Tag: love jihad

love jihad

  • Love Jihad: ফের ‘কেরালা স্টোরি’র গল্প! বিহার, কর্নাটকে ‘লাভ জিহাদে’র ফাঁদে হিন্দু তরুণীরা

    Love Jihad: ফের ‘কেরালা স্টোরি’র গল্প! বিহার, কর্নাটকে ‘লাভ জিহাদে’র ফাঁদে হিন্দু তরুণীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন আরও এক ‘কেরালা স্টোরি’র গল্প! ‘লাভ জিহাদে’র ফাঁদে আরও এক হিন্দু তরুণী। এবারের ঘটনাস্থল বিহার। এখানকার এক দলিত হিন্দু তরুণীকে বিয়ে করে নেপালে বিক্রির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে সমীর আলম নামে এক বিবাহিত যুবককে (Love Jihad)।

    লাভ জিহাদ (Love Jihad)

    জানা গিয়েছে, বিহারের নারকাটিয়াগঞ্জের বছর ছাব্বিশের সমীর মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে বাড়িতে ডেকে নিয়ে গিয়ে জোর করে সিঁদুর পরিয়ে দেয় বছর সতেরোর মেয়েটির সিঁথিতে। পরে নাবালিকা বুঝতে পারে, পরিচয় গোপন করে তার সঙ্গে প্রতারণা করেছে সমীর। এরপর সমীর মেয়েটিকে কার্যত ঘরবন্দি করে রাখে। বার দুয়েক পালানোর চেষ্টা করলেও, সফল হয়নি সে (Love Jihad)। এর পরেই মেয়েটিকে নেপালে বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সমীর। সেই মতো মেয়েটিকে নিয়ে সে রওনা দেয় নেপালের উদ্দেশে। সীমান্তে সমীরকে জেরা করেন সশস্ত্র সীমা বলের জওয়ানরা।

    পাচারে যুক্ত অভিযুক্ত আলম!

    এই প্রথম নয়, সমীর আগেও মিথ্যা পরিচয় দিয়ে হিন্দু তরুণীদের বিয়ে করে ধর্মান্তরিত করে নেপালে বিক্রি করে দিয়েছে বলে অভিযোগ। সমীর এবং ওই মেয়েটিকে নিয়ে থানায় যান সশস্ত্র সীমা বলের জওয়ানরা। সেখানেই গ্রেফতার করা হয় সমীরকে। তদন্ত চালাতে গিয়ে পুলিশ সমীরের মোবাইল থেকে আপত্তিকর কিছু ভিডিও এবং ছবিও উদ্ধার করেছে। সমীর যে নারী পাচারে যুক্ত, তাও জেনেছেন তদন্তকারীরা। ২০২২ সালের ১১ মে-ও এক হিন্দু দলিত মেয়েকে পাচারের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুুন: “শেষ জীবনেও মুখ্যমন্ত্রীকে চোর চোর শুনতে হবে”, কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের

    হিন্দু মহিলাকে জোরপূর্বক ধর্মান্তরণ কর্নাটকে

    এদিকে, বছর আঠাশের এক বিবাহিত মহিলাকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরণ করার অভিযোগ উঠল তাঁর স্বামী-সহ সাতজনের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল কর্নাটক। ওই মহিলার অভিযোগ, রফিক নামের এক ব্যক্তির খপ্পরে পড়েন তিনি। নিজের স্ত্রীর সামনেই রফিক তাঁকে ধর্ষণ করে। তাঁকে বোরখা পরতেও বাধ্য করে। নিষেধ করা হয় সিঁদুর পরতেও। এমনকী, রফিকের স্ত্রী ওই মহিলাকে রফিকের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে উৎসাহ দেয়। পরে ওই মহিলার ছবি তুলে তাঁকে ব্ল্যাকমেল করতে শুরু করে রফিক। সিঁদুর পরতে না দেওয়ার পাশাপাশি তাঁকে পাঁচ ওয়াক্ত নমাজ আদায় করতেও বলে রফিক। ইসলামে ধর্মান্তরিত হতেও দেওয়া হয় চাপ। গ্রেফতার করা হয়েছে রফিককে (Love Jihad)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Karnataka: কর্নাটকে লাভ জিহাদ, কলেজেই কংগ্রেস নেতার মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা মুসলিম সহপাঠীর

    Karnataka: কর্নাটকে লাভ জিহাদ, কলেজেই কংগ্রেস নেতার মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা মুসলিম সহপাঠীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্য়েই কর্নাটকে (Karnataka) কংগ্রেস নেতার মেয়েকে কুপিয়ে খুন করা হল। ছুরির কোপ মেরে কংগ্রেস নেতা নীরঞ্জন হিরেমাথের মেয়েকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযুক্তর প্রস্তাবে রাজি না হওয়ার তাঁকে খুন করা হয়, দাবি নিহত নেহা হীরেমাথের পরিবারের। এই ঘটনাকে লাভ-জিহাদের (Love Jihad) আখ্যা দিয়েছে নিহতের পরিবার। তবে ঘটনাটিকে আড়াল করতে উঠে পড়ে লেগেছে কর্নাটকের কংগ্রেস সরকার। এই নিয়ে সিদ্দারামাইয়া প্রশাসনকে তুলোধনা করেছে কর্নাটক বিজেপি। 

    কী ঘটেছিল

    কর্নাটকের কেএলই টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্য়ালয়ে কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনের স্নাতকোত্তরের (MCA) প্রথম বর্ষে পড়তেন নেহা। পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত ফয়াজ নেহার পরিচিত। বেলাগাভি জেলার সাভাদত্তির বাসিন্দা ফয়াজও ওই একই কলেজে পড়ত। তবে ছয় মাস আগে পরীক্ষায় ফেল করার পর কলেজে আসা বন্ধ করে দিয়েছিল সে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে কলেজে আসে ফয়াজ। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, নেহা পিছনের দিকে হেঁটে যাচ্ছিলেন। সেই সময় ফয়জের সঙ্গে সামান্য কথোপকথনে জড়ান। হঠাৎই ফয়াজ তাঁর উপর আক্রমণ চালায়। পরপর এলোপাথাড়ি ছুরির কোপ মারতে থাকে। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন নেহা। দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষরক্ষা হয়নি। খুনের পর ঘটনাস্থল ছেড়ে পালিয়ে গিয়েও শেষরক্ষা হয়নি। পুলিশের হাতে ধরা পড়ে অভিযুক্ত। হুব্বালি ধরওয়াদের পুলিশ কমিশনার রেনুকা সুকুমার জানিয়েছেন, অপরাধের পর পালিয়ে গেলেও তাকে ৩০ মিনিটের মধ্য় গ্রেফতার করা হয়েছে। 

    নিজের সরকারের বিরুদ্ধে কংগ্রেস কাউন্সিলর 

    কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার সাম্প্রতিক বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন নিহত নেহার বাবা কংগ্রেস কাউন্সিলর নিরঞ্জন হিরেমাথ। সম্প্রতি সিদ্দারামাইয়া বলেন, ব্যক্তিগত কারণে নেহাকে খুন করা হয়েছে। নিরঞ্জন এই বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেন, “এই মন্তব্য হতাশাজনক। পরিস্থিতির সম্পূর্ণ না বুঝে এই ধরনের বিবৃতি দেওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ করছি।”  “ব্যক্তিগত কারণ” শব্দটি অন্যায়ভাবে হিরেমাথ পরিবার এবং তার মেয়ের সুনামকে কলঙ্কিত করতে পারে, বলে মনে করেন নিরঞ্জন। তাঁর কথায়, কোনওদিনই নেহা ও অভিযুক্ত ফয়াজের মধ্যে কোনও সম্পর্ক ছিল না।তাঁরা শুধু এক কলেজে পড়তেন। ফয়াজ নেহাকে বিরক্ত করত। নেহা প্রত্যাখ্যান করায় তাঁকে খুন করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভারতে বিক্রিত বেবি ফুডে অতিরিক্ত চিনি! নেসলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের পথে কেন্দ্র

    ন্যায়বিচারের জন্য প্রতিবাদ

    দলিত সংগঠনের সদস্যরা নেহার ন্যায়বিচারের দাবিতে এবং অভিযুক্তদের কঠোরতম শাস্তির দাবিতে শহরে বিক্ষোভ করেছে। শ্রী রাম সেনার প্রধান প্রমোদ মুতালিকও এই জঘন্য অপরাধের তীব্র নিন্দা জানিয়ে নেহার জন্য শোক প্রকাশ করেছেন।  এবিভিপি সদস্যরা বিভিবি কলেজের কাছে ব্যস্ত হুবলি-ধারওয়াদ রোড অবরোধ করে হুব্বলিতে বিক্ষোভ করেছে। বেলাগাভিতেও বিক্ষোভ দেখিয়েছে এবিভিপি কর্মীরা। বজরং দলের কর্মীরা এবং হিন্দু জন জাগৃতি সমিতির সদস্যরা অভিযুক্তদের দ্রুত শাস্তির দাবি জানিয়েছে। সিদ্দারামাইয়া প্রশাসনের আমলে কর্নাটকের আইশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সরব বিজেপি। দলের মুখপাত্র শেহজাদ পুনেওয়ালা ও গৌরব ভাটিয়া কংগ্রেসের সংবেদনহীনতাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: ওড়িশায় লাভ জিহাদের শিকার তরুণী! খুন করে নদীতে ভাসিয়ে দিল যুবক

    Love Jihad: ওড়িশায় লাভ জিহাদের শিকার তরুণী! খুন করে নদীতে ভাসিয়ে দিল যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসল পরিচয় গোপন করে, রীতিমত হিন্দু নাম নিয়ে হিন্দু তরুণীকে লাভ জিহাদের শিকারের অভিযোগ উঠল মুসলিম যুবকের বিরুদ্ধে। শুধু তরুণীকে প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে রেহাই মেলেনি,  বিয়ের পর একেবারে খুন করে নদীতে ভাসিয়ে স্বস্তি নিয়েছে মুর্শিদাবাদের যুবক (Murshidabad) রাজু শেখ (Raju Sheikh)। ভয়ঙ্কর এই খুনের ঘটনাটি ঘটেছে ওড়িশার (Odhisha) ভুবনেশ্বরে। অভিযুক্ত রাজু শেখ সহ আরও দুজন সাগরেদকে গ্রেফতার করেছে ধৌলি (Dhauli) থানার পুলিশ। ঘটনায় সারা দেশে ব্যাপক চাঞ্চাল্য ছড়িয়েছে।

    ফোনে তরুণীকে প্রেম ফাঁসায়

    চলতি এপ্রিল মাসের ৮ তারিখ ওড়িশার ধৌলি পুলিশ থানা এলাকার দয়া নদীর পাড় থেকে উদ্ধার হয়েছে এক তরুণীর মৃতদেহ। পুলিশ তদন্ত নেমে ওই তরুণীকে ভাগ্য ডাকুয়া (Bhagya Dakua) (১৯) নামে শনাক্ত করেছে। ঘটনাস্থল থেকে দুটি মোটর বাইক উদ্ধার করে পুলিশ। তদন্ত নেমে মূল অভিযুক্ত সহ অপর দুই যুবককে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের রাজু শেখ কর্মসূত্রে ওড়িশায় থাকছিল। সেখানে একদিন ভাগ্য-র সঙ্গে আলাপ হয় তার। এরপর ফোনে তরুণীকে প্রথমে নিজের নাম রাজু এবং ধর্ম হিন্দু জানিয়েছিল। এরপর উভয়ের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

    ধর্ম পরিবর্তনের জন্য জোর করা হয়

    সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই তরুণীকে পরিবার থেকে বের করে ভুবনেশ্বরের (BhuBaneswar) কাছে শিশুপালগড় (Sishupalgarh) এলাকায় দুজনেই স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে থাকতে শুরু করেছিল। এর পরেই নেমে আসে তরুণীর উপর ধর্মপরিবর্তনের চাপ। ভাগ্য জানতে পারে, রাজু হিন্দু নয় মুসলিম। এরপর নিজের ধর্ম ছাড়তে নারাজ হয় তরুণী। কিন্তু ভাগ্যের উপর ধর্মপরিবর্তনের প্রবল চাপ দিয়ে চলে অকথ্য অত্যাচার। শেষ পর্যন্ত ধর্মপরিবর্তনে রাজি না হওয়ায় তাকে খুন করে দয়া নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।

    তরুণীর পরিবারের বক্তব্য

    তরুণীর পিতা হিনা ডাকুয়া বলেন, “তিন মাস আগে এক যুবক আমার মেয়েকে মিথ্যা প্রেমের নাটক করে বাড়ি থেকে নিয়ে চলে যায়। এরপর কয়েকজন মিলে মেয়েকে খুন করার পর দেহ দয়া নদীতে ভাসিয়ে দেয়। আমরা দোষীর ফাঁসি চাই।” পুলিশ তড়িঘড়ি  করে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। এই বিষয়ে ধৌলি থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক কিশোর নায়ক বলেন, “তরুণীর দেহ উদ্ধারের পর পাওয়ার ঘটনাস্থল থেকে আরও দুটি মোটরবাইক উদ্ধার হয়। এরপর তিন যুবককে আটক করা হয়। মূল অভিযুক্তকে মুর্শিদাবাদ জেলার রাজু শেখ বলে শনাক্ত করা হয়েছে। তদন্ত এখনও চলছে। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এবিষয়ে আরও তথ্য উদ্ধারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে।”

    আরও পড়ুনঃ বাঁকুড়ায় বিজেপির প্রচার গাড়িতে আক্রমণ তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের

    লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে আইনের ভাবনা

    প্রসঙ্গত লাভ জিহাদের (Love Jihad) ঘটনা কাল্পনিক বলে তথাকথিত সমাজের এক শ্রেণীর মানুষ দাবি করলেও এই ঘটনা সমাজে মাঝে মাঝেই ঘটে চলেছে। তারপরও একের পর এক লাভ জিহাদের ঘটনা নাড়িয়ে দিচ্ছে গোটা সমাজকে। এই ধরনের ঘটনা ঘটায় সমাজের অপর আরেক শ্রেণীর মানুষ তীব্র প্রতিবাদে সরব হয়েছেন। সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, দিল্লি, মুম্বাই, কর্ণাটক, কেরল এবং বাংলায় ভয়ঙ্কর আকার নিয়েছে। একাধিক রাজ্যে, নিজের পরিচয় আত্মগোপন করে বিবাহ এবং বিবাহের পর কন্যার ধর্ম পরিবর্তনের বিষয়ের উপর আইন তৈরি করার কথাও ভাবা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য ভারতবর্ষের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদশে, পাকিস্তানে রীতিমত ফতোয়া জারি করে লাভ জেহাদের বিষয়কে পুরস্কার হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। জমিয়তে আহলে হদিশ নামে এক সংগঠন, ব্রাহ্মণ নারী হলে তিন লাখ ও অব্রাহ্মণ হিন্দু নারীকে লাভ জিহাদের শিকার করলে দুই লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: ‘লাভ জিহাদ’ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, ক্ষমা প্রার্থনা অসম প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির

    Love Jihad: ‘লাভ জিহাদ’ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, ক্ষমা প্রার্থনা অসম প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মহাভারতে’ ‘লাভ জিহাদ’ (Love Jihad) ছিল বলে বেফাঁস মন্তব্য করেছিলেন অসম প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ভূপেন বোরা। তাঁর এই মন্তব্যে বিস্তর হইচই হয় রাজ্যে। বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ভূপেনকে গ্রেফতার করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। রাজ্যের বেশ কয়েকটি জেলায় এফআইআর দায়ের হয় ভূপেনের বিরুদ্ধে। এর পরেই সুর নরম করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। চান নিঃশর্ত ক্ষমাও। ক্ষমা প্রার্থনা করে ভূপেন বলেন, “আমার এই মন্তব্যের জন্য কোনও সম্প্রদায় যদি আঘাত পেয়ে থাকে, তার জন্য আমি দুঃখিত। ধর্মকে আঘাত করার মতো কোনও পরিকল্পনা আমার ছিল না।” মন্তব্যের জন্য শ্রীকৃষ্ণের কাছেও ক্ষমা চাইবেন বলে জানান তিনি। বিজেপির বিরুদ্ধে ধর্মীয় ভেদাভেদের অভিযোগও তোলেন ভূপেন।

    ‘লাভ জিহাদ’

    ঘটনার সূত্রপাত শুক্রবার। এদিন হিন্দু স্ত্রী সহ শ্বশুরবাড়ির বেশ কয়েকজন সদস্যকে খুন করার অভিযোগ ওঠে জনৈক নাজিবুর রহমান বোরার বিরুদ্ধে। পরে থানায় আত্মসমর্পণ করেন তিনি। এই ঘটনার পিছনে ‘লাভ জিহাদে’র (Love Jihad) তত্ত্ব খাড়া করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এ ব্যাপারেই প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেন অসম প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। তিনি দাবি করেছিলেন, মহাভারতেও ‘লাভ জিহাদ’ ছিল। এ ব্যাপারে তিনি ধৃতরাষ্ট্র ও গান্ধারী এবং শ্রীকৃষ্ণ ও রুক্মিনীর বিয়ের উদাহরণ দেন।

    ভূপেনের আলটপকা মন্তব্য

    তাঁর দাবি, মহাভারতের এই চরিত্রদের বিয়েও ছিল ‘লাভ জিহাদ’। ভূপেনের আলটপকা মন্তব্যের জেরে শোরগোল পড়ে যায় রাজ্যে। ঘরে-বাইরে বিপাকে পড়ে যায় গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিও। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির বিরুদ্ধে হিন্দু ধর্মকে অপমান করার অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে সরব হয় হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন। গ্রেফতারির হুঁশিয়ারি দেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ফের মুখ পুড়ল তৃণমূলের! বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাও কর্মসূচিতে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির এহেন আলটপকা মন্তব্যে বিপাকে পড়তে পারে দল। বিজেপি ভূপেনের এই বিতর্কিত মন্তব্যকেই (Love Jihad) হাতিয়ার করতে পারে। সূত্রের খবর, এসব চিন্তা করেই ভূপেনের ওপর চাপ বাড়াতে থাকেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই তড়িঘড়ি ‘লাভ জিহাদ’ নিয়ে মন্তব্যের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন ভূপেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: মহারাষ্ট্রে লাভ জিহাদ! প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, গ্রেফতার ৪

    Love Jihad: মহারাষ্ট্রে লাভ জিহাদ! প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, গ্রেফতার ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাভ জিহাদ (Love Jihad) এবং ধর্মান্তকরণের ঘটনা মহারাষ্ট্রে ক্রমশ বেড়েই চলেছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন সংগঠন দাবি তুলেছে যে জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণের (Love Jihad) বিরুদ্ধে কঠোর আইন আনা হোক। মহারাষ্ট্রের আহমেদনগর জেলা থেকে অভিযোগ এসেছে যে একটি নাবালিকাকে ৮ জন মিলে ষড়যন্ত্র করে তাকে ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে এবং পরবর্তীকালে তাকে ইসলামে ধর্মান্তরিত হতে প্ররোচনা দেওয়া হয়। এই প্রত্যেক অভিযুক্তকে শনাক্ত করা গেছে। ৮ অভিযুক্ত হল, আভেজ নিশার শেখ, কাইফ শেখ, সোহেল শেখ, হিনা শেখ, আলিসা শেখ, সালিম পাঠান, আলতাব শেখ, সাকির সাহেব। জানা গিয়েছে আটজন অভিযুক্তের মধ্যে পুলিশ এখনও পর্যন্ত চার জনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে। যাদের মধ্যে দুজন মহিলা আছে। তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৫৪(৩), ৩৫৪ (ডি) ১০৯ এবং ৩৪ ধারায় মামলা রজু করা হয়েছে। পাশাপাশি পক্সো আইনের ৮ এবং ১২ নম্বর ধারাতেও মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    অভিযুক্ত শিক্ষিকা হিনা হিন্দু মেয়েদের বোরখা পরতে বলতো  

    প্রসঙ্গত, অভিযুক্ত মহিলা হিনা শেখ টিউশিন পড়াত। আসল উদ্দেশ্য ছিল, হিন্দু নাবালিকাদের সে প্ররোচনা দেওয়া মুসলিম ধর্মের অনুসরণ করার জন্য। জানা গিয়েছে, আহমেদনগর জেলার রাহুরির উম্রে গ্রামে এই ঘটনাটি ঘটেছে। এবং নির্যাতিতা নাবালিকা ইতিমধ্যে অভিযোগও দায়ের করেছে। ওই নাবালিকার মতে, সে দশম শ্রেণিতে পড়তো এবং টিউশন নিত অভিযুক্ত হিনার কাছে।  ২০২১ সাল থেকে ওই নাবালিকা হিনার কাছে পড়তো বলে জানা গেছে।  হিনার বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ আনা হয়েছে যে মুসলিম সম্প্রদায়ের যুবকদেরকে তিনি ক্লাসে ডেকে আনতেন এবং হিন্দু মেয়েদের সঙ্গেই তাদেরকে বসাতেন।  আরও মারাত্মক অভিযোগ, হিনা শেখের কাছে যে মুসলিম যুবকরা আসত, তারা পড়তে আসতো না। বরং শুধু বসে থাকার জন্যই আসতো এবং হিনাও হিন্দু মেয়েদের মুসলিম ধর্ম মেনে চলার পরামর্শ দিত। শুধু তাই নয়, বোরখা পরার পরামর্শ দেওয়া হতো তাদেরকে।  কপালে টিপ পরারও বিপক্ষে ছিলেন হিনা। অভিযোগ হিন্দু মেয়েদের লাভ জিহাদের (Love Jihad) ফাঁদে ফেলে তাদেরকে ধর্মান্তকরণ করে ইসলামে নিয়ে আসা হিনার মূল উদ্দেশ্য ছিল।

    হিন্দু নাবালিকার দাবি

    ওই নাবালিকার দাবি, একদিন সে যখন বাড়ি যাচ্ছিল তখন আভেজ তার পথ আটকায় এবং তাকে বলে যে সে তাকে ভালোবাসে (Love Jihad)। এবং পরবর্তীকালে সে ওই নাবালিকার ভাইয়ের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখতে এবং তার বাড়িতে আসা যাওয়া করতো। এই সময়ের মধ্যে এসে আভেজ নিশার শেখ আবারও বলে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। এবং পরবর্তীকালে হোয়াটসঅ্যাপে লাগাতার মেসেজও পাঠাতে থাকে অভিযুক্ত আভেজ। একদিন ওই নাবালিকাকে আভেজ পরামর্শ দেয় যে হিন্দু ধর্ম পরিত্যাগ করতে এবং তার সঙ্গে পালিয়ে বিয়ে (Love Jihad) করতে। সে আরও বলে যে গ্রামের অনেকেই তাদের সম্পর্কের ব্যাপারে জেনে গেছে এবং তার সম্প্রদায়ের অনেকেই টাকা দিয়ে তাকে সাহায্য করতে চায়। পরবর্তীকালে ওই নাবালিকা আভেজের সঙ্গে সমস্ত রকমের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। কিন্তু এর পরেও আভেজ তাকে ইনস্টাগ্রামে মেসেজ করতে থাকে। কিন্তু সে আর কোনও উত্তর দেয় না।  এই ঘটনা ২০২১ সালের। পরবর্তীকালে চলতি বছরের ২৬ জুলাই ওই একই টিউশন অপর একটি হিন্দু নাবালিকা আভেজের নামে পুলিশের কাছে অভিযোগ করে। এই অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয় যে আভেজ এবং তার বোন আলিশা জোরপূর্বক তাকে বোরখা পরাতে চায় এবং মুসলিমদের মতো থাকতে বলে। শুধু তাই নয় ওই টিউশন থেকে আরও তিন থেকে চার জন হিন্দু নাবালিকা আভেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে যে তাদেরকে ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে সে ধর্মান্তকরণ করতে চেয়েছে। এবং এই কাজে সম্পূর্ণভাবে জড়িত তাদের শিক্ষিকা।  এই ঘটনাযটি স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক প্রসাদ লাড বিধানসভায় উত্থাপন করেছেন এবং পুলিশ প্রশাসনকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জিও জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Love Jihad: “কৃষ্ণ-রুক্মিণীর বিয়ে লাভ জিহাদ”! কংগ্রেস নেতার বিতর্কিত মন্তব্যের কী জবাব দিলেন হিমন্ত?

    Love Jihad: “কৃষ্ণ-রুক্মিণীর বিয়ে লাভ জিহাদ”! কংগ্রেস নেতার বিতর্কিত মন্তব্যের কী জবাব দিলেন হিমন্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলটপকা মন্তব্য করে বিপাকে অসম প্রদেশ কংগ্রেস (Congress) সভাপতি ভূপেন বোরা। বৃহস্পতিবার মহাভারতের কৃষ্ণ-রুক্মিণী এবং ধৃতরাষ্ট্র-গান্ধারীর বিয়েকে লাভ জিহাদের (Love Jihad) সঙ্গে তুলনা করেছিলেন তিনি। ভূপেনের মন্তব্যের পাল্টা কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তিনি বলেন, হিন্দু দেব-দেবী সম্পর্কে এমন মন্তব্য করায় এমন একটা দিন আসবে যখন মসজিদ এবং মাদ্রাসা ছাড়া কংগ্রেসের আর লুকোনোর কোনও জায়গা থাকবে না। কংগ্রেস নেতার এহেন বেফাঁস মন্তব্যের সমালোচনা করেছেন ধর্মীয় নেতারাও। তাঁদের মতে, মহাভারত সম্পর্কে ভূপেনের জ্ঞান অসম্পূর্ণ।

    কংগ্রেস নেতার বিতর্কিত মন্তব্য

    প্রসঙ্গত, ভূপেন বলেছিলেন, ঐতিহাসিক কাল থেকেই এ দেশে ভিন ধর্মে বিয়ের চল রয়েছে। এমন কী মহাভারতের যুগের রাজাদের সময়ও এসব ছিল। মহাভারতের মূল গল্প হল, গান্ধারীর পরিবার তাঁর সঙ্গে ধৃতরাষ্ট্রের বিয়ে দিতে চায়নি। পিতামহ ভীষ্মই জোর করাতেই তাঁদের বিয়ে হয়েছিল। শকুনির ভাইকে বন্দি করা হয়েছিল এবং পরে মামা প্রতিশোধ নিয়েছিলেন। এটাও লাভ জিহাদ। গান্ধারীর পরিবার প্রতিবাদ করেছিলেন। যেহেতু জোর (Love Jihad) করে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তাই গান্ধারী সব সময় চোখে একটা কাপড় বেঁধে রাখতেন। কৃষ্ণ যখন রুক্মিণীকে নিতে এলেন, তখন অর্জুনের অন্য রূপ।

    প্রতিক্রিয়া হিমন্তের

    প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির এহেন মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন হিমন্ত। তিনি বলেন, অভিযোগ দায়ের করলে বোরা গ্রেফতার হবেন। ধর্মীয় আবেগ নিয়ে তাঁর এহেন মন্তব্য করা উচিত হয়নি। তিনি বলেন, আমি জানি না, কী কারণে তিনি কৃষ্ণ-রুক্মিণীকে নিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন। তাঁর এই মন্তব্য সনাতন ধর্মের পরিপন্থী। এটা হিন্দু ধর্মেরও বিরোধী। আমি কংগ্রেসকে অনুরোধ করব, আমরা যেমন হজরত মহম্মদ কিংবা যীশুখ্রিস্টকে নিয়ে কোনও বিতর্কিত মন্তব্য করি না, তেমনি কৃষ্ণকে নিয়েও কোনও বিতর্কিত মন্তব্য করা ঠিক নয়। মানুষের কোনও অপরাধের সঙ্গে ভগবানকে যুক্ত করা ঠিক নয়।

    আরও পড়ুুন: মহিলাদের নগ্ন করে হাঁটানোর ঘটনায় সিবিআই তদন্ত, নির্দেশ কেন্দ্রের

    তাছাড়া, লাভ জিহাদ (Love Jihad) কী, জানেন? যখন কোনও মহিলাকে মিথ্যা পরিচয় দিয়ে বিয়ে করা হয় এবং বিয়ের পর ধর্ম পরিবর্তনে বাধ্য করা হয়, সেটাই লাভ জিহাদ। ভগবান কৃষ্ণ কখনওই রুক্মিণীকে তাঁর ধর্ম পরিবর্তন করতে বলেননি। কেউ যদি এ ব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করেন, তাহলে আমরা ওঁকে গ্রেফতার করতে বাধ্য হব। আমি ওঁকে বাঁচাতে পারব না। তিনি বলেন, গোলাঘাটে তিনটি খুনের ঘটনায় আমরা লাভ জিহাদের ফল দেখতে পেয়েছি। অনেক মেয়েকে আত্মহত্যা করতে হয়। তাই আমি তরুণ তরুণীদের অনুরোধ করব, স্বধর্মেই বিয়ে করুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: ফের লভ জিহাদের বলি হিন্দু কিশোরী, মুসলমান যুবক গ্রেফতার   

    Love Jihad: ফের লভ জিহাদের বলি হিন্দু কিশোরী, মুসলমান যুবক গ্রেফতার   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের লভ জিহাদের (Love Jihad) বলি হিন্দু কিশোরী! এবার ঘটনাস্থল ঝাড়খণ্ড (Jharkhand)। কাঠগড়ায় বছর বাইশের গোলু আনসারি। ঘটনাটি ৩১ মে-র। তবে প্রকাশ্যে এসেছে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডির মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে ট্যুইট করার পর।

    প্রতারণার কাহিনি

    ফেরা যাক খবরে। রাঁচির কালাহারি থানা এলাকায় বাস দলিত ওই হিন্দু নাবালিকার। হিন্দু পরিচয় দিয়ে তার সঙ্গে বন্ধুত্ব করে আনসারি। গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। পরে এলাকার একটি মন্দিরে গিয়ে বিয়েও করে দুজনে। নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ, এর পর নানা সময় শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয় তারা। ইতিমধ্যেই গর্ভবতী হয়ে পড়ে ওই কিশোরী। সামাজিক বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকে আনসারিকে। তার পরেই বেরিয়ে আসে আনসারির আসল পরিচয়। ওই কিশোরীকে সে সাফ জানিয়ে দেয়, ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত (Love Jihad) হলে তবেই সে তাকে বিয়ে করবে। মুসলমান হওয়ার জন্য তাকে চাপও দিতে থাকে আনসারি। আনসারির কাছে প্রতারিত হয়ে হতাশ হয়ে পড়ে ওই কিশোরী। বেছে নেয় আত্মহত্যার পথ। অভিযোগ পেয়ে আনসারিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুরু হয়েছে তদন্ত।

    বাবুলালের ট্যুইট

    লভ জিহাদের এই কাহিনি প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে ট্যুইট করেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির বাবুলাল মারান্ডি। তিনি লেখেন, হেমন্ত সোরেনজি, আমি আপনাকে বারবার বলছি এ রাজ্যে লভ জিহাদের শেকড় অনেক গভীরে। ষড়যন্ত্রকারীরা দলিত এবং উপজাতির মেয়েদের টার্গেট করছে। টাকা জোগাচ্ছে আন্তর্জাতিক কোনও সংস্থা। তারা ঝাড়খণ্ডের পরিচয় এবং সামাজিক বুনন নষ্ট করতে চাইছে। বর্তমানে রাজ্যের রশি আপনার হাতে। কর্তব্য করুন। কড়া ব্যবস্থা নিন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে। খুঁজে বের করুন কারা একে তোল্লায় দিচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি প্রার্থীদের মনোনয়নে ভয় পেয়েছেন মমতা’, ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ শুভেন্দুর

    সম্প্রতি এ রাজ্যে লভ জিহাদের (Love Jihad) বলি রয়েছে আরও কয়েকজন। এ নিয়ে সোচ্চার হয়েছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, হেমন্ত-নেতৃত্বাধীন সরকার এ রকম ফাঁদ থেকে মেয়েদের রক্ষা করতে ব্যর্থ। ঝাড়খণ্ডে অবৈধভাবে বসবাস করছেন বহু বাংলাদেশি এবং রোহিঙ্গা। বিজেপির অভিযোগ, এঁদেরই অনেকে লভ জিহাদের ফাঁদে ফেলছে উপজাতি অধ্যুষিত রাজ্যের হিন্দু মেয়েদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: ‘লাভ জিহাদ’-এর ফাঁদে মহিলা পুলিশ কর্মী, অভিযুক্ত আইপিএল খেলা ক্রিকেটারও!

    Love Jihad: ‘লাভ জিহাদ’-এর ফাঁদে মহিলা পুলিশ কর্মী, অভিযুক্ত আইপিএল খেলা ক্রিকেটারও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের প্রকাশ্যে ‘লাভ জিহাদ’-এর (Love Jihad) কাহিনি। এবার ঘটনাস্থল উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) প্রয়াগরাজ। শিবকুতি থানার এক মহিলা পুলিশ কনস্টেবলের অভিযোগের তির আইপিএল ক্রিকেট খেলোয়াড় মহসিন খানের ভাই ইমরান খানের দিকে। অভিযোগে ওই মহিলা পুলিশ কর্মী জানিয়েছেন, ইমরান তাঁকে বিয়ে করেছেন নিজেকে বৌদ্ধধর্মাবলম্বী পরিচয় দিয়ে। বিয়ের পরে পরেই তাঁকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের জন্য চাপ দিতে শুরু করেন। কেবল তাই নয়, ইমরান তাঁকে তাঁর বাবা মুলতান ও ভাই মহসিনের সঙ্গে সহবাস করতেও বাধ্য করেন।

    লাভ জিহাদ-এর (Love Jihad) বিহিত চান

    মহসিন পেশায় ক্রিকেটার। উত্তর প্রদেশের হয়ে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলেন ফাস্ট বোলার হিসেবে। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে লখনউ সুপার জায়েন্টের হয়েও খেলেছেন। ভিডিও বার্তায় এই লাভ জিহাদ-এর (Love Jihad) বিহিত চেয়ে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সাহায্য চেয়েছেন বারাণসীর ওই মহিলা। ওই মহিলা পুলিশ কর্মীকে-এও বলতে শোনা যায়, তিনি যখন প্রথম তাঁর স্বামী ইমরানের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করতে যান, তখন তাঁর অভিযোগ নিতে দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন পুলিশ আধিকারিকরা।

    শেষমেশ চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি ইমরানের বিরুদ্ধে অভিযোগ নেয় পুলিশ। ওই মহিলা পুলিশ আধিকারিকের আরও অভিযোগ, যেহেতু অভিযুক্তের ভাই একজন বিখ্যাত এবং প্রভাবশালী, তাই তাঁর এবং তাঁর বাবার নাম এফআইআর থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়।

    মহিলার অভিযোগ

    লাভ জিহাদ-এর শিকার ওই মহিলা পুলিশ আধিকারিক জানান, ২০১৬ সালে মোরদাবাদে তিনি যখন ট্রেনিং নিতে গিয়েছিলেন, তখন তাঁর সঙ্গে আলাপ হয় ইমরানের। ইমরানও পুলিশেই ছিলেন। আলাপের পর প্রেমের ফাঁদে পড়েন ওই মহিলা। ইমরান তাঁকে জানিয়েছিলেন, তিনি বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেছেন। ২০১৮ সালে স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টে তাঁকে বিয়েও করেন ইমরান। এর পরেই ইমরান তাঁকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের জন্য চাপ দিতে থাকেন। জোর করে তাঁর নাম বদলে করে দেওয়া হয় জায়রা বানু। তিনি বলেন, ইমরান বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেছিলেন স্রেফ তাঁকে ফাঁদে (Love Jihad) ফেলার জন্য। এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ইমরানের গোটা পরিবার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘২ হাজারের নোটে ক্ষতিপূরণ, কালো টাকা সাদা করার তৃণমূলী পদ্ধতি’’, খোঁচা সুকান্তর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: ২০ বার ছুরির কোপ, পাথর দিয়ে থেঁতলে খুন হিন্দু কিশোরীকে! ধৃত মুসলিম যুবক

    Love Jihad: ২০ বার ছুরির কোপ, পাথর দিয়ে থেঁতলে খুন হিন্দু কিশোরীকে! ধৃত মুসলিম যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ‘লাভ জিহাদের’ (Love Jihad) ছায়া! ফের একবার মুসলিম যুবকের হাতে অকালে মৃত্যু হল হিন্দু কিশোরীর। এবার ঘটনাস্থল দিল্লির রোহিণী শাহবাদ ডেয়ারি এলাকা। সম্পর্কের টানাপোড়েনের জেরে হিন্দু কিশোরীকে জনসমক্ষে রাস্তায় ফেলে পর পর ছুরির কোপ, পাথর দিয়ে মাথা থেঁতলে খুন করার অভিযোগ উঠল মুসলিম যুবকের বিরুদ্ধে। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে সেই হাড়হিম করা দৃশ্য। ঘটনায় অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    জানা গিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যায় এক বন্ধুর বাড়িতে যাচ্ছিল সাক্ষী সিং নামে ১৬ বছর বয়সি ওই কিশোরী। পথ আটকে আচমকা কিশোরীর ওপর ছুরি নিয়ে হামলা চালায় পেশায় ফ্রিজ মেকানিক বছর কুড়ির সাহিল। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে, পর পর ছুরির কোপ পড়ছে কিশোরীর শরীরে। কিশোরীকে অন্তত ২০ বার ছুরির কোপ মারে সাহিল। এতেই থেমে থাকেনি। হাড় হিম করা ঘটনার এখনও বাকি ছিল। মৃত্যু নিশ্চিত করতে পাশে পড়ে থাকা কংক্রিটের স্ল্যাব দিয়ে একাধিকবার কিশোরীর মাথা থেঁতলে দেয় সাহিল। গোটা ঘটনা ধরা পড়েছে সিসিটিভিতে। সবচেয়ে বড় কথা, যখন সাহিল এই কাণ্ড ঘটাচ্ছে, তখন তার পাশ দিয়ে একাধিক পথচারীকে দেখা যাচ্ছে হেঁটে চলে যেতে। কিন্তু কেউ যুবককে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেননি। হত্যা করে সাহিলকে দেখা যায় সেখান থেকে হেঁটে চলে যেতে। ঘটনার অনেক পরে, পুলিশের এক ইনফর্মার ফোন করে খবর দিলে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। ততক্ষণে ৪৫ মিনিট পার হয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ধর্মান্তরণের প্রয়াস! শাহজাহানপুরে খুন অন্তঃসত্ত্বা হিন্দু মহিলা, ধৃত ২

    কী করে ধরা পড়ল সাহিল?

    দিল্লি পুলিশের দাবি, ১৬ বছরের ওই কিশোরীর সঙ্গে সাহিলের প্রেমের সম্পর্ক (Love Jihad) গড়ে উঠেছিল। তার আগের দিনও দুজনের মধ্যে না কি বিস্তর ঝামেলা হয়েছিল। জানা যায়, খুন করার পরই গা ঢাকা দেয় সাহিল। নিজের ফোন সুইচ অফ করে দেয়। পুলিশ জানিয়েছে, সেখানে থেকে বাসে উঠে সাহিল চলে যায় উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে। সেখানে গিয়ে পিসির বাড়িতে ওঠে সে। ঘটনাচক্রে, পিসি একবার সাহিলের ফোন থেকেই তার বাবাকে ফোন করে জানায় যে সাহিল আচমকা তাঁর বাড়িতে এসেছে। পুলিশ ফোনের ওপর নজর রাখছিল। সঙ্গে সঙ্গে সাহিলের লোকেশন পেয়ে যায় তারা। ফোর্স রওনা দেয়। পিসির বাড়ি থেকেই অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করা হয়। 

    ‘লাভ জিহাদ’ তত্ত্বে সরব বিজেপি

    এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিজেপি। দিল্লির বিজেপি প্রধান বীরেন্দ্র সচদেব বলছেন, ‘‘হিন্দু মেয়েকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে সাহিল, শাহবাদ ডেয়ারি এলাকার এই ঘটনা ফের একবার লাভ জিহাদের (Love Jihad) ছবি তুলে ধরল যা দিল্লিকে কাঁপিয়ে দিয়েছে।’’ দিল্লির বিজেপি প্রধান ট্যুইটে দাবি করেছেন, ‘‘গ্রেফতার হওয়া মুসলিম খুনি সাহিলের হাতে বাঁধা লাল ধাগা থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে সে সুপরিকল্পিতভাবে কাজ করছে, আর সে লাভ জিহাদ গ্যাংয়ের সদস্য।’’ বীরেন্দ্রর দাবি, মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সংখ্যালঘু ভোট হারানোর ভয়ে এই খুনকে ‘সাধারণ’ খুন বলে বর্ণনা করছেন, এটিকে ‘লাভ জেহাদ’ বলছেন না।  

    আরেক বিজেপি নেতা কপিল মিশ্রও ট্যুইটারে সাহিলের কব্জিতে লাল ধাগা বাঁধাকে উল্লেখ করে দাবি করেন, এটা প্রমাণ করে হিন্দু সেজে সাক্ষীর সঙ্গে বন্ধুত্ব করে সাহিল। তার উদ্দেশ্য কী ছিল, তা এখন স্পষ্ট। গোটা বিষয়টিকে তিনিও ‘লাভ জিহাদ’ (Love Jihad) বলেই উল্লেখ করেন। তাঁর প্রশ্ন, কে বা কারা এই সাহিলদের মদত দিচ্ছে, তা বের করা প্রয়োজন।

    দিল্লি মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন স্বাতী মালিওয়াল সিসিটিভি ফুটেজটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে লেখেন, ‘‘দিল্লিতে এই ধরনের আসামীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে৷ পুলিশের কাছে নোটিশ জারি করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, “এই ঘটনা সমস্ত সীমা অতিক্রম করে দিয়েছে৷ আমি আমার এত বছরের কেরিয়ারে এর চেয়ে ভয়ঙ্কর কিছু দেখিনি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: মধ্যপ্রদেশে প্রকাশ্যে এল ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র বাস্তব গল্প! কী হয়েছে জানেন?

    Love Jihad: মধ্যপ্রদেশে প্রকাশ্যে এল ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র বাস্তব গল্প! কী হয়েছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ নিয়ে হইচই হচ্ছে দেশজুড়ে। বাংলায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এই ছবি প্রদর্শনে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) দাবি, এই সিনেমা দেখানো হল অবনতি হতে পারে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার। সরকারি এই নিষেধাজ্ঞার জেরে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন ছবি নির্মাতারা। ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র মূল (Love Jihad) গল্প হল, কীভাবে হিন্দু মহিলাদের বিয়ে করে ইসলামে ধর্মান্তরিত করা হয়। দেশ যখন ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ নিয়ে উত্তাল, ঠিক সেই সময় এমন ঘটনাই প্রকাশ্যে এল। তবে ঘটনাস্থল কেরল নয়, মধ্যপ্রদেশ (Madhya Pradesh)।

    মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh) এ কী গল্প?

    জানা গিয়েছে, মধ্য প্রদেশের কট্টর ইসলামিক সংগঠন হিজব-উত-তারিরের সন্দেহভাজন পাঁচ সদস্য হিন্দু মেয়েদের বিয়ে করেছেন। এঁদের মধ্যে ইতিমধ্যেই দুজনকে ইসলামে দীক্ষিত করা হয়েছে। এই সংগঠনের ডেরায় হানা দিয়েছিল মধ্য প্রদেশ পুলিশ অ্যান্টি-টেররিস্ট স্কোয়াড। এই স্কোয়াডেরই সূত্রের খবর, এই জঙ্গি মডিউলের মূল দুই অভিযুক্ত হল ইয়াসির খান এবং মহম্মদ সালিম। ইয়াসির ভূপালের একটি জিমের প্রশিক্ষক। আর সালিম কয়েক বছর আগেও পরিচিত ছিল সৌরভ রাজবৈদ্য নামে। তিনি অবসরপ্রাপ্ত আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অশোক জৈনের ছেলে। পাঁচ অভিযুক্তের মধ্যে হিন্দু ধর্ম থেকে মুসলমান ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন আবদুর রহমানও। হিন্দু থাকার সময় তাঁর নাম ছিল দেবী নারায়ণ পান্ডা। ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন বেণু কুমারও (Love Jihad)। বর্তমানে তাঁর নাম (Madhya Pradesh) মহম্মদ আব্বাস।

    আরও পড়ুুন: ফের একবার ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ রাজ্য সরকার, এবার কোন মামলা?

    সালিমের বাবা-মায়ের অভিযোগ, তাঁর ছেলের সিনিয়র সহপাঠী ডঃ কমল তাঁর মগজ ধোলাই করেন। তার পরেই ধর্মান্তরিত হয়ে তিনি সালিম হয়েছেন। সালিমের বাবা বলেন, “পাঁচ ছেলেমেয়ের মধ্যে সেই ছিল আমাদের একমাত্র পুত্র সন্তান। ডাঃ কমল সব সময় তার মগজধোলাই করে তাকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেছেন। ইসলাম ধর্মগুরু জাকির নায়েকের ভিডিও-ও তাকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে আকৃষ্ট করেছে।” তিনি বলেন, “আমরা ইসলাম বিরোধী নই। তবে আমাদের ধর্ম এবং সংস্কৃতি নিয়ে আমরা গর্বিত। ২০১০ সাল থেকে আমার ছেলে নবি সম্পর্কে কোনও কিছুই শুনতে রাজি হয়নি। সে আমাকে হেনস্থা করার হুমকিও দিয়েছে।”

    তিনি বলেন, “২০১১ কী ’১২ সালে বারাবাঁকি থেকে আসা এক ইসলাম ধর্মগুরু আমার মেয়ে এবং জামাইকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেছেন।” মধ্য প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান বলেন, “মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh) ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র পুনরাবৃত্তি হতে দেব না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share