Tag: Lahore

Lahore

  • India Pakistan War: ভারতের মারে বাঙ্কারে লুকিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ, পালাতে গিয়ে আটক সেনাপ্রধান মুনির

    India Pakistan War: ভারতের মারে বাঙ্কারে লুকিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ, পালাতে গিয়ে আটক সেনাপ্রধান মুনির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক হামলায় প্রমাদ গুণছে পাকিস্তান (India Pakistan War)। এ যেন ঠিক দ্বিতীয় গাজা। ভারতীয় সেনার আক্রমণের সামনে টিকতেই পারছে না সন্ত্রাসের মদতদাতা পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার রাতেই ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের সাতটি বড় শহরে হামলা চালিয়েছে ভারত। তালিকায় রয়েছে সেদেশের রাজধানী ইসলামাবাদও। এতেই ভয়ে কম্পিত পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif)। একাধিক সংবাদমাধ্যমের দাবি, ভারতের হামলার জেরে তিনি বাঙ্কারে লুকিয়ে পড়েন বৃহস্পতিবার রাতেই।

    পালাতে গিয়ে আটক সেনা প্রধান আসিফ মুনির (Asim Munir)

    একই অবস্থা পাক (Pakistan) সেনা প্রধান আসিফ মুনিরের। সূত্রের খবর, দেশ ছেড়ে পালাতে যাওয়ার সময়ই পাক সেনা প্রধান আসিম মুনিরকে আটক করে পাক সেনা। এই আবহে অনেকেই মনে করছেন ফের একবার সেনার শাসনে যেতে পারে পাকিস্তান। জানা যাচ্ছে, পাক (India Pakistan War) সেনা প্রধান হতে যাচ্ছেন জেনারেল শাহরির শামসাদ মির্জা। একাধিক সূত্রের দাবি, ABY553 এই নম্বরের একটি বাণিজ্যিক বিমানে করেই লাহোর ছেড়ে পালাতে যান পাক সেনা প্রধান। তখনই তাঁকে আটক করা হয়। সূত্রের খবর, আসিফ মুনিরের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ এনেছে পাক প্রশাসন। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ পাক সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা তদন্ত শুরু করবে বলে জানানো হয়েছে।

    পাক রাজনীতিতেও ভূমিকম্প শুরু

    বৃহস্পতিবার লাহোর, সিয়ালকোট, রাওয়ালপিন্ডি, পেশোয়ারে বিধ্বংসী হামলা চালিয়েছে ভারত (India Pakistan War)। এদিকে ভারতের শক্তিশালী এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা থাকার জন্য বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে রাজস্থান, কাশ্মীর থেকে পঞ্জাবের নানা প্রান্তে ড্রোন, মিসাইল হামলার পাকিস্তানি চেষ্টা রুখে দেয় ভারত। পাকিস্তানের রাজনীতিতেও ভূমিকম্প শুরু করেছে ভারত। ভারতের একের পর এক এমন প্রত্যাঘাতে থরহরি কম্পমান পাক সরকারের। অনেকেই মনে করছেন এই আবহে পতনও হতে পারে শেহবাজ সরকারের। সন্ত্রাসবাদীদের পাঠিয়ে ভারতের সাধারণ নাগরিক হত্যা করে পার পেয়ে যাবে ভেবেছিল পাকিস্তান। কিন্তু ছেড়ে কথা বলল না ভারত। পাকিস্তানের হামলার ভয়ঙ্কর প্রত্যাঘাত (India Pakistan War) করল ভারত। বৃহস্পতিবার, নৌবাহিনীও করাচি বন্দর অভিযান করে। লাগাতার ড্রোন দিয়ে হামলা চালানো হয়।

  • Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরে খতম কান্দাহার বিমান ছিনতাইয়ের মাস্টার মাইন্ড মাসুদের ভাই রউফ

    Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরে খতম কান্দাহার বিমান ছিনতাইয়ের মাস্টার মাইন্ড মাসুদের ভাই রউফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার গভীর রাতে প্রয়োগ করা হয় অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)। একদিন পরেই বৃহস্পতিবার এই অভিযানের অন্যতম বড় খবর সামনে এল। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, জইশ-ই-মহম্মদের কমান্ডার আবদুল রউফ আজহার পাক পাঞ্জাবের বাহাওয়ালপুর জঙ্গি ঘাঁটি নিকেশের সময়ই খতম হয়ে গিয়েছে। প্রসঙ্গত, রউফ আজহার হল জইশ প্রধান মাসুদ আজহারের ছোট ভাই। ১৯৯৯ সালে ভারতীয় বিমান (আইসি ৮১৪) ছিনতাইয়ে সে ছিল মাস্টারমাইন্ড (Abdul Rauf Azhar)। জইশের অপারেশন হেড হিসেবে ছিল তার পরিচয়।

    ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তালিকার প্রথম পাঁচে ছিল রউফ

    একাধিক সন্ত্রাসী কার্যকলাপে তার নাম উঠে আসে। কান্দাহার বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনা ছাড়াও আবদুল রউফ আজহার (Abdul Rauf Azhar) ২০০১ সালের সংসদে হামলায় অভিযুক্ত ছিল। এছাড়া, ২০০৩ সালের নাগরোটা সেনা শিবিরে হামলাতেও সে ছিল অন্যতম মাস্টার মাইন্ড। শুধু তাই নয়, ২০১৯ সালের পুলওয়ামায় জঙ্গি হানার অন্যতম চক্রী ছিল সে। সেই রউফকে এবার খতম করল ভারতীয় সেনা। প্রসঙ্গত, ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তালিকার প্রথম পাঁচে ছিল রউফ।

    ২৬ বছর পরে বদলা ভারতীয় সেনার (Operation Sindoor)

    জানা যাচ্ছে, কয়েক দশক ধরেই ভারতীয় গোয়েন্দা বাহিনী রউফকে খতমের জন্য চেষ্টা চালিয়েছে। অপারেশন সিঁদুরের মাধ্যমে এবারে তা সফল হল। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, আবদুল রউফের মৃত্যু পাক জঙ্গিদের মনোবল একেবারে ভেঙে দেবে (Operation Sindoor)। প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালে ভারতীয় সেনা ও গোয়েন্দাদের হাতে ধৃত জইশ প্রধান মাসুদ আজহারকে মুক্তির দাবিতে আইসি ৮১৪ ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের বিমান ছিনতাই করা হয়। মাসুদকে না ছাড়লে সব যাত্রীকে মেরে ফেলা হবে হুমকি দেওয়া হয়। এরপরেই বাজপেয়ী সরকার নাগরিকদের প্রাণ বাঁচাতে মাসুদ আজহার সহ কয়েকজন জঙ্গিকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এই ছিনতাইয়ের পুরো পরিকল্পনা তৈরি করেছিল আবদুল রউফ। ঘটনার ২৬ বছর যাকে খতম (Operation Sindoor) করল ভারতীয় সেনা।

  • Indian Army: ভারতের ১৫ শহরে হামলার চেষ্টা রুখল সেনা, পাল্টা ধ্বংস করা হল পাকিস্তানের রেডার

    Indian Army: ভারতের ১৫ শহরে হামলার চেষ্টা রুখল সেনা, পাল্টা ধ্বংস করা হল পাকিস্তানের রেডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার গভীররাতে অপারেশন সিঁদুর প্রয়োগ করে ভারতীয় সেনা। এর পরে পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স রেডারকে নিশানা করল ভারতীয় সেনা (Indian Army)। কেন্দ্রের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ভারতের ১৫টি শহরকে নিশানা করছিল পাকিস্তান। বুধবার রাতেই পাক হামলার এমন প্রচেষ্টা রুখে দেয় ভারতের সেনা। এর পরেই পাকিস্তানের রেডার ধ্বংস করতে শুরু করে ভারত। কাজে লাগানো হয় ইন্টিগ্রেটেড কাউন্টার UAS গ্রিড অ্যান্ড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে।

    কোন কোন শহরকে নিশানা করেছিল পাকিস্তান?

    কেন্দ্রের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, অবন্তীপুরা, শ্রীনগর, জম্মু, পাঠানকোট, অমৃতসর, কপূরথালা, জলন্ধর, লুধিয়ানা, আদমপুর, ভাটিন্ডা, চণ্ডীগড়, নাল, ফলোরি, উত্তরলই, ভুজে হামলার চেষ্টা চালায় পাকিস্তান। এই হামলার ক্ষেত্রে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে তারা। কিন্তু এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের সাহায্যে তাদের হামলার চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয় ভারত। ভারতের (Indian Army) বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাকিস্তানের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্রের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা হয়েছে।

    লাহোরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া হয়

    মঙ্গলবার গভীররাতে পাকিস্তান (Pakistan) এবং অধিকৃত কাশ্মীরে সেনা অভিযান চালায় ভারত (Indian Army)। অপারেশন সিঁদুরের আওতায় জঙ্গিঘাঁটিগুলিকে ধ্বংস করে দেয় ভারতীয় সেনা। এর পর বুধবার রাতেই ভারতের ওপর হামলার চেষ্টা চালায় পাকিস্তান। উত্তর এবং পশ্চিম ভারতকে নিশানা করে পাকিস্তান। তবে পাকিস্তানের এমন প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দেয় দেশের সেনা। এর পরই বৃহস্পতিবার সকালে ভারতীয় সেনা (Indian Army) পাকিস্তানের একাধিক জায়গায় রেডার সিস্টেমকে নিশানা করে। আর তাতে লাহোরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই পাকিস্তানের একাধিক জায়গায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। লাহোর ইসলামাবাদ-সহ (Pakistan) একাধিক জায়গা থেকে এমন ঘটনা সামনে আসতে থাকে। আতঙ্কে ঘর-বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন স্থানীয় পাক নাগরিকরা।এরপরেই পাকিস্তানের তরফ থেকে জানানো হয়, ভারতের ১২টি ড্রোন গুলি করে নামিয়েছে তারা।

  • Lahore: অপারেশন সিঁদুরের পর দিনই সাতসকালে একাধিক বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল লাহোর

    Lahore: অপারেশন সিঁদুরের পর দিনই সাতসকালে একাধিক বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল লাহোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপারেশন সিঁদুরের পরে বৃহস্পতিবার সাতসকালে কেঁপে উঠল পাকিস্তানের লাহোর (Lahore)। সেদেশের একাধিক সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে লাহোর বিমানবন্দরের কাছেই এই জোরাল বিস্ফোরণ হয়। একের পর এক বিস্ফোরণ হয়েছে এদিন। এই ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন সাধারণ মানুষ। তবে বিস্ফোরণের কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে অনেকেরই আশঙ্কা, ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাচ্ছে পাকিস্তানের। এটাই কি বিস্ফোরণের (Lahore) কারণ? তবে ভারতের তরফ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এই বিস্ফোরণের সঙ্গে কোনও যোগ নয়াদিল্লির নেই।

    লাহোর (Lahore) বিস্ফোরণে বালোচ বিদ্রোহীদের হাত?

    আবার একাধিক পাক সংবাদমাধ্যমের দাবি, পাকিস্তানি (Pakistan) বায়ুসেনা এদিন মহড়া চালাচ্ছিল। সেই সময়ই এই বিস্ফোরণ হয়। বৃহস্পতিবার এই বিস্ফোরণের জেরে ইতিমধ্যেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে লাহোর (Lahore) ওল্ড বিমানবন্দর। লাহোর বিস্ফোরণের প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, প্রথমেই তীব্র সাইরেনের শব্দ শোনা যায়। তারপরেই একাধিক বিস্ফোরণ হতে থাকে। অনেকে আবার এই বিস্ফোরণের পিছনে বালোচ আর্মির হাত থাকতে পারে বলে অনুমান করছেন। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের অন্দরেই বিদ্রোহ শুরু করেছে বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মি। ট্রেন হাইজ্যাক থেকে শুরু করে আস্ত শহরও দখল করে নেয় তারা, দিন কয়েক আগে। এদিন আবার পাকিস্তানি সেনার কনভয় লক্ষ্য করে হামলা চালাল তারা।

    পাক সেনার কনভয় উড়িয়ে দিল বালোচ বিদ্রোহীরা , মৃত ১৪ জওয়ান

    ভারতের প্রত্যাঘাতে এমনিতেই কাঁপছে পাকিস্তান। এই আবহে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে উড়িয়ে দেওয়া হল পাক সেনার কনভয়। বিদ্রোহীদের এই বিস্ফোরণে ১৪ জন পাক জওয়ান মারা গিয়েছেন বলে খবর মিলেছে। হামলার দায় স্বীকার করেছে বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মি। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, ১২ জন পাক জওয়ান মারা গিয়েছেন, তাতে রয়েছেন স্পেশ্যাল অপারেশন্স কমান্ডার তারিক ইমরান, সুবেদার উমর ফারুখ। প্রসঙ্গত,গত ৬ মে বালুচিস্তানে সেনার কনভয়ে হামলা চালায় বিদ্রোহীরা। সেবারও বেশ কয়েক জন মারা যান।

  • Lahore: লাহোরের মাঠে বাজল জনগণমন অধিনায়ক জয় হে! দর্শকদের চিৎকারে বন্ধ ভারতের জাতীয় সঙ্গীত

    Lahore: লাহোরের মাঠে বাজল জনগণমন অধিনায়ক জয় হে! দর্শকদের চিৎকারে বন্ধ ভারতের জাতীয় সঙ্গীত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই ছিল লাহোরে (Lahore) অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের ম্যাচ। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী প্রতি ম্যাচ শুরু হওয়ার আগেই দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়। দু’দলের ক্রিকেটারেরা সেই মতো মাঠে হাজির হয়ে যান। প্রথমে বাজে ইংল্যান্ডের জাতীয় সঙ্গীত। এরপর অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটারেরা অপেক্ষা করতে থাকেন জাতীয় সঙ্গীতের জন্য। তখনই চমক। হঠাৎ করে বাজতে থাকরে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত। তা শুনেই চিৎকার শুরু হয়ে যায় লাহোরের মাঠে। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটাররা এই ঘটনায় হতবাক হয়ে যান। পরে অবশ্য অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সঙ্গীত চালানো হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় ভারতের জাতীয় সঙ্গীত। তবে লাহোরের মাঠে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত বাজার ভিডিওটি বেশ ভাইরাল হয়েছে সমাদমাধ্যমে। অন্য দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজার সেই ভিডিও সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।

    উঠছে প্রশ্ন (Lahore)

    এই ঘটনার পর অনেকে প্রশ্নই উঠতে শুরু করেছে, প্রথমত, ভারত তো পাকিস্তানে কোনও ম্যাচই খেলবে না। তাই সেখানকার কোনও মাঠেই ভারতের জাতীয় সঙ্গীত থাকার কথা নয়। তা হলে কীভাবে তা বাজল। এর পিছনে কি অন্য কোনও কারণ রয়েছে? এই বিষয়ে অবশ্য পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও মন্তব্য করেনি। তবে এটাই নতুন বা প্রথম নয়। এর আগে ভারতের জাতীয় পতাকা নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল পাকিস্তানের স্টেডিয়ামে (Lahore)। গত সপ্তাহের সোমবারই সেই মতো একটি ভিডিও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল। সেখানে দেখা যায়, লাহোর, করাচির স্টেডিয়ামে বাকি দেশগুলির পতাকা থাকলেও সেখানে নেই ভারতের কোনও পতাকা নেই। তা নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক।

    বিতর্কের পরে মাঠে আসে ভারতের পতাকা

    চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আটটি দেশ খেলে। সেই মতো পাকিস্তানের তিনটি মাঠেই আটটি দেশের পতাকা থাকার কথা। ২০২৩ সালে ভারতে যখন এক দিনের বিশ্বকাপ হয়েছিল, তখনও এমন চিত্র দেখা গিয়েছিল পাকিস্তানের (Lahore) মাঠে। বিতর্কের পর অবশ্য করাচির স্টেডিয়ামে ভারতের পতাকা দেখা যায়। পাকিস্তানের এক ইউটিউবার সমাজমাধ্যমে একটি ছবি পোস্ট করেন। সেখানে অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ইংল্যান্ডের পতাকার পাশেই রয়েছে ভারতের পতাকা।

  • Sarabjit Singh: পাক জেলে বন্দি ভারতীয় সরবজিৎ সিংয়ের হত্যাকারী নিহত অজ্ঞাতপরিচয়ের গুলিতে

    Sarabjit Singh: পাক জেলে বন্দি ভারতীয় সরবজিৎ সিংয়ের হত্যাকারী নিহত অজ্ঞাতপরিচয়ের গুলিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাহোরে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির গুলিতে নিহত পাকিস্তানের (Pakistan) জেলে বন্দি ভারতীয় নাগরিক সরবজিৎ সিংয়ের (Sarabjit Singh) হত্যাকারী আমির সরফরাজ। পাকিস্তানের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ তালিকায় নাম ছিল ডন সরফরাজের। খুন, অপহরণ-সহ একাধিক অভিযোগ ছিল তাঁর বিরুদ্ধে। রবিবার অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি সরফরাজকে লক্ষ্য করে গুলি করেছেন বলে সূত্রের খবর। 

    কে এই আমির সরফরাজ

    ২০১৩ সালে লাহোরের জেলে মৃত্যু হয়েছিল পঞ্জাবের ছেলে সরবজিৎ সিংয়ের (Sarabjit Singh)। জেলের মধ্যেই তাঁর উপর হামলা চালানো হয়েছিল বলে অভিযোগ। কোট লাখপত জেলে বন্দি সরবজিৎ সিংকে ধারালো ধাতব পাত, লোহার রড ও ব্লেড দিয়ে আক্রমণ করা হয়। জানা যায়, পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর নির্দেশে এই হামলার পিছনে হাত ছিল লাহোরের ডন হিসেবে পরিচিত আমির সরফরাজের। পাকিস্তানের দণ্ডবিধির ৩২৪/ ৩৪ ধারা অনুযায়ী সর্বজিৎকে পরিকল্পনা করে গোষ্ঠীবদ্ধ হয়ে খুনের মামলাও রুজু করা হয়। ২০১৯ সালে ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানের এক আদালত সরবজিৎ সিং হত্য়া মামলার দুই সন্দেহভাজন আমির সরফরাজ ওরফে তাম্বা ও মুদাসসরকে বেকসুর খালসের নির্দেশ দেয়। সব সাক্ষীর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার পর রায় ঘোষণা করে লাহোর দায়রা আদালত। আদালতের তরফে জানানো হয়, ‘দুই আসামির বিরুদ্ধে আদালতে একজনও সাক্ষ্য দেননি। তাই প্রমাণের অভাবে তাদের বেকসুর খালাস দেওয়া হল।’ 

    আরও পড়ুুন: রাজ্য দিবস পালন নিয়ে মমতাকে বিন তুঘলকের সঙ্গে তুলনা করলেন সুকান্ত, হল যোগদানপর্ব

    সরবজিতের কাহিনি

    ১৯৯০ সালে পাকিস্তানের (Pakistan)  লাহোর এবং ফয়সালাবাদে পর পর বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। সেই বিস্ফোরণের ঘটনায় সরবজিতের নাম জড়িয়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, সরবজিতের (Sarabjit Singh) বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগও এনেছিল পাকিস্তান সরকার। তবে সরবজিতের পরিবার বার বার দাবি করেছে, তাদের ছেলে কোনও ভাবেই কোনও অপরাধের সঙ্গে যুক্ত নয়। জানা যায়, কৃষক পরিবারের ছেলে সরবজিৎ এক দিন রাতে মত্ত অবস্থায় পথ ভুলে সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানে প্রবেশ করেছিলেন। সে সময় পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন সরবজিৎ। তাঁর মুক্তির জন্য সরবজিতের দিদি দলবীর কৌর বহু চেষ্টা করেন। ২০১৬ সালে সিনেমাও হয় সরবজিতকে নিয়ে। ছবিতে তাঁর চরিত্রে অভিনয় করেন রণদীপ হুডা। দলবীর কৌরের ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Elections 2024: নওয়াজের সভায় জ্যান্ত বাঘ-সিংহ! কী বললেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী?

    Pakistan Elections 2024: নওয়াজের সভায় জ্যান্ত বাঘ-সিংহ! কী বললেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক ঝলক দেখলে মনে হবে বুঝি, সার্কাস চলছে। আসলে তা না। চলছে পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের নির্বাচনী (Pakistan Elections 2024) প্রচার। খাঁচায় বন্দি বাঘ-সিংহ। বাঘের হালুম, সিংহের গর্জন ভয় ধরায় বুকে। সেসব উপেক্ষা করেই বাঘ-সিংহের সঙ্গে সেলফি তুলছে জনতা। সম্প্রতি এমনই ছবি ভাইরাল রয়েছে। ৪ বছরের বিদেশ-বাসের পর পাততাড়ি গুটিয়ে পাকিস্তানে ফিরেছেন নওয়াজ। নেমে পড়েছেন নির্বাচনী ময়দানে। ফেব্রুয়ারি মাসের ৮ তারিখে ভোট হওয়ার কথা সে দেশে। জনতার মন পেতে তাই কোমর কষে নেমে পড়েছেন পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলির নেতারা।

    নওয়াজের সভা

    মঙ্গলবার লাহোরের এক নির্বাচনী সভায় অংশ নিয়েছিলেন নওয়াজ (Pakistan Elections 2024)। সেখানেই জ্যান্ত বাঘ-সিংহ নিয়ে হাজির হয়েছিলেন তাঁর সমর্থকরা। বিষয়টি জানতে পেরে সেগুলিকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে বলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে এনএ-১৩০ আসনে প্রার্থী হয়েছেন নওয়াজ। তাঁর নির্বাচনী প্রতীক হওয়ায় বাঘ-সিংহ নিয়ে আসছেন সমর্থকরা। যদিও তিনি তাঁদের এসব করতে নিষেধ করেছেন বলে খবর। নওয়াজের মেয়ে মরিয়ম আওরঙ্গজেব বলেন, “বাবা সমাবেশে সিংহ আনার খবর জানতে পারে। তাঁর নির্দেশে সিংহটি ফিরিয়ে আনা হয়।”

    ভোটে লড়তে পারবেন না ইমরান

    নওয়াজ প্রার্থী হতে পারলেও, ভোটে লড়তে পারবেন না পাকিস্তানের আর এক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। ২০২২ সালে প্রধানমন্ত্রীর পদ খোয়াতে হয়েছিল তাঁকে। তোষাখানা সহ একাধিক মামলায় নাম জড়ায় তাঁর। গ্রেফতারও হন। সম্প্রতি ছাড়া পেয়েছেন জামিনে। তবে নির্বাচনী ময়দানে দেখা যাবে না তাঁকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘কেন ইম্পিচমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু হবে না?’’ বিচারপতি সেনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    নওয়াজ জানান, তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর থেকে সমস্যায় পড়েছে পাকিস্তান। চার বছর লন্ডনে কাটিয়ে গত বছরের শেষের দিকে পাকিস্তানে ফেরেন নওয়াজ। জমা দেন মনোনয়ন। তাঁর প্রার্থিপদ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কোনও সদস্য আপত্তি না জানানোয় নির্বাচনে লড়ার ছাড়পত্র দেওয়া হয় তাঁকে। নওয়াজ নির্বাচনে লড়ার ছাড়পত্র পাওয়ায় বেজায় চটেছে ইমরানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ। তাদের দাবি, পরিকল্পনামাফিক নওয়াজকে ভোটে লড়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, আয় বহির্ভূত সম্পত্তি রাখার অভিযোগ উঠেছিল নওয়াজের বিরুদ্ধে। ২০১৭ সালে তাঁর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর স্থগিতাদেশ জারি করেছিল পাকিস্তানের (Pakistan Elections 2024) সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Pakistan: অন্ধকারে নিমজ্জিত প্রায় গোটা পাকিস্তান! রাজধানী সহ করাচি, লাহোরে ব্যাহত বিদ্যুৎ পরিষেবা

    Pakistan: অন্ধকারে নিমজ্জিত প্রায় গোটা পাকিস্তান! রাজধানী সহ করাচি, লাহোরে ব্যাহত বিদ্যুৎ পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েক মাস ধরেই প্রবল আর্থিক সংকটে ভুগছে পাকিস্তান। দেশে প্রথমে আটা ফুরিয়ে গেল, তারপর গ্যাস-পেট্রোলের সংকট, এখন বিদ্যুতের পালা। খবর আসছে, সোমবার সকাল থেকেই পাকিস্তানের একটা বড় অংশ অন্ধকারে নিমজ্জিত। বিশাল বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটল পাকিস্তানের ইসলামাবাদ, লাহোর এবং করাচির উল্লেখযোগ্য কয়েকটি অংশে। সেখানকার মানুষদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছাড়াই থাকতে হচ্ছে। ট্রান্সমিশন লাইনে ত্রুটির কারণেই সোমবার দেশের বিভিন্ন অংশে বিদ্যুৎ পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এখনও সেদেশের বেশিরভাগ অংশই অন্ধকারে রয়েছে।

    পাকিস্তান জুড়ে বিশাল বিদ্যুৎ বিভ্রাট

    পাকিস্তান ইলেক্ট্রিকের মুখপাত্র ইমরান রানা একটি ট্যুইটার পোস্টে লিখেছেন, “শহরের বিভিন্ন অংশ থেকে একাধিক বিদ্যুৎ বিভ্রাটের খবর পাওয়া গেছে। আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি।” প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, জাতীয় গ্রিডের সিস্টেম ফ্রিকোয়েন্সি আজ সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে বসে যায়, যার ফলে বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ব্যাপক বিপর্যয় ঘটে। পরিষেবা স্বাভাবিক করতে জোরকদমে কাজ চলছে। সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে বলে জানিয়েছে পাকিস্তান সরকারের শক্তি মন্ত্রক।

    আরও জানা গিয়েছে, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে মেট্রো পরিষেবাও ব্যাহত হয়েছে, যার ফলে যাত্রীদের বিশাল সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। ইসলামাবাদ ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানির ১১৭টি গ্রিড স্টেশনেও বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হয়েছে, পুরো শহর এবং রাওয়ালপিন্ডিকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, বিদ্যুৎ ফিরতে কয়েক ঘণ্টা সময় লাগত পারে।

    আরও পড়ুন: ‘ভারতীয় ভূখণ্ডে যোগ দিতে প্রস্তুত’, বললেন পাক অধিকৃত কাশ্মীরের নেতা

    পাকিস্তানের কিছু সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গিয়েছে, করাচি এবং লাহোরের বেশ কয়েকটি এলাকা বিদ্যুৎবিহীন ছিল। আবার কোয়েটা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (QESCO) অনুসারে, গুড্ডু থেকে কোয়েটা পর্যন্ত দুটি ট্রান্সমিশন লাইন ছিঁড়ে গেছে। কোয়েটা সহ বেলুচিস্তানের ২২টি জেলা বিদ্যুৎবিহীন বলে জানিয়েছে এই সংস্থাটি।

    প্রসঙ্গত, পাকিস্তান আগে থেকেই আর্থিক, খাবার সংকটে ভুগছে।  কয়েক মাস ধরে বিদ্যুৎ সরবরাহের অবস্থা খারাপ। বিদ্যুতের ঘাটতিতেও রয়েছে পাকিস্তান। ফলে সেদেশের সরকার দীর্ঘ বিদ্যুতের ঘাটতি এড়াতে এবং বিদ্যুত বাঁচাতে রাত ৮টায় বাজার বন্ধ রাখার নির্দেশ জারি করেছে। এরই মধ্যে আজ সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে দেশব্যাপী বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে দেশবাসী চরম সমস্যায় পড়েছে। বিপর্যয় এতটাই গভীর যে কত দ্রুত তা দূর করা যাবে, তা নিয়ে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরাই অন্ধকারে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share