Tag: missile attacks terror targets

  • India Pakistan War: যুদ্ধের আবহে জম্মু-কাশ্মীরে বড়সড় অনুপ্রবেশ রুখল সেনা, খতম ৭ জইশ জঙ্গি

    India Pakistan War: যুদ্ধের আবহে জম্মু-কাশ্মীরে বড়সড় অনুপ্রবেশ রুখল সেনা, খতম ৭ জইশ জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানি সেনার (India Pakistan War) গোলাবর্ষণের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর (Jammu And Kashmir) সীমান্ত দিয়ে জঙ্গিরা অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে। বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাম্বা সেক্টরে বড়সড় জঙ্গি অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালানো হয়। তবে তা ব্যর্থ করল বিএসএফ। একইসঙ্গে নিকেশ করা হয়েছে সাত জইশ জঙ্গিকে। বিএসএফে তরফ থেকে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত ১১টা নাগাদ সাম্বা জেলার সীমান্ত দিয়ে জঙ্গি অনুপ্রবেশের চেষ্টা হয়েছিল। তবে জওয়ানরা সেই চেষ্টা ব্যর্থ করেছেন।

    পহেলগাঁওয়ের পর থেকেই সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে পাকিস্তান

    প্রসঙ্গত, গত ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলার (India Pakistan War) পর থেকে সীমান্তে লাগাতার সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেই চলেছে পাকিস্তানি সেনা। মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতীয় সেনা পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ‘অপারেশন সিঁদুর’ প্রয়োগ করে। এর পরেই পাকিস্তানি সেনা বিনা প্ররোচনায় গোলাবর্ষণও শুরু করে সীমান্তে। বৃহস্পতিবারও ফের সীমান্ত এলাকাগুলিতে হামলা চালানোর চেষ্টা করে পাকিস্তানি সেনা। ছু়ড়তে থাকে মিসাইল, চলে ড্রোন হামলা। তবে এসব কিছুই প্রতিহত করে ভারতের উন্নত এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম।

    ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর মাধ্যমে শুধু জঙ্গিঘাঁটিতেই আঘাত হানা হয়

    প্রসঙ্গত, ভারত ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে, ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর মাধ্যমে ভারতীয় সেনা শুধু জঙ্গিঘাঁটিতে আঘাত হেনেছে (India Pakistan War)। পাকিস্তান সেনার কোনও পরিকাঠামোয় আঘাত হানা হয়নি। কোনও সাধারণ নাগরিকের ওপর হামলা হয়নি। তারপরও পাকিস্তান সেনা ভারতে হামলা চালানোর চেষ্টা চালায়। ভারতীয় সেনা অবশ্য তার যোগ্য জবাব দেয় বৃহস্পতিবার রাতেই। পাকিস্তানের প্রত্যেকটি হামলার চেষ্টা প্রতিহত করেছে ভারতীয় সেনা। পাল্টা হামলায় বিপর্যস্ত হয়েছে পাক ভূখণ্ডের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ শহর। সেদেশের রাজধানী ইসলামাবাদেও অভিযান চালায় ভারতের বায়ুসেনা। প্রসঙ্গত, সাংবাদিক বৈঠকে  আগেই ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, গত ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে প্রথম হামলা চলেছিল পাকিস্তানের মদতেই। ভারত কোনও হামলা চালায়নি। শুধুমাত্র জবাব দিয়েছে।

  • Bangladesh: পাকিস্তানের করুণ দশা দেখে ভয়ে কাঁটা বাংলাদেশ! হিন্দু নিরাপত্তায় বড় সিদ্ধান্ত ইউনূস সরকারের

    Bangladesh: পাকিস্তানের করুণ দশা দেখে ভয়ে কাঁটা বাংলাদেশ! হিন্দু নিরাপত্তায় বড় সিদ্ধান্ত ইউনূস সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের মারে বেসামাল পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার রাতে বাঙ্কারে গিয়ে লুকোতে হয় পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফকে। ধ্বংস করা হয়েছে একাধিক পাক ড্রোন-মিসাইলকে। পাকিস্তানি এফ-১৬ ও এফ-১৭ যুদ্ধবিমানও নামায় ভারত। পাকিস্তানের এমন করুণ দশা দেখে ভীত বাংলাদেশ (Bangladesh)। ভয়ে কাঁটা ইউনূস প্রশাসন। এই আবহে সে দেশের শীর্ষকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক আলোচনা করলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের মহম্মদ ইউনূস। নির্দেশ দিলেন হিন্দুদের নিরাপত্তা যেন বিঘ্নিত না হয়। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, ভারতের প্রত্যাঘাতে প্রবল চাপে পড়ে গিয়েছে বাংলাদেশ। সেকারণেই তারা হিন্দুদের পক্ষে দাঁড়ানোর কথা বলছেন। পাকিস্তানের (India Pakistan War) অবস্থা দেখে সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা দেওয়া, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিদ্বেষমূলক পোস্ট আটকানোর মতো একাধিক পদক্ষেপের কথা ভাবছে বাংলাদেশ।

    যারা ভারতকে চোখ রাঙাচ্ছিল, তাদেরই সুর এখন অনেকটাই নরম

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের অগাস্ট মাসে বাংলাদেশে (Bangladesh) উগ্র মৌলবাদীরা দখল করে গণভবন। দেশ ছাড়া হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারপর থেকেই গিন্দুদের ওপর ব্যাপক অত্যাচার নেমে আসে সেদেশে। অন্ততপক্ষে ৩ হাজার হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে পদ্মাপাড়ে। হিন্দু সন্ন্যাসীদেরও হয়রানি করা শুরু হয়। বিনা অপরাধে গ্রেফতার করা হয় ইসকনের সন্ন্যায়ী চিন্ময় প্রভুকে।  এই আবহে পাকিস্তানের ওপর (India Pakistan War) একের পর হামলায় আতঙ্কে পড়ে গিয়েছে বাংলাদেশও। কথায় কথায় যারা ভারতকে চোখ রাঙাচ্ছিল, তাদেরই সুর এখন অনেকটাই নরম।

    পুলিশের সদর দফতর থেকে চিঠি গেল সব থানায়

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবারই পুলিশের সদর দফতর থেকে নির্দেশিকা সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ (Bangladesh) পুলিশের জেলা ও থানাগুলিতে। ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন অপারেশন বিভাগের অ্যাডিশনাল ডিআইজি (অপারেশনস) শাহজাদা মহম্মদ আসাদুজ্জামান। সেখানেই সাফ জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে হিন্দুদের জীবন ও সম্পদের ওপর কোনও দুষ্কৃতীরা যেন হামলা, আক্রমণ বা ভাঙচুর করতে না পারে, সেদিকেও নজর দিতে হবে। যদি বর্তমান সময়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটে, সেক্ষেত্রে নিরাপত্তা রক্ষায় পদক্ষেপ করার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে চিঠিতে। একইসঙ্গে নজর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে মোবাইল, ইন্টারনেট, ও সোশ্যাল মিডিয়ায়ও।

  • India Pakistan War: ভারতের মারে বাঙ্কারে লুকিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ, পালাতে গিয়ে আটক সেনাপ্রধান মুনির

    India Pakistan War: ভারতের মারে বাঙ্কারে লুকিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ, পালাতে গিয়ে আটক সেনাপ্রধান মুনির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক হামলায় প্রমাদ গুণছে পাকিস্তান (India Pakistan War)। এ যেন ঠিক দ্বিতীয় গাজা। ভারতীয় সেনার আক্রমণের সামনে টিকতেই পারছে না সন্ত্রাসের মদতদাতা পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার রাতেই ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের সাতটি বড় শহরে হামলা চালিয়েছে ভারত। তালিকায় রয়েছে সেদেশের রাজধানী ইসলামাবাদও। এতেই ভয়ে কম্পিত পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif)। একাধিক সংবাদমাধ্যমের দাবি, ভারতের হামলার জেরে তিনি বাঙ্কারে লুকিয়ে পড়েন বৃহস্পতিবার রাতেই।

    পালাতে গিয়ে আটক সেনা প্রধান আসিফ মুনির (Asim Munir)

    একই অবস্থা পাক (Pakistan) সেনা প্রধান আসিফ মুনিরের। সূত্রের খবর, দেশ ছেড়ে পালাতে যাওয়ার সময়ই পাক সেনা প্রধান আসিম মুনিরকে আটক করে পাক সেনা। এই আবহে অনেকেই মনে করছেন ফের একবার সেনার শাসনে যেতে পারে পাকিস্তান। জানা যাচ্ছে, পাক (India Pakistan War) সেনা প্রধান হতে যাচ্ছেন জেনারেল শাহরির শামসাদ মির্জা। একাধিক সূত্রের দাবি, ABY553 এই নম্বরের একটি বাণিজ্যিক বিমানে করেই লাহোর ছেড়ে পালাতে যান পাক সেনা প্রধান। তখনই তাঁকে আটক করা হয়। সূত্রের খবর, আসিফ মুনিরের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ এনেছে পাক প্রশাসন। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ পাক সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা তদন্ত শুরু করবে বলে জানানো হয়েছে।

    পাক রাজনীতিতেও ভূমিকম্প শুরু

    বৃহস্পতিবার লাহোর, সিয়ালকোট, রাওয়ালপিন্ডি, পেশোয়ারে বিধ্বংসী হামলা চালিয়েছে ভারত (India Pakistan War)। এদিকে ভারতের শক্তিশালী এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা থাকার জন্য বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে রাজস্থান, কাশ্মীর থেকে পঞ্জাবের নানা প্রান্তে ড্রোন, মিসাইল হামলার পাকিস্তানি চেষ্টা রুখে দেয় ভারত। পাকিস্তানের রাজনীতিতেও ভূমিকম্প শুরু করেছে ভারত। ভারতের একের পর এক এমন প্রত্যাঘাতে থরহরি কম্পমান পাক সরকারের। অনেকেই মনে করছেন এই আবহে পতনও হতে পারে শেহবাজ সরকারের। সন্ত্রাসবাদীদের পাঠিয়ে ভারতের সাধারণ নাগরিক হত্যা করে পার পেয়ে যাবে ভেবেছিল পাকিস্তান। কিন্তু ছেড়ে কথা বলল না ভারত। পাকিস্তানের হামলার ভয়ঙ্কর প্রত্যাঘাত (India Pakistan War) করল ভারত। বৃহস্পতিবার, নৌবাহিনীও করাচি বন্দর অভিযান করে। লাগাতার ড্রোন দিয়ে হামলা চালানো হয়।

  • Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরে খতম কান্দাহার বিমান ছিনতাইয়ের মাস্টার মাইন্ড মাসুদের ভাই রউফ

    Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরে খতম কান্দাহার বিমান ছিনতাইয়ের মাস্টার মাইন্ড মাসুদের ভাই রউফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার গভীর রাতে প্রয়োগ করা হয় অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)। একদিন পরেই বৃহস্পতিবার এই অভিযানের অন্যতম বড় খবর সামনে এল। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, জইশ-ই-মহম্মদের কমান্ডার আবদুল রউফ আজহার পাক পাঞ্জাবের বাহাওয়ালপুর জঙ্গি ঘাঁটি নিকেশের সময়ই খতম হয়ে গিয়েছে। প্রসঙ্গত, রউফ আজহার হল জইশ প্রধান মাসুদ আজহারের ছোট ভাই। ১৯৯৯ সালে ভারতীয় বিমান (আইসি ৮১৪) ছিনতাইয়ে সে ছিল মাস্টারমাইন্ড (Abdul Rauf Azhar)। জইশের অপারেশন হেড হিসেবে ছিল তার পরিচয়।

    ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তালিকার প্রথম পাঁচে ছিল রউফ

    একাধিক সন্ত্রাসী কার্যকলাপে তার নাম উঠে আসে। কান্দাহার বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনা ছাড়াও আবদুল রউফ আজহার (Abdul Rauf Azhar) ২০০১ সালের সংসদে হামলায় অভিযুক্ত ছিল। এছাড়া, ২০০৩ সালের নাগরোটা সেনা শিবিরে হামলাতেও সে ছিল অন্যতম মাস্টার মাইন্ড। শুধু তাই নয়, ২০১৯ সালের পুলওয়ামায় জঙ্গি হানার অন্যতম চক্রী ছিল সে। সেই রউফকে এবার খতম করল ভারতীয় সেনা। প্রসঙ্গত, ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তালিকার প্রথম পাঁচে ছিল রউফ।

    ২৬ বছর পরে বদলা ভারতীয় সেনার (Operation Sindoor)

    জানা যাচ্ছে, কয়েক দশক ধরেই ভারতীয় গোয়েন্দা বাহিনী রউফকে খতমের জন্য চেষ্টা চালিয়েছে। অপারেশন সিঁদুরের মাধ্যমে এবারে তা সফল হল। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, আবদুল রউফের মৃত্যু পাক জঙ্গিদের মনোবল একেবারে ভেঙে দেবে (Operation Sindoor)। প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালে ভারতীয় সেনা ও গোয়েন্দাদের হাতে ধৃত জইশ প্রধান মাসুদ আজহারকে মুক্তির দাবিতে আইসি ৮১৪ ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের বিমান ছিনতাই করা হয়। মাসুদকে না ছাড়লে সব যাত্রীকে মেরে ফেলা হবে হুমকি দেওয়া হয়। এরপরেই বাজপেয়ী সরকার নাগরিকদের প্রাণ বাঁচাতে মাসুদ আজহার সহ কয়েকজন জঙ্গিকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এই ছিনতাইয়ের পুরো পরিকল্পনা তৈরি করেছিল আবদুল রউফ। ঘটনার ২৬ বছর যাকে খতম (Operation Sindoor) করল ভারতীয় সেনা।

  • Indian Army: ভারতের ১৫ শহরে হামলার চেষ্টা রুখল সেনা, পাল্টা ধ্বংস করা হল পাকিস্তানের রেডার

    Indian Army: ভারতের ১৫ শহরে হামলার চেষ্টা রুখল সেনা, পাল্টা ধ্বংস করা হল পাকিস্তানের রেডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার গভীররাতে অপারেশন সিঁদুর প্রয়োগ করে ভারতীয় সেনা। এর পরে পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স রেডারকে নিশানা করল ভারতীয় সেনা (Indian Army)। কেন্দ্রের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ভারতের ১৫টি শহরকে নিশানা করছিল পাকিস্তান। বুধবার রাতেই পাক হামলার এমন প্রচেষ্টা রুখে দেয় ভারতের সেনা। এর পরেই পাকিস্তানের রেডার ধ্বংস করতে শুরু করে ভারত। কাজে লাগানো হয় ইন্টিগ্রেটেড কাউন্টার UAS গ্রিড অ্যান্ড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে।

    কোন কোন শহরকে নিশানা করেছিল পাকিস্তান?

    কেন্দ্রের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, অবন্তীপুরা, শ্রীনগর, জম্মু, পাঠানকোট, অমৃতসর, কপূরথালা, জলন্ধর, লুধিয়ানা, আদমপুর, ভাটিন্ডা, চণ্ডীগড়, নাল, ফলোরি, উত্তরলই, ভুজে হামলার চেষ্টা চালায় পাকিস্তান। এই হামলার ক্ষেত্রে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে তারা। কিন্তু এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের সাহায্যে তাদের হামলার চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয় ভারত। ভারতের (Indian Army) বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাকিস্তানের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্রের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা হয়েছে।

    লাহোরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া হয়

    মঙ্গলবার গভীররাতে পাকিস্তান (Pakistan) এবং অধিকৃত কাশ্মীরে সেনা অভিযান চালায় ভারত (Indian Army)। অপারেশন সিঁদুরের আওতায় জঙ্গিঘাঁটিগুলিকে ধ্বংস করে দেয় ভারতীয় সেনা। এর পর বুধবার রাতেই ভারতের ওপর হামলার চেষ্টা চালায় পাকিস্তান। উত্তর এবং পশ্চিম ভারতকে নিশানা করে পাকিস্তান। তবে পাকিস্তানের এমন প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দেয় দেশের সেনা। এর পরই বৃহস্পতিবার সকালে ভারতীয় সেনা (Indian Army) পাকিস্তানের একাধিক জায়গায় রেডার সিস্টেমকে নিশানা করে। আর তাতে লাহোরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই পাকিস্তানের একাধিক জায়গায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। লাহোর ইসলামাবাদ-সহ (Pakistan) একাধিক জায়গা থেকে এমন ঘটনা সামনে আসতে থাকে। আতঙ্কে ঘর-বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন স্থানীয় পাক নাগরিকরা।এরপরেই পাকিস্তানের তরফ থেকে জানানো হয়, ভারতের ১২টি ড্রোন গুলি করে নামিয়েছে তারা।

LinkedIn
Share