Tag: Modi Government

Modi Government

  • High Speed Rail: এবার বুলেট ট্রেনের মানচিত্রে জুড়ল বাংলা! লোকসভায় ঘোষণা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    High Speed Rail: এবার বুলেট ট্রেনের মানচিত্রে জুড়ল বাংলা! লোকসভায় ঘোষণা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে বাংলা পেয়েছে ২টি বন্দে ভারত, আরও ৬টি পেতে চলেছে বলে খবর। আধুনিকতা, নিরাপত্তা, বিশ্বমানের সুবিধা, গতি বন্দে ভারতকে ভারত জোড়া খ্যাতি দিয়েছে। বাংলার জন্য আবারও সুখবর। বুলেট ট্রেনের (Bullet Train) মানচিত্রেও এবার জুড়তে চলেছে বাংলা। রেলমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, হাওড়া থেকে বারাণসী পর্যন্ত তৈরি হবে হাই স্পিড (High Speed Rail) রেল করিডর। প্রসঙ্গত, বর্তমানে মুম্বই থেকে আহমেদাবাদ পর্যন্ত দেশের মধ্যে প্রথম হাই স্পিড ট্রেন চলাচলের ট্র্যাক তৈরি হচ্ছে। এবার বাংলায় তৈরি হবে এই হাই স্পিড ট্র্যাক। দেশের হাই স্পিড ট্র্যাক তৈরিতে সাহায্য করছে জাপান। প্রসঙ্গত, ২৪টি বুলেট ট্রেন সংগ্রহ করতে ১১ হাজার কোটি টাকার দরপত্রও বানিয়েছে রেল। জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেনগুলির গতি হবে সর্বোচ্চ ৩৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। ১০টি কোচ থাকবে এবং ৬৯০ জন যাত্রী নিয়ে ছুটবে হাই স্পিডের ট্র্যাকে।

    কোন কোন রুটে চলবে হাই স্পিড ট্রেন (High Speed Rail)? 

    বুধবার লোকসভায় দেশে হাইস্পিড(High Speed Rail) রেল নেটওয়ার্ক নিয়ে বক্তব্য রাখেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তাঁর ভাষণে উঠে আসে দেশে আরও ৭টি রুটে হাই স্পিড ট্রেন চালানোর কথা। এই ৭টি রুট হল, 
    হাওড়া-বারাণসী
    দিল্লি-বারাণসী
    দিল্লি-আহমেদাবাদ
    মুম্বই-নাগপুর
    মুম্বই-হায়দরাবাদ
    চেন্নাই-মহীশূর
    দিল্লি-অমৃতসর

    কবে নাগাদ সম্পূর্ণ হবে এই প্রকল্প?

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্য়েই ৭ টি রুটে ছুটবে ট্রেন (Bullet Train)। রেলমন্ত্রীর ঘোষণায় খুশি যাত্রী মহলও। ট্রেন হল দেশের লাইফলাইন। নয়া ট্রেন নেটওয়ার্ক অনেক বেশি শক্তিশালী হতে চলেছে বলে জানিয়েছে রেল। জাপানি সংস্থার সহযোগিতায় এখানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। রেল সূত্রে আরও খবর মিলেছে, এই ট্রেন লাইন (High Speed Rail) দিয়ে দ্রুত গতির রেল চলাচল করবে। যার ফলে উন্নত হবে পরিষেবা। প্রসঙ্গত, দেশের নানা প্রান্তে এখনও পর্যন্ত মোট ৫০টি বন্দে ভারত ছুটছে। রেল পরিষেবা যেন দিন দিন উন্নত হয়েই চলেছে। মোদি সরকারের আমলে নতুন প্রাণ পেয়েছে ভারতীয় রেল। দেখছে লাভের মুখও। দেশে এখন আলোচনা বন্দে ভারত নিয়ে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • 7th Pay Commission: কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের জন্য সুখবর! ১৮ মাসের ডিএ দেবে মোদি সরকার

    7th Pay Commission: কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের জন্য সুখবর! ১৮ মাসের ডিএ দেবে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলীর আগে মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির পর কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের জন্য সুখবর। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকার শীঘ্রই ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর ও এইচ আর এ ভাতা বৃদ্ধি করতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

    ১৮ মাস ডিএ বকেয়া (18 months DA arrears)

    কোভিডের কারণে কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মীরা ২০২০ সালের জানুয়ারি মাস থেকে ২০২১ সালের জুন মাস পর্যন্ত দীর্ঘ ১৮ মাস ডিএ বকেয়া পায়নি।দীর্ঘদিন ধরেই কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীরা ডিএ বৃদ্ধির দাবী জানিয়ে আসছিল। অবশেষে কেন্দ্র সরকার ইঙ্গিত দিয়েছেন যে তিন কিস্তিতে এই ডিএ বকেয়াটি মেটাবে।

    লেভেল ৩ এবং লেভেল ১৩ ও ১৪ গ্রেড পে এর মাইনে বৃদ্ধি (Level 3,Level 13,14 Grade Pay Salary Hiked)

    বিগত দু বছর ধরে ডিএ বকেয়া ইস্যুটি মন্ত্রিসভার আলোচনা সূচিতে রয়েছে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, লেভেল ৩ গ্রেড পে কর্মচারীদের ডিএ বেড়ে ১১ হাজার ৮৮০ থেকে ৩৭ হাজার ৫৫৪ হতে পারে।
    এদিকে, লেভেল ১৩ ও ১৪ গ্রেড পে কর্মচারীদের ডিএ বেড়ে ১ লক্ষ ৪৪ হাজার ২২০ টাকা ও ২ লক্ষ ১৮ হাজার ২২০ টাকা হতে পারে। আলোচনা সাপেক্ষে তা বাড়তে পারে বলে জানা গিয়েছে। 

    ডিএ ৪ শতাংশ(Dearness Allowance Hike 4 Percent)

    সেপ্টেম্বরে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের ৪ শতাংশ পর্যন্ত ডিএ বাড়ানো হয়েছিল। ৩৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৮ শতাংশ বাড়ানো হয়েছিল।জানুয়ারি ২০২২ এর আগে কর্মীদের ডিএ ছিল ৩১ শতাংশ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ শতাংশে।
    এই ৪% ডিএ বৃদ্ধির ফলে দেশব্যাপী প্রায় ৬১ লক্ষ অবসরপ্রাপ্তদের পাশাপাশি প্রায় ৫০ লক্ষের বেশী সরকারি কর্মচারী উপকৃত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: কয়লাপাচার কান্ডে ইডি তলব করল কলকাতা পুলিশের এসিপিকে 

    পরবর্তী ডিএ কবে বাড়তে পারে?(When Next DA will be increase)

    সরকারী কর্মীরা ২০২৩ সালের মার্চ মাসে পরবর্তী বর্ধিত ডিএ টি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরকারের রিপোর্ট অনুযায়ী বেতন কমিশনের সুপারিশে কেন্দ্র ৩ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিএ বাড়াতে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Ujjwala Yojana: নারী দিবসে মোদি সরকারের উপহার, উজ্জ্বলা প্রকল্পে রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি আরও ১ বছর

    PM Ujjwala Yojana: নারী দিবসে মোদি সরকারের উপহার, উজ্জ্বলা প্রকল্পে রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি আরও ১ বছর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার (PM Ujjwala Yojana) আওতায় ভর্তুকি পাওয়ার সময়সীমা বাড়িয়ে দিল কেন্দ্র। সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ আর্থিক বছরেও এই ভর্তুকির সুবিধা পাবেন উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় থাকা মহিলারা।  বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই বিষয়ে সোশ্যাল সাইটে জানান, নারীদিবসে নারীশক্তিকে উপহার। 

    নারীশক্তিকে উপহার

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এদিন সাংবাদিক বৈঠকে জানান, ১৪.২ কেজি সিলিন্ডারে (PM Ujjwala Yojana) প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় যাঁরা ৩০০ টাকা ভর্তুকি পাচ্ছিলেন, তাঁরা আগামী বছর পর্যন্ত এই সুবিধা পাবেন। প্রসঙ্গত, ২৯ অগাস্ট উজ্জ্বলা প্রকল্পে ২০০ টাকা ভর্তুকি বাড়িয়েছিল কেন্দ্র। ৪ অক্টোবর উজ্জ্বলার সিলিন্ডার পিছু আরও ১০০ টাকা করে ভর্তুকি বাড়িয়েছিল কেন্দ্র। এবার  সেই দামই আগামী এক বছর জারি রাখল কেন্দ্র। নতুন সময়সীমা অনুযায়ী ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই ভর্তুকি পাওয়া যাবে। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে সরকারি কোষাগার থেকে ১২,০০০ কোটি টাকা খরচ হবে বলেও জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

    কারা, কতদিন পাবে এই সুবিধা

    এই সংযোগ পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত দেয় সরকার। যেমন আবেদনকারীর বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে (শুধুমাত্র মহিলা), সেইসঙ্গে একই পরিবারে অন্য কোনও এলপিজি সংযোগ থাকলে সেই পরিবার এই কানেকশন পাবে না। উজ্জ্বলা প্রকল্পের অধীনে সরকার দরিদ্র পরিবারগুলিকে বিনামূল্যে এলপিজি সংযোগ দিয়ে থাকে।

    আরও পড়ুন: ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদি সরকার, রাজ্যের সঙ্গে ফারাক বেড়ে ৪০ শতাংশ

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০১৬ সালের ১ মে উজ্জ্বলা যোজনা (PM Ujjwala Yojana) চালু করেছিলেন। সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, দেশে এই প্রকল্পের অধীনে এখনও পর্যন্ত ৯.৬ কোটিরও বেশি এলপিজি সংযোগ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবা কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের পরেই ট্যুইট করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনও। তিনি জানান, পিএম উজ্জ্বলা যোজনার সঙ্গে যুক্ত থাকা ১০ কোটিরও বেশি সুবিধাভোগী ১৪.২ কেজির গ্যাস সিলিন্ডারে ৩০০ টাকা করে ভর্তুকি পাবেন।        

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • DA Hike: ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদি সরকার, রাজ্যের সঙ্গে ফারাক বেড়ে ৪০ শতাংশ

    DA Hike: ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদি সরকার, রাজ্যের সঙ্গে ফারাক বেড়ে ৪০ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ফের সুখবর শোনাল মোদি সরকার। লোকসভা নির্বাচনের আগেই ৪ শতাংশ বাড়ল মহার্ঘ ভাতা (DA Hike)। এর ফলে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা মূল বেতনের ওপর ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা পেতে চলেছেন। এর আগে যা ছিল ৪৬ শতাংশ। শেষবারের মতো মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি পেয়েছিল ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে। চার মাসের মাথায় ফের তা বাড়ল ৪ শতাংশ। এর পাশাপাশি, এই দিনের ঘোষণার পরে রাজ্যের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার ফারাক হল ৪০ শতাংশ। জানা গিয়েছে, মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে উপকৃত হবেন ৪৯ লাখ ১৮ হাজার কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং ৬৭ লাখ ৯৫ হাজার পেনশন ভোগী। সপ্তম শ্রেণির পে কমিশনের সুপারিশের জেরে বৃদ্ধি পেল এই ভাতা। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার (DA Hike) পাশাপাশি তাঁদের যাতায়াতের ভাতা, ক্যান্টিনে খাওয়া-দাওয়ার ভাতা, ডেপুটেশন ভাতাও ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    বৃহস্পতিবার, মহার্ঘ ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী নরে ন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে নেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল জানিয়েছেন, এই বর্ধিত হারের ডিএ দেওয়ার জন্য রাজকোষ থেকে ১২,৮৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ডিএ এবং ডিআর বছরে দুবার বাড়ানো হয়। একবার জানুয়ারিতে, আরেকবার জুলাই মাসে।

    বাড়ল উজ্জ্বলা যোজনার ভর্তুকির সময়সীমা

    এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। উজ্জ্বলা যোজনার গ্রাহকদের (DA Hike) এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারে যে ৩০০ টাকা করে ভর্তুকি দেয় সরকার, তার মেয়াদ ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এই কারণে সরকারের ব্যয় হবে ১২,০০০ কোটি টাকা। এদিন কেন্দ্রীয় বাণিজ্যমন্ত্রীর সাংবাদিক বৈঠকে উঠে আসে উত্তর-পূর্ব ভারতে শিল্পায়নের কথাও। জানা গিয়েছে, এজন্য  ১০,২৩৭ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukraine War: ‘জোর করে পাঠানো হয় যুদ্ধে’! সাহায্যের আর্জি রুশ সেনার জালে পড়া ৭ ভারতীয়র

    Russia Ukraine War: ‘জোর করে পাঠানো হয় যুদ্ধে’! সাহায্যের আর্জি রুশ সেনার জালে পড়া ৭ ভারতীয়র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার রাশিয়ার সেনাবাহিনীর জালে (Russia Ukraine War) জোরপূর্বক ভারতীয় যুবকদের আটকে পড়ার ঘটনা সামনে এল। পাঞ্জাবের হোশিয়ারপুরের বাসিন্দা একদল যুবক কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন, তাঁদেরকে যেন অতি দ্রুত এই ফাঁদ থেকে উদ্ধার করা হয়। তাঁদের অভিযোগ প্রতারণার মাধ্যমে সবাইকে রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করা হয় এবং ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে (Russia Ukraine War) পাঠানো হয়। ১০৫ সেকেন্ডের ওই ভিডিওটি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করা হয়েছে। যেখানে সাতজন যুবককে দেখা যাচ্ছে তাঁরা একটি ঘরে আটকে রয়েছেন। ঘরটি অত্যন্ত নোংরা এবং সংকীর্ণ। যুবকরা নিজেদের উদ্বেগজনক পরিস্থিতি ওই ভিডিওতে প্রকাশ করেছেন।

    বেলারুশে নিয়ে গিয়ে জোর করে চুক্তিপত্রে সই করানো হয়

    ওই যুবকদের মধ্যে রয়েছেন গগনদীপ সিং যিনি গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর রাশিয়াতে গিয়েছিলেন নতুন বছরের উদযাপন করতে। তাঁদের সঙ্গে ছিল ৯০ দিনের ভিসা। জানা গিয়েছে, ওই যুবকদের বেলারুশে নিয়ে যাওয়া হয়। গগনদীপ জানিয়েছেন, তাঁদেরকে বেলারুশে (Russia Ukraine War) নিয়ে যায় এক এজেন্ট। আরও জানা গিয়েছে, বেলারুশে যেতে তাঁদের আলাদা ভিসা লাগবে এটা যুবকরা জানতেন না। যখন তাঁরা সেখানে পৌঁছান তখন তাঁদের কাছে ভিসা ছিল না। এরপরেই সেখানকার স্থানীয় পুলিশ যুবকদের দলটিকে গ্রেফতার করে এবং রাশিয়ার সরকারের হাতে তুলে দেয়। পরবর্তীকালে যুবকদের জোর করে ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হয়।

    উদ্বিগ্ন পরিবার, কী বলছে বিদেশমন্ত্রক?

    শেষ পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, গগনদীপ সিং-এর পরিবার ইতিমধ্যে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তাঁর ভাই অমৃত সিং সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, তাঁরা ভীষণ চাপে রয়েছেন। কারণ তাঁদেরকে একধরনের চুক্তিপত্রে সই করানো হয়। যেখানে স্পষ্ট ভাবে লেখা ছিল, হয় তাঁদেরকে ১০ বছরের জন্য জেলে যেতে হবে অথবা রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হবে। জানা গিয়েছে, ওই যুবকদেরকে ১৫ দিনের মিলিটারি ট্রেনিং-ও (Russia Ukraine War) দেওয়া হয় এবং তারপরেই তাঁদেরকে যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হয়। উল্লেখ্য, সাত জন যুবকের ওই ভিডিও নতুন কিছু নয়। এর আগে আরও প্রায় ২৪ জন ভারতীয় যুবক এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন। শুধু পাঞ্জাব বলে নয় একই অভিযোগ সামনে এসেছিল কেরল থেকেও। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণবীর জয়সওয়াল সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ভারত সরকার যথেষ্ট সক্রিয় হয়েছে রাশিয়ান প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে এবং ওই ব্যক্তিদেরকে ফেরত আনার বিষয়ে। গত সপ্তাহতেই কুড়ি জনেরও বেশি ভারতীয়কে এমন পরিস্থিতি থেকে মুক্ত করতে সমর্থ হয় মোদি সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Government: আখের ন্যায্য পারিশ্রমিক মূল্য বাড়ানো হল, বড় সিদ্ধান্ত মোদি সরকারের

    Modi Government: আখের ন্যায্য পারিশ্রমিক মূল্য বাড়ানো হল, বড় সিদ্ধান্ত মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আখের ন্যায্য পারিশ্রমিক মূল্য (ফেয়ার অ্যান্ড রেমুনারেটিভ প্রাইস বা এফআরপি) বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। কৃষক আন্দোলনের আবহে এই সিদ্ধান্ত চাষিরা খুশি হবেন বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ। বুধবারই একথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্র (Modi Government)। এফআরপি বাড়ানোর প্রভাব উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানার মতো রাজ্যে পড়বে। এর মধ্যে পাঞ্জাব ও হরিয়ানার সীমান্তে কৃষক আন্দোলন দেখা গিয়েছে। মহারাষ্ট্র, কর্নাটকের মতো রাজ্যের আখচাষিরাও এর ফলে উপকৃত হবেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সব মিলিয়ে আখচাষিরা ভালোই লাভবান হবেন। বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে (Modi Government) কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটি ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে আখের এফআরপি কুইন্টাল পিছু ২৫ টাকা বাড়িয়ে ৩৪০ টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটির বৈঠকের পরেই সাংবাদিক বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। সেখানেই তিনি এই ঘোষণা করেন। প্রসঙ্গত, অন্য ফসলের ক্ষেত্রে যা ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি), আখের ক্ষেত্রে সেটিই হল এফআরপি। এই মূল্যেই চাষিদের কাছ থেকে চিনিকলগুলি আখ কেনে। অনুরাগ ঠাকুর বলেন, ‘‘আখ চাষিদের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই ১০.২৫ শতাংশ দাম বাড়াতে প্রধানমন্ত্রী মোদিজির (Modi Government) এই পদক্ষেপ। আমরা আন্দোলনকারী কৃষকদের সঙ্গে আলোচনা করছি। ভবিষ্যতেও আলোচনা চলবে।’’

    বুধবারও কৃষকদের সঙ্গে বৈঠক কেন্দ্রের

    জানা গিয়েছে, আখচাষের খরচ এবং মূল্য কমিশনের (সিএসিপি) সুপারিশের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির সরকার এবং অন্যান্য পক্ষের সঙ্গে আগেই আলোচনা করেছিল মোদি সরকার। তারপরেই এই সিদ্ধান্ত সামনে এল। এরই মধ্যে গতকাল বুধবারও চণ্ডীগড়ের আন্দোলনকারী কৃষকদের সঙ্গে বৈঠক করেন মোদি মন্ত্রিসভার (Modi Government) দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Onion Export Ban Lift: উঠল রফতানি নিষেধাজ্ঞা, রমজানের আগেই বাংলাদেশ যাচ্ছে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ

    Onion Export Ban Lift: উঠল রফতানি নিষেধাজ্ঞা, রমজানের আগেই বাংলাদেশ যাচ্ছে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেঁয়াজ রফতানির (Onion Export Ban Lift) ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল কেন্দ্র সরকার (Modi Government)। দেশে পেঁয়াজের ক্রমবর্ধমান মূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য, সরকার এর রফতানি নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু এখন দেশে যথেষ্ট পরিমাণে পেঁয়াজ মজুত রয়েছে। তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) নেতৃত্বে মন্ত্রীদের কমিটি পেঁয়াজ রফতানি নিয়ে এই অনুমোদন দিয়েছে। প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের বাজার এখন অগ্নিমূল্য। সামনেই রমজান মাস। তাই তার আগে ভারতের কাছে পেঁয়াজ ও চিনি চেয়েছিল হাসিনা সরকার। বন্ধু বাংলাদেশের সেই আর্জি মেনেই দ্রুত আলোচনায় বসে দিল্লি।

    কত পেঁয়াজ রফতানি

    ভারত পেঁয়াজের (Onion Export Ban Lift) অন্যতম বৃহৎ রফতানিকারক দেশ। কিন্তু গত বছর পেঁয়াজের দাম আকাশছোঁয়া হয়। দেশে পেঁয়াজের ক্রমবর্ধমান মূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য, সরকার পেঁয়াজ রফতানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। ৩১ মার্চ, ২০২৪ পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ ছিল। তবে সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হল। সামনেই রমজান মাস। তাই তার আগেই প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রফতানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সরকার সব মিলিয়ে ৩ লাখ টন পেঁয়াজ রফতানির অনুমোদন দিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: লোকসভা ভোটের আগে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি পদে মেয়াদ বাড়ল নাড্ডার

    বাংলাদেশকে সবুজ সঙ্কেত

    রোজার আগেই ভারত থেকে পেঁয়াজ ও চিনি আমদানি করা হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুও। রবিবার তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ ও এক লাখ মেট্রিক টন চিনি ভারতের থেকে চেয়েছি। প্রতিশ্রুতিও মিলেছে। আশা করছি, চাহিদার পুরোটাই আমরা নিয়ে আসতে পারব।’ ভারত সফরে এসে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী দিল্লির কাছে এই আর্জি জানিয়েছিলেন বলেও দাবি করেন টিটু। তাঁর কথায় তখনই দিল্লি থেকে সবুজ সঙ্কেতও মেলে।

    কেন রফতানিতে সায়

    গুজরাট ও মহারাষ্ট্রে পেঁয়াজের (Onion Export Ban Lift) মজুদ দেখে সরকার এই অনুমোদন দিয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডবীয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে পেঁয়াজ কৃষকদের পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত করেন। এরপরেই আলোচনা করে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পেঁয়াজ উৎপাদনকারী এলাকায় পেঁয়াজসহ অন্য সবজির দাম কমে যাওয়ায় সরকার এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এতে দেশের সাধারণ মানুষের কোনও অসুবিধা হবে না। পাইকারি বাজারে পেঁয়াজ ভালো আসায় পেঁয়াজের দাম ইতিমধ্যেই কমে গিয়েছে।

    পেঁয়াজের উৎপাদন হ্রাস এবং আকাশছোঁয়া দামের কারণে, কেন্দ্র সরকার 8 ডিসেম্বর পেঁয়াজ রফতানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল। সরকারের চেষ্টায় ধীরে ধীরে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে আসে। চড়া পেঁয়াজের দাম কমাতে সরকার জনগণের কাছে সস্তায় পেঁয়াজ বিক্রি করার পদক্ষেপ নিয়েছিল। বাফার স্টক থেকে প্রতি কেজি ২৫ টাকা দরে পেঁয়াজ (Onion Export) বাজারে ছাড়া হয়েছিল। পরবর্তীতে রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা চাপতেই দাম কমে গিয়েছিল। রাজ্যগুলোর মধ্যে মহারাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপাদিত হয়। সেখানে দাম কম হওয়ায় সব জায়গায় চাহিদা অনুযায়ী পেঁয়াজ সরবরাহ করা শুরু হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Budget Session 2024: “৩৭০ ধারা নিয়ে শঙ্কা এখন ইতিহাস”, বাজেট ভাষণে বললেন রাষ্ট্রপতি

    Budget Session 2024: “৩৭০ ধারা নিয়ে শঙ্কা এখন ইতিহাস”, বাজেট ভাষণে বললেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ৩১ জানুয়ারি, বুধবার শুরু হয়েছে বাজেট অধিবেশন (Budget Session 2024)। চলবে ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখ পর্যন্ত। এই অধিবেশনেই ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। দ্বিতীয় মেয়াদে এটাই মোদি সরকারের শেষ বাজেট অধিবেশন। প্রথা মেনে এদিন সংসদের উভয় কক্ষেই ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর বক্তৃতায় শোনা গিয়েছে মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা।

    গরিবি হটাও স্লোগান

    রাষ্ট্রপতি বলেন, “আজ আমরা যে অর্জনগুলি দেখতে পাচ্ছি, তা গত দশ বছরের অনুশীলনের সম্প্রসারণ। আমরা ছোটবেলা থেকেই গরিবি হটাও স্লোগান শুনে এসেছি। আজ, আমাদের জীবনে প্রথমবারের মতো আমরা দারিদ্র দূরীকরণ দেখছি।” তিনি বলেন, “এশিয়ান গেমসে ভারত ১০০টিরও বেশি পদক জিতেছে। দেশজুড়ে ৫জি পরিষেবা চালু করা হয়েছে। আরটিআই ফাইল করা মানুষের সংখ্যা ৩.২৫ কোটি বেড়ে হয়েছে ৮ কোটিরও বেশি। এই অর্জনগুলি দেশের দশ বছরের কঠোর পরিশ্রমের ফল।” রাষ্ট্রপতি বলেন, “৩৭০ ধারা নিয়ে শঙ্কা এখন ইতিহাস হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে দেশে রয়েছে এক লাখেরও বেশি স্টার্টআপ। জিএসটি দিচ্ছেন এ কোটি ৪০ লক্ষ মানুষ।”

    ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা এখন ইতিহাস

    তিনি (Budget Session 2024) বলেন, “বিশ্বে গুরুতর আর্থিক সঙ্কট থাকা সত্ত্বেও দ্রুত উন্নতি করছে ভারত। আমার সরকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিলও এনেছে। এগুলি এমন আইন, যা একটি উন্নত ভারতের অর্জনের জন্য শক্তিশালী উদ্যোগ। ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা এখন ইতিহাস।” রাষ্ট্রপতি বলেন, “গত বছর ছিল ভারতের জন্য ঐতিহাসিক অর্জনে ভরপুর। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ভারত সফলভাবে অবতরণ করেছে। জি২০-র সাফল্য সমগ্র বিশ্বে ভারতের ভূমিকাকে শক্তিশালী করেছে। সরকার লাখ লাখ যুবককে সরকারি চাকরি দিয়েছে। নারী শক্তি আইন লোকসভা, রাজ্যসভায় মহিলাদের অংশগ্রহণ বাড়াবে। বহু বছর ধরে রাম মন্দির নির্মাণের প্রতীক্ষা ছিল। কিন্তু এখন তা সম্পূর্ণ হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: সুজিত-ঘনিষ্ঠ নিতাইকে তলব ইডির, সিবিআই দফতরে হাজিরা দেবরাজের

    রাষ্ট্রপতি বলেন, “২৫ কোটি ভারতীয় দারিদ্রসীমা থেকে বেরিয়ে এসেছে। তিন তালাকের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন করেছে সরকার। উজ্জ্বলা প্রকল্পে ২.৫ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। দরিদ্রদের সস্তায় রেশন দিতে ২০ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। আয়ুষ্মান যোজনায় বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কিডনির রোগীদের জন্য  ডায়ালিসিসের সুবিধা দেওয়া হয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Women Farmers: বছরে মিলবে ১২ হাজার টাকা! মহিলা কৃষকদের নগদ বৃদ্ধির ভাবনা কেন্দ্রের 

    Indian Women Farmers: বছরে মিলবে ১২ হাজার টাকা! মহিলা কৃষকদের নগদ বৃদ্ধির ভাবনা কেন্দ্রের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে মহিলা চাষিদের (Indian Women Farmers) উপহার দিতে চলেছে মোদি সরকার (Modi Government)। মহিলা কৃষকদের নগদ অনুদান বাড়িয়ে ১২,০০০ টাকা করা হতে পারে। শীঘ্রই এই ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রী কিসান সম্মান নিধি (Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi) প্রকল্পে এখন সরকার দেশের সব কৃষককেই বছরে ৬০০০ টাকা দেয়। 

    কেন্দ্রের ভাবনা

    সূত্রের খবর, মহিলা কৃষকদের (Indian Women Farmers) পিএম কিষাণ সম্মান নিধির টাকা দ্বিগুণ করতে চলেছে মোদি সরকার।  আগামী ১ ফেব্রুয়ারির অন্তর্বর্তী বাজেটে এই ঘোষণা করতে পারেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। এই সিদ্ধান্তের ফলে সরকারের ওপর প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত দায় বর্তাবে। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি (Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi) দেওয়ার ঘোষণা করেছিল সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের সংখ্যা বলছে, বর্তমানে দেশের ১১ কোটি কৃষক এই প্রকল্প থেকে উপকৃত হচ্ছেন। এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্পের মাধ্যমে নভেম্বর পর্যন্ত ১৫টি কিস্তিতে ২.৮১ লক্ষ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

    নারী শক্তিকে প্রাধান্য

    দেশে সব ক্ষেত্রে মহিলাদের (Indian Women Farmers) ভূমিকাকে গুরুত্ব দিচ্ছে মোদি সরকার। কিষাণ সম্মান নিধি বৃদ্ধি হলে এর থেকে মহিলা কৃষকরা আরও বেশি উপকৃত হবেন। এতে তাদের অর্থনৈতিক শক্তিও বাড়বে। এতে গ্রামীণ এলাকায় মহিলারা আত্মনির্ভর হবে। বর্তমানে দেশে ২৬ কোটি কৃষক রয়েছে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১৪২ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে মহিলাদের সংখ্যা প্রায় ৬০ শতাংশ। যদিও মাত্র ১৩ শতাংশই মহিলা জমির মালিক। এই মহিলাদের স্বনির্ভর করার জন্যই মোদি সরকারের এই উদ্যোগ।

    আরও পড়ুন: আত্মনির্ভর ভারতের জয়গান, মলদ্বীপকে জবাব অমিতাভ-সেওয়াগের

    কৃষকদের জন্য নানা উদ্যোগ

    ভারতের কৃষকরা দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। তাই কৃষকদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা প্রদানের লক্ষ্যে মোদি সরকার একাধিক প্রকল্প নিয়ে এসেছে। তার মধ্যে অন্যতম প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান (Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi)। এছাড়া কৃষকদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে মোদি সরকার প্রধানমন্ত্রী কিষাণ মানধন যোজনা চালু করেছে। এই প্রকল্পের অধীনে, ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সি ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকরা প্রতিমাসে ৫৫ টাকা থেকে ২০০ টাকা জমা করতে পারবেন। সরকারও প্রতি মাসে সমান পরিমাণ অর্থ জমা করবে। ৬০ বছর বয়সে, একজন কৃষক প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা করে পেনশন পাবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    PM Modi: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ঘোরতর দক্ষিণপন্থী। আর তাঁর প্রশস্তি গাওয়া হয়েছে যে দেশে, সেই দেশটি কট্টর বামপন্থী। আসলে উন্নয়নের বোধহয় কোনও পন্থা নেই! কেবল তাই নয়, ভারতের প্রতিবেশী এই দেশটি সদা সর্বদা ব্যস্ত ভারতেরই ক্ষতি করতে। ফেরা যাক আসল কথায়।

    চিনের প্রতিবেদনে মোদি-স্তুতি

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রশংসা করে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে চিনের পত্রিকা ‘গ্লোবাল টাইমসে’ (Global Times)। প্রতিবেদনটিতে মোদির অর্থনৈতিক, সামাজিক শাসন ও বিদেশনীতির ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জমানায় অর্থনৈতিক, সামাজিক শাসন ও বিদেশনীতির ক্ষেত্রে ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভারত কৌশলগতভাবে আরও আত্মবিশ্বাসী ও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ভারত তাদের নিজস্ব একটি ব্যাখ্যাও তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।

    মোদির সাফল্য

    লাল পার্টির দেশ চিনে সংবাদপত্রও রয়েছে রাষ্ট্রের অধীনে। প্রতিবেদনটি যিনি লিখেছেন, তিনি সাংহাইয়ের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের ডিরেক্টর ঝাং জিয়াডং। প্রতিবেদনটিতে (Global Times) গত চার বছরে ভারতের উল্লেযোগ্য সাফল্যগুলি তুলে ধরা হয়েছে। ভারতের শক্তপোক্ত অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, শাসন ব্যবস্থার উন্নতি এবং চিন-সহ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রতি মনোভাবের পরিবর্তনেরও ভূসয়ী প্রশংসা করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনটিতে। প্রতিবেদক লিখেছেন (PM Modi), “চিন ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা নিয়ে আলোচনা করার সময় ভারতীয় প্রতিনিধিরা আগে প্রাথমিকভাবে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা কমাতে চিনের পদক্ষেপের ওপর দৃষ্টি দিতেন। কিন্তু এখন তারা ভারতের রফতানি সম্ভাবনার ওপর বেশি জোর দিচ্ছেন।”

    আরও পড়ুুন: “ক’জন ভিআইপি রয়েছেন? কী কী সুবিধা পাচ্ছেন?’’ এসএসকেএমের জবাব তলব হাইকোর্টের

    ঝাং জিয়াডং লিখেছেন, “রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভারতীয় বৈশিষ্ট্য তুলে ধরার জন্য পশ্চিমের সঙ্গে তার গণতান্ত্রিক ঐক্যমত্যের ওপর জোর দেওয়া থেকে সরে এসেছে ভারত। বর্তমানে গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভারতীয় উৎসের ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে।” প্রতিবেদক লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় বসার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, রাশিয়া ও অন্যান্য দেশ এবং আঞ্চলিক সংস্থাগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্ককে উন্নীত করে বহু সংখ্যাবদ্ধ কৌশলের পক্ষে সওয়াল করছেন তিনি (PM Modi)। ভারতের বহু ভারসাম্য থেকে বহু সারিবদ্ধতায় স্থানান্তরিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে মাত্র ১০ বছরেরও কম সময়ে। (এই সময়টাই মোদির আমল।) আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসে এমন পরিবর্তনের গতি খুব কমই দেখা যায়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share