Tag: Made In India

Made In India

  • Indian Steel: উদ্যোগ কেন্দ্রের, দেশে উৎপাদিত ইস্পাতে সাঁটানো হচ্ছে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ লেবেল

    Indian Steel: উদ্যোগ কেন্দ্রের, দেশে উৎপাদিত ইস্পাতে সাঁটানো হচ্ছে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ লেবেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদ্যোগী হয়েছিল স্টিল মন্ত্রক (Indian Steel)। ফলতে শুরু করেছে তার সুফল। ভারতে তৈরি স্টিলের প্রোডাক্টের ৮০ শতাংশেরই ওপর সাঁটানো হচ্ছে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ লেবেল। গত বছরের নভেম্বরে এই উদ্যোগ শুরু হয়েছিল। তার জেরেই তামাম বিশ্বে বিকোচ্ছে মেড ইন ইন্ডিয়ার স্টিল প্রোডাক্ট।

    শুরু হয়েছে ব্র্যান্ডিং(Indian Steel)

    সরকারি এক আধিকারিকের দাবি, ‘স্টিল মন্ত্রক প্রথম এ বিষয়ে উদ্যোগী হয়। তার পরেই শুরু হয় ব্র্যান্ডিং। সেই প্রচেষ্টার জেরেই প্রথম দফায় দেশে উৎপাদিত ১২৫ মিলিয়ন টন স্টিলের মধ্যে ৮০ মিলিয়ন স্টিলে ব্র্যান্ডিং হয়েছে।’ জানা গিয়েছে, ভারতীয় স্টিল (Indian Steel) উৎপাদনকারীরা প্রোডাক্টের ক্যাটেগরির ওপর কমন লেবেল চূড়ান্ত করে ফেলেছেন। প্রতিটিতে মেড ইন ইন্ডিয়া লোগো লাগাতে যে সাইজ এবং জায়গা প্রয়োজন, তাও ঠিক করে ফেলেছেন।

    মেড ইন ইন্ডিয়া লেবেল

    সূত্রের খবর, দেশের সব আইএসপি নির্বাচিত কিছু স্টিল প্রোডাক্টের ওপর ব্র্যান্ডিং করতে শুরু করে দিয়েছে। তারা তাদের নয়া প্রোডাক্টে মেড ইন ইন্ডিয়া লেবেল সেঁটে দিচ্ছে। ২০২৩ সালের ৪ নভেম্বর থেকে এটা শুরু করেছে তারা। জানা গিয়েছে, আরআইএনএল, জেএসপিএল এবং টাটা স্টিল লিমিটেড তাদের একশো শতাংশ প্রোডাক্টেই মেড ইন ইন্ডিয়া লেবেলিং করছে। বাকিরা জুনের মধ্যেই এই কাজ শেষ করে ফেলবে।কী কারণে ব্র্যান্ডিংয়ের প্রয়োজন? সরকারি সূত্রের দাবি, সমস্ত স্টিল প্রোডাক্টের ওপর মেড ইন ইন্ডিয়া ব্র্যান্ড লেবেল সাঁটানো থাকলে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতীয় প্রোডাক্টের ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়বে।

    আর পড়ুন: হরিয়ানা কংগ্রেসে ‘রাম’ধাক্কা, বিজেপিতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বংশীলালের পুত্রবধূ, নাতনি

    উৎসাহিত হবেন উৎপাদকরা। তাঁরাও তাঁদের প্রোডাক্ট ব্র্যান্ডিং করতে শুরু করবেন। যার সুফল কুড়োবে ভারতীয় অর্থনীতি। লম্বা দৌড়ে আদতে লাভবান হবে ইন্ডিয়ান স্টিল সেক্টর। তামাম বিশ্বে তার একটা নিজস্ব বাজার তৈরি হবে। জানিয়ে দেবে বিশ্ব বাজারে ভারতের অবস্থানটা ঠিক কোথায়।

    ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র স্লোগান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হয়েই এই স্লোগান দিয়েছিলেন তিনি। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রোডাক্টের গায়ে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ লেবেল সাঁটানো থাকলে ভারত এবং বিশ্বে ব্র্যান্ড ইন্ডিয়া মিশন আত্মনির্ভর ভারতের পরিপূরক হয়ে উঠবে। সূত্রের দাবি, এই কনসেপ্টটি প্রথম দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেটাকেই কার্যকর করছে স্টিল মন্ত্রক (Indian Steel)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • AK-203: সেনার হাতে এল দেশে তৈরি ২৭ হাজার অত্যাধুনিক ‘একে-২০৩’ কালাশনিকভ, কী বিশেষত্ব?

    AK-203: সেনার হাতে এল দেশে তৈরি ২৭ হাজার অত্যাধুনিক ‘একে-২০৩’ কালাশনিকভ, কী বিশেষত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার (Indian Army) হাতে উঠে এল প্রায় ২৭ হাজার দেশে নির্মিত (Made in India) ‘একে-২০৩’ অ্যাসল্ট রাইফেল (AK-203)। কালাশনিকভ ঘরানার এই অত্যাধুনিক রাইফেল প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে উৎপাদন হচ্ছে ভারতেই। এটি তৈরি করেছে উত্তরপ্রদেশে অবস্থিত ইন্দো-রাশিয়ান রাইফেল ফ্যাক্টরি লিমিটেড (আইআরআরপিএল)। জানা গিয়েছে, আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে, আরও ৮ হাজার একে-২০৩ রাইফেল সেনার হাতে তুলে দেওয়া হবে।

    আইআরআরপিএল হল ভারত ও রুশ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী ২ সংস্থার যৌথ উদ্যোগ। ভারতের অ্যাডভান্সড উইপন্স অ্যান্ড ইক্যুইপমেন্ট ইন্ডিয়া লিমিটেড (পূর্বতন অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি বোর্ড) এবং রুশ সংস্থা কালাশনিকভ কনসার্ন — যা বিশ্বখ্যাত একে-৪৭ রাইফেল নির্মাণের জন্য পরিচিত— এর মধ্যে যৌথ অংশিদারিত্বে তৈরি হওয়া সংস্থা। এই সংস্থার কারখানা রয়েছে উত্তরপ্রদেশের অমেঠির কোরওয়াতে। 

    ৬ লক্ষ ৭০ হাজার ইউনিট উৎপাদন

    দেশীয় ইনস্যাসকে সরিয়ে নতুন প্রধান অ্যাসল্ট রাইফেলের খোঁজ করছিল সেনা (Indian Army) ও আধাসামরিক বাহিনী। বিশ্বের একাধিক রাইফেলের তুল্যমূল্য বিচার করে ২০২০ সালে একে-২০৩ (AK-203) রাইফেলকে বেছে নেওয়া হয়। স্থির হয়, বাহিনীর প্রয়োজনকে মাথায় রেখে ৭ লক্ষ ৭০ হাজার একে-২০৩ কেনা হবে। এর জন্য দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল সে বছরেই। চুক্তির মূল্য ছিল ৫ হাজার কোটি টাকা। চুক্তি অনুযায়ী, ১ লক্ষ রাইফেল সরাসরি রাশিয়া থেকে আমদানি করা হবে। বাকি ৬ লক্ষ ৭০ হাজার ইউনিট প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে তৈরি হবে এদেশেই (Made in India)। 

    কোভিড অতিমারীর কারণে বিলম্ব

    কিন্তু, দরদাম করতে ও কোভিড অতিমারীর কারণে, দেশে উৎপাদনের কাজ থমকে যায়। এর মধ্যে ২০২১ সালে রাশিয়া থেকে ৭০ হাজার একে-২০৩ (AK-203) রাইফেল চলে আসে ভারতীয় বাহিনীর (Indian Army) জন্য। কোভিড-উত্তর কালে, কারখানায় নতুন উদ্যমে কাজ শুরু হয়। গত বছরের জানুয়ারি মাস থেকে শুরু হয় প্রথম ব্যাচের উৎপাদন। ৬ মাস আগে, দেশে নির্মিত এই অত্যাধুনিক কালাশনিকভ রাইফেলের পরীক্ষা শুরু করে ভারতীয় সেনা। সেই পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সেনার থেকে প্রাপ্ত চূড়ান্ত মতামত নিয়েই এই রাইফেলের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়। এবার, দেশে তৈরি সেই একে-২০৩ রাইফেল চলে এল বাহিনীর হাতে।

    এক-একটি রাইফেল নির্মাণ খরচ কত?

    সূত্রের খবর, এক-একটি রাইফেল তৈরি করতে খরচ প্রায় ১১০০ মার্কিন ডলারের মতো। ভারতীয় মুদ্রায় যা ৯০ হাজারের মতো। এর মধ্যে প্রযুক্তি হস্তান্তর ও কারাখানা তৈরি করার খরচ ধরা হয়েছে। কালাশনিকভের অন্যান্য সিরিজের মতোই একে-২০৩ (AK-203) রাইফেলটিও গ্যাস-চালিত ও ম্যাগাজিন-নির্ভর। এর থেকে ৭.৬২ এমএমx৩৯ ক্যালিবারের গুলি নিক্ষিপ্ত হয়। বর্তমানে ভারতীয় সেনায় (Indian Army) হাতে রয়েছে মার্কিন নির্মিত সিগ-সয়ার রাইফেল। এই রাইফেলেও একই ক্যালিবারের গুলি ব্যবহৃত হয়। ফলে, কার্যকারিতা ও ব্যবহারযোগ্যতার দিক দিয়ে একে-২০৩ নিয়ে সেনার অসুবিধে হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Made In India: পিছিয়ে পড়ছে চিন, বিশ্ববাজারে বিপুল পরিমাণ খেলনা রফতানি করছে ভারত

    Made In India: পিছিয়ে পড়ছে চিন, বিশ্ববাজারে বিপুল পরিমাণ খেলনা রফতানি করছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, “কারও সর্বনাশ, তো কারও পৌষ মাস।” বহুল প্রচলিত এই প্রবাদ বাক্যটি কিঞ্চিৎ সংধোধন করে বলাই যায়, “চিনের সর্বনাশ, ভারতের পৌষ মাস।” ভনিতা ছেড়ে ফেরা যাক কাজের কথায়। এতদিন বিশ্ববাজারে (Made In India) একচেটিয়া রাজ করছিল চিনে খেলনা। সেই বাজারে গুঁড়ি মেরে থাবা বসাচ্ছিল ভারত।

    বিশ্ব বাজার দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ভারত (Made In India)

    বর্তমানে চিনকে টপকে বিশ্ব বাজার দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ভারতে তৈরি খেলনা। ১৫ অর্থবর্ষ থেকে ২৩ অর্থবর্ষ – এই সময়সীমার মধ্যে বিশ্বে ভারতের খেলনা রফতানির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩৯ শতাংশ। আমদানি কমে গিয়েছে ৫২ শতাংশ। ভারতে খেলনা বিক্রি করতে গেলে ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্সের অনুমোদন প্রয়োজন। তাছাড়া বেসিক কাস্টমস ডিউটি বাড়ানো হয়েছে ৭০ শতাংশ। তার জেরেই পিছিয়ে পড়ছে চিন, চুটিয়ে ব্যবসা করছে ভারতীয় খেলনা কোম্পানিগুলি। মুনাফা ভালো হওয়ায় ভারতে দিন দিন বাড়ছে খেলনা কারখানাও।

    কমেছে চিন নির্ভরতা 

    খেলনাশিল্প সূত্রে খবর, স্পিন মাস্টা, হাসব্রো, ম্যাট্টেলের গ্লোবাল ব্যান্ড খেলনা উৎপাদনকারী সংস্থাগুলি সোর্সিংয়ের জন্য নির্ভর করত ইটালিয়ান মেজর ড্রিম প্লাস্ট, মাইক্রোপ্লাস্ট এবং ইনকাসের। এতদিন এরা চায়না খেলনার ওপর নির্ভর করত। বর্তমানে চিন-প্রীতি ছেড়ে ভারতীয় খেলনার প্রতি আগ্রহী হচ্ছে তারা। চিনে খেলনার ওপর এতদিন নির্ভর করত ভারতও (Made In India)। বর্তমানে চিন নির্ভরতা কমেছে ৮০ শতাংশ। চেন্নাই ভিত্তিক ফানস্কুলের মুখ্য কার্য নির্বাহী আধিকারিক আর জেসওয়ান্ত বলেন, “বিআইএস চিনা ক্ষমতার অনুমোদন দেবে বলে আমি মনে করি না। চিন থেকে খেলনা আমদানি কমেছে। দেশীয় খেলনার উৎপাদন বাড়ায় কমেছে আমদানি।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির মডেল এবার মুর্শিদাবাদে, জমি হাতানোয় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    ১০ বছর আগেও ভারত থেকে সোর্সিং হত দৈবাৎ। আর এখন অনেক কোম্পানিই ভারতে সেটআপ তৈরি করেছে।” কেবল খেলনা নয়, ফানস্কুল এমআরএফ নামের টায়ারও উৎপাদন করে। এই কোম্পানিই এখন ভারতে তৈরি খেলনা পাঠাচ্ছে হাসব্রো, স্পিন মাস্টার, ফ্লেয়ার, আর্লি লার্নিং সেন্টার এবং ড্রুমন্ড পার্ক গেমসকে। দিল্লি ভিত্তিক আমদানি-রফতানিকারী সংস্থা আরপি অ্যাসোসিয়েটসের মালিক পবন গুপ্তা বলেন, “ভারতে খেলনা উৎপাদন বাড়ছে। অনেকে ভারতে তাঁদের সেটআপ তৈরি করেছেন। বহু ক্রেতা যারা এতদিন চিন থেকে সোর্সিং করত, তারা এখন চিনের থেকে মুখ ফিরিয়ে অন্য দেশের দিকে তাকাচ্ছে। এদের মধ্যে ভারতও রয়েছে।” তিনি বলেন, “এই তালিকায় মাইক্রোপ্লাস্ট, ড্রিম প্লাস্ট এবং ইনকাসের মতো অনেক বড় বড় কোম্পানিও রয়েছে (Made In India)

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

     

  • Tata-Airbus C-295: এবার দেশে তৈরি হবে সামরিক পণ্যবাহী বিমান, চুক্তি স্বাক্ষর টাটা-বোয়িংয়ের

    Tata-Airbus C-295: এবার দেশে তৈরি হবে সামরিক পণ্যবাহী বিমান, চুক্তি স্বাক্ষর টাটা-বোয়িংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার দেশেই তৈরি হবে C-295 এয়ারক্রাফট, ভারতীয় সেনার জন্য বিমান বানাবে টাটা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার রাজ্য গুজরাটের ভদোদরায় রবিবার এই কারখানাটির শুভ সূচনা করবেন। বারংবারই প্রধানমন্ত্রী মেড ইন ইন্ডিয়ার (Made In India) দিকে জোর দিয়েছেন।

    দেশীয় পদ্ধতিতে দেশের ভিতরেই এই বিমানগুলি নির্মাণ করলে বাইরে থেকে এই বিমানগুলির আমদানি করতে হবে না ফলে সেনা বাজেটে কিছুটা হলেও চাপ কমবে। সংবাদ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই কারখানা নির্মাণে খরচ হচ্ছে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা।এছাড়াও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, হালকা এবং মাঝারি মাপের C-295 বিমানটি যে কোনও মিশনে ব্যবহার করা যেতে পারে। যেকোনও আবহাওয়ায় সমানভাবেই কার্যকর এয়ারবাসের এই বিমান। মরুভূমির চরম-গরম বা বরফঢাকা পাহাড়ি এলাকায় অপারেশনের ক্ষেত্রে জুড়ি মেলা ভার এই বিমানের। অত্যাধিক গরমের মধ্যে যে কোনও উচ্চতায় এই বিমান বিপুল পরিমাণ ওজন বয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রেও সক্ষম। পাশাপাশি এই বিমানের জ্বালানির খরচ অন্যান্য বিমানের থেকে কমপক্ষে ৪ শতাংশ কম।

    ডিফেন্স সেক্রেটারি, অজয় কুমার বলেন, “প্রথমবারের মতো C-295 বিমানগুলি ইউরোপের বাইরে তৈরি করা হবে।” গত বছরের সেপ্টেম্বরে, ভারত Airbus Defence and Space -এর সঙ্গে মিলে প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকার চুক্তি করেছে, চুক্তিতে বলা আছে, মোট ৫৬ টি C-295 ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফ্ট কেনার জন্য এবং ভারতীয় বায়ু সেনার পুরনো Avro-748 প্লেনগুলিকে প্রতিস্থাপন করার জন্য, একটি বেসরকারি কোম্পানির প্রকল্পের অধীনে ভারতে মিলিটারি বিমান তৈরি করা হবে, এবং ভারতে এমনটি এই প্রথমবার হবে।

    এই চুক্তির অধীনে, এয়ারবাসগুলি চার বছরের মধ্যে স্পেনের সেভিলে তার ফাইনাল অ্যাসেম্বলি লাইন থেকে ‘ফ্লাই-অ্যাওয়ে’ অবস্থায় প্রথম 16টি বিমান সরবরাহ করবে এবং পরবর্তীতে আরও 40টি বিমান ভারতে টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেম (TASL) দ্বারা তৈরি করা হবে।উদ্দেশ্যটি সফল করার লক্ষ্যে দুটি কোম্পানির মধ্যে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্টনারশিপ তৈরি করা হয়েছে।ইতিমধ্যেই রেগুলেটরটির অনুমোদন দিয়েছে ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ অ্যারোনটিক্যাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স (DGAQA)।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে ওই কারখানায় প্রথম ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ বিমান তৈরি হবে।এই প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে ভারতের বেসরকারি ক্ষেত্র উচ্চ প্রযুক্তির ও তীব্র প্রতিযোগিতামূলক বিমান তৈরির ক্ষেত্রে প্রবেশ করবে। এর ফলে এই ধরনের বিমান আমদানি কমবে, বরং তা রফতানি করা হবে।২০২৬ থেকে ২০৩১ পর্যন্ত এই বিমান বিদেশে রফতানি করা হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
LinkedIn
Share