Tag: Mamata

Mamata

  • BJP attacks Mamata: “মুখ্যমন্ত্রী নিজে যখন “ধর্ষক-খুনীদের রক্ষা করছেন, মহিলাদের কী আশা থাকতে পারে”, আক্রমণ বিজেপির

    BJP attacks Mamata: “মুখ্যমন্ত্রী নিজে যখন “ধর্ষক-খুনীদের রক্ষা করছেন, মহিলাদের কী আশা থাকতে পারে”, আক্রমণ বিজেপির

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে নারী সুরক্ষা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে কড়া ভাষায় আক্রমণ করল বিজেপি। বিরোধী দলের মতে, যখন মুখ্যমন্ত্রী নিজে “খুনী ও ধর্ষকদের রক্ষা” করছেন, তখন মহিলাদের আর কী-ই বা আশা থাকতে পারে!

    রাজ্য বিজেপির যুগ্ম-দায়িত্বপ্রাপ্ত অমিত মালব্য জানান, হাঁসখালি কিশোরী নির্যাতিতার চরিত্রহনন করার পর মুখ্যমন্ত্রী এখন বিষয়টিকে “আত্মহত্যা” বলে উল্লেখ করছেন। টুইটারে মালব্য লেখেন, “হাঁসখালি নির্যাতিতার চরিত্রহনন করার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় ঘটনাটিকে “আত্মহত্যা” বলে উল্লেখ করছেন। হত্যা করার আগে কিশোরীকে যে নির্মমভাবে ধর্ষণ করা হয়েছিল, তা তিনি অস্বীকার করছেন। যখন মুখ্যমন্ত্রী নিজে “খুনী ও ধর্ষকদের রক্ষা” করছেন, তখন মহিলাদের আর কী-ই বা আশা থাকতে পারে!”

    [tw]


    [/tw]

    হাঁসখালি কাণ্ডে একটি পাঁচ সদস্যের তথ্য অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। ওই কমিটির দায়িত্ব ছিল কিশোরী নির্যাতিতার ধর্ষণ ও খুন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য খুঁজে বের করা। গত ২১ এপ্রিল ওই কমিটি তার রিপোর্টে পশ্চিমবঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কথা তুলে ধরে এরাজ্যে ৩৫৫ ও ৩৫৬ ধারা জারি করার সুপারিশ করে। 

    ওই কমিটি তার রিপোর্টে উল্লেখ করে, “মুখ্যমন্ত্রী ঘটনাটিকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। প্রশাসন ও শাসক দলের গুন্ডারা সব প্রমাণ নষ্ট করে ফেলেছে। না ময়নাতদন্ত করতে দেওয়া হয়েছে, না ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়েছে।” শুধু তাই নয়, কমিটি সুপারিশ করে, এই মামলার শুনানি যাতে অন্য রাজ্যে স্থানান্তরিত করা হয়, যাতে নির্যাতিতার পরিবার সুবিচার পায়। প্রসঙ্গত, হাঁসখালি ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, ‘নির্যাতিতা কিশোরী (যার পরে মৃত্যু হয়) এবং  অভিযুক্তের মধ্যে “লাভ অ্যাফেয়ার্স” ছিল। মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যে জোর বিতর্কের সৃষ্টি হয়।

    এর আগেও আপরেকটি টুইটেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যকে তীব্র আক্রমণ করেছিলেন মালব্য। তিনি লিখেছিলেন, “পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলার ভগ্ন পরিস্থিতিকে রক্ষা করতে গিয়ে নার্ভাস হয়ে পড়ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০২১ সালের ২ মে-র পর পশ্চিমবঙ্গে যে ব্যাপকহারে মানবাধিকার লঙ্ঘন, খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুট, ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে চলেছে, রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে তিনিই দায়ী।”

    [tw]


    [/tw]

     

     

  • BJP Rally Kolkata: দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিজেপি যুব মোর্চার অভিযানে ধুন্ধুমার, মিছিল রুখতে ব্যারিকেড-জলকামান পুলিশের

    BJP Rally Kolkata: দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিজেপি যুব মোর্চার অভিযানে ধুন্ধুমার, মিছিল রুখতে ব্যারিকেড-জলকামান পুলিশের

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) যুব মোর্চার (BJP Youth wing) বিকাশ ভবন (Bikash Bhawan) অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমার সল্টলেকের (Salt Lake) করুণাময়ী। স্কুল সার্ভিস কমিশনে (SSC) শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির (Teachers recruitment scam) প্রতিবাদে পথে নেমেছিল বিজেপি। কর্মসংস্থানের দাবি তুলে এবং পুলিস নিয়োগ-সহ একাধিক সরকারি চাকরির পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগ তুলে এদিন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছিল।

    প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের (heatwave) মধ্যেও মঙ্গলবার দলের যুব মোর্চার তরফে বিকাশ ভবন অভিযান শুরু হয়। কলকাতা ও সল্টলেকের বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের  পাশাপাশি লাগোয়া জেলাগুলি থেকেও বিজেপির বহু কর্মী এসে ভিড় জমিয়েছিলেন করুণাময়ী চত্বরে। 

    [tw]


    [/tw]

    বিজেপির মিছিলে যোগ দেন যুব মোর্চার সর্বভারতীয় সভাপতি (BJP Youth national President) তেজস্বী সূর্য (Tejasvi Surya), মোর্চার রাজ্য সভাপতি ইন্দ্রনীল খাঁ, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ছিলেন দলীয় নেত্রী তথা মহিলা বিজেপির রাজ্য সভানেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল।

    বিকাশ ভবনের আগেই যুব মোর্চা কর্মীদের মিছিল ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেয় পুলিশ। প্রচুর সংখ্যক পুলিশ বিকাশ ভবনের আশপাশে মোতায়েন করা হয়েছিল। যুব মোর্চা কর্মীরা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে তাঁদের ধস্তাধস্তি শুরু হয়। পুলিশের তুমুল বচসা শুরু হয়ে বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের। সেই সময়ই আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান ব্যবহার করে পুলিশ।

    এরপরই রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (BJP State President)। সুকান্ত মজুমদার বলেন,  কয়েক লক্ষ টাকা দিয়ে বহু পরীক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। নবান্নের ১৪ তলায় বসে প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। পুলিস-সিআইডি সবটা জেনেও চুপ করে বসেছিল। কোর্টের নির্দেশে সিবিআই ঘটনার তদন্ত করছে। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ডিভিশন বেঞ্চের দয়ায় ‘বেঁচে’ রয়েছেন বলেও কটাক্ষ করেন সুকান্ত।

    [tw]


    [/tw]

    অগ্নিমিত্রা পাল (Agnimitra Pal) নিশানা করেন মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তিনি বলেন, “একটা মিথ্যা কথা ঢাকতে গিয়ে উনি আর একটা মিথ্যা কথা বলছেন। এবার বললেন, ৪০ লক্ষ চাকরি হয়েছে! কোথায় চাকরি? শ্বেতপত্র বার করুন। আমরা খুশি হব। চাকরি কেউ পাচ্ছে না। যারা যোগ্য, তারা ওই গাঁধীমূর্তির পাদদেশে অনশন করছে। আর যারা অযোগ্য, তারা টিএমসির সাপোর্টার, পিছনের দরজা দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার মাধ্যমে চাকরি পাচ্ছে। এটা চলতে পারে না।”

     

  • Dilip Ghosh: “বাংলা অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয়, টেররিস্টদের হাব হয়ে গিয়েছে”, রাজ্য প্রশাসনকে  তুলোধনা দিলীপ ঘোষের

    Dilip Ghosh: “বাংলা অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয়, টেররিস্টদের হাব হয়ে গিয়েছে”, রাজ্য প্রশাসনকে  তুলোধনা দিলীপ ঘোষের

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: জাহাঙ্গিরপুরী (Jahangirpuri) গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গ-যোগ উঠে আসতেই এবার রাজ্য প্রশাসনকে একহাত নিল বিজেপি (BJP)। মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল সরকারকে (TMC Govt) তুলোধনা করলেন দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)।

    দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‌বাংলা অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয়। বাংলাদেশে ক্রাইম করে এসে এখানে আশ্রয় নিচ্ছে। পাঞ্জাবে ক্রাইম করে এসে বাংলায় লুকোচ্ছে। এটা একটা টেররিস্টদের হাব হয়ে গিয়েছে। সমাজবিরোধী এবং গুন্ডাদের হাব বাংলা। এখানকার সরকার কতটা অকর্মণ্য তা এর থেকেই প্রমাণ হচ্ছে। বাংলার ইমেজ নষ্ট হচ্ছে।’‌

    খড়্গপুরের সাংসদ আরও বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর লজ্জা থাকা উচিত। ১১ বছর ধরে উনি পুলিশমন্ত্রী। কি করেছেন? প্রথমে বিরোধীদের ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। সফলও হয়েছেন। ওনার কথা চলছে না, শুনছে না তাহলে উনার পদত্যাগ করা উচিত।’‌

    প্রসঙ্গত, জাহাঙ্গিরপুরীতে গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনায় বৃহস্পতিবার বড় সাফল্য পায় দিল্লি পুলিশ। ঘটনার অন্যতম চক্রী ফরিদ ওরফে নিতুকে তমলুক থেকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। গোড়া থেকেই দিল্লি পুলিশ অভিযোগ করে আসছিল, জাহাঙ্গিরপুরী হিংসার অভিযুক্তরা পালিয়ে পশ্চিমবঙ্গে গা ঢাকা দিয়েছে। সেই মতো দিল্লি পুলিশের বিশেষ দল বেশ কয়েকদিন ধরে পূর্ব মেদিনীপুরে এসে তল্লাশি চালাচ্ছিল।  

    বৃহস্পতিবার গোপন সূত্রে দিল্লি পুলিশের দলটি জানতে পারে, কাকার বাড়িতে লুকিয়ে রয়েছে ফরিদ। এরপরই তার কাকার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন দিল্লি পুলিশের আধিকারিকরা। ধলহরা গ্রামের ওই বাড়িতে আত্মগোপন করেছিল ফরিদ। বৃহস্পতিবার বিকেলে সেখানে অতর্কিতে হানা দিয়ে অবশেষে নিতুকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ।

     

     

  • Dilip Ghosh: “খালি মোদিজীর টাকায় ফুটানি মারবেন…মানুষ কি বুঝতে পারে না!”, মমতাকে আক্রমণ দিলীপ ঘোষের

    Dilip Ghosh: “খালি মোদিজীর টাকায় ফুটানি মারবেন…মানুষ কি বুঝতে পারে না!”, মমতাকে আক্রমণ দিলীপ ঘোষের

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি কেন্দ্রের (central government) কাছে বিপুল বকেয়া টাকার (pending dues) হিসেব নিয়ে সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্ন (Nabanna) সভাঘর থেকে কেন্দ্রের এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (Modi) বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তিনি। এমনকী, রাজ্যের চিঠিতে কেন্দ্র  জবাব দিচ্ছে না অভিযোগ তুলে মোদি সরকারকে আক্রমণ করেন তিনি। এবার এই ইস্যুতেই তৃণমূল সুপ্রিমোকে পাল্টা বিঁধলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)।

    প্রাতর্ভ্রমণে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মমতার তোলা অভিযোগের একের পর এক জবাব দিলেন বিজেপি সাংসদ। বললেন, ‘‌রাজ্যের বকেয়া রয়েছে নাকি। দিল্লির কাছে আমিও জানতে চাইছি ৯৭ হাজার কোটি টাকার হিসেব এল কোথা থেকে? ৪৩ হাজার কোটি টাকা আমফান–সহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জন্য তা বোঝা গেল৷ আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হেলিকপ্টারে চড়ে যে খরচ করেছেন সেই খরচ দাবি করছেন। 

    অন্য রাজ্যের উদাহরণ দিয়ে বিজেপি নেতার  আরও কটাক্ষ, ‘পার্টির লোককে সরকারি পয়সায় পুষবেন আর সেই টাকা দিল্লি দেবে? অন্য রাজ্য কান্নাকাটি করে না। কেন টাকা নেই টাকা নেই বলে দাবি? খালি মোদিজির টাকায় ফুটানি মারবেন। আর দিল্লির প্রকল্প নিজের নামে চালাবেন। বাংলার মানুষ কি বুঝতে পারে না?’

     

     

     

  • Dilip Attacks Mamata: “কেন্দ্রের ওপরে করে খাচ্ছেন, আগে নিজের দায়িত্ব পালন করুন”, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Attacks Mamata: “কেন্দ্রের ওপরে করে খাচ্ছেন, আগে নিজের দায়িত্ব পালন করুন”, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি কোভিড-বৈঠকে (State-Centre Covid-19 meet) পেট্রোপণ্য (petroleum price) নিয়ে রাজ্যগুলিকে দাম কমানোর অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। এরপরই নবান্ন (Nabanna) সভাঘরে সাংবাদিক বৈঠক ডেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, কেন্দ্রের থেকে ৯৭ হাজার কোটি টাকা বকেয়া আছে। তা দ্রুত মিটিয়ে দিক কেন্দ্র। এই প্রেক্ষিতে রাজ্য সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন বিজেপি সাংসদ তথা দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। মুখ্যমন্ত্রী ও শাসকদল তৃণমূলের তুমুল সমালোচনা করেন তিনি।

    দিলীপবাবু বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী একতরফা কথা বলেছেন রাজ্যের পাওনা ৯৭ হাজার কোটি টাকা বাকি। এই গল্প দিয়ে কতদিন চলবে? দুর্নীতির কথা হলেই পাওনা নিয়ে কথা! এই পাওনা নিয়ে এসব গল্প দিয়ে বেশিদিন চলবে না। রোজ পাওনা বেড়ে যাচ্ছে, কেন্দ্রীয় সরকার পশ্চিমবঙ্গের সব ব্যাপারে বেশি টাকা দেয়।”

    দিলীপবাবু আরও বলেন, “আগে আপনি আপনার কর্মচারীদের পেনশন দিন, ডিএ দিন। যাঁরা রাস্তায় বসে আন্দোলন করছেন, ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, তাঁদের চাকরি দিন। নিজের দায়িত্ব পালন করুন। নিজেদের কাজ নেই, কেন্দ্রের ওপরে করে খাচ্ছেন। রোজ খালি খাতা নিয়ে বসে থাকে, নিজে কোনও দায়িত্ব পালন করেন না। “

     

     

LinkedIn
Share