Tag: Modi

Modi

  • Amit Shah: “সমবায় ক্ষেত্রকে গতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টা,” বললেন অমিত শাহ

    Amit Shah: “সমবায় ক্ষেত্রকে গতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টা,” বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টা দেশের সমবায় ক্ষেত্রকে গতি দিয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে এই ক্ষেত্রের গুরুত্বকে তুলে ধরেছে।” শনিবার কথাগুলি বললেন (Modi Govt) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    কী বললেন শাহ (Amit Shah)

    এদিন পুণেতে জনতা সহকারী ব্যাংক লিমিটেডের হীরক জয়ন্তী উৎসবের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন তিনি। সেখানেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার ভারতের সমবায় ক্ষেত্রকে বাজারের উপযোগী করে তুলেছে।” সমবায় সেক্টরকে উন্নত প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়ার অনুরোধও জানান তিনি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “গত তিন বছরে কেন্দ্র দেশজুড়ে সমবায় আন্দোলনকে গতি দেওয়ার জন্য কাজ করেছে। আমরা ভারতের সমবায় খাতের মডেলটিকে বাজারজাত করার উপযোগী করে তুলেছি। আমরা একটি সমবায় বিশ্ববিদ্যালয় বিল আনার মাধ্যমে সমবায় শিক্ষাকে শক্তিশালী করছি।”

    সমবায় খাতকে দিশা দেখিয়েছেন মোদি

    তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদী সমবায় খাতকে দিশা দেখিয়েছেন এবং সমবায় ক্ষেত্রে নতুনত্ব আনার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন (Amit Shah)।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি জাতির সামনে দুটি সংকল্প নিয়েছেন – ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি সম্পূর্ণ উন্নত দেশ হিসাবে গড়ে তোলা এবং ২০২৭ সালের মধ্যে দেশকে ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত করা। সমবায় খাতের উন্নয়ন ছাড়া এই সংকল্পগুলি অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।” তিনি বলেন, “প্রত্যেক ব্যক্তির উন্নয়ন এবং প্রতিটি ঘরের সমৃদ্ধি না হলে, এই দুটি সংকল্প বাস্তবায়িত নাও হতে পারে।”

    শাহ বলেন, “প্রতিটি ব্যক্তিকে তাদের দক্ষতা অনুযায়ী কাজ দেওয়া এবং দেশের উন্নয়নের সঙ্গে তাদের সংযুক্ত করা, যাতে প্রতিটি পরিবার সমৃদ্ধ হয়, তা কেবলমাত্র সমবায় আন্দোলনের মাধ্যমেই সম্ভব।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি গত ১০ বছরে (Modi Govt) দেশের কোটি কোটি মানুষকে অনেক মৌলিক সুবিধা দিয়েছেন। এখন, এই মানুষগুলো ভারতের উন্নয়নে অবদান রাখতে চান (Amit Shah)।”

  • Trump Modi: “ট্রাম্পের সঙ্গে মোদির কেমিস্ট্রি খুব ভালো”, বললেন জয়শঙ্কর

    Trump Modi: “ট্রাম্পের সঙ্গে মোদির কেমিস্ট্রি খুব ভালো”, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ট্রাম্পের সঙ্গে মোদির কেমিস্ট্রি খুব ভালো।” শনিবার কথাগুলি বললেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Trump Modi) আমেরিকা সফর খুব ভালো হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। চলতি মাসেই দুদিনের সফরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন জয়শঙ্কর? (Trump Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর এই সফর সম্পর্কে জয়শঙ্কর বলেন, “আমি এটা আমার পুরো জীবন ধরে করে আসছি, তাই আমার কিছু রেফারেন্স পয়েন্ট আছে এবং তুলনামূলক মূল্যায়নের জন্য কিছু অভিজ্ঞতাও রয়েছে। আমি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতার সঙ্গে বলব, আমার মনে হয়েছে, সফরটি খুব ভালো হয়েছে।” বিদেশমন্ত্রী বলেন, “লোকেরা জানে যে প্রধানমন্ত্রী মোদি একজন খুব শক্তিশালী জাতীয়তাবাদী এবং তিনি সেই জাতীয়তাবোধকে বিকিরণ করেন।”

    ট্রাম্প-প্রশস্তি

    ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সম্পর্কে তিনি বলেন, “ট্রাম্প একজন আমেরিকান জাতীয়তাবাদী। আমার মনে হয় অনেকভাবে জাতীয়তাবাদীরা একে অপরকে সম্মান করেন। তাঁরা খুব স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি রাখেন। তাঁরা তাঁদের দেশের জন্য কাজ করেন, ট্রাম্প স্বীকার করেন যে মোদি ভারতের জন্য কাজ করছেন, মোদিও স্বীকার করেন যে ট্রাম্প আমেরিকার জন্য কাজ করছেন (Trump Modi)।” জয়শঙ্কর বলেন, “আমি অনুভব করেছিলাম… রসায়নটি (মোদি-ট্রাম্পের) ভালো ছিল। আবারও, ট্রাম্প কিছুটা অস্বাভাবিক, বিশ্বে অনেক অন্যান্য নেতা রয়েছেন, যাঁদের সঙ্গে তাঁর ইতিবাচক ইতিহাস নেই। কিন্তু মোদিজির ক্ষেত্রে বিষয়টি তা নয়। তিনি (ট্রাম্প) ভারতে দুর্দান্ত একটি সফর করেছিলেন, যা তিনি মনে রেখেছিলেন।”

    জয়শঙ্কর এদিন ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের ওপর একটি ছবির বইয়ের উল্লেখ করেন। বলেন, “তাঁকে জানানো হয়েছিল যে ট্রাম্প নিজেই তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ছবি বেছে নিয়েছিলেন। বেশিরভাগ ছবিই ছিল ভারত সম্পর্কে।এতে ২০২০ সালে তাঁর সফরের সময় আমেদাবাদের মোতেরা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ‘নমস্তে ট্রাম্প’ ইভেন্টের একটি ছবিও ছিল।” ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মনে হয় আমেরিকার স্বার্থ সম্পর্কে একটি দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে, তিনি কী চান এবং আমাদের সঙ্গে সম্পর্ক থেকে কী চান। আমাদেরও একই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। আমরাও আমেরিকার সঙ্গে সুযোগ এবং চাহিদা নিয়ে কথা বলছি (S Jaishankar)। তাই আমি মনে করি, এ নিয়ে খুব খোলামেলা আলোচনা হয়েছে এবং আমি বলতেই পারি, এটি খুব ভালো মনোভাব, আন্তরিকতা এবং সৌহার্দ্যের সঙ্গে পরিচালিত হয়েছে (Trump Modi)।”

  • JP Nadda: “সেঙ্গোল জাদুঘরে রেখেছিলেন নেহরু, সংসদে স্থাপন করেছেন মোদি”, বললেন নাড্ডা

    JP Nadda: “সেঙ্গোল জাদুঘরে রেখেছিলেন নেহরু, সংসদে স্থাপন করেছেন মোদি”, বললেন নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসেবে চোল যুগের সেঙ্গোলকে জাদুঘরে রেখে দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বৈদিক প্রথা অনুযায়ী এটিকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন নয়া সংসদ ভবনে।” শুক্রবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)।

    নেহরুকে নিশানা নাড্ডার (JP Nadda)

    কাশী-তামিল সংঘম ৩.০-তে বক্তব্য রাখতে গিয়ে নাড্ডা বলেন, “স্বাধীনতার সময়, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সেঙ্গোল, যা ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক, সেটিকে জাদুঘরে রেখে দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বৈদিক ঐতিহ্য অনুযায়ী এটিকে নতুন সংসদ ভবনে স্থাপন করেছেন। পূর্ব হোক বা পশ্চিম, উত্তর হোক বা দক্ষিণ — প্রধানমন্ত্রী মোদি সারা দেশে সাংস্কৃতিক ঐক্য বজায় রাখার জন্য বহু চেষ্টা করেছেন।” প্রসঙ্গত, রূপার তৈরি ও সোনার প্রলেপযুক্ত সেঙ্গোল, যাকে প্রধানমন্ত্রী মোদি ২০২৩ সালে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন, যা সংসদ সদস্যদের অনুপ্রাণিত করে চলেছে, সেটি দিল্লির নতুন সংসদ ভবনে স্থান পাওয়ার আগে এলাহাবাদ মিউজিয়ামের নেহরু গ্যালারিতে সংরক্ষিত ছিল।

    মোদি-স্তুতি

    নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, “কাশী-তামিল সংঘম, কাশী-তেলুগু সংঘম এবং সৌরাষ্ট্র-তামিল সংঘম হল সেই প্রচেষ্টার উদাহরণ, যা প্রধানমন্ত্রী দেশকে ঐক্যের সুতোর মধ্যে বাঁধার জন্য করেছেন।” তিনি বলেন, “এই ধরনের প্রচেষ্টা দেশের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং ভাষাগুলিকে সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করে। কাশী-তামিল সংঘমকে দুটি সংস্কৃতির মিলন হিসেবে বর্ণনা করে নাড্ডা বলেন, “এই অনুষ্ঠানটি দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ভারতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের সুতোর দ্বারা গেঁথে পরিকল্পিত হয়েছে।” তিনি বলেন, ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’ উদ্যোগকে মাথায় রেখে ২০২২ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কাশী-তামিল সংঘম শুরু করেছিলেন।

    বিজেপি প্রধান মনে করিয়ে দেন, সুব্রহ্মণ্যম ভারতী, আদিভীরা পাণ্ড্যন এবং অগস্ত্য ঋষির প্রচেষ্টার কথা, যাঁরা দেশের ঐক্যকে মজবুত করতে কাজ করেছিলেন। বক্তব্য শেষে নাড্ডা বিভিন্ন মন্ত্রক আয়োজিত কাশী-তামিল সংঘম উদ্যোগের প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন (PM Modi) এবং সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রক আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে পুজোও দেন তিনি (JP Nadda)।

  • RSS: “আরএসএস বটবৃক্ষের মতো, আমার মতো লাখো মানুষকে দেশেপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করেছে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    RSS: “আরএসএস বটবৃক্ষের মতো, আমার মতো লাখো মানুষকে দেশেপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করেছে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আরএসএস (RSS) বটগাছের মতো। আমার মতো লাখ লাখ মানুষকে দেশপ্রেমের মন্ত্রে উদ্ধুব্ধ করেছে।” কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি(PM Modi)। শুক্রবার দিল্লিতে তিন দিন ব্যাপী ৯৮তম অখিল ভারতীয় মারাঠি সাহিত্য সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি আরএসএসকে তুলনা করেন বটবৃক্ষের সঙ্গে। তিনি বলেন, “এই সংগঠন (আরএসএস) ভারতের মহান ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে নয়া প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য এক পবিত্র সাংস্কৃতিক অনুশীলন করে আসছে।” প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মঞ্চে ছিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ এবং এনসিপি (এসপি) সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (RSS)

    প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন, আরএসএসের জন্যই তিনি মারাঠি সংস্কৃতি ও ভাষার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছেন। তিনি বলেন, “মহারাষ্ট্রের মাটিতেই মারাঠিভাষী এক মহাপুরুষ একশো বছর আগে আরএসএসের বীজ বপন করেছিলেন। আজ তা বটবৃক্ষের মতো শতবর্ষ পালন করছে। বেদ থেকে বিবেকানন্দ পর্যন্ত ভারতের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি নয়া প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার সংস্কার যজ্ঞ চালাচ্ছে। এ নিয়ে গর্ব বোধ করতে হবে।”

    আরএসএস-স্তুতি

    এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমার মতো লাখো মানুষকে (RSS) দেশের জন্য বাঁচার প্রেরণা জুগিয়েছে আরএসএস।” তিনি বলেন, “এই সম্মেলন এমন একটা সময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের অভিষেকের ৩৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে, যখন পুণ্যশ্লোক অহল্যাবাই হোলকারের ৩০০তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হচ্ছে, এবং বাবাসাহেব অম্বেডকরের প্রচেষ্টায় গঠিত সংবিধান তার ৭৫তম বছরে পদার্পণ করেছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা এই গর্বও অনুভব করব যে মহারাষ্ট্রের মাটিতেই এক মহান মারাঠি ভাষাভাষী ব্যক্তি ১০০ বছর আগে আরএসএসের বীজ বপন করেছিলেন।” তিনি বলেন, “আমার সৌভাগ্য যে আমার মতো লক্ষ লক্ষ মানুষ আরএসএসের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করার শিক্ষা পেয়েছে।” মারাঠি ভাষার ক্লাসিক্যাল ভাষার মর্যাদা পাওয়া প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কোটি কোটি মানুষ এই মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা (PM Modi) করছিলেন। আমি একে আমার জীবনের একটি মহান মাইলফলক বলে মনে করি (RSS)।”

  • Modi Script: “মোদি লিপি শিখলে কাজের সুযোগ রয়েছে”, বললেন গবেষক মাহেশ

    Modi Script: “মোদি লিপি শিখলে কাজের সুযোগ রয়েছে”, বললেন গবেষক মাহেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি লিপি (Modi Script) শিখলে কাজের সুযোগ রয়েছে। মোদি লিপি পড়লে ইতিহাস (Glorious History) সম্পর্কে আরও গভীরভাবে জানা যাবে। ১৯৫০ সালের আগে স্কুলে পড়ানোও হত মোদি লিপি। ১৮৮৮ সালের মোদি লিপিতে লেখা একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর পাঠ্যবই এখনও পাওয়া যায়। মহারাষ্ট্রের গৌরবময় ইতিহাসও মোদি লিপিতে লেখা।” কথাগুলি বললেন মোদি লিপির বিশেষজ্ঞ মাহেশ জোশী। মোদি লিপির ওপর কর্মশালার আয়োজন করতে তিনি পুনে থেকে বদর্ভের অমরাবতী যাত্রা করেন।

    মোদি লিপি নিয়ে কী বললেন গবেষক? (Modi Script)

    এই কর্মশালার আয়োজন হয়েছিল ভগবান শিবাজিরাও পাটিল কলেজে। মাহেশ বলেন, “অনেকে মোদিকে একটি ভাষা বলে মনে করেন। তবে এটি ভুল ধারণা। মোদি কখনওই একটি ভাষা ছিল না। এটি ছিল একটি লিপি।” তিনি বলেন, “যদি আপনি মোদি লিপি পড়েন, তবে বুঝতে পারবেন মোদি লিপির প্রতিটি শব্দই মারাঠি ভাষায় বিদ্যমান। মোদি লিপির ইতিহাস ৭০০ বছরের পুরানো। এটি যাদব রাজবংশের সময় থেকে প্রচলিত রয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই লিপি পরিবর্তিত হয়ে আরও পরিশুদ্ধ হয়েছে। যাদব যুগের নথিপত্র অবশ্য এখন আর পাওয়া যায় না।”

    মোদি লিপি

    জোশী বলেন, “ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ যুগের চিঠিগুলি এখনও পাওয়া যায়। তবে সেগুলি আসল রূপে নেই। কারণ ব্রিটিশরা রায়গড় দুর্গের একটি জায়গায় আগুন লাগিয়ে দেয়। এই দুর্গটি ছিল ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের রাজধানী।” তিনি বলেন, “মোদি লিপির (Modi Script) বেশিরভাগ নথি পেশওয়া যুগ থেকে পাওয়া যায়। পেশওয়ারা মোদি লিপিকে রাজ্যের ভাষার মর্যাদা দিয়েছিলেন। তাই তাদের যুগের বহু নথি পাওয়া যায়। শুধুমাত্র পুনেতেই প্রায় পাঁচ কোটি মেলে। মুম্বই, নাগপুর এবং ছত্রপতি সম্ভাজিনগরেও মোদি লিপির নথি পাওয়া যায়।”

    তিনি বলেন, “কিছু পরিবারও আছে, যাদের কাছে এখনও মোদি লিপির নথি সংরক্ষিত রয়েছে। ১৮৮৮ সালের মোদী লিপির দ্বিতীয় স্ট্যান্ডার্ড পাঠ্যপুস্তকটি এখনও পাওয়া যায়।” তিনি বলেন, “মরাঠাদের শাসনকালে মোদী লিপির মাধ্যমে বার্তা আদান-প্রদান করা হত। ওই সময় মোদি লিপি গোপন লিপি হিসেবে ব্যবহৃত হত।” মাহেশ বলেন, “একজন রুশ অধ্যাপক পেচাকাভ, নেদারল্যান্ডসের ম্যাডাম এলিজাবেথ এবং অন্যান্য দেশের মানুষ ভারতে এসে মোদি লিপি শিখেছিলেন। উইলিয়াম কেরি ১৮১৮ সালে মোদি (Glorious History) থেকে ইংরেজি ভাষার একটি অভিধানও তৈরি করেছিলেন (Modi Script)।”

  • PM Modi: “দিল্লিকে বিকশিত ভারতের রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “দিল্লিকে বিকশিত ভারতের রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গত দশ বছরে দিল্লি যে সরকার দেখেছে, তা বিপর্যয়ের (AAP) চেয়ে কম কিছু নয়।” রবিবার দিল্লির রোহিণীর জাপানিজ পার্কে ‘পরিবর্তন র‍্যালি’-তে ভাষণ দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই সভায় বিজেপিকে একটা সুযোগ দেওয়ার আবেদনও জানান তিনি।

    বিকশিত ভারতের রাজধানী (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা দিল্লিকে বিকশিত ভারতের রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমি দিল্লির জনগণের কাছে আবেদন করছি যে দিল্লির উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য বিজেপিকে একটি সুযোগ দিন। দিল্লিকে উন্নত করতে পারে কেবল বিজেপি।” এর পরেই তিনি বলেন, “গত দশ বছরে দিল্লি যে সরকার দেখেছে, তা বিপর্যয়ের চেয়ে কম কিছু নয়। এখন দিল্লিতে শুধু শোনা যায়, ‘আপ-দা’ (বিপর্যয়) নয় সহ্য করব, বদলে দেব। দিল্লি উন্নয়ন চায় এবং দিল্লির জনগণ বিজেপির ওপর আস্থা রাখে।”

    দিল্লির অবদান অপরিহার্য

    প্রধানমন্ত্রী জানান, তিনি হাজার হাজার কোটি টাকার উন্নয়নমূলক কাজ উদ্বোধন করার পরে এই জনসভায় বক্তব্য রাখতে এসেছেন। আগামী পঁচিশ বছর সমগ্র দেশের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং বিকশিত ভারত মিশনে দিল্লির অবদান অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তিনি বলেন, “আমি এখানে হাজার হাজার কোটি টাকার দিল্লির উন্নয়ন প্রকল্পগুলির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন এবং উদ্বোধন করার পরেই এসেছি। আমরা এখন ২০২৫ সালে আছি। আগামী ২৫ বছর দিল্লি এবং পুরো দেশের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ২৫ বছর ভারত একটি বিকশিত ভারত (Viksit Bharat) হিসেবে গড়ে তোলার সাক্ষী হবে। আমরা এর অংশ হব। এই বছরগুলি ভারতকে আধুনিকায়নের নতুন যুগে নিয়ে যাবে। শীঘ্রই সেই সময় আসছে যখন ভারত বিশ্বের তৃতীয় অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠবে, এবং দিল্লির অবদান এর জন্য অপরিহার্য।”

    আরও পড়ুন: মহাত্মা গান্ধীকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য, গায়ক অভিজিৎকে আইনি নোটিশ

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “মানুষ বিজেপিকে বিশ্বাস করে। কারণ এটি এমন একটি দল যা সুশাসনে বিশ্বাস করে। বিজেপি প্রতিটি নাগরিকের উন্নয়ন ও কল্যাণের জন্য নিবেদিত।” তিনি বলেন, “দিল্লিতে এখন কেবল একটাই আওয়াজ প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। ‘আপনি অন্যায় সহ্য করবেন না, পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী।’ এখন (AAP) দিল্লি উন্নয়নের জমি চায় এবং আমি আনন্দিত যে দিল্লি বিজেপির ওপর আস্থা রাখে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

  • Jim Rogers: “মোদি অনেক ভালো কাজ করেছেন”, বললেন আন্তর্জাতিক লগ্নিকারী জিম রজার্স

    Jim Rogers: “মোদি অনেক ভালো কাজ করেছেন”, বললেন আন্তর্জাতিক লগ্নিকারী জিম রজার্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি (PM Modi) সাহেব অনেক ভালো কথা বলেছেন এবং তিনি কিছু ভালো কাজ করেছেন।” কথাগুলি বললেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারী জিম রজার্স (Jim Rogers)। গ্লোবাল বাজার বিশ্লেষণে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিভঙ্গির জন্যও পরিচিত তিনি। তিনি ভারতের প্রবৃদ্ধি এবং গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশের উন্নতির বিষয়ে তাঁর দক্ষতা এবং কৌশলগত অন্তর্দৃষ্টির জন্যও সুপরিচিত।

    আশাবাদী রজার্স (Jim Rogers)

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতের অর্থনৈতিক গতিপথ নিয়ে আশা প্রকাশ করেন রজার্স। গত দশকে সরকারের প্রচেষ্টার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি। ভারতের অর্থনৈতিক শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে ধারণা পরিবর্তনের ইঙ্গিতও দিয়েছেন তিনি। রজার্স বলেন, “অনেক দশক ধরে দিল্লি অনেক ভালো বিষয় নিয়ে কথা বলেছে। কিন্তু তারা সত্যিই তা বাস্তবে প্রয়োগ করেনি। আমার কখনও মনে হয়নি যে দিল্লি অর্থনীতি বুঝেছে এবং কী হওয়া উচিত, তা উপলব্ধি করেছে।”

    কী বললেন রজার্স?

    রজার্স বর্তমান সরকারের অধীনে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি (Jim Rogers) বলেন, ‘‘এখন, জীবনে প্রথম বারের মতো আমি মনে হচ্ছে যে, দিল্লি এটা (অর্থনীতি) বুঝছে এবং তারা সত্যিই এটি বাস্তবায়ন করতে চায়, এবং পরিস্থিতি আরও ভালো হবে।’’ তিনি ভারতের অর্থনৈতিক সংস্কার ও প্রবৃদ্ধি কৌশল সম্পর্কে নতুন করে আশার আলোর কথা শোনান। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে মোদি সরকার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সংস্কার বাস্তবায়ন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে পণ্য ও পরিষেবা কর, দেউলিয়া ও দেউলিয়া আইন, এবং ব্যবসা পরিচালনা উন্নত করার লক্ষ্যে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ।

    আরও পড়ুন: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    মোদি সরকারের এই সব পদক্ষেপের সুফলও ফলেছে। ২০১৪ সালের আগে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারত। মোদি জমানায় সেই দেশই উঠে এসেছে পাঁচ নম্বরে। দীর্ঘকাল এই জায়গাটা ধরে রেখেছিল ব্রিটেন। সেই রাজার দেশকে নীচে নামিয়ে পঞ্চম স্থানটি দখল করেছে মোদির (PM Modi) ভারত। বিশেষজ্ঞদের মতে, অচিরেই ভারত উঠে আসবে ওই তালিকার তিন নম্বরে (Jim Rogers)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবারের যত্ন নেওয়া, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা এবং একটি ভালো সামাজিক জীবন যাপন করা — ওড়িশায় দলীয় নেতা-কর্মীদের এই তিন মন্ত্র দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুক্রবার বিজেপির বিধায়ক, সাংসদ এবং রাজ্যের দলীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে ঘণ্টা দুয়েক ধরে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি এই বার্তা দেন। এদিন বৈঠকে প্রথমেই প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত নেতাদের জিজ্ঞেস করেন সম্প্রতি কে কে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বেশিরভাগ নেতাই বলেন, তাঁরা কোভিড-১৯ অতিমারির সময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কোভিড-সম্পর্কিত বিষয়ে নয়, অন্য কোনও অসুস্থতার কারণে।”

    কী জানতে চাইলেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী আরও জানতে চান, ব্যস্ত রাজনৈতিক সময়সূচির মধ্যেও তাঁরা কি নিজেদের পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের যত্ন নেন। বৈঠকে উপস্থিত এক বিজেপি নেতা বলেন, “আমাদের সবচেয়ে বেশি ছুঁয়ে গিয়েছিল যখন তিনি জানতে চাইলেন, আমাদের যদি অবিবাহিত বোন থাকে এবং তাদের বিয়ে দেরি হচ্ছে, তবে এর কারণ কি আমরা পরিবারকে যথেষ্ট সময় দিচ্ছি না। প্রধানমন্ত্রী আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন, রাজনীতি থেকে কিছুদিনের জন্য বিরতি নিয়ে পরিবারের প্রতি আমাদের দায়িত্ব পালন করতে। তিনি আমাদের বলেন, রাজনৈতিক অঙ্গীকার ও দায়িত্বের আগে পরিবারকে অগ্রাধিকার দিতে।”

    কী বলছেন বিজেপি নেতা?

    অন্য এক বিজেপি নেতা বলেন, “আমরা কখনওই আশা করিনি যে তিনি (PM Modi) বৈঠকটি এতটা ইনফরমাল করবেন। তিনি অভিভাবকের মতো কথা বলেছেন। এটি মূলত একটি ইনফরমাল আলোচনা ছিল।” এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জনগণের মনোযোগ সবসময় আপনাদের দিকে থাকে, কারণ আপনারা তাঁদের নির্বাচিত প্রতিনিধি। আপনাদের ওপর সব সময় নজর রাখা হয়। তাই জনগণের সঙ্গে আচরণ করার সময় বিশেষ করে সামাজিক মাধ্যমের যুগে আরও সতর্ক থাকতে হবে। আপনি যা বলবেন, তা বলার আগে চিন্তা করুন। আপনার একটি ছোট ভুলের বড় মাশুল আপনাকে দিতে হতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘‘দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন বিরোধীরা’’, ওড়িশায় তীব্র আক্রমণ মোদির

    গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নিজের অভিজ্ঞতাও এদিন শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “রাজ্যে মেয়েদের শিক্ষা দেশের মধ্যে ২০তম স্থানে ছিল। আমি এটিকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলাম। আমি আমার মন্ত্রিসভার সহকর্মীদের একত্রিত করেছিলাম। বিধায়ক ও দলীয় কর্মীরা সেই সব গ্রামে গিয়েছিলেন, যেখানে মেয়েদের স্কুল ছেড়ে দেওয়ার হার খুব বেশি ছিল। আমাদের প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ হয়েছিল (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদাত্ত কণ্ঠে দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার ‘মন কি বাতে’র (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন আইডিয়া নিয়ে চিন্তাভাবনা করে, তখন স্পষ্ট ফল পাওয়া যায়।”

    এনসিসি দিবস (PM Modi)

    রবিবার ছিল এনসিসি দিবস। এদিনই ছিল ‘মন কি বাতে’র ১১৬ তম পর্বের অনুষ্ঠানও। এই অনুষ্ঠানেই ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁর অমূল্য অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেন, যখন তিনি এসিসি ক্যাডেট ছিলেন। তিনি বলেন, “কর্পস যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবার মানসিকতা গড়ে তোলে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ এনসিসি দিবস। এনসিসি আমাদের স্কুল এবং কলেজের দিনগুলির কথা মনে করিয়ে দেয়। আমিও একজন এনসিসি ক্যাডেট ছিলাম। তাই আমি পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, এখান থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা আমার জীবনে অমূল্য।”

    তিনি বলেন, “এনসিসি যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবা প্রদানের মানসিকতা তৈরি করে। বিপর্যয়, বন্যা বা কোনও দুর্ঘটনা যাই হোক না কেন, এনসিসি ক্যাডেটরা সব সময় সেখানে উপস্থিত থাকেন। ২০২৪ সালে, দুই মিলিয়নেরও বেশি যুব এনসিসির অংশ রয়েছে। আগে যেখানে এনসিসিতে প্রায় ২৫ শতাংশ মেয়ে ক্যাডেট ছিল, এখন তা বেড়ে হয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ।”

    তিনি (PM Modi) জানান, আগামী ১১-১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে চলা বিকশিত ভারত ইয়াং লিডারস ডায়ালগ-এ সারা দেশ থেকে প্রায় ২০০০ যুবক অংশগ্রহণ করবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে যুবসমাজের বড় ভূমিকা রয়েছে। যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা করে, তখন আমরা অবশ্যই দৃঢ় ফল পাই। স্বামী বিবেকানন্দের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী, যা যুব দিবস হিসেবেও উদযাপিত হয়। জানুয়ারি ১১-১২ তারিখে দিল্লির ভারত মণ্ডপমে একটি বড় পরিসরের যুব ভাবনার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হতে চলেছে, যা ‘বিকশিত ভারত ইয়াং লিডার্স ডায়ালগ’ নামে পরিচিত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২০০০ যুবক এতে অংশ নেবে। ১ লক্ষ যুবককে (Mann Ki Baat) রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত করতে বিশেষ ক্যাম্পেইনেরও আয়োজন করা হবে (PM Modi)।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদাত্ত কণ্ঠে দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার ‘মন কি বাতে’র (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন আইডিয়া নিয়ে চিন্তাভাবনা করে, তখন স্পষ্ট ফল পাওয়া যায়।”

    এনসিসি দিবস (PM Modi)

    রবিবার ছিল এনসিসি দিবস। এদিনই ছিল ‘মন কি বাতে’র ১১৬ তম পর্বের অনুষ্ঠানও। এই অনুষ্ঠানেই ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁর অমূল্য অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেন, যখন তিনি এসিসি ক্যাডেট ছিলেন। তিনি বলেন, “কর্পস যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবার মানসিকতা গড়ে তোলে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ এনসিসি দিবস। এনসিসি আমাদের স্কুল এবং কলেজের দিনগুলির কথা মনে করিয়ে দেয়। আমিও একজন এনসিসি ক্যাডেট ছিলাম। তাই আমি পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, এখান থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা আমার জীবনে অমূল্য।”

    তিনি বলেন, “এনসিসি যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবা প্রদানের মানসিকতা তৈরি করে। বিপর্যয়, বন্যা বা কোনও দুর্ঘটনা যাই হোক না কেন, এনসিসি ক্যাডেটরা সব সময় সেখানে উপস্থিত থাকেন। ২০২৪ সালে, দুই মিলিয়নেরও বেশি যুব এনসিসির অংশ রয়েছে। আগে যেখানে এনসিসিতে প্রায় ২৫ শতাংশ মেয়ে ক্যাডেট ছিল, এখন তা বেড়ে হয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ।”

    তিনি (PM Modi) জানান, আগামী ১১-১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে চলা বিকশিত ভারত ইয়াং লিডারস ডায়ালগ-এ সারা দেশ থেকে প্রায় ২০০০ যুবক অংশগ্রহণ করবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে যুবসমাজের বড় ভূমিকা রয়েছে। যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা করে, তখন আমরা অবশ্যই দৃঢ় ফল পাই। স্বামী বিবেকানন্দের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী, যা যুব দিবস হিসেবেও উদযাপিত হয়। জানুয়ারি ১১-১২ তারিখে দিল্লির ভারত মণ্ডপমে একটি বড় পরিসরের যুব ভাবনার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হতে চলেছে, যা ‘বিকশিত ভারত ইয়াং লিডার্স ডায়ালগ’ নামে পরিচিত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২০০০ যুবক এতে অংশ নেবে। ১ লক্ষ যুবককে (Mann Ki Baat) রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত করতে বিশেষ ক্যাম্পেইনেরও আয়োজন করা হবে (PM Modi)।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share