Tag: MP

MP

  • Rahul Gandhi: ৪৫ মিনিটে মুখে ৩৪ বার চিনের নাম! রাহুলকে ‘জিনপিং’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    Rahul Gandhi: ৪৫ মিনিটে মুখে ৩৪ বার চিনের নাম! রাহুলকে ‘জিনপিং’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বক্তব্য মাত্র ৪৫ মিনিটের। এই পৌনে এক ঘণ্টার বক্তব্যে অন্তত ৩৪ বার চিনের নাম নিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি তথা ওয়েনাড়ের সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। কংগ্রেস নেতার এহেন ‘চিন-প্রীতি’তে বেজায় চটেছে বিজেপি। রাহুলকে তীব্র আক্রমণ শানান পদ্ম নেতৃত্ব। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপির (BJP) আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য একটি ভিডিও পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, “৪৫ মিনিটের বক্তব্যে রাহুল গান্ধী অন্তত ৩৪ বার চিন শব্দটি উল্লেখ করেছেন।”

    রাহুলের অভিযোগ (Rahul Gandhi)

    দেশের উৎপাদন ক্ষেত্র নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ করেছিলেন রাহুল। তিনি বলেছিলেন, “চিন অন্তত এই ক্ষেত্রে ভারতের চেয়ে ১০ বছর এগিয়ে আছে। চিন ব্যাটারি, রোবট, মোটর-সহ নানা ক্ষেত্র নিয়ে কাজ করছে। গত ১০ বছর ধরে তারা এই সব নিয়ে কাজ করছে। আর আমরা এই কাজে পিছিয়ে রয়েছি।”

    বিজেপির নিশানায় রাহুল

    রাহুলকে (Rahul Gandhi) নিশানা করেছেন বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রও। তিনি ব্যঙ্গ করে তাঁকে ‘রাহুল জিনপিং’ (চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং) বলে অভিহিত করেন (Rahul Gandhi)। তিনি বলেন, “আমি তাঁকে ‘রাহুল জিনপিং’ বলেই সম্বোধন করতে চাই। তিনি চিনের নাম ৩৪ বার উচ্চারণ করেছেন। তিনি নিশ্চয়ই প্রার্থনা করছেন যেন পরের জন্মে তিনি চিনা হতে পারেন।”

    তিনি বলেন, “২০০৪-১৪ সালের কংগ্রেস শাসন আমলে ভারত ও চিনের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি ২৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছিল।” তিনি রাহুলের ব্যাঙ্কিং খাত সংক্রান্ত মন্তব্যও উড়িয়ে দেন। তিনি এও উল্লেখ করেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার মুদ্রা প্রকল্পের আওতায় ৫১ কোটি মানুষকে ঋণ দিয়েছে, সেখানে কংগ্রেস ইউপিআইয়ের মতো আর্থিক উদ্ভাবনের বিরোধিতা করেছিল। এটি বর্তমানে দৈনিক ৫০ কোটি লেনদেন পরিচালনা করছে।’

    প্রসঙ্গত, রাহুল বলেছিলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রোগ্রামের প্রস্তাব করেছিলেন। আমার মনে হয় এটা একটা ভালো আইডিয়া। আর তার ফল তো আপনাদের সামনেই হাজির। ২০১৪ সালে (BJP) উৎপাদন ক্ষেত্রে জিডিপি ছিল ১৫.৩ শতাংশ। সেটা আরও নেমে গিয়ে হয়েছে ১২.৬ শতাংশ। ৬০ বছরে এটা সর্বনিম্ন (Rahul Gandhi)।”

  • PM Modi: বাজপেয়ীর জন্মবার্ষিকীতে গুচ্ছ প্রকল্পের শিলান্যাস-উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: বাজপেয়ীর জন্মবার্ষিকীতে গুচ্ছ প্রকল্পের শিলান্যাস-উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর শততম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী ভারত ও সারা বিশ্বের খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানান। মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদবের নেতৃত্বে গঠিত সরকার এক বছর পূর্ণ করেছে। সেই উপলক্ষে মধ্যপ্রদেশের (Ken Betwa River) জনগণকে অভিনন্দন জানান তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত এক বছরে উন্নয়নমূলক কাজের গতি বেড়েছে এবং কয়েক হাজার কোটি টাকার নতুন পরিকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। তিনি বলেন, “আজ ঐতিহাসিক কেন-বেতোয়া নদী সংযোগ প্রকল্প, দাউধান বাঁধ এবং ওঙ্কারেশ্বর ভাসমান সৌর প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী এই দিনটিকে অত্যন্ত অনুপ্রেরণামূলক বলে অভিহিত করেন। কারণ এটি ভারতরত্ন অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের একটি উৎসব। বাজপেয়ীর স্মরণে স্মারক এদিন ডাকটিকিট ও মুদ্রা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।

    অটল গ্রাম সুশাসন সদনের কাজ শুরু

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জাতির উন্নয়নে অটলজির অবদান আমাদের স্মৃতিতে চিরকাল অমলিন থাকবে। আজ থেকে ১,১০০টিরও বেশি অটল গ্রাম সুশাসন সদনের কাজ শুরু হবে এবং প্রথম কিস্তি ইতিমধ্যেই এ কাজের জন্য ছাড়া হয়েছে।” তিনি বলেন, “অটল গ্রাম সুশাসন সদন গ্রামীণ এলাকার উন্নয়নে চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করবে।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “সুশাসন দিবস এক দিনের ঘটনা নয়। সুশাসন আমাদের সরকারের পরিচয়।” কেন্দ্রে তৃতীয়বারের মতো টানা ক্ষমতায় থাকার সুযোগ দেওয়ার জন্য এবং মধ্যপ্রদেশেও ধারাবাহিকভাবে সুযোগ দেওয়ার জন্য জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই সাফল্যের মূল চাবিকাঠি সুশাসন।”

    আরও পড়ুন: ১৪০০ বছর আগেও কুম্ভমেলায় এসেছিলেন চিনা পর্যটক!

    তিনি বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং শিক্ষাবিদদের আহ্বান জানান এই বলে যে, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পর দেশের মূল্যায়ন করুন। নিক্তি করুন উন্নয়ন, জনকল্যাণ ও সুশাসনের মতো বিষয়গুলিকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যদি আমাদের নির্দিষ্ট মানদণ্ডে মূল্যায়ন করা হয়, দেশ দেখতে পাবে আমরা সাধারণ মানুষের প্রতি কতটা নিবেদিত।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আগের বিভিন্ন সরকার বিভিন্ন ঘোষণা করলেও সেগুলোর কার্যকর বাস্তবায়নের অভাব ও আন্তরিকতার ঘাটতির কারণে মানুষের কাছে তার সুবিধা (Ken Betwa River) পৌঁছায়নি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • ED: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের ২৫০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    ED: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের ২৫০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের কয়েকশো কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)। কেবল তাই নয়, বাবু সিং কুশওয়াহা নামে সমাজবাদী পার্টির ওই নেতার জমিতে থাকা নির্মাণও ভেঙে দিয়েছেন (NRHM Scam) ইডির আধিকারিকরা। কুশওয়ার যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি, সেটা রয়েছে উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের কানপুর রোডে।

    এনআরএইচএম কেলেঙ্কারি (ED)

    কেন এই পদক্ষেপ ইডি-র? জানা গিয়েছে, ন্যাশনাল রুরাল হেল্থ মিশন কেলেঙ্কারি মামলার তদন্ত করছে ইডি। এই মামলায় কুশওয়াহার যোগ প্রকাশ্যে এসেছিল আগেই। এই ঘটনারই তদন্তে নেমে সমাজবাদী পার্টির ওই নেতার ২৫০ কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ইডি। এই সম্পত্তিতে থাকা সব বেআইনি নির্মাণও বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার লোকজন।

    সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

    প্রসঙ্গত, এনআরএইচএম কেলেঙ্কারির সময় কুশওয়াহা ছিলেন উত্তরপ্রদেশের বিএসপি সরকারের পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী। এই মামলায় ইতিমধ্যেই চার বছর জেলও খেটেছেন তিনি। এবার বাজেয়াপ্ত করা হল তাঁর সম্পত্তি। গ্রেফতার হওয়ার আগে কুশওয়াহা ছিলেন মায়াবতীর বিএসপিতে। জেল থেকে জামিনে বেরিয়ে তিনি অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে জৌনপুরে প্রার্থী হন সমাজবাদী পার্টির। জিতেও যান। তার পর এদিন তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)।

    আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে নাকি ‘স্মরণীয় দিন’ কাটিয়েছেন শশী! তুলোধনা করল বিজেপি

    ২০১১ সালে ন্যাশনাল রুরাল হেল্থ মিশনে ব্যাপক কেলেঙ্কারি হয়েছিল বলে অভিযোগ। ওই সময় উত্তরপ্রদেশের কুর্সিতে ছিল মায়াবতী সরকার। বিএসপি সরকারের বিরুদ্ধে ১০ হাজার কোটিরও বেশি টাকা কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠে। তদন্তে নেমে সিবিআই গ্রেফতার করে কয়েকজন স্বাস্থ্য কর্তাকে। গ্রেফতার করা হয় কুশওয়াহাকেও। কেবল এই কেলেঙ্কারিই নয়, আয় বহির্ভুত সম্পত্তি মামলায়ও দোষী সাব্যস্ত হন সমাজবাদী পার্টির এই সাংসদ। জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে ২৫টি। ইতিমধ্যেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন ৮টি মামলায়।

    উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি দিল্লি, হরিয়ানা এবং মধ্যপ্রদেশ-সহ বিভিন্ন এলাকার ৬০টিরও বেশি জায়গায় অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। সেই সময় অভিযান চালানো হয়েছিল কুশওয়াহার (ED)  বাড়িতেও।এর পরেও একাধিকবার (NRHM Scam) হয়েছে অভিযান।,

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Burdwan: “হাসপাতালে নেই কোনও পরিষেবা”, রোগীদের ক্ষোভ মুখ বুজে হজম করলেন তৃণমূল সাংসদ

    Burdwan: “হাসপাতালে নেই কোনও পরিষেবা”, রোগীদের ক্ষোভ মুখ বুজে হজম করলেন তৃণমূল সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্যকেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন তৃণমূল (Trinamool Congress) সাংসদ তথা চিকিৎসক শর্মিলা সরকার। ঘটনাটি ঘটেছে বর্ধমান (Burdwan) শহর লাগোয়া একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। সাংসদকে কাছে পেয়ে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পরিষেবা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন স্থানীয় বাসিন্দা থেকে চিকিৎসা করাতে আসা রোগী এবং রোগীর আত্মীয়রা। রোগীদের বিক্ষোভের মুখে পড়ে চরম বিড়ম্বনায় পড়লেন সাংসদ।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Burdwan)

    সাংসদ হওয়ার পর পূর্ব বর্ধমানে (Burdwan) স্বাস্থ্যকেন্দ্র পরিদর্শনে যান স্থানীয় শর্মিলা সরকার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিডিও অজয় কুমার দণ্ডপাত। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পবিত্র রায় ও পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ বামদেব মণ্ডল। রোগীর পরিবারের লোকজন বলেন, এখন এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বেশিরভাগ রোগী ডায়েরিয়াজনিত সমস্যা নিয়ে ভর্তি হয়েছেন। অথচ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের যা অবস্থা তাতে রোগমুক্ত হওয়ার চেয়ে রোগাক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। গ্লাসে করে জল তুলে রোগীকে স্নান করাতে বাধ্য হচ্ছি। স্বাস্থ্যকেন্দ্রের রান্না করার ব্যবস্থা থাকলেও রান্না করা হয় না। হোম ডেলিভারি হিসেবে খাবার নেওয়া হয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। আর সেই খাবারের গুণগত মান ভালো না। আর স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পরিষেবা খারাপ। এতটাই নিম্নমানের যে সাধারণ মানুষ বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চলে যেতে বাধ্য হচ্ছেন। প্রতিবাদ জানাতে গেলেই থানা পুলিশের ভয় দেখানো হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: গৃহযুদ্ধ তুঙ্গে, দলীয় মিটিংয়েই এলোপাথাড়ি গুলিতে খুন তৃণমূল নেতা, গুলিবিদ্ধ আরও এক

    তৃণমূল সাংসদ কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূল (Trinamool Congress) সাংসদ শর্মিলা বলেন, “স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পরিষেবা ভালো নয়। রোগীদের সঙ্গে কথা বলে তা জানলাম। শৌচালয়গুলির অবস্থা এতটাই শোচনীয় যে সেখানে একটি মগ কিংবা বালতি কিছুই নেই। ইতিমধ্যেই বিডিও এবং বিএমওএইচ-এর সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে। পুরনো কথা তুলে লাভ নেই। কী করে পরিষেবা উন্নত করা যায় তা দেখা হবে।”

    বিএমওএইচ কী বললেন?

    এ বিষয়ে বিএমওএইচ (Burdwan) তুষারকান্তি বিশ্বাস বলেন, “এসব অভিযোগ পুরো মিথ্যা। মূলত, অর্থ এবং পরিকাঠামোর অভাব আছে। আমি সমস্ত স্তরে বিষয়টি জানিয়েছি। আসলে ছোটখাটো বিষয় নিয়ে অকারণে জটিলতা তৈরি করা হচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Madhya Pradesh: আয়কর দিতে হবে মন্ত্রীদেরই, বড় সিদ্ধান্ত মধ্যপ্রদেশ সরকারের

    Madhya Pradesh: আয়কর দিতে হবে মন্ত্রীদেরই, বড় সিদ্ধান্ত মধ্যপ্রদেশ সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয় করেন মন্ত্রীরা। আর আয়কর দেয় সরকার। এতদিন এটাই দস্তুর ছিল মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh)। তবে ১৯৭২ সালের এই আইন বাতিল করতে চলেছে সে রাজ্যের বিজেপি সরকার। সাফ জানিয়ে দিয়েছে, যিনি আয় করবেন, ট্যাক্সের বোঝাও বইতে হবে তাঁকেই। মঙ্গলবার সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বেতন ও ভাতা বাবদ যে অর্থ মন্ত্রীরা রোজগার করবেন, তার ওপর আয়কর দিতে হবে তাঁদেরই।

    কী বললেন বিজয়বর্গীয়? (Madhya Pradesh)

    আরবান অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মন্ত্রী বিজেপির কৈলাশ বিজয়বর্গীয় বলেন, “মন্ত্রিসভার বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব এই পদক্ষেপের পরামর্শ দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী প্রস্তাব দিয়েছিলেন যে এই করগুলি রাজ্য সরকারের দেওয়ার বদলে মন্ত্রীদেরই উচিত তাঁদের বেতন ও ভাতার ওপর আয়কর দেওয়া। রাজ্যকে এই কর দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার নিয়মটি বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রিসভা (Madhya Pradesh)।”

    মধ্যপ্রদেশ মিনিস্টার অ্যাক্ট

    মধ্যপ্রদেশ মিনিস্টার অ্যাক্টের ৯ কে ধারা অনুযায়ী, ‘কোনও মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী বা সংসদীয় সচিবের ওপর তাঁদের প্রদেয় সমস্ত ভাতার জন্য একটি সাজানো গোছানো সুবিধার জন্য কোনও আয়কর ধার্য করা হবে না। ভাড়া দিতে হবে না এই শর্তেই বাসস্থান দেওয়া হয়েছে। এবং এই আইনের অধীনে তাঁরা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও পাবেন। একজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী বা সংসদীয় সচিব কর্তৃক প্রদেয় সর্বোচ্চ হারে কর প্রদান করবে রাজ্য সরকার।’

    আর পড়ুন: ফের গুলির লড়াইয়ে কেঁপে উঠল ভূস্বর্গ! এনকাউন্টারে খতম দুই জঙ্গি

    এই আইনের বিলোপ ঘটলে উপকৃত হবেন সাধারণ মানুষ, বলছেন আধিকারিকরা। তাঁদের দাবি, মন্ত্রীদের আয়কর বাবদ যে টাকা সরকারকে দিতে হয়, তা বাঁচলে উন্নয়নমূলক প্রকল্প ও জনসেবাগুলির জন্য আরও বেশি করে অর্থ বরাদ্দ করা যাবে। মধ্যপ্রদেশ সরকারের এক আধিকারিক বলেন, “মন্ত্রীরা আয়কর প্রদান করে একজন দায়িত্ববান নাগরিকের কর্তব্যের সংস্কৃতি গড়ে তুলবেন। যা সরকারের স্বচ্ছতার সঙ্গে মেলে। এটি রাজ্যের বাজেট থেকে অপ্রয়োজনীয় ব্যয়ও হ্রাস করবে। অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরিষেবা ও উন্নয়ন প্রকল্পগুলিতে আরও বেশি করে অর্থ বরাদ্দ করা সম্ভব হবে।” তিনি বলেন, “বর্তমানে রাজ্য আর্থিক বোঝার মধ্যে রয়েছে।”

    ২০১৯ সালে পথ দেখিয়েছিল উত্তরপ্রদেশ। ২০২২ সালের একই পথে হাঁটে হিমাচলপ্রদেশের মন্ত্রিসভাও। এবার এই দুই রাজ্যের পদাঙ্ক অনুসরণ করল পদ্ম-শাসিত মধ্যপ্রদেশও (Madhya Pradesh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Prajwal Revanna: “দেশে ফিরছি, হাজিরা দেব সিটের সামনেও”, বললেন অশ্লীল ভিডিওকাণ্ডে অভিযুক্ত প্রোজ্জ্বল

    Prajwal Revanna: “দেশে ফিরছি, হাজিরা দেব সিটের সামনেও”, বললেন অশ্লীল ভিডিওকাণ্ডে অভিযুক্ত প্রোজ্জ্বল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশ্লীল ভিডিওকাণ্ডের জেরে দেশছাড়া হয়েছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়া নাতি প্রোজ্জ্বল রেভান্না (Prajwal Revanna)। তাঁকে দেশে ফেরাতে নানা পদক্ষেপ করেছে কর্নাটক সরকার। তাঁর কূটনৈতিক পাশপোর্ট বাতিলের আবেদনও জানানো হয়েছিল। তার পরেও খোঁজ মিলছিল না তাঁর। শেষমেশ প্রোজ্জ্বল নিজেই জানালেন অবিলম্বে দেশে ফিরছেন তিনি। মুখোমুখি হবেন বিশেষ তদন্তকারী দলেরও(সিট)। ‘ধরা দেওয়া’র কথা জানানোর পাশাপাশি তাঁর দাবি, মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে তাঁকে। তিনি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার।

    নাতিকে দেশে ফেরানোর বার্তা দেবগৌড়ার (Prajwal Revanna)

    নাতিকে দেশে ফেরাতে বার্তা দিয়েছিলেন দেবগৌড়া স্বয়ং। জেডিএস সাংসদ জানিয়েছিলেন, তদন্তে যদি প্রোজ্জ্বল দোষী প্রমাণিত হন, তাহলে তাঁর কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত। দেশে ফিরে প্রোজ্জ্বলকে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণের নির্দেশও দেন তিনি। দেশ ছাড়ার কারণও সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রোজ্জ্বল। ভিডিও-বার্তায় তিনি বলেন, “আমি ডিপ্রেশনে চলে গিয়েছিলাম। তাই নিজেকে সরিয়ে রেখেছিলাম। আমার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। আমার রাজনৈতিক উত্থান সহ্য করতে না পেরে হাসনেরই (এই কেন্দ্রেরই সাংসদ প্রোজ্জ্বল) কিছু শক্তি আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে।”

    “সিটের সামনে হাজিরা দেব”

    তিনি (Prajwal Revanna) বলেন, “দয়া করে আমায় ভুল বুঝবেন না। ৩১ মে সকাল ১০টায় আমি সিটের সামনে হাজিরা দেব। পুলিশের সঙ্গে সব রকম সহযোগিতা করব। বিচার ব্যবস্থার ওপর আমার আস্থা রয়েছে।” প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর পৌত্র বলেন, “ঈশ্বর, জনগণ ও পরিবারের আশীর্বাদ আমার মাথার ওপর সব সময় থাকুক, আমি চাই। আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে, দেশে ফিরে তা মিথ্যা প্রমাণ করতে পারব বলে আশা। আমার ওপর বিশ্বাস রাখুন।”

    আর পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীকে রেকর্ড ভোটে জেতাতে বারাণসীতে বিজেপির তারকা প্রচারকের ভিড়

    প্রসঙ্গত, গত মাসে এক গৃহকর্মীকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ওঠে প্রোজ্জ্বলের বিরুদ্ধে। কেবল তাই নয়, একাধিক মহিলাকে যৌন হেনস্থা করার অভিযোগও ওঠে। সেই দুষ্কর্ম মোবাইলবন্দিও করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। অশ্লীল ওই ভিডিও ভাইরাল হতেই হইচই পড়ে যায় রাজনৈতিক মহলে। রাতারাতি জার্মানির ফ্রাঙ্কফ্রুটের উদ্দেশে তিনি রওনা দেন বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে।

    প্রোজ্জ্বলের বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ জারি করে কর্নাটক সরকার। জারি করা হয় ব্লু কর্নার নোটিশও। কয়েকদিন আগেই তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল বেঙ্গালুরুর একটি বিশেষ আদালত। এই মামলায় পদক্ষেপ করে কেন্দ্রও। প্রোজ্জ্বলকে (Prajwal Revanna) কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করে বিদেশমন্ত্রক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sushil Modi: ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন, প্রয়াত বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা সুশীল মোদি

    Sushil Modi: ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন, প্রয়াত বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা সুশীল মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন বিজেপির রাজ্যসভা সাংসদ তথা বিহারের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী সুশীল মোদি। সোমবার সন্ধ্যায় দিল্লির এইমসে প্রয়াত হন তিনি। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭২। বর্ষীয়ান এই বিজেপি নেতা গত এক মাস ধরে দিল্লির এইমসের আইসিইউ-তে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। তাঁর প্রয়াণে শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লিখেছেন, আমার দলীয় সহকর্মী এবং কয়েক দশকের বন্ধু সুশীল মোদিজির অকাল প্রয়াণে গভীরভাবে শোকাহত। বিহারে বিজেপির উত্থান এবং দলের সাফল্যে তিনি অনবদ্য অবদান রেখেছেন। জরুরী অবস্থার তীব্র বিরোধিতা করে তিনি ছাত্র রাজনীতিতে নিজের জায়গা তৈরি করেছিলেন।

    দলের প্রতি দায়বদ্ধ 

    বিহারে ২০০৫ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত চার দফায় জোটসঙ্গী বিজেপির নেতা সুশীলকে উপমুখ্যমন্ত্রী হিসাবে পাশে পেয়েছিলেন নীতীশ কুমার। রাজনীতির ময়দানে সঙ্ঘ ঘনিষ্ঠ ছিলেন সুশীল।  চলতি মাসের গোড়ায় হিন্দিতে এক্স পোস্টে সুশীল লিখেছিলেন, ‘‘গত ছ’মাস ধরে ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করছি। এখন মনে হল সবাইকে বিষয়টি জানানো দরকার। লোকসভা ভোটে আর কিছু করতে পারব না। প্রধানমন্ত্রীকে সব কিছু বলে দিয়েছি। তবে দেশ, বিহার এবং আমার পার্টির কাছে আমি কৃতজ্ঞ এবং নিবেদিত থাকব।’’ 

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীত্বের ১০ বছর! বারবার মোদি গ্যারান্টিতে কেন ভরসা করেন দেশের মানুষ?

    শোকস্তব্ধ রাজনৈতিক মহল

    সুশীল মোদির এভাবে চলে যাওয়ায় শোকস্তব্ধ রাজনৈতিক মহল। তিন দশক ধরে বিহারের রাজনীতিতে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। লোক জনশক্তি পার্টির প্রধান রামবিলাস পাসোয়ানের মৃত্যুর পর বিহারে খালি হওয়া রাজ্যসভার একটি আসনে ২০২০ সালের উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়েছিলেন সুশীল। ২০২৫ সাল পর্যন্ত ওই পদে তাঁর মেয়াদ ছিল। বর্ষীয়ান বিজেপি নেতার প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং থেকে শুরু করে রবিশঙ্কর প্রসাদ-সহ আরও অনেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: গত পাঁচ বছরে সংসদে প্রথম স্থান সুকান্তর, এডিআরের রিপোর্টে সর্বাধিক প্রশ্ন তাঁর

    Sukanta Majumdar: গত পাঁচ বছরে সংসদে প্রথম স্থান সুকান্তর, এডিআরের রিপোর্টে সর্বাধিক প্রশ্ন তাঁর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত পাঁচ বছরের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে এডিআর। এই তালিকায় সেরা ১০ জন সাংসদের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। এই তালিকার প্রথমেই রয়েছেন বালুরঘাট কেন্দ্রের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এখানে বলা হয়েছে সারা দেশে প্রশ্ন করার তালিকায় প্রথম হয়েছেন এই রাজ্যের বিজেপি সাংসদ তথা রাজ্য সভাপতি। তিনি সংসদে প্রশ্ন তালিকায় ফাস্ট বয়। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির পক্ষ থেকে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কেন্দ্র বালুরঘাট থেকে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। নির্বাচনে জয় বিষয়ে আশাবাদী তিনি।

    এডিআর কী বলেছে (Sukanta Majumdar)?

    এডিআর অর্থাৎ অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস সূত্রে জানা গিয়েছে, সংসদে গত পাঁচ বছরে পারফরম্যান্সে কেমন ছিল। কোন সাংসদ কত প্রশ্ন করেছিলেন, তার সাপেক্ষে সারা দেশে কার্যত শীর্ষস্থান অধিকার করেছেন রাজ্যের বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি সংসদে মোট ৫৯৬ টি প্রশ্ন করেছেন। এই পাঁচ বছরে মোট ৫০৫ জন সাংসদ, মোট ৯২২৭১টি প্রশ্ন সংসদে তোলেন। এই ১০ জন সাংসদের মধ্যে সুকান্ত ছাড়া বাংলার আর কেউ কোনও সাংসদের নাম নেই। ঠিক তার পরেই রয়েছেন সুধীর গুপ্তা। তিনি অবশ্য মধ্যপ্রদেশের সাংসদ। এনসিপির সাংসদ সুপ্রিয়া সুলে আছেন তালিকার পঞ্চম স্থানে। এই এডআরের রিপোর্ট অনুযায়ী এই পাঁচ বছরের সব থেকে বেশি প্রশ্ন এসছে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ বিষয়ে। ঠিক তার পরে পরে রয়েছে কৃষি সংক্রান্ত প্রশ্ন। এছাড়াও রয়েছে রেল, শিক্ষা এবং পরিবেশ বিষয়। উল্লেখ্যে আগেও সুকান্তকে সেরা সাংসদ সম্মানের পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। সবটা মিলিয়তে ভোটের আবহে সুকান্তের খাতায় ক্রেডিট পয়েন্ট আরও যুক্ত হল।

    আরও পড়ুনঃ ঝড়ে তছনছ এলাকা, উড়ে গেল গোটা বাড়ি, ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

    তপনে আজ প্রচারে সুকান্ত

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) আজ নিজের সংসদীয় কেন্দ্র বালুরঘাটের তপনে নির্বাচনী প্রচার করেন। এলাকার অলিগলিতে পায়ে হেঁটে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। সঙ্গে ছিলেন জেলার অনেক বিজেপি নেতা-কর্মী-সমর্থক। সকল কর্মীদের মধ্যে ভোটের প্রচারে ব্যাপক উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে। কর্মীদের মধ্যে একটাই শ্লোগান ছিল, রাজ্যের দুর্নীতি মুক্ত প্রশাসন গড়তে কেন্দ্রের মোদি জির হাত শক্ত করুন। তাঁর জয় নিয়ে এলাকার বিজেপি কর্মীরা দারুণ আশাবাদী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Whatsapp, Telegram, Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: “তৃণমূলের নেতারাও চাইছেন, সুকান্ত জিতুন”, জয় সম্পর্কে নিশ্চিত বিজেপির রাজ্য সভাপতি

    BJP: “তৃণমূলের নেতারাও চাইছেন, সুকান্ত জিতুন”, জয় সম্পর্কে নিশ্চিত বিজেপির রাজ্য সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিপ্লব মিত্র মন্ত্রী আছেন, মন্ত্রীই থাকুন। মন্ত্রিত্ব ছেড়ে সাংসদ হওয়ার পিছনে কেউ ছোটে নাকি? তৃণমূলের অনেকেই চাইছেন সুকান্ত মজুমদার জিতুন। তাই তৃণমূলের সাংগঠনিক সভাতেও যাচ্ছেন না অনেকে।” এমনই মন্তব্য বালুরঘাট কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের। বুনিয়াদপুরের সুকান্ত ভবনে তৃণমূলের সাংগঠনিক সভায় দলের জনপ্রতিনিধি ও নেতাদের গরহাজির থাকার অভিযোগ উঠেছে। ওই সভায় বালুরঘাট কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র নিজের অনুগামীদের দিয়েই ঘর ভরান বলে অভিযোগ করেছিলেন বিজেপি নেতারা। সেই ঘটনা নিয়ে কটাক্ষ করেন সুকান্ত।

    অর্ধেকের বেশি পঞ্চায়েত প্রধান ও উপপ্রধান গরহাজির

    তিনি বলেন, “তৃণমূলের নেতারাও চাইছেন, সুকান্ত জিতুন। তাই দলীয় বৈঠকেও যোগ দিচ্ছেন না তাঁরা।” যদিও তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, সেদিন ব্যক্তিগত কাজে অনেকে সভায় উপস্থিত থাকতে পারেননি। বিজেপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে রণকৌশল ঠিক করতেই সুকান্ত ভবনে তৃণমূলের বৈঠক ডাকা হয়েছিল। ওই বৈঠকে তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র থেকে শুরু করে জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল সহ অনেক নেতা ছিলেন। উপচে পড়া ভিড় হয়েছিল। কিন্তু বৈঠকে অর্ধেকের বেশি পঞ্চায়েত প্রধান ও উপপ্রধান গরহাজির ছিলেন। দলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার, প্রাক্তন মন্ত্রী শংকর চক্রবর্তী সহ বিপ্লব বিরোধী শিবিরের অনেক নেতাকেই ওই সভায় দেখা যায়নি। গত কয়েক বছর ধরে বিরোধী শিবিরকে কোণঠাসা করার অভিযোগ রয়েছে বিপ্লব মিত্রর বিরুদ্ধে। তাই লোকসভা নির্বাচনে বিপ্লববাবু প্রার্থী হতেই শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দল চরমে উঠেছে বলে এদিন কটাক্ষ করেছেন সুকান্ত (BJP)।

    কী বলল তৃণমূল, কী জবাব সুকান্তের? (BJP)

    বিজেপি প্রার্থীর মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকি বলেন, “সুকান্তবাবু এবার কয়েক লক্ষ ভোটে হারবেন। তিনি জেলার জন্য কোনও কাজ করেননি। তৃণমূলে কোনও গোষ্ঠী নেই। সবাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুগামী।” এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (BJP) বলেন, “বিপ্লব মিত্র দীর্ঘদিনের রাজনীতিবিদ। তিনি গত বিধানসভা ভোটে জিতে মন্ত্রী হয়েছেন, আবার তিনি সাংসদ পদে প্রার্থী হয়েছেন। মন্ত্রিত্ব ছেড়ে সাংসদ পদের পিছনে কেন ছুটছেন? মন্ত্রী আছেন, মন্ত্রীই থাকুন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jagannath Sarkar: প্রচারে বেরিয়ে চুটিয়ে জনসংযোগ, দেওয়াল লিখলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    Jagannath Sarkar: প্রচারে বেরিয়ে চুটিয়ে জনসংযোগ, দেওয়াল লিখলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম ঘোষণা হতেই প্রচারে নেমে পড়েছেন রানাঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার (Jagannath Sarkar)। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে পুরোদমে চলছে দেওয়াল লিখনের কাজ। মঙ্গলবার নদিয়ার চাকদা বিধানসভা এলাকায় চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন সাংসদ তথা বিজেপি প্রার্থী।

    দলীয় কর্মীদের সঙ্গে দেওয়াল লিখলেন প্রার্থী (Jagannath Sarkar)

    নদিয়ার কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থীর (Jagannath Sarkar) নাম ঘোষণা না করলেও দিল্লি থেকে দিন কয়েক আগে রানাঘাট কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। ২০১৯ সালে সমতলে সবথেকে বেশি ব্যবধানে জেতা প্রার্থী তথা বর্তমান সাংসদ জগন্নাথ সরকারকে পুনরায় প্রার্থী করেছে বিজেপি। দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণার পর থেকে পুরোদমে ভোট প্রচারে নেমে পড়েছেন বিজেপি কর্মীরা। সেইমতো পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী প্রতিটি জায়গায় প্রচারে যাচ্ছেন তিনি। মঙ্গলবার সকাল থেকেই চলছে বিজেপি প্রার্থীর প্রচার। প্রথমে চাকদা বিধানসভার বিজেপি মণ্ডল পাঁচ এর উদ্যোগে একটি রক্তদান শিবিরে যোগদান করেন তিনি। এরপরই একাধিক জায়গায় দেওয়াল লিখন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। জগন্নাথ সরকার নিজের হাতেই একাধিক দেওয়াল লিখে দলীয় কর্মীদের উৎসাহিত করেন। সঙ্গে ছিলেন বিজেপি বিধায়ক বঙ্কিম ঘোষ সহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা।

    আরও পড়ুন: অপুর ‘পয়া’ টোটো চালিয়ে বাজিমাত করেছিলেন, এবারও সেই টোটোতে প্রচার সুভাষের

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার (Jagannath Sarkar) বলেন, গতবারও মন্দিরে পুজো দিয়ে আমি প্রচার শুরু করেছিলাম। এবার নাম ঘোষণা হওয়ার পরই মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেছি। সমস্ত বিধানসভায় দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গিয়েছে। গত লোকসভা নির্বাচনে সাধারণ মানুষের যা সমর্থন পেয়েছিলাম, এবারের লোকসভা নির্বাচনে সাধারণ মানুষের উন্মাদনা আরও বেশি। প্রচুর মানুষ আমাকে আশীর্বাদ করছেন। গত পাঁচ বছরে মানুষের কাছে যে উন্নয়ন পৌঁছে দিয়েছি,আগামীদিনে আরও যাতে উন্নয়ন পৌঁছে দিতে পারি সেই লক্ষ্য নিয়েই ভোট প্রচার করছি। নরেন্দ্র মোদির হাত শক্ত করতে আগামী পাঁচ বছর আরও বেশি ভোটের ব্যবধানে সাধারণ মানুষ আমাকে জয়ী করবেন বলে আমি আশাবাদী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share