Tag: Maharashtra

Maharashtra

  • JJ Hospital: ১৩২ বছর পুরনো টানেল মিলল মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে

    JJ Hospital: ১৩২ বছর পুরনো টানেল মিলল মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বাইয়ের সরকারি হাসপাতালে (JJ Hospital) 132 বছরের পুরনো একটি সুড়ঙ্গের সন্ধান পাওয়া গেছে। মুম্বাইয়ের এই জেজে হাসপাতাল (JJ Hospital) ব্রিটিশ আমলে নির্মিত হয়েছিল, একটি মেডিকেল ওয়ার্ডের ভবনের নীচে ২০০ মিটারের দীর্ঘ একটি টানেলটি পাওয়া গেছে।জে জে হাসপাতালের একটি পুরনো ভবনের কোনও এক অংশ থেকে জল চুঁইয়ে পড়ছিল। সেই নিয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু হতেই সুড়ঙ্গটির হদিস পাওয়া যায়।

    হাসপাতালের ডিন পল্লবী সাপ্লের বক্তব্য, এর মধ্যেই মুম্বইয়ের কালেক্টর এবং মহারাষ্ট্রের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ (JJ Hospital) এবার সেখানে হেরিটেজ ওয়াকের পরিকল্পনা করছেন। সুড়ঙ্গটির খুঁটিনাটি প্রাথমিক ভাবে পরীক্ষা করার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, সাড়ে চার ফুট মতো উচ্চতা র‍্য়েছে স্তম্ভটির, ইটের গাঁথনি দিয়ে তৈরী একাধিক স্তম্ভ ধরে রেখেছে সুড়ঙ্গটিকে।একেবারে মুখে রয়েছে একটি পাথরের দেওয়াল।

     

    কিছু প্রাক্তন হাসপাতালের কর্মচারীদের মতে, এই বিল্ডিংয়ের পিছনে অবস্থিত আরেকটি ব্রিটিশ আমলের বিল্ডিংয়ের নীচে অনুরূপ কাঠামো রয়েছে, তবে এটি এখনও যাচাই করা হয়নি।

    টানেলটির নকশা করেছিলেন স্থপতি জন অ্যাডামস।তৎকালীন বোম্বের গভর্নর লর্ড রে, ১৮৯০ সালের ২৭ শে জানুয়ারী এই হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং তা ১৫ই মার্চ ১৮৯২ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল। নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ১ লক্ষ ১৯ হাজার টাকারও বেশি। সুড়ঙ্গের খোঁজ মেলায় অনেকের মনে করছেন এই হেরিটেজ প্রপার্টিতে গুপ্তধন থাকতেই পারে।স্বাভাবিক ভাবেই এই নিয়ে উৎসাহের জোয়ার বেড়ে গিয়েছে। এখন সকলেই নতুন এই সুড়ঙ্গ থেকে আর নতুন কি কি তথ্য পাওয়া যায় তা জানতে মুখিয়ে রয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Chhattisgarh: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী 

    Chhattisgarh: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিআরপিএফ এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে মহারাষ্ট্র (Maharashtra) ও ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) সীমানায় গঢ়চিরৌলিতে মাওবাদীদের চার কমান্ডার নিহত হলেন। নাগপুর থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে কোলামার্কা পাহাড়ে অন্তত চার সন্দেহভাজন মাওবাদীকে খতম করে মহারাষ্ট্র পুলিশ। এই চার কমান্ডারের মাথার দাম ছিল ৩৬ লক্ষ টাকা। মৃতদের মধ্যে দু’জন নিষিদ্ধ সিপিআই (মাওবাদী)-র উচ্চস্তরীয় বিভাগীয় কমিটির সদস্য ছিল বলে জানা গিয়েছে। 

    নির্বাচনের আগে হামলার ছক

    জেলা পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, সোমবার বিকেলের দিকে গোপন সূত্রে গঢ়চিরৌলি পুলিশের কাছে খবর আসে ছত্তিশগড় (Chhattisgarh)-মহারাষ্ট্র (Maharashtra) সীমানার কাছে মাওবাদীদের তেলঙ্গানা রাজ্য কমিটির কিছু সদস্য জড়ো হয়েছেন। সেই দলে চার জন কমান্ডার আছেন। যাঁদের বিরুদ্ধে আর্থিক পুরস্কার ঘোষণ করেছিল পুলিশ। পুলিশ আরও জানতে পারে, তেলঙ্গানা থেকে প্রাণহিতা নদী পেরিয়ে গঢ়চিরৌলিতে ডেরা বেঁধেছিল ওই দলটি। লোকসভা নির্বাচনের আগে কোনও হামলার ছক থাকতে পারে, এই আশঙ্কায় দুই রাজ্যের সীমানায় অভিযান চালায় সিআরপিএফ এবং গঢ়চিরৌলি পুলিশের যৌথবাহিনী।

    খবর পেয়েই অভিযান

    পুলিশ সুপার বলেন, ‘মাওবাদীদের রাজ্যে প্রবেশের তথ্য নিশ্চিত করার পরই আমরা অবিলম্বে পুলিশের একাধিক দল গঠন করি। কমব্যাট অভিযানে অভিজ্ঞদের নিয়ে সেই দল গঠন করা হয়। পাশাপাশি সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের কুইক অ্যাকশন টিমও এই অভিযানে সামিল হয়। এই দলগুলিতে তেলাঙ্গানার সীমান্তবর্তী এলাকায় তল্লাশির জন্য পাঠানো হয়েছিল। এই দলগুলির মধ্যে একটি ছিল এলিট অ্যান্টি-নক্সাল স্কোয়াড সি-৬০। তারা রেপনপল্লীর কাছে কোলামার্কা পাহাড়ে গিয়েছিল। এই দলটি পাহাড়ি এলাকায় প্রবেশ করলে মাওবাদীরা তাদের লক্ষ্য করে নির্বিচারে গুলি চালাতে শুরু করে। এর জবাবে নিরাপত্তাকর্মীরাও পালটা গুলি চালায়। দীর্ঘ লড়াইয়ের পর মঙ্গলবার ভোরে মাওবাদীদের খতম করা হয়। ভোরে প্রায় দুই ঘণ্টা এই গুলির লড়াই চলেছিল।’

    আরও পড়ুন: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    নিহত মাওবাদীদের পরিচয়

    গোলাগুলির লড়াই বন্ধ হয়ে গেলে যৌথবাহিনীর তরফে তল্লাশি শুরু করা হয়৷ তল্লাশিতে উদ্ধার হয় চার মাওবাদীর দেহ ৷ তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় একটা একে-৪৭, একটা কার্বাইন ও ২টি দেশি পিস্তল ৷ পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে মাওবাদী বিষয়ক বইও। ইতিমধ্যেই চার মাওবাদীর পরিচয় প্রকাশ্যে এনেছে পুলিশ৷ তারা হল, ডিভিসিএম ভারগীশ৷ সে মাঙ্গি ইন্দ্রভেল্লি এরিয়া কমিটির সেক্রেটারি এবং কুমুরাম ভীম মাঞ্চেরিয়াল ডিভিশনাল কমিটির সদস্য ছিল৷ দ্বিতীয় জন হল ডিভিসিএম মাঙ্গটু৷ সে সিরপুর চেন্নুর এরিয়া কমিটির সেক্রেটারি ছিল৷ এছাড়াও ছিল মাওবাদী সংগঠনের দুই সদস্য কুরসাং রাজু, কুদিমেত্তা ভেঙ্কাটেশ ৷ জেলা পুলিশ সন্দেহ করছে যে এনকাউন্টারের পরে কয়েকজন মাওবাদী এলাকা থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। তাদের খোঁজ চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ahmednagar: আহমেদনগর এখন থেকে অহল্যানগর, নয়া নামে সিলমোহর মহারাষ্ট্র মন্ত্রিসভার

    Ahmednagar: আহমেদনগর এখন থেকে অহল্যানগর, নয়া নামে সিলমোহর মহারাষ্ট্র মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিম মহারাষ্ট্রের আহমেদনগর (Ahmednagar) জেলার নাম পরিবর্তন করা হল। ১৮ শতাব্দীতে ইন্দোরের রানি ছিলেন অহল্যাদেবী হোলকার (Ahilya Devi Holkar)। তাঁর নামেই এই জেলার নামান্তর করে রাখা হচ্ছে অহল্যানগর (Ahilyanagar)। বুধবার মহারাষ্ট্রের মুখ্য়মন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde) এই কথা জানান। এবার থেকে আহমেদনগর পরিচিত হবে অহল্যানগর নামে। অহল্যাদেবী হোলকারের ২৯৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানেই এই নয়া নামকরণের প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছিল।

    কেন এই নাম পরিবর্তন (Ahmednagar)

    মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে জানান, জেলার বাসিন্দাদের দাবি মেনে আহমেদনগরের (Ahmednagar) নাম পরিবর্তন করে অহল্যাদেবী হোলকর নগর করা হচ্ছে। তাঁর কথায়, ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ ও অহল্যাদেবী হোলকারের শাসনের আদর্শকে মাথায় রেখেই মহারাষ্ট্র এগিয়ে চলেছে। মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীস বলেন, “যদি অহল্যাদেবী হোলকার না থাকতেন, তবে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির থাকত না। তাই তাঁকে স্মরণ করে এই নয়া নামকরণ করা হল।” মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের দফতর থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে সামাজিক মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে জানানো হয়, আহমেদনগরের (Ahmednagar) নাম ‘পুণ্যশ্লোক অহল্যাদেবী নগর’ করার বিষয়ে মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছে ৷  

    অহল্যাদেবী হোলকারের পরিচয়

    মারাঠা রানি ছিলেন অহল্যাদেবী। ইন্দোরের প্রায় সবটা জুড়ে তাঁর রাজত্ব ছিল। তাঁর স্বামী খান্দেররাও হোলকারের মৃত্যুর পর তিনি রাজ্য শাসন করেন। তিনি রাজধানী পরিবর্তন করেছিলেন। তিনি চৌন্ডিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ইসলাম শাসকদের হাতে ধ্বংস হওয়া ভারতের শতাধিক হিন্দু মন্দিরের সংস্কার করেছিলেন তিনি। তাঁর সাহায্যেই কাশী বিশ্বনাথ মন্দির নতুন করে নির্মাণ করা হয়। 

    শিবাজির বিরুদ্ধে অভিযান 

    পুণে থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত আহমেদনগরের (Ahmednagar) নামকরণ করা হয়েছিল ১৫ শতাব্দীর শাসক আহমেদ নিজাম শাহের নাম থেকে। জানা যায়, জীবনের শেষলগ্নে মুঘল বাদশা আলমগীর ঔরঙ্গজেব দিল্লি ছেড়ে আহমেদনগরে এসে বসবাস শুরু করেন। ছত্রপতি শিবাজির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযান চালিয়েছিলেন এখান থেকেই। ১৭০৭ দশকে আহমেদনগরে প্রয়াত হন ঔরঙ্গজেব। এই জেলাতেই তাঁর সমাধি রয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন বারাকপুরের “বেতাজ বাদশা” অর্জুন সিং

    স্টেশনের নাম বদল

    এছাড়াও এদিন আরও কয়েকটি স্টেশনের নাম পরিবার্তন করা হয়। প্রস্তাব অনুযায়ী, কারি রোড স্টেশনের নাম পরিবর্তন করে হবে লালবাগ, স্যান্ডহার্স্ট রোড স্টেশনের নামকরণ করা হবে ডংরি, মেরিন লাইন স্টেশনের নাম মুম্বাদেবী, চার্নি রোড স্টেশনের নাম হবে গিরগাঁও, কটন গ্রিন স্টেশনের নাম হবে কালাচৌকি, ডকইয়ার্ড রোড স্টেশনের নাম মাজগাও এবং কিংস সার্কেল হবে তীর্থঙ্কর পরশনাথ। স্যান্ডহার্স্ট রোড স্টেশনটিকে দু’টি স্টেশন হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে ৷ কারণ, এটি সেন্ট্রাল এবং হারবার উভয় লাইনের সঙ্গে সংযুক্ত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ashok Chavan: কংগ্রেসে ফের ভাঙন! দল ছাড়লেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী আশোক চহ্বাণ

    Ashok Chavan: কংগ্রেসে ফের ভাঙন! দল ছাড়লেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী আশোক চহ্বাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে ফের কংগ্রেসে ভাঙন। এবার শতাব্দীপ্রাচীন দল ছাড়লেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী আশোক চহ্বাণ (Ashok Chavan)। উল্লেখ্য, গতমাসে কংগ্রেস নেতা মিলিন্দ দেওরা কংগ্রেস ছেড়ে মহারাষ্ট্রে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের শিবশেনায় যোগদান করেছিলেন। আরও দুর্বল হল কংগ্রেস, দেশের জাতীয় রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল। এবার কি বিজেপিতে যোগদান করবেন? তীব্র জল্পনা।

    স্পিকারকে পদত্যাগপত্র  দিয়ে কী বললেন (Ashok Chavan)

    কংগ্রেস বিধায়ক আশোক চহ্বাণ (Ashok Chavan) সোমবার সকালেই প্রাথমিক সদস্যপদ ছেড়েছেন। মহারাষ্ট্র বিধানসভার স্পিকার রাহুল নারভেকরের সঙ্গে দেখা করে নিজের ইস্তফাপত্র জমা করেন। আশোক হলেন মহারাষ্ট্রের ভোকার কেন্দ্রের কংগ্রেস বিধায়ক। বিধায়ক হিসাবে পদত্যাগের পর কংগ্রেসের সভাপতি নানা পাটোলেকে চিঠি দিয়ে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দলের সদস্যপদ ছাড়ার কথা জানান। ২০০৮ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি সারা জীবন ধরে একজন কংগ্রেসের কর্মী ছিলাম এবং সততার সঙ্গে দলের জন্য কাজ করেছি। দল ছেড়েছি আমার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত কারণে।”

    কেন দল ছাড়লেন?

    কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে, আশোক (Ashok Chavan) দলের সংগঠনের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন। প্রদেশ কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তিনি। দলের সূত্রে আরও খবর মিলেছে, লোকসভার প্রার্থী নির্বাচন নিয়ে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নানা পাটোলের সঙ্গে বেশ কিছু দিন ধরে মত পার্থক্য তৈরি হয়েছিল। আর সেই কারণেই দল ছেড়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। তাঁর এই দল ছাড়ার ফলে মহারাষ্ট্রের কংগ্রেস ব্যাপক দুর্বল হয়ে পড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    বিজেপিতে কি যোগদান করবেন

    সূত্রে জানা গিয়েছে, আশোকের (Ashok Chavan) সঙ্গে বিজেপির একপ্রকার প্রাথমিক কথা হয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, বিজেপির সমর্থনে মহারাষ্ট্র থেকে রাজ্যসভায় যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। শুধু চহ্বাণ নন, আরও ১০ থেকে ১২ জন কংগ্রেস বিধায়ক দল ছাড়তে পারেন বলে জানা যাচ্ছে। একই ভাবে কংগ্রেস ছেড়ে অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপিতে যোগদান করেছেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মন্ত্রী বাবা সিদ্দিকি। চহ্বাণের বিজেপিতে যোগদান সম্পর্কে রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবিস বলেন, “আমি শুধু একটা কথাই বলব, কংগ্রেসের বহু নেতা বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: ভেস্তে গেল প্রজাতন্ত্র দিবসে নাশকতার ছক, এনআইএ হানায় ধৃত ৮ জঙ্গি

    NIA: ভেস্তে গেল প্রজাতন্ত্র দিবসে নাশকতার ছক, এনআইএ হানায় ধৃত ৮ জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠিক ন’ দিনের মাথায় ফের গ্রেফতার ৮ আইএস জঙ্গি। প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে ফের একবার ইসলামিক স্টেটসের (isis) নাশকতার ছক ভেস্তে দিল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সংক্ষেপে, এনআইএ (NIA)। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, সোমবার কর্নাটকের বল্লারি সহ জঙ্গিদের বিভিন্ন ডেরায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দেহভাজন ওই জঙ্গিদের।

    জঙ্গি ডেরায় কী মিলল জানেন?

    জঙ্গিদের খোঁজে এদিন অভিযান চালানো হয়েছে মুম্বই, পুণে এবং দিল্লিরও কয়েকটি ঠিকানায়। উদ্ধার হয়েছে বিস্ফোরক তৈরির উপকরণ পটাশিয়াম ও সালফার নাইট্রেট, বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম, গান পাউডার, চারকোল, সুগার, ইথানল, ধারাল অস্ত্র, নগদ টাকা, স্মার্টফোন, একাধিক ডিজিটাল ডিভাইস এবং বিভিন্ন নথিপত্র। ন’ দিন আগেই মহারাষ্ট্র ও কর্নাটকের ধারাবাহিক অভিযান চালিয়েছিল এনআইএ (NIA)। সেই অভিযানে গ্রেফতার হয়েছিল ১৫জন জঙ্গি।

    গ্রেফতার এক চাঁই

    ওই অভিযানে গ্রেফতার হয়েছিল আইএসের এক মাথাও। সোমবার এনআইএ হানা দিয়েছিল জঙ্গিদের ১৯টি ডেরায়। গ্রেফতার করা হয়েছে আরও ৮জনকে। এদের মধ্যে রয়েছে বল্লারি মডিউলের ওই জঙ্গিদের নেতা মহম্মদ সুলেমান ওরফে মিনাজও। ধৃতদের মধ্যে বল্লারি ছাড়াও ছিল বেঙ্গালুরু, পুণে, মুম্বই, দিল্লি ও বোকারোর বাসিন্দারা। এনআইএ জেনেছে, দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জনবহুল শহরের ব্যস্ততম এলাকায় নাশকতার ছক কষেছিল ধৃত জঙ্গিরা।

    আরও পড়ুুন: “ভিখারি হয়ে গিয়েছে রাজ্য, মোদির পা ধরতেই মমতা দিল্লিতে”, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    এনআইএ-র তরফে জারি করা বিবৃতিতে মুখপাত্র জানিয়েছেন, “আজ আমরা মিনাজ ওরফে মহম্মদ সুলেমান ও সঈদ সমীরকে বল্লারি থেকে গ্রেফতার করেছি। মুম্বই থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে আনাস ইকবাল শেখকে। বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে মহম্মদ মুনিরুদ্দিন, সঈদ সামিউল্লা ওরফে সামি এবং মহম্মদ মুজাম্বেলকে। দিল্লি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে সঈদ রহমানকে। আর জামশেদপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে মহঃ শাহবাজ ওরফে জুলফিকার গুড্ডুকে।”

    তিনি বলেন, “এদিনের অভিযানে যে আট জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই আইএসের সন্ত্রাসবাদী কাজকর্মের সঙ্গে যুক্ত। মিনাজ ওরফে মহঃ সুলেমানের নেতৃত্বে তারা কাজকর্ম করছিল।” এনআইএ (NIA) জানিয়েছে, দেশে ইরাক ও সিরিয়ার ইসলামিক স্টেটের মেরুদণ্ড ভাঙতে অভিযান চালানো হয়েছে। নিষিদ্ধ এই সংগঠন ভারত-বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। যেসব রাজ্যে এদিন হানা দেওয়া হয়েছে, সেখানকার পুলিশকেও শামিল করা হয়েছিল অভিযানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • NIA Raids:  ৪০ জায়গায় হানা এনআইএ-র, জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত সন্দেহ গ্রেফতার ১৩

    NIA Raids:  ৪০ জায়গায় হানা এনআইএ-র, জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত সন্দেহ গ্রেফতার ১৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএস জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার ১৩। শনিবার সকাল থেকে কর্নাটক ও মহারাষ্ট্রের ৪০টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালায় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সংক্ষেপে, এনআইএ (NIA Raids)। 

    দুই রাজ্যে হানা এনআইএ-র

    জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, মহারাষ্ট্রের ঠাণে গ্রামীণ এ শহরের বেশ কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চলছে। তল্লাশি চলছে পুণে এবং মীরা ভায়ান্দরেও। দুই জায়গার এই সব জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই ১৩ জনকে। জানা গিয়েছে, ঠাণের গ্রামীণ এলাকার ৩১টি জায়গায় হানা দিয়েছে এনআইএ। ঠাণে সিটির ৯টি জায়গায়ও চলছে তল্লাশি। জানা গিয়েছে, অগাস্ট মাসে আইএস কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আকিফ আতিক নাচান নামে একজনকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। তাকে জেরা করে ধরা হয় আরও পাঁচজনকে।

    জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার 

    নভেম্বরে মুম্বই থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাবিশ নাসের সিদ্দিকি নামের আরও একজনকে। জুবেইর নুর মহম্মদ শেখ ও আদনান সরকারকে গ্রেফতার করা হয় পুণে থেকে। ঠাণে থেকে গ্রেফতার করা হয় শরজিল শেখ ও জুলফিকার আলিকে। এদিকে, গত মাসেই একটি ষড়যন্ত্র মামলায় আইসিসের পুণে মডিউলের ৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গঠন করেছিল এনআইএ (NIA Raids)। আইসিসের সংগঠনকে আরও মজবুত করতে ও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হামলার ছক কষতে অর্থ সংগ্রহ করছিল অভিযুক্তেরা।

    এই সাতজনের কাছ থেকে আইইডি, অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র সহ নানা অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। এনআইএ-র দাবি, ওই সাতজন নানা জায়গায় শিবির করে তরুণদের আইসিসে যোগ দেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করত। এর পাশাপাশি জঙ্গিদের গা ঢাকা দেওয়ার ব্যবস্থাও করত এই সাতজন।

    আরও পড়ুুন: ২৫০ কোটি পার…! কে এই ধীরজ সাহু, যার বাড়িতে মিলল ‘যখের ধন’!

    এনআইএ সূত্রে খবর, সাতজনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ইউএপিএ, এক্সপ্লোসিভ সাবস্ট্যান্সেস অ্যাক্ট, আর্মস অ্যাক্টে অভিযোগ আনা হয়েছে। অক্টোবর মাসে দিল্লি পুলিশ গ্রেফতার করেছিল জঙ্গি শাহনওয়াজ আলমকে। সে পুণে আইসিস মডিউল সংক্রান্ত মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত। এনআইএ-র খাতায় দীর্ঘদিন ধরেই ওয়ান্টেড ছিল এই (NIA Raids) জঙ্গি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murder Case in Maharashtra: খুনের কৌশলে পুলিশই অবাক! ২০ দিনে রহস্যমৃত্যু একই পরিবারের ৫ জনের

    Murder Case in Maharashtra: খুনের কৌশলে পুলিশই অবাক! ২০ দিনে রহস্যমৃত্যু একই পরিবারের ৫ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র ২০ দিনের মধ্যে পরপর মৃত্যু হয় একই পরিবারের ৫ জনের। মৃত্যুর ধরনও এক। প্রথমে অসুস্থ হয়ে পড়া। তারপর বিষক্রিয়ায় ধীরে ধীরে বিকল হতে থাকে শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ। অবশেষে মৃত্যু। ঘটনাটি ঘটেছে মহারাষ্ট্রের গাড়ছিরোলিতে। চিকিৎসকেরাই প্রথম লক্ষ্য করেন, মৃতদের সকলেরই অসুস্থতার উপসর্গ এক ছিল। এরপরই সন্দেহ হয়, নিশ্চয়ই বিষক্রিয়া হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে চারটি মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়। তদন্ত শুরু করে পুলিশ। শেষে দেখা গেল একের পর এক মৃত্যুর ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে সেই পরিবারেরই দুই মহিলার ষড়যন্ত্র। তারা পরিকল্পনামাফিক পর পর খুন করে গেছে। এরকম ঠান্ডা মাথায় পর পর নিজের পরিবারের সদস্যদেরই খুন করার নজির বিশেষ নেই। বুধবার ওই দুই মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    কী ঘটেছিল

    গত ২০ সেপ্টেম্বর শঙ্কর কামভারে ও তাঁর স্ত্রী বিজয়া হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন। ধারণা করা হয়, খাদ্যে বিষক্রিয়া থেকে তাঁর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। দ্রুত তাঁদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। শুরু হয় বুকে ব্যথা, মানে হৃদপিণ্ডের সমস্যা। তাঁদের প্রথমে স্থানীয় আহেরি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে নাগপুরের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৬ দিনের মাথায় মারা যান শঙ্কর। পরদিন বিজয়ার মৃত্যু হয়। পরিবারের এই শোকের মধ্যে দেখা যায়, তাঁদের ছেলেমেয়ে কোমল দাহাগাওকর, আনন্দ ও রোশন কামভারে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদেরও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রতিদিন একটু একটু করে তাঁদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। ৮ অক্টোবর মারা যান কোমল। আনন্দ মারা যান ১৫ তারিখ। পরদিন মৃত্যু হয় রোশনের।

    আরও পড়ুন: দুর্নীতির তদন্তে আলিপুরদুয়ারে ক্যাম্প করবে সিবিআই, রাজ্যকে ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিল আদালত

    কীভাবে হত্যা

    তদন্তে জানা যায়, সংঘমিত্রা তাঁর স্বামী ও শ্বশুর-শাশুড়ির উপরে তিতিবিরক্ত হয়ে গিয়েছিলেন। অন্যদিকে, রোজা সম্পত্তি নিয়ে অশান্তির জেরে রেগেছিলেন। দুইজন মিলে ফন্দি আঁটেন পরিবারের সদস্যদের খুন করার। পরিকল্পনামাফিক তাঁরা পরিবারের সদস্যদের খাবারের মধ্যে আর্সেনিক মিশিয়ে দেন। পুলিশ জানিয়েছে জেরায় দুজনেই খুনের কথা স্বীকার করেছে। দুই গৃহবধূ এতটা গভীর ষড়যন্ত্র করে খুন করতে পারে জেনে পুলিশই হতভম্ব। পুলিশ জানিয়েছে, সঙ্ঘমিত্রা প্রথমে বিষ নিয়ে অনলাইনে সার্চ করেছিল। তার পর তেলঙ্গনা থেকে আর্সেনিক কিনে আনে, যাতে ধরা না পড়ে। জল ও খাবারের সঙ্গে সে একে একে শ্বশুর, শাশুরি ও স্বামীকে বিষ খাইয়ে দেয়। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘ইন্ডিয়া’র বারণ উপেক্ষা করেই মোদির মঞ্চে শরদ, জোটের অন্দরেই চওড়া হচ্ছে ফাটল!

    PM Modi: ‘ইন্ডিয়া’র বারণ উপেক্ষা করেই মোদির মঞ্চে শরদ, জোটের অন্দরেই চওড়া হচ্ছে ফাটল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডিয়া’র অন্দরেই চওড়া হচ্ছে ফাটল! প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করতে তাঁকে পইপই করে না বলেছিলেন ইন্ডিয়ার সদস্যরা। সেসব উপেক্ষা করেই মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করলেন এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রীকে সম্মাননাও জ্ঞাপন করলেন তিনিই।

    প্রধানমন্ত্রীকে সম্মাননা দিলেন পাওয়ার

    এদিন মহারাষ্ট্রের পুণেয় পালন করা হয় স্বাধীনতা সংগ্রামী বাল গঙ্গাধর তিলকের ১০৩তম প্রয়াণ বার্ষিকী। তাঁর নামাঙ্কিত পুরষ্কারে ভূষিত করা হল প্রধানমন্ত্রীকে। প্রধানমন্ত্রীর হাতে সেই সম্মাননা তুলে দিলেন এনসিপি প্রধান। এ মাসেই মুম্বইয়ে বসার কথা বিজেপি বিরোধী ২৬টি দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’র তৃতীয় বৈঠক। এই বৈঠকের আগে ‘ইন্ডিয়া’র নেতাদের কথা না শুনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করে শরদ জোটকে অস্বস্তিতে ফেললেন বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

    ক্ষোভ এনসিপির অন্দরেই

    প্রবীণ রাজনীতিবিদের এহেন আচরণে ক্ষুব্ধ খোদ শরদ ঘনিষ্ঠ সাংসদই। রাজ্যসভার সাংসদ এনসিপির (শারদপন্থী) বন্দনা চহ্বান বলেন, “যিনি (PM Modi) আমাদের দল ভাঙলেন এবং দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন সেই নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আমাদের দলীয় প্রধানের এক মঞ্চে বসাটা ব্যক্তিগতভাবে ঠিক বলে মনে করি না। আমি পাওয়ারজিকে অনুরোধ করেছিলাম না যাওয়ার জন্য। কিন্তু তিনি আমাকে জানিয়েছিলেন ওই অনুষ্ঠানে মোদিকে তিনিই আমন্ত্রণ করেছেন তিলক ট্রাস্টের অনুরোধে। সেটা অজিত পাওয়ার দল ভাঙার আগের ঘটনা।”

    এদিনের অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল লোকমান্য তিলক সম্পর্ক মন্দির ট্রাস্ট। অনুষ্ঠানে শরদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন তাঁরই ভাইপো তথা এনসিপির বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নেতা অজিতও। এহেন অনুষ্ঠানে শরদ কেন যোগ দিলেন, তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।এই অনুষ্ঠানের সাত বছর আগে মোদির (PM Modi) সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করেছিলেন শরদ। তারপর এবার। তবে এবার তাঁকে ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বারণ করেছিল এমভিএ জোট এবং ইন্ডিয়ার বিভিন্ন শরিক দল। লোকসভা নির্বাচনের আগে আমজনতার কাছে ভুল বার্তা যেতে পারে ভেবেই না বলা হয়েছিল তাঁকে। এদিক, এদিন পাওয়া পুরস্কার প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) উৎসর্গ করেন দেশবাসীকে। তিনি বলেন, “এই পুরস্কারের টাকা আমি নমামি গঙ্গে প্রকল্পে দান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”

    আরও পড়ুুন: ২৪ কোটির প্রতারণা! বয়স্কদের ঠকিয়ে ফ্ল্যাট কিনেছেন নুসরত? ‘কীর্তি’ জানত পুলিশও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

     
     

     

  • Thane Crane Accident: ভয়াবহ দুর্ঘটনা! ঠাণের নির্মাণস্থলে ভেঙে পড়ল ক্রেন, মুহূর্তে পিষে মৃত্যু অন্তত ১৬ জনের

    Thane Crane Accident: ভয়াবহ দুর্ঘটনা! ঠাণের নির্মাণস্থলে ভেঙে পড়ল ক্রেন, মুহূর্তে পিষে মৃত্যু অন্তত ১৬ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেল ব্রিজ তৈরির কাজ চলাকালীন ১০০ ফুট উপর থেকে ছিড়ে পড়ল ব্রিজ নির্মাণে ব্যবহৃত গার্ডার লঞ্চার মেশিন। সেই বিশেষ ধরনের ক্রেন চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই (Thane Crane Accident) মৃত্যু হয়েছে ১৬ জন শ্রমিকের। গুরুতর জখম হয়েছেন আরও ৩ জন। মঙ্গলবার ভোররাতে মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) ঠাণেতে। ধ্বংসাবশেষের নীচে এখনও কেউ কেউ আটকে রয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ।

    ক্রেনের নীচে এখনও অনেকে

    পুলিশ সূত্রে খবর, ঠাণের (Thane Expressway) শাহপুরে সমৃদ্ধি এক্সপ্রেসওয়েতে রেল ব্রিজ নির্মাণের কাজ চলছিল। ভোরবেলা সেখানেই কাজ করছিলেন এক দল কর্মী। আচমকা উপর থেকে তাঁদের মাথায় ক্রেন ভেঙে পড়ে। সরাসরি ক্রেনের নীচে চাপা পড়ে যান অনেকে। ঘটনাস্থলেই তাঁদের মৃত্যু হয়। পুলিশ জানিয়েছে, ক্রেনের ধ্বংসাবশেষের ভিতর এখনও অন্তত পাঁচ জন শ্রমিকের আটকে থাকার সম্ভাবনা আছে। ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে যত দ্রুত সম্ভব তাঁদের উদ্ধার করার চেষ্টা চলছে।

    ঘটনাস্থলে রাতে কর্মীরা একটি বিশেষ ধরনের ক্রেন মেশিন চালাচ্ছিলেন। এই ক্রেনের নাম ‘গার্ডার লঞ্চিং মেশিন’। এই ক্রেন সাধারণত রেল সেতু, সড়ক নির্মাণের কাজে ব্যবহৃত হয়। বড় বড় বহুতলের নীচে ভিত গঠনেও কাজে লাগে এই যন্ত্র। বিশাল আকৃতির ইস্পাতখণ্ড এক দিক থেকে অন্য দিকে নিয়ে যাওয়া এই যন্ত্রের কাজ। বহুদিন ধরেই মহারাষ্ট্র (Thane Crane Accident) সরকারের সড়ক উন্নয়ন কর্পোরেশন এই রাস্তা তৈরির কাজ করছে। ৭০১ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রাস্তা মুম্বই এবং নাগপুরকে যুক্ত করে। 

    আরও পড়ুন: কাশ্মীর-লাদাখ সীমান্তে তেজস মোতায়েন ভারতের, পাকিস্তানকে বার্তা দিতে শুরু মহড়াও

    শোকাহত প্রধানমন্ত্রী

    এদিন ক্রেন দুর্ঘটনার (Thane Crane Accident) খবর পেয়েই পুলিশ, দমকল ও বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। উদ্ধারকাজে নামে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। যুদ্ধকালীান তৎপরতার সঙ্গে ধ্বংসাবশেষের নীচে থেকে নির্মাণকর্মীদের উদ্ধার করে উদ্ধারকারী দল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দফতর থেকে ট্যুইট করে দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়েছে। মৃতদের পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Heavy  Rain: প্রবল বৃষ্টি, জলে ভাসছে দিল্লি, কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, তেলঙ্গানা, বন্ধ স্কুল

    Heavy  Rain: প্রবল বৃষ্টি, জলে ভাসছে দিল্লি, কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, তেলঙ্গানা, বন্ধ স্কুল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাময়িক বিরতির পর ফের প্রবল বর্ষণ। তার জেরে জলে ভাসার জোগাড় দিল্লি, কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, পঞ্জাব এবং তেলঙ্গানা। ২৮ জুলাই পর্যন্ত এভাবেই বৃষ্টি (Heavy  Rain) চলবে বলে পূর্বাভাস মৌসম ভবনের। আগামী দু দিনের জন্য রাজ্যের সব স্কুল-কলেজে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে জল থইথই হায়দরাবাদ। স্কুল বন্ধ তেলঙ্গানায়ও। একই কারণে স্কুল বন্ধ থাকছে নয়ডা ও গ্রেটার নয়ডায়ও।

    নয়ডা ও গ্রেটার নয়ডা

    বুধবার সকাল থেকেই প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে দিল্লি ও লাগোয়া কিছু এলাকায়। দ্রুত বাড়ছে যমুনা নদীর জল। নয়ডা, গাজিয়াবাদ এলাকার কয়েকটি জায়গায় জল জমে গিয়েছে। প্রবল বৃষ্টি ও জমা জলের কারণে এদিন নয়ডা ও গ্রেটার নয়ডার সমস্ত স্কুলে ছুটি ঘোষণা করেছে প্রশাসন। নয়ডায় বন্যার (Heavy  Rain) সতর্কতা জারি করা হয়েছে। যমুনার পাশাপাশি ফুঁসছে হিন্দন নদীও। ইতিমধ্যেই নদী তীরবর্তী এলাকা থেকে শতাধিক মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে গিয়েছে উত্তর প্রদেশ সরকার। মৌসম ভবনের পূর্বাভাস, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ডের পাশাপাশি রেড অ্যালার্ট জারি রয়েছে মহারাষ্ট্রেও। দিল্লি ও নয়ডায় জারি হয়েছে ইয়োলো অ্যালার্ট।

    হড়পা বানের আশঙ্কা

    প্রবল ধারাপাতে বিপর্যস্ত কর্নাটকও। হড়পা বানের আশঙ্কায় বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে স্কুল-কলেজে। নিতান্ত প্রয়োজন (Heavy  Rain) ছাড়া লোকজনকে বাড়ি থেকে বেরতে নিষেধ করা হয়েছে। রাজ্যের মালনাড এলাকায় কমলা সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। দক্ষিণ কান্নাডা, উত্তর কান্নাডা, উদুপি, চিকমাগালুরু, কোডাগু ও শিবমোগা জেলায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় হতে পারে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি।

    নাগাড়ে বৃষ্টি হচ্ছে তেলঙ্গানায়ও। আগামী দু দিনও রয়েছে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। আগামী দু দিনের জন্য রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে তেলঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশে। বুধবারের জন্য রেড অ্যালার্ট (Heavy  Rain) জারি করা হয়েছে মহারাষ্ট্রের রায়গড়, পুণে, সাতারা এবং রত্নগিরি জেলায়। মুম্বই, পালঘর ও ঠানেতে জারি রয়েছে অরেঞ্জ সতর্কতা। রায়গড় সহ বিভিন্ন জেলায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে স্কুল-কলেজে।

    আরও পড়ুুন: মমতা ঘনিষ্ঠ হলেই ডবল চাকরি! ট্যুইটে তোপ শুভেন্দুর

    ওড়িশায়ও জারি হয়েছে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। ২৭ জুলাই পর্যন্ত সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। বৃষ্টির জেরে বন্ধ রাখা হয়েছে স্কুল-কলেজ। রাজ্যের উপকূলবর্তী এলাকায় জারি করা হয়েছে বিশেষ সতর্কতা। বৃষ্টির বিরাম (Heavy  Rain) নেই হিলাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডেও। বুধ ও বৃহস্পতিবার বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে উত্তরাখণ্ডের আট জেলায়। এদিকে, মঙ্গলবারও ফের মেঘভাঙা বৃষ্টি হয়েছে হিমাচল প্রদেশে। তার জেরে প্রচুর বাড়ি ভেঙে গিয়েছে কুলু জেলায়। ক্ষতি হয়েছে চাষের জমিরও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share