Tag: Lok Sabha Election 2024

Lok Sabha Election 2024

  • Lok Sabha Election 2024: ‘‘আসুন, গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করি’’, চতুর্থ দফায় ভোট দানের আর্জি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Lok Sabha Election 2024: ‘‘আসুন, গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করি’’, চতুর্থ দফায় ভোট দানের আর্জি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র উৎসবের আজ, সোমবার চতুর্থ (Lok Sabha Election 2024) পর্ব। দেশ জুড়ে ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে মোট ৯৬টি কেন্দ্রে চলছে ভোটগ্রহণ। বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোল, বীরভূম, বোলপুর, রানাঘাট, কৃষ্ণনগর ও বহরমপুর বাংলার আট কেন্দ্রে চলছে ভোট৷ সসকাল সাতটা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হতেই দেশবাসীকে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের ডাক দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ৷

    মোদির বার্তা

    নানা ভাষার দেশে চলছে ভোট (Lok Sabha Election 2024)। তাই প্রধানমন্ত্রীও ইংরেজি, হিন্দি-সহ বাংলা, তেলুগু, ওড়িয়া ও মারাঠি ভাষায় এদিন ভোট দানের আর্জি রাখেন। তরুণ প্রজন্ম, মহিলা-সহ দেশের সমস্ত নাগরিককে এদিন ভোট দানে আহ্বান জানান মোদি৷ এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন,”আজ লোকসভার চতুর্থ পর্বের নির্বাচনে ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৯৬টি আসনে ভোটগ্রহণ। আমি নিশ্চিত যে এই সব আসনে মানুষজন বিপুল সংখ্যায় ভোট দেবেন এবং তরুণ ও মহিলা ভোটদাতারাই ভোটের এই স্ফীতি ঘটাবেন। আসুন, আমরা সবাই আমাদের কর্তব্য পালন করি ৷ আর আমাদের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করি !”

    অন্ধ্রে বিধানসভা নির্বাচন

    এদিন দেশজুড়ে লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) পাশাপাশি অন্ধ্রপ্রদেশের ১৭৫টি এবং ওড়িশার ২৮টি বিধানসভা আসনে ভোট হচ্ছে ৷ সে নিয়েও মোদিজি (PM Modi) এক্স হ্য়ান্ডেলে লিখেছেন, “অন্ধ্রপ্রদেশের জনগণকে, বিশেষ করে প্রথম বারের ভোটারদের, বিধানসভা নির্বাচনে রেকর্ড সংখ্যক ভোট দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। এই নির্বাচন আমাদের গণতান্ত্রিক চেতনাকে আরও উন্নত করুক।” 

    ওড়িশায় নির্বাচন

    এর পাশাপাশি তিনি লেখেন, “আজ থেকে ওড়িশায় বিধানসভা নির্বাচন শুরু। আমি এই রাজ্যের জনগণকে বেশি সংখ্যায় তাঁদের ভোটাধিকারের আহ্বান জানাই। আপনার ভোট আপনার কণ্ঠস্বর তা উচ্চস্বরে এবং স্পষ্টভাবে শোনা যাক।” উল্লেখ্য, দুই রাজ্যেই এবার বিজেপি ক্ষমতায় ফিরবে বলে প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষার পূর্বাভাস। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: “গণতন্ত্রের জন্য আকাশ পথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে”, কপ্টারে ভোটকর্মীদের পাঠিয়ে বলল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: “গণতন্ত্রের জন্য আকাশ পথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে”, কপ্টারে ভোটকর্মীদের পাঠিয়ে বলল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণতন্ত্রের উৎসবে (Lok Sabha Election 2024) যাতে সবাই শামিল হতে পারেন, তাই হেলিকপ্টারে করে ভোট কর্মীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বুথে। এ ছবি ঝাড়খণ্ডের মাও অধ্যুষিত সিংভূমের। ঝাড়খণ্ডে নির্বাচন ১৩ মে, সোমবার। এমতাবস্থায় ভোটকর্মীদের বুথে পাঠানোর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। কোথাও ট্রেনে করে, কোথাও আবার হেলিকপ্টারে করে ভোটকর্মীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বুথে।

    বিশেষ ব্যবস্থা (Lok Sabha Election 2024)

    পশ্চিম সিংভূমের ডেপুটি কমিশনার কুলদীপ চৌধুরী বলেন, “শনিবার চক্রধরপুর থেকে রৌরকেল্লায় একটি বিশেষ ট্রেনে করে মোট ৯৫টি পোলিং টিমকে পাঠানো হয়েছিল। মনোহরপুর, জারাইকেলা এবং পোসাইতা স্টেশনে পৌঁছে তাঁরা গাড়ি ধরবেন এবং পায়ে হেঁটে নির্দিষ্ট বুথে পৌঁছবেন।” তিনি জানান, ৭৮টি পোলিং পার্টিকে পাঠানো হয়েছে হেলিকপ্টারে করে। কুলদীপ বলেন, “মাও-অধ্যুষিত এলাকায় তাঁদের পৌঁছে দিতে তিনটি চপারও কাজে লাগানো হয়েছে। মনোহরপুর ও জগন্নাথপুরের প্রত্যন্ত এলাকায় এভাবেই পৌঁছে দেওয়া হয়েছে পোলিং স্টাফদের।” তিনি (Lok Sabha Election 2024) বলেন, “অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন করতে আমরা ইভিএমগুলির ওপর লাইভ ট্র্যাকিং করছি। জিপিএস-যুক্ত যানবাহনের মাধ্যমে পোলিং পার্টিদের সঙ্গেও নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি।” তিনি জানান, পর্যাপ্ত পরিমাণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই চক্রধরপুরে পৌঁছে গিয়েছেন বিএসএফ এবং সিএপিএফের জওয়ানরা।

    কী বলছে কমিশন?

    এদিকে, এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে নির্বাচন কমিশনের তরফে একগুচ্ছ ছবি পোস্ট করা হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, পোলিং পার্টি ও ভোটের সরঞ্জাম পাঠানো হচ্ছে ট্রেনে করে। লেখা হয়েছে, “আমরা প্রস্তুত! আপনিও কি প্রস্তুত। ঝাড়খণ্ডের পশ্চিম সিংভূমের পোলিং পার্টিকে তাদের গন্তব্যে পৌঁছানো হচ্ছে বিশেষ ট্রেনে করে। গণতন্ত্রের জন্য আকাশপথেও নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পোলিং পার্টিরা ঝাড়খণ্ডের প্রত্যন্ত এলাকায় পৌঁছচ্ছেন। প্রতিটি ভোট যাতে বাক্সে পড়ে, তাই এই ব্যবস্থা। নির্বাচন কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, একজন ভোটারও যাতে বাদ না পড়েন, সেজন্য আমরা দায়বদ্ধ। আমরা এমন অনেক জায়গা চিহ্নিত করেছি, যেসব জায়গায় এবারই প্রথম ভোট হচ্ছে। কোথাও আবার ভোট হচ্ছে দু’দশক পরে। কারণ এই সব এলাকায় এক (Lok Sabha Election 2024) সময় দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল মাওবাদীরা।”

    আরও পড়ুুন: “পঁচাত্তরের পরেও প্রধানমন্ত্রী থাকবেন মোদিই”, জনসভায় দাবি শাহের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: ‘‘নয়া খেলা, সন্দেশখালিতে মহিলাদের ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল’’, ভাটপাড়ায় বললেন মোদি

    Lok Sabha Election 2024: ‘‘নয়া খেলা, সন্দেশখালিতে মহিলাদের ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল’’, ভাটপাড়ায় বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) ঘোষণা হওয়ার পর থেকে এ নিয়ে নবমবার রাজ্যে এলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রবিবার তিনি প্রথম সভা করেন বারাকপুরের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং-এর সমর্থনে ভাটপাড়ায়। ‘‘কোনও অবস্থাতেই ধর্মীয়ভাবে কোনও সংরক্ষণ বাংলায় তিনি চালু হতে দেবেন না’’- এমন হুঁশিয়ারিও দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর ২৭ মিনিটের বক্তৃতায় একাধিকবার উঠে এসেছে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রীর এদিন বলেন, ‘‘নয়া খেলা, সন্দেশখালিতে মহিলাদের ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল।’’ বাংলায় বিজেপির ভালো ফলের বিষয়েও আশাবাদী তিনি। ভাটপাড়ায় তিনি জানান, ২০১৯ সালে বিজেপির ফলাফলকেও ছাপিয়ে যাবে ২০২৪।

    কড়া আক্রমণ তৃণমূলকে 

    এর পাশাপাশি ভাটপাড়ার সভা থেকে মোদি বলেন, ‘‘সন্দেশখালিতে কী হচ্ছে, সারা দেশ দেখছে। তৃণমূলের পুলিশ ওদের বাঁচিয়েছে। নতুন খেলা শুরু করেছে। ওদের গুণ্ডা সন্দেশখালির (Lok Sabha Election 2024) বোনেদের ভয় দেখাচ্ছে। কারণ অত্যাচারীর নাম শাহজাহান শেখ। ওঁকে ক্লিনচিট দিতে চায় তৃণমূল।’’ নিয়োগ দুর্নীতি নিয়েও প্রধানমন্ত্রী এদিন সুর চড়ান। তিনি বলেন, ‘‘এখানে ওএমআর শিট জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভুয়ো ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে। তৃণমূল সরকারের আমলে শুধু দুর্নীতি হয়েছে। বাংলার এই লুঠের পাইপয়সার হিসাব নেব। কাউকে ছাড়া হবে না। বাংলার ভুক্তভোগীদের বলতে চাই, মোদী আছে। দুর্নীতিগ্রস্তেরা কেউ বাঁচতে পারবে না।’’

    হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বরদাস্ত নয়

    এদিনের সভায় প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘‘বাংলায় হিন্দুদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক (Lok Sabha Election 2024) করে রাখতে চান তৃণমূল নেতৃত্ব। হিন্দুদের ভাসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। এত বড় সাহস! আদিবাসী, দলিতদের সঙ্গে অন্যায় এই দেশ মেনে নেবে না।’’ রামনবমী নিয়ে তাঁর বক্তব্য,‘‘বাংলায় রামের নাম নিতে দেয় না তৃণমূল সরকার। রামনবমী পালন করতে দেয় না। কংগ্রেস আর বামফ্রন্টও রামনবমীর বিরুদ্ধে। এমন লোকজনের হাতে এই মহান দেশ তুলে দেওয়া যায় কি?

    পরের সভাগুলি কোথায়

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দ্বিতীয় সভাটি হবে চুঁচুড়ায়, হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে। এর পরের জনসভা রয়েছে পুড়শুড়াতে। বিজেপি সূত্রে খবর, ওই জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পৌঁছবেন দুপুর আড়াইটা নাগাদ। এই সভায় তিনি আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অরূপ কান্তি দিগের এর সমর্থনে সভা করবেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সর্বশেষ সভাটি হবে হাওড়া সাঁকরাইলে। হাওড়ার বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তীর সমর্থনে। বিজেপি সূত্রে খবর, বিকাল ৪টা নাগাদ এই সভাস্থলে পৌঁছাবেন তিনি। প্রসঙ্গত যে চার জায়গায় প্রধানমন্ত্রী জনসভা করবেন এই আসনগুলিতে, সেগুলির ভোট রয়েছে আগামী ২০ মে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “এই নির্বাচন রামভক্ত ও রাম-দ্রোহীদের মধ্যে একপক্ষকে বেছে নেওয়ার”, বললেন যোগী

    Yogi Adityanath: “এই নির্বাচন রামভক্ত ও রাম-দ্রোহীদের মধ্যে একপক্ষকে বেছে নেওয়ার”, বললেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এই নির্বাচন রাম ভক্ত বনাম রাম-দ্রোহীদের মধ্যে একপক্ষকে পছন্দ করে নেওয়ার নির্বাচন।” শনিবার কথাগুলি বললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির তারকা প্রচারকের তালিকায় থাকা নেতা যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটকে তিনি ‘রাম-দ্রোহী’ বলে দেগে দিলেন। তাঁর অভিযোগ, গো-হত্যাকারীদের মদত দিয়ে দেশকে ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন করতে চায় তারা। তারা মুসলমানদের জন্য সংরক্ষণের ব্যবস্থাও করতে চায়।

    কী বললেন যোগী? (Yogi Adityanath)

    বিহারের বেগুসরাই লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহের সমর্থনে আয়োজিত জনসভায় যোগ দিয়েছিলেন যোগী। সেখানেই তিনি বলেন, “যে নির্বাচন চলছে, সেখানে আপনাদের হয় বেছে নিতে হবে রাম ভক্তদের নয়ত রাম-দ্রোহীদের।” এর পরেই তিনি স্লোগান দেন, “যো রাম কো লায়া হ্যাঁয়, হম উনকো লায়া হ্যাঁয় (যিনি রামকে নিয়ে এসেছেন, আমরা তাঁকে নিয়ে আসব)।” উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী (Yogi Adityanath) বলেন, “আমি প্রভু রামের দেশ থেকে এসেছি। আমি জানি, বিহারের বাসিন্দাদের হৃদয়ে অযোধ্যার জন্য একটা বিশেষ জায়গা রয়েছে। কারণ সীতাদেবী জন্মেছিলেন এখানেই।” সমাজবাদী পার্টির (ইন্ডিয়া ব্লকের শরিক) নাম না নিয়েই যোগী বলেন, “রাম-দ্রোহীদের মধ্যে রয়েছে তারাও, যারা রামভক্তদের গুলি করেছিল। এরাই আবার মাফিয়া ডনের মৃত্যুতে কান্নাকাটি করে।”

    কংগ্রেস-সপাকে নিশানা

    প্রসঙ্গত, ১৯৮০ সালে অযোধ্যায় করসেবকদের ওপর গুলি চালায় পুলিশ। সেই সময় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সমাজবাদী পার্টির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত মুলায়ম সিং যাদব। সরাসরি না বলে এদিন এই ঘটনারই উল্লেখ করেন যোগী। বিহারে এনডিএ ক্ষমতায় আসার আগে আইন-শঙ্খলার অবনতির জন্য আরজেডি-কংগ্রেসকেই দায়ী করেন তিনি। বলেন, “ওরা দেশকে ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ করার একটা পরিকল্পনা করে এসেছিল। মুসলমানদের জন্য সংক্ষরণ করতে চেয়েছিল। বাবা সাহেব অম্বেডকরের(সংবিধান রচয়িতা) সঙ্গে প্রতারণা করেই ওরা এটা করতে চেয়েছিল।” তাঁর প্রশ্ন, “সংরক্ষণের কোটা যদি ভাগ হয়ে যায় তবে আমাদের দলিত এবং ওবিসিদের কী হবে?” কংগ্রেস যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন সাচার কমিটি গড়ে এসব করার ষড়যন্ত্র করেছিল বলেও দাবি করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী (Yogi Adityanath)।

    আরও পড়ুুন: “পঁচাত্তরের পরেও প্রধানমন্ত্রী থাকবেন মোদিই”, জনসভায় দাবি শাহের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi in Bengal: আজ রাজ্যে ৪টি সভা! প্রচারে ঝড় তুলতে শনিবার রাতেই শহরে মোদি

    PM Modi in Bengal: আজ রাজ্যে ৪টি সভা! প্রচারে ঝড় তুলতে শনিবার রাতেই শহরে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ রাজ্যের ৩ জেলায়, চারটি স্থানে জনসভা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi in Bengal)। শনিবার রাতেই তিনি পা রাখেন কলকাতায়। রাত্রিবাস করেন রাজভবনে।

    কোথায় কোথায় সভা 

    বিজেপি সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi in Bengal) তাঁর প্রথম জনসভাটি করবেন রবিবার সকাল ১১ টা৩০ নাগাদ উত্তর ২৪ পরগনার ভাটপাড়ায়। সেখানে বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংহের সমর্থনে সভা করবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দ্বিতীয় সভাটি হবে চুঁচুড়ায়, হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে। জানা গেছে নরেন্দ্র মোদির চুঁচুড়ার সভাটি হবে দুপুর একটা নাগাদ। প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির এর পরের জনসভা রয়েছে পুড়শুড়াতে। বিজেপি সূত্রে খবর, ওই জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পৌঁছবেন দুপুর আড়াইটা নাগাদ। এই সভায় তিনি আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অরূপ কান্তি দিগের এর সমর্থনে সভা করবেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সর্বশেষ সভাটি হবে হাওড়া সাঁকরাইলে। হাওড়ার বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তীর সমর্থনে। বিজেপি সূত্রে খবর, বিকাল ৪টা নাগাদ এই সভাস্থলে পৌঁছাবেন তিনি। প্রসঙ্গত যে চার জায়গায় প্রধানমন্ত্রী জনসভা করবেন এই আসনগুলিতে, সেগুলির ভোট রয়েছে আগামী ২০মে।

    ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হওয়ার পর এ নিয়ে নবমবার রাজ্যে প্রচারে এলেন প্রধানমন্ত্রী 

    প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হওয়ার পর এ নিয়ে নবমবার রাজ্যে প্রচারে এলেন প্রধানমন্ত্রী। সোমবারই অনুষ্ঠিত হবে চতুর্থ দফার নির্বাচন। তার আগে বাংলায় পরপর চারটে হাইভোল্টেজ সভা বিজেপি কর্মীদের বাড়তি অক্সিজেন দেবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। প্রসঙ্গত, শনিবার ঝাড়খণ্ডের ছাতরার জনসভা সেরে কলকাতায় আসেন প্রধানমন্ত্রী। শনিবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নামার পরেই যান নিয়ন্ত্রণ করা হয়, উল্টোডাঙা উড়ালপুল, মা উড়ালপুল, ইএম বাইপাস-এর রাস্তায়। রবিবার সভা শেষ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi in Bengal) ফিরে যাবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Panihati: ভোটের মুখে পানীয় জলের দাবিতে পানিহাটিতে অনশনে নামল পুরবাসী, চাপে তৃণমূল!

    Panihati: ভোটের মুখে পানীয় জলের দাবিতে পানিহাটিতে অনশনে নামল পুরবাসী, চাপে তৃণমূল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগে প্রচারে বেরিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায়। পানীয় জলের দাবিতে পানিহাটি (Panihati) পুরসভার বাসিন্দারা রাস্তা অবরোধ করেছিলেন। ভোটের আগে মুখ পুড়েছিল তৃণমূলের। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই ফের পানীয় জলের সমস্যা নিয়ে আন্দোলনে নামলেন পুরসভার বাসিন্দারা। আর এই ঘটনায় জোর ধাক্কা খাবে তৃণমূল। এমনটাই মনে করছে বিজেপি।

    পানীয় জলের দাবিতে অনশনে বাসিন্দারা (Panihati)

    দরবার করেও মিলছে না পানীয় জল। নিরুপায় এলাকাবাসী জলের দাবিতে এবার আমরণ অনশন শুরু করলেন। ঘটনাস্থল পানিহাটি (Panihati) পুরসভার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সুনীত বন্দ্যোপাধ্যায় রোড। পুরুষ মহিলা নির্বিশেষে শনিবার থেকে তারা লেপ কম্বল নিয়ে আমরণ অনশনে বসেছেন। লোকসভা ভোটের মুখে এহেন অনশন ঘিরে ফের প্রকাশ্যে এসেছে পানিহাটি পুরসভার বেআব্রু চিত্র। শাসক দলকে বেকায়দায় ফেলতে বিরোধীদের কটাক্ষ, যদি মানুষকে পরিষেবাই দিতে না পারে তাহলে পুরসভা রেখে লাভ কি? বরঞ্চ পুরসভাটাই তুলে দিক। গত মাসের ১৯ ও ২০ তারিখ পরপর দুদিন পানীয় জলের দাবিতে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন ঘোলা গার্লস হাইস্কুল সংলগ্ন সুনিত বন্দ্যোপাধ্যায় রোডের বাসিন্দারা। পানিহাটি পুরসভার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের শুধু ওই এলাকায় নয়, মহম্মদ কালাচাঁদ রোড, পূর্বাঞ্চল, দ্বারিক বন্দ্যোপাধ্যায় রোডের বাসিন্দারা গত কয়েক মাস ধরে পানীয় জলের সমস্যায় ভুগছেন। সমস্যায় পড়েছেন বিস্তীর্ণ ওয়ার্ডের প্রায় ১০ হাজার মানুষ। এমন অবস্থা হয়েছে খাওয়ার জল থেকে স্নান, কাপড়া কাচার জলও কিনতে হচ্ছে। স্থানীয় পুরসভা থেকে দিদিকে বলো এমনকী ঘোলা থানাতে  বিষয়টি জানানো হলেও কোনও লাভ হয়নি। তাই এবার আমরণ অনশনের পথ বেছে নিলেন এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় ক্লাবের মঞ্চে তাবু খাটিয়ে তারা অনশন শুরু করেছেন। বাসিন্দাদের আন্দোলনে সামিল হয়েছেন ওই ক্লাবের সদস্যরাও। যতক্ষণ না পর্যন্ত প্রয়োজনীয় লিখিত আশ্বাস তারা পাচ্ছেন ততক্ষণ তারা অনশন চালিয়ে যাবেন। তাতে তাদের মৃত্যু হলে হবে।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের নাকি বাড়ি-গাড়ি নেই! সোনা-ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স কত জানেন?

    চেয়ারম্যান-বিধায়ক একে অপরের দিকে দায় ঠেলতে ব্যস্ত

    মানুষ সমস্যায় পড়লেও সমস্যার সমাধান না করে পানিহাটির (Panihati) পুরপ্রধান মলয় রায় ও বিধায়ক নির্মল ঘোষ একে অপরের ঘাড়ে দায় ঠেলতে ব্যস্ত। বিধায়ক বলছেন, ‘পুরপ্রধানের অসুস্থতার কারণে সমস্যার দিকে তিনি নজর দিতে পারছেন না। এবার আমাকেই হস্তক্ষেপ করতে হবে। আমি অনশনকারীদের সঙ্গে কথা বলবো’। আবার পুরপ্রধান বলছেন, ‘ বিধায়ক আমার অসুস্থতার কথা বলে আদতে পুরসভা এবং দলকে বিড়ম্বনায় ফেলছেন। কিন্তু ব্যর্থতা কোথায় তা খুঁজে বের করছেন না’। যা শুনে বাসিন্দারা বলছেন, ‘রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয় উলুখাগড়ার প্রাণ যায়’। বিরোধীদের কটাক্ষ, আসলে সমস্যার মেটানোর নামে তৃণমূলেরই একপক্ষ অপর পক্ষকে দোষারোপ করে ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে টিকে থাকতে চাইছে। যার ফল ভুগছে সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ranaghat: “প্রতারক মুকুটমণিকে একটাও ভোট দেবেন না”, আর্জি তৃণমূল প্রার্থীর স্ত্রীর

    Ranaghat: “প্রতারক মুকুটমণিকে একটাও ভোট দেবেন না”, আর্জি তৃণমূল প্রার্থীর স্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রতারক মুকুটমণিকে একটাও ভোট দেবেন না।” শনিবার বিকালে রানাঘাটে (Ranaghat) মহাগুরুর হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দিয়ে ভোটারদের কাছে এমনই আর্জি জানালেন তৃণমূল প্রার্থীর স্ত্রী স্বস্তিকা ভুবনেশ্বরী। ভোটের আগেই মুকুটমণি অধিকারীর স্ত্রীর বিজেপিতে যোগ দেওয়ার ঘটনায় বেশ কিছুটা ব্যাকফুটে শাসক দল। তৃণমূল প্রার্থীর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    মিঠুনের হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান (Ranaghat)

    রানাঘাট (Ranaghat) লোকসভা কেন্দ্রের লোকসভা নির্বাচনের ২৪ ঘণ্টা আগে বড়সড় চমক দিল বিজেপি। তৃণমূল প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারীর স্ত্রী বিজেপিতে যোগদান করলেন। বলিউড সুপারস্টার তথা বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তীর হাত ধরে তিনি বিজেপিতে যোগদান করেন। শনিবার শেষ মুহূর্তের প্রচারে রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের হয়ে ভোট প্রচারে আসেন বিজেপির তারকা ক্যাম্পেনার তথা বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। এদিন হেলিকপ্টারে আসার কথা থাকলেও পরবর্তীতে তিনি সড়ক পথেই নদিয়ার রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের তাহেরপুরের নেতাজি মাঠে আসেন। সেখানে জগন্নাথ সরকারের হয়ে ভোট প্রচার করেন মিঠুন চক্রবর্তী। সেই মঞ্চ থেকেই রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের উপস্থিতিতে মিঠুন চক্রবর্তীর হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেন রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীর স্ত্রী স্বস্তিকা ভুবনেশ্বরী। যদিও কিছুদিন আগে মুকুটমণি অধিকারীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের একটি কথা উঠে আসে এবং সূত্র মারফত জানা যায় সেই বিবাহ বিচ্ছেদের প্রক্রিয়া চলছে। এখনও পর্যন্ত খাতায়-কলমে তৃণমূল প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারীরই স্ত্রী হচ্ছেন স্বস্তিকা ভুবনেশ্বরী। তাই ভোটের আগে তৃণমূল প্রার্থী স্ত্রীকে বিজেপিতে যোগদান করিয়ে এক বড়সড় চমক দিল বিজেপি।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের নাকি বাড়ি-গাড়ি নেই! সোনা-ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স কত জানেন?

    বিজেপিতে যোগ দিয়ে তৃণমূল প্রার্থীর স্ত্রী কী বললেন?

    এদিন মঞ্চ থেকেই স্বস্তিকা ভুবনেশ্বরী বলেন, আমি নিজের ইচ্ছেতেই বিজেপিতে যোগদান করেছি। মুকুটমণি লোভী। তাঁকে ভোট দিলে প্রতারিত হবেন। বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকারকে ভোট দিন। এলাকার উন্নয়ন হবে। যদিও এদিনের এই সভা মঞ্চ থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের একাধিক সুযোগ-সুবিধা এবং প্রকল্পের কথাও জানান বিজেপি নেতা তথা তারকা ক্যাম্পেনার মিঠুন চক্রবর্তী। তবে, শেষ প্রচারের আগে নতুন চমক এনে ভোট বাক্সে অনেকটাই প্রভাব ফেলবে বিজেপি এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। যদিও এ প্রসঙ্গে এখনও পর্যন্ত তৃণমূলের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: আজ চতুর্থ দফায় রাজ্যে কোন কোন কেন্দ্রে ভোট, প্রার্থী কারা? জেনে নিন

    Lok Sabha Election 2024: আজ চতুর্থ দফায় রাজ্যে কোন কোন কেন্দ্রে ভোট, প্রার্থী কারা? জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ লোকসভা নির্বাচনে চতুর্থদফা ভোট (Lok Sabha Election 2024) গ্রহণ হবে। এই পর্বে মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর, নদিয়ার কৃষ্ণনগর ও রানাঘাট, বীরভূম জেলার বোলপুর ও বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমানের বর্ধমান-দুর্গাপুর ও আসানসোলে ভোটগ্রহণ হবে। ইতি মধ্যে রাজ্যে গত তিন দফায় শান্তিপূর্ণ ভোট হয়েছে বলে কমিশন জানিয়েছে।

    কোন কেন্দ্রে কে কে প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024)

    বহরমপুর-অধীর চৌধুরী (কংগ্রেস)-ইউসুফ পাঠান (তৃণমূল কংগ্রেস)-নির্মল কুমার সাহা (বিজেপি)

    কৃষ্ণনগর-মহুয়া মৈত্র (তৃণমূল কংগ্রেস)-অমৃতা রায় (বিজেপি)-এস এম সাদি (সিপিএম)

    রাণাঘাট-মুকুটমণি অধিকারী (তৃণমূল কংগ্রেস), জগন্নাথ সরকার (বিজেপি)-অলোকেশ দাস (সিপিএম)

    বর্ধমান পূর্ব-শর্মিলা সরকার (তৃণমূল কংগ্রেস), অসীম সরকার (বিজেপি)-নীরব খাঁ (সিপিএম)

    বর্ধমান-দুর্গাপুর-কীর্তি আজাদ (তৃণমূল কংগ্রেস),দিলীপ ঘোষ (বিজেপি),সুকৃতি ঘোষাল (সিপিএম)

    আসানসোল-শত্রুঘ্ন সিনহা (তৃণমূল কংগ্রেস)-এসএস আহলুওয়ালিয়া (বিজেপি)-জাহানারা খান (সিপিএম)

    বোলপুর-অসিত কুমার মাল (তৃণমূল কংগ্রেস), পিয়া সাহা (বিজেপি), শ্যামলী প্রধান (সিপিএম)

    বীরভূম-শতাব্দী রায় (তৃণমূল কংগ্রেস), মিল্টন রশিদ (কংগ্রেস), দেবতনু ভট্টাচার্য (বিজেপি)

    একনজরে চতুর্থ দফায় হেভিওয়েট প্রার্থীরা

    অধীর চৌধুরী- কংগ্রেস – বহরমপুর (পশ্চিমবঙ্গ)

    অখিলেশ যাদব – সমাজবাদী পার্টি- কনৌজ (উত্তরপ্রদেশ)

    মহুয়া মৈত্র – তৃণমূল কংগ্রেস- কৃষ্ণনগর (পশ্চিমবঙ্গ)

    দিলীপ ঘোষ- বিজেপি- বর্ধমান দুর্গাপুর (পশ্চিমবঙ্গ)

    শত্রুঘ্ন সিংহ – তৃণমূল কংগ্রেস- আসানসোল (পশ্চিমবঙ্গ)

    সোমবার চতুর্থ দফায় বাংলার জন্য কত বাহিনী

    চতুর্থ দফায় (Lok Sabha Election 2024) রাজ্যের মোট ১৫,৫০৭টি বুথে ভোট গ্রহণ হবে। রাজ্যের এই পর্বে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে নির্বাচন কমিশন বেশ তৎপর। বর্ধমান পূর্ব কেন্দ্রে মোতায়েন করা হয়েছে মোট ১৫২ কোম্পানি। বীরভূমে ১৩১ কোম্পানি, আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটে ৮৮ কোম্পানি, কৃষ্ণনগর পুলিশ জেলায় ৮১ কোম্পানি, মুর্শিদাবাদ পুলিশ জেলায় ৭৩ কোম্পানি, রানাঘাট পুলিশ জেলায় ৫৪ কোম্পানি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে।

    আরও পড়ুনঃ “এটাও জেতা সিট, তাই লক্ষাধিক মার্জিনে জিততে চাই”, শেষ বেলার প্রচারে আত্মবিশ্বাসী দিলীপ

    এই পর্বে মোট স্পর্শ কাতর বুথ

    এই পর্বে ভোটের (Lok Sabha Election 2024) মোট স্পর্শ কাতর বুথের সংখ্যা হল ৩৬০০। তবে কমিশন বীরভূম এবং মুর্শিদবাদে বিশেষ নজর দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। স্পর্শকাতর বুথের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বোলপুর। সেখানকার ৬৫৯টি বুথকে স্পর্শকাতর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্যদিকে বীরভূমের ৬৪০টি বুথ, বহরমপুরের ৫৫৮টি বুথ, বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে ৪২২টি বুথ, রানাঘাটের ৪১০টি বুথ, কৃষ্ণনগর কেন্দ্রের ৩৩৮টি বুথ, আসানসোলের ৩১৯টি বুথ, বর্ধমান পূর্ব কেন্দ্রের ৩০১টি বুথকে স্পর্শকাতর বুথ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন চলছে, জানুন আগের গুলো সম্পর্কে  

    Lok Sabha Election 2024: অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন চলছে, জানুন আগের গুলো সম্পর্কে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন। কেমন ছিল আগের সতরোটি সাধারণ নির্বাচন, বদলই বা হয়েছে কেমন, আসুন জেনে নেওয়া যাক (Lok Sabha Election 2024)।

    প্রথম লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)

    দেশ স্বাধীনতা লাভ করে ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট। তারপর প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৫২ সালে। মোট আসন ছিল ৪৯৯টি। নির্বাচন হয়েছিল ৬৮ দফায়। নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১৯৫১ সালের ২৫ অক্টোবর। শেষ হয়েছিল পরের বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি। প্রথম ভোট পড়েছিল হিমাচল প্রদেশের ছিন্নি ও পাঙ্গি তহশিলে। সেবার কংগ্রেস পেয়েছিল ৩৬৪টি আসন। সিপিআই জিতেছিল ১৬টি কেন্দ্রে। সোশ্যালিস্ট পার্টি জিতেছিল ১২টি আসনে। বিআর অম্বেডকরের দল শিডিউল কাস্ট ফেডারেশন পেয়েছিল ২টি আসন। হেরে গিয়েছিলেন অম্বেডকর স্বয়ং। সংসদের প্রথম স্পিকার ছিলেন গণেশ বসুদেব মাভালঙ্কার।

    দ্বিতীয় লোকসভা নির্বাচন

    দ্বিতীয় লোকসভা নির্বাচন হয়েছিল ১৯৫৭ সালে। আসন সংখ্যা ৫০৫। এবারও ক্ষমতায় আসে জাতীয় কংগ্রেস। প্রধানমন্ত্রী হন জওহরলাল নেহরু। ৪৯৪টি আসনে প্রার্থী দিয়ে নেহরুর দল জিতেছিল ৩৭১টিতে। সিপিআই জিতেছিল ২৭টিতে। প্রজা সোশ্যালিস্ট পার্টি জিতেছিল ১৯টি আসন। এবারের সাধারণ নির্বাচনে লড়াইয়ের ময়দানে ছিল ৪টি জাতীয় পার্টি, ১১টি রাজ্য পার্টি। ২২ জন মহিলাও জিতেছিলেন। এর সিংহভাগই মধ্যপ্রদেশ থেকে (Lok Sabha Election 2024)।

    তৃতীয় লোকসভা

    তৃতীয় সাধারণ নির্বাচনে আসন বেড়ে হয় ৫০৮টি। কংগ্রেস জয়ী হয় ৪৪.৭২ শতাংশ ভোট পেয়ে। সিপিআই পায় ৯.৯৪ শতাংশ ভোট। প্রথমবার নির্বাচনে লড়ে স্বতন্ত্র পার্টি পায় ৭.৮৯ শতাংশ ভোট। এবারও সরকার গড়ে কংগ্রেস। সরকার জড়িয়ে পড়ে চিন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে। নেহরু প্রধানমন্ত্রী ছিলেন স্বাধীনতার দিন থেকে ১৯৬৪ সালের ২৭ মে। এই সময় দুজন অ্যাক্টিং প্রাইম মিনিস্টার হন, একজন গুলজারিলাল নন্দ এবং অন্যজন লালবাহাদুর শাস্ত্রী। ১৯৬৪ সালের ১১ জানুয়ারির পর প্রধানমন্ত্রিত্বের রশি চলে যায় ইন্দিরা গান্ধীর হাতে। এই ভোটেই প্রথম সহজে মোছা যায় না এমন কালি ব্যবহার করা হয়।

    চতুর্থ লোকসভা নির্বাচন

    এই সময় লোকসভার আসন বেড়ে হয় ৫২৩টি। আবারও জেতে কংগ্রেস। ইন্দিরা হন দেশের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী। এই সময় কংগ্রেসের অন্তর্দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে। কংগ্রেস দাবি করে সংসদের তারাই সংখ্যা গরিষ্ঠ। আর স্বতন্ত্র পার্টি এবং ভারতীয় জনসংঘের আসন সংখ্যা যথাক্রমে ৪৪ এবং ৩৫টি। কংগ্রেস, ডিএমকে এবং বিজেএস এস-এসটি আসনে ভালো ফল করে।

    কংগ্রেসে ভাঙন

    অন্তর্দ্বন্দ্বের জেরে ১৯৬৯ সালে ভাঙন ধরে কংগ্রেসে। ইন্দিরাকে দল থেকে বের করে দেওয়া হয়। নয়া দল গড়েন ইন্দিরা নাম হয় কংগ্রেস (আর), মাদার কংগ্রেসের নাম হয় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (ও)। কামরাজ, মোরারজি দেশাই, নিজলিঙ্গাপ্পা এবং এসকে পাতিল মাদার কংগ্রেসের নেতা।

    পঞ্চম লোকসভা নির্বাচন

    ১৯৭১ সালের এই নির্বাচনে মোট আসন ৫২১টি। ‘গরিবি হঠাও’ স্লোগান দেন ইন্দিরা। এই সময় স্বাধীন বাংলাদেশ আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭৭ সালের ২৫ জুন দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে ইন্দিরা সরকার। ইন্দিরার নেতৃত্বে কংগ্রেস জেতে ৩৫২টি আসনে। সিপিআই জিতেছিল ২৫টি আসনে। ২৩টি আসনে জেতে ডিএমকে।

    আরও পড়ুুন: বাংলায় বিজেপির ক্লিন স্যুইপ, ভোটের ফল নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি?

    ষষ্ঠ লোকসভা নির্বাচন

    এই সাধারণ নির্বাচনে আসন সংখ্যা ছিল ৫৪৪টি। মোরাজজি দেশাইয়ের নেতৃত্বে দেশে প্রথম অ-কংগ্রেসি সরকার গঠিত হয়। এই নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয় কংগ্রেস। ২৯৫টি আসন পায় ভারতীয় লোকদল।

    সপ্তম লোকসভা নির্বাচন

    নির্বাচন হয় ১৯৮০ সালে। আসন সংখ্যা ৫৩১। ৩৫৩টি আসন নিয়ে ক্ষমতায় আসে কংগ্রেস। প্রধানমন্ত্রী হন ইন্দিরা। পাঞ্জাবে মাথাচাড়া দেয় বিচ্ছিন্নতাবাদ। আন্দোলন দমনে অপারেশন ‘ব্লু-স্টার’ করে ইন্দিরা সরকার। ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর শিখ দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হন ইন্দিরা।

    অষ্টম লোকসভা নির্বাচন

    ভোট হয় ১৯৮৪ সালে। আসন সংখ্যা ৫১৬। প্রধানমন্ত্রী হন ইন্দিরা-তনয় রাজীব। শিখ বিরোধী দাঙ্গা শুরু হয়। প্রকাশ্যে আসে বোফর্স কেলেঙ্কারি। এই সময় রাজনীতির ময়দানে আত্মপ্রকাশ করে বিজেপি।

    নবম লোকসভা নির্বাচন

    ১৯৮৯ সালে হয় নবম লোকসভা নির্বাচন। আসন ছিল ৫৩১টি। কেন্দ্রে আসে কোয়ালিশন সরকার। প্রধানমন্ত্রী হন জনতা দলের ভিপি সিং। মণ্ডল ও মন্দির রাজনীতি নিয়ে উত্তাল হয়ে ওঠে দেশ।

    দশম লোকসভা নির্বাচন।

    ১৯৯১ সালের দশম লোকসভা নির্বাচনে আসন ছিল ৫০৮টি। প্রধানমন্ত্রী হন কংগ্রেসের নরসিমা রাও। সরকার গ্রহণ করে মুক্ত অর্থনীতি। বাবরি মসজিদ ধ্বংস হয়। মণ্ডল কমিশনের রিপোর্টের জেরে শুরু হয় হিংসা।

    একাদশতম লোকসভা নির্বাচন

    ভোট হয় ১৯৯৬ সালে (Lok Sabha Election 2024)। আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। জনতা দলের নেতৃত্বে গঠিত হয় ইউনাইটেড ফ্রন্ট সরকার। এই নির্বাচনে বিজেপি জয়ী হয় ১৬১টি আসনে।

    দ্বাদশতম লোকসভা নির্বাচন

    নির্বাচন হয় ১৯৯৮ সালে। আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। অটল বিহারি বাজপেয়ীর নেতৃত্বে সরকার গড়ে বিজেপি। সরকার টিকেছিল ১৩ মাস।

    ত্রয়োদশতম লোকসভা নির্বাচন

    নির্বাচন হয় ১৯৯৯ সালে। আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। নির্বাচন হয় পাঁচ দফায়। ক্ষমতায় আসে বিজেপি। এই সময়ই হয় কার্গিল যুদ্ধ। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা, সোনালি চতুর্ভুজ প্রকল্প এবং পোটা আইন হয় এই সময়।

    চতুর্দশ লোকসভা নির্বাচন

    নির্বাচন হয় ২০০৪ সালে। আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। কংগ্রেসের মনমোহন সিংয়ের নেতৃত্বে গঠিত হয় সরকার। আরটিআই, এনআরএজিএস চালু হয় এই সময়। ইন্দো-ইউএস সিভিল নিউক্লিয়ার ডিলও হয়। এবারই প্রথম ভোট গ্রহণ হয় ইভিএমে।

    পঞ্চদশ লোকসভা নির্বাচন

    ২০০৯ সালে হয় পঞ্চদশ লোকসভা নির্বাচন। সরকার গড়ে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ। লোকসভার স্পিকার হন মীরা কুমার।

    ষোড়শ লোকসভা নির্বাচন

    ভোট হয় ২০১৪ সালে। ‘আচ্ছে দিনে’র স্লোগান দিয়ে ক্ষমতায় আসে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদি। জিএসটি, ডিমানিটাইজেশন, ডিজিটাল ইন্ডিয়া, স্বচ্ছ ভারত অভিযান চালু হয়। প্রথমবারের মতো নোটা চালু হয়।

    সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচন

    নির্বাচন হয় উনিশে। ৩৫০টি আসনে জিতে ফের মোদির নেতৃত্বে ক্ষমতায় আসে এনডিএ। নির্বাচন হয় ৫৪৩টি আসনে। সরকার সফলভাবে মোকাবিলা করে কোভিডের। লাগু হয় সিএএ। জম্মু-কাশ্মীর থেকে রদ করা হয় ৩৭০ ধারা। এবারই প্রথম ইভিএমের সঙ্গে যুক্ত হয় ভিভিপ্যাট। ২০২৪ সালের ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। নির্বাচন হবে সাত দফায় (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hiranmoy Chattopadhyay: প্রচারের মাঝেই আচমকা সেলুনে বিজেপি প্রার্থী, ৮২ দিন পর চুল কেটে চর্চায় হিরণ

    Hiranmoy Chattopadhyay: প্রচারের মাঝেই আচমকা সেলুনে বিজেপি প্রার্থী, ৮২ দিন পর চুল কেটে চর্চায় হিরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের প্রচারে সারাদিন ব্যাপক ব্যস্ততায় প্রচার অভিযানে রয়েছেন বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় (Hiranmoy Chattopadhyay)। দলীয় কর্মসূচি, রোড শো, পথসভা, জনসভা ইত্যাদির চাপে ঠিক নেই স্নান-খাওয়ার সময়। এমনকী চুল কাটারও সময়ও পাননি তিনি। অবশেষে নির্বাচনী ব্যস্ততার মধ্যে আজ ৮২ দিন পর চুল কেটে চাঞ্চল্য ফেলে দিলেন এই প্রার্থী। আজ দাসপুরের হরিরামপুরে নির্বাচনী প্রচারে এসেছিলেন হিরণ। সেখানেই হঠাৎ এলাকার একটি সেলুনে ঢুকে পড়েন তিনি। এরপর সেখানে কেটে ফেললেন নিজের চুল-দাড়ি। বিজেপির এই তারকা প্রার্থী হিরণকে দেখতে পেয়ে বেজায় খুশি সেলুনের মালিক রতন নাপিত। এলাকায় এই নিয়ে ভোটের প্রচার জমে উঠেছে।

    অভিনব ভোট প্রচার (Hiranmoy Chattopadhyay)

    ঘটালের প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় (Hiranmoy Chattopadhyay) নাপিতের দোকানে গেলে আসে পাশের অনেক মানুষ তাঁকে দেখার জন্য ভিড় জমান। দোকানের নাপিত বলেন, “আগে এত বড় মাপের কেউ আমাদের এই দোকানে আসেননি। খুব ভালো লাগছে।” ইতিমধ্যে তাঁকে দেখতে আসা প্রার্থীরা জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিতে শুরু করে। অনেকেই তাঁকে ফুলের মালা পড়িয়ে দেন। উল্লেখ্য একই ভাবে নির্বাচনী প্রচারে অভিনব প্রচার করে তাক লাগিয়েছিলেন দক্ষিণ মালদার প্রার্থী শ্রীরূপা মিত্র। তিনি দোকানে সবজি বিক্রি করে, চায়ের দোকানে চা বানিয়ে চমক দিয়ে ছিলেন।

    আরও পড়ুনঃ পুলিশকে পেটানোর অভিযোগে গেফতার ৭ তৃণমূল কর্মী, শোরগোল

    কী বললেন হিরণ?

    এদিন চুল কেটে নাপিতকে ১০০ টাকা দেন হিরণ (Hiranmoy Chattopadhyay)। তারপরে বলেন, “আজ ৮২ দিন পর চুল দাড়ি কাটলাম। নির্বাচনের ব্যস্তার জন্য চুল কাটা হয়নি। ৮২ দিন ধরে হেঁটে চলেছি। সকাল ৯ টা থেকে রাত্রি ১১ টা পর্যন্ত প্রচার কাজে থাকি। এই জায়গা দিয়ে যাচ্ছিলাম তাই রতনদা বললেন আমার দোকান দেখে যান। ওর ডাকেই আজ ঢুকে পড়লাম। আগে তো মাটিতে ইটে বসে চুল কাটাতাম। আমি কোনও বড় মানুষ নই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share