Tag: MHA

MHA

  • Himanta Biswa Sarma: হিমন্তকে শারীরিক নিগ্রহ, তেলঙ্গানা সরকারের রিপোর্ট তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    Himanta Biswa Sarma: হিমন্তকে শারীরিক নিগ্রহ, তেলঙ্গানা সরকারের রিপোর্ট তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তেলঙ্গানায় (Telangana) গণেশ উৎসবে যোগ দিতে গিয়ে শারীরিক নিগ্রহের শিকার হয়েছিলেন আসামের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। ঘটনার জেরে শুক্রবার রিপোর্ট তলব করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (MHA)। জেড প্লাস সিকিউরিটি পান হিমন্ত। তার পরেও কীভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা জানতে চাওয়া হয়েছে তেলঙ্গানার মুখ্য সচিবের কাছে। এর আগে এই একই ইস্যুতে তেলঙ্গানার মুখ্য সচিবকে চিঠি দিয়েছিল আসাম সরকার এবং সিআরপিএফ (CRPF)।

    জানা গিয়েছে, দিন কয়েক আগে তেলঙ্গানায় গণেশ উৎসবের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন হিমন্ত। অভিযোগ, ওই সময় আচমকাই তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির এক নেতা মঞ্চে উঠে আসামের মুখ্যমন্ত্রীকে ধাক্কাধাক্কি করেন। কেড়ে নেন তাঁর মাইক্রোফোনও। যিনি এসব করেছেন, তিনি তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির নেতা নন্দু ব্যাস। নন্দুকে সঙ্গে সঙ্গে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় আবিদ রোড থানায়। পরে অবশ্য তাঁকে ছেড়েও দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন :মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    ছাড়া পেয়েই স্বমূর্তি ধারণ করেন তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির ওই নেতা। নিশানা করেন বিজেপিকে। বলেন, যে উৎসব উপলক্ষে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এ রাজ্যে এসেছেন, সেই উৎসব সম্পর্কিত কথাবার্তা না বলে তিনি ভোটের প্রচার শুরু করে দিয়েছিলেন। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও সম্পর্কে অযথা বাজে কথা বলছিলেন। তিনি বলেন, আমি এটা সহ্য করতে পারিনি। তাই মঞ্চে গিয়ে ওঁকে অনুরোধ করেছিলাম মঞ্চ ছেড়ে চলে যেতে। তাঁকে এও বলেছি, যদি ভবিষ্যতে আপনাদের কোনও নেতা কিংবা নেত্রী এসে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে এসব বলেন, তবে আমরা তা সহ্য করব না। তাঁকে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে।

    তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির মুখপাত্র কৃষাঙ্ক মান্নে বলেন, মঞ্চে দাঁড়িয়ে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা দিনভর আমাদের মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওকে গালি দিয়ে গেলেন। তাঁর মন্তব্য নিয়ে বিজেপি রাজনীতি করতে শুরু করল। কেসিআরের এক সমর্থক এটা মেনে নিতে পারেননি। তারই প্রতিক্রিয়ার জেরে ঘটেছে এই ঘটনা। তিনি বলেন, কেসিআরের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত হিমন্তর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • MHA on Rohingya Issue: রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন দিতে কোনও নির্দেশিকা জারি হয়নি, সাফ জানাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

    MHA on Rohingya Issue: রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন দিতে কোনও নির্দেশিকা জারি হয়নি, সাফ জানাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির (Delhi) উপকণ্ঠে রোহিঙ্গা (Rohingya) শরণার্থীদের ফ্ল্যাট দেওয়া হবে বলে সম্প্রতি জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় হাউজিং অ্যান্ড আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রী হরদীপ সিংহ পুরী। সরকারের এই সিদ্ধান্তকে দুর্ভাগ্যজনক আখ্যা দিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। তবে বুধবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের (MHA) তরফে সাফ জানানো হয়েছে, দিল্লিতে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন দিতে ফ্ল্যাট দেওয়ার কোনও নির্দেশিকা জারি হয়নি। শুধু তাই নয়, মন্ত্রকের তরফে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকেও (Arvind Kejriwal) বলা হয়েছে রোহিঙ্গারা যেখানে ছিলেন, সেখানেই থাকুন। মন্ত্রকের জারি করা ওই নির্দেশিকায় এও বলা হয়েছে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের শরণার্থী শিবিরেই আপাতত থাকতে হবে যতদিন না পর্যন্ত তাঁদের আইন মেনে দেশ থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে।

    ট্যুইটবার্তায় পুরী লিখেছিলেন, ভারত বরাবরই এ দেশে আশ্রয়প্রার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দিল্লির বক্করওয়ালা এলাকার অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য তৈরি করা ফ্ল্যাটে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তাদের সাধারণ সুযোগ সুবিধা দেওয়া হবে এবং দিল্লি পুলিশ ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তার জন্য থাকবে। বিরোধীদের কটাক্ষ করে তিনি লিখেছিলেন, যাঁরা ভারতের শরণার্থী নীতিকে সিএএ-র সঙ্গে জুড়ে বিরোধিতা করে নিজেদের কেরিয়ার তৈরি করতে অভ্যস্ত, তাঁদের জন্য দুঃসংবাদ। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর এহেন ঘোষণায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফে সরকারকে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আর্জি জানানো হয়। বুধবার মন্ত্রকের এক মুখপাত্র জানান, মিডিয়ার একাংশ যেভাবে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের কেন্দ্রের তরফে সুবিধা দেওয়ার কথা প্রচার করছে, তা ঠিক নয়। মন্ত্রকের তরফে এমন কোনও নির্দেশিকা জারি করা হয়নি। স্বরাষ্ট্র দফতরের হিসেব বলছে, দিল্লি সহ গোটা দেশে হাজার চল্লিশেক রোহিঙ্গা শরণার্থী রয়েছেন।

    আরও পড়ুন : রোহিঙ্গাদের ভারত থেকে বের করে দেওয়া উচিত, মত বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, স্বরাষ্ট্র দফতর দিল্লি সরকারকে জানিয়ে দিয়েছে, রোহিঙ্গারা যেসব শরণার্থী শিবিরে ছিলেন, সেসব শিবিরেই থাকবেন। আইন মেনে তাদের দেশ থেকে বের করে না দেওয়া পর্যন্ত তাঁরা ওখানেই থাকবেন। মন্ত্রকের ওই মুখপাত্র বলেন, এখন রোহিঙ্গারা যেখানে আশ্রয় নিয়েছেন দিল্লি সরকার তাকে এখনও শরণার্থী শিবির ঘোষণা করেনি। তাদের এখনই তা ঘোষণা করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

     

LinkedIn
Share