Tag: Meeting

Meeting

  • TMC: তৃণমূলের মঞ্চে দলীয় নেতার সঙ্গে হাজির বিডিও! কোথায় জানেন?

    TMC: তৃণমূলের মঞ্চে দলীয় নেতার সঙ্গে হাজির বিডিও! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাজ্যের প্রশাসন দলদাস হয়ে গিয়েছে বলে বিরোধীরা বার বার অভিযোগ করে। এবার বিরোধীদের সেই অভিযোগের সত্যতা মিলল পূর্ব বর্ধমান জেলার কেতুগ্রাম-১ ব্লকে। এই ব্লকের তৃণমূলের (TMC) সভামঞ্চে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে এক আসনে বসে রয়েছেন কেতুগ্রাম-১ ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যাল। যুব তৃণমূল ও তৃণমূল (TMC) ছাত্র পরিষদের ডাকে শহিদ মিনার চলো প্রস্তুতির সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন ব্লকে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর আগে কেতুগ্রাম-১ নম্বর ব্লক অফিস চত্বরে পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে একটি সভা ঘর তৈরি করা হয়। এই সভাগৃহে শুধুমাত্র সরকারি অনুষ্ঠান হয়। আর সেখানেই দেখা গেল সরকারি অনুষ্ঠান না হয়ে, তৃণমূলের (TMC) রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আর ওই কর্মসূচিতে দেখা গেল খোদ কেতুগ্রাম -১ নম্বর ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যালকে। রাজনৈতিক ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেতুগ্রামের তৃণমূল বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ, বর্ধমান জেলা যুব তৃণমূলের (TMC) সভাপতি রাজবিহারী হালদার। এই দুজনের পাশে বসে ছিলেন কেতুগ্রাম- ১ নম্বর ব্লকের বিডিও। তৃণমূলের (TMC) সেই সভামঞ্চে বিডিওর উপস্থিতিতে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন বিডিও? TMC

    সভাগৃহে প্রচুর তৃণমূল (TMC)  কর্মী, সমর্থক হাজির ছিলেন। সভাগৃহের পিছনের দেওয়ালে বড় ফ্লেক্সে লেখা রয়েছে, শহিদ মিনার চলো। আর এই ফ্লেক্সের সামনেই বসে রয়েছেন বিধায়ক ও তৃণমূলের (TMC)  যুব বর্ধমানের নেতা রাজবিহারী হালদার এবং কেতুগ্রাম-১ নম্বর ব্লকের বিডিও। এই বিষয়টি জানাজানি হতেই বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যালের সাফাই, আসলে ওই সভাগৃহে সবসময় সরকারি অনুষ্ঠান হয়। সভাতে প্রধান, উপ প্রধানরা ছিলেন। সরকারি প্রকল্প নিয়ে প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করার প্রয়োজন ছিল। সেই মিটিং করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু, আমার পিছনে একটি দলের ফ্লেক্স লাগানো রয়েছে তা আমি দেখিনি। এটা আমার ভুল হয়ে গিয়েছে। সরকারি সভাগৃহে রাজনৈতিক সভা হয় না, এখন প্রশ্ন তাহলে রাজনৈতিক সভা কি করে হল ওই সভাগৃহে? বিডিও এই বিষয়ে কিছু মন্তব্য করতে চাননি।

    কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক? TMC

    তৃণমূল (TMC) বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ বলেন, সরকারি সভাগৃহে কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি হয় না। কে বা কারা দলীয় ফ্লেক্স লাগিয়ে দিয়েছিল জানি না। আর বিডিও প্রধান, উপ প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করার সময় তৃণমূলের (TMC) দুজন নেতা সেখানে চলে আসে। আগামিদিনে ওই সভাগৃহে যাতে রাজনৈতিক অনুষ্ঠান না হয় তা দেখব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? TMC  

    বিজেপির জেলা নেতা কৃষ্ণ ঘোষ বলেন, প্রশাসন আর তৃণমূল (TMC) যে এক হয়ে গিয়েছে তা এই ঘটনা প্রমাণ করে। আসলে সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই, প্রশাসনকে ব্যবহার করে কী করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হবে তার রণকৌশল ঠিক করা হচ্ছে। আর সরকারি ভবনে রাজনৈতিক কর্মসূচি হওয়ার আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Meeting: পুরসভার বোর্ড মিটিং ওয়াকআউট ভাইস চেয়ারম্যানসহ পাঁচজন সিআইসি সদস্যের, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    Meeting: পুরসভার বোর্ড মিটিং ওয়াকআউট ভাইস চেয়ারম্যানসহ পাঁচজন সিআইসি সদস্যের, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

     মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ টিটাগড়ের পর এবার ভাটপাড়া পুরসভা। বোর্ড মিটিংয়ে (Meeting) ভাটপাড়ার পুরসভার চেয়ারপার্সন রেবা রাহার বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়ে পুরসভার বোর্ড মিটিং (Meeting)  ওয়াক আউট করলেন ভাইস চেয়ারম্যানসহ পাঁচজন সিআইসি সদস্য। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। ৩ মার্চ টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যান কমলেশ সাউয়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান মহম্মদ জলিলের নেতৃত্ব ১৩ জন কাউন্সিলর বোর্ড মিটিং (Meeting)  ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। দলীয় কোন্দলের বিষয়টি জানতে পেরে জেলা নেতৃত্ব হস্তক্ষেপ করে। চেয়ারম্যানের ডানা ছেঁটে ৯ জনের স্টিয়ারিং কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়। টিটাগড় পুরসভার মতো এবার বিদ্রোহ আছড়ে পড়ল ভাটপাড়ায়। কিছুদিন আগেই জিলিবি মাঠে ডাম্পিং গ্রাউন্ড থেকে জঞ্জাল সরানোকে কেন্দ্র করেই তৃণমূলের একাধিক কাউন্সিলর পুরবোর্ডের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। এমনকী দাবি আদায়ে তাঁরা রাস্তা অবরোধ পর্যন্ত করেছিলেন। কিন্তু, এখনও সেই দাবি পূরণ হয়নি।  ফলে, চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কাউন্সিলারদের একাংশ ক্ষোভে ফুঁসছিলেন। বুধবারের ঘটনা সব কিছুকে ছাপিয়ে গেল। প্রতি মাসের মতো এদিন পুরসভায় বোর্ড মিটিং (Meeting)  ডাকা হয়। সেখানে চেয়ারপার্সন রেবা রাহা, ভাইস চেয়ারম্যান দেবজ্যোতি ঘোষ এবং অমিত গুপ্তা, অরুণ ব্রহ্ম, নুরেজামাল, হিমাংশু সরকারসহ পাঁচজন সিআইসি সদস্য উপস্থিত ছিলেন। মিটিং (Meeting)  শুরু হওয়ার পর পরই পাঁচজন সিআইসি সদস্য এবং ভাইস চেয়ারম্যান বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে যান।

    বোর্ড মিটিংয়ে কী নিয়ে এত বিদ্রোহ? Meeting

    কিছুদিন আগেই আবাস যোজনা প্রকল্পে উপভোক্তাদের তালিকা নিয়ে পুরসভার এক ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে সিআইসি সদস্য অরুণ ব্রহ্মের বাগবিতন্ডা হয়। তাঁকে ওই ইঞ্জিনিয়র হেনস্থা করে বলে অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে তিনি দরবার করেন। অভিযুক্ত আধিকারিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার তিনি আর্জি জানান। কিন্তু, বেশ কিছুদিন হয়ে যাওয়ার পরও ওই আধিকারিকদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে, সিআইসি অরুণ ব্রহ্ম ক্ষোভে ফুঁসছিলেন। এদিন বোর্ড মিটিং (Meeting) শুরু হতেই পুরসভার সিআইসি সদস্য অরুণ ব্রহ্ম বলেন, পুরসভার এক আধিকারিক আমার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছে। সেই বিষয়ে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ওই আধিকারিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না হলে আমি এই মিটিংয়ে (Meeting)  থাকব না। তিনি বক্তব্য রাখার সঙ্গে সঙ্গে অন্য সিআইসিরা তাঁকে সমর্থন করেন। এমনকী ভাইস চেয়ারম্যান দেবজ্যোতি ঘোষ তাঁকে সমর্থন জানিয়ে পাঁচজন সিআইসি সদস্যের সঙ্গে মিটিং ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। তৃণমূলের এক বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলর সত্যেন রায় বলেন, পুরসভায় চেয়ারপার্সন রেবা রাহার অনেক বয়স। তিনি পুরসভা ঠিকমতো করে চালাতে পারেন না। তাঁর ছেলে জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম ও তাঁর ভাই পুরসভা চালান। পুরসভায় আমাদের কোনও গ্রহণযোগ্যতা নেই। সিআইসি সদস্যদের কোনও মান সন্মান নেই। তাই, বোর্ড মিটিং (Meeting) থেকে সবাই বেরিয়ে যান। অন্যদিকে, জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম বলেন, পুরসভার একজন কর্মীকে নিয়ে গন্ডগোল হয়েছিল। সামান্য বিষয়। সমস্ত বিষয়টি মিটে যাবে। দলের মধ্যে কোনও কোন্দল নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Liquor: গ্রামে মদ নিয়ে ঢুকলেই শাস্তির নিদান, কোথায় জানেন?

    Liquor: গ্রামে মদ নিয়ে ঢুকলেই শাস্তির নিদান, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ মদের (Liouor) নেশা করে এই গ্রামে কেউ আসলেই, মিলবে শাস্তি। গ্রামবাসীদের তৈরি ষোলো আনা কমিটির পক্ষ থেকে এই অভিনব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর কমিটির সেই সিদ্ধান্তকে  পুরুলিয়ার মানকিয়ারি গ্রাম পঞ্চায়েতের  চিতিডি গ্রামের বাসিন্দারা সকলেই মান্যতা দিয়েছেন। গ্রামে ঢুকলেই রাস্তার পাশের দেওয়ালে বড় বড় করে লেখা রয়েছে, গ্রামে মদ (Liouor) বিক্রি করা, মদ খাওয়া, মদ (Liouor) খেয়ে মাতলামি করা সম্পুর্নরূপে নিষিদ্ধ। যদি কেউ তাঁহার অন্যথা করে, তাহলে চিতিডি ষোলআনা কমিটির বিবেচনা ও সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাঁকে শাস্তি পেতে হবে। তবে, গ্রামবাসীরা শাস্তি হিসেবে কী নিদান ঠিক করে রেখেছেন তা জানা যায়নি। গ্রামের বাসিন্দা তথা ষোলো আনা কমিটি সদস্য যুধিষ্টির মাহাত, সীতারাম মাহাত ও রমানাথ মাহাতরা বলেন, নেশা করার পর গ্রামের অধিকাংশ পরিবারে অশান্তি লেগেই থাকত। যুব সমাজও পড়াশুনা ছেড়ে এই নেশার দিকে ঝুঁকে পড়েছিল। গ্রামের পরিবেশ একেবারে খারাপ হয়ে গিয়েছিল। বহুবার গ্রাম কমিটি থেকে গ্রামবাসীদের নেশা না করার জন্য সতর্ক করা হয়েছে। কিন্তু, বাস্তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এরপরই গ্রামের মানুষকে নেশা থেকে মুক্ত করতে এই কড়া সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গ্রামের দেওয়ালে বড় বড় করে আমাদের এই সিদ্ধান্তের কথা লিখে রাখা হয়েছে। কারণ, শুধু গ্রামের মানুষ নয়, বাইরে থেকে আসা লোকজনও যাতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানতে পারেন। যদিও কয়েকদিন আগে আবগারি দপ্তরের আধিকারিকরা গ্রামে গিয়ে মদ (Liouor) কেন খেতে নিষেধ করা হয়েছে তা জানতে চান। পরে, দেওয়ালে লেখা গ্রাম কমিটির সিদ্ধান্তের কথা গ্রামবাসীদের মুছে দিতে বলা হয়। তবে, এলাকার মানুষ তাতে কোনও  কর্ণপাত করেননি। বরং, নেশামুক্ত সুন্দর  গ্রাম গড়তে তাঁরা নিজেদের সিদ্ধান্তে অনড়।

    এই অভিনব সিদ্ধান্ত নিয়ে কী বলছেন রাজনৈতিক দলের নেতারা?

    পুরুলিয়ার আড়ষা থানার চিতিডি গ্রামের বাসিন্দাদের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বিজেপির জেলা সভাপতি বিবেক রাঙা। পাশাপাশি তিনি তৃণমূল সরকারকে কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেন, এই কাজ তো করা উচিত প্রশাসনের, তাহলে সেটা গ্রামবাসীদের করতে হবে কেন? আসলে তৃণমূল কংগ্রেস এই বিষয়ে উদ্যোগ নিচ্ছে না। কারণ, মদের (Liouor) আমদানির ওপর এই সরকার চলছে। তৃণমূল কংগ্রেস চায় না সমাজ থেকে মদ মুক্ত হোক। তারা চায়, যত বেশি মদ (Liouor) বিক্রি হবে, তাতে তাদের রাজস্ব আদায় বেশি হবে। অন্যদিকে, জেলা পরিষদের তৃণমূলের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রশাসনের আইন থাকলেও সবার উপর রয়েছে মানুষ। তাই, গ্রামের মানুষ সকলে মিলে যে ভালো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন, তাঁকে আমি সমর্থন করছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: শহরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী! মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একান্ত বৈঠক হবে কি?

    Amit Shah: শহরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী! মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একান্ত বৈঠক হবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, শুক্রবার রাতেই শহরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আগামিকাল, শনিবার নবান্নে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পূর্বাঞ্চলীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দেবেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার, ঝাড়খণ্ডের হিমন্ত সোরেন ও ওড়িশার নবীন পট্টনায়েকও। 

    রাতের কর্মসূচি

    জানা গিয়েছে, রাত ৯.২০ মিনিটে বিএসএফের বিশেষ বিমানে কলকাতায় আসবেন শাহ। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানাবেন রাজ্য দলীয় নেতৃত্ব। বাইপাসের ধারে পাঁচতারা হোটেলে থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বিজেপি সূত্রে খবর, রাতে শহরে পৌঁছে বিজেপির রাজ্য দফতরে বৈঠক করবেন তিনি। সেই বৈঠকে হাজির থাকতে বলা হয়েছে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার-সহ দলের ৫ সাধারণ সম্পাদককে। 

    আরও পড়ুন: সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! অনুব্রতর হয়ে মামলার খরচ চালাচ্ছে কে? তদন্তে ইডি

    কালকের কাজ

    শনিবার, পূর্বাঞ্চলীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে মূলত ৪ রাজ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক পারস্পরিক সম্পর্ক ও সমস্যা নিয়ে কথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তার প্রয়োজনীয় সমাধান ও সমন্বয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ৪ রাজ্যের সীমানা এবং সীমান্ত বিষয়ক সমস্যা প্রসঙ্গেও আলোচনা হতে পারে। আলোচ্যসূচিতে রয়েছে সীমান্ত সংক্রান্ত ৪০টি সমস্যা। হাইভোল্টেজ এই বৈঠকের নিরাপত্তা নিয়ে তাই সতর্ক রাজ্য প্রশাসন। তবে মূল বৈঠকের পরে অমিত শাহ ও মমতার আলাদা বৈঠকও হতে পারে বলেও খবর। সূত্রের খবর, বৈঠকে গোরুপাচার ও বিএসএফ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। রাজ্যের নাম বদলের প্রস্তাবে কেন এখনও অনুমোদন মিলল না? সেই প্রসঙ্গও তুলতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে অমিত শাহ-মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একান্ত বৈঠক হবে কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। নবান্ন সভাঘরের পাশে সচিবালয়ে যাওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই প্রস্তুতিও রাখা হচ্ছে বলে সূত্রের খবর। পূর্বাঞ্চলীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক ছাড়াও তিনি বিএসএফ ক্যাম্পে যেতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। সেক্টর ফাইভে অ্যানথ্রোপলজি ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। শনিবার বিকেলেই দিল্লি ফিরে যাবেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share