Tag: leaders

leaders

  • Amit Shah: মাওবাদী নেতাদের আত্মসমর্পণ “ঐতিহাসিক মাইলফলক”, বললেন অমিত শাহ

    Amit Shah: মাওবাদী নেতাদের আত্মসমর্পণ “ঐতিহাসিক মাইলফলক”, বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাও-দমনের ডেডলাইন বেঁধে দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তার পর থেকে জোরকদমে চলছে মাও-দমন (Maoist Leaders) অভিযান। কেন্দ্রীয় সরকারের রুদ্রমূর্তি দেখে এবং অন্নুনত এলাকায় উন্নয়নের জোয়ার বয়ে যাওয়ায় সরকারের ডাকে সাড়া দিয়ে আত্মসমর্পণ করতে থাকেন মাওবাদীদের শীর্ষ নেতৃত্ব। মাস কয়েক আগেই আত্মসমর্পণ করেছিলেন প্রয়াত মাওবাদী নেতা কিষেনজির স্ত্রী সুজাতা। দিন দুয়েক আগে ৬০ জন সহযোদ্ধা-সহ আত্মসমর্পণ করেছেন কিষেনজির ভাই বেণুগোপাল ওরফে সোনু ওরফে ভূপতি।

    ঐতিহাসিক মাইলফলক (Amit Shah)

    মাওবাদী নেতাদের এই আত্মসমর্পণের ঢেউয়ের প্রশংসা করেছেন শাহ। তিনি একে সরকারের মাওবাদ নির্মূলীকরণের চলমান প্রচেষ্টায় একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক বলে অভিহিত করেছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “সব চেয়ে বেশি প্রভাবিত জেলার সংখ্যা ৬ থেকে কমে এখন তিনে নেমে এসেছে। আর মোট প্রভাবিত জেলার সংখ্যা ১৮ থেকে কমে হয়েছে ১১।”  কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সন্ত্রাসমুক্ত ভারতের দৃষ্টিভঙ্গির অধীনে সরকার যে দ্বিমুখী কৌশল নিয়েছে, একদিকে লাগাতার সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান এবং অন্যদিকে উন্নয়নমূলক নানা পদক্ষেপ, তা বামপন্থী চরমপন্থার প্রভাব ও বিস্তার উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে এনেছে।” তিনি (Amit Shah) বলেন, “মোদিজির সন্ত্রাসমুক্ত ভারতের স্বপ্নের অধীনে অবিরাম সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান ও জনগণকেন্দ্রিক উন্নয়নের ফলে বামপন্থী উগ্রপন্থীদের কর্মক্ষেত্র ক্রমশ সংকুচিত হচ্ছে। তাদের লুকিয়ে থাকার আর কোনও জায়গা থাকছে না। ২০২৬-এর ৩১ মার্চের মধ্যে ভারত মাওবাদের অভিশাপ থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত হবে।”

    এদিকে, নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে খবর, দিন কয়েক আগে মাওবাদীদের ৫০ জন ক্যাডার, যার মধ্যে ৩৯ জন মহিলা, ছত্তিশগড়ের কাঁকের জেলার কোয়ালিবেদা এলাকায় বিএসএফের ৪০তম ব্যাটেলিয়নের কামতেরার ক্যাম্পে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। দক্ষিণ জোনাল কমিটির সদস্য ও প্রবীণ মাওবাদী নেতা রাজমান মাণ্ডাভি এবং রাজু সালামের নেতৃত্বে ঘটে এই আত্মসমর্পণের ঘটনা। আত্মসমর্পণকারী ক্যাডাররা (Maoist Leaders) মোট ৩৯টি অস্ত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে ৭টি একে-৪৭ রাইফেল, ২টি এসএলআর, ৪টি ইনসাস রাইফেল, ১টি ইনসাস এলএমজি এবং ১টি স্টেইন গান (Amit Shah)।

  • National Herald Case: সোনিয়া-রাহুলের অনুরোধে তাঁদের সংস্থায় মোটা অঙ্কের অনুদান কংগ্রেস নেতাদের!

    National Herald Case: সোনিয়া-রাহুলের অনুরোধে তাঁদের সংস্থায় মোটা অঙ্কের অনুদান কংগ্রেস নেতাদের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলার তদন্ত (National Herald Case) করতে গিয়ে বিস্ফোরক তথ্য উঠে এল ইডির (ED) হাতে। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার দাবি, সোনিয়া ও রাহুল গান্ধীর অনুরোধে তাঁদের সংস্থা ইয়ং ইন্ডিয়ান্সে মোটা অঙ্কের অনুদান দিয়েছেন কংগ্রেস নেতারা।

    লাখ লাখ টাকা অনুদান (National Herald Case)

    ইডির দাবি, রাহুল গান্ধীর সংস্থা ইয়ং ইন্ডিয়ান্সে গান্ধীদের অনুরোধেই লাখ লাখ টাকা অনুদান দিয়েছে বিভিন্ন রাজ্যের কংগ্রেস নেতারা। এই ইয়ং ইন্ডিয়ান প্রাইভেট লিমিটেড নামের সংস্থাটিই বর্তমানে ন্যাশনাল হেরাল্ড চালায়। এই সংস্থার ৭৬ শতাংশ শেয়ারের মালিক রাহুল ও সোনিয়া। বাকি দুই শেয়ার হোল্ডার হলেন প্রয়াত কংগ্রেস নেতা অস্কার ফার্নান্ডেজ এবং মতিলাল ভোরা। এই সংস্থাই ২০১১ সালে ন্যাশনাল হেরাল্ড, কোয়াম-ই-আওয়াজ এবং নবজীবন – এই তিনটি সংবাদপত্র অধিগ্রহণ করে অ্যাসোসিয়েট জার্নালস লিমিটেডের কাছ থেকে। ইডির দাবি, ঘুরপথে মাত্র ৫০ লাখ টাকার বিনিময়ে অ্যাসোসিয়েট জার্নালস লিমিটেডের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক হয়ে গিয়েছে গান্ধীদের পরিচালিত ইয়ং ইন্ডিয়ান প্রাইভেট লিমিটেড।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড কেলেঙ্কারি

    আদালতে ইডির অভিযোগ, সোনিয়া ও রাহুল গান্ধী ন্যাশনাল হেরাল্ড কেলেঙ্কারির মাধ্যমে ১৪২ কোটি টাকা পেয়েছিলেন। ২০২৩ সালে ন্যাশনাল হেরাল্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত ৭৫১.৯ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়। তার আগে পর্যন্ত এই বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার করেছিলেন সোনিয়া, রাহুল। ইডির দাবি, সংস্থাটি (National Herald Case) যাতে আড়ে-বহরে বেড়ে ওঠে, তা নিশ্চিত করতে রাহুল ও সোনিয়া বিভিন্ন রাজ্যের কংগ্রেস নেতাদের ওই সংস্থায় অনুদান দেওয়ার অনুরোধ জানান। গান্ধী পরিবারকে খুশি করতে বিভিন্ন রাজ্যের কংগ্রেস নেতারা লাখ লাখ টাকা অনুদান দেন। এই তালিকায় রয়েছেন কর্নাটকের বর্তমান উপমুখ্যমন্ত্রী ডিকে শিবকুমার, তেলঙ্গনার বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি-সহ বিভিন্ন রাজ্যের নেতা। ছোটবড় বহু কংগ্রেস নেতা গান্ধী পরিবারের ওই সংস্থায় মোটা টাকা অনুদান দেন। ২০২২ সালেও ওই সংস্থা বিপুল পরিমাণ অনুদান পেয়েছিল। ইডি (ED) এমনতর দাবি করলেও, এ ব্যাপারে অবশ্য কংগ্রেসের কোনও প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি (National Herald Case)।

  • Congress: মুর্শিদাবাদে ফের তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দিল কংগ্রেস, কেন জানেন?

    Congress: মুর্শিদাবাদে ফের তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দিল কংগ্রেস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সাগরদিঘি উপ নির্বাচনে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী হয় কংগ্রেস (Congress) । আর তারপর থেকে মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস কর্মীরা নতুন করে অক্সিজেন পেতে শুরু করেন। সাগরদিঘিতে তৃণমূলের ভরাডুবি নিয়ে শুক্রবারই কালীঘাটের বৈঠকে জেলার দুই সাংসদ আবু তাহের এবং খলিলুর রহমান রোষে পড়েন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সাগরদিঘি ভরাডুবি নিয়ে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেই বৈঠকে দলীয় কোন্দলের বিষয়টি সামনে আসে। প্রার্থী নিয়ে অসন্তোষের বিষয়টি কমিটির সদস্যরা উল্লেখ করেন। তৃণমূল সুপ্রিমো দুই সাংসদকে প্রকাশ্যে বলেন, অধীর চৌধুরীর সঙ্গে তোমরা যোগাযোগ রাখছ। তাতে চড়ম বিড়ম্বনায় পড়েন দুই সাংসদ। মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের মুর্শিদাবাদে তৃণমূলে ভরাডুবি। শনিবার বহরমপুর জেলা কার্যালয়ের সামনে সাংসদ অধীর চৌধুরীর উপস্থিতিতে প্রায় দেড় হাজার তৃণমূল কর্মী কংগ্রেসে (Congress)  যোগদান করেন। কংগ্রেস সাংসদ তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। পঞ্চায়েত ভোটের ঠিক আগেই একসঙ্গে দেড় হাজার কর্মী যোগ দেওয়ায় কংগ্রেস (Congress)  কর্মীরা চাঙা হয়ে উঠেছেন। সভা মঞ্চেই অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury) বলেন, এই জেলায় তৃণমূল বলে আর কিছু থাকবে না। এই তো শুরু। এরপর আরও অনেকেই আমাদের দলে নাম লেখাবেন। চোরেদের দলে কেউ থাকবে না। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভগবানগোলা, বেলডাঙা সহ একাধিক ব্লকের তৃণমূল কর্মীরা এদিন কংগ্রেসে (Congress)  যোগদান করেন। তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেস যোগ দেওয়া এক নেতা আবদুল সালাউদ্দিন বলেন, তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত। এই দলে আর যুব সমাজ কেউ থাকতে চাইছে না। এদিন আমরা কয়েকশো কর্মীকে নিয়ে কংগ্রেসে যোগদান করলাম। পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূল কিছু করতে পারবে না।

    কংগ্রেসের যোগদান নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব? Congress

    এমনিতেই কালীঘাটের বৈঠকের পর সাগরদিঘির নির্বাচনের ভরাডুবি নিয়ে ব্যাকফুটে জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। এরমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে প্রায় দেড় হাজার কর্মী কংগ্রেসে (Congress)  যোগ দেওয়ায় শাসক দলের নেতা কর্মীরা অনেকটাই হতাশ। যদিও তৃণমূলের জেলা সভানেত্রী শাওনি সিংহরায় এত সংখ্যক তৃণমূল কর্মী যোগদানের বিষয়টি মানতে নারাজ। তিনি বলেন, কংগ্রেসের (Congress)  ওটা নাটকের মঞ্চ। তৃণমূলের কোন নেতা, কোন পঞ্চায়েত সদস্য যোগ দিয়েছেন তা ওরা কেউ বলতে পারেনি। ফলে, দেড় হাজার কর্মী যোগ দেওয়ার কথা বলছে তা একেবারের ভিত্তিহীন। সবটাই লোক দেখানো।

    অন্যদিকে, এদিন কান্দিতে পঞ্চায়েত ভোটের প্রস্তুতি নিয়ে সিপিএমের প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়। সেখানে পলিটব্যুরোর সদস্য সূর্যকান্ত মিশ্র আসেন। তিনি বলেন, সাগরদিঘিতে হেরে যাওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী বিডিও, রির্টানিং অফিসার, পুলিশ আধিকারিক সবাই বদলি করে দিয়েছেন। আসলে নিচু তলার অফিসাররা আর ওদের কথা শুনছে না। ক্রমশ এই সংখ্যাটা বাড়ছে। আর ওদের দলের মধ্যেই যা অশান্তি হচ্ছে, সেটাই সবার আগে ওরা সামলালে ভালো হয়। পরে, রাজ্যে শান্তি ফেরানোর কথা ভাববে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Scam: দুর্নীতিকাণ্ডে আদালতের নির্দেশে চাকরি হারিয়ে তৃণমূলের জেলা পরিষদের সদস্যা আবার কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?

    Scam: দুর্নীতিকাণ্ডে আদালতের নির্দেশে চাকরি হারিয়ে তৃণমূলের জেলা পরিষদের সদস্যা আবার কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ শিক্ষক দুর্নীতিকাণ্ডে (Scam) জেরবার তৃণমূল। আদালতের নির্দেশে গ্রুপ সি-র যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে তাতে একাধিক তৃণমূলের নেতা কর্মী পরিবারের লোকজন বা তাঁর ঘনিষ্ঠদের নাম সামনে এসেছে। খোদ মুখ্যমন্ত্রীর ভাইঝিও আদালতের নির্দেশে চাকরি হারিয়েছেন। একইসঙ্গে হুগলি জেলা পরিষদের তৃণমূলের সদস্যা টুম্পা মেটে (বাকুলি) চাকরিও বাতিল হয়ে গিয়েছে। তাঁর বাড়ি রিষড়ার বামুনারি এলাকায়। ২০১৮ সালে শ্রীরামপুর নেতাজি বয়েজ স্কুলে তিনি চাকরি পান। পাঁচ বছর সেখানে ক্লার্ক হিসাবে তিনি চাকরি করেছেন। হাইকোর্টের নির্দেশে ৮৪২ জন গ্রুপ সির চাকরি বাতিল হয়।সেই তালিকায় তাঁর নাম রয়েছে। এই বিষয়ে তিনি বলেন, ২০১৬ সালে আমি পরীক্ষা দিই।তারপর কয়েকটি পরীক্ষা দিয়ে চাকরিতে যোগ দিই। মিডিয়ার মাধ্যমে দেখছি, এই চাকরিতে অনেক টাকা পয়সার লেনদেন হয়েছে।আমি টাকা লেনদেনে যুক্ত নই। এটা সিবিআই, ইডি জিজ্ঞাসা করলেও বলব। চাকরির জন্য কাউকে এক টাকা ঘুষ (Scam)   দিইনি। এমনকি মিষ্টির প্যাকেট পর্যন্ত কাউকে দিতে হয়নি। তাহলে কী করে আমার চাকরি গেল তা আমি বুঝতে পারছি না। বিরোধীরা এটা নিয়ে হয়ত আমাকে, আমার দলকে কালিমালিপ্ত করতে চাইবে। আমি এর বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হব। কারণ, এটা আমি মেনে নিতে পারছি না।

    স্ত্রীর চাকরি চলে যাওয়া নিয়ে কী বললেন টুম্পা মেটের স্বামী? Scam

    টুম্পার স্বামীর নাম মৃত্যুঞ্জয় মেটে। তিনিও স্থানীয় তৃণমূল নেতা। বর্তমানে রিষড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য। স্ত্রীর চাকরি যাওয়া প্রসঙ্গে মৃত্যুঞ্জয়বাবু বলেন,চাকরির প্রয়োজন আমাদের মত মধ্যবিত্ত পরিবারের সকলের আছে।কিন্তু স্ত্রীর চাকরির জন্য কাউকে কোনও টাকা দিইনি।এস এস সি পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পেয়েছিল আমার স্ত্রী। ও এম আর শিটে কিছু হয়ে থাকলে সেটা মধ্য শিক্ষা পর্ষদ বলতে পারবে।আমাদের জানা নেই।আমরা দুজনেই তৃণমূল করি। তাই, স্ত্রীর এভাবে চাকরি চলে যাওয়ায়  সামাজিক সম্মান নষ্ট হয়েছে। পাঁচ বছর ওই স্কুলে চাকরি করল, তারপর কি করে কি হল আমার মাথায় কিছু ঢুকছে না। টুম্পা পরাশোনায় খুব ভালো ছিল আমি নিজে ওকে পড়াতাম। এখন এই বিষয়টি নিয়ে বিরোধীরা অপপ্রচার করবে।

    বিজেপি  শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি মোহন আদক বলেন, যে ভাবে গোটা রাজ্যে শিক্ষায় দুর্নীতি (Scam)  হয়েছে তা তৃণমূল অস্বীকার করতে পারবে না।হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছে, সেটা যুক্তি সংগত এবং গুরুত্বপূর্ণ।টুম্পা মেটে যতই অস্বীকার করুন আদালত বিবেচনা করেই এই রায় দিয়েছে। এটা প্রমাণিত হয়ে গেল,তৃণমূল আর দুর্নীতি (Scam) সমার্থক।।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DA: ডিএ আন্দোলনকারীদের একী বললেন ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা কাইজার আহমেদ?

    DA: ডিএ আন্দোলনকারীদের একী বললেন ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা কাইজার আহমেদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ডিএ (DA) নিয়ে কলকাতায় আন্দোলন করছেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা। মুখ্যমন্ত্রী কর্মীদের চাহিদা মতো ডিএ দিতে পারবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। মূলত এই ঘটনা নিয়ে রাজ্য রাজনীতি যখন সরগরম, তখন ডিএ আন্দোলনকারীদের পঞ্চায়েত ভোটের সময় কার্যত দেখে নেওয়ার হুমকি দিলেন ভাঙরের তৃণমূল নেতা কাইজার আহমেদ। ভাঙড় ১ নম্বর ব্লকে বড়ালিতে একটি দলীয় সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে দাঁড়িয়ে বিরোধীদের আক্রমণ না করে তাঁর যত ক্ষোভ ডিএ (DA)  আন্দোলনকারীদের উপর গিয়ে পড়ে। তিনি তাঁদের অনশন আন্দোলনকে কটাক্ষ করে  বলেন, যত খায়, পোষায় আর না। এটা কিন্তু দিদির কথা। ওরাই আবার ভোট করাতে আসবে। আমাদের জায়গার লোক অন্য জায়গায় যাবে, আর অন্য জায়গার লোক এখানে আসবে। যারা সব প্রিসাইডিং অফিসার হয়। ওরা সব ওই লোক, যারা ভাতা (DA)  দাও বলে আন্দোলন করছে, ভোট করতে যাব না বলে আন্দোলন করছে। ওরা যখন বুথে আসবে, নিজেদের লোক বলে চাটাচাটি করো না। সব ডিস্টার্ব। ওরা যে ভোট দিয়ে আসবে, সেখানে ডিস্টার্ব। আবার বুথে এসেও ওরা ডিস্টার্ব করবে। এরপরই দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে তাঁর নিদান, ওদের ডিস্টার্ব সারিয়ে দিতে হবে।

    ভোটের সময় ভাঙড়ে তৃণমূল কর্মীরা কী করে জানেন? DA

    ভোটের সময় তৃণমূল কর্মীরা কী করেন সেটাও এদিন দাপুটে তৃণমূল নেতা প্রকাশ্য সভায় বলেছেন। তিনি বলেন, ভাঙড়ের মানুষের কালচার হল আতিথেয়তা। খাবার-ফ্যান-আলোর ব্যবস্থা করে দেয় আমাদের কর্মীরা। আমাদের কর্মীরা আবার রান্নাবান্না করে খাবার নিয়ে যায়। আমি এবার বলে দিয়েছি, অতো বেশি আপ্পায়ন করার দরকার নেই। ওদের ওই মুরগির মাংস খাওয়ানোর চিন্তাভাবনা করিস না। চাপে রাখবি। তাঁর এই বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে। ডিএ (DA) আন্দোলনকারীরা ভোটের সময় বুথে গিয়ে আক্রান্ত হতে পারেন বলে আশঙ্কা করছেন। আইএসএফ বিধায়ক নওসাদ সিদ্দিকী বলেন, ওরা সবসময়ই প্রভাবিত করার চেষ্টা করে এসেছে তা ওদের বক্তব্যে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। তবে, এটা ২০১৮ সাল নয়। এক চেটিয়া ভোট করিয়ে  ওরা বেরিয়ে যাবে, তা হবে না। অন্যদিকে, সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে ভোট কর্মীদের নিরাপত্তার দাবি জানানো হয়েছে। রাজভবনে ডেপুটেশন দেওয়ার পাশাপাশি রাজ্য নির্বাচন কমিশন ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনেও এই দাবি তাঁরা জানিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share