Tag: Lok Sabha Election 2024

Lok Sabha Election 2024

  • Sandeshkhali: “চার তারিখের পর চোর মমতার ঝাঁপ বন্ধ করে দেব”, নির্বাচনী প্রচারে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    Sandeshkhali: “চার তারিখের পর চোর মমতার ঝাঁপ বন্ধ করে দেব”, নির্বাচনী প্রচারে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রের সমর্থনে নির্বাচনী প্রচারে এক বিশাল জনসভায় যোগদান করলেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি এদিন রাজ্যের তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন নিয়ে আক্রমণ করেন। পাশাপাশি রাজ্যের শাসক দলের একাধিক দুর্নীতির বিষয় নিয়ে তোপ দাগেন। তিনি বলেন, “চার তারিখের পর চোর মমতার ঝাঁপ বন্ধ করে দেবো”

    কী বললেন শুভেন্দু (Sandeshkhali)?

    এদিন সভায় শুভেন্দু বলেন, “সন্দেশখালির (Sandeshkhali) আন্দোলনকে এবার গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে জয়যুক্ত করার সময় এসে গিয়েছে। এখানে তৃণমূল কোথাও নেই, লড়াইটা বিজেপি বনাম মমতা-পুলিশের। তৃণমূল কথাও কিছুই নেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী করতে চাই। ভাইপোকে কে কে জেলে পাঠাতে চান? ওঁকে জেলে পাঠাতে গেলে তিন নম্বর বোতাম টিপে রেখা পাত্রকে জয় করতে হবে। তা করলেই বসিরহাটে পদ্ম ফুটবে। সিরাজ, আলমগির সকলের অবস্থা শাহজাহানের মতো হবে।  তাই সকলে একসঙ্গে ভোট দেবেন।”

    আর কি বললেন শুভেন্দু?

    আজ লোকসভার প্রচারে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “আমরা এলাকার (Sandeshkhali) অভিযোগকে যথাস্থানে জানিয়ে হাইকোর্ট থেকে সিবিআই তদন্তের রায় পেয়েছি। মুখ্যমন্ত্রী এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছেন। কিন্তু লাভ হয়নি। ভোটের পর মামলা শুনবেন জানিয়েছেন দেশের সর্বোচ্চ আদলাত। রেখাকে দিল্লিতে পাঠাতে পারলে আমাদের আন্দোলনে সিলমোহর পড়বে। অস্ত্রশক্তি, বাহুবল আমাদের ভারতের গণতন্ত্রে জায়গা নেই। তাই সকলকে একজোট হতে হবে। নির্বাচনের আগে মমতার পুলিশ গ্রেফতার করার ষড়যন্ত্র করছে। তাই আমাদের সাবধানে থাকতে হবে। ভোটদানের মধ্যে দিয়ে সকল অন্যায়ের বদলা নিতে হবে।”

    এই জনসভায় ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু সহ ছিলেন বসিরহাট লোকসভার বিজেপির প্রার্থী রেখা পাত্র, বিজেপি নেত্রী তথা আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা ট্রিব্রেওয়াল, অর্চনা মজুমদার সহ একাধিক নেতৃত্ব। এই কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ পয়লা জুন। শেষ দফা নির্বাচনের আগে বিজেপির পক্ষ থেকে নির্বাচনী জনসভা এদিন বেশ জমাট ছিল। এই জনসভায় সন্দেশখালির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিজেপি দলের নেতা কর্মীরা এসে যোগদান করেন।

    আরও পড়ুনঃ পুলিশকে একগুচ্ছ নির্দেশ, কলকাতার ভোটে বাড়তি সতর্ক কমিশন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: মুখ্যমন্ত্রীর সন্ন্যাসীদের অপমান করার কারণ ব্যাখ্যা করলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: মুখ্যমন্ত্রীর সন্ন্যাসীদের অপমান করার কারণ ব্যাখ্যা করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৪ জুন লোকসভা নির্বাচনের গণনা। সেই গণনাকে কেন্দ্র করে বিজেপি কর্মীদেরকে নিয়ে বৈঠক করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মূলত গণনার প্রস্তুতি নিয়ে শুক্রবার এই বৈঠক করা হয়েছে। পাশাপাশি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা শাসক তথা বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচনী আধিকারিক বিজিন কৃষ্ণা এদিন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে বৈঠক করেন। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসনিক ভবনের আত্রেয়ী মিটিং হলে এই বৈঠক হয়। বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার এই বৈঠকের যোগ দেওয়ার জন্য এদিন কলকাতা থেকে বালুরঘাটে আসেন।

    গতবারের তুলনায় এবার লিড আরও বাড়বে! (Sukanta Majumdar)

    কোর কমিটির বৈঠক নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, মূলত গণনাকে কেন্দ্র করে আমাদের প্রস্তুতি আগে থেকেই শুরু করেছি। একবার ঝালিয়ে নেওয়া সব ঠিকঠাক আছে কিনা। এবার লিডের পরিমাণটা যেন গতবারের থেকে বাড়ে। গতবার তো ৩৪ হাজার লিড পেয়েছিলাম, এবার যেন তার থেকে বেশি লিড পায়। সেই জন্য এই বৈঠক। পাশাপাশি এদিন জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক করা হল। এদিন জেলাশাসক সব দলের প্রার্থীদেরকে নিয়ে বৈঠক করেন। আমি বৈঠকে যোগ দিয়ে গণনা কেন্দ্রের কয়েকটি বিষয় নিয়ে কথা বললাম।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে পুলিশের সামনেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন খুনে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা, সরব বিজেপি

    বাংলাদেশের সাংসদ খুনের তদন্ত করুক কেন্দ্রীয় এজেন্সি!

    কলকাতায় চিকিৎসা করাতে এসে খুন বাংলাদেশের সাংসদ। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার কটাক্ষ করে বলেন, রাজ্যের ইন্টারন্যাল সিকিউরিটি ভয়ঙ্কর জায়গায় আছে। কেন্দ্রীয় এজেন্সি চিন্তিত। বাংলাদেশের সাংসদের খুনের ঘটনায় কেন্দ্রীয় এজেন্সির হাতে তুলে দেওয়ার দাবি করেন তিনি। তিনি আরও বলেন, রাজ্য গোয়েন্দার ব্যর্থতার কথা। বিদেশের অতিথিদের সুরক্ষা দিতে না পারা এবং রাজ্য গোয়েন্দারা কোনও খোঁজ খবর রাখে না, এই ঘটনায় সেটাই প্রমাণ করছে। বিদেশের নির্বাচিত প্রতিনিধি একজন সাংসদ তার সুরক্ষা দিতে ব্যার্থ পুলিশ। তাহলে রাজ্যের নাগরিকদের কি সুরক্ষা দেবে। দ্রুত খুনের কিনারা করতে না পারলে কলকাতা পুলিশের উচিত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া।

    ষষ্ঠ দফার ভোট নিয়ে সরব

    রাত পোহালেই বাংলায় ষষ্ঠ দফার ভোট জঙ্গলমহল সহ উত্তপ্ত নন্দীগ্রামও। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, শান্তিপূর্ণ ভোট হবে কি না  সেতো ভোটের দিন দেখা যাবে। কিন্তু, বাস্তবিকতা এইটা তো নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব স্বচ্ছভাবে নির্বাচন করানোর। যদি তারা না পারে তাহলে নির্বাচন কমিশন থাকা, না থাকা একই ব্যাপার হল। নির্বাচন কমিশনকে কড়া হাতে এই দুষ্টদের দমন করতে হবে। যতই গুন্ডামি করুক সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে হবে।

    মুখ্যমন্ত্রী সন্ন্যাসীদের অপমান করেছেন

    বঙ্গীয় সন্ন্যাসী সমাজের উদ্যোগে সাধু সন্তদের খালি পায়ে স্বাভীমান যাত্রা। সনাতনীদের অপমানের প্রতিবাদ। এখনও ক্ষমা চাইলেন না মমতা। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিন্দু ধর্মের সন্ন্যাসীদের কাছে ক্ষমা চাইবেন না। কারণ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানেন, হিন্দুরা একত্রিত হয়ে ভোট দেয় না। এইটা যদি ইসলাম সমাজের কিছু হতো তাহলে তিনি ক্ষমা চেয়ে নিতেন, কারণ তিনি জানেন ইসলাম গুরুর কথায় মুসলিমরা একত্রিত হয়ে ভোট দেয়। তাই, মুখ্যমন্ত্রী সন্ন্যাসীদের অপমান করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CV Anand Bose: বড় স্বস্তি রাজভবনের! তদন্তে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ

    CV Anand Bose: বড় স্বস্তি রাজভবনের! তদন্তে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপালের (C V Anand Bose) বিরুদ্ধে কলকাতা পুলিশের কাছে দায়ের করা শ্লীলতাহানির অভিযোগের ঘটনায় পুলিশি তদন্তের উপর অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। মামলার পরবর্তী শুনানি ১০ জুন।  

    পুলিশের অতিসক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠল আদালতে

    আদালত জানিয়েছে যে অভিযোগ দায়ের হয়েছে সেই এফআইআরের ভিত্তিতে নতুন করে আর কাউকে তলব করা যাবে না। মামলার পরবর্তী শুনানি হবে লোকসভা ভোট মিটে যাওয়ার পর ১০ জুন। ততদিন পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    আরও পড়ুন: : নন্দীগ্রাম কাণ্ডে কমিশনের অজুহাতে রাজ্যপালকে রিপোর্ট দিতে নারাজ রাজ্য

    সম্প্রতি রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেন রাজভবনের এক অস্থায়ী মহিলা কর্মী। রাজ্যপাল নাকি তাঁকে প্রলোভন দেখিয়ে শ্লীলতাহানি করেন বলে অভিযোগ করেন ওই তরুণীর। এর পাল্টা রাজ্যপাল স্পষ্টভাবে বলেছিলেন তিনি দিদিগিরি বরদাস্ত করবেন না। অর্থাৎ শাসকদলের সুপ্রিমর অঙ্গুলিহেলনে এই অভিযোগ হয়েছিল স্পষ্ট ইঙ্গিত ছিল রাজ্যপালের (C V Anand Bose)। প্রথমে মহিলার বক্তব্য রেকর্ড করে তাঁকে ছেড়ে দিলেও পরে হেয়ার স্ট্রিট থানায় জমা পড়ে অভিযোগ। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে শুরু করে লালবাজার। রাজভবনের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখার পাশাপাশি রাজ্যপালের ওএসডি সন্দীপ সিংহ সহ রাজভবনের তিনজন কর্মীকে ৪১ (এ) ধারায় নোটিশ পাঠিয়ে তলব করে কলকাতা পুলিশ।  

    পুলিশ সহযোগিতা করেনি, অভিযোগ রাজভবনের কর্মীদের

    রাজভবনের কর্মীদের অভিযোগ, স্পষ্টভাবে তাঁদের বিরুদ্ধে কী অভিযোগ আছে এই বিষয়টি জানতে চাওয়া হলেও কলকাতা পুলিশ খোলসা করে তাঁদের কিছু বলেনি। তাঁদের সঙ্গে সহযোগিতা করেনি। এর পর হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তাঁরা। রাজভবনের কয়েকজন কর্মীর অভিযোগ ছিল পুলিশ তাঁদের ভয় দেখাচ্ছে। ওই আবেদনের শুনানির দিনই সংশ্লিষ্ট মামলায় পুলিশের তদন্তের উপর অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত। স্বাভাবিকভাবেই আদালতের স্থগিতাদেশ চলে আসায় কলকাতা পুলিশের মুখ পুড়েছে এই মামলায়। রাজ্যপালের (C V Anand Bose) বিরুদ্ধে মামলা যে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত সেই তত্ত্ব আরও জোরালো হল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর ভাড়া বাড়িতে তল্লাশি! পুলিশি তদন্তে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর ভাড়া বাড়িতে তল্লাশি! পুলিশি তদন্তে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মাঝে আর শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে কোন বড় পদক্ষেপ করতে পারবে না পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ। শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃত সিনহা। কোলাঘাট থানার এফআইআরের উপরেও স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে। শুভেন্দু অধিকারীর দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশ বহাল থাকবে ১৭ই জুন পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে পুলিশ বা কোন এজেন্সি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে না।

    শুভেন্দুর বিরুদ্ধে পুলিশের ভভিযোগ

    প্রসঙ্গত চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যে বেলায় শুভেন্দু অধিকারীর ভাড়াবাড়িতে তল্লাশি অভিযানে গিয়েছিল। রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ ছিল তাঁর কোলাঘাটের বাড়িতে তল্লাশির নাম করে কোনও কিছু ঢুকিয়ে দিতে চাইছিল পুলিশ। এমনকি যারা পুলিশ সেজে গিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে দুজন সিভিক ভলেন্টিয়ার ছিল। সার্চ ওয়ারেন্ট ছাড়াই এই অভিযান চালায় পুলিশ। এমনটাই অভিযোগ ছিল শুভেন্দুর। সার্চ ওয়ারেন্ট এবং ভিডিওগ্রাফি ছাড়া পুলিশ কীভাবে অভিযান চালাতে পারে প্রশ্ন তুলেছিলেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু অধিকারীর বাধার মুখে পড়ে কোলাঘাট থানার পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিতভাবে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধাদানসহ একাধিক ধারায় মামলা করে। এরই প্রেক্ষিতে হাইকোর্টে দ্বারস্ত হয়েছিলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    রাজনৈতিক কারণে হেনস্থা অভিযোগ শুভেন্দুর

    শনিবার তমলুক লোকসভা আসনে নির্বাচন রয়েছে। তাঁর আগে যাতে নতুন করে পুলিশি অভিযান না হয় বিরোধী দলনেতার তরফ থেকে এই আবেদন জানানো হয়েছিল। রাজনৈতিক কারণেই তাকে হেনস্থা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন শুভেন্দু অধিকারী। এরই প্রেক্ষিতে আদালত জানিয়ে দেয় ভোটের মধ্যে রাজ্যের বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে বড় কোনও আইনি পদক্ষেপ করতে পারবে না রাজ্য পুলিশ। এর আগেও হাইকোর্ট শুভেন্দু অধিকারীকে রক্ষাকবচ দিয়েছিল। সেই রক্ষাকবচ বহাল রইল। তবে বিচারপতি অমৃতা সিনহা জানিয়েছেন, “এই সময়ের মধ্যে জরুরি কোনও নির্দেশের প্রয়োজন হলে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারবে পুলিশ।”

    আরও পড়ুন: “ভয় পাওয়ার লোক আমি নই, আপনি কাওয়ার্ড ভীতু”, অভিষেককে তোপ শুভেন্দুর

    “অনুসন্ধান না করেই চলে গেল পুলিশ” মন্তব্য বিচারপতির

    শুক্রবার আদালতের শুভেন্দু অধিকারীর হয়ে সওয়াল করেছিলেন আইনজীবী, বিল্বদল ভট্টাচার্য। তাঁর দাবি ছিল, “২০ মে কোন সার্চ ওয়ারেন্ট ছাড়াই কোলাঘাটের ওই অফিস তথা অস্থায়ী বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিল পুলিশ। অভিযোগ ছিল, অফিসে বোমা, অস্ত্র ও নগদ টাকা মজুদ রাখা হয়েছিল। যদিও সেখান থেকে কিছুই পাওয়া যায়নি।” এর পাল্টা রাজ্যের পক্ষের আইনজীবী সম্রাট সেন বলেন, “এই মামলায় শুভেন্দু অধিকারী অভিযুক্ত বা সাক্ষী নন। যে বাড়িটিতে তল্লাশি চালানো হয়েছিল সেটা শুভেন্দু অধিকারীর নয় সুরজিৎ দাস নামে এক ব্যক্তির। পুলিশের কাছে নির্দিষ্ট অভিযোগ ছিল। তারই তদন্ত করতে পুলিশ সেখানে গিয়েছিল। দুই পক্ষের কথা শুনে বিচারপতি অমৃত সিনহা মন্তব্য করেন, “পুলিশ কী অভিযোগ পেয়েই চলে গেল। পুলিশ অনুসন্ধান করবে না। কটি ক্ষেত্রে পুলিশ অভিযোগ পেয়েই চলে যায়। প্রশ্ন তোলেন তিনি।” দুপক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারপতি এই মামলায় অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: রাজ্যে শুরু ষষ্ঠ দফার ভোটগ্রহণ, কোন কেন্দ্রে কোন হেভিওয়েটের ভাগ্যপরীক্ষা আজ?

    Lok Sabha Election 2024: রাজ্যে শুরু ষষ্ঠ দফার ভোটগ্রহণ, কোন কেন্দ্রে কোন হেভিওয়েটের ভাগ্যপরীক্ষা আজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) ষষ্ঠ দফার ভোটগ্রহণ (6th Phase Voting)। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, কাঁথি, তমলুক ও ঘাটাল এই ৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। মোট বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে ৯১৯ কোম্পানি। এই পর্বে কমিশন আরও সক্রিয়। ইতিমধ্যে ভোটের একদিন আগে উত্তপ্ত নন্দীগ্রাম। তাই শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে চাইছে কমিশন।

    ঘাটলে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই তারকা প্রার্থী

    ষষ্ঠদফার নির্বাচনে বাংলার একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ রয়েছে। এর মধ্যে ঘাটালে এবার জোর লড়াই হতে চলেছে তৃণমূলের তারকা সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব বনাম বিজেপি-র তারকা প্রার্থী হিরণ্ময় চট্টোপাধ্যায় ওরফে হিরণের। গত দুই লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) ঘাটাল থেকে জয়ী হন দেব। খড়্গপুরের বিধায়ক হিরণকে ঘাটালে দেবের বিপরীতে দাঁড় করিয়েছে বিজেপি। সেখানে বামেদের প্রার্থী তপন গঙ্গোপাধ্যায়।

    তমলুকে বিজেপির প্রার্থী প্রাক্তন বিচারপতি

    একই ভাবে তমলুকের দিকেও নজর রয়েছে গোটা বাংলার। সেখানে কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রার্থী করেছে বিজেপি। বিচারপতির আসন থেকে রাজনীতিতে পদার্পণকারী অভিজিৎ ইতিমধ্যেই রাজ্য রাজনীতির অন্যতম প্রধান চরিত্র হয়ে উঠেছেন। সেখানে তাঁর প্রচারে কোনও খামতি রাখেনি বিজেপি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী খোদ অভিজিৎকে জেতানোর দায়িত্বে রয়েছেন। এহেন হেভিওয়েট প্রার্থীর বিরুদ্ধে তমলুকে তৃণমূলের প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্যকে প্রার্থী করেছে। বামেরাও তরুণ নেতা সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়কে তমলুকে প্রার্থী করেছে।

    মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা-জুন

    মেদিনীপুরে আবার মুখোমুখি শাসক এবং বিরোধী দলের দুই বিধায়ক। মেদিনীপুরের গতবারের সাংসদ দিলীপ ঘোষকে এবার সেখান থেকে সরিয়ে দিয়েছে বিজেপি। পরিবর্তে আসানসোল দক্ষিণের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পলকে সেখানে প্রার্থী করেছে বিজেপি। একই ভাবে, মেদিনীপুরের বিধায়ক জুন মালিয়াকে এবার সাংসদ হওয়ার দৌড়ে নামিয়েছে তৃণমূল। বিপ্লব ভট্টকে মেদিনীপুরে প্রার্থী করেছে বামেরা।

    বিষ্ণুপুরে সৌমিত্র বনাম সুজাতা

    ২০১৪ সাল থেকে বিষ্ণুপুর থেকে লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) জয়ী হয়ে আসছেন বিজেপি-র সৌমিত্র খাঁ। সেই সময় তাঁর হয়ে প্রচার থেকে পাহারা, কিছুই খামতি রাখেননি সৌমিত্রের প্রাক্তন স্ত্রী সুজাতা খাঁ। কিন্তু বঙ্গ রাজনীতিতে চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে সৌমিত্র এবং সুজাতার দাম্পত্য। সুজাতা তৃণমূলে চলে আসায় বিবাহবিচ্ছেদও ঘটে তাঁদের। সেই সুজাতাকেই এবার তাঁর প্রাক্তন স্বামী সৌমিত্রের বিরুদ্ধে বিষ্ণুপুরে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। বামেদের প্রার্থী শীতল কৈবর্ত্য।

    কাঁথিতে বিজেপি প্রার্থী সৌমেন্দু

    বঙ্গ রাজনীতিতে কাঁথি অধিকারী পরিবারের গড় হিসেবে পরিচিত। সেই অধিকারী পরিবারের সদস্য, শুভেন্দুর ভাই সৌমেন্দু অধিকারীকে এবার কাঁথিতে প্রার্থী করেছে বিজেপি। কাঁথিতে আবার বিদেশ বসুর প্রার্থীপদকে সমর্থন জানিয়েছে হিন্দু মহাসভা। সেখানে তৃণমূল প্রার্থী করেছে উত্তম বারিককে। কংগ্রেস সেখানে ঊর্বশী ভট্টাচার্যকে প্রার্থী করেছে।

    ঝাড়গ্রামে-বাঁকুড়া-পুরুলিয়ায় প্রার্থী কারা?

    ঝাড়গ্রামে কেন্দ্রের ‘পদ্মশ্রী’ সম্মান প্রাপ্ত সাঁওতালি সাহিত্যিক কালীপদ সরেনকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। সেখানে বিজেপি-র প্রার্থী প্রণত টুডু। সোনামণি টুডুকে প্রার্থী করেছে বামেরা। বাঁকুড়ায় তৃণমূলের প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তী, বিজেপির প্রার্থী সুভাষ সরকার এবং বামেদের প্রার্থী নীলাঞ্জন দাশগুপ্ত। পুরুলিয়ায় শান্তিরাম মাহাতকে প্রার্থী করেছে জোড়াফুল শিবির। বিজেপি-র প্রার্থী জ্যোতির্ময় সিংহ মাহাত। কংগ্রেস নেপাল মাহাতকে প্রার্থী করেছে।

    কোন জেলায় কত বাহিনী?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে, পশ্চিম মেদিনীপুরে ২১৮ কোম্পানি, বাঁকুড়াতে ১৭৮ কোম্পানি, ঝাড়গ্রামে ১৩৩ কোম্পানি, পূর্ব মেদিনীপুরে ২৩৭ কোম্পানি, পুরুলিয়াতে ১৩৭ কোম্পানি, পূর্ব বর্ধমানে ১৬ কোম্পানি আধা সেনা মোতায়েন করা হচ্ছে (Lok Sabha Election 2024)।

    আরও পড়ুনঃ পুলিশকে একগুচ্ছ নির্দেশ, কলকাতার ভোটে বাড়তি সতর্ক কমিশন

    দিঘার সমস্ত হোটেল বন্ধ শুক্র-শনি

    ষষ্ঠ দফার ভোট গ্রহণের (6th Phase Voting) জন্য শুক্রবার ও শনিবার দিঘার সমস্ত হোটেল বুকিং বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ী সমিতি। দুই মেদিনীপুরের কেন্দ্রে চলবে ভোটগ্রহণ। জানা গিয়েছে বহিরাগতদের ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত। পর্যটকদের কাছে ঘুরতে যাওয়ার জনপ্রিয় জায়গা হল সমুদ্র সৈকত দিঘা। তাই চলতি সপ্তাহে আগেই সতর্ক করা হয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “তৃণমূল সরকারকে ফেলে দেওয়া উচিত”, শাসকদলকে তোপ দাগলেন দিলীপ

    Dilip Ghosh: “তৃণমূল সরকারকে ফেলে দেওয়া উচিত”, শাসকদলকে তোপ দাগলেন দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই তৃণমূল সরকারকে ফেলে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করলেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। শনিবার দুপুরে বিজেপির বর্ধমান জেলা কার্যালয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। সেখানেই রাজ্যের শাসক দলকে তীব্র আক্রমণ করলেন তিনি।

    তৃণমূল সরকার ফেলে দেওয়া উচিত (Dilip Ghosh)

    এদিন ওবিসি সার্টিফিকেট নিয়ে হাইকোর্টের রায় প্রসঙ্গে রাজ্য সরকারকে নিশানা করেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তিনি বলেন, ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে চাকরি করলে যেমন চাকরি যায়, তেমনি ভুয়ো আইন করে যারা ক্ষমতায় এসেছে তাদের সরকার ফেলে দেওয়া উচিত। কারণ, নৈতিকভাবে তারা সংবিধানকে ধোকা দিয়ে জিতে এসেছে। যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় আসে, সেই সরকারের আদৌ ক্ষমতায় থাকা উচিত কিনা বিবেচনা করা দরকার। আমার মতে, তৃণমূল সরকার ফেলে দেওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে পুলিশের সামনেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন খুনে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা, সরব বিজেপি

     মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবার দেশ ভাগের চক্রান্ত করছেন

     মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধৃষ্টতা দেখুন, তিনি (Dilip Ghosh) বলছেন, কোর্টের রায় মানবো না। প্যাঁচে পরে তিনি বারবার কোর্টে যাচ্ছেন। যখন সিঙ্গুরে জমির জন্য কোর্টে গিয়ে জিতে টাটাদের তাড়িয়েছিলেন, তখন কোর্ট ঠিক ছিল। আজকে যেহেতু তাঁর অপকর্মের বিরুদ্ধে কোর্ট রায় দিয়েছে তাই তিনি কোর্টকে মানবেন না। আমরা জানি তিনি সংবিধান মানেন না, লোকসভার সিদ্ধান্ত মানেন না, সুপ্রিম কোর্টকে মানেন না। সিএএ, জিএসটির বিরোধিতা করেছেন, তিন তালাকের বিরোধিতা করছেন। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা হটানো হয়েছে, তিনি তাঁর বিরোধিতা করছেন। এই যে মানসিকতা এটা বিচ্ছিন্নতাবাদী মানসিকতা। স্বাধীনতার আগে এরকম হয়েছিল বলে দেশ ভাগ হয়েছিল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবার দেশ ভাগের চক্রান্ত করছেন। দেশ বিরোধিতা, রাষ্ট্র বিরোধিতা যারা করছেন তিনি তাদের সঙ্গে আছেন। তিনি তাদের সুরে কথা বলছেন। তিনি পাকিস্তান, বাংলাদেশের উগ্রপন্থীদের সুরে কথা বলছেন, এটা খুব ভয়ংকর।

    নন্দীগ্রামে হামলা নিয়ে মুখ খুললেন দিলীপ

    অন্যদিকে, নন্দীগ্রামের ভেটুরিয়ায়  শুক্রবার রাতে ৬ জন তৃণমূল কর্মী আক্রান্ত হওয়ায় অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। এই বিষয়ে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, অভিযোগ যে কেউ করতে পারে। মুখ্যমন্ত্রী নিজে ওখানে গিয়ে হেরেছেন, তাই সেখানে জেতার সম্ভাবনা  নেই। বড় আকারে লিড আমরা পাব। শুভেন্দু অধিকারী ওখানকার বিধায়ক তিনি লড়াই করছেন। সেখানে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের ভয় দেখানো হচ্ছে, হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এবারের নির্বাচনে সেরকম রক্ত ঝরেনি, খুন হয়নি। কিন্তু, শেষের দিকে আবার শুরু হয়ে গেল। যত ভোটের শেষের দিকে আসছে তত ভয়ের বাতাবরণ তৈরি করা হচ্ছে। আমরা মারপিটের রাজনীতি করি না। যদি করতাম তাহলে উত্তরবঙ্গে দেখিয়ে দিতাম। এই যে আমার বিরুদ্ধে কেস করেছে আমি কি মারতে গেছি? আমরা এইসব রাজনীতি করিনা। কারণ, মানুষ বিজেপির পক্ষে রায় দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: পুলিশকে একগুচ্ছ নির্দেশ, কলকাতার ভোটে বাড়তি সতর্ক কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: পুলিশকে একগুচ্ছ নির্দেশ, কলকাতার ভোটে বাড়তি সতর্ক কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর কয়েক দিনের পরেই কলকাতা শহরে ভোট (Lok Sabha Election 2024)। তার আগে সপ্তম দফার ভোট প্রস্তুতি নিয়ে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কর্তারা। কলকাতার নগরপাল বিনীত গোয়েলের প্রতি কমিশনের বার্তা, রাজ্যের মূল শহর কলকাতা। ঐতিহ্যবাহী এই শহরে ভোট শান্তিপূর্ণভাবে করতে হবে। গণমাধ্যম সহ সকলের নজরে থাকবে এই শহরের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি। পাশাপাশি বহু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির বাস এই শহরে। সপ্তম দফতেও কলকাতা এবং সংলগ্ন এলাকায় ভোট সংক্রান্ত নিরাপত্তা যথোপযুক্ত রাখতে হবে। এমনই বার্তা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    দাগী অপরাধীদের বিষয়ে পুলিশকে সতর্ক করল কমিশন

    জানা গিয়েছে নির্বাচন কমিশনের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ভোটের (Lok Sabha Election 2024)  দিন গোলমাল পাকাতে পারে এমন দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করে তাঁদের উপর নজরদারি চালাতে হবে। প্রয়োজনে তাঁদের হেফাজতে নিতে হবে। দাগী অপরাধীদের বাইরে রাখা চলবে না। দাগী অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রশ্নে কোন গাফিলতি কমিশন বরদাস্ত করবে না। এই নির্দেশ আগেই দেওয়া হয়েছে। সপ্তম দফায় রাজ্যের যে সমস্ত প্রান্তে ভোট হবে তাঁর একটা বড় এলাকা কলকাতা পুলিশের আওতাধীন। একদম শেষ দফায় ভোট হবে উত্তর কলকাতা, দক্ষিণ কলকাতা, যাদবপুর, ডায়মন্ড হারবার, দমদম, বারাসাত, বসিরহাট, জয়নগর ও মথুরাপুর কেন্দ্র। এরমধ্যে কলকাতা পুলিশকে কলকাতার উত্তর, দক্ষিণ কেন্দ্র ছাড়াও সামলাতে হবে যাদবপুর, ডায়মন্ড হারবারের কিছুটা অংশ এবং জয়নগরের একটি বড় অংশ।

    কোথায় কত বাহিনী

    লালবাজার সূত্রের খবর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মেনে ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। দাগী অপরাধীদের ক্ষেত্রেও নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মোতাবেক কাজ শুরু হয়ে গেছে। দুষ্কৃতীদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের মুচলেকা লিখিয়ে নেওয়া হয়েছে, তাঁরা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) দিন গোলমাল পাকাবে না।

    আরও পড়ুন: বুথভিত্তিক ভোটদানের তথ্য প্রকাশের আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, স্বস্তিতে কমিশন

    এবারের ভোটের কলকাতা পুলিশ ২৪৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবহার করবে। এর আগে এত সংখ্যায় কলকাতায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবহার হয়নি। এই ছাড়াও কলকাতা পুলিশের ১২,৭০০ পুলিশ কর্মী ভোটের কাজে ব্যস্ত থাকবেন। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নিয়ে ২৩০টি কিউআরটি গঠন করা হয়েছে। শহরে টহল দেওয়ার জন্য কলকাতা পুলিশের কর্মী এবং আধিকারিকদের নিয়ে ৩৪৭ টি সেক্টর মোবাইল, ২৪০ কিউআরটি মোবাইল এবং ৮০ হেভি রেডিও ফ্লাইং স্কোয়াড তৈরি করা হয়েছে। যাদের শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ভোটের আগেই মোতায়েন করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: বুথভিত্তিক ভোটদানের তথ্য প্রকাশের আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, স্বস্তিতে কমিশন

    Supreme Court: বুথভিত্তিক ভোটদানের তথ্য প্রকাশের আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, স্বস্তিতে কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারাদেশে ৫ দফায় ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এখনও ২ দফায় ভোটগ্রহণ বাকি। নির্বাচন যতই শেষের দিকে যাচ্ছে ততই রাজনৈতিক উত্তেজনার পারদ চড়তে শুরু করেছে। আর রাজ্যে ভোটের আবহের মাঝেই এবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) রায়ে বড় স্বস্তি মিলল কমিশনের। সম্প্রতি লোকসভা ভোট চলাকালীন কমিশন (Election Commission) যেন তার ওয়েবসাইটে বুথভিত্তিক ভোটদানের হার সম্পর্কিত পরিসংখ্যান প্রকাশ করে এমনই দাবিতে কোর্টে আবেদন জানানো হয় অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মস-র তরফে। ওই এনজিও-র তরফে দায়ের করা সেই আর্জি এদিন খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এই নির্দেশ দিলে, কমিশনের ঘাড়ে ভোটের মধ্যে অতিরিক্ত বোঝা চাপবে বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। 

    কেন এই সিদ্ধান্ত? (Supreme Court)

    ২৪ মে শুক্রবার বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত ও বিচারপতি সতীশচন্দ্র শর্মার অবকাশকালীন বেঞ্চ জানিয়েছে, পাঁচ দফার ভোটগ্রহণ হয়ে গিয়েছে। আর মাত্র দুই দফা বাকি আছে। এই অবস্থায়, প্রতিটি বুথের ভোটদানের তথ্য কমিশনের (Election Commission) ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার নির্দেশ দিলে, প্রয়োজনীয় লোকবল সংগ্রহ করা নির্বাচন কমিশনের পক্ষে চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়াবে। এ প্রসঙ্গে বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত বলেন, “আমাদের বাস্তব পরিস্থিতিও মাথায় রাখতে হবে। নির্বাচনের মধ্যে নির্বাচন কমিশনের ঘাড়ে অতিরিক্ত বোঝা চাপানো ঠিক হবে না। তাও আবার, মাঝপথে নির্বাচন প্রক্রিয়াকেই চ্যালেঞ্জ করে।”

    আরও পড়ুন: প্রতি বুথে ভোটদানের হার প্রকাশে বিভ্রান্তি বাড়বে, সুপ্রিম কোর্টে কমিশন

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ লোকসভা ভোটে প্রথম দুই দফার ভোটগ্রহণ পর্বে ভোটের হার সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশে দেরি হওয়ার পর এক মামলা দায়ের হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। আর্জি ছিল লোকসভা ভোট চলাকালীন কমিশন যেন তার ওয়েবসাইটে প্রতি বুথে ভোটদানের হার সম্পর্কিত পরিসংখ্যান প্রকাশ করে, তার জন্য নির্দেশ যেন সুপ্রিম কোর্ট কমিশনকে দেয়। তবে এ প্রসঙ্গে কমিশন বলেছিল, নির্বাচনী আইনে কোথাও ভোটদানের তথ্য় প্রকাশ করতেই হবে, এমন কথা বলা নেই। তাছাড়া, এই বিপুল সংখ্যক বুথের তথ্য এত দ্রুত প্রকাশ করা সম্ভব নয়। নির্বাচনের পরই এই তথ্য তারা প্রকাশ করতে পারবে। কমিশনের (Election Commission) এই বক্তব্যের পর ওই এনজিও-র তরফে দায়ের করা সেই আর্জি এদিন খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nandigram: নন্দীগ্রাম কাণ্ডে কমিশনের অজুহাতে রাজ্যপালকে রিপোর্ট দিতে নারাজ রাজ্য

    Nandigram: নন্দীগ্রাম কাণ্ডে কমিশনের অজুহাতে রাজ্যপালকে রিপোর্ট দিতে নারাজ রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নন্দীগ্রামে (Nandigram) বিজেপি কর্মী খুনের ঘটনায় রাজ্য পুলিশের অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট চেয়ে পাঠালেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। প্রসঙ্গত বুধবার রাতে নন্দীগ্রামের সোনাচূড়ায় মনসা বাজার এলাকায় দুষ্কৃতীদের হাতে খুন হন স্থানীয় বিজেপি নেতা সঞ্জয় আড়ির মা রথীবালা আড়ি। নন্দীগ্রামে বিজেপির তফসিলি মোর্চার সম্পাদক সঞ্জয় আড়ি বর্তমানে কলকাতার একটি হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন।

    রাজ্যপালের বার্তা

    অ্যাকশন রিপোর্ট চাওয়ার পাশাপাশি লোকসভা ভোটে রক্ত স্নান বন্ধ করে আদর্শ আচরণ বিধি মেনে চলার পরামর্শ রাজ্যকে দিয়েছেন রাজ্যপাল। এই ঘটনায় সরাসরি শাসক দলের নেতারা জড়িত বলে অভিযোগ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। এফআইআরেও তাঁদের নাম রয়েছে। আক্রান্ত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরাও সরাসরি স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের নাম করে তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। পরিকল্পনা করে এই খুন করা হয়েছে অভিযোগ তাঁদের।

    রাজ্যপালকে রিপোর্ট দিতে অনীহা

    প্রসঙ্গত নন্দীগ্রামে (Nandigram) খুনের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত খোঁজখবর শুরু করেছেন রাজ্যপাল। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে রাজ্য প্রশাসন কী পদক্ষেপ করেছে তা জানিয়ে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে রাজভবন। রাজ্য প্রশাসন অবশ্য রাজ্যপালকে রিপোর্ট দেওয়ার মেজাজে নেই।

    আরও পড়ুন: মারে মাথার খুলি ফেটে গিয়েছিল! আশঙ্কাজনক অবস্থায় কেমন আছেন নন্দীগ্রামের বিজেপি নেতা?

    রাজ্য প্রশাসনের যুক্তি লোকসভা নির্বাচন না মেটা পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। তাই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পুলিশ প্রশাসন এখনও পর্যন্ত কী পদক্ষেপ করেছে তা বলতে পারবে কমিশন। নবান্ন বা রাজ্য প্রশাসন নয়। অর্থাৎ এ বিষয়ে পুলিশ পদক্ষেপ করলেও কী পদক্ষেপ করা হয়েছে তা কমিশনের অজুহাত দেখিয়ে রাজভবনের কাছে পৌঁছে দিতে নারাজ রাজ্য।

    নির্বাচন কমিশনের পদক্ষেপ

    নন্দীগ্রামে (Nandigram) বিজেপির মহিলা কর্মীকে কুপিয়ে খুনের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছে নির্বাচন কমিশন। কী কারণে মৃত্যু? সে বিষয়েও পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসককে দ্রুত রিপোর্ট পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। একইসঙ্গে অশান্তি প্রবণ অঞ্চলে রুট মার্চ করানোরও নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    ভোটের আবহে (Lok Sabha Election 2024) বুধবার রাতে নন্দীগ্রামের সোনাচূড়া এলাকায় একটি হামলার ঘটনা ঘটে। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা রাতে এলাকায় হামলা চালায়। এক মহিলা কর্মীকে কুপিয়ে খুন করা হয়। রথীবালা আড়ি নামে ওই বিজেপি (BJP) কর্মীকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি কোপ চালাতে থাকে দুষ্কৃতীরা। রক্তাক্ত হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন তিনি। মাকে বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর জখম হন রথীবালার পুত্র সঞ্জয় আড়িও। চিৎকার শুনে গ্রামবাসীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছলে দুষ্কৃতীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। জখমদের তৎক্ষণাৎ নিয়ে যাওয়া হয় নন্দীগ্রাম (Nandigram) সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে উত্তপ্ত নন্দীগ্রাম। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Nandigram: মারে মাথার খুলি ফেটে গিয়েছিল! আশঙ্কাজনক অবস্থায় কেমন আছেন নন্দীগ্রামের বিজেপি নেতা?

    Nandigram: মারে মাথার খুলি ফেটে গিয়েছিল! আশঙ্কাজনক অবস্থায় কেমন আছেন নন্দীগ্রামের বিজেপি নেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ষষ্ঠ দফার একদিন আগে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে নন্দীগ্রাম (Nandigram)। বিজেপির পতাকা লাগানোকে কেন্দ্র করে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে মহিলা বিজেপি কর্মী রথিবালা আড়িকে। একই সঙ্গে বেধরক মারে গুরুতর আহত হয়েছেন রথিবালার ছেলে সঞ্জয় আড়ি। শুধু তাই নয় আরও ৭ জন বিজেপি কর্মীকে ব্যাপক মারধর করা হয়। প্রত্যেকের অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক। এরপরে বিজেপির ক্ষোভের আগুনে আগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে নন্দীগ্রাম। গত বিধানসভা নির্বাচনের পর এই নন্দীগ্রামে তৃণমূলের বিরুদ্ধে খুন-ধর্ষণের ঘটনায় আহতদের দেখতে গিয়েছিলেন তৎকালীন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়।

    মাথার খুলি ফেটে যায় (Nandigram)!

    তৃণমূল দুষ্কৃতীদের মারের আঘাতে ভয়ঙ্কর ভাবে আহত হন সঞ্জয় আড়ি। তিনি অবশ্য সোনাচূড় (Nandigram) এলাকার বিজেপির এসসি মোর্চার অঞ্চল সভাপতি। বুধবার রাতে বাড়ি থেকে বের করে রড দিয়ে মারা হয়। মা, ছেলেকে বাঁচাতে গেলে এরপর মায়ের উপর চড়াও হয় দুষ্কৃতীরা। রড দিয়ে আঘাত করে মারা হয় মাকে। অপর দিকে আহত সঞ্জয়কে পরের দিন বৃহস্পতিবার কলকাতায় আনা হয় চিকিৎসার জন্য। শারীরিক ভাবে ভীষণ আহত হয়েছেন তিনি। জানা গিয়েছে, মারের আঘাতে তাঁর মাথার খুলি ফেটে যায়। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মাথায় একাধিক জায়গায় রক্ত জমাট বেঁধে গিয়েছে। তাঁকে সুনন্দ বসুর অধীনে নিউরো সার্জারি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে চলে অস্ত্রোপচার। ডাক্তার অবশ্য জানিয়েছেন তাঁর মাথায় জমে থাকা জমাট বাঁধা রক্ত বের করা গিয়েছে। আপাতত তাঁকে ২৪ ঘণ্টার জন্য পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    এই ঘটনায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সরাসরি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোধ্যায়কে দায়ী করেন। ঘটনার আগের দিন এই তৃণমূল নেতা এলাকায় (Nandigram) উস্কানি মূলক ভাষণ দিয়েছিলেন। একই সঙ্গে তৃণমূলকে নিশানা করেন বিজেপির বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, “দক্ষিণবঙ্গের যেখানে যেখানে ভোট হচ্ছে সেখানে সেখানে তৃণমূল গোলমাল অশান্তি তৈরি করছে। তৃণমূলের কোনও জেতার সুযোগ নেই। ভোটের আগে খুন করে এলাকায় ভয়ের বাতাবরণ তৈরি করছে। একজন ৫৬ বছরের মহিলাকে খুন করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মহিলাদের কোনও সুরক্ষা নেই।”

    আরও পড়ুনঃনন্দীগ্রামে মহিলা বিজেপি কর্মীকে খুনের মামলায় নাম জড়াল একাধিক তৃণমূল নেতার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share