Tag: mosque

mosque

  • VHP Gyanvapi Meeting: অযোধ্যার পর কাশী? জ্ঞানবাপী নীতি ঠিক করতে বৈঠকে ভিএইচপি

    VHP Gyanvapi Meeting: অযোধ্যার পর কাশী? জ্ঞানবাপী নীতি ঠিক করতে বৈঠকে ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী নিয়ে ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করা প্রয়োজন। তাই জুন মাসে হরিদ্বারে বসতে চলেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের(VHP) বৈঠক।  এই বৈঠকে যোগ দেবেন দেশ-বিদেশের সাধুরা। সেখানেই আলোচনা হবে জ্ঞানবাপী(Gyanvapi mosque)  নিয়ে।

    ফি বছর জুন মাসে অনুষ্ঠিত হয় বিশ্বহিন্দু পরিষদের বার্ষিক সভা(annul meeting)। এই সভায় দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এবারও জুনের ১০-১১ তারিখে হবে ওই সভা। এবার আলোচনায় গুরুত্ব পাবে জ্ঞানবাপী মসজিদ।

    বারাণসীতে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির(kashi Viswanath temple) চত্বরেই রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ। হিন্দুত্ববাদী একাধিক সংগঠনের দাবি, ঔরঙ্গজেবের শাসনকালে বিশ্বনাথের মন্দির ভেঙে তৈরি হয়েছে মসজিদ। পরে ওই চত্বরেই মন্দির পুনর্নিমাণ করেন রানি অহল্যাবাই। রয়ে যায় মসজিদও। প্রতিদিন নিয়ম করে মন্দিরে যেমন পুজো হয়, তেমনি পাঁচ ওয়াক্ত নমাজ পড়া হয় মসজিদেও। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের দাবি, যে জায়গায় মসজিদ রয়েছে, সেখানে এক সময় ছিল শৃঙ্গার গৌরীর মঠ। মসজিদের দেওয়ালে হিন্দুদের দেবদেবীর কয়েকটি মূর্তি রয়েছে বলেও দাবি ওই সংগঠনের। এর পরেই পুজোর অধিকার চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয় হিন্দুদের কয়েকটি সংগঠন। বারাণসী জেলা আদালত ঘুরে যে মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে।

    আরও পড়ুন : ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা মাদ্রাসা বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যোগীর

    সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে মসজিদ এলাকায় ভিডিওগ্রাফি করা হয়। একটি অংশের দাবি, ভিডিওগ্রাফিতে মসজিদের ওজুখানার জলাধারে মিলেছে শিবলিঙ্গ। যদিও মসজিদ কমিটির দাবি, শিবলিঙ্গ নয়, জলাধারে রয়েছে পুরানো ফোয়ারা। এরপরেই জেলাশাসককে ওজুখানার জলাধারে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। নমাজিরা যাতে নমাজ পড়তে পারেন, সেটাও ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন :জ্ঞানবাপী মামলার দুই বিচারপতি ছিলেন রামজন্মভূমি-বাবরি শুনানিতেও

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের সভাপতি অলোক কুমার(alok kumar) বলেন, বিশ্বহিন্দু পরিষদের একটি কেন্দ্রীয় গাইড বোর্ড রয়েছে। দেশের সাধু-সন্তরা এর সদস্য। জুন মাসের বৈঠকে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে তাঁরা আমাদের দিকনির্দেশা করবেন। প্রতি বছর জুন মাসে এই সভা হয় বলেও জানান তিনি। সভাপতি বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদের পথ দেখাতে অনুরোধ করব।তিনি বলেন, বিশ্বহিন্দু পরিষদ জ্ঞানবাপী সম্পর্কে আদালতের সিদ্ধান্তকে সম্মান করতে চলেছে। আমাদের সমাজ আদালতের সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ আস্থা রাখবে। আমরা আদালতের চূড়ান্ত নির্দেশের অপেক্ষা করব। তার পরেই হবে ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ।

     

  • Gyanvapi Masjid: অ্যাডভোকেট কমিশনারের অপসারণের দাবি তুলল জ্ঞানবাপী মসজিদ কমিটি

    Gyanvapi Masjid: অ্যাডভোকেট কমিশনারের অপসারণের দাবি তুলল জ্ঞানবাপী মসজিদ কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আদালত নিযুক্ত অ্যাডভোকেট কমিশনারকে (Advocate Commissioner) সরনোর দাবি তুলল কাশীর আঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি (Anjuman Intezamia Masjid committee)। শনিবার এ ব্যাপারে আদালতে আবেদনও জানিয়েছে তারা। আদালত অজয়কুমার মিশ্রকে অ্যাডভোকেট কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত করেছিল। তাঁর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলা হয়েছে মসজিদ কমিটির তরফে।

    বারাণসীর কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের পাশেই রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Masjid)। এখানে প্রতিদিন পাঁচবার নমাজ পড়েন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা। মসজিদ পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন আঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি। ১৯৯১ সালে বারাণসীর দায়রা আদালতে মসজিদ নিয়ে কয়েকটি আবেদন করা হয়েছিল। একটি আবেদনে দাবি করা হয়েছিল, মসজিদটি যে জায়গায় রয়েছে, সেখানে আগে বিশ্বেশ্বরের মন্দির ছিলন(mosque in Varanasi)। পুজো করা হত শৃঙ্গার গৌরীর। মুঘল শাসকরা মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি করে।

    তাই জ্ঞানবাপী মসজিদটি খালি করে তা হিন্দুদের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতেই শুরু হয়েছে জ্ঞানবাপী-শৃঙ্গার গৌরী কমপ্লেক্সে সমীক্ষা ও ভিডিওগ্রাফির কাজ। এই কাজ তদারকির জন্য আদালত অজয়কুমার মিশ্রকে অ্যাডভোকেট কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত করে। তাঁর বিরুদ্ধেই পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছেন মসজিদ কমিটির লোকজন।

    মসজিদ কমিটির অভিযোগ, সমীক্ষা চালানোর সময় মসজিদের বাইরে দুটি আবছা কিন্তু সুস্পষ্ট স্বস্তিক চিহ্ন তাঁরা দেখতে পেয়েছিলেন বলে কমিশনারের দলের ভিডিওগ্রাফাররা দাবি করেন। সমীক্ষক দলের মতে, স্বস্তিক চিহ্নগুলি সম্ভবত প্রাচীনকালে তৈরি হয়েছিল।

    এই দাবির পরেই শুরু হয় বিক্ষোভ। বিক্ষোভের মুখে পড়ে সমীক্ষার কাজ বন্ধ করে দেয় প্রশাসন। মসজিদ কমিটির দাবি, আদালত কমিশনার পক্ষপাতিত্ব করছেন। কমিটির তরফে জানানো হয়, আমরা কোর্ট কমিশনারকে সরানোর দাবি আদালতে জানিয়েছি। তিনি পক্ষপাতিত্ব করছেন। কোর্টে শুনানির পর যে রায় হবে, আমরা সেই মতো চলব।

     

  • Loudspeaker in mosques: মসজিদে লাউডস্পিকার ব্যবহার মৌলিক অধিকার নয়, পর্যবেক্ষণ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    Loudspeaker in mosques: মসজিদে লাউডস্পিকার ব্যবহার মৌলিক অধিকার নয়, পর্যবেক্ষণ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মসজিদে আজানের জন্য লাউডস্পিকারের ব্যবহার মৌলিক অধিকার নয়। শুক্রবার এ বিষয়ে শুনানি ছিল এলাহাবাদ হাইকোর্টে। সেখানেই এমনই পর্যবেক্ষণের কথা জানান হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। এদিন এহেন মামলা খারিজও করে দেওয়া হয়েছে এলাহাবাদ হাইকোর্টের তরফে। খাজির করে দেওয়া হয়েছে মসজিদে লাউডস্পিকার লাগানোর দাবিও।

    উত্তর প্রদেশের বদায়ুঁ জেলার ধোরানপুর গ্রামের নুরি মসজিদে লাউড স্পিকার লাগানোর অনুমতি চেয়ে জেলাশাসকের কাছে আবেদন জানানো হয়। মসজিদ কর্তৃপক্ষকে সেই অনুমতি দেননি জেলাশাসক। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন তাঁরা। ইরফান নামে এক ব্যক্তি অতিরিক্ত জেলাশাসকের আবেদন খারিজ করে দেওয়ার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেন। আদালতের দ্বারস্থ হন তিনিও। আবেদনকারী আদালতে জানান, মানুষের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে। লাউডস্পিকার লাগাতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ বেআইনি বলেও হাইকোর্টে দাবি করা হয়। বিচারপতি বিবেককুমার বিড়লা এবং বিচারপতি বিকাশের ডিভিশন বেঞ্চে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হয়। একাধিকবার হয় সওয়াল জবাবও। তার পরেই শুক্রবার আদালত সাফ জানিয়ে দেয়, মসজিদে আজানের জন্য লাউডস্পিকারের ব্যবহার কখনওই মৌলিক অধিকার নয়।

    মসজিদে লাউডস্পিকারের ব্যবহার নিয়ে দেশজুড়ে চলছে বিতর্ক। দিনকয়েক আগে মহারাষ্ট্রে এব্যাপারে মসজিদ কর্তৃপক্ষকে হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন রাজ ঠাকরে। বলেছিলেন, অবিলম্বে মসজিদগুলি থেকে লাউডস্পিকার খুলতে হবে। না হলে যে সব মসজিদে লাউডস্পিকার বাজানো হবে, সেখানে বাজানো হবে হনুমান চালিশা। হুঁশিয়ারির জেরে রাজের বিরুদ্ধে পুলিশের তরফে রুজু হয়েছে মামলাও। এমতাবস্থায় এলাহাবাদ হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বই কি!

    এদিকে, যে রাজ্যের হাইকোর্টের এহেন পর্যবেক্ষণ, সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি অবশ্য ধর্মীয় স্থানে লাউডস্পিকার ব্যবহারের পক্ষপাতী। তবে তা করতে হবে প্রশাসনের অনুমতি সাপেক্ষে। এবং লাউডস্পিকারের শব্দের সীমা থাকতে হবে উপাসনাস্থল চত্বরের মধ্যে। তিনি অবশ্য জানান, নতুন করে কাউকে লাউড স্পিকার ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।

    প্রসঙ্গত, যোগীর নির্দেশ মেনে উত্তর প্রদেশের ১৭০০ মন্দির-মসজিদে কমানো হয়েছে লাউডস্পিকারের সাউন্ড।

     

     

LinkedIn
Share