Tag: Maharashtra

Maharashtra

  • Sexist Remark: অশালীন মন্তব্য, অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের শায়নার

    Sexist Remark: অশালীন মন্তব্য, অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের শায়নার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্য (Sexist Remark) করায় প্রতিদ্বন্দ্বী সেনা গোষ্ঠীর নেতা অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করলেন শিবসেনা নেত্রী শায়না এনসি। শায়না বলেন, “এমন (Maharashtra Assembly Elections) মন্তব্য তাঁর দলের মানসিকতাই প্রকাশ করে।

    “ইম্পোর্টেড মাল” (Sexist Remark)

    বিতর্কের সূত্রপাত শিবসেনা (ইউবিটি) সাংসদ অরবিন্দ সাওয়ান্তের একটি মন্তব্যে। শায়নাকে তিনি “ইম্পোর্টেড মাল” বলে অভিহিত করেছেন। শায়না সম্প্রতি বিজেপি ছেড়ে মহারাষ্ট্র একনাথ শিন্ডে নেতৃত্বাধীন শিবসেনা গোষ্ঠীতে যোগ দিয়েছেন। অরবিন্দ বলেন, “তিনি (শায়না এনসি) এতদিন বিজেপিতে ছিলেন। সেখানে টিকিট না পেয়ে তিনি অন্য দলে চলে গিয়েছেন। ইমপোর্টেড মাল এখানে গ্রহণযোগ্য নয়। অরিজিনাল মালই এখানে গ্রহণযোগ্য। আমাদের পণ্য আসল।”

    শায়নার প্রতিক্রিয়া

    সাওয়ান্তের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে শায়না এটিকে এক নারীর শালীনতার অবমাননা বলে উল্লেখ করেছেন। শিবসেনা (ইউবিটি) নেতাদের নীরবতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। শায়না বলেন, “অতীতে নির্বাচন প্রচারের জন্য অরবিন্দ সাওয়ান্ত আমায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আর এখন আমি ইম্পোর্টেড মাল (Sexist Remark)?” তিনি বলেন, “আমি তোমার মাল নই। আমি নাগপাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করতে যাচ্ছি।” পরে শায়না তাঁর সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে নাগপাড়া থানায় যান। সেখানে অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।

    আরও পড়ুন: বদলে যাচ্ছে জনবিন্যাস! অস্তিত্বের সঙ্কটে হিমাচলি হিন্দুরা, পালটা প্রতিরোধের ডাক

    শায়না বলেন, নারীদের এই বস্তুকরণ ও অবমাননা কেন? আমিন প্যাটেল (মুম্বাদেবীর কংগ্রেস প্রার্থী) পাশে দাঁড়িয়ে হাসছেন। নারীর মর্যাদাকে ক্ষুণ্ণ করা কেন? তিনি বলেন, এটি অরবিন্দ সাওয়ান্ত ও তার দলের মানসিকতার পরিচয় দেয়। তিনি কি মুম্বাদেবীর প্রতিটি নারীকে ‘মাল’ হিসেবে দেখেন? তিনি নারীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন না। এমন একজন সক্ষম রাজনৈতিক নারীকে এই ধরনের শব্দে বর্ণনা করেন। শায়না বলেন, এখানে তুমি হেরে যাবে। কারণ তুমি মহিলাকে ‘মাল’ বলেছ। আমি পদক্ষেপ নিই বা না নিই, জনতা তোমায় উপযুক্ত জবাব দেবে।

    শিবসেনা নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ মিলিন্দ দেওরাও সাওয়ান্তের শায়না এনসিকে নিয়ে মন্তব্যের নিন্দা করেন। তিনি বলেন, অরবিন্দ সাওয়ান্তের শায়না এনসিকে ‘মাল’ বলে অভিহিত করা পুরোপুরি অশোভন (Sexist Remark)। যদি কেউ ‘ইমপোর্টেড মাল’ হয়ে থাকেন, তবে সেটা অরবিন্দ সাওয়ান্ত নিজে। উনি ২০১৪ সালে দক্ষিণ মুম্বইয়ের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হলেও পওয়াইয়ে বসবাস করেন (Maharashtra Assembly Elections)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra: মহারাষ্ট্রে ১৪৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বিজেপি, ঢের পিছিয়ে কংগ্রেস

    Maharashtra: মহারাষ্ট্রে ১৪৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বিজেপি, ঢের পিছিয়ে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ১৪৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বিজেপি। কংগ্রেস (Congress) প্রার্থী দিতে পেরেছে মাত্র ১০৩টি আসনে। মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। সব মিলিয়ে মনোনয়ন দাখিল করেছেন ৮ হাজার প্রার্থী। এর মধ্যে রয়েছে মহায়ুতি এবং বিরোধী মহা বিকাশ আগাড়ি জোটের প্রার্থীরাও।

    করুণ অবস্থা কংগ্রেসের! (Maharashtra)

    মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে ৮০টি আসনে। উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের এনসিপির হয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৫৩ জন। মহায়ুতি জোটকে দেওয়া হয়েছে পাঁচটি আসন। প্রসঙ্গত, নভেম্বরের ২০ তারিখে একদিনেই নির্বাচন হবে মহারাষ্ট্রের ২৮৮টি আসনে। সব আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি কংগ্রেস। মাত্র ১০৩টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে রাহুল গান্ধীর দল। উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা প্রার্থী দিয়েছে ৮৯টি আসনে। শারদ পাওয়ারের এনসিপি (এসপি) লড়ছে ৮৭টি আসনে। মহা বিকাশ আগাড়ি জোটকে ছাড়া হয়েছে ৬টি আসন।

    জমা পড়ল রেকর্ড মনোনয়নপত্র

    সব মিলিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ৭ হাজার ৯৯৫ প্রার্থী। মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ১০ হাজার ৯০৫টি। ২২ অক্টোবর নমিনেশন জমা (Maharashtra) দেওয়া শুরু হয়েছিল। শেষ হল মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর। বুধবার, ৩০ অক্টোবর হয়েছে মনোনয়নপত্র পরীক্ষা। মনোনয়ন তুলে নেওয়ার শেষ দিন নভেম্বরের ৪ তারিখ, বিকেল ৩টে পর্যন্ত। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল ৫ হাজার ৫৪৩টি। সে বছর লড়াইয়ের ময়দানে ছিলেন ৩ হাজার ২৩৯জন প্রার্থী। এবার নাসিক জেলায় মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ৩৬১ জন প্রার্থী। মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ৫০৬টি। এর মধ্যে মঙ্গলবারই মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ২৫৫ জন।

    আরও পড়ুন: দীপোৎসবে মেতেছে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা, নেপালের জনকপুরও

    বিখ্যাত প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মন্ত্রিসভার সদস্য শিবসেনার দাদা ভুসে। তিনি লড়ছেন মালেগাঁও আউটার থেকে। ইয়োল থেকে লড়ছেন এনসিপির ছগন ভুজবল, নন্দগাঁও থেকে লড়ছেন শিবসেনার সোহাস কান্দে, নাসিক পূর্ব থেকে লড়ছেন বিজেপির রাহুল ধিকলে, শিবসেনা ইউবিটির বসন্ত গিতে লড়ছেন নাসিক সেন্ট্রাল থেকে (Congress)। তিনি প্রাক্তন বিধায়ক। দেউলালি থেকে লড়ছেন এনসিপির বিদায়ী বিধায়ক সরোজ আহিরে (Maharashtra)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “বিকশিত ভারতের জন্যই প্রয়োজন বিকশিত মহারাষ্ট্রের”, বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “বিকশিত ভারতের জন্যই প্রয়োজন বিকশিত মহারাষ্ট্রের”, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিকশিত ভারতের (Viksit Bharat) জন্যই প্রয়োজন বিকশিত মহারাষ্ট্রের। জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখার ক্ষেত্রে মহারাষ্ট্র সব সময় অগ্রণী ভূমিকা রাখে।” কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    ‘বিকশিত ভারত’ (S Jaishankar)

    ভোটমুখী মহারাষ্ট্রের মুম্বইয়ে সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, “মোদি সরকারের তৃতীয় মেয়াদে আমরা দ্রুতগতিতে কাজ করছি। আমাদের লক্ষ্য হল ‘বিকশিত ভারত’। এ জন্য ‘বিকশিত মহারাষ্ট্র’ও প্রয়োজন।” এর পরেই তিনি বলেন, “মহারাষ্ট্র সব সময় জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখার ক্ষেত্রে প্রধান রাজ্য।” মন্ত্রীর মুখে এদিনও ডাবল ইঞ্জিন সরকারের প্রশস্তি শোনা গিয়েছে।

    ডাবল ইঞ্জিন সরকার

    তিনি বলেন, “আমরা চাই মহারাষ্ট্রেও ডাবল ইঞ্জিন সরকার হোক। এটি অন্যান্য অনেক রাজ্যে সফল হয়েছে।” সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারত যে নেতা, তাও মনে করিয়ে দেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, “মুম্বই ভারত ও বিশ্বের জন্য সন্ত্রাসবিরোধী প্রতীক। যখন আমরা রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য ছিলাম, তখন আমরা সন্ত্রাসবিরোধী কমিটির সভাপতি ছিলাম। আমরা মুম্বইয়ের সেই হোটেলে নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের আয়োজন করেছিলাম, যেখানে জঙ্গি হামলা হয়েছিল।”

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “যখন বিশ্ব দেখে এই সন্ত্রাসবাদের চ্যালেঞ্জের সামনে কে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে, তখন মানুষ বলে, ভারত। সন্ত্রাস-বিরোধী লড়াইয়ে আজ আমরা নেতা। আমরা চাই না মুম্বইয়ের ঘটনা আবারও ঘটুক। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সত্য উন্মোচন আমাদের করতেই হবে।” তিনি বলেন, “মোদি সরকার সীমান্ত নিরাপত্তা, সন্ত্রাস-বিরোধী কার্যক্রম এবং ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলিতে অস্থিরতার বিষয়ে সুষ্ঠুভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে ফের তৃণমূলকে গোল দিলেন শুভেন্দু, সমবায়ে জয়ী বিজেপি

    যুদ্ধে ইতি টানতে উদ্যোগী মোদি

    জয়শঙ্কর বলেন, “সীমান্ত নিরাপত্তা হোক কিংবা সন্ত্রাসবাদ-বিরোধিতা বা আমাদের প্রতিবেশী দেশে অস্থিরতা— আমরা ভালোভাবে এসবেরই মোকাবিলা করছি। বিশ্বে বিভিন্ন অঞ্চলে উত্তেজনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে উদ্যোগী হয়েছেন। তিনি রাশিয়া গিয়েছেন, ব্রিকস সম্মেলনের সময় তিনি প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গেও দেখা করেছেন।”

    প্রসঙ্গত, ২০ নভেম্বর হবে মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচন। বিধানসভার ২৮৮টি আসনেই নির্বাচন হবে ওই দিন। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে বিজেপি জিতেছিল (Viksit Bharat) ১০৫টি আসনে। তার আগের ভোটে বিজেপি পেয়েছিল ১২২টি আসন (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।   

       

  • Amit Shah: “হরিয়ানায় জিতেছি, ঝাড়খণ্ড-মহারাষ্ট্রেও জিতব, তার পরেই লক্ষ্য বাংলা”, প্রত্যয়ী শাহ

    Amit Shah: “হরিয়ানায় জিতেছি, ঝাড়খণ্ড-মহারাষ্ট্রেও জিতব, তার পরেই লক্ষ্য বাংলা”, প্রত্যয়ী শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্দেশখালি থেকে আরজি করের মতো ঘটনা বিজেপি ক্ষমতায় এলে বন্ধ হয়ে যাবে”, প্রতিশ্রুতি অমিত শাহের (Amit Shah)। রবিবার সল্টলেকের ইজেটসিসিতে ‘সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচির সূচনা করে এমনই বার্তা দিলেন দেশের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁর বক্তৃতায় একাধিকবার ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের কথা উঠে এসেছে। উল্লেখ্য, গত লোকসভা ভোটের পরে এই প্রথম বঙ্গ সফরে এসেছেন অমিত শাহ। তিনি দলের কর্মীদের স্পষ্টভাবে বলেন, “এক কোটি সদস্য সংগ্রহ করতে পারলেই বঙ্গে বিজেপি সরকার গড়বে।”

    চাকরি পেতে গেলে কাউকে টাকা দিতে হবে না (Amit Shah)

    রাজ্যে বিজেপির সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে কর্মীদের উৎসাহ দেন অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “আমরা হরিয়ানায় জিতেছি, ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্রেও জিতব। তারপর আমাদের লক্ষ্য হবে বাংলা। মমতা দিদি বলছেন, কেন্দ্র ১০০ দিনের টাকা দিচ্ছে না কিন্তু কেন্দ্র টাকা দিলে তৃণমূলের সিন্ডিকেট খেয়ে নিচ্ছে। তাই বাংলাকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে সকলে বিজেপিতে যোগদান করুন। বিজেপি ক্ষমতায় এলে গরুপাচার, কয়লাপাচার বন্ধ হবে। চাকরি পেতে গেলে আর কাউকে টাকা দিতে হবে না। অপরাধের রাজত্ব বন্ধ হবে।”

    আরও পড়ুনঃ “মমতাকে উৎখাত করে বিজেপির সরকার গড়ুন, অনুপ্রবেশ বন্ধ করে দেব”, বললেন অমিত শাহ

    সরকার গড়া আরও নিশ্চিত হবে

    ইন্ডিজোটকেও নিশানা করেন শাহ। এই জোটেই রয়েছে তৃণমূলও। তিনি (Amit Shah) বলেন, “ইউপিএ সরকারের তুলনায় বিজেপি সব ক্ষেত্রে বাজেট এবং অনুদান বৃদ্ধি করেছে। লোকসভায় বিজেপি কয়েকটি আসন কম পাওয়ায় মমতাদি খুব খুশি হয়েছেন। কিন্তু মনে রাখবেন, বিজেপি সেই দল যারা ২ থেকে ২৭০ আসনে পৌঁছেছে।” এদিনের এই সভায় উপস্থিত ছিলেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিজেপির তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তীও। দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত এই অভিনেতা বলেন, “রাজ্যে রাজনৈতিক হিংসা চরম শিখরে। লোকসভার ফলে আমাদের কিছু আসন কমেছে ঠিকই, কিন্তু সদস্য সংখ্যা ১ কোটি হলে বিজেপির সরকার গড়া আরও নিশ্চিত হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র বিধানসভা ভোটে আসনরফা চূড়ান্ত, কোন আসনে লড়বেন শিন্ডে, অজিত?

    Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র বিধানসভা ভোটে আসনরফা চূড়ান্ত, কোন আসনে লড়বেন শিন্ডে, অজিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দরজায় কড়া নাড়ছে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Election 2024)। তার আগে রয়েছে দেওয়ালি। তাই উৎসব শুরুর আগেই বিজেপির সঙ্গে আসনরফা প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা ও এনসিপি (অজিত)। এই আবহে বুধবার মহারাষ্ট্রে বিধানসভা ভোটে (Maharashtra) প্রথম দফায় ৪৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করল মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা। উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের এনসিপি (অজিত) ৩৮টি বিধানসভা আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে।

    কোথায় লড়বে কে

    তালিকা প্রকাশের পর দেখা যাচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রী শিন্ডে ঠাণে জেলার কাপরি–পাচপাখিড়ি আসনে লড়বেন। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৯ পর্যন্ত টানা তিনটি বিধানসভা ভোটে অবিভক্ত শিবসেনার প্রার্থী হিসেবে ওই আসনে জিতেছেন তিনি। শিন্ডে শিবিরের মুখপাত্র সদা সরভঙ্কর তাঁর পুরনো আসন মুম্বইয়ের ফাহিম থেকে লড়বেন। সেখানে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী শিবসেনার প্রয়াত প্রতিষ্ঠাতা বালাসাহেব ঠাকরের ভাইপো রাজ ঠাকরের পুত্র অমিত। এছাড়া মনীষা রবীন্দ্র ওয়েকার লড়বেন যোগেশ্বরী–পূর্ব থেকে। সুহাস দ্বারকানাথ কান্দে (নন্দগাঁও), প্রদীপ শিবনারায়ণ জয়সওয়াল (ছত্রপতি সম্ভাজিনগর–মধ্য) থেকে লড়বেন। অন্যদিকে, এনসিপি প্রধান তথা উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত লড়বেন তাঁর পুরনো আসন বারামতী থেকে। নাসিকের ইয়েলার বিদায়ী বিধায়ক, শিন্ডে মন্ত্রিসভার সদস্য ছগন ভুজবল এ বারও সেখান থেকেই প্রার্থী।

    আরও পড়ুন: “তৃণমূল সাংসদ কল্যাণের আচরণ গণতন্ত্রের লজ্জা!” তোপ বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখরের

    পুরোদমে প্রচার শুরু

    মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের (Maharashtra Assembly Election 2024) আর প্রায় এক মাস বাকি। পুরোদমে প্রচারে নেমেছে রাজনৈতিক দলগুলি। ইতিমধ্যেই প্রথম দফায় ৯৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি। আগামী ২০ নভেম্বরে এক দফায় মহারাষ্ট্রে ২৮৮টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট হবে। গণনা ২৩ নভেম্বর। সেখানে শাসকজোটের বৃহত্তম দল বিজেপি লড়ছে ১৫৫টি আসনে। শিন্ডে সেনা ৭৮ এবং এনসিপি (অজিত) ৫৫টিতে লড়ছে। মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে)-এনসিপি (অজিত)-এর জোট ‘মহাজুটি’ এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি (শরদ)-এর ‘মহাবিকাশ আঘাড়ী’র মধ্যে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoists Killed: মহারাষ্ট্রে ভোট বানচালের ছক! গড়চিরোলির জঙ্গলে যৌথবাহিনীর গুলিতে হত ৫ মাওবাদী

    Maoists Killed: মহারাষ্ট্রে ভোট বানচালের ছক! গড়চিরোলির জঙ্গলে যৌথবাহিনীর গুলিতে হত ৫ মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভা ভোট বানচাল করাই ছিল লক্ষ্য। কিন্তু পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর যৌথ অভিযানে ব্যর্থ হল ষড়যন্ত্র। পুলিশ ও আধাসেনা নিয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম (Maoists Killed) অন্তত পাঁচ সন্দেহভাজন মাওবাদী। নিহতদের মধ্যে তিন মহিলাও রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে। এক পুলিশকর্মীও এই অভিযানে আহত হয়েছেন। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তিশগড় সীমানা লাগোয়া মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) দক্ষিণ গড়চিরোলি এলাকার ভমরাগড়ের কোপরি লাগায়ো একটি জঙ্গলে।

    মাও দমনে সক্রিয় যৌথবাহিনী

    মহারাষ্ট্র (Maharashtra) পুলিশের দাবি, ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুর জেলার সীমানা লাগোয়া ভমরাগড় জঙ্গলে সোমবার সকালে গুলির লড়াইয়ে নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআই (মাওবাদী)-র সশস্ত্র বাহিনী পিএলজিএ (পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি)-র সঙ্গে সি-৬০ কমান্ডোদের সংঘর্ষ (Maoists Killed) শুরু হয়। সংঘর্ষের খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছয় অতিরিক্ত বাহিনী। যৌথবাহিনীকে দেখেই গুলি চালাতে শুরু করে মাওবাদীরা। জবাব দেয় নিরাপত্তাবাহিনীও। তিন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে গুলির লড়াই চলতে থাকে। একটা সময়ের পর মাওবাদীরা পিছু হঠতে বাধ্য হয়। তাদের বেশিরভাগ সদস্যই ওই অস্থায়ী শিবির ছেড়ে পালিয়ে যায়। গড়চিরোলি জেলার পুলিশ সুপার নীলোৎপল জানিয়েছেন, গোপন সূত্রে আসা খবরের ভিত্তিতে এদিন ওই জঙ্গলে মাওদমন অভিযান চালানো হয়। 

    আরও পড়ুন: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    কেন এই অভিযান

    আগামী ২০ নভেম্বর মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) বিধানসভা ভোট। ২৩ নভেম্বর গণনা। ভোটের আগে ছত্তিশগড় ও তেলঙ্গানার সীমানা ‘সিল’ করা শুরু হয়েছে বলে মহারাষ্ট্র পুলিশ সূত্রের খবর। গড়চিরোলি জেলা পুলিশ সূত্রে খবর, আসন্ন বিধানসভা ভোটের সময় নাশকতার উদ্দেশ্যে মাওবাদীদের (Maoists Killed) ওই দলটি ছত্তিশগড়ের বস্তার ডিভিশন থেকে সীমানা পেরিয়ে মহারাষ্ট্রে ঢুকেছিল। সেই খবর পেয়ে এলাকা জুড়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করে ২০টি সি-৬০ এবং দু’টি সিআরপিএফ ইউনিট। ভোটের আবহে মহারাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালাতেই মাওবাদীরা ওই জঙ্গলে ঘাঁটি গেড়েছিল। ইতিমধ্যেই আসন্ন মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচন সম্পূর্ণ বয়কটের ডাক দিয়েছে তারা। এমনকী, যদি কোনও ব্যক্তি তাদের এই ‘নির্দেশ’ অমান্য করেন, তাহলে তাঁকে তার ফল ভুগতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিল মাওবাদীরা। তবে, বাহিনীর তৎপরতায় তাদের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra: মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    Maharashtra: মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২০ নভেম্বর মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচন। তার জন্য বিজেপি প্রার্থীদের প্রথম তালিকায় হেভিওয়েট নামগুলির মধ্যে উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis) রয়েছেন৷ রবিবার বিকেলে ঘোষণা করা তালিকায় মোট ৯৯ জনের নাম রয়েছে। মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভায় ২৮৮টি আসন রয়েছে। তার মধ্যে বিজেপি ১৫১টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বলে জানা গিয়েছে। বাকি আসনগুলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা এবং অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপি জোট।

    ২০০৯ সাল থেকে লড়ছেন ফড়নবিশ (Maharashtra)

    দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis) নাগপুর (Maharashtra) পশ্চিম বিধানসভা আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, তিনি ২০০৯ সাল থেকে এই আসনে লড়াই করছেন। নাগপুর হল বিজেপির শক্ত ঘাঁটি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করির সংসদীয় ক্ষেত্র। এই লোকসভা কেন্দ্রের ছয়টি বিধানসভা অংশের মধ্যে চারটির দখলে বিজেপি। এছাড়া অন্যান্য হেভিওয়েটদের মধ্যে রয়েছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতিও, তিনি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে নাগপুর জেলার কামথি ​​থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। বর্তমান রাজ্য প্রতিমন্ত্রী সুধীর মুনগান্টিওয়ারকে বল্লারপুর আসন থেকে প্রার্থী করা হয়েছে। আবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাওসাহেব দানভের ছেলে সন্তোষ ভোকারদানেও বিজেপির টিকিটে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ দিল্লি বিস্ফোরণে ঘনাচ্ছে রহস্য, উদ্ধার হওয়া সাদা পাউডার ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের

    জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বিজেপি

    ভোকারে থেকে মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক চৌহানের কন্যা শ্রীজয়া চৌহানকে প্রার্থী করেছে বিজেপি। উল্লেখ্য তিনি লোকসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগদান করেছিলেন। বর্তমানে তিনি রাজ্যসভার সদস্য৷ মুলুন্ডের বর্তমান বিধায়ক মিহির কোটেচাকে পুনরায় প্রার্থী করা হয়েছে এবং তিনবারের বিধায়ক রাম কদম আবারও মুম্বইয়ের ঘাটকোপার পশ্চিম আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। বিজেপির মুম্বই মহানগরের সভাপতি আশিস শেলার, ভান্দ্রে পশ্চিম থেকে এবং রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রকান্ত পাটিল কোথরুদ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। একই ভাবে সুভাষ দেশমুখ সোলাপুর থেকে এবং প্রবীণ নেতা তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নারায়ণ রাণের ছেলে নীতেশ রানে কনকাভলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জয় নিয়ে ফের একবার আত্মবিশ্বাসী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: নভেম্বরেই ভোট মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ডে,  নির্ঘণ্ট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন

    Election Commission: নভেম্বরেই ভোট মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ডে, নির্ঘণ্ট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বরেই মহারাষ্ট্রে এক এবং ঝাড়খণ্ডে দু’দফায় ভোটগ্রহণ করা হবে। মঙ্গলবার দুই রাজ্যে ভোটের দিন ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। একই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের ছয় কেন্দ্রে উপনির্বাচনের (Byelection) দিনও ঘোষণা করা হয়। মঙ্গলবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানান, মহারাষ্ট্রে একটি দফায় নির্বাচন হবে আগামী ২০ নভেম্বর। ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা ভোট হবে দুই দফায়। ১৮ এবং ২০ নভেম্বর হবে নির্বাচন। দুই রাজ্যেই ফলপ্রকাশ হবে ২৩ নভেম্বর। 

    রাজ্যেও ভোটের বাজনা

    মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ড বিধানসভার সঙ্গে মোট ১৫টি রাজ্যের ৪৮ বিধানসভা ও দু’টি লোকসভা আসনেও উপনির্বাচন হবে নভেম্বরেই। এদিন সেই ঘোষণাও করে দিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। ৪৭টি বিধানসভা এবং কেরলের একটি লোকসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন (Byelection) হবে আগামী ১৩ নভেম্বর। উত্তরাখণ্ডের একটি বিধানসভা কেন্দ্র এবং মহারাষ্ট্রের একটি লোকসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হবে আগামী ২০ নভেম্বর। লোকসভা ভোটের পর থেকে বিধায়কশূন্য রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ছ’টি বিধানসভা কেন্দ্র। নৈহাটি, হাড়োয়া, মেদিনীপুর, তালড্যাংরা, মাদারিহাট এবং সিতাইয়ে ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচন হবে। পশ্চিমবঙ্গের বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করেনি কমিশন। যে ছ’টি আসনে উপনির্বাচন (Byelection) হবে তার মধ্যে বিজেপি ২০২১ সালে জিতেছিল একটিতে। মাদারিহাটের বিধায়ক মনোজ টিগ্গা সাংসদ হওয়ায় সেই আসনে ভোটগ্রহণ হবে। সিতাই আসন ছেড়ে তৃণমূলের সাংসদ হয়েছেন জগদীশচন্দ্র বর্মা বাসুনিয়া। নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিক বারাকপুরের সাংসদ হয়েছেন, মেদিনীপুর এবং তালড্যাংড়া আসন এখন শূন্য রয়েছে যথাক্রমে জুন মালিয়া এবং অরূপ চক্রবর্তী সাংসদ হওয়ায়।

    শান্তিপূর্ণ ভোট দানের আহ্বান

    বছরের শেষে বিধানসভা নির্বাচন মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে ৷ সম্প্রতি এই দু’টি রাজ্যই রাজনৈতিক ওঠাপড়ার সাক্ষী থেকেছে ৷ ২৮৮ আসনের মহারাষ্ট্র বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ২৬ নভেম্বর। মহারাষ্ট্রে মোট বুথের সংখ্যা ১ লক্ষ ১৮৬। মহিলা পরিচালিত বুথের সংখ্যা ৩৮৮। মোট ভোটারের সংখ্যা ৯ কোটি ৬৩ লক্ষ। ৮১ আসনের ঝাড়খণ্ড বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে আগামী বছরের ৫ জানুয়ারি। ঝাড়খণ্ডের মোট ভোটার সংখ্যা ২ কোটি ৬ লক্ষ। কমিশনের (Election Commission) তরফে বলা হয়, মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডের বহু বাসিন্দা অন্য রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করেন। তাঁরা যাতে ভোট দিতে নিজেদের রাজ্য আসতে পারেন সেই কথা মাথায় রেখেই নভেন্বরের মাঝামাঝি সময় বিধানসভার ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়েছে। রাজীব বলেন, নির্বাচন উৎসব। এতে সকল নাগরিককে শামিল হওয়ার ডাক দেন তিনি। প্রচারের সময় আইন যাতে লঙ্ঘিত না হয়, সে দিকেও নজর রাখার কথা বলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আমরা ভাগ হয়ে গেলে ওরা সেলিব্রেট করবে”, ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    PM Modi: “আমরা ভাগ হয়ে গেলে ওরা সেলিব্রেট করবে”, ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা যদি ভাগ হয়ে যাই, তাহলে যারা আমাদের আলাদা করছে, তারা সেলিব্রেট করবে।” শনিবার ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামনেই মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভার নির্বাচন। তার আগে এদিন ঠানেতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেখানে তিনি নিশানা করেন কংগ্রেসকে।

    কংগ্রেসকে তোপ মোদির (PM Modi)

    বলেন, “কংগ্রেস দেশের সব চেয়ে অসৎ এবং দুর্নীতিগ্রস্ত একটি রাজনৈতিক দল। হরিয়ানায় এক কংগ্রেস নেতা মাদক-সহ ধরা পড়েছেন। তারা মানুষকে শোষণ করার নয়া উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করে। হিমাচলপ্রদেশে তারা সব সীমা অতিক্রম করেছে। তারা টয়লেট নামে একটি কর চালু করেছে। এটা আমরা ভাবতেও পারি না। আমি টয়লেট করে দিচ্ছি, আর ওরা মানুষের কাছ থেকে টয়লেটের ওপর ট্যাক্স আদায় করছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস জমি লুট করে, নারী নির্যাতন করে। আজ ওদের মুখোশ খুলে গিয়েছে। তারা একটা শহুরে নকশাল গ্যাং চালাচ্ছে। যারা ভারতের উন্নয়ন-গতির চাকা স্তব্ধ করতে চায়, কংগ্রেস প্রকাশ্য তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে।”

    কংগ্রেস সমাজকে বিভক্ত করতে চায়

    কংগ্রেস সমাজকে বিভক্ত করতে চায় বলেও অভিযোগ করেন মোদি। বলেন, “ওরা সমাজকে বিভক্ত করে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। তাই আমাদের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হবে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।” এর পরেই তিনি বলেন, “আমরা যদি ভাগ হয়ে যাই, তাহলে যারা আমাদের আলাদা করছে, তারা সেলিব্রেট করবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস যেখানেই যায়, সেখানেই ধ্বংস হয়। তারা দেশকে দারিদ্রের দিকে ঠেলে দিয়েছে (PM Modi)। অন্যান্য দল যারা তাদের জোটে (পড়ুন, ইন্ডি জোট) যোগ দিয়েছে, তারাও তুষ্টিকরণের রাজনীতির কথা বলতে শুরু করেছে। কংগ্রেস সাভারকরকে অশ্রদ্ধা করে। তারা ৩৭০ ধারা ফেরাবে বলেও ঘোষণা করেছে।”

    আরও পড়ুন: দাবি পূরণ হয়নি, ঘড়ির কাঁটায় রাত সাড়ে ৮টা বাজতেই অনশন শুরু ডাক্তারদের

    মহা বিকাশ আগাড়ি পার্টিকে খোঁচা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজ্যে যে উন্নয়ন হচ্ছে, ওরা তা সহ্য করতে পারছে না। ক্ষমতায় এলে ওরা প্রথম যে কাজটা করবে, তা হল মুখ্যমন্ত্রী শিন্ডের শুরু করা উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলিকে থামিয়ে দেবে।” মারাঠি ভাষাকে যে ক্ল্যাসিক্যাল ভাষার (Maharashtra) মর্যাদা কেন্দ্র দিয়েছে, এদিন তাও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Zika Virus: চিকিৎসকের শরীরে মিলল জিকা ভাইরাস, আক্রান্ত কিশোরী কন্যেও

    Zika Virus: চিকিৎসকের শরীরে মিলল জিকা ভাইরাস, আক্রান্ত কিশোরী কন্যেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষা শুরু হতেই উপদ্রব বাড়ছে মশাবাহিত বিভিন্ন রোগের। এবার প্রকাশ্যে এল জিকা ভাইরাসে (Zika Virus) আক্রান্ত হওয়ার খবর। যিনি আক্রান্ত হয়েছেন তিনি নিজেই পেশায় চিকিৎসক। মহারাষ্ট্রের পুণের এই ঘটনায় ছড়িয়েছে আতঙ্ক।

    জিকা ভাইরাস (Zika Virus)

    জানা গিয়েছে, দিন কয়েক ধরে জ্বরে ভুগছিলেন বছর ছেচল্লিশের ওই চিকিৎসক ও তাঁর কিশোরী কন্যা। জ্বর না সারায় তাঁদের ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। রক্তের নমুনা পাঠানো হয় ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজিতে। সেখানে রক্ত পরীক্ষায় জানা যায়, জিকা ভাইরাসে (Zika Virus) আক্রান্ত পিতা-পুত্রী। যদিও তাঁদের পরিবারের অন্য সদস্যদের রক্তে জিকা ভাইরাসের সন্ধান মেলেনি। জিকা ভাইরাস ডিজিজ একটি মশাবাহিত রোগ। এই রোগের ভাইরাস বহন করে এডিস মশা। এই এডিস মশাই ছড়ায় ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়া এবং ইয়োলো ফিভার। এই মশা সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায়।

    রোগের লক্ষণ

    এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির হালকা জ্বর হবে। সারা গায়ে ফুসকুড়ি দেখা দেবে। মাথাব্যথা করবে। পেশি এবং গাঁটে গাঁটে ব্যথা হবে। চোখের নীচে হবে প্রদাহ। এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির স্নায়বিক জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। কোনও গর্ভবতী এই রোগে ভুগলে তাঁর শিশুর দেখা দিতে পারে জন্মগত ত্রুটি। পুণে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের অ্যাসিস্ট্যান্ট হেল্থ অফিসার রাজেশ দিঘে বলেন, “৪৬ বছরের এক চিকিৎসক ও তাঁর কিশোরী মেয়ে যাঁরা পুণে শহরের এরান্ডওয়ান এলাকার বাসিন্দা, তাঁদের শরীরে জিকা ভাইরাসের সন্ধান মিলেছে। দুজনকেই হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকের শরীরে জিকা ভাইরাসের লক্ষণ দেখে রক্তের নমুনা পাঠানো হয়েছিল পুণের এনআইভিতে। ২১ জুন রিপোর্ট মেলে। তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদেরও নমুনা পাঠানো হয়েছিল। তাতেই জানা যায়, তাঁর মেয়েও এই ভাইরাসে আক্রান্ত। যদিও পরিবারের অন্য সদস্যদের শরীরে এই ভাইরাসের সন্ধান মেলেনি।”

    আর পড়ুন: জরুরি অবস্থা নিয়ে স্পিকারের মন্তব্য, হট্টগোলে মুলতুবি লোকসভার অধিবেশন

    তিনি জানান, এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রুখতে এলাকাবাসীকে তাঁদের বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, জিকা ভাইরাসের (Zika Virus) প্রথম সন্ধান মেলে ১৯৪৭ সালে, আফ্রিকার উগান্ডায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share