Tag: MP

MP

  • Buddha Stupa: বুদবুদের এই গ্রামে এখন জোর কদমে চলছে খননের কাজ, জানেন কেন?

    Buddha Stupa: বুদবুদের এই গ্রামে এখন জোর কদমে চলছে খননের কাজ, জানেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুর মহকুমার বুদবুদের ভরতপুর গ্রাম। ইতিহাস সমৃদ্ধ এই গ্রামের কথা অনেকের অজানা। এই গ্রামেই কয়েকশো বছর আগে বৌদ্ধস্তূপ (Buddha Stupa) ছিল। সেই বৌদ্ধস্তূপ (Buddha Stupa) হদিশ পাওয়া গিয়েছে। বিশাল এলাকা জুড়ে রয়েছে এই বৌদ্ধস্তূপ (Buddha Stupa) । কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে সেখানে এখন জোর কদমে খনন কার্য চলছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রাচীন ঐতিহ্য বহনকারী স্থানগুলিকে আরও উন্নত করে সেখানে যাতে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা যায় সেই বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছেন। ভরতপুরে যে বৌদ্ধ স্তূপ (Buddha Stupa) রয়েছে সেটি প্রাচীন ইতিহাস বহন করে। রাজেন্দ্র যাদব নামে এক আধিকারিকের নেতৃত্বে এই এলাকায় খনন কাজ শুরু হয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বৌদ্ধ ধর্মের নানান স্থান খনন করে অনেক প্রাচীন ইতিহাস তুলে ধরেছেন। এই এলাকায় সেই কাজ করার তিনি উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। স্থানীয় সাংসদ এসএস আলুয়ালিয়া খনন কার্যের কাজ খতিয়ে দেখেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সারা দেশে প্রাচীন স্থাপত্যগুলিকে সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখানে প্রাচীন ঐতিহ্য বিদ্যমান। কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে খনন কার্য চালিয়ে তা পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে তুলে ধরা হবে। খনন কার্য কেমন হচ্ছে তা সরজমিনে খতিয়ে দেখতে আমি এসেছিলাম।

    কী করে হদিশ মিলল এই বৌদ্ধস্তূপের (Buddha Stupa)?

    পঞ্চাশ বছর আগেও এই গ্রামের পাশেই বৌদ্ধস্তূপ রয়েছে তা এলাকার মানুষ জানতেন না। গ্রামের এক প্রবীণ বাসিন্দা নিত্যানন্দবাবু বলেন, আমরা তখন ক্লাস এইটে পড়ি। গ্রামের রাস্তা তৈরির জন্য গ্রামের পাশে উঁচু ঢিবির মাটি কেটে আনা হয়। তখনই আমরা বেশ কয়েকটি ইটের হদিশ পাই। রাতের বেলায় গ্রামবাসীরা জোটবদ্ধ হয়ে খননকার্য শুরু করেন। একটি মন্দিরের বেশ কিছু ইটের হদিশ পাই। আমরা বিষয়টি বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে জানাই। তাদের উদ্যোগে সরকারি সাহায্যে শুরু হয় খননকার্য। সালটা ১৯৭১। বেশ কিছুটা এলাকা জুড়ে খননকার্য হয়। নোটিসও দেওয়া হয়। তারপর আচমকাই খননকার্য বন্ধ হয়ে যায়। ফলে, আবার বৌদ্ধস্তূপ (Buddha Stupa) সেই আগের জায়গায় চলে গিয়েছিল। গ্রামবাসীদের বক্তব্য, এতদিন ধরে অবহেলায় পড়েছিল এই বৌদ্ধস্তূপ। নতুন করে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে ফের খনন কার্য শুরু হওয়ায় খুব ভাল লাগছে। আগামীদিনে এই গ্রামই বৌদ্ধস্তূপের (Buddha Stupa)  কারণে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে। প্রচুর পর্যটক আসবে এই গ্রামে। কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে বৌদ্ধস্তূপকে (Buddha Stupa)  ঘিরে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন ভরতপুর গ্রামের বাসিন্দারা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ‘‘সন্দেশখালিতে মহিলাদের ওপর কোনও অত্যাচার হয়নি’’! ক্ষোভের আগুনে ঘি ঢাললেন সৌগত

    Sandeshkhali: ‘‘সন্দেশখালিতে মহিলাদের ওপর কোনও অত্যাচার হয়নি’’! ক্ষোভের আগুনে ঘি ঢাললেন সৌগত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ির সুন্দরি বউদের তৃণমূলের পার্টি অফিসে ডেকে নির্যাতন চালাতেন শাহজাহান ও তাঁর বাহিনীর লোকজন। সংবাদ মাধ্যমের সামনে, কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদের কাছে বিস্ফোরক অভিযোগ করেছিলেন নির্যাতিতারা। পুলিশও এই সব ঘটনার অভিযোগের ভিত্তিতে ধর্ষণের মামলা রুজু করেছে। এত কাণ্ড হয়ে যাওয়ার পর তৃণমূলের প্রবীণ সাংসদ সৌগত রায় ফের মুখ খুললেন। সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) মহিলাদের নিয়ে তিনি যা বললেন তাতে শাহজাহান গ্রেফতার হওয়ার পর ক্ষোভের যে আগুন ধিক ধিক করে জ্বলছিল, সেই আগুনে ফের ঘি ঢাললেন তৃণমূল সাংসদ। এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূল সাংসদ? (Sandeshkhali)

    ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে সৌগত রায়কে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) নারী নির্যাতন প্রসঙ্গে কথা বলতে শোনা গিয়েছে। যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। দমদমের সাংসদ বলেন, “সন্দেশখালিতে মহিলাদের ওপর অত্যাচারের কোনও ঘটনা ঘটেনি। ঘটলে প্রমাণ থাকত। যদি কিছু ঘটেও থাকে, সেক্ষেত্রে মমতার পুলিশ গ্রেফতার করেছে। শাহজাহান, শিবু, উত্তমদের রাজ্য পুলিশই গ্রেফতার করেছে। সিবিআই বা ইডি নয়।” এর আগে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সন্দেশখালি ইস্যুতে মুখ খুলেছিলেন সাংসদ। সেই সময় তিনি গোটা ঘটনাই সংবাদমাধ্যমের তৈরি বলে দাবি করেছিলেন। এবার আরও একধাপ এগিয়ে নারী নির্যাতনের অভিযোগই সারবত্তাহীন বলে দাবি করে বসেছেন তিনি। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দলের ভেতরেই অনেকে চাইছেন না সৌগতবাবু ফের সাংসদ হন। টিকিট পাওয়া নিয়ে সংশয়ের পাশাপাশি তিনি জয়ের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু, প্রার্থী পদটা ওঁর জরুরি, তাই আবার তোষামোদ শুরু করেছেন। এমনটাই মনে করছে বিরোধীরা।

    আরও পড়ুন: শাহজাহান ঘনিষ্ঠ হাতুড়ে চিকিৎসকের বাড়িতে সিবিআই হানা, ভাঙা হল ঘরের তালা

    সাংসদের বক্তব্য নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    শাহজাহান ও তাঁর বাহিনীর বিরুদ্ধে মহিলাদের নির্যাতন, জমি দখল, খেলার মাঠ দখল নিয়ে এলাকাবাসী সরব হয়েছেন। চাপে পড়়ে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব নড়েচড়ে বসে। মিনাখাঁ থেকে শাহজাহানকে পুলিশ গ্রেফতার করে। সঙ্গে সঙ্গে কড়া পদক্ষেপ নিয়ে শাহজাহানকে ৬ বছরের জন্য দল থেকে বহিষ্কার করে। পরে, আদালতের নির্দেশে শাহজাহান মামলা সিবিআইয়ের হাতে যায়। শাহজাহানের শাগরেদদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগেও মামলা হয়েছে। তা সত্ত্বেও কীভাবে এই দাবি করলেন সৌগত, উঠছে প্রশ্ন। সাংসদের এই বিতর্কিত বক্তব্যের পর নতুন করে সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ক্ষোভ বাড়তে শুরু করেছে। সন্দেশখালির বুকে তৃণমূলের ভাবমূর্তি আরও খারাপ হল বলে ওয়াকিবহল মহল মনে করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kamal Nath: ফের ভাঙছে কংগ্রেস! বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন সপুত্র কমল নাথ?

    Kamal Nath: ফের ভাঙছে কংগ্রেস! বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন সপুত্র কমল নাথ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ভাঙছে কংগ্রেস! মিলিন্দ দেওরা, অশোক চহ্বান, বাবা সিদ্দিকি, লালবাহাদুর শাস্ত্রীর নাতি বিভাকরের পর এবার সপুত্র কমল নাথ (Kamal Nath) কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দিতে চলেছেন বিজেপিতে। মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর ছেলে নকুল নাথ তাঁর নামের পাশ থেকে কংগ্রেস শব্দটি মুছে দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই দিল্লিতে পৌঁছে গিয়েছেন কমল। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, শনিবারই কংগ্রেস ছেড়ে ছেলেকে নিয়ে পদ্ম আঁকা ঝান্ডা হাতে তুলে নিতে পারেন কমল।

    পদ্ম শিবিরে কমল নাথ!

    মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী যে কংগ্রেস ছেড়ে পদ্ম-শিবিরে ভিড়তে চলেছেন, তার ইঙ্গিত মিলেছিল শুক্রবারই। এদিন বিজেপির মুখপাত্র তথা কমল নাথের (Kamal Nath) প্রাক্তন পরামর্শদাতা নরেন্দ্র সালুজা একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে ছিলেন সপুত্র কমল নাথ। ছবির ক্যাপশনে সালুজা লিখেছেন, জয় শ্রীরাম। এর পরেই চড়তে থাকে কমলের পদ্ম-যোগের জল্পনার পারদ।

    কী বলছে কংগ্রেস?

    শুক্রবারই এই জল্পনায় জল ঢেলে দিয়েছিলেন মধ্যপ্রদেশের আর এক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দিগ্বিজয় সিংহ। তিনি বলেছিলেন, “যে ব্যক্তি নেহরু-গান্ধী পরিবারের হাত ধরে রাজনৈতিক কেরিয়ার শুরু করেছিলেন, তিনি কংগ্রেস ছেড়ে দেবেন, এটা কী করে আশা করা যায়। এরকম কিছু আশা করাই উচিত নয়।” শনিবার দিল্লিতে কমল বলেন, “আপনারা এত উত্তেজিত কেন হয়ে পড়ছেন? যদি এরকম কিছু হয়, তবে আমি অবশ্যই আপনাদের জানাব।”

    বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন কমলের এক অনুগামীও। সজ্জন সিং ভার্মা নামের ওই ব্যক্তি মধ্যপ্রদেশের সোনকাছ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে হাত চিহ্নে জয়ী হয়েছিলেন। কমল দিল্লি যেতেই তাঁর প্রোফাইল থেকে কংগ্রেসের লোগো মুছে ফেলেছেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: “আগামী নির্বাচনে বাংলায় আমরাই ক্ষমতায় আসব”, প্রত্যয়ী নাড্ডা

    জানা গিয়েছে, ছেলে নকুলের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে খুবই চিন্তিত কমল। কারণ উনিশের লোকসভা নির্বাচনে মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল মাত্রই একটি আসনে। এই কেন্দ্রটি ছিন্দওয়ারা। এক সময় এটি ছিল কমল নাথের দুর্গ। বাবার সেই দুর্গে দাঁড়িয়েই কোনও মতে জয়ী হয়েছেন নকুল। ইতিমধ্যে এই কেন্দ্রে নিরন্তর শক্তি বাড়িয়ে চলেছে বিজেপি। প্রত্যাশিতভাবেই প্রমাদ গুণছেন কমল (Kamal Nath)। রাজনৈতিক মহলের মতে, ছেলের একটা পাকাপাকি ব্যবস্থা করতেই দিল্লিতে হাজির মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • PM Modi: “লোকসভা ভোটে বিজেপি ছাড়াবে ৩৭০ আসন”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “লোকসভা ভোটে বিজেপি ছাড়াবে ৩৭০ আসন”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ৩৭০ আসনের গণ্ডী  ছাড়াবে।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “বিরোধী দলগুলির নেতারাও বলছেন, বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকার আসন পাবে ৪০০-র বেশি।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন মধ্যপ্রদেশের ঝাবুয়া জেলায় উপজাতি সম্প্রদায় আয়োজিত এক সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত লোকসভা নির্বাচনের চেয়ে এবার যেন প্রতিটি বুথে বিজেপির পক্ষে অতিরিক্ত ৩৭০টি ভোট পড়ে। তাহলেই লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি জয়ী হবে ৩৭০টি আসনে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “এখন বিরোধীরাও বিজেপি সম্পর্কে বলতে শুরু করেছেন ‘আব কি বার চারশো পার’।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি নিশ্চিত যে বিজেপির পদ্ম চিহ্ন একাই ৩৭০ আসনের গণ্ডী ছাড়াবে।”

    ডাবল ইঞ্জিন সরকার

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমি ঝাবুয়ায় লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে আসিনি। এসেছি, তাঁরা যে বিপুল ভোটে বিধানসভা নির্বাচনে আমাদের জয়ী করেছেন, সেবক হিসেবে তাঁদের ধন্যবাদ দিতে।” প্রসঙ্গত, বিধানসভা নির্বাচনে রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ে বিপুল ভোটে জয়ী হয় বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের ডাবল ইঞ্জিন সরকার ডাবল গতিতে মধ্যপ্রদেশে কাজ করছে। এদিন জনসভার আগে প্রধানমন্ত্রী রাজ্যে ৭ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।”

    আরও পড়ুুন: “আমরা চুড়ি পরে বসে নেই”, প্রকাশ্য সভায় বিজেপিকে হুমকি তৃণমূলের

    এদিন কংগ্রেসকেও নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিরোধী কংগ্রেস দরিদ্র, কৃষক ও উপজাতিদের উপেক্ষা করেছে। কংগ্রেস গ্রাম, দরিদ্র ও কৃষকদের কথা মনে করে কেবল নির্বাচনের সময়। কংগ্রেসের লক্ষ্যই হল লুট এবং বিভাজন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ভোটের জন্য সিকল সেল অ্যানিমিয়ার প্রচার করছি না, আমরা এটা করছি উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আহার অনুদান যোজনায় উপকৃত হয়েছেন প্রায় দু লক্ষ মহিলা। এই প্রকল্পে পিছড়ে বর্গ সম্প্রদায়ের মহিলাদের পুষ্টি দানের লক্ষ্যে প্রতি মাসে খরচ করা হয় দেড় হাজার টাকা।” এদিন তিনি (PM Modi) ১ লাখ ৭৫ হাজার মানুষের হাতে জমির অধিকারের রেকর্ডও তুলে দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Sukanta Majumdar: নতুন বছরের প্রথম দিনে সুকান্তর হাত ধরে চালু হল বালুরঘাট-শিয়ালদা এক্সপ্রেস

    Sukanta Majumdar: নতুন বছরের প্রথম দিনে সুকান্তর হাত ধরে চালু হল বালুরঘাট-শিয়ালদা এক্সপ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট রেল স্টেশন থেকে পথচলা শুরু হল বালুরঘাট-শিয়ালদা নয়া ট্রেনের। নতুন এই ট্রেনের ভার্চুয়াল উদ্বোধন করলেন রেলমন্ত্রী। আর বালুরঘাট থেকে সবুজ পতাকা নেড়ে উদ্বোধন করলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সোমবার দুপুর ১২ টায় বালুরঘাট স্টেশন থেকে ট্রেনটি চলাচলের শুভ সূচনা হয়। আগামীকাল থেকে নির্দিষ্ট সময়সূচি অনুসারে প্রতিদিন চলবে এই ট্রেন।

    প্রতিদিন কখন ছাড়বে এই ট্রেন?

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭ টা থেকে এই ট্রেনটি বালুরঘাট স্টেশন থেকে রওনা হবে। শিয়ালদা পৌঁছাবে ভোর ৪ টে ২০ মিনিটে। অন্যদিকে, শিয়ালদহ থেকে রাত ১০টা ৩০ মিনিট নাগাদ ছাড়বে। বালুরঘাটে পৌঁছাবে সকাল সাড়ে ৮ টায় পৌঁছাবে। এদিনের ভার্চুয়াল উদ্বোধনে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) প্রশংসা করে বলেন, সুকান্ত দাদা লাগাতার লেগে থাকার জন্যই দ্রুত ট্রেনটি চালু করা গেল। এই প্রথম এলএইচবি কোচের নতুন ট্রেনে খুশি জেলাবাসী।

    কী বললেন সাংসদ সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    এতদিন পর্যন্ত বালুরঘাট স্টেশন থেকে এলএইচবি কোচের কোনও ট্রেন ছিল না। সাধারণ কামরা নিয়েই রেল চলাচল করে। নতুন এই ট্রেনের প্রতিটি কোচে উচ্চতর গতিতে দক্ষ ব্রেকিংয়ের জন্য একটি “অ্যাডভান্সড নিউমেটিক ডিস্ক ব্রেক সিস্টেম” রয়েছে, আরও রয়েছে “মডিউলার ইন্টেরিয়র”। এলএইচবি কোচের উন্নত সাসপেনশন ব্যবস্থা প্রচলিত রেকের তুলনায় যাত্রীদের আরও আরামদায়ক ভ্রমণ নিশ্চিত করে। এলএইচবি কোচের শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা পুরাতন রেকের তুলনায় উচ্চতর ক্ষমতা সম্পন্ন এবং তা একটি মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। গরম এবং শীতকালে যাত্রীদের পুরানো কোচের তুলনায় আরও অধিক আরাম দেয় বলে জানা যায়। সব মিলিয়ে অনেক উন্নত পরিষেবা পাবেন যাত্রীরা। এই প্রথম জেলায় এলএইচবি কোচের ট্রেন আসায় জেলাজুড়ে খুশি বাসিন্দারা। বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, বহুদিন ধরে শিয়ালদা পর্যন্ত সরাসরি ট্রেনের ব্যবস্থা করার দাবি ছিল জেলাবাসীর। আজ কল্পতরু দিবস, শুভ এই দিনে জেলার মানুষের সেই স্বপ্নপূরণ করতে পেরে খুব ভালো লাগছে।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    এবিষয়ে বালুরঘাটের এক বিশিষ্ট শিক্ষক অপূর্ব মণ্ডল বলেন, আমাদের মতো প্রান্তিক জেলায় এই ট্রেনটি পাওয়া খুবই ভাগ্যের ব্যাপার। অবশেষে আমাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হল। আমরা আশা করছি, আগামীতে আরও ট্রেন আমরা পাব। আগামীদিনে প্রান্তিক জেলার তকমা এভাবে ঘুচে যাবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: লোকসভাকাণ্ডে সাংসদদের চিঠি দিলেন স্পিকার ওম বিড়লা, কী লিখলেন?

    Parliament Security Breach: লোকসভাকাণ্ডে সাংসদদের চিঠি দিলেন স্পিকার ওম বিড়লা, কী লিখলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) জেরে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি না করার আবেদনও জানিয়েছেন বিরোধীদের কাছে। এবার ওই ঘটনায় তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে সাংসদদের চিঠি দিলেন স্পিকার ওম বিড়লা। ঘটনার তদন্তে গঠিত হয়েছে সংসদীয় তদন্ত কমিটি। সংসদ চত্বরের সুরক্ষার বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করতে এবং বুধবারের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রুখতে, উচ্চ পর্যায়ের আরও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন স্পিকার ওম বিড়লা।

    সাংসদদের চিঠি স্পিকারের

    বিষয়টি জানিয়ে সাংসদদের চিঠি দিয়েছেন তিনি। উচ্চ পর্যায়ের এই কমিটি দ্রুত রিপোর্ট দেবে এবং সেই রিপোর্ট সাংসদদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন স্পিকার। সংসদ চত্বরের (Parliament Security Breach) নিরাপত্তা দেখভালের দায়িত্ব সাংসদদের ওপরও বর্তায় বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর মতোই বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি না করার পরামর্শও দিয়েছেন ওম বিড়লা। চলছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। অধিবেশন চলাকালীন সংসদের নিয়ন্ত্রণ থাকে স্পিকারের হাতে।

    কী লিখলেন স্পিকার?

    তাই সম্প্রতি বিভিন্ন দলের যে ১৪ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে, লোকসভাকাণ্ডের সঙ্গে তার কোনও সম্পর্ক নেই বলেও চিঠিতে জানিয়েছেন স্পিকার। সাংসদদের পাঠানো চিঠিতে ওম বিড়লা লিখেছেন, “১৩ ডিসেম্বর সংসদে যা ঘটেছে, তার সঙ্গে সাংসদদের সাসপেন্ড করার ঘটনাটি জুড়ে দেওয়া দুর্ভাগ্যজনক।” তিনি জানিয়েছেন, অধিবেশন কক্ষে সাংসদদের অশালীন আচরণের প্রশংসা দেশবাসী করে না। সংসদের শৃঙ্খলা ও সম্মান রক্ষার্থেই সাংসদদের সাসপেন্ড করা হয়েছে জানিয়ে স্পিকারের বার্তা, “আশা করি, ভবিষ্যতে সংসদের গরিমা ও মর্যাদাকে গুরুত্ব দেবেন সাংসদরা।”

    আরও পড়ুুন: “সংসদের ঘটনার গুরুত্বকে ছোট করে দেখা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    স্পিকার লিখেছেন, অতীতেও সংসদে দর্শকদের গ্যালারিতে পিস্তল নিয়ে ঢোকা, স্লোগান দেওয়া, লিফলেট ছড়ানো মায় সাংসদদের পিপার স্প্রে নিয়ে ঢোকার নজিরও রয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই সংসদ সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সামগ্রিকভাবে সাংসদদের সহযোগিতা ও সমর্থনের আহ্বানও জানিয়েছেন স্পিকার।

    প্রসঙ্গত, ১৯৮৩ সালে স্লোগান দিতে দিতে রাজ্যসভার এক সাংসদের চেম্বার লক্ষ্য করে চটি ছুড়েছিল এক দর্শক। রাজ্যসভায় স্লোগান দিতে দিতে লিফলেটও ছুড়েছিল এক দর্শক। ১৯৯১ থেকে ৯৪ সালের মধ্যেও একাধিকবার দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ দিয়ে (Parliament Security Breach) অধিবেশন কক্ষে পড়ার ঘটনা ঘটেছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: সোমবারই লোকসভায় পেশ এথিক্স কমিটির রিপোর্ট! কী হবে মহুয়ার ভবিষ্যৎ?

    Mahua Moitra: সোমবারই লোকসভায় পেশ এথিক্স কমিটির রিপোর্ট! কী হবে মহুয়ার ভবিষ্যৎ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের (Mahua Moitra) সাংসদ পদ খারিজের সুপারিশসম্বলিত রিপোর্ট লোকসভায় জমা পড়তে চলেছে আগামী সোমবার। টাকার বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন উত্থাপনের অভিযোগে মহুয়ার বিরুদ্ধে রিপোর্ট তৈরি করেছে লোকসভার এথিক্স কমিটি। লোকসভার সচিবালয় থেকে যে অ্যাজেন্ডা পেপার প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, এথিক্স কমিটির চেয়ারপার্সন বিনোদকুমার সোনকর প্যানেলের প্রথম রিপোর্ট জমা পড়বে সোমবার।

    মহুয়া মৈত্রর ভবিষ্যৎ

    শীতকালীন অধিবেশনের প্রথম দিনই স্পষ্ট হয়ে যেতে পারে সাংসদ মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) ভবিষ্যৎ। তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে এথিক্স কমিটির সুপারিশ-সহ গোটা রিপোর্ট লোকসভায় পেশ করা হবে। লোকসভার সচিব তথা এথিক্স কমিটির চেয়ারপার্সন বিনোদ কুমার সোনকর মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে সেই রিপোর্ট স্পিকারের কাছে পেশ করবেন। তারপর এথিক্স কমিটির সুপারিশ গ্রাহ্য করা হবে কি না সেটা আলোচনার ভিত্তিতে স্থির করবেন স্পিকার। ‘হিরানন্দানি গ্রুপের থেকে টাকা নিয়ে আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে প্রশ্ন’ কাণ্ডে গত ৯ নভেম্বর মহুয়া মৈত্রের সাংসদ পদ খারিজের সুপারিশ দিয়ে একটি রিপোর্ট দেয় এথিক্স কমিটি। ৬:৪ ভোটে এই সুপারিশ দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: “এখানে চাকরি নেই, দিদিকে বলব কাজ দিন” সুড়ঙ্গ থেকে ফিরে কেন বললেন মানিক?

    মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে রিপোর্ট

    সোমবার, সংসদের নিম্নকক্ষে সেই রিপোর্ট জমা পড়লেই মহুয়ার (Mahua Moitra) সাংসদ পদ খারিজ হয়ে যাবে না। মহুয়ার সাংসদপদ খারিজ তখনই হবে, যখন লোকসভায় এথিক্স কমিটির সুপারিশের পক্ষে ভোট দেবে সংসদের নিম্নকক্ষ। লোকসভা যদি মহুয়ার বিরুদ্ধে রিপোর্ট দেয়, তাহলে পাঁচ বছরের মেয়াদ পূরণ হওয়ার আগেই সাংসদ পদ হারাবেন মহুয়া। বর্তমানে লোকসভায় বিজেপি তথা এনডিএর যত জন সাংসদ রয়েছেন, তার নিরিখে রিপোর্টের পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করা সহজ হবে বলেই বিশ্বাস। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটে কৃষ্ণনগর থেকে জিতেছিলেন মহুয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: ব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে লোকসভায় প্রশ্ন! কাঠগড়ায় তৃণমূলের মহুয়া

    Mahua Moitra: ব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে লোকসভায় প্রশ্ন! কাঠগড়ায় তৃণমূলের মহুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে লোকসভায় প্রশ্ন করার অভিযোগ উঠল কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রের (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানিয়ে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে চিঠি পাঠালেন সাংসদ বিজেপির নিশিকান্ত দুবে। মহুয়ার সাংসদ পদ কেড়ে নেওয়ার আবেদনও জানানো হয়েছে।

    মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ আইনজীবীরও

    আইনজীবী অনন্ত দেহাদরিও মহুয়ার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তুলে চিঠি দিয়েছেন সিবিআই প্রধানকে। নিশিকান্ত ও অনন্ত দু’জনেরই অভিযোগ, ব্যবসায়ী দর্শন হিরনানদানির কাছ থেকে অর্থ নিয়ে আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কথা বলেছেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ। এর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নাম জড়িয়েছেন মহুয়া।

    স্বাধিকার ভঙ্গের অভিযোগ

    রবিবার স্পিকারকে (Mahua Moitra) দেওয়া চিঠিতে মহুয়ার বিরুদ্ধে স্বাধিকার ভঙ্গ ও সংসদের অবমাননার অভিযোগ তোলা হয়েছে। ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ নিশিকান্তর দাবি, ব্যবসায়ী হিরনানদানির স্বার্থ দেখতে নগদ টাকা ও উপহারের বিনিময়ে লোকসভায় প্রায় ৫০টি প্রশ্ন তুলেছেন মহুয়া। তাঁর দাবি, বিষয়টি ফৌজদারি অপরাধ। তৃণমূল সাংসদের প্রশ্ন শোনার পর সরব হয়েছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। সাংসদ সৌগত রায়ের নামও উল্লেখ করেছেন গোড্ডা লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ।

    ২০০৫ সালের ১২ ডিসেম্বরের একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করেছেন নিশিকান্ত। তিনি লিখেছেন, চতুর্দশতম লোকসভায় ২০০৫ সালের ১২ ডিসেম্বর অর্থের বিনিময়ে প্রশ্নের অভিযোগ উঠলে তৎকালীন স্পিকার একটি  তদন্ত কমিটি গঠন করেছিলেন। তদন্তের পরে মাত্র ২৩ দিনের মধ্যে লোকসভার ১০ সাংসদকে অপসারিত করা হয়েছিল। মহুয়াকে অবিলম্বে সাসপেন্ড করার আর্জি জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুুন: সোমবার সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজোয় ‘রাম মন্দির’ উদ্বোধনে অমিত শাহ, সাজো সাজো রব

    এক্স হ্যান্ডেলে মহুয়া (Mahua Moitra) বলেন, “যে কোনও তদন্তের জন্য প্রস্তুত।” তাঁর সংযোজন, সিবিআইকেও স্বাগত জানাচ্ছি। তারা আমার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করতে পারে। কিন্তু তার আগে আদানির সমস্ত অর্থ কোন পথে সমুদ্রের ওপারে পৌঁছচ্ছে, সেটাও তাদের খুঁজে বের করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PhonePe CM: কিউআর কোডে শিবরাজের ছবি! বিতর্কিত পোস্টার নিয়ে কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি ফোন পে-র

    PhonePe CM: কিউআর কোডে শিবরাজের ছবি! বিতর্কিত পোস্টার নিয়ে কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি ফোন পে-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফোন পে-র (PhonePe CM) পোস্টারে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহানের (Shivraj Singh Chouhan) ছবি! গোয়ালিয়র রেল স্টেশনের ওই ঘটনায় শোরগোল দেশজুড়ে। ফোন পে-র পোস্টারে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি পোস্ট করে কংগ্রেস চক্রান্ত করছে বলে অভিযোগ বিজেপির। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে অভিযোগও। এই ঘটনায় কংগ্রেসকে তাদের নাম ও লোগো ব্যবহারে আপত্তি জানিয়েছেন ফোন পে কর্তৃপক্ষ। কংগ্রেসকে দ্রুত পোস্টারগুলি সরিয়ে নেওয়ার অনুরোধও জানানো হয়েছে সংস্থার তরফে। তা না হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ফোন পে কর্তৃপক্ষ।

    কংগ্রেসের (অপ) প্রচার!

    দোরগোড়ায় মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন। রাজ্যের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। পদ্মকে হটিয়ে ক্ষমতায় আসতে মরিয়া কংগ্রেস। অথচ রাজ্যে সেভাবে মজবুত নয় সংগঠন। রয়েছে উপদলীয় কোন্দলও। অভিযোগ, সেই কারণেই বিজেপিকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছে কংগ্রেস। জানা গিয়েছে, গ্বালিয়র রেল স্টেশনের কাছে কয়েকটি পোস্টারে মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহানের মুখের সঙ্গে একটি কিউআর কোড (PhonePe CM) রয়েছে। তাতে লেখা হয়েছে, ‘আপনার কাজ করার জন্য ৫০ শতাংশ কমিশন দিন’। এই পোস্টারগুলির ছবি এবং ভিডিও নিজেদের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন কংগ্রেসের রাজ্য নেতৃত্ব।

    ‘নোংরা রাজনীতির উদাহরণ’ 

    গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, কেবল গ্বালিয়র রেল স্টেশনই নয়, ভোপাল, ইন্দোর, বুধনি, উজ্জ্বয়িনী এবং সেহোরের মতো একাধিক শহরে এই পোস্টার সাঁটিয়েছে কংগ্রেস। মনে রাখতে হবে, এই বুধনি বিধানসভা কেন্দ্রেরই বিধায়ক মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন সে রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নরোত্তম মিশ্র। তাঁর কটাক্ষ, এটি নোংরা রাজনীতির উদাহরণ।

    কংগ্রেসের এহেন প্রচারে ক্ষুব্ধ ফোন পে (PhonePe CM) কর্তৃপক্ষও। তাঁদের তরফে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক কিংবা অরাজনৈতিক অথবা অন্য কোনও তৃতীয় পক্ষ অনুমতি ছাড়া তাঁদের ব্র্যান্ডের লোগো ব্যবহার করতে পারে না। পোস্টারগুলি অবিলম্বে সরানো না হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুুন: সৌদি আরবে থেকেও মনোনয়ন পেশ! তৃণমূলের সেই নেতার প্রার্থীপদ খারিজ

    প্রসঙ্গত, কর্নাটকে বিজেপির নেতৃত্বাধীন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাইয়ের বিরুদ্ধেও এমন নঞর্থক প্রচার করেছিল কংগ্রেস। তাঁর সরকারকে ‘৪০ পারসেন্ট সরকার’ বলে ব্যাপক প্রচার করেছিল সোনিয়া গান্ধীর দল। তার জেরে কর্নাটকে পতন হয়েছিল বিজেপি সরকারের। এবার ক্ষমতায় ফিরতে মধ্যপ্রদেশেও কংগ্রেস একই খেলা খেলছে বলে অভিযোগ বিজেপির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: অভিষেককে চাপে ফেলার চেষ্টা করছে দলের এক নেতা, বিস্ফোরক অপরূপা

    Abhishek Banerjee: অভিষেককে চাপে ফেলার চেষ্টা করছে দলের এক নেতা, বিস্ফোরক অপরূপা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন দলের মধ্যেই এক সিনিয়র তৃণমূল নেতা এবং পুলিশ। পুরুলিয়ার ঘটনার কথা একটি চক্রান্ত মাত্র, এই বলে, নিজের ট্যুইটারে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন আরামবাগ লোকসভার সাংসদ অপরূপা পোদ্দার। এই নিয়ে রাজনৈতিক মহলে তৃণমূলের আদি-নব্য দ্বন্দ্বের কথা প্রকাশ্যে এসেছে বলে তীব্র চাঞ্চল্য।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) সম্পর্কে কী বলেছেন অপরূপা?

    সাংসদ অপরূপা পোদ্দার বলেন, “আমি খুব গভীর ভাবে জানি, বিজেপিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) শুধু অধিকারী পরিবারের চরম শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে, কিন্তু আমাদের দলের মধ্যে অনেক শত্রুরাও আছে যারা অভিষেককে চাপে ফেলার চেষ্টা করছে বিজেপির সাথে মিলিত ভাবে। একটি মেয়েকে দিয়ে অভিষেকের বিরুদ্ধে তথ্য পাঠানো হচ্ছে দিল্লিতে।” তিনি আরও দাবি করেন, এই কাজটি আমাদের দলের নেতা, এক বিজেপির নেতা এবং পুলিশের মাধ্যমে করা হচ্ছে। পুরুলিয়ার ঘটনা একটি চক্রান্ত, আমি জানি। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমার কিছু যায় আসে না, আমাকে দিদি দুবার সাংসদ করেছেন, এর জন্য দিদির কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আমার টিকিট যদি সিনিয়র নেতা কাটতে চায়, কেটে দেবেন। আমি চাকরি করব দিদির কালীঘাটে, কিন্তু দলের সাথে কখনো গদ্দারি করব না। পরে অবশ্য অপরূপা পোদ্দারের কাছে ট্যুইটারের বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যা বলার ট্যুইটারে বলেছি, বিষয়টা দলের অভ্যন্তরের বিষয়। যা বলার, দলের মিটিং এ বলব।

    তৃণমূল মুখপাত্রের বক্তব্য

    সাংসদ অপরূপা পোদ্দারের এই বিস্ফোরক মন্তব্যের (Abhishek Banerjee) বিষয়ে রাজ্য তৃণমূলের মুখাপত্র কুণাল ঘোষকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমি শুনেছি একটা ট্যুইট হয়েছে। এরপর এই বিষয়ে আর কিছু বলতে চান নি তিনি। কিন্তু তৃণমূল দলের অন্দরে কী আদি-নব্য দ্বন্দ্ব? এই নিয়ে সুর চড়িয়েছে বিজেপি।

    বিজেপির বক্তব্য

    অপরূপা পোদ্দারের ট্যুইটার মন্তব্যের বিষয়ে বিজেপি বিধায়ক এবং রাজ্য সম্পাদক বিমান ঘোষ বলেন, বিষয়টি তৃণমূলের মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বনাম অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) আদি-নব্য গোষ্ঠী কোন্দলের বহিঃপ্রকাশ ছাড়া আর কিছুই না। তৃণমূল দল হল চোরেদের দল। কে কত চুরি করতে পারবে সেই নিয়ে লড়াই করছে আদি-নব্য তৃণমূল নেতা নেত্রীরা। আপাতত রাজনৈতিক মহল, তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের কথা যে প্রকাশ্যে এসেছে, সে কথাই বলছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share