল করা হয়েছে। ৮৪টি উড়ান খারাপ আবহাওয়ার (Weather Update) কারণে বাতিল করা হয়েছে। দিল্লি বিমানবন্দরের তরফ থেকে যাত্রীদের উদ্দেশে ঘন কুয়াশার কারণে বিশেষ সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। যাত্রীদের পরিবর্তিত সময় সূচির দিকে নজর রাখার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। দিল্লি থেকে গোয়াগামী এক যাত্রীকে ১৩ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ইন্ডিগো, স্পাইসজেট এবং ভিস্তারার মতো প্রধান বিমান সংস্থাগুলি জানিয়েছে যে, খারাপ আবহাওয়ার কারণে দিল্লি এবং কলকাতায় বিমানগুলির ওঠানামায় সমস্যা হচ্ছে। দিল্লি-কলকাতার বিমানকে কুয়াশার জন্য হায়দরাবাদে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    দেরিতে চলছে ট্রেন

    পাশাপাশি ট্রেন পরিষেবাতেও ব্যাপাক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। ১৮টি ট্রেন তার নির্ধারিত সময় থেকে বিলম্বে চলছে বলে রেল সূত্রে জানা গিয়েছে। রেল স্টেশন প্রচুর যাত্রী আটকে পড়েছেন। আজ দিল্লিতে এই বছরের শীতলতম দিন। সকালে রাজধানীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায়। গত দুই সপ্তাহ ধরে অতরিক্ত শীতের (Weather Update) কারণে স্কুল বন্ধ থাকলেও আজ থেকে আংশিক ভাবে স্কুল খুলছে বলে জানা গিয়েছে। গত শুক্রবার দিল্লির তাপমাত্রা ছিল ৩.৯ ডিগ্রি।

    কী জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর

    মৌসম ভবনের (আইএমডি) সর্বশেষ আবহাওয়া বুলেটিনে উল্লেখ করেছে যে, আগামী ৪ থেক ৫ দিনের মধ্যে উত্তর ভারতের কিছু অংশে তীব্র শীতের প্রভাব থাকবে। সেই সঙ্গে আকাশ ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন (Weather Update) হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ১৫ এবং ১৬ জানুয়ারিতে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, রাজস্থান এবং উত্তরপ্রদেশের বেশ কিছু এলাকায় অতিরিক্ত শৈত্যপ্রবাহ চলবে। পাশপাশি উত্তরাখণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, অসম, নাগাল্যান্ড এবং মেঘালয়ে কুয়াশার প্রভাব থাকবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India-China Border: রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য! গালওয়ান সংঘর্ষের পর পূর্ব লাদাখে ৬৮ হাজারের বেশি জওয়ান 

    India-China Border: রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য! গালওয়ান সংঘর্ষের পর পূর্ব লাদাখে ৬৮ হাজারের বেশি জওয়ান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গালওয়ান সংর্ঘষের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রকাশ্যে এল। সেনাবাহিনী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত-চিন (India-China Border) সেনা সংঘর্ষের পর যুদ্ধ প্রায় বেঁধে গিয়েছিল। ২০২০-র ১৫ জুন। গালওয়ান (Galwan) উপত্যকায় ভয়াবহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ভারত-চিন সেনা। জানা গেছে, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে তার সামাল দেওয়ার জন্য ওই ঘটনার পর রাতারাতি নিরাপত্তা বাড়িয়ে দেওয়া হয় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর। ৬৮ হাজারের বেশি সেনা জওয়ান, প্রায় ৯০টি ট্যাঙ্ক এবং অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্র রাতারাতি আকাশপথে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ভারতীয় বায়ুসেনার মাধ্যমে। তাঁদের পূর্ব লাদাখে মোতায়েন করা হয়। 

    ভারত-চিন বৈঠক

    ওই সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, খুব অল্প সময়ের মধ্যে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ‘বিতর্কিত’ অংশে যুদ্ধাস্ত্র মজুত রাখা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থাকেও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। চিনের সঙ্গে সীমান্ত নিয়ে এখনও স্থির ঐকমত্যে পৌঁছতে পারেনি নয়াদিল্লি। এই আবহে সেনার এই পদক্ষেপ ঘিরে জল্পনা তৈরি হয়েছে। প্রসঙ্গত, পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে সোমবার বৈঠকে বসতে চলেছেন ভারত এবং চিনের শীর্ষ সেনা আধিকারিকেরা। সীমান্ত নিয়ে ১৯তম এই বৈঠকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে বলে সেনা সূত্রের খবর। ভারতের তরফে এই বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল রশিম বালি।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে ‘সেলফি’! ১০,০০০ টাকা পুরস্কার, বড় পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    বায়ুসেনার নজরদারি 

    রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে সূত্রের খবর, নজরদারি হিসেবে বায়ুসেনার সু-৩০ এমকেআই এবং জাগুয়ার যুদ্ধবিমানকে ব্যবহার করা হয়েছিল। নজরদারি চালানোর পাশাপাশি গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহের কাজ ছিল তাদের। রিপোর্ট অনুযায়ী, খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাহিনী সহ অস্ত্রশস্ত্র পূর্ব লাদাখের নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর মজুত করা হয়েছিল। প্রতিবেশী দেশ আক্রমণ করলে যাতে উপযুক্ত জবাব দেওয়া যায়, তারজন্য সমস্ত ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। সংঘর্ষের পরেও নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর উত্তেজনা থাকায়, ভারতীয় বায়ুসেনা চিনা কার্যকলাপের উপর বাজপাখি নজরদারি রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে দূরবর্তী পাইলট বিমান (আরপিএ) মোতায়েন করে। প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে আরও জানা গেছে গেছে যে খুব অল্প সময়ের মধ্যে মোট ৯ হাজার টন ওজন বহন করেছিল বায়ুসেনার বিমানগুলি। নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে লালফৌজের গতিবিধির উপর নজরদারি চালাতে মোতায়েন করা হয় মিগ এবং রাফাল যুদ্ধবিমান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Stadium in Ladakh: ভারতের উচ্চতম ফুটবল ময়দান নিয়ে ট্যুইট মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যানের! কোথায় জানেন?

    Stadium in Ladakh: ভারতের উচ্চতম ফুটবল ময়দান নিয়ে ট্যুইট মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যানের! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিল্পপতি আনন্দ মাহিন্দ্রার ট্যুইটার হ্যান্ডেল খুবই জনপ্রিয়। সমাজ সচেতনা হোক বা আকর্ষণীয় নতুন কিছু সৃজনশীলতা! কোনও কিছুই বাদ দেন না মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান। বর্তমানে তাঁর ট্যুইটারে ফলোয়ার সংখ্যা কোটি ছাড়িয়েছে। সম্প্রতি তাঁর ট্যুইটের বিষয়, নির্মীয়মান একটি ফুটবল মাঠ (Stadium in Ladakh)। তাঁর ট্যুইটে দেখা গেল লাদাখের ওই স্টেডিয়ামের (Stadium in Ladakh) একাধিক আকর্ষণীয় ছবি।

    শুধু তাই নয় টিভির সামনে বসে ক্রিকেট ম্যাচ দেখার চেয়ে লাদাখের ওই ফুটবল মাঠে (Stadium in Ladakh) বসে তিনি যে ফুটবল ম্যাচ দেখতে উদগ্রীব সেকথাও উল্লেখ করলেন শিল্পপতি। জানা গিয়েছে, লাদাখের ওই স্টেডিয়াম গড়ে উঠেছে ১১ হাজার ফুট উচ্চতায়। দর্শকাসন থাকছে ৩০ হাজার। ইতিমধ্যে এই ময়দান বিশ্বের প্রথম দশটি উচ্চতম স্টেডিয়ামের (Stadium in Ladakh) মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। দেশের মাটিতে এটাই হতে চলেছে সব থেকে উচ্চতম স্টেডিয়াম।

    খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্পে গড়ে উঠছে এই স্টেডিয়াম (Stadium in Ladakh)

    প্রসঙ্গত, স্টেডিয়ামখানি (Stadium in Ladakh) তৈরি হচ্ছে মোদি সরকারের খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্পের আওতায়। এই প্রকল্প মোদি সরকারের এক বিশেষ উদ্যোগ।

    যেখানে দেশের প্রত্যন্ত প্রান্ত থেকে প্রতিভাদের খুঁজে বের করা হবে। এই প্রকল্পের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি একাধিকবার তাঁর ভাষণে বলেছেন, এর দ্বারা একদিকে যেমন নতুন প্রতিভাদের তুলে আনা সম্ভব তেমনি পর্যটন শিল্পেও জোয়ার আনবে এই প্রকল্প। এর মাধ্যমে কর্মসংস্থানেরও সুযোগও তৈরি হবে দেশের তরুণ প্রজন্মের সামনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

     

LinkedIn
Share