Tag: madhyom news

madhyom news

  • PM Modi: নাইজেরিয়ায় মোদিকে উষ্ণ অভ্যর্থনা প্রবাসী ভারতীয়দের, উঠল ‘ভারত মাতা কী জয়’ ধ্বনি

    PM Modi: নাইজেরিয়ায় মোদিকে উষ্ণ অভ্যর্থনা প্রবাসী ভারতীয়দের, উঠল ‘ভারত মাতা কী জয়’ ধ্বনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  রবিবার নাইজেরিয়া (Nigeria) পৌঁছে উষ্ণ অভ্যর্থনা পেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানকার প্রবাসী ভারতীয়রা ‘ভারত মাতা কী জয়’, ‘বন্দেমাতরম’ প্রভৃতি স্লোগানে আবুজা বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। প্রবাসী ভারতীয়দের এমন উষ্ণ অভ্যর্থনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘প্রবাসী ভারতীয়দের তরফ থেকে উষ্ণ অভ্যর্থনা পেলাম।’’

    নাইজেরিয়ার প্রবাসী ভারতীয় মহিলা, শিশু এবং পুরুষদের সঙ্গে আলাপচারিতা করতেও দেখা যায় মোদিকে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রবাসী ভারতীয়রা সেলফিও নেন। নিজের অন্য একটি এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) লেখেন, ‘‘নাইজেরিয়ায় বসবাসরত মারাঠি সমাজ তাঁদের মাতৃভাষাকে ধ্রুপদী ভাষার মর্যাদা দেওয়া অনেক খুশি। তাঁরা তাঁদের সংস্কৃতি ও শিকড়ের সঙ্গে যেভাবে জুড়ে রয়েছেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। প্রসঙ্গত, শনিবারই পাঁচ দিনের নাইজেরিয়া-ব্রাজিল-গয়ানা সফরের উদ্দেশে রওনা হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ব্রাজিলে যোগ দেবেন জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে

    ১৮ ও ১৯ নভেম্বর ব্রাজিলের রাজধানী রিও-ডি-জেনিরোতে রয়েছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানেই যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। নাইজেরিয়া থেকেই তিনি ব্রাজিল পৌঁছাবেন। পরে ব্রাজিল থেকে পাড়ি দেবেন গয়ানা। বিদেশে পাড়ি দেওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানান, তিনি আশাবাদী জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে অত্যন্ত ফলপ্রসু আলোচনা হবে। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘১৯ নভেম্বর জি২০ সম্মেলনের  ট্রোইকা সদস্য হিসেবে যোগ দেব। গত বছরই ভারতের সভাপতিত্বে সফল হয়েছে জি২০ সম্মেলন।’’ প্রসঙ্গত, জি২০-তে ট্রোইকা সদস্য হিসেবে তিন দেশ রয়েছে- ভারত, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকা। বিদেশে পাড়ি দেওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, ‘‘এ বছরে আমি এক পৃথিবী, এক পরিবার ও এক ভবিষ্যৎ এই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনার উদ্দেশে মুখিয়ে রয়েছি।’’

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) গয়ানা সফর

    প্রসঙ্গত, নাইজেরিয়ার (Nigeria) রাষ্ট্রপতি বোলা আহমেদ টিনুবু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দুই দিনের সফরে আগেই আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। নাইজেরিয়ার পর ব্রাজিলের রিও-ডি-জেনিরোতে আয়োজিত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়ে মোদি (PM Modi) যাবেন দক্ষিণ আমেরিকার গয়ানায়। ১৯৬৮ সালের পর প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী সেদেশে পা রাখতে চলেছেন। আগামী ১৯ থেকে ২১ নভেম্বর গয়ানা সফরে মোদি দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় অংশ নেবেন, প্রবাসীদের সঙ্গে আলাপচারিতা করবেন এবং সেদেশের সংসদে ভাষণও দেবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 196: “সংসারী লোকদের ঈশ্বরে অনুরাগ ক্ষণিক—যেমন তপ্ত লৌহে জলের ছিটে দিলে, জল তাতে যতক্ষণ থাকে”

    Ramakrishna 196: “সংসারী লোকদের ঈশ্বরে অনুরাগ ক্ষণিক—যেমন তপ্ত লৌহে জলের ছিটে দিলে, জল তাতে যতক্ষণ থাকে”

    ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২রা মে

    নন্দনবাগান ব্রাহ্মসমাজে রাখাল, মাস্টার প্রভৃতি ভক্তসঙ্গে

    শ্রীমন্দিরদর্শন ও উদ্দীপন—শ্রীরাধার প্রেমোন্মাদ

    “মন্দির দেখলে তাঁকেই মনে পড়ে—উদ্দীপন হয়। যেখানে তাঁর কথা হয় সেইখানে তাঁর আবির্ভাব হয়,—আর সকল তীর্থ উপস্থিত হয়। এ-সব জায়গা দেখলে ভগবানকেই মনে পড়ে।

    “একজন ভক্ত বাবলাগাছ দেখে ভাবাবিষ্ট হয়েছিল!—এই মনে করে যে, এই কাঠে ঠাকুর (Ramakrishna) রাধাকান্তের বাগানের জন্য কুড়ুলের বাঁট হয়।

    “একজন ভক্তের এরূপ গুরুভক্তি যে, গুরুর পাড়ার লোককে দেখে ভাবে বিভোর হয়ে গেল!

    “মেঘ দেখে—নীলবসন দেখে—চিত্রপট দেখে—শ্রীমতীর কৃষ্ণের উদ্দীপন হত। তিনি এই সব দেখে উন্মত্তের ন্যায় ‘কোথায় কৃষ্ণ!’ বলে (Kathamrita) ব্যাকুল হতেন।”

    ঘোষাল—উন্মাদ তো ভাল নয়।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—সে কি গো? একি বিষয়চিন্তা করে উন্মাদ, যে অচৈতন্য হবে? এ অবস্থা যে ভগবানচিন্তা করে হয়! প্রেমোন্মাদ, জ্ঞানোন্মাদ—কি শুন নাই?

    উপায়—ঈশ্বরকে ভালবাসা ও ছয় রিপুকে মোড় ফিরানো 

    একজন ব্রাহ্মভক্ত—কি উপায়ে তাঁকে পাওয়া যায়?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—তাঁর উপর ভালবাসা।—আর এই সদাসর্বদা বিচার—ঈশ্বরই সত্য, জগৎ অনিত্য।

    “অশ্বত্থই সত্য—ফল দুদিনের জন্য।”

    ব্রাহ্মভক্ত—কাম, ক্রোধ, রিপু রয়েছে, কি করা যায়?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—ছয় রিপুকে ঈশ্বরের দিকে মোড় ফিরিয়ে দাও।

    “আত্মার সহিত রমণ করা, এই কামনা।

    “যারা ঈশ্বরের পথে বাধা দেয় তাদের উপর ক্রোধ। তাঁকে পাবার লোভ। ‘আমার আমার’ যদি করতে হয়, তবে তাঁক লয়ে। যেমন—আমার কৃষ্ণ, আমার রাম। যদি অহংকার করতে হয় তো বিভীষণের মতো!—আমি রামকে প্রণাম করেছি—এ-মাথা আর কারু কাছে অবনত করব না।”

    ব্রাহ্মভক্ত—তিনিই যদি সব করাচ্ছেন, তাহলে আমি পাপের জন্য দায়ী নই?

    Free Will, Responsibility (পাপের দায়িত্ব

    শ্রীরামকৃষ্ণ (সহাস্যে)—দুর্যোধন ওই কথা বলেছিল (Kathamrita),

    “ত্বয়া হৃষিকেশ হৃদিস্থিতেন, যথা নিযুক্তোঽস্মি তথা করোমি।

    “যার ঠিক বিশ্বাস—‘ঈশ্বরই কর্তা আর আমি অকর্তা’—তার পাপ কার্য হয় না। যে নাচতে ঠিক শিখেছে তার বেতালে পা পড়ে না।

    “অন্তর শুদ্ধ না হলে ঈশ্বর আছেন বলে বিশ্বাসই হয় না!”

    ঠাকুর উপাসনাগৃহে সমবেত লোকগুলিকে দেখিতেছেন ও বলিতেছেন—“মাঝে মাঝে এরূপ একসঙ্গে ঈশ্বরচিন্তা ও তাঁর নামগুণকীর্তন করা খুব ভাল।

    “তবে সংসারী লোকদের ঈশ্বরে অনুরাগ ক্ষণিক—যেমন তপ্ত লৌহে জলের ছিটে দিলে, জল তাতে যতক্ষণ থাকে!”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 195: “নরেন্দ্র আমায় বলেছিল, সমাজমন্দির প্রণাম করে কি হয়?”

    Ramakrishna 195: “নরেন্দ্র আমায় বলেছিল, সমাজমন্দির প্রণাম করে কি হয়?”

    ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২রা মে

    নন্দনবাগান ব্রাহ্মসমাজে রাখাল, মাস্টার প্রভৃতি ভক্তসঙ্গে

    শ্রীমন্দিরদর্শন ও উদ্দীপন—শ্রীরাধার প্রেমোন্মাদ

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) নন্দনবাগান ব্রাহ্মসমাজ-মন্দিরে ভক্তসঙ্গে বসিয়া আছেন। ব্রাহ্মভক্তদের সহিত কথা (Kathamrita) কহিতেছেন। সঙ্গে রাখাল, মাস্টার প্রভৃতি আছেন। বেলা পাঁচটা হইবে।

    ৺কাশীশ্বর মিত্রের বাগান বড়ি নন্দনবাগানে। তিনি পূর্বে সদরওয়ালা ছিলেন। আদি ব্রাহ্মসমাজভুক্ত ব্রহ্মজ্ঞানী। তিনি নিজের বাড়িতেই দ্বিতলায় বৃহৎ প্রকোষ্ঠমধ্যে ঈশ্বরের উপাসনা করিতেন, আর ভক্তদের নিমন্ত্রণ করিয়া মাঝে মাঝে উৎসব করিতেন। তাঁহার স্বর্গরোহণের পর শ্রীনাথ, যজ্ঞনাথ প্রভৃতি তাঁহার পুত্রগণ কিছুদিন ওইরূপ উৎসব করিয়াছিলেন। তাঁহারাই ঠাকুরকে অতি যত্ন করিয়া নিমন্ত্রণ করিয়া আনিয়াছেন।

    ঠাকুর প্রথমে আসিয়া নিচে একটি বৈঠকখানাঘরে আসন গ্রহণ করিয়াছিলেন। সে ঘরে ব্রাহ্মভক্তগণ ক্রমে ক্রমে আসিয়া একত্রিত হইয়াছিলেন। শ্রীযুক্ত রবীন্দ্র (ঠাকুর) প্রভৃতি ঠাকুরবংশের ভক্তগণ এই উৎসবক্ষেত্রে উপস্থিত ছিলেন।

    আহূত হইয়া ঠাকুর ভক্তসঙ্গে দ্বিতলায় উপাসনামন্দিরে গিয়া উপবেশন করিলেন। উপাসনার গৃহের পূর্বধারে বেদী রচনা হইয়াছে। দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে একটি ইংরেজী বাদ্যযন্ত্র (Piano) রহিয়াছে। ঘরের উত্তরাংশে কয়েকখানি চেয়ার পাতা আছে। তাহারই পূর্বধারে দ্বার আছে—অন্তঃপুরে যাওয়া যায়।

    সন্ধ্যার সময় উৎসবের উপাসনা আরম্ভ হইবে। আদি ব্রাহ্মসমাজের শ্রীযুক্ত ভৈরব বন্দ্যোপাধ্যায় দু-একটি ভক্তসঙ্গে বেদীতে বসিয়া উপাসনাকার্য সম্পন্ন করিবেন।

    গ্রীষ্মকাল—আজ বুধবার (২০শে বৈশাখ), চৈত্র কৃষ্ণা দশমী তিথি। ২রা মে, ১৮৮৩ খ্রীষ্টাব্দ। ব্রাহ্মভক্তেরা অনেকে নিচের বৃহৎ প্রাঙ্গণে বা বারান্দায় বেড়াইতেছেন। শ্রীযুক্ত জানকী ঘোষাল প্রভৃতি কেহ কেহ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের (Ramakrishna) কাছে উপাসনাগৃহে আসিয়া আসন গ্রহণ করিয়াছেন। তাঁহার মুখে ঈশ্বরীয় কথা শুনিবেন। ঘরে প্রবেশ করিবামাত্র বেদীর সম্মুখে ঠাকুর প্রণাম করিলেন। আসন গ্রহণ করিয়া রাখাল, মাস্টার প্রভৃতিকে কহিতেছেন—

    নরেন্দ্র আমায় বলেছিল(Kathamrita), ‘সমাজমন্দির প্রণাম করে কি হয়?’

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: ছত্তিশগড়ে ফের বড় সাফল্য বাহিনীর, বস্তারের অবুঝমাড় জঙ্গলে খতম ৫ মাওবাদী

    Chhattisgarh: ছত্তিশগড়ে ফের বড় সাফল্য বাহিনীর, বস্তারের অবুঝমাড় জঙ্গলে খতম ৫ মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh) মাওবাদী দমন অভিযানে ফের বড় সাফল্য পেল নিরাপত্তা বাহিনী। শনিবার সকালেই বস্তারের অবুঝমাড় জঙ্গলে জওয়ানদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছে ৫ মাওবাদীর। নিহত মাওবাদীদের (Maoists) কাছ থেকে ৫টি স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। তবে গুলির লড়াইয়ের জখম হয়েছেন দুই জওয়ানও। জানা গিয়েছে, বর্তমানে তাঁদের চিকিৎসা চলছে রায়পুরে। প্রসঙ্গত, গত অক্টোবরের ৪ তারিখে বস্তারের জঙ্গলেই বাহিনীর গুলিতে নিহত হয় ৩১ মাওবাদী। গত ১ বছরে এই জঙ্গলে ১৯৭ জন মাওবাদী খতম হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    প্রথমেই এলাকা ঘিরে ফেলেন জওয়ানরা

    গোপন সূত্র মারফত, ওই জঙ্গলে (Chhattisgarh) মাওবাদীদের উপস্থিতির খবর পায় বাহিনী। সেই মতো শনিবার সকাল থেকেই অভিযান শুরু হয়। প্রথমেই গোটা এলাকা ঘিরে ফেলেন জওয়ানরা। জানা যায়, এই সময়ই (সকাল ৮টা নাগাদ) গুলি চালাতে শুরু করে মাওবাদীরা। পাল্টা জবাব দিতে আরম্ভ করে নিরাপত্তা বাহিনীও। এই গুলির লড়াইয়েই ৫ মাওবাদী খতম হয়। অন্যদিকে, মাওবাদীদের (Maoists) ছোড়া গুলিতে ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ডের (ডিআরজি) দুই জওয়ান জখম হন। তাঁদের কপ্টারে করে রায়পুরে নিয়ে যাওয়া হয়।

    আরও পড়ুনঃ সিঁদুর সরিয়ে মহিলাদের কপালে ক্রস, বিহারে ধর্মান্তকরণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩ মিশনারি

    কী বলছেন বস্তার রেঞ্জের আইজিপি পি সুন্দররাজ?

    বস্তার রেঞ্জের (Chhattisgarh) আইজিপি পি সুন্দররাজ এনিয়ে বলেন, ‘‘তল্লাশি অভিযান এখনও চলছে। মাঝে মাঝে জঙ্গলের ভিতর থেকে মাওবাদীরা গুলি চালাচ্ছে।’’ (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) তিনি সংবাদমাধ্যমকে আরও জানিয়েছেন, কাঙ্কের ও অবুঝমাড়ের উত্তরে জঙ্গলে মাওবাদীদের (Chhattisgarh) উপস্থিতি নিয়ে তাঁরা গোপন সূত্রে তথ্য পান। তারপরই অপারেশনে নামে ডিআরজি, স্পেশাল টাস্ক ফোর্স এবং বিএসএফ।

    টানা চার ঘণ্টা গুলির লড়াই চলার পরই মাওবাদীরা পিছু হঠতে থাকে

    জানা গিয়েছে, টানা চার ঘণ্টা গুলির লড়াই চলার পরই মাওবাদীরা পিছু হঠতে থাকে। তারপরেই সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় পাঁচজন মাওবাদীর দেহ। প্রসঙ্গত, অবুঝমাড়ের ওই জঙ্গলের আয়তন গোয়ার থেকেও বড়। একসময় এই ঘন জঙ্গল এলাকা মাওবাদীদের দুর্গ ছিল। এর অনেকটা অংশ বিজাপুর, দান্তেওয়াড়া এবং কাঙ্কের ও মহারাষ্ট্রর মধ্যে পড়ে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: ভারত ও আইসিসি-র চাপের কাছে নতিস্বীকার পাকিস্তানের, অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না ট্রফি

    Pakistan: ভারত ও আইসিসি-র চাপের কাছে নতিস্বীকার পাকিস্তানের, অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না ট্রফি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও আইসিসির চাপের কাছে নতি স্বীকার করল পাকিস্তান (Pakistan)। শুক্রবারই আইসিসি জানিয়েছিল যে, অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy Tour)। পাকিস্তানের তরফ থেকে আজ, শনিবার জানানো দেওয়া হয়েছে যে, ট্রফি ট্যুর করাচি, লাহোর ও রাওয়ালপিন্ডিতেই সীমাবদ্ধ থাকবে। প্রসঙ্গত, বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে ধনী বোর্ড হল বিসিসিআই। তারাই আইসিসির কাছে আপত্তি জানিয়েছিল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ট্রফি যেন কোনওভাবেই না নিয়ে যাওয়া হয়। এক্ষেত্রে আপত্তি জানান বিসিসিআইয়ের বর্তমান সেক্রেটারি তথা আইসিসির হবু চেয়ারম্যান জয় শাহ। অবশেষে নতি স্বীকার করল পাকিস্তান।

    আইসিসির সঙ্গে আলোচনা পিসিবি-র 

    জানা গিয়েছে, পিসিবি (Pakistan) ইতিমধ্যে আইসিসির সঙ্গে আলোচনা করেছে যে কীভাবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy Tour) ট্যুর পাকিস্তানে করা যায়। প্রসঙ্গত, আগামী ১ ডিসেম্বর আইসিসি চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করতে চলেছেন জয় শাহ। তিনি আইসিসিকে বলেছিলেন যে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যেন কোনওভাবে ট্রফি না নিয়ে যাওয়া হয়। আইসিসিকে আরও জানানো হয়েছিল, পাকিস্তানের অন্য যে কোনও শহর বা স্টেডিয়ামে যদি ট্রফি ট্যুর করানো হয়, তাহলে বিসিসিআইয়ের কোনও সমস্যা নেই।

    ভারত, পাকিস্তানে (Pakistan) কোনও ম্যাচই খেলতে চায় না

    প্রসঙ্গত, ২০২৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ মার্চ পর্যন্ত পাকিস্তানে হওয়ার কথা রয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির। সেখানে আটটি দেশ খেলবে। কিন্তু এরই মধ্যে আপত্তি জানিয়েছে ভারত। কারণ পাকিস্তানের ভূমিতে কোনও ম্যাচে তারা খেলতে চায় না একাধিক কারণে। ভারতের ম্যাচগুলি দুবাইতে খেলার জন্য আবেদন জানিয়েছে বিসিসিআই। এর আগেও এশিয়া কাপের ম্যাচে দেখা গিয়েছিল, ভারতের ম্যাচগুলি শ্রীলঙ্কাতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং বাকিগুলো পাকিস্তানে আয়োজন করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানে ভারতীয় ক্রিকেটারদের নিরাপত্তার বিষয়টিও বড় করে দেখছে বিসিসিআই। তারা মনে করছে, সে দেশের জঙ্গিরা রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের টার্গেট করতে পারে। তার কারণ পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বাসে আক্রমণের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Drug Cartel: ৭০০ কেজি মাদক উদ্ধার গুজরাট উপকূলে, ফাঁস আন্তর্জাতিক চক্র, অভিনন্দন শাহের

    Drug Cartel: ৭০০ কেজি মাদক উদ্ধার গুজরাট উপকূলে, ফাঁস আন্তর্জাতিক চক্র, অভিনন্দন শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদক পাচারের (Drug Cartel) বিরুদ্ধে বড় সাফল্য পেল ভারত। গুজরাটের (Gujarat) পোরবন্দরে ধরা পড়ল ৭০০ কেজিরও বেশি মেথামফেটামিন (মেথ নামে অধিক পরিচিত)। একটি ভেসেলের মাধ্যমে মাদক পাচার করা হচ্ছিল। প্রশাসনের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, জাহাজটিতে থাকা ৮ জনকেই গ্রেফতার করা হয়েছে। এরা সকলেই নিজেদের ইরানি বলে পরিচয় দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ধৃতদের কাছে কোনও পরিচয়পত্র ছিল না বলেই জানিয়েছে প্রশাসন। এমন সাফল্যে, এদিনের অভিযানে অংশ নেওয়া ভারতীয় এজেন্সিগুলিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    অপারেশনের নাম দেওয়া হয়েছিল সাগর মন্থন ৪

    আধিকারিকরা জানান, মাদকের (Drug Cartel) উৎস এবং এত বড় চালান কোথা থেকে এসেছে তা জানতে ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। উদ্ধার হওয়া মেথের প্রকৃত মূল্য জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে, তথ্যাভিজ্ঞ মহলের মতে, এই পরিমাণ মেথ-এর বাজারদর হতে পারে প্রায় ১৭০০ কোটি টাকা! প্রসঙ্গত, এই অপারেশনের নাম দেওয়া হয়েছিল সাগর মন্থন ৪। ভারতীয় নৌসেনা, গুজরাট (Gujarat) অ্যান্টি-টেরর স্কোয়াড (ATS) এবং কেন্দ্রীয় মাদক-রোধ সংস্থা নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (NCB)-এর আধিকারিকরা এই যৌথ অভিযানে অংশগ্রহণ করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত মাদকের বিরুদ্ধে অভিযানে মোট ১১ জন ইরানের নাগরিক ও ১৪ জন পাকিস্তানিকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। মাদক (Drug Cartel) বিরোধী অভিযানে ৩,৪০০ কেজিরও বেশি মাদক উদ্ধার করতে সমর্থ হয়েছে প্রশাসন।

    অভিনন্দন জানালেন অমিত শাহ

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লিখেছেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির লক্ষ্য হল মাদকমুক্ত ভারত। আমাদের এজেন্সিগুলি আজকে আন্তর্জাতিক মাদক পাচারের বিরুদ্ধে বড়সড় সাফল্য পেয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • INDIA: টি টোয়েন্টিতে ভারতের সর্বোচ্চ স্কোর, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সিরিজ জয় টিম ইন্ডিয়ার

    INDIA: টি টোয়েন্টিতে ভারতের সর্বোচ্চ স্কোর, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সিরিজ জয় টিম ইন্ডিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে চার ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ সহজেই জিতে নিল ভারত (INDIA)। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ভারত এদিন দলগতভাবে সর্বোচ্চ স্কোরও করে। টার্গেট দেয় ২৮৪ রানের। প্রসঙ্গত, সিরিজের প্রথম ম্যাচ জিতেছিল ভারত। তারপর দ্বিতীয় ম্যাচে হার। এরপরে সেঞ্চুরিয়ানের জয় পায় টিম ইন্ডিয়া। ভারতের দুই ব্যাটসম্যান তিলক ও সঞ্জুর সেঞ্চুরির কারণে শেষ দুটি ম্যাচ জিতে নেয় ভারত। সেঞ্চুরিয়ানের সেঞ্চুরি হাকান তিলক (INDIA )। জোহানেসবার্গে ফের আবার তিলক-সঞ্জুর জুটি সেঞ্চুরি হাঁকায়।

    ম্যাচের বিবরণ

    লক্ষ্য তাড়া করতে মাঠে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা (South Africa) প্রথম দুই ওভারেই দুটি উইকেট খুইয়ে ফেলে। এরপর ১০ রানের মাথায় চারটি উইকেট পড়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকার (South Africa)। তারপর থেকে আর ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব হয়নি। ক্রিস্তান স্টাবস ও ডেভিড মিলারের জুটি মাঝখানে কিছুটা চেষ্টা করে। তাঁরা দুজনে ৭৩ রান তোলেন। কিন্তু ম্যাচ জয়ের সম্ভাবনা কখনও ছিলই না। শুধু বোঝা যাচ্ছিল যে কুড়ি ওভার অন্তত ব্যাট করতে পারে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপরে বোলার বরুণ চক্রবর্তী তুলে নেন মিলারের উইকেট। ২৭ বলে ৩৬ জনের ইনিংস খেলেন মিলার। এর পরেই আউট হন ত্রিস্তান স্টাবস। ৯৬ রানের মাথায় পরপর দুই বলে ২ উইকেট পড়ে। দক্ষিণ আফ্রিকার নবম উইকেটে পতন হয় ১৪১ রানে। অবশেষে ১৬৮ রানে শেষ হয় প্রোটিয়াদের ইনিংস। টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১৩৫ রানের বিরাট ব্যবধানে জিতে যায় টিম ইন্ডিয়া (INDIA )।

    তিলক-সঞ্জুর জোড়া সেঞ্চুরি 

    কোনও টি-টোয়েন্টি ম্যাচে এই প্রথম ভারতের (INDIA) দু’জন ব্যাটার শতরান করলেন। তিলক ৪৭ বলে ১২০ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। সঞ্জুর পর ভারতের দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে পর পর দু’টি ২০ ওভারের ম্যাচে শতরান করার নজির গড়লেন তিলক। এদিকে, টানা দু’ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ার পর শতরান এল সঞ্জুর ব্যাট থেকেও। ৫৬ বলে ১০৯ রান করে অপরাজিত ইনিংস খেললেন তিনি।

    পুত্র সন্তানের পিতা হলেন রোহিত

    অন্যদিকে, ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা এবং তার স্ত্রী ঋতিকা দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিলেন। শুক্রবার ১৫ নভেম্বর তাঁরা একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, শর্মা দম্পতির বর্তমানে এক কন্যা রয়েছে। তার নাম সামাইরা। ২০১৮ সালে প্রথম সন্তানের জন্ম দেন ঋতিকা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mass conversion: সিঁদুর সরিয়ে মহিলাদের কপালে ক্রস, বিহারে ধর্মান্তকরণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩ মিশনারি

    Mass conversion: সিঁদুর সরিয়ে মহিলাদের কপালে ক্রস, বিহারে ধর্মান্তকরণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩ মিশনারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের বক্সার (Buxar) জেলায় হিন্দুদের ধর্মান্তরিত (Mass conversion) করার অভিযোগ সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, তিনজন খ্রিস্টান মিশনারী ৫০ থেকে ৬০ জন হিন্দুকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করেছেন। এই রকমই একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে (যদিও ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। সেখানে দেখা যাচ্ছে, ওই খ্রিস্টান মিশনারিরা হিন্দু মহিলাদের গঙ্গায় ডুব দেওয়ানোর পরে তাঁদের মাথায় ক্রস চিহ্ন এঁকে দিচ্ছেন এবং সিঁদুর সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ দিচ্ছেন। এই ভিডিও ভাইরাল হতেই হিন্দু সংগঠনগুলি প্রতিবাদে নামে। তারপরেই অভিযোগের ভিত্তিতে বিহার পুলিশ তিনজন মিশনারিকে গ্রেফতার করে। মিশনারিদের অবশ্য দাবি, ওই হিন্দুরা তাঁদের নিজেদের ইচ্ছাতেই ধর্মান্তরিত হয়েছেন এবং বাইবেল পড়ে তাঁরা ধর্মান্তরিত (Mass conversion) হয়েছেন। বিষয়টি প্রথম সামনে আসে ১৪ নভেম্বর। জানা গিয়েছে, এটি বিহারের বক্সার জেলার সিমরি থানার অন্তর্গত নাগপুরা গ্রামের ঘটনা।

    মিশনারিদের পরিচয় (Mass conversion)

    অভিযুক্ত তিন জন মিশনারির মধ্যে দুইজনের বাড়ি বিহারে। তাঁদের নাম রাজুরাম এবং রাজীব রঞ্জন। তৃতীয় জনের বাড়ি তামিলনাড়ুতে তাঁর নাম স্যামুয়েল। বিহারের মিশনারি রাজুরাম বলেন, ‘‘অনেক হিন্দুই তাঁর কাছে এসেছিলেন এবং নিজেদের অসুস্থতার কথা বলেছিলেন। আমি তাঁদেরকে ওষুধ খেতে বলি। তারপর তাঁদেরকে বলি যে আমি যিশুর কাছে প্রার্থনা করব। যাতে তাঁদের অসুস্থতা সেরে যায়। যাঁদের কষ্ট লাঘব হয়েছে, যাঁরা সুস্থ হয়েছেন তাঁরা স্বাধীনভাবেই খ্রিস্টান ধর্মকে গ্রহণ করেছেন।’’

    কী বলছেন সিমলি থানার ইনচার্জ?

    অন্যদিকে, সিমলি থানার (Buxar) অফিসার ইনচার্জ কমল নয়ন পাণ্ডে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে যাঁদেরকে ধর্মান্তকরণ করা হয়েছে, তাঁদের প্রত্যেকেরই গ্রামে বাড়ি এবং বাইবেল অনুসারে তাঁদের ধর্মান্তকরণ করা হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি দেখছে এবং ধর্মান্তকরণ বিরোধী আইন মোতাবেক কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    কী বলছেন গিরিরাজ?

    এই ঘটনায় বিবৃতি সামনে এসেছে (Mass conversion) বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘আগে আদিবাসীদের হয়রানি করা হত। এখন দরিদ্র আদিবাসীদের নানা প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে ধর্মান্তকরণ করা হচ্ছে। ধর্মান্তকরণ নিষিদ্ধ করার জন্য শক্তিশালী আইন প্রয়োজন। প্রতিটি জেলাতেই এই ধরনের ঘটনা ঘটছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: শিক্ষা ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব নয়, তবে শিক্ষাকে হতে হবে ভারত-কেন্দ্রিক, মনে করেন মোহন ভাগবত

    RSS: শিক্ষা ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব নয়, তবে শিক্ষাকে হতে হবে ভারত-কেন্দ্রিক, মনে করেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষা ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব নয়, তবে শিক্ষাকে অবশ্যই ভারত-কেন্দ্রিক হতে হবে, এমনটাই জানালেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। একই সঙ্গে তিনি সামাজিক সম্প্রীতিরও বার্তা দিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি আহ্বান জানিয়েছেন যে, ভারতকে এমন একটা মডেল দেশে পরিণত করা হোক, যাকে অনুসরণ করতে পারে গোটা বিশ্ব। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) শাখা সংগঠন ভারতীয় শিক্ষণ মণ্ডলের তিনদিনের ‘ভিশন ফর বিকশিত ভারত’, সম্মেলন শুরু হয়েছে গুরুগ্রামে। অংশগ্রহণ করেছেন দেশের তরুণ গবেষকরা।

    ভাগবতের ভাষণ (RSS) 

    সেই সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, ‘‘শিক্ষাকে বাদ দিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয়, কিন্তু শিক্ষাকে অবশ্যই ভারত-কেন্দ্রিক হতে হবে। আমাদের উচিত সারা বিশ্ব থেকে ভালো ভালো ভাবগুলিকে সংগ্রহ করা। কিন্তু কখনও আমরা অন্ধ অনুগামী হব না। প্রত্যেক শিক্ষকের দায়িত্ব হল, তাঁর ছাত্রদেরকে দিশা দেখানো। যাতে তাঁদের গবেষণা ভারত-কেন্দ্রিক হতে পারে।’’ রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রধান আরও বলেন, ‘‘আজকে সারা পৃথিবীব্যাপী মাত্র ৪ শতাংশ মানুষ, ৮০ শতাংশ সংস্থানকে ভোগ করছেন। বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন এখন পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে বড় সমস্যার কারণ হলে দাঁড়িয়েছে।’’ মোহন ভাগবত আরও (RSS) বলেন, ‘‘সারা বিশ্বব্যাপী বিতর্ক চলছে যে তারা উন্নয়নকে নেবে নাকি পরিবেশকে রক্ষা করবে।’’ এদিন তিনি আরও বলেন, ‘‘আমাদের বস্তুগত বিষয়গুলির উন্নয়ন যেমন দরকার, তেমন আমাদের মনেরও উন্নয়ন দরকার। যাতে আমাদের ভিতরে সর্বদাই সমৃদ্ধি এবং সুখী ভাবটা থাকে।’’

    হাজির ইসরো চেয়ারম্যান ও নোবেলজয়ী কৈলাশ সত্যার্থী

    প্রসঙ্গত, এই সম্মেলনে হাজির ছিলেন ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথও। তিনি এই সম্মেলনকে সম্বোধন করে বলেন, ‘‘আমাদের চন্দ্রযান মিশন সফল হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য রয়েছে চাঁদে মানুষ পাঠানো ও ২০৪০ সালের মধ্যে নিজেদের নতুন স্পেস স্টেশন তৈরি করা।’’ এই সম্মেলনে হাজির ছিলেন নোবেল জয়ী কৈলাশ সত্যার্থীও। তিনি বলেন, ‘‘প্রথমবারের জন্য ১,২০০ গবেষক এবং দু লাখ অংশগ্রহণকারী এক ছাদের তলায় এসে জড়ো হয়েছেন। এটা পৃথিবীর বড় ইভেন্ট বলা যেতে পারে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • ICC: অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, পাক বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে জানাল আইসিসি

    ICC: অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, পাক বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে জানাল আইসিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরের তিনটি শহরে যাবে না চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে এমনটাই জানাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি (ICC)। প্রসঙ্গত, পিসিবির পরিকল্পনা ছিল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে যাওয়ার। তবে সেই পরিকল্পনাতে জল ঢেলে দিল আইসিসি। আগামীকাল ১৬ নভেম্বর থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানের বিভিন্ন শহরে ঘুরবে এই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। সে দেশের স্কার্দু, মুরি, মুজফফরবাদ- এই তিন শহরেরই অবস্থান হল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে। পিসিবি পরিকল্পনা করেছিল এই শহরগুলিতেও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC) নিয়ে যাওয়ার। একইসঙ্গে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অবস্থিত পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ গডউইন অস্টিন বা  K2.  সেখানেও নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিটি (Champions Trophy)। তবে সেই পরিকল্পনাও বাতিল করল আইসিসি। আইসিসির তরফে সাফ জানানো হয়েছে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না ট্রফি।

    ঘন কুয়াশার কারণে আরও তিন শহরে যাবে না ট্রফি

    জানা যাচ্ছে, ইসলামাবাদে ইতিমধ্যে পৌঁছে গেছে এই ট্রফি (ICC)। একই সঙ্গে লাহোর, করাচি ও রাওয়ালপিন্ডিতেও ট্রফি নিয়ে যাওয়া হবে না বলে জানিয়েছে আইসিসি। কারণ সেখানকার ঘন কুয়াশা। ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চ নাগাদ পাকিস্তানের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) হওয়ার কথা রয়েছে। সে কারণেই সে দেশের বিভিন্ন শহরের ট্রফি ট্যুরের আয়োজন করেছিল পিসিবি। তবে পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবেই, একথা নিশ্চিতভাবে এখনই বলা যাচ্ছে না।

    পাকিস্তানে গিয়ে খেলতে রাজি নয় ভারত

    পাকিস্তানে গিয়ে ভারত চ্যাম্পিয়ন্স (ICC) ট্রফি খেলতে রাজি নয়। মোট আটটি দল খেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। তবে সমস্যা দেখা দিয়েছে ভারত ও পাকিস্তানকে নিয়ে। কারণ এই দুই দেশের রাজনৈতিক সমস্যা। প্রসঙ্গত পাকিস্তানে ভারতীয় ক্রিকেটারদের নিরাপত্তার বিষয়টিও বড় করে দেখছে বিসিসিআই। তারা মনে করছে, সে দেশের জঙ্গিরা রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের টার্গেট করতে পারে। তার কারণ পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বাসে আক্রমণের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share