Tag: MEA

MEA

  • Yasin Malik: ‘ধর্তব্যের মধ্যেই আনি না!’, ইয়াসিনকে নিয়ে ইসলামিক দেশগুলির সংগঠনের মন্তব্যে প্রতিক্রিয়া ভারতের

    Yasin Malik: ‘ধর্তব্যের মধ্যেই আনি না!’, ইয়াসিনকে নিয়ে ইসলামিক দেশগুলির সংগঠনের মন্তব্যে প্রতিক্রিয়া ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইয়াসিন মালিককে (yasin malik) নিয়ে ইসলামিক দেশগুলির সংগঠন অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কো-অপারেশন, সংক্ষেপে ওআইসি-র (OIC) মন্তব্যের কড়া নিন্দা করল ভারত (India)। ওই সংগঠন সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপকে প্রকাশ্যে সমর্থন করছে বলেও অভিযোগ নয়াদিল্লির।

    সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানো (Terror Funding) ও বিচ্ছন্নতাবাদী আন্দোলনে মদত দেওয়ার দায়ে কাশ্মীরের জম্মু-কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্টের (JKLF) নেতা ইয়াসিন মালিককে দোষী সাব্যস্ত করে পাতিয়ালার বিশেষ এনআইএ (NIA) আদালত। বুধবার শোনানো হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা। বিচারক প্রবীণ সিং ইয়াসিন মালিককে ওই সাজা দেন। দোষী সাব্যস্ত হওয়ার আগে ইয়াসিন মালিক নিজেই জঙ্গিদের মদত দেওয়ার কথা স্বীকার করে নেয়। নয়ের দশকে সে ভারতীয় বায়ুসেনার এক আধিকারিককে খুনও করেছিল। এহেন জঙ্গিনেতা ইয়াসিনের সাজা ঘোষণার পর প্রতিবাদে সরব হয় পাকিস্তান। ভারতের বিচার ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তোলে ইসলামিক দেশগুলি। ইয়াসিন মালিককে সাজা দেওয়ার পরপরই তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে কাশ্মীরের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। ভারতের কড়া সমালোচনা করে ওআইসি। 

    আরও পড়ুন : যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত, উঠেছে তার মৃত্যুদণ্ডের দাবিও, কে এই ইয়াসিন মালিক?

    শুক্রবার তারই প্রতিক্রিয়া দিল ভারত। ওআইসিকে সন্ত্রাসবাদে মদত না দেওয়ার আহ্বান জানায় নর্থ ব্লক। জানিয়ে দেয়, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির (Zero tolerance policy) পক্ষপাতী তাবৎ বিশ্ব।

    বিদেশ মন্ত্রকের (MEA) মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, “মালিকের সন্ত্রাসবাদমূলক কার্যকলাপ নথিভুক্ত করা হয়েছে। আদালতে তা প্রমাণও হয়েছে।” মালিক সম্পর্কে এনআইএ বিশেষ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে ওআইসি-আইপিএইচআরসির (OIC-IPHRC) করা মন্তব্যের প্রেক্ষিতে করা এক প্রশ্নের জবাবে বাগচি বলেন, “ভারত ওই সংগঠনের মন্তব্যগুলিকে ধর্তব্যেই মধ্যেই আনে না।

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্রের মতে, এই মন্তব্যগুলির মাধ্যমে ওআইসি-আইপিএইচআরসি ইয়াসিন মালিকের সন্ত্রাসবাদমূলক কার্যকলাপের প্রতি পরোক্ষে সমর্থন প্রকাশ করছে।” তিনি আরও বলেন, “বিশ্ব সন্ত্রাসবাদের প্রতি জিরো টলারেন্স নীতি চায়। তাই আমরা ওআইসি-কে অনুরোধ করছি যে সন্ত্রাসবাদকে যেন কোনওভাবেই মান্যতা দেওয়া না হয়।” বাগচি বলেন, “যেহেতু আদালতে ইয়াসিন মালিকের অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে, তাই এই বিষয়ে ওআইসি-র মন্তব্য একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়।”

    আরও পড়ুন : ইয়াসিন মালিকের যাবজ্জীবন সাজা, কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদের কফিনে শেষ পেরেক?

    প্রসঙ্গত, ইয়াসিন মালিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়ার পাশাপাশি ১০ লক্ষ টাকা জরিমানাও করেছে আদালত। তবে ইয়াসিন মালিকের মতো এক জঙ্গি নেতার এহেন সাজায় খুশি নয় তার হাতে খুন হওয়া বিভিন্ন ব্যক্তির পরিবার। ইয়াসিনের মৃত্যুদণ্ডের দাবিও জানিয়েছিলেন তাঁরা।

     

  • Kabul Gurdwara Attack: আফগানিস্তানে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত, ই-ভিসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত দিল্লির

    Kabul Gurdwara Attack: আফগানিস্তানে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত, ই-ভিসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফগানিস্তানের (Afghanistan) মসনদে তালিবানরা (Talibs) আসার পর থেকেই সেদেশে সংখ্যালঘু সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। তালিবানরা শাসনে আসতেই আফগানিস্তানে বিভিন্ন নাশকতার ঘটনা ঘটছে। শনিবারও সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটল। বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে কাবুল। কাবুলের সাহিবজি গুরুদ্বারায় (Kabul Blast) পর পর দুবার বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণে দুজনের মৃত্যু হয়। মৃতদের মধ্যে একজন শিখ। ঘটনার দায় স্বীকার করে নিয়েছে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস (ISIS)। হজরত মহম্মদকে (Prophet Row) নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্যের ‘বদলা’ নিতেই এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলেও জানিয়েছে তারা।  

    এবার আফগানিস্তানের শিখদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করল ভারত সরকার। মোট ১০০ জন আফগান শিখ এবং হিন্দুদের জরুরি ভিত্তিতে ই-ভিসা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে নয়া দিল্লি।

    আরও পড়ুন: নারীশক্তি! তালিবানের সঙ্গে আলোচনায় ভারতের মহিলা প্রতিনিধি  

    কাবুলের হামলার তীব্র নিন্দা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। একটি ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, , “কাবুলের কার্তে পারওয়ান গুরুদ্বারে যে কাপুরুষের মতো সন্ত্রাসবাদী হামলা চালানো হয়েছে, তাতে আমি হতবাক। এই বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।”

    [tw]


    [/tw]

    ট্যুইট করে ঘটনাটির তীব্র নিন্দা করেছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও (S Jayshankar)। ট্যুইটে তিনি লেখেন, “এখন আমাদের সবার আগে সেখানকার মানুষের নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখতে হবে। আমরা বিষয়টিতে নজর রাখচি,” ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রকের (MEA) মুখপাত্র অরিন্দম বাগচীও (Arindam Bagchi)।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: তালিবান শাসিত আফগানিস্তানে প্রথম সরকারি সফর ভারতের, গলছে বরফ? 

    সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, কার্তে পারওয়ান গুরুদ্বারে যখন হামলা চলে, তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন ৩০ জন। তালিবান সরকার সূত্রের খবর, হামলাকারীরা একটি বারুদ বোঝাই গাড়ি নিয়ে গুরুদ্বারের সামনে বিস্ফোরণ ঘটায়। ঘটনায় কারও মৃত্যু হয়েছে তা মানতে নারাজ তালিবান সরকার। এর আগে ১১ জুনও কাবুলে একটি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তখনও বেশ কয়েকজনের আহত হওয়ার খবর সামনে আসে।

     

     

     

     

  • Sri Lanka Crisis: শ্রীলঙ্কায় সেনা পাঠানোর খবর অস্বীকার ভারতের

    Sri Lanka Crisis: শ্রীলঙ্কায় সেনা পাঠানোর খবর অস্বীকার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কায় (Sri Lanka) ভারত সেনা পাঠাচ্ছে না। বুধবার সাফ জানিয়ে দিল কলম্বোস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন (India in Sri Lanka)। সংবাদ মাধ্যমের একাংশ এবং বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে শ্রীলঙ্কায় ভারত সেনা পাঠাচ্ছে বলে খবর ছড়ায়। সেই খবর যে ভুয়ো, তা জানিয়ে দেওয়া হল ভারতীয় হাইকমিশনারের (Indian High Commissioner) তরফে। 

    গত কয়েক মাস ধরে আর্থিক সঙ্কটে (economic crisis) ভুগছে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। দেশে বিদেশি মুদ্রার ভাঁড়ার বাড়ন্ত। বিদেশি মুদ্রার অভাবে বন্ধ হয়ে গিয়েছে নিউজপ্রিন্ট। যার জেরে সংবাদপত্র ছাপানো বন্ধ। শ্রীলঙ্কার মানুষের ভরসা আপাতত বিভিন্ন বৈদ্যুতিন মাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া। কাগজের অভাবে বন্ধ হয়ে গিয়েছে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা। দেশজুড়ে দেখা গিয়েছে জ্বালানির সঙ্কট। কয়লার অভাবে ফি দিন ১৩ ঘণ্টা করে লোডশেডিং করা হচ্ছে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বল্গাহীন। সরকারের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটছে প্রায়ই। দলে দলে লোকজন দ্বীপরাষ্ট্র ছেড়ে আশ্রয় নিচ্ছেন পড়শি দেশগুলিতে।

    [tw]


    [/tw]

    শ্রীলঙ্কাবাসীর দাবি, প্রাক্তন ‘চিনপন্থী’ প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষের (Mahinda Rajapaksa) ভুল সিদ্ধান্তের কারণে দেউলিয়া হয়েছে দেশ। তাই দিনকয়েক ধরে তাঁর পদত্যাগ দাবি করছিল বিরোধী দলগুলি। বিরোধীদের ক্রমাগত চাপের মুখে শেষমেশ নতিস্বীকার করেন মাহিন্দা। ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দেন প্রেসিডেন্ট গোতারায়া রাজাপক্ষের  (Gotabaya Rajapaksa) কাছে। তার পরেও দ্বীপরাষ্ট্রে নেভেনি অশান্তির আগুন। সরকার ও সরকার বিরোধীদের সংঘর্ষে এ পর্যন্ত নিহত হয়েছেন পাঁচজন। পরিস্থিতির মোকাবিলায় দেখা মাত্র গুলির (Shoot at Sight) নির্দেশ সেনাকে (Sri Lanka Army) দেওয়া হয়েছে সরকারের তরফে। তার পরেও অশান্তির আঁচ নিভছে কই?

    আরও পড়ুন : শ্রীলঙ্কার এমপিরা ভারতে? নৌঘাঁটিতে আশ্রয় নিয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী?

    এহেন আবহে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে খবর ছড়ায়, শ্রীলঙ্কায় সেনা পাঠাচ্ছে ভারত। ভারতীয় হাইকমিশনারের তরফে অবশ্য এ খবরের সত্যতা স্বীকার করা হয়নি। কমিশনারের তরফে করা এক টুইটে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ও সোশ্যাল মাধ্যমে শ্রীলঙ্কায় সেনা পাঠানোর যে খবর ছড়ানো হচ্ছে, তা ঠিক নয়। ভারত সরকার এখনও পর্যন্ত এমন কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। তবে সেনা না পাঠালেও পড়শি দেশের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত। বেশ কয়েক দফায় দ্বীপরাষ্ট্রে পাঠানো হয়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সামগ্রী। পাশাপাশি, বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে বলেছেন, “গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থরক্ষাকেই সর্বদা মর্যাদা দেবে ভারত”।

       

  • Fraud Job Alert: মোটা মাইনের টোপ, মায়ানমারে বন্দি বহু ভারতীয়, সতর্কবার্তা বিদেশ মন্ত্রকের

    Fraud Job Alert: মোটা মাইনের টোপ, মায়ানমারে বন্দি বহু ভারতীয়, সতর্কবার্তা বিদেশ মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটা টাকার লোভনীয় চাকরি! ফাঁদে পা দিলেই কেল্লাফতে। ভায়া মায়ানমার হয়ে নিয়ে চলে যাওয়া হচ্ছে তাইল্যান্ডে (Thailand)। সিংহভাগ কর্মপ্রার্থীকে তার আগেই কার্যত বন্দি হতে হচ্ছে ভুয়ো চাকরি (Fraud Job) চক্রের এজেন্টদের হাতে। এ ব্যাপারে ভারতীয় কর্মপ্রার্থীদের সতর্ক করে দিল বিদেশ মন্ত্রক (MEA)। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি মায়ানমার থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩২ জন ভারতীয় (Indian) কর্মপ্রার্থীকে।

    বৃহস্পতিবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, কিছু আইটি কোম্পানি ডিজিটাল স্ক্যামিং এবং ভুয়ো ক্রিপ্টো কার্যকলাপে যুক্ত। তিনি বলেন, এই প্রতারকরা তাইল্যান্ডে চাকরি দেওয়ার নামে ভারতীয় শ্রমিকদের নিয়োগ করছে। তারা দুবাই, ব্যাংকক এবং ভারতীয় এজেন্টদের সঙ্গে কাজ করে কর্মী নিয়োগ করছে। তিনি বলেন, আমি ভারতীয় কর্মপ্রার্থীদের বলতে চাই, এই জাতীয় চাকরি নেওয়ার আগে চূড়ান্ত সতর্কতা অবলম্বন করুন। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, তাইল্যান্ডে যাওয়া যায় ভিসা অন অ্যারাইভাল স্কিমে। যার অর্থ, ওই ভিসা দিয়ে তাইল্যান্ডে যাওয়া যায়, তবে চাকরি করা যায় না। তিনি বলেন, তাই বলছিলাম, যে বা যিনি আপনাকে চাকরির অফার দিচ্ছেন, সেটি অবৈধ। তাইল্যান্ডে চাকরি দেওয়ার ছলে তাঁরা নিয়োগ করছেন ভারতীয় শ্রমিকদের। আমরা শুনছি সেখানে আইটি সেক্টর রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাইল্যান্ডে মোটা অঙ্কের টাকার ডেটা এন্ট্রি অপারেটরের চাকরির টোপ দেওয়া হচ্ছে। দুর্ভাগ্যবশতঃ শ্রমিকরা সেই ফাঁদে পা দিচ্ছেন। পরে তাঁদের অবৈধভাবে সীমান্ত পার করানো হচ্ছে। মায়ানমারের মায়াওদ্দাদি এলাকা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, নিরাপত্তার গেরো আঁটোসাঁটো হওয়ায় ওই এলাকায় প্রবেশ করা খুবই কঠিন। তিনি জানান, তবুও সে দেশে আমাদের দূতাবাসকে ধন্যবাদ। আমরা সেখান থেকে বেশ কিছু ভারতীয়ের বন্দিদশা ঘোঁচাতে পেরেছি। এবং আমরা অন্যদেরও সাহায্য করার চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, আমরা এখনও পর্যন্ত ৩২ জনকে উদ্ধার করেছি। আরও অন্তত ৯০ জন সেখানে আটকে থাকতে পারেন।

    আরও পড়ুন : হিন্দু মন্দিরে হামলায় উদ্বেগ প্রকাশ, ব্রিটিশ বিদেশ সচিবের সঙ্গে বৈঠক জয়শঙ্করের

    এদিকে, ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে মায়াওয়াদ্দি এলাকায় এখনও আটকে রয়েছেন ১৫০জন ভারতীয়। চাকরি প্রতারণা চক্রের খপ্পরে পড়ে আটকে রয়েছেন তাঁরা। এঁদের অধিকাংশই এসেছেন কেরল ও তামিলনাড়ু থেকে। সাইবার ক্রাইম কাজকর্ম করতে বাধ্য করা হচ্ছে তাঁদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share