Tag: Masood Azhar

Masood Azhar

  • Rajnath Singh: ‘পাকিস্তানকে সাহায্য করার মানে সরাসরি সন্ত্রাসবাদীদের অর্থসাহায্য’, আইএফমএফ-এর ঋণ নিয়ে সরব রাজনাথ

    Rajnath Singh: ‘পাকিস্তানকে সাহায্য করার মানে সরাসরি সন্ত্রাসবাদীদের অর্থসাহায্য’, আইএফমএফ-এর ঋণ নিয়ে সরব রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার আইএমএফ-এর উচিত পাকিস্তানেকে ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা। যে ঋণ আইএমএফ (Rajnath to IMF) ইসলামাবাদকে দিচ্ছে তা দিয়ে জঙ্গি নেটওয়ার্ক পুনরায় গড়ে তোলার চেষ্টা করবে পাকিস্তান। সাহায্য করা হবে জঙ্গি মাসুদ আজহারকে। আন্তর্জাতিক মহল যদি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কাজ করতে চায়, তাহলে কখনওই পাকিস্তানকে ঋণদান সঠিক নয়। শুক্রবার ভুজের বায়ুসেনা ঘাঁটিতে দাঁড়িয়ে এই দাবি করলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)।

    জঙ্গিদের মদতেই ব্যবহৃত হবে টাকা

    ‘জঙ্গিদের মদতদাতা’ পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলার ঋণ মঞ্জুর করেছে আইএমএফ। এবার সেই ঋণ নিয়ে সরব হলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। গুজরাটের ভুজ এয়ারবেসে দাঁড়িয়ে রাজনাথ (Rajnath Singh) বললেন, “আইএমএফ পাকিস্তানকে অর্থসাহায্য করছে মানে পরোক্ষে সেই সন্ত্রাসবাদকেই মদত দেওয়া হচ্ছে।” প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাফ কথা, “পাকিস্তানকে যে কোনও ধরনের সাহায্য করার অর্থ সরাসরি সন্ত্রাসবাদীদের অর্থসাহায্য করা। ওরা সন্ত্রাসবাদী পরিকাঠামো পুনর্গঠনের জন্য মাসুদ আজহারকেও অর্থ সাহায্য ঘোষণা করেছে। ভারত চায়, নিজেদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করুক আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার।” পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে রাজনাথের দাবি, ‘‘পাক সরকার মুরিদ এবং বহাওয়ালপুরের দুই জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই তৈবা এবং জইশ-ই-মহম্মদের ঘাঁটি পুনর্নিমাণের জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। আইএমএফ থেকে পাওয়া অর্থের একটা বড় অংশ অবশ্যই ওই ঘাঁটি পুনর্নিমাণের জন্য ব্যবহার করা হবে।’’ রাজনাথ আরও বলেন, ‘‘পাক সরকার সাধারণ করদাতাদের ১৪ কোটি টাকা খরচ করতে চলেছে তাও সেটা মাসুদ আজহারের পরিবারকে দেওয়ার জন্য। যে কি না রাষ্ট্রপুঞ্জের তালিকায় থাকা আন্তর্জাতিক জঙ্গি। সেই পাকিস্তানকে ঋণ দেওয়া কি ঠিক?’’

    কেন টাকা নিয়ে আপত্তি ভারতের

    পাকিস্তানের অর্থনীতির কোমর ভেঙেছে বহু আগেই। গত কয়েক বছর ধরে আইএমএফের ঋণের উপর টিকে রয়েছে শাহবাজের দেশ। সেই ধারা অব্যাহত রেখে ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ফের আইএমএফের কাছে যায় ইসলামাবাদ। তবে সন্ত্রাসের মদতদাতা পাকিস্তানকে যাতে এই ঋণ না দেওয়া হয় তার জন্য স্পষ্ট যুক্তি দেওয়া হয় ভারতের তরফে। উল্লেখ্য, গত ৯ মে ওয়াশিংটনে বৈঠকে বসেছিল আইএমএফের ঋণ সংক্রান্ত বোর্ড। সেখানেই ভারত উদ্বেগ প্রকাশ করে জানায়, আইএমএফের ঋণ পাওয়ার যে শর্ত থাকে, তা মানতে ব্যর্থ হয়েছে পাকিস্তান। অভিযোগ করা হয়, অতীতেও একাধিকবার ঋণ নিয়েছে পাকিস্তান। তবে সেই অর্থ তারা সঠিক কাজে ব্যবহার করেনি। সরাসরি সন্ত্রাসবাদে অর্থ যোগানের আশঙ্কা প্রকাশ করে ভারত জানায়, এই অর্থ পাকিস্তান আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদে অপব্যবহার করতে পারে ফলে এই ঋণ কোনওভাবেই দেওয়া উচিত নয়। তবে, শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলার ঋণ মঞ্জুর করেছে আইএমএফ। অনেকে এর নেপথ্যে আমেরিকার হাত দেখছে। ভারত ফের ওই ঋণ নিয়ে আপত্তি জানাল। আগামী দিনে আন্তর্জাতিক মহলেও এ নিয়ে সরব হওয়ার ইঙ্গিত দিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

    ব্রহ্মসের ক্ষমতা দেখল পাকিস্তান

    শুধু তা-ই নয়, রাজনাথের (Rajnath Singh) আরও দাবি, ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের শক্তির কাছে মাথা নত করেছে পাকিস্তান। তিনি বলেন, ‘‘পাকিস্তান ব্রহ্মসের ক্ষমতা মেনে নিয়েছে। আমাদের দেশে একটা কথা রয়েছে, ‘দিনে তারা দেখা’। ভারতে তৈরি ব্রহ্মস পাকিস্তানকে দেখিয়েছে রাতের অন্ধকারে কেমন আলো।’’ অনেকের মতে, গত ৭ মে রাতে পাকিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গিঘাঁটি ধ্বংস করতে যে ‘অপারেশন সিঁদুর’ অভিযান চালানো হয়, সেখানে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের কথা স্বীকার করলেন রাজনাথ। ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর জন্য বিমানবাহিনীর ভূয়সী প্রশংসা করেন রাজনাথ। তিনি বলেন, ‘‘অপারেশন সিঁদুর এখনও শেষ হয়নি, যা ঘটেছে তা কেবল ট্রেলার ছিল।’’

    ২৩ মিনিটই যথেষ্ট

    বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকেই পাকিস্তানকে নিশানা করে সেনার উদ্দেশ্যে রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) বলেন, ‘‘২৩ মিনিটই যথেষ্ট ছিল। যতক্ষণে মানুষ প্রাতঃরাশ করেন, ততক্ষণে ভারতীয় বায়ুসেনা দেশের শত্রুদের শেষ করে দিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জমানায় প্রতিরক্ষা বিষয়ে ভারতের ভাবনা ও কার্যক্ষমতার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। এই ক্ষেত্রে আমরা ভগবান রামের আদর্শেই চলি। আপনারা শত্রুদের দেশে গিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছেন। এর প্রতিধ্বনি কেবল ভারতেই সীমাবদ্ধ ছিল না, সমগ্র বিশ্ব তা শুনেছে। সেই প্রতিধ্বনি কেবল ক্ষেপণাস্ত্রের নয় বরং ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর জওয়ানদের বীরত্বেরও ছিল।’’

     

     

     

     

  • Masood Azhar: কনভয়ে বিস্ফোরণ, নিহত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার!

    Masood Azhar: কনভয়ে বিস্ফোরণ, নিহত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিস্ফোরণে নিহত পাক জঙ্গিগোষ্ঠী জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মৌলানা মাসুদ আজহার (Masood Azhar)। সোমবার ভোরে পাক পাঞ্জাবের ভাওয়ালপুরের অদূরে পর পর কয়েকটি বিস্ফোরণ হয় তার কনভয়ে। তাতেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে খবর ছড়িয়েছে সমাজমাধ্যমে। ভাইরাল হয়েছে ভিডিও-ও। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। মাসুদের মৃত্যু নিয়ে পাক সরকার কিংবা সেনার তরফে কিছু বলা হয়নি।

    মাসুদ কাহিনি

    নয়ের দশকে কাশ্মীরে অনুপ্রবেশ করে ভারতীয় সেনার হাতে ধরা পড়েছিল মাসুদ। অটল বিহারী বাজপেয়ীর জমানায় কন্দহর বিমান ছিনতাইকাণ্ডে জঙ্গিদের শর্ত মেনে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল তাকে। ২০০১ এর সংসদ হামলা এবং ২০১৬-য় পাঞ্জাবের পাঠানকোটে ভারতীয় বায়ুসেনার ঘাঁটিতে ফিদায়েঁ হানা এবং ২০১৯ সালে পুলওয়ামা হামলার ঘটনায়ও অন্যতম অভিযুক্ত মাসুদ ও তার ভাই রউফ।

    জইশ-ই-মহম্মদ

    উনিশ সালে মাসুদের (Masood Azhar) গায়ে সেঁটে দেওয়া হয় জঙ্গির তকমা। রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের তালিকায় রয়েছে তার সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ। এহেন জইশই পাক সরকারের মদতে দিব্যি কারবার চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। মাদক ব্যবসা, হাওয়ালার কারবার রয়েছে তার। জেহাদের খরচ তুলতে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও স্থানীয় ট্রাস্টের নামে টাকা তোলে মাসুদের সংস্থা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও চালায় তারা। জইশের এই স্কুলগুলিতে জেহাদি হাওয়ার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। শিক্ষা শেষে জেহাদের কাজে লাগানো হয় পাশ-আউটদের।

    আরও পড়ুুন: ‘বয়ঃ-বিধি’ দ্বন্দ্বে বেসামাল তৃণমূল, নেত্রীর রোষেই কি ‘অন্তরালে’ অভিষেক?

    জানা গিয়েছে, এদিন ভোরে ভওয়ালপুরের মসজিদ থেকে ফেরার পথে অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন আততায়ী মাসুদের কনভয় লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ ঘটায়। তাতেই মৃত্যু হয় এই জঙ্গির। ভারতীয় গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ভাওয়ালপুরের ডেরায় পাক সেনার প্রহরায় থাকে মাসুদ। সেখান থেকেই ভারত-পাক সীমান্তে থাকা জঙ্গি শিবিরগুলি তদারকি করে। ভারতে অশান্তি জিইয়ে রাখতে এখনও সক্রিয় সে। অর্থ-সহ অন্যান্য সাহায্য দিয়ে তাকে (Masood Azhar) সাহায্য করে চলেছে আইএসআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Terrorism: ভারত, আমেরিকার প্রস্তাব খারিজ, পাক জঙ্গি শাহিদকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণার বিরোধিতায় চিন

    Pakistan Terrorism: ভারত, আমেরিকার প্রস্তাব খারিজ, পাক জঙ্গি শাহিদকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণার বিরোধিতায় চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের আর ও একবার রাষ্ট্রসংঘে ভারতের বিরোধিতা করল চিন। লস্কর-ই-তইবা (Pakistan Terrorism) নেতা শাহিদ মাহমুদকে Shahid Mahmood আন্তর্জাতিক জঙ্গি হিসেবে ঘোষণা করার জন্য রাষ্ট্রসংঘে ভারত ও আমেরিকা আনা যৌথ প্রস্তাবকে খারিজ করল চিন। লস্কর-ই-তইবার এই শীর্ঘ নেতাকে এই মুহুর্তেই আন্তর্জাতিক জঙ্গি হিসেবে ঘোষণার পক্ষপাতী নয় বেজিং। তবে, চিনের এই আচরণ নতুন নয়। গত কয়েকমাসে এই নিয়ে চারবার ভারতে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী প্রস্তাবের বিরোধীতা করে আসছে চিন। মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসেই মাহমূদকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হিসেবে ঘোষণা করে।

    রাষ্ট্রসংঘে আল কায়দাকে নিষিদ্ধ করার আইনের আওতাতেই শাহিদক মাহমুদকে (Pakistan Terrorism) আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হিসেবে ঘোষণা করতে উদ্যোগী হয়েছিল ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু চীন সে প্রস্তাবে বাধা দেওয়ায় শাহিদ মাহমুদের বিষয়টি নিয়ে আলোচনাই করতে পারেনি রাষ্ট্রসংঘের সদস্য দেশগুলি।

    [tw]


    [/tw]

    মুম্বইয়ে ২৬/১১ হামলার মূল চক্রী সাজিস মীরের প্রধান সহযোগী ছিলেন এই শাহিদ। চিন পাকিস্তান মদতপুষ্ট (Pakistan Terrorism) এই জঙ্গি নেতাকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হিসেবে স্থগিত দেশ দেওয়ার সময়েই ভারতে সফরে এসেছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তেনিও গুতেরেস (Antonio Guterres)। ২০০৮ সালে লস্কর ই তইবার এই আক্রমনে মুম্বই শহরে প্রায় ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের প্রাণ হারায়। আহত হয়েছিল অসংখ্য মানুষ। ২৬/১১ নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই ভারতে এসেছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব।

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের বেশ কয়েকটি জঙ্গিগোষ্ঠীর মোট ১৮ জনকে ইউএপিএ আইনের আওতায় কালোতালিকা ভুক্ত করেছে ভারতে।এর মধ্যে রয়েছে লস্কর-ই-তৈবা, হিজবুল মুজাহিদীন, জইশ-ই-মহম্মদ, ইন্ডিয়ান মুজাহিদীন এবং দাউদ ইব্রাহিমের দলভুক্ত কয়েক নেতা৷সেই তালিকায় শাহিদ মেহমুদ ওরফে শাহিদ মেহমুদ রেহমাতুল্লাহরও নাম রয়েছে৷

    কান্দাহার বিমান অপহরণ কাণ্ডের মূল চক্রী আব্দুল রউফ আজহারকে কিছুদিন আগেই আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করতে চেয়ে যৌথ প্রস্তাব দিয়েছিল ভারত ও আমেরিকা। সেখানেও একইভাবে বিরোধিতা করেছিল চিন। জুন মাসে লস্কর প্রধান হাফিজ সইদের শ্যালক মক্কিকে নিষিদ্ধ করতে চেয়েছিল ভারত। কিন্তু চিনের বিরোধিতায় ভারতের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়। বেজিং-এর এই ভূমিকায় বারবার সমালোচনা করেছে ভারত।

    চলতি বছরের ব্রিকস সম্মেলনেও নাম না করে চিনের প্রেসিডেন্ট জিনপিংকে বিঁধেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছিলেন, সন্ত্রাসবাদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সারা পৃথিবীর নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে একযোগে লড়াই করতে হবে। দেশের সংকীর্ণ রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা করতে হবে। তবে মোদির এই আহ্বানে চিন যে সাড়া দেয়নি, সেটা রাষ্ট্রসংঘে তাদের আচরণেই প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে।লাগাতার এই ধরনের ঘটনা থেকে পরিষ্কার, পাকিস্তানি জঙ্গিদের আড়াল করতে সবসময় সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছে চিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
     
LinkedIn
Share