Tag: Lord Ram

Lord Ram

  • Ram Mandir: রামলালার নগর পরিক্রমা অনুষ্ঠান বাতিল করল তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্ট, কেন জানেন?

    Ram Mandir: রামলালার নগর পরিক্রমা অনুষ্ঠান বাতিল করল তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্ট, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন। সেদিন রামলালাকে কোলে নিয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার আগেই অবশ্য নগর পরিক্রমায় বেরনোর কথা ছিল ‘রামলালা’র। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ওই পরিকল্পনা বাতিল করল মন্দির প্রশাসন। আগের পরিকল্পনা অনুযায়ী, ১৭ জানুয়ারি ‘রামলালা’র বিগ্রহ নিয়ে অযোধ্যা ভ্রমণে বেরনো হবে। এর ফলে মন্দিরে বিগ্রহ প্রবেশের আগেই ভক্তেরা বিগ্রহকে চাক্ষুষ করার সুযোগ পেতেন। ৮ দিন আগেই পরিকল্পনা বাতিল করল তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের সদস্যরা। রামলালার (Ram Mandir) নগর ভ্রমণের বিষয়ে সম্প্রতি বৈঠকে বসেন শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের সদস্যরা, সেখানেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    ভক্তদের ভিড় থেকে তৈরি হতে পারে বিশৃঙ্খলা

    ট্রাস্টের তরফে জানানো হয়েছে, ভক্তদের ভিড় থেকে বিশৃঙ্খলা তৈরি হতে পারে, এমন আশঙ্কা থেকেই সিদ্ধান্ত বদল করা হয়েছে সর্বসম্মতিক্রমে। প্রসঙ্গত, রামের মন্দিরে (Ram Mandir) ফেরা নিয়ে উন্মাদনা আন্তর্জাতিক স্তরে পৌঁছে গিয়েছে। এমতাবস্থায় অযোধ্যায় বিগত দুই মাস ধরেই উৎসবের মেজাজ রয়েছে। এমন সময়, রামলালাকে নগর পরিভ্রমণে বের করলে বিপুল ভক্ত সমাগম হতে পারে। সেখানে বিশৃঙ্খলাও হতে পারে। তাই এই সিদ্ধান্ত বদল। সূত্রের খবর, বেশ কয়েকদিন আগেই কাশীর আচার্য এবং জেলা প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে একপ্রস্থ আলোচনা সেরে নেন ট্রাস্টের সদস্যেরা। সেখানেই জেলা প্রশাসনের তরফে জানানো হয়, রামলালার বিগ্রহকে মন্দিরের বাইরে বের করে আনা হলে ভক্তদের ভিড় সামাল দিতে বেগ পেতে হতে পারে।

    কী বলছেন অযোধ্যার জেলাশাসক?

    অযোধ্যার জেলাশাসক এবিষয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘রামলালার দর্শন পেতে কেবলমাত্র স্থানীয়রাই নয়, দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসবেন রাম ভক্তরা (Ram Mandir)। ফলে মাত্রাতিরিক্ত ভিড়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এতে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে, যে কোনও মুহূর্তে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যেতে পারে। পদপিষ্ট হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলেও আশঙ্কা। ফলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই ১৭ জানুয়ারি রামলালার অযোধ্যা সিটি ট্যুরের অনুষ্ঠান বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ৮ হাজার কিমি হেঁটে রামের জন্য সোনার পাদুকা আনছেন হায়দরাবাদের চার্লা শ্রীনিবাস

    Ram Mandir: ৮ হাজার কিমি হেঁটে রামের জন্য সোনার পাদুকা আনছেন হায়দরাবাদের চার্লা শ্রীনিবাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হায়দরাবাদ থেকে চার্লা শ্রীনিবাস শাস্ত্রী (৬৪) আট হাজার কিলোমিটার তীর্থযাত্রা করে অযোধ্যা পৌঁছাতে চলেছেন দিন কয়েকের মধ্যেই। ১ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত রামের পাদুকা নিয়ে তিনি পৌঁছাবেন রামনগরীতে (Ram Mandir)। ওই পাদুকা দুটি রুপোর তৈরি এবং সোনা দিয়ে মোড়া বলে জানা গিয়েছে। এক একটির ওজন ১২ কেজি। এর আগে, রাম জন্মভূমিতে (Ram Mandir) আড়াই কোজি ওজনের পাঁচটি রুপোর ইট প্রদান করেছিলেন শাস্ত্রী। প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার আগেই অবশ্য অযোধ্যা পৌঁছানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর (শাস্ত্রী)।

    রামের বনবাসে যাওয়ার পথেই হাঁটছেন শাস্ত্রী

    জানা গিয়েছে, অযোধ্যা-রামেশ্বরমের পথেই হাঁটছেন শ্রীনিবাস শাস্ত্রী। প্রসঙ্গত এটাই হল রামচন্দ্রের বনবাসের পথ। তবে তিনি (শাস্ত্রী) দক্ষিণ থেকে উত্তরে আসছেন, এটাই পার্থক্য। গত বছরের ২০ জুলাই এই তীর্থযাত্রা শুরু করেন শাস্ত্রী। তীর্থপথের মাঝখানে প্রসিদ্ধ স্থান, যেখানে রামচন্দ্র শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বলে বিশ্বাস রয়েছে ভক্তদের, সেখানেও গিয়েছেন তিনি। ওড়িশা রাজ্যের পুরী, মহারাষ্ট্রের ত্রিম্বক, গুজরাটের দ্বারকা এই সমস্ত তীর্থভূমি ঘুরে তিনি অযোধ্যার খুব কাছেই চলে এসেছেন। প্রতিদিন ৩৮ কিলোমিটার করে পথ হাঁটছেন।

    কী বলছেন চার্লা শ্রীনিবাস শাস্ত্রী?

    শাস্ত্রীর সঙ্গে রয়েছে রামের পাদুকা (Ram Mandir) ছাড়াও পঞ্চধাতুর রামের মূর্তি। নিজের মাথায় তিনি তা বয়ে চলেছেন। পঞ্চধাতুর মূর্তি তিনি প্রদান করতে চান উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে। প্রসঙ্গত, তাঁর এই যাত্রার বিষয়ে শাস্ত্রী বলেন, ‘‘আমার বাবাও অযোধ্যাতে করসেবায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ভগবান হনুমানের ভক্ত ছিলেন। তাঁরও স্বপ্ন ছিল অযোধ্যার ভূমিতে রাম মন্দির দেখে যাওয়া। কিন্তু তিনি বর্তমানে বেঁচে নেই। তাই আমি স্থির করলাম তাঁর স্বপ্নকে পূরণ করার।’’ বর্তমানে তিনি চিত্রকোটে রয়েছেন, যেখান থেকে অযোধ্যা দূরত্ব ২৭২ কিলোমিটার। শাস্ত্রীর সঙ্গে আরও পাঁচজন রয়েছেন, যাঁরা তাঁর সঙ্গে তীর্থযাত্রা করছেন। তবে প্রথমে তাঁর সঙ্গে যাত্রায় সামিল হয়েছিলেন ২০ জন। তাঁরা ফিরে গিয়েছেন। জানা গিয়েছে অযোধ্যাতে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চান শাস্ত্রী এবং সেখানে একটি বাড়িও নির্মাণ করতে চাইছেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir Ayodhya: বাংলার মৃৎশিল্পী জামালউদ্দিনের তৈরি শ্রীরামের মূর্তি বসবে অযোধ্যার রামমন্দিরে

    Ram Mandir Ayodhya: বাংলার মৃৎশিল্পী জামালউদ্দিনের তৈরি শ্রীরামের মূর্তি বসবে অযোধ্যার রামমন্দিরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৫০০ বছরের রাম জন্মভূমি আন্দোলনের সাফল্য রূপে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় তৈরি হচ্ছে প্রভু শ্রীরামচন্দ্রের গগনস্পর্শী মন্দির (Ram Mandir Ayodhya)। আগামী ২২ জানুয়ারির পুণ্য তিথিতে মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রভু রামচন্দ্রের প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা হবে। আবার এই মন্দিরে বসতে চলেছে বাংলায় তৈরি হওয়া ১৬ ফুটের শ্রীরামচন্দ্রের মূর্তি। প্রভু শ্রীরামচন্দ্রের মূর্তিকে নিজের হাতে তৈরি করেছেন উত্তর ২৪ পরগনার দত্তপুকুরের মৃৎশিল্পী মহম্মদ জামালউদ্দিন এবং তাঁর ছেলে শিল্পী বিট্টু। এই কাজে এলাকায় মৃৎশিল্পীদের তীব্র উচ্ছ্বাস।

    মৃৎশিল্পী জামালের বক্তব্য (Ram Mandir Ayodhya)

    দত্তপুকুরের মৃৎশিল্পী মহম্মদ জামালউদ্দিন বলেন, “আমাদের নিজের পরিশ্রমে তৈরি প্রভু শ্রীরামচন্দ্রের মূর্তি, অযোধ্যার মন্দিরে স্থাপন করা হবে এটা আমাদের কাছে ভীষণ আনন্দের বিষয়। আমি অত্যন্ত সাধারণ মুসলমান। আমার জীবনের অঙ্গ হল মূর্তি নির্মাণ করা। আমরা সব কিছুর উর্ধে উঠে দেশের জন্য কাজ করব। শ্রীরামের দুটি মূর্তি তৈরি করেছি। একটি মূর্তি আট মাস আগে পাড়ি দিয়েছে অযোধ্যায় (Ram Mandir Ayodhya)। আরেকটি মাস দেড়েক আগে পাঠানো হয়েছে। মূর্তি বানিয়ে পারিশ্রমিক হিসাবে ৫ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা পেয়েছি। মন্দির কমিটি জানিয়েছেন আগামী সপ্তাহে বাসানো হবে মূর্তি দুটি।”

    কীভাবে পেলেন মূর্তি নির্মাণের বরাত?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, জামালের বাড়িতে মূর্তি নির্মাণের কারখানা রয়েছে। জামাল জানিয়েছেন, মূর্তি বানানোর কাজ শিখে হায়দ্রাবাদের রামোজি ফিল্ম সিটিতে অনেক দিন কাজ করেছেন জামাল। পরে নিজের বাড়িতেই কারখানাকে আরও বড় করে মৃৎশিল্পের পসার বৃদ্ধি করেছেন তিনি। ফাইবার দিয়ে দুর্গা, কালী সহ নানান দেবদেবীর মূর্তি তৈরি করা হতো কারখানায়। সেই তাঁর সঙ্গে ছেলেও কাজ শেখেন। গত পাঁচ বছর ধরে নানা রাজ্যে তাঁদের তৈরি মূর্তি পাঠিয়েছেন। গত দুই বছর আগে উত্তর প্রদেশের এক বন্ধু তাঁকে শ্রীরামচন্দ্রের মূর্তি (Ram Mandir Ayodhya) বানানোর কথা জানিয়েছিলেন জামালকে। এরপর শ্রীরাম মন্দির ট্রাস্টের কর্মকর্তা আসেন দত্তপুকুরে। মূর্তি দুটি কেমন হবে সেই নকশা দিয়ে যান তাঁরা। ফলে দত্তপুকুরে যশোর রোডের দুই ধারের ছোট ছোট কারখানা চালানোর মৃৎ শিল্পীরা ব্যাপক আশার আলো দেখছেন।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির বারাসত সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি তুহিন মণ্ডল বলেন, “রাম রাজত্বে মানুষের কর্মই প্রাধান্য পেয়েছিল। রাম মন্দিরের (Ram Mandir Ayodhya) নির্মাণেও একই সাফল্য লক্ষ্য করা গেল।” অপর দিকে তৃণমূলের বিধায়ক চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী কুর্নিশ জানিয়েছেন শিল্পী জামালকে। তিনি বলেছেন, একজন প্রকৃত শিল্পীর পরিচয় দিয়েছেন।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা, বিগ্রহ হাতে ৫০০ মিটার পথ হেঁটে মন্দিরে ঢুকবেন মোদি

    Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা, বিগ্রহ হাতে ৫০০ মিটার পথ হেঁটে মন্দিরে ঢুকবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামমূর্তির (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে আগামী ২২ জানুয়ারি। সেদিন সমস্ত প্রোটোকল ভেঙে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রায় ৫০০ মিটারেরও বেশি পথ খালি পায়ে হাঁটতে দেখা যাবে। রামলালার বিগ্রহকে প্রধানমন্ত্রী নিজে হাতে নবনির্মিত রামমন্দিরে প্রবেশ করাবেন। ট্রাস্টের তরফ থেকে এই ঘোষণায় খুশির মহল তৈরি হয়েছে রামভক্তদের মধ্যে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফ থেকে জানানো হয়েছে মূল অনুষ্ঠানটি ২২ জানুয়ারি সকাল সাড়ে এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটার মধ্যে সম্পন্ন হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশের গেরুয়া বসনধারী মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবতকেও।

    সারা দেশ থেকে আমন্ত্রিত ৮ হাজার বিশিষ্ট ব্যক্তি

    জানা গিয়েছে, সারা দেশের বিখ্যাত মঠ ও মন্দিরের পুরোহিতরাও সামিল হবেন রামমূর্তির (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। সারা দেশ থেকে ৮ হাজার বিশিষ্ট জনকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে রাম মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন। যাঁদের মধ্যে সাড়ে তিন হাজার জন বিভিন্ন মঠ এবং মন্দিরের প্রধান। এছাড়াও ধর্মীয় সংগঠনের সদস্যদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সমাজের সর্বস্তরের মানুষই অংশগ্রহণ করবেন রামলালার মূর্তি প্রতিষ্ঠার দিন। এমনটাই জানিয়েছে ট্রাস্ট। ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, আইনজীবীরা থাকবেন এই অনুষ্ঠানে। বেশ কয়েকটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও সেদিন হাজির থাকতে দেখা যাবে। রামমন্দির (Ram Mandir) আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত করসেবকদের পরিবারও সেদিন উপস্থিত থাকবে বলে জানিয়েছে ট্রাস্ট। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট ইতিমধ্যে ৮ হাজার জন আমন্ত্রিত অতিথির বসার ব্যবস্থার করতে শুরু করেছে।

    সরযূ নদীর জলে স্নান করানো হবে রামলালাকে 

    ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে তিনজন ভাস্কর তিনটি আলাদা আলাদা রামলালার মূর্তি তৈরির কাজে লেগে রয়েছেন। এই তিনটি মূর্তির মধ্যে থেকে একটিকে বাছা হবে, যেটি রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে স্থাপন করা হবে। জানা গিয়েছে, রামমূর্তিগুলি তৈরি হচ্ছে রাজস্থান থেকে আনা মার্বেল এবং কর্ণাটকের কালো গ্রানাইট-এর দ্বারা। বাকি দুটি মূর্তির মধ্যে একটি স্থাপন করা হবে প্রথম তলায়। রামমূর্তিকে (Ram Mandir) স্নান করানো হবে সরযূ নদীর জল দিয়ে। এর পাশাপাশি অন্যান্য পবিত্র নদীর জলও থাকবে সেখানে। এজন্য পবিত্র মকর সংক্রান্তির দিন থেকেই শুরু হবে অনুষ্ঠান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমূর্তির অধিষ্ঠান হবে সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনে, তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে

    Ram Mandir: রামমূর্তির অধিষ্ঠান হবে সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনে, তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে যে রামমন্দিরের (Ram Mandir) রামলালা বিরাজমান থাকবে ৮ফুট লম্বা এবং ৪ ফুট চওড়া সিংহাসনের ওপর। জানা গিয়েছে, মার্বেল পাথরের তৈরি এই সিংহাসনে থাকবে সোনার প্রলেপ দেওয়া। সূত্রের খবর, এই সিংহাসনটি বর্তমানে তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে এবং অযোধ্যা পৌঁছাবে আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে।

    ২২ ডিসেম্বর রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা, তার আগেই সম্পূর্ণ হবে মন্দির নির্মাণ

    প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যে ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ রামের মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার (Ram Mandir) দিনক্ষণও স্থির করে ফেলেছে। আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি হবে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। ওই দিনের অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ আমন্ত্রণ জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও। ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ জানিয়েছে, মন্দিরের নির্মাণ কাজ খুব দ্রুতগতিতেই চলছে। মনে করা হচ্ছে যে মন্দিরের নীচের তলার সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে ডিসেম্বর মাসের ১৫ তারিখের মধ্যেই। এই সময়ের মধ্যেই সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনও পৌঁছাবে অযোধ্যায়। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের ভিত্তিতেই অযোধ্যায় তৈরি হচ্ছে রামমন্দির। সুপ্রিম নির্দেশের পরেই তৈরি হয় ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট রামমন্দিরের ভূমি পূজন করেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি।

    ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ কী বলছে?

    ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ তৈরি হওয়ার আগে থেকেই সারাদেশের ভক্তরা শুধু অর্থই নয় সোনা এবং রূপোও দান হিসেবে দিয়েছেন। সোনা এবং রুপোর কয়েন এবং ইঁট দিতে দেখা গিয়েছে ভক্তদের। এই সমস্ত দানের জিনিস নিরাপদে রাখাটাও বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল বলে জানিয়েছেন ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর অন্যতম সদস্য অনিল মিশ্র। অনিল মিশ্রের কথায়, ‘‘রামমন্দিরের নীচের তলায় আশি শতাংশ কাজই সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। কর্মরত শ্রমিকের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে প্রয়োজন অনুসারে।’’ রামমন্দিরের মূলদ্বার তৈরির কাজও একেবারে শেষ মুহূর্তে বলেই জানা গিয়েছে। চলতি নভেম্বর মাসেই তা শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। প্রথম তলায় ১৯টি স্তম্ভ থাকবে। যার মধ্যে ১৭ টি স্তম্ভই বসানো হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DMK: “আমরা রামের শত্রু”! ডিএমকে নেতা এ রাজার ঘৃণাভাষণের কড়া সমালোচনা বিজেপির

    DMK: “আমরা রামের শত্রু”! ডিএমকে নেতা এ রাজার ঘৃণাভাষণের কড়া সমালোচনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা রামের শত্রু। ভারত কোনও জাতি নয়।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন ডিএমকে নেতা এ রাজা। যার জেরে ফের একবার বিতর্কে জড়িয়েছে ডিএমকে। ‘ইন্ডি’ জোটে রয়েছে ডিএমকে (DMK)। তাই ‘ইন্ডি’ ব্লককে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    কী বললেন ডিএমকে নেতা?

    সম্প্রতি একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ রাজা জানান, তামিলনাড়ুবাসী কখনওই ‘জয় শ্রীরাম’ এবং ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান গ্রহণ করবেন না। তিনি বলেন, “এই যদি হয় জয় শ্রীরাম, যদি তোমরা ভারত মাতা কী জয় বলো, তাহলে জেনে রেখো, আমরা কখনওই জয় শ্রীরাম ও ভারত মাতা কি জয় স্লোগান গ্রহণ করব না। তামিলনাড়ু এগুলো নেবে না। তোমরা বলে দাও, আমরা রামের শত্রু।” মার্চ মাসের ৩ তারিখে কোয়েম্বাটরের এক জনসভায় ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন রাজা (DMK)। সমালোচনা করেছিলেন হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণেরও। ডিএমকের এই নেতা বলেছিলেন, “রামায়ণ এবং ভগবান রামে আমার বিশ্বাস নেই।” রাজা যেদিন মন্তব্যটি করেছিলেন, ঘটনাচক্রে সেদিন ছিল তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী ডিএমকের এমকে স্ট্যালিনের জন্মদিন। এদিন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও নিশানা করেছিলেন। ভারতকে জাতি বলার সমালোচনাও করেছিলেন। তাঁর দাবি, ভারত কোনও জাতি নয়, উপমহাদেশ।

    কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    ডিএমকে নেতার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি। এক্স হ্যান্ডেলে রাজাকে উদ্ধৃত করে বিজেপি নেতা অমিত মালব্য বলেন, “ভারত জাতি নয়। এটা ভালো করে বুঝুন। ভারত কখনওই জাতি নয়। একটা জাতি মানে এক ভাষা, এক ঐতিহ্য এবং এক সংস্কৃতি। তখনই এটা হবে একটা জাতি। ভারত জাতি নয়, উপমহাদেশ।” ডিএমকের ঘৃণাভাষণের সমালোচনাও করেছেন অমিত। বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ ডিএমকের এই নেতাকে ‘মাওবাদী আদর্শে’ উদ্বুদ্ধ বলেছেন। রাজার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কংগ্রেসের অবস্থান কী, তাও জানাতে বলেছেন তিনি।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, “এঁরা হচ্ছেন সেই মানুষ যাঁরা ভারতের শেষ দেখতে চায়। টুকরে টুকরে গ্যাংকে সমর্থন করেন। রাজ্যসভায় দলীয় প্রার্থী বিজয়ী হতেই এঁরা পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিয়েছিলেন।” অযোধ্যার হনুমান গড়ি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত রমেশ দাস বলেন, “ডিএমকে নেতা যা বলেছেন, তা ত্রুটিপূর্ণ। গোটা বিশ্বই রামময়। আমরা বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিকে জানাব (DMK)।”

    আরও পড়ুুন: হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রাখল শীর্ষ আদালত, আজই সিবিআই-এর হাতে শেখ শাহজাহান?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “যাঁরা রামকে কাল্পনিক বলতেন, তাঁরাই জয় সিয়ারাম বলছেন”, বললেন মোদি

    PM Modi: “যাঁরা রামকে কাল্পনিক বলতেন, তাঁরাই জয় সিয়ারাম বলছেন”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যাঁরা ভগবান রামকে কাল্পনিক বলতেন, তাঁরাই এখন জয় সিয়ারাম বলছেন।” শুক্রবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন হরিয়ানার রেউড়িতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি নিশানা করেন কংগ্রেসকে। জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ এবং এক পদ এক পেনশন নীতির প্রসঙ্গও উঠে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে।

    ‘তাঁরাও এখন সিয়ারাম গাইছেন’

    তিনি বলেন, “দেশ চেয়েছিল অযোধ্যায় রামের একটি মন্দির নির্মাণ হোক। আজ গোটা দেশ দেখছে, মনোরম রাম মন্দিরে বসে রয়েছেন রামলালা। কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা যাঁরা ভাবতেন রাম একটি কাল্পনিক চরিত্র, যাঁরা কোনওদিনই চাইতেন না রাম মন্দির নির্মাণ হোক, তাঁরাও এখন সিয়ারাম গাইছেন।” দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। এদিন প্রধানমন্ত্রী তারই প্রচার শুরু করলেন রেউড়ি থেকে। মনে রাখতে হবে, ২০১৩ সালে বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে এখানেই প্রথম সভা করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই এদিন সভা করলেন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে। বক্তৃতা শুরুর আগে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) রেউড়িতে ৯ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার একাধিক প্রজেক্টের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কিছুক্ষণ আগেই আমার সুযোগ হয়েছিল হরিয়ানায় ১০ হাজার কোটি টাকার প্রজেক্টের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করার। এর মধ্যে রেউড়ি এইমসও রয়েছে। রয়েছে নয়া রেল লাইন, মেট্রো লাইন এবং একটি মিউজিয়াম। ভগবান রামের ইচ্ছেয় আমি এখন বিভিন্ন জায়গায় এসব পবিত্র কর্মের সঙ্গে যুক্ত হতে পারছি।” আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ ৪০০ আসন পাবে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সন্দেশখালি গিয়েই ছাড়ব’’, রাজভবনে রিপোর্ট দিল বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম

    তিনি বলেন, “যদি জি২০ সম্মেলন সফল হয়, তার কারণ আপনাদের আশীর্বাদ। যেখানে কেউ এখনও যেতে পারেনি, চাঁদের সেই দক্ষিণ মেরুতেও প্রথম পা রেখেছি আমরা। এসবই হয়েছে আপনাদের আশীর্বাদে। গত দশ বছরে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় এগারো নম্বর স্থান থেকে পাঁচে উঠে এসেছে ভারত। আমার তৃতীয় টার্মে আপানাদের আশীর্বাদে দেশকে আমি ওই তালিকার তিন নম্বরে নিয়ে যাব।” কংগ্রেসকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “যারা ইন্ডি জোটটাই ঠিকঠাক করে গড়ে তুলতে পারল না, তারা দেশ চালাবে!”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত”, মন কি বাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত”, মন কি বাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ছিল ‘মন কি বাতে’র ১০৯তম পর্ব। প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাতে’ উঠে এল অযোধ্যার রাম মন্দির, প্রজাতন্ত্র দিবসের ৭৫ বছর পূর্তি, আসন্ন বিভিন্ন বোর্ডের পরীক্ষা এবং অবশ্যই লোকসভা নির্বাচনের প্রসঙ্গ।

    লিভিং ডকুমেন্ট

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের সংবিধান অনেক চিন্তাভাবনা করে তৈরি করা হয়েছে। একে বলা হয় লিভিং ডকুমেন্ট। ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত। সংবিধানের মূল অনুলিপির তৃতীয় অধ্যায়ে, ভারতের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলি বর্ণনা করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “ভগবান রামের শাসনও সংবিধান প্রণেতাদের অনুপ্রেরণার উৎস ছিল।” এর পরেই তাঁর ‘মন কি বাতে’ উঠে আসে অযোধ্যার রাম মন্দির প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভগবান রাম সকল জাতির মানুষকে একত্রিত করেছেন। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ করতে এক অভিন্ন মালা গেঁথেছে। এদিন (২২ জানুয়ারি, মন্দির উদ্বোধনের দিন) বহু মানুষ রাম ভজনায় মেতে উঠেছিলেন। শ্রীরামের জন্য উৎসর্গ করা হয়েছিল দিনটি। ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় গোটা দেশে রাম জ্যোতি প্রজ্জ্বলিত করে অকাল দীপাবলির উদযাপন হয়েছে। এদিন জাতি এক সম্মিলিত শক্তি প্রত্যক্ষ করেছে। উন্নত ভারতের অঙ্গীকারের ভিত্তিও গঠন করেছে।”

    নারী শক্তি প্রদর্শন

    নারীর ক্ষমতায়নের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে নারী শক্তি প্রদর্শন সব চেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে। যখন কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী ও দিল্লি পুলিশের মহিলা দলের সদস্যরা কর্তব্য পথে কসরত দেখাচ্ছিলেন, তখন প্রত্যেকে গর্ব অনুভব করেছিল। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেড় হাজারের মতো মেয়ে অংশ নিয়েছিল। অনেক মহিলা শিল্পীও ভারতীয় বাদ্যযন্ত্র যেমন, শঙ্খ, নাদেস্বরম ও নাগাড়া বাজিয়েছেন।” তিনি বলেন, “এ বছর ভারতের সংবিধানের পঁচাত্তর বছর পূর্ণ হল। সুপ্রিম কোর্টেরও তাই।”

    আরও পড়ুুন: ইস্তফা দিয়েই ইন্ডি জোটকে নিশানা নীতীশের, কথা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “প্রত্যেকের অনুভূতি এক। রাম সবার কথা। রাম সকলের হৃদয়ে। এই সময় দেশের প্রচুর মানুষ নিজেদের উৎসর্গ করেছেন রামের চরণে।” প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাতে’ উঠে এসেছে আর্য়ুবেদ চিকিৎসা পদ্ধতির কথা। হাজারেরও বেশি মানুষ মরণোত্তর অঙ্গদান করেছেন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামলালাকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে ১১ দিনের ব্রত ভাঙলেন প্রধানমন্ত্রী

    Ram Mandir: রামলালাকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে ১১ দিনের ব্রত ভাঙলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোম-শুভক্ষণে অযোধ্যার মন্দিরে (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠিত হলেন রামলালা। এই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী রইল তামাম ভারত। পূর্ব নির্ধারিত সময়েই মন্দির প্রাঙ্গনে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। অংশ নিলেন রামলালার বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। রামলালার মূর্তিতে সোনার কাঠি দিয়ে কাজল পরিয়ে চক্ষুদান করলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বিগ্রহকে দর্শন করান দর্পন। রামলালাকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে গর্ভগৃহ থেকে বেরিয়ে ১১ দিনের ব্রত ভাঙেন প্রধানমন্ত্রী।

    যজমান প্রধানমন্ত্রী

    প্রধান যজমান মোদি পরেছিলেন ঘিয়ে রংয়ের গরদের পাঞ্জাবী। ওপরে সাদা গলাবন্ধ। সঙ্গে সাদা ধুতি ও সোনালি পাড়ের সাদা উত্তরীয়। হাতে ছিল লাল বাঁধনি ওড়নি, রামলালার জন্য রুপোর ছাতা। প্রাণপ্রতিষ্ঠার মাহেন্দ্রক্ষণে প্রধানমন্ত্রীর চোখের কোণে চিকচিক করতে দেখা গিয়েছে আনন্দাশ্রু। পুজো শেষে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করতেও দেখা যায় তাঁকে। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান হয়েছে মৃগশিরা নক্ষত্রে। অনুষ্ঠান শেষে আবেগঘন কণ্ঠে প্রধানমন্ত্রীকে বলতে শোনা যায়, রামলালাকে (Ram Mandir) আর তাঁবুর নীচে দিন কাটাতে হবে না।

    শেষ হল সংযমব্রত

    যেহেতু প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং যজমান, তাই গত এগারো দিন ধরে সংযমব্রত পালন করছিলেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে সেকথা জানিয়েওছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ১২ জানুয়ারি তিনি লিখেছিলেন, “অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার আর মাত্র এগারো দিন বাকি। আমি সৌভাগ্যবান যে আমিও এই অনুষ্ঠানের সাক্ষী হতে পারছি। ভগবান আমায় প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় ভারতের সমস্ত মানুষের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দিয়েছেন। এ কথা মাথায় রেখে আমি আজ থেকে এগারো দিনের একটি বিশেষ আচার শুরু করছি। আমি সমস্ত মানুষের কাছে আশীর্বাদ চাইছি। এই মুহূ্র্তে আমি আমার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না।”

    পরে এক ভিডিও-অডিও বার্তায় তিনি বলেছিলেন, “এর জন্য (মূর্তি প্রতিষ্ঠা) বিশদ নিয়ম রয়েছে। প্রাণপ্রতিষ্ঠার বেশ কয়েকদিন আগে থেকে সেগুলি অনুসরণ করতে হয়। আমি আজ থেকে প্রাণপ্রতিষ্ঠার (Ram Mandir) দিন পর্যন্ত শাস্ত্র নির্দেশিত সমস্ত নিয়ম ও তপস্যা কঠোরভাবে পালন করব।”

    আরও পড়ুুন: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    Ram Mandir: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। রামলালার মূর্তিতে হল প্রাণপ্রতিষ্ঠা। জন্মভূমি অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠিত হলেন রামলালা। বালক রামের এই মূর্তিটি বসানো হয়েছিল শুক্রবার। সোমবার শুভক্ষণে মূর্তিতে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করেন প্রধান পুরোহিত। তার আগে পুজোর ডালা নিয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেন পুষ্পাঞ্জলিও। বিগ্রহে প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় ফের এক প্রস্ত হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হয় মন্দিরের ওপর। ব্যাগগ্রাউন্ডে বাজছিল রাম গান। মন্দিরের অদূরে শিল্পীরা উদাত্ত কণ্ঠে গাইছিলেন রামগীতি। লোকমুখে ফিরছিল রামচরিত মানসের কলি। 

    প্রাণপ্রতিষ্ঠা

    প্রধানমন্ত্রী গর্ভগৃহে প্রবেশের পরেই খোলা হয় বিগ্রহের আবরণ। তার পরে হয় প্রাণপ্রতিষ্ঠা। রামলালাকে যে রুপোর মুকুট পরানো হবে, মন্দিরে সেটি নিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। মন্দিরে (Ram Mandir) প্রবেশের সময় প্রধানমন্ত্রীকে তিলক পরিয়ে স্বাগত জানানো হয়। তার পরেই শুরু করেন পুজো। তাঁকে পুজোয় সাহায্য করেন প্রধান পুরোহিত। পুজো শুরুর আগে সংকল্প করানো হয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে। পুজো শেষে তাঁর মাথায় ছিটানো হয় শান্তিজল।

    প্রধানমন্ত্রীর পুজো

    হাতে পদ্মফুল নিয়ে মন্ত্রপাঠ করে সেটি বিগ্রহের পায়ে অর্পণ করেন প্রধান যজমান প্রধানমন্ত্রী। প্রাণপ্রতিষ্ঠার যে পর্বে মন্দিরের গর্ভগৃহে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী, সেখানে তখন উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রধান মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল। পুজোয় অংশ নেন তাঁরাও। বিগ্রহের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেন প্রধানমন্ত্রী। করেন আরতিও। আরতির পবিত্র তাপও নিতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। পরে হাতজোড় করে করেন প্রার্থনা।

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দির উদ্বোধন স্মরণে শান্তিপুরের গির্জায়-মসজিদে জ্বলবে প্রদীপ

    রাম মন্দিরে (Ram Mandir) বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা উপলক্ষে গত এগারো দিন ধরে কঠিন সংযমব্রত পালন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর পুজো শেষে ব্রত ভঙ্গ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে এক চামচ তরল খাইয়ে দেন ট্রাস্টের গোবিন্দদাস গিরি মহারাজ। এর পর সভাস্থলের দিকে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share